Cure With Care
This page is about your health tips, advises and any health issues you are facing !
শীত আসায় শুরু হয়েছে সর্দি–কাশি।অনেকে এ শুকনা কাশিতে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন।
এ সময় জ্বর, কাশি যা–ই হোক চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে ওষুধ খাবেন না। কাশি কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
• মধু: মধুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য কাশি কমাতে সাহায্য করে। রোজ এক চামচ মধু হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে পান করুন। অথবা লিকার চায়ে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।
•হলুদ: হলুদে কারকিউমিন নামে যে উপাদান আছে, তা জীবাণুরোধী ও অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামাটরি হিসেবে কাজ করে। এক গ্লাস দুধে এক চা–চামচ হলুদ ও আট ভাগের এক চা–চামচ গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন।
•আদা: আদাতেও যে অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামাটরি ও জীবাণুরোধী উপাদান আছে, তা কফ দূর করতে সাহায্য করে। আদা কুচি করে পানিতে সেদ্ধ করে সেই পানি পান করুন বা লিকার চায়ে আদাকুচি ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।
•তুলসী: তুলসীপাতাতে ভিটামিন সি ও জিংক আছে, যা প্রদাহ কমাতে ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। রোজ তিন–চারটি তুলসীপাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা মধুর সঙ্গে তুলসীর রস মিশিয়ে কিংবা চায়ে দিয়েও খেতে পারেন। তুলসী চা–ও পাওয়া যায়।
•মসলা চা: পানিতে লবঙ্গ, এলাচ, দারুচিনি, গোলমরিচ ইত্যাদি গরম মসলা মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে সেই হারবাল টি পান করুন। এতে গলার প্রদাহ কমবে আর কফ দূর হবে।
•রসুন: রসুনের অ্যালিসিন উপাদান জীবাণু ধ্বংসে উপকারী ভূমিকা রাখে। রোজ সালাদের সঙ্গে একটু রসুনকুচি কিংবা গরম স্যুপে রসুনকুচি মিশিয়ে খান।
এ সময়ের কফ–কাশি কমাতে প্রচুর তরল পান করবেন। যেমন গরম স্যুপ, মসলাপানি, আদা–লেবু দিয়ে চা, হারবাল চা ইত্যাদি বারবার পান করুন। এ ছাড়া গরম লবণপানি দিয়ে গড়গড়া করুন, গরম পানির ভাপ নিন। গড়গড়া করার জন্য এক গ্লাস কুসুমগরম পানিতে আধা চা–চামচ লবণ মেশাবেন। ধূমপান বর্জন করুন।
জরায়ুর ক্যানসার প্রতিরোধে বিনামূল্যে টিকাদান আজ থেকে।
জরায়ুমুখের ক্যান্সার হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) টিকা-
মেয়েদের জরায়ুমুখের ক্যানসার প্রতিরোধে বিনামূল্যে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) টিকাদান কর্মসূচি শুরু হচ্ছে আজ রোববার (১৫ অক্টোবর) থেকে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) আওতাধীন এলাকায় প্রথম পর্যায়ে এই কর্মসূচি চলবে মোট ১৮ দিন। এরমধ্যে প্রথম ১০ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ও স্থায়ী কেন্দ্রগুলোতে টিকাদান করা হবে। পরবর্তী আটদিন টিকাদান চলবে নিয়মিত ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে ও স্থায়ী কেন্দ্রের মাধ্যমে।
টিকা গ্রহণে উপযুক্ত মেয়েরা Vaxepi অ্যাপ অথবা vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে নিবন্ধনের মাধ্যমে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন প্রায় ১২০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবং ৬৮০টি মনোনীত টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে এইচপিভি টিকা নিতে পারবে। ২০২৪ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে দেশের অন্য বিভাগের মেয়েদেরও দেওয়া হবে এই টিকা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও দ্যা ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স- গ্যাভির সহায়তায় এই টিকাদান কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। কর্মসূচির আওতায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে বসবাসরত পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রী এবং স্কুলে পড়ে না এমন ১০-১৪ বছর বয়সী ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪৫১ মেয়েকে বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হবে। ঢাকা বিভাগে ২৩ লাখ কিশোরীকে দেওয়া হবে এই টিকা।
★ হ্যান্ড–ফুট–মাউথ রোগে ভয়ের কিছু নেই! 🍀
সাম্প্রতিক সময়ে হ্যান্ড-ফুট-মাউথ রোগ নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। এ রোগে আক্রান্ত শিশুদের শরীরের নানা জায়গায় পানিভর্তি ফোসকাজাতীয় ক্ষত, মুখের ভেতরে ঘা, কিছু খেতে না পারা, মুখ দিয়ে ক্রমাগত লালা পড়া, সঙ্গে অল্প জ্বর হতে পারে।
ফোসকাগুলো দেখতে অনেকটা জলবসন্তের মতো হলেও এটা জলবসন্ত নয়। এটি একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। রোগটি খুবই ছোঁয়াচে, তবে এর তীব্রতা কম আর জটিলতা নেই বললেই চলে। তাই ভয়ের কোনো কারণ নেই।
Diabetes!
This disease doesn't have a cure!👀
★ রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস (আরএ)
এই রোগে গাঁটে এবং গাঁটের চারপাশে প্রদাহ বা ফুলে যায়,গাঁটে ব্যথা এবং অন্যান্য উপসর্গ দিয়ে ব্যখ্যা করা যায়। এটা একটা অটোইমিউন ব্যাধি যেখানে ভালো টিসুগুলোকে আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ফরেন পার্টিক্যাল মনে করে তাদের আক্রমণ করে। সময়মতো চিকিৎসার অভাবে কোমলাস্থি, একটা টিসু যেটা গাঁট ও হাড়কে ঢেকে রাখে,তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও, কোমলাস্থি ক্ষতিগ্রস্ত হলে গাঁটে জায়গা কম হয়ে যায়। সব মিলিয়ে, অবস্থাটা প্রচন্ড ব্যথাদায়ক হয়। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস হাতের, পায়ের, কনুইএর, হাঁটুর, কব্জীর এবং গোড়ালীর গাঁটকে প্রভাবিত করে। এই অবস্থাটা কার্ডিওভাস্কুলার বা রক্তসংবহন তন্ত্রের মাধ্যমে ছড়ায়, যে কারণে এটাকে সিস্টেমেটিক অসুখও বলা হয়।
★ বাসায় করনীয় কি?
এছাড়া রোগী হিসেবে আপনি বাসায় কিছু জিনিস করতে পারেন যেগুলো আপনাকে অনেকটাই সুস্থ ও প্রানবন্ত রাখবে।
♦ নিয়মিত হালকা ধরনের ব্যায়াম করবেন।
♦ ব্যাথা এবং জ্বালাপোড়ার সময় গুলাতে বিশ্রাম নেয়া।
♦ হিট/কোল্ড থেরাপী দেয়া।
♦স্প্লিন্ট অথবা ব্রেচ ব্যবহার করতে পারেন জয়েন্টকে রেস্টিং পজিশনে রাখতে।
এগুলো করার পাশাপাশি রোগীর খাদ্য তালিকার মধ্যে ব্লু বেরি, স্ট্রবেরি, ডার্ক চকোলেট, তিসি, আখরোট, ব্রকলি এবং গ্রীন টি রাখা যেতে পারে। এই খাবার গুলো রোগীর ইনফ্লামেশন বা প্রদাহ কমিয়ে আনতে সহায়তা করে।
★★★একটি বিশেষ সতর্কবার্তা★★★
আপনারা ইতোমধ্যে জেনেছেন যে সিকিমের একটি জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বাধ সম্পূর্ণ ভেঙে গিয়েছে।যারফলে ঐদিকের বন্যার পানি বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।আমরা সেপ্টেম্বর এর ২০ তারিখের পর থেকেই আপনাদের অক্টোবর এর শুরু থেকেই বৃষ্টি বলয় আসার ব্যপারে আপডেট দিয়ে এসেছি এবং আমরা শুরু থেকে উত্তরাঞ্চলের নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনার কথা বলেছি।কিন্তু বর্তমানে উত্তরাঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হলেও আগামী ৩ দিন উত্তরাঞ্চলে ব্যপক ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এই ভারী বৃষ্টির সাথে ভারত থেকে আসা পানি উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতিকে আরো খারাপ করতে পারে।তাই তিস্তা নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা নিরাপদ স্থানে থাকবেন।
পোষ্টটি শেয়ার করে সবাইকে সতর্ক করে দিন।
ধন্যবাদ Bangladesh weather observation team BWOT
©
চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ বছর যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাতালিন কারিকো ও ড্রু ওয়েজমান।
আজ সোমবার (২ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টা ৪৫ নাগাদ সুইডেনের স্টকহোমে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস চিকিৎসা বিজ্ঞানে অবদান রাখায় ২০২৩ সালের বিজয়ী হিসেবে তাঁদের নাম ঘোষণা করে।
নিউক্লিওসাইড বেস পরিবর্তনের বিষয়ে আবিষ্কারের জন্য এ বছর এই দুজন নোবেল পুরস্কার লাভ করলেন। আবিষ্কারটি কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে কার্যকর ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে সহায়তা করেছে।
প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার থেকে ছয়টি বিভাগে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে এ বছরের নোবেল পুরস্কার ঘোষণা শুরু হলো। এরপর পরবর্তী চারদিনে যথাক্রমে মঙ্গলবার পদার্থ বিজ্ঞান, বুধবার রসায়ন, বৃহস্পতিবার সাহিত্য এবং শুক্রবার শান্তিতে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে। আর দুই দিন বিরতি দিয়ে ৯ অক্টোবর সোমবার ঘোষণা করা হবে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার।
তীব্র এক মাথাব্যথার নাম মাইগ্রেন। মাইগ্রেন এখন বেশিরভাগ মানুষের অন্যতম প্রধান সমস্যা। এই সমস্যা হয় কখনও বংশ পরম্পরায় আসে। আবার কখনও টেনশন, ভয় থেকেও জন্ম নেয়। অনেক সময় সাইনাস থেকেও আসে মাইগ্রেন। এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে অনেকে নানা ধরণের ওষুধ খান। কিন্তু সবসময় ওষুধ না খেয়ে বাড়িতে কিছু খাদ্য ও কিছু করণীয়ের মাধ্যমে মুক্তি পেতে পারেন মাইগ্রেন থেকে।
আসুন তাহলে জেনে নেই মাইগ্রেন থেকে মুক্তির উপায়-
ম্যাসাজ: মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে ম্যাসাজের কোনও জুড়ি নেই। কপাল, চোখের ওপর ও ঘাড়ে ম্যাসাজ করুন। এতে যন্ত্রণার তীব্রতা কমবে।
আদা: আদার অনেক গুণ। তার মধ্যে একটি মাইগ্রেন থেকে মুক্তি। পাতিলেবু ও আদার রস মিশিয়ে চা খান। মাইগ্রেনের যন্ত্রণার উপশম হতে পারে। শুধু মাইগ্রেন নয়। আরও অনেক সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে আদা।
দারুচিনি: শুধু খাবারে স্বাদই জোগায় না দারুচিনি। এর এমন অনেক গুণ রয়েছে, যা আমাদের অনেকেরই অজানা। তেমনই একটি হলো মাইগ্রেনের উপশমকারী ওষুধ। দারুচিনি বেটে সেটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে কপালে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দূর হতে পারে।
আঙুরের রস: মাইগ্রেনের ওযুধ হিসেবে বেশ ভালো কাজ করে আঙুরের রস। টাটকা আঙুরের রস জলের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুবার করে খান। এতে থাকে ফাইবার, ভিটামিন এ ও সি। তার সঙ্গে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। এই উপাদানগুলি মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দূর করতে পারে।
আলো থেকে দূরে থাকুন: মাইগ্রেনের ব্যথা হলে তীব্র আলো এড়িয়ে চলুন। আলোর প্রভাবে মাথা ব্যথা বাড়তে পারে। এই সময় চেষ্টা করুন অন্ধকারে চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নেওয়ার।
সিপিআরের (কার্ডিও পালমোনারি রিসাসিটেশন) মাধ্যমে হৃদরোগ বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাঁচানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। তাদের মতে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের পর প্রথম ১০ মিনিট খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে প্রথম ৫ মিনিটে চিকিৎসা না নিতে পারলে সমস্যাটি জটিল হয়ে যায়। আর ১০ মিনিটের মধ্যে চিকিৎসা না নিলে মৃত্যু অনিবার্য। অথচ সিপিআরের মাধ্যমে এ ধরনের মৃতপ্রায় ব্যক্তিকেও বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব।
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে হেলদি হার্ট হ্যাপি লাইফ অর্গানাইজেশন (হেলো) এবং বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের যৌথ আয়োজনে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বিষয়ক সচেতনতা ও সিপিআর প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এসব কথা বলেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন হেলদি হার্ট হ্যাপি লাইফ অর্গানাইজেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু রেজা মো. কাইউম খান।
প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. সজল ব্যানার্জী। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন হেলোর উপদেষ্টা এবং অতিরিক্ত সচিব (অব.) মশিউর রহমান, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী, জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালের অধ্যাপক ও হেলোর প্রতিষ্ঠাতা ডা. মহসীন আহমদ এবং বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি রাশেদ রাব্বি। কর্মশালায় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. আসিফ জামান তুষারের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের সিপিআর প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
©
সুস্থ শরীরের জন্য ঘুমের প্রয়োজন কতটা তা আমরা অনেকেই জানি না। ভালো, ঝরঝরে ঘুম, শরীরকেও ঝরঝরে রাখে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুমের মধ্যে শরীর নিজের জরুরি কাজ করে নেয়। ঘুমের মধ্যে মনও নিজের মতো করে কাজ করে। ঘুমের মধ্যে মন যত রাজ্যের অদ্ভুত চিন্তা দূর করে নেয়। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হতে হবে।
কিন্তু রাতের বেলা দেরি করে ঘুমানোর প্রবণতা রয়েছে অনেকের মধ্যে। এটাও ভালো নয়। তাই প্রতিটি মানুষকে ঘুমের বিষয়ে সচেতন থাকার পরামর্শ ঘুম বিশেষজ্ঞদের। কারণ, ঘুম কম হলেই শরীরে বাসা বাঁধে ভয়ংকর কিছু রোগ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এই সময়ের এক প্রতিবেদনে এমন কয়েকটি ভয়ংকর রোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। চলুন জেনে নেয়া যাক কম ঘুমানোর বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে:
১.খিটখিটে ভাব.....
ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক সময়ই দেখা যায় যে মানুষটির মুড ঠিক থাকছে না। এ কারণে তারা খিটখিটে আচরণ করে চলেন। এটাই একটা বড় সমস্যার বিষয়।
২.বিভ্রান্তি.....
সারা দিন আমাদের মস্তিষ্কে প্রচুর তথ্য যায়। ঘুমের মধ্যে মস্তিষ্কে সেই তথ্যের মধ্যে থেকে কিছু তথ্য যত্ন করে রেখে দেয়। আর কিছু তথ্য ফেলে দেয়। কিন্তু ঘুম না হলে এ কাজটা ঠিকমতো হয় না। তখন পরদিন বিভ্রান্তি দেখা দেয়।
৩.মাংসপেশিতে খিঁচ ধরে.....
সারা দিনের ধকলের পর মাংসপেশি খুব শক্ত হয়ে যায়। ঘুমের মাধ্যমে শরীর নিজেকে সারিয়ে নেয়। এ ক্ষেত্রে ঘুম না হলে এ কাজটা ঠিকমতো হয় না। ফলে সমস্যা দেখা যায় কয়েক গুণ। তাই সতর্ক হয়ে যান।
৪.ওজন বাড়া......
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন কম ঘুমাতে থাকলে শরীরে মেটাবলিজম ধীর হয়ে যায়। ফলে ওজন বাড়া স্বাভাবিক।
৫.ডায়াবেটিস.....
গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন রাতে না ঘুমানো বা কম ঘুমানোর ফলে শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে।
৬.উচ্চ রক্তচাপ.....
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা কম হলে বাড়তে পারে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। চিকিৎসকদের মতে, নিয়মিত পর্যাপ্ত না ঘুমালে মানব শরীরের ‘লিভিং অর্গানিজম’গুলো ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। নষ্ট হতে পারে শরীরের হরমোনের ভারসাম্য। বাড়তে পারে উচ্চ রক্তচাপ, হাইপার টেনশনের মতো সমস্যা।
৭.কোলেস্টেরল সমস্যা.....
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কম ঘুমে শরীরে এইচডিএল কোলেস্টেরল বা ‘গুড কোলেস্টেরল’ বিপজ্জনকভাবে কমে যায়। ফলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
অতিরিক্ত স্ক্রিন দেখা শিশুদের বিকাশ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, আমরা সবাই সেটা জানি। কিন্তু এই যুগে ডিভাইস ছাড়া কি একটা শিশুকে বড় করা যায়?
যায় হয়ত, তবে বাস্তবে খুবই কঠিন একটি কাজ।
ধরে নিচ্ছি যে, এই কঠিন কাজটি বেশিরভাগ বাবা-মা এর পক্ষে করা সম্ভব হচ্ছেনা এবং একটি শিশু কম বেশি স্ক্রিন দেখছে। কিন্তু এই স্ক্রিণ দেখার কারণে তার ক্ষতি হতে পারে, শিশু ডিভাইস আসক্ত হতে পারে, তার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
তাই কিভাবে, কতটা স্ক্রিন দেখলে শিশুকে আসক্তি থেকে দূরে রাখা যাবে, সেই বিষয়ে এই লেখাটি আমি পেশায় একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ এবং শিশু মনোরোগবিদ্যা আমার অত্যন্ত আগ্রহের বিষয়। একই সাথে আমি একটি শিশুর মা। এই দুইটি অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণে নিচের practical recommendation গুলো দেয়া:
১. শিশুকে স্ক্রিন দিবেন কিন্তু ইন্টারনেট অফ রাখবেন। এই অংশটি অত্যন্ত জরুরি। ইন্টারনেট অন থাকলে শিশু ক্রমাগত স্ক্রল করে এক ভিডিও থেকে অন্য ভিডিওতে চলে যায়, এবং প্রায়ই এমন কিছু কনটেন্ট দেখে ফেলে যা একেবারেই তার বয়স উপযোগী নয়। ক্রমাগত স্ক্রল করার কারণে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতাও তার কমতে থাকে। তাই শিশু একেবারে ছোট থাকতেই এই ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। ইন্টারনেট অন করার সময় wifi/mobile data এর আইকন গুলি শিশুরর সামনে টিপবেন না। একবার যদি সে দেখে ফেলে কোন বাটন চাপলে ইন্টারনেট অন হয়, তখন সে নিজেই wifi অন করে দেখা শুরু করবে। শিশুদের বোকা ভাববেন না।
২. বাবা-মায়েরা বলেন যে ইন্টারনেট না থাকলে শিশু মোবাইল/ ট্যাব এ কি দেখবে? আপনি তার বয়স এবং আমাদের সংষ্কৃতির সাথে এর সাথে উপযোগী কিছু কনটেন্ট/ভিডিও ডাউনলোড করে দেবেন, সেই ভিডিওগুলোই সে দেখবে। এক মাস পর পর আগের ভিডিও ডিলিট করে নতুন ভিডিও ডাউনলোড করুন নতুবা সে বোরড হয়ে যাবে।
৩. শুধুমাত্র ইউটিউব না দেখিয়ে তাকে খেলার ছলে শেখায় এরকম কিছু app ব্যবহার করতে দিন। যেমন: Khan academy kids, ABC kids, Piano Kids. এতে তার ভিডিওর প্রতি আসক্তি তৈরি হবেনা।
৪. আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড/ প্যাটার্ণ লক যেন শিশু না জানে সেই বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকুন, শিশুর সামনে মোবাইলে পাসওয়ার্ড/প্যাটার্ণ দেবেন না। কোনভাবে শিশু যদি জেনে ফেলে, পাসওয়ার্ড/ প্যাটার্ণ লক পরিবর্তন করুন।
৫. শিশু যখন স্ক্রিন দেখবে, তখন ও তার সাথে Interact করুন। যেন সে একদৃষ্টে নিবিড় মনোযোগের সাথে স্ক্রিন না দেখতে পারে। এটাকে বলা হয় Processed Screen Time. যেমন: সে ‘ম্যারি হ্যাড এ লিটল ল্যাম্ব’ এর ভিডিও দেখছে, আপনি তাকে বলুন, বাহ কি সুন্দর একটা ভেড়া, ওর নাম কি? ওর গায়ের রঙ কি?
৬. শিশু স্ক্রিন দেখার সময় তার আশে পাশে থাকার চেষ্টা করুন। আপনি এক রুমে কাজ করছেন, শিশু আরেক রুমে বসে নিবিষ্টভাবে স্ক্রিন দেখছে, এটা যেন না হয়। একেবারেই অপারগ হলে তাকে এই সময় টিভি দেখতে দিন, মোবাইল/ট্যাব নয়।
৭. শিশুকে তার নিজস্ব ডিভাইস দেবেন না। অর্থাৎ একটি মোবাইল/ট্যাব/ আই প্যাড যেটা একান্তই তার নিজের, আর কেউ সেটা ব্যবহার করেনা, এমনটা যেন না হয়। কোথাও বেড়াতে গেলে সর্বক্ষণ তাকে ডিভাইস দিয়ে রাখবেন না। তাকে প্রকৃতির সাথে মিশতে দিন, অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে মিশতে দিন। ডিভাইস হাতে থাকলে সে আর কোনদিকেই মনোযোগ দেবেনা।
৮. শিশু কতক্ষণ টিভি/মোবাইল/ ট্যাব দেখবে সেটা দেখার আগেই সময় বেঁধে দিন এবং সেটা strictly মেনে চলুন। আপনি যদি তাকে বলেন, তোমাকে আধা ঘন্টার জন্য মোবাইল/ টিভি দেখতে দিলাম, তাহলে ঠিক আধা ঘন্টা পরেই এটা ফেরত নিন। ফেরত নেবার সময় শিশু দিতে চাইবেনা, কান্নাকাটি করবে, আরো একটু সময় চাইবে, তাতে গলে যাবেন না।
৯. অনেক শিশু আছে স্ক্রিন না দেখলে কিছুতেই খায় না। তাঁদেরকে নিজের হাতে মাঝে মাঝে খাবার খেতে দিন, খাবার হয়ত অল্প খাবে কিন্তু তার সু-অভ্যাস গড়ে উঠবে। এক বেলা স্ক্রিন সহ খাওয়ালে অন্য বেলায় স্ক্রিন ছাড়া খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।
১০. সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টটি সবার শেষে বলছি। বাবা-মায়ের নিজেদের ডিভাইস আসক্তি কমাতে হবে। একটি শিশু যদি তার বাবা-মাকে দিনের বেশিরভাগ সময় ডিভাইস ব্যবহার করতে দেখে, তাহলে সে নিজেও তাই করবে। আপনি শিশুকে যা শেখাতে চান, আপনি নিজে আগে তা করুন।
** উল্লখ্য যে ওপরের সবগুলি পয়েন্ট স্বাভাবিক বিকাশের শিশুদের জন্য প্রযোজ্য। যেসব শিশুরা কথা দেরিতে বলছে (স্পিচ ডিলে), চোখে চোখে তাকায় না, অন্য শিশুদের সাথে interact করেনা, ডাকলে ঠিকভাবে সাড়া দেয় না, তাদের জন্য স্ক্রিণ টাইম শূণ্যতে নিয়ে আসতে হবে।
মনে রাখবেনঃ
ডিভাইস/স্ক্রিন human interaction এর বিকল্প নয়। শিশুকে প্রচুর সময় দিবেন, তার সাথে খেলবেন, কথা বলবেন, ছড়া শোনাবেন, গান শোনাবেন। তাকে ধর্ম শিক্ষা দিন, আমাদের সংষ্কৃতির সাথে পরিচিত করান, তাকে বাসার বাইরে মাঝে মাঝে খেলাধুলা করতে নিয়ে যান।
ডিভাইস আমাদের অতি ব্যস্ত জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ, কিন্তু শিশুর ক্ষেত্রে যতটা কম সম্ভব স্ক্রিন ব্যবহার করবেন, ততই মংগল। পরিবারের সদস্যদের সাথে গুণগত সময় কাটানোর কোন বিকল্প নেই।
লেখকঃ
ডা. সিফাত ই সাইদ
সহকারী অধ্যাপক,
মনোরোগ বিভাগ,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)।
ইলিশ মাছ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। ইলিশে বিদ্যমান ভিটামিন এ ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড চোখের জন্য উপকারী। ইলিশ রক্ত কোষের জন্যও বিশেষভাবে উপকারী। এপিএ ও ডিএইচএ নামক ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকে বলেই ইলিশ মাছ দেহের রক্ত সঞ্চালনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।🌿🌿
Healthy skin is a mirror of a healthy body.🌿🌿
High heels can change your bone anatomy.
পেটের অতিরিক্ত মেদ বা ভুঁড়ি অনেকের জন্যই একটি অস্বস্তিকর বিষয়। ছোট ছোট অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের কারণে আমাদের পেটে মেদ জমে। পেট ছাড়াও শরীরের অন্যান্য স্থানে মেদ জমার অন্যতম কারণ এই অভ্যাসগুলো। পেটের মেদ দ্রুত কমাতে সাহায্য করবে এমন ১০টি অভ্যাস নিয়ে এই লেখায় আলোচনা করা হয়েছে।
এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো এড়ানো গেলে শুধুমাত্র পেটের মেদ নয়, বরং কোমরের মেদ, মুখের চর্বি, উরুর মেদ, নিতম্বের মেদ কমানো সম্ভব।
• দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিন।
•কোনো বেলার খাবার বাদ দিবেন না।
•বড় প্লেটের বদলে ছোট প্লেট বেছে নিন।
•সৌজন্যবোধ থেকে বেশি খাবেন না।
•আনমনে খাওয়া পরিহার করুন।
•মানসিক চাপ মোকাবেলা করুন।
•অস্বাস্থ্যকর ঘুমের রুটিন বদলে ফেলুন।
•সাদা চাল, সাদা আটার বিকল্প বেছে নিন।
•খাওয়ার আগে মোড়ক যাচাই করে নিন।
•শুয়ে বসে না থেকে অ্যাকটিভ হোন।
দিন দিন হৃদরোগীর সংখ্যা বাড়ছে। জীবন পদ্ধতির পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাসে বদল ও কায়িক শ্রমের অভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। সময়মতো সচেতন না হলে যেকোনো সময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
হার্ট ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়গুলো জেনে নিন -
১. খাবার বিষয়ে সচেতন হতে হবে
* শর্করা এবং চর্বিজাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
* আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
২. সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা-ঘণ্টা হাঁটতে হবে।
* লিফটে চড়া এড়াতে হবে।
* একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।
৩. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।
* ওজন, রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৪. নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে কোলেস্টরলও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
হৃদরোগের জন্য ভালো খাবার ফল ও সবজি। তৈলাক্ত খাবার হৃদরোগের জন্য বেশি ক্ষতিকারক। নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।
শুটকি মাছের উপকারিতা 🌿🌿
✓ শুটকি মাছে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন , ক্যালসিয়াম, কোলেস্টেরল ও শক্তি।
✓ যে সব ব্যক্তি অধিক পরিমানে পরিশ্রম করে তাদের এই মাছ খাওয়া অনেক উপকার। শরীরের অধিক শক্তি যোগাতে শুটকি মাছের তুলনা হয়না।
✓ নিয়মিত এই মাছ খেলে ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না।
✓ গর্ভবতী মায়েরা সম্ভব হলে শুটকি মাছ বেশি খেতে পারেন। কারন এতে আয়রন,সোডিয়াম ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে।
✓ তাছাড়া আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী।
✓ শরীরের হরমোনজনিত সমস্যা দূর করে।
✓ এই মাছ বাড়ন্ত শিশু, ব্যায়ামবিদ, খেলোয়াড়,নৃত্যশিল্পী, সাঁতারু এ ধরনের ব্যক্তিদের জন্য যথেষ্ট উপকারী।কারন এতে যে পরিমানে ক্যালরী রয়েছে তা কায়িক পরিশ্রমের ব্যক্তিদের সাহায্য করে।
✓ শুটকি মাছে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল রয়েছে। যে সব ব্যক্তি পাতলা লিকলিকে তাদের শরীর মোটা করতে শুটকি মাছ গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কিডনি ভালো রাখতে কী করবেন?🌿🌿🌿
•কিডনি ভালো রাখতে সবারই পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। এই পানি অবশ্যই হতে হবে নিরাপদ।
•ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
•সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
•রোজ অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
•ধূমপান, পান-জর্দা, অ্যালকোহল বর্জনীয়। ধূমপায়ীর কিডনিতে রক্তসঞ্চালন কমে যায়। কিডনির কর্মক্ষমতা কমে যায়। ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ে।
•পর্যাপ্ত ঘুমান এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
Japanese people's longevity is not due to their genes, but rather their lifestyle habits and food choices. Japanese people consume lots of fresh vegetables, seasonal fruits, and unprocessed foods, leading to an obesity rate of just 3.6%, the lowest in the entire world.🌿🌿🌿
IBS(Irritable Bowel Syndrome)🍀
বিরক্তিকর পেটের উপসর্গ বা আইবিএস হচ্ছে একটা দীর্ঘ-মেয়াদী ব্যাধি যা পরিপাক (হজম) নালীর কাজকর্ম প্রভাবিত করে বিশেষ করে বৃহদন্ত্রের। পরিপাক নালী হল যার মধ্য দিয়ে খাবার যায় (মুখ, খাদ্যনালী, পেট, ক্ষুদ্র অন্ত্র, এবং বৃহদন্ত্র) এবং সংশ্লিষ্ট অঙ্গগুলি যেমন লিভার, গলব্লাডার, এবং প্যানক্রিয়াস যা হজমকারক এনজাইম নিঃসৃত (ক্ষরণ) করে। আইবিএস কোলনের মলত্যাগ ক্রিয়ার (মল নড়াচড়া) সমস্যাগুলির সাথে সম্পর্কযুক্ত।
পেট খারাপ (পাতলা পায়খানা) অথবা কোষ্ঠকাঠিন্য (মলত্যাগে অসুবিধা) অথবা উভয়ই হতে পারে। এটা পেটফাঁপা (গ্যাসে ভর্তি অনুভব করা) এবং পেট ব্যথার সাথে যুক্ত।
আইবিএস-এর চিকিৎসা সেই ব্যক্তির যে আইবিএস শ্রেণীর ধরণ আছে তার উপর নির্ভর করে।
Obesity may reduce life expectancy by upto 6yrs in men & 7 yrs in women👀
Lack of sleep can affect your immune system!
নীরব ঘাতক "ময়দা"
গবেষণায় বলা হয়েছে, খাবারে ময়দার মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার হাড়ের ক্ষতি করতে পারে। অ্যাসিডিক খাদ্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, শরীরকে রোগের ঝুঁকিতে ফেলে। পরিশোধিত ময়দা থেকে তৈরি খাবার চর্বি কমানোর প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। এর ফলে শরীরে চর্বি জমতে শুরু করে।
আরো বিস্তারিত কমেন্টে.....
নেতিবাচক চিন্তা দূর করতে ইতিবাচক কিছুর দিকে আপনার মনোযোগ দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ধ্যান করুন বা প্রাণায়াম করতে পারেন। এর ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস কর্টিসল বা স্ট্রেস হরমোন হ্রাস করে এবং সুখী হরমোন নিঃসরণ করে তাৎক্ষণিকভাবে আপনাকে সাহায্য করবে। এটি আপনার উদ্বেগ শান্ত করার দ্রুততম উপায়। 🌿🌿🌿
রাত জাগছেন, অজান্তে ডেকে আনছেন যেসব বিপদ!
রাতে যখন ঘুমাতে গিয়ে বিছানায় পিঠ ঠেকালেই দু’চোখ বুজে আসার কথা। তা নয়, উল্টো বিছানায় শুয়ে শুধু এ পাশ আর ও পাশ। মাথায় নানা রকম চিন্তা ভিড় করে। ভাবছেন, শুধু শুধু রাতে জেগে না থেকে বরং ৭-৮ পর্বের গোটা একটি সিরিজ দেখে কাটিয়ে দেয়া যেতেই পারে। আর এই অভ্যাসেই ঘটছে বিপত্তি। রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে দিনের বেলা ঘুমের ভাব, ক্লান্তি থেকে যাচ্ছে।
সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, দীর্ঘ দিন ধরে চলা এই অভ্যাস টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে কয়েক গুণ। তথ্যটি ‘অ্যানালস অফ ইন্টারনাল মেডিসিন’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। বার্মিংহাম অ্যান্ড উইমেন’স হসপিটাল এবং হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের গবেষক সিনা কিয়ানারসির নেতৃত্বাধীন একদল গবেষক এই বিষয়ে গবেষণা করেছেন।
আমরা জানি শরীরের নিজস্ব একটি ঘড়ি আছে। যার ওপর নির্ভর করে শারীরবৃত্তীয় সমস্ত কাজকর্ম। ঘুম আনতে সাহায্য করে যে মেলাটোনিন হরমোন, তার ক্ষরণও নির্ভর করে এই ঘড়ির ওপর। তার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলে ঘুমের স্বাভাবিক চক্র ব্যাহত হবেই। যদি রাতে পর্যাপ্ত অন্ধকার না পায় তখন এই হরমোন নিঃস্বরণ হয় না।
হাসপাতালে কর্মরত প্রায় ৬৫ হাজার সেবিকাকে নিয়ে এই গবেষণা করা হয়েছিল। পেশার তাগিদে তাদের রাত জাগতেই হয়। খাওয়া-ঘুম কোনো কিছুই সময় মেনে করতে পারেন না তারা। এমন কর্মক্ষেত্রের সাথে যুক্ত প্রত্যেকের রক্তেই শর্করার পরিমাণ বেশি বা অদূর ভবিষ্যতে তাদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন গবেষকেরা।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শুধু ডায়াবেটিস নয়, হার্টের ধমনীতে ব্লকেজের সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও স্ট্রোক বা বিভিন্ন কার্ডিওভাসকুলার রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বাড়ে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে তা অন্যান্য মরণব্যাধির ক্ষেত্রে অনুঘটকের মতো কাজ করে।
১০-১৪ বছর বয়সী মেয়েদের দেয়া হবে এ টীকা!
হাত ভাঙ্গা( Colle's Fracture) নিয়ে কবিরাজের কাছে গিয়েছিল। কবিরাজ মশাই বাঁশের চটির ব্যান্ডেজ করিয়ে দিয়েছিলেন। রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে Gangrene (পচে যাওয়া) গিয়েছে। এবার হাত কেটে ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকলো না।
যারা ডাক্তারদের গালি দিয়ে কবিরাজ ভালোবাসেন। তাদের জন্য এটি একটি ছোট্ট উদাহরণ 👏।
ওষুধটি বাজার থেকে প্রত্যাহার করার জন্য জেনিথ ফার্মাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
🦟 ডেংগু নিয়ে কিছু কথা 🦟
IV fluid In DENGUE
Dengue ২ রকমের IV fluid ব্যবহার করা হয়
1. Crystalloid (1st choice)
2. Colloid
কখন iV fluid দিবো‼️(Indication)
▫️যখন পেশেন্ট Adequate Fluid Intake করতে পারবে না,,,অনেক Vomiting হলে
▫️পেশেন্ট Oral rehydration সত্ত্বেও, যখন Hct 10-20% বাড়তে থাকে...
Impending Shock /Shock⚡️
🟥🟥𝑻𝒚𝒑𝒆𝒔 𝒐𝒇 𝑪𝒓𝒚𝒔𝒕𝒂𝒍𝒍𝒐𝒊𝒅 𝒖𝒔𝒆𝒔 𝒊𝒏 𝑫𝒆𝒏𝒈𝒖𝒆 পেশেন্ট :-
◼️0.9% NaCl (Isotonic নরমাল স্যালাইম Solution) (0.9% NS) (Preferable)✅
◼️0.45% Half strength নরমাল স্যালাইন (0.45% NS).....(Children
গায়ে জ্বর...
নিয়ম অনুযায়ী ডেংগুর টেস্ট করালেন...
Ns1 নেগেটিভ হলো....খুশি হলেন ডেংগু নাই...
কয়দিন অপেক্ষা করলেন...Dengue IgM করালেন...নেগেটিভ!
এবার মহাখুশি...ডেংগু হয় নাই!
ব্যাস ঘোষণা করলেন আপনার ডেংগু নাই...!
এদিকে...
-আপনার প্লেটলেট কমছে...
-প্রেসার কমছে
-পেটে পানি আসছে!
দ্রুত হাসপাতালে গেলেন...ডাক্তার বলছে সর্বনাশ...আপনার ডেংগুর জটিলতা শুরু হয়েছে!
হিসেব তো মিলল না!
এবং সত্যিই হিসেব মিলছেনা ডেংগুর ।
জানা টেস্ট গুলো নেগেটিভ হওয়ার পরও...দেখা যাচ্ছে তিনি ডেংগু রোগী!
ঠিক এমন পরিস্থিতিতে পড়েছিল আমার কলিগ...যার প্লেটলেট নামতে নামতে ২০ হাজারে নেমে যায়....প্রেসার নেমে যায়...পেটে বুকে পানি এসে যায়...শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়!
বিপদে পড়েছিলাম আমিও...জানা টেস্ট নেগেটিভ তবুও ডেংগু জ্বর।
আপনাদের দোয়ায় এখন সুস্থ।
তাই এই সময়ের জ্বরে...সবার আগে ডেংগু ভাবুন...দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বিপদ চিহ্ন দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হোন।
বিপদ চিহ্ন:
১. প্রেসার কমে যাওয়া
২. হাতে পায়ে র্যাশ আসা
৩.পেটে পানি আসা
৪. বমি বা পাতলা পায়খানা
৫. খুব দূর্বল লাগা
৬. শ্বাসকষ্ট হওয়া
জ্বর যত অল্পই হোক...নিজে নিজে চিকিৎসা নয়।
©
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Dinajpur
Dinajpur, 5200
আমি চেষ্টা করছি আমার এই পেজে কিছু স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য তুলে ধরতে। আশা করি আমার পাশে থাকবেন।
Chirirbandar
Dinajpur, 5240
Dr. AK Ahamad Musa Oral & Dental Surgeon BDS(RU),PGT(OMS) Rangpur Dental College BMDC Reg : 11414
Dinajpur
Dinajpur
If i would be given a chance to start all over again over again i would choose networking