Department of Economics-HSTU
Nearby universities
Ghoraghat
Dhaka
Kaharol
Dinajpur Medical College
www. dgc. edu. bd
Balubari
Suihari
its educational page
#মাহমুদুল হাছান ভাই,,
অর্থনীতি ১ম ব্যাচ
(হাবিপ্রবি)
43 BCS
শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত।
🏞️Who propounded the opportunity cost theory of international trade?
A. Ricardo
B. Marshall
C. Heckscher & Ohlin
D. Haberler
#বাংলাদেশ_ব্যাংকের_টাকা_ছাপাতে কি বিশ্ব ব্যাঙ্ক-এর অনুমতি নেয়া লাগে? ও টাকা ছাপানোর সাথে ডলার রিজার্ভ-এর সম্পর্ক কী?
না, একটা স্বাধীন রাষ্ট্র কারো অনুমতি নেয় না টকা ছাপাতে বা বানাতে। বিশ্বব্যাঙ্ক টাকা নিজেই বানায় না, এবং কোন অর্থেই বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক নয়। আইনে না হলেও কাজের বেলায় বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যঙ্ক হচ্ছে একটা মারাত্মক রকম বেসরকারি (বস্তুত পারিবারিক) ব্যঙ্ক, যার নাম ফেডারেল রিজার্ভ ব্যঙ্ক অফ নিউ ইয়র্ক। সাতজন ইহুদী এবং একজন খৃষ্টান মালিকের হাতে চলছে এই ব্যাঙ্ক, যার আছে ১২ টা স্বাধীন শাখা। ফেডারেল রিজার্ভ ব্যঙ্ক অফ বস্টন এর উপর অন্য কারো (অন্য কোন ফেডারেল ব্যঙ্কের) কোন মাতব্বরি নেই। আমেরিকান সরকারের কোন অধিকার নেই ফেডারেল ব্যঙ্কের কিছুতে কোন আদেশ দেওয়া। প্রেসিডেন্ট বুশ চেয়েছিলেন ফেডারেল রিজার্ভে ব্যঙ্ক অফ নিউ ইয়র্কে গচ্ছিত ৭০০০ কো্টি ডলার যেন ইরাক (সাদ্দাম হুসেন) ভাঙ্গাতে না পারেন। কিন্তু ফেডারেল রিজার্ভ বুশের কথা কানে নেন নি বলে আমেরিকার সাথে যুদ্ধে রত থাকলেও ইরাকের ডলার ইরাকের হাতেই থেকে যায়। সবচেয়ে মজার কথা হল এই ৮ পরিবারের দুইটি আসলে ইংল্যান্ডের বাসিন্দা (রথচাইল্ড ও ওয়ারবার্গ)।
যদি ট্রাম্পের মত চরম বেয়াদবের ক্ষমতা থাকত, চীনের গচ্ছিত 3,400,000,000,000 ডলার একদম বাজেয়াপ্ত করত। পরিমাণ শুনেছেন তোঃ তিন লক্ষ চল্লিশ হাজার কোটি ডলার। বাংলাদেশের রিজার্ভের এক শ গুণেরও বেশি। যে কয়জন ইহুদি এই ব্যাঙ্ক চালান, তাঁরা রাজা-বাদশা-প্রেসিডেন্ট নামক প্রাণীদের থোড়াই কেয়ার করেন। কত ট্রাম্প-বুশ আসে আর যায়, কিন্তু রথচাইল্ড আর কুন-লোয়েব, ওয়ারবার্গ আর গোল্ডম্যান স্যাখস, মর্গ্যান আর ডুপন্ট সে নিয়ে মোটেই মাথা ঘামান না। হাজারখানেক ট্রাম্পকে সকালের নাস্তায় খেয়ে ফেলতে তাঁদের কোন অসুবিধা নাই। রাতের ডিনারে পুরো ভারত-পাকিস্তান-ইরান-আফগানিস্তান খেয়ে ফেললে তারা হজম করে ফেলবেন। কিন্তু তাদের ক্ষুধা আর নাই[ এক হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে তাদের হজমের সমস্যা আছেঃ এতো টাকা খাবেন কি করে? একশ কোটি ডলার ঋণ মঞ্জুর করতে তাঁদের এক সেকেন্ডের বেশী সময় লাগে কি? প্রতিদিন তাঁরা কয়েক লক্ষ কোটি ডলারের লেনদেন ম্যনেজ করেন,,,,
(মোহাম্মদ গনি)
আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?
বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়েতেও সেই সুযোগ রয়েছে। তবে তার জন্য আপনাকে অফিশিয়ালি এগোতে হবে এবং অবশ্যই মাসখানেক সময় হাতে রেখে।
প্রথমে, পারিবারিক ভ্রমণ বা অফিশিয়াল ভ্রমণ সেটি জানিয়ে একটি দরখাস্ত প্রস্তুত করুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের প্যাডে হতে হবে সেটি। তাতে উল্লেখ থাকতে হবে যে বিষয়গুলোঃ ট্রেনের নাম ও নম্বর, কবে, কোন শ্রেনীর কতটি টিকেট। যিনি টিকেটগুলো কালেক্ট করবেন তার পরিচয় ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে তাতে। খুবই সাধারণ একটি দরখাস্তই যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে যোগাযোগ করতে পারেন স্টেশন ম্যানেজার/ মাস্টারদের সাথে।
কমপক্ষে ১৫-২০ দিন আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে রেলভবনে দরখাস্তটি জমা দিবেন "এডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল/অপারেশন" বরাবরে। তিনি এটি ফরোয়ার্ড করবেন চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার/পূর্ব অথবা পশ্চিম বরাবরে। তবে আপনি যদি চট্টগ্রাম বা রাজশাহীতে থাকেন, তবে সরাসরি এড্রেস করে জমা দিতে পারবেন সিসিএম/পূর্ব অথবা পশ্চিম অফিসে যথাক্রমে।
আপনি যেখানেই এপ্লিকেশনটি জমা দিন না কেন, উল্লিখিত তারিখ মোতাবেক আপনাকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। কারন এবার আপনার জন্য একটি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হবে সিসিএম সাহেবের অফিস থেকে এবং আপনাকে সেটি কালেক্ট করতে হবে। সাধারণত সেটির একটি কপি আপনাকে এবং আরেকটি কপি স্টেশন ম্যানেজার বা স্টেশন সুপারিনটেন্ডেন্টদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সাধারনতঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে আপনার অনুরোধে হাতে হাতেও সেটি পাবার সুযোগ রয়েছে। নির্ধারিত তারিখে সেটি কালেক্ট করে নিয়ে এবার চলে যাবেন
রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার/সুপারিনটেন্ডেন্টের কাছে। তার নির্দেশনা আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যিনি টিকেট কালেক্ট করবেন মর্মে এপ্লিকেশনে নাম্বার দিয়েছিলেন, তিনিই যেন উপস্থিত থাকেন তখন। আপনি নির্ধারিত দিন ও সময়ে তার নির্দেশিত কাউন্টারে পুরো টাকা জমা দিয়ে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসনগুলোর বিপরীতে টিকেট সংগ্রহ করবেন।
অন্যান্য দিন আপনি চাহিদার সব কয়টি টিকেটই পাবেন আশা করা যায়, তবে বৃহষ্পতি ও রবি এবং এরকম ছুটির পাল্লা থাকলে রাতের ট্রেনে আপনার চাহিদার সকল টিকেট নাও দেয়া হতে পারে। বিষয়টি সম্পূর্ণ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর ক
🆘 একটি মানবিক আবেদন, রিসাত (২১ ব্যাচ ইকোনমিক্স)গতকাল সড়ক দু*র্ঘটনাতে মারাত্মক ভাবে আ*হত হয়েছে ।তার মাথায় অনেক বড় আ*ঘাত পাইছে ও পা পুরোপুরি ভে*ঙে গেছে পুরোপুরি কাল রাত থেকে ICU তে লাইফ সা*পোর্টে আছে অবস্থা খুবই খা*রাপ আর ওর চিকিৎসাতে অনেক টাকার প্রয়োজন যা একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে একা পরিবহন করা সম্ভব না তাই আপনাদের নিকট মানবিক আমাদের যে যতটুকু পারের সাহায্য করেন ।
আসিফ ইকোনমিক্স ২১
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বিকাশ: 01764367463
নগদ : 01764367463
রকেট : 017643674632
#রিজার্ভ কোথায় আছে
বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকফাইল ছবি: প্রথম আলো
বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ নিজের কাছে রাখে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, আইএমএফ, স্বর্ণ কেনাসহ নানা খাতে বিনিয়োগ করে। এসব বিনিয়োগ থেকে মুনাফা পায়, মাঝেমধ্যে লোকসানও দেয়। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভের বড় অংশ আছে ডলারে। যার পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৮৪৫ কোটি ডলার। গত বছরের জুনে যা ছিল ৩ হাজার ১৯০ কোটি ডলার। এরপর ইউরো, পাউন্ড, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডিয়ান ডলার, জাপানিজ ইয়েন, চীনের ইউয়ান, সিঙ্গাপুর ডলারে বিনিয়োগ করে রেখেছে। এ ছাড়া স্বর্ণ কেনা আছে ৮৬ কোটি ডলারের। গত বছরের জুনে স্বর্ণ কেনা ছিল ৮২ কোটি ডলারের।
সংরক্ষণ করা ছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংক নানাভাবে রিজার্ভ থেকে অর্থ খরচও করেছে। যেমন রিজার্ভের অর্থে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আকার ৭০০ কোটি ডলার থেকে কমিয়ে ৩৭০ কোটি ডলারে নামিয়ে এনেছে। কারণ, গত জুনের রিজার্ভের মজুত হিসাবপদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, শুরু করার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। তাদের আরেকটি শর্ত ছিল রিজার্ভ থেকে গঠন করা রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল বা ইডিএফ বাদ দিতে হবে।
এ ছাড়া প্রকৃত রিজার্ভের হিসাব করতে রিজার্ভের অর্থে গঠন করা লং টার্ম ফান্ড (এলটিএফ) ও গ্রিন ট্রান্সফরমেশন ফান্ড (জিটিএফ), বাংলাদেশ বিমানকে উড়োজাহাজ কিনতে সোনালী ব্যাংককে রিজার্ভ থেকে দেওয়া অর্থ এবং পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলের খনন কর্মসূচিতে রিজার্ভ থেকে দেওয়া অর্থ বাদ দিতে হবে। সবকিছু বাদ দিয়েই ১৭ বিলিয়ন ডলারের প্রকৃত রিজার্ভের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক অবশ্য প্রথম আলোকে বলেন, ডলার-সংকট অনেকটা কমে এসেছে। চলতি হিসাবের লেনদেন ভারসাম্যে উন্নতি হয়েছে। নানা পদক্ষেপের ফলে সামনে আরও উন্নতি হবে।
অন্যদিকে ব্যাংকগুলো এখন আমদানিকারকদের কাছে ১১০ টাকা ৫০ পয়সা দামে ডলার বিক্রি করছে। তবে অভিযোগ আছে, বাস্তবে এই দামে ডলার কেনাবেচা হচ্ছে খুব কম। এ কারণে অবৈধ পথে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনও বেড়ে গেছে।
#রিজার্ভ বাড়ে-কমে কীভাবে?
প্রতিটি ব্যাংক কী পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নিজের কাছে রাখতে পারবে, তার সীমা বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলোতে ডলার আসে প্রবাসী ও রপ্তানি আয়, ফ্রিল্যান্সারদের আয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঋণ ও অনুদানসহ বিদেশি বিভিন্ন আয় থেকে। সীমার বেশি ডলার মজুত হলে ব্যাংকগুলো তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে বিক্রি করে দেয়। এ ছাড়া সরকারি বিভিন্ন ঋণ, অনুদান, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে কর্মরতদের আয় সরাসরি যুক্ত হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের পক্ষে সরকারি ঋণের কিস্তি, সেবা মাশুল, ফি পরিশোধ করে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর কাছে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করে। সরকারি বিভিন্ন আমদানির জন্য ব্যাংকগুলোকে ডলার দেয়। তখন কমে যায় রিজার্ভ। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ বিক্রি করা হয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিক্রি করা হয় ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার ও ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার।
মূলত ডলার-সংকট শুরু হওয়ার পর সব ব্যাংকই ডলারের ঘাটতিতে রয়েছে। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সাধারণত কেউ ডলার বিক্রি করছে না। উল্টো কেন্দ্রীয় ব্যাংকই নিয়মিত ডলার বিক্রি করে যাচ্ছে। ফলে রিজার্ভ কমছেই। এ অবস্থায় প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের কাছেও কম দামে ডলার বিক্রি করা হয়েছে।
আবার ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে না দিয়ে এখনো ধরে রাখা হয়েছে। ফলে কমছে প্রবাসী আয়ও। এর মধ্যে আবার ডলারের দাম বেশি রাখায় ১০ ব্যাংকের ট্রেজারিপ্রধানদের দায়ী করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, তাঁদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেছে। ফলে সংকটকে আরও উসকে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারম্যান আনিস এ খান এ নিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা যাচ্ছে না। ডলার-সংকটে মুনাফা নিজ দেশে নিতে পারছে না অনেক বিদেশি সংস্থা। ফলে পরিস্থিতি কী, এটা সহজেই অনুমেয়। সংকট কাটাতে ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
এখন আর দাম নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই, দাম যা বাড়ার ঠিকই বেড়ে গেছে। দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির সংকট কাটাতে দেশে ও বিদেশে অভিজ্ঞদের নিয়ে কাউন্সিল গঠন করতে পারে সরকার। যারা সংকট থেকে উত্তরণের পথ দেখাতে পারবে
( Prothom alo)
ECN FAMILY
ঐক্যতান ১৭
অর্থনীতি পঞ্চম ব্যাচের লেভেল 4 সেমিস্টার 1 এর ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন...
সামনে ১০ তারিখের ফেয়ারওয়েল উপলক্ষে প্রাকটিস চলছে✌️
আসসালামু আলাইকুম স্যার
আপনি আমাদের মাঝে থেকে এমন হুট করে চলে যাবেন ভাবতে পারি নাই..
আপনাকে অর্থনীতি ডিপার্টমেন্টের প্রতি টা ব্যাচের পোলাপান অনেক অনেক মিস্ করবে🥲। আপনি অর্থনীতি ডিপার্টমেন্টের একটা প্রাণ হয়ে এসেছিলেন আমরা আপনাকে সব সময় স্মরণ করবো।
ভাল থাকবেন আমাদের সবার প্রিয় মেহেদী স্যার ❤️❤️
ভালো থাকবেন নতুন কর্মস্থলে 🤗
সামনে ১০ তারিখে ফেয়ারওয়েল উপলক্ষে আজকে ৪ টায় ৫ তালায় ৫০৫ নম্বর রুমে আমাদের প্রাকটিস শুরু হচ্ছে।
যারা অংশগ্রহণ করতে চান তারা সময় মত চলে আসবেন..
১৭ ব্যাচের ফেয়ারওয়েলের মিটিং এ আজকে....
২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে রেমিটেন্সের বর্হিপ্রবাহ ১৩৭
মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
সুত্র:ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সেলিম রায়হানের মতে এর পরিমান ২০গুনেরও বেশি(ই-লিগ্যাল ও ইনফরমাল সহ)। আর এই রেমিটেন্স বর্হিগমনের সিংহভাগ যাচ্ছে আমাদের দেশে দক্ষ নির্মাণ প্রকৌশলী আর দক্ষ জনবল না থাকায়৷ যেখানে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বাইরে চলে যাছে আমাদের দেশে দক্ষ জনশক্তি না থাকায় সেখানে আমরা তরুনরা দক্ষতা অর্জন না করে একশ্রেনী পড়ে আছি উগান্ডার রাজধানী আর ঘানার মুদ্রার নাম মুখস্ত করতে।অন্যদল পড়ে আছি মিম কমিউনিটি আর তামিম ইকবালের অবসরে কান্না করে ফেইসবুক ভেজাতে। অন্য দল লড়ছি সহ- সভাপতি পদের জন্য।।
প্যারালাল ইউনিভার্স "লো সিজিপিএ ব্যাপার না "
এই এক ফাতরামি আমাদের সময়েও শুনতাম, "অমুক ভাই ২.৫ সিজি নিয়ে স্ট্যান চ্যাটে ঢুকসে আর তমুক আপু ৩.৮ নিয়েও বেকার।" এরা বোঝেনা, ২.৫ নিয়ে স্ট্যান চ্যাটে ঢুকা ওই ভাই এক্সেপশন, আর ৩.৮ নিয়ে বের হওয়া বেকার ও এক্সেপশন। পড়াশোনা করে সিজি হাই রাখার বিশাল সব সুবিধা আছে। তাছাড়া, আপনার এইটা কেন মনে হয় যে সিজি হাই রাখা পোলাপান এতই বেকুব যে তারা অন্যান্য স্কিলে আপনার চেয়ে পিছায়ে থাকবে? কম্পিটিশনের যুগে লো সিজি একটা বিশাল ডিজএডভান্টেজ, এইটা ওভারকাম করতে নাকের পানি চোখের পানি এক হয়ে যায়। লো সিজি কোনো শো অফ করার জিনিস না,লো সিজির মানে হইলো আপনি পড়াশোনা করেন নাই। মানে, ভার্সিটিতে মূল যেই কাজে আপনাকে পাঠানো হইসিলো, সেই কাজে আপনি ব্যর্থ। আপনার ডিসিপ্লিন নাই, হার্ডওয়ার্ক নাই, নিজ ফিল্ডে উন্নতির ইচ্ছা নাই। এইগুলা কোনো ভালো ইন্ডিকেটর না।
মামা চাচা বা বাপের বড় কোম্পানি থাকলে সিজি ম্যাটার না।যদি না থাকে, তাইলে সিজি বিরাট ম্যাটার। মনে রাইখেন এইটা। লো সিজি মানে আপনাকে এইটা ওভারকাম করতে অনেক পরিশ্রম করা লাগবে। সেইটা করেন। অন্তত: লো সিজি রে গ্লোরিফাই করে আর দশটা ছেলেমেয়ের মাথা খায়েন না।
_মাসরুফ হোসাইন
EQUITY 18
Farewell Ceremony❤️
Economics blaaaaast 🤘💥💥
"২৩ বছর বয়সী ভাটসাল নাহাতা যেভাবে বিশ্বব্যাংকে চাকরি পেলেন"।
ধৈর্য ধরে লেগে থাকলে সফলতা আসবেই—এ কথা যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকের শিক্ষার্থী ভাটসাল নাহাতা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন। তিনি ভারত থেকে সেখানে পড়তে গেছেন। বিশ্বব্যাংকে চাকরি করার স্বপ্ন ছিল নাহাতার। তাঁর স্বপ্নের চাকরির পেছনে তিনি দীর্ঘ সময় ধরে লেগে ছিলেন। এর জন্য তাঁকে ৬০০ মেইল আদান–প্রদান করতে হয়েছে। ৮০ বার কল করতে হয়েছে। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। ক্রমাগত চেষ্টার পর গিয়ে মিলেছে স্বপ্নের চাকরি।
পছন্দের চাকরি পাওয়ার জন্য এ প্রচেষ্টার কথা নিজের লিংকডইনে এক বড় পোস্ট দিয়ে লিখেছেন নাহাতা। তাঁর এ পোস্টে ১৫ হাজারের বেশি মানুষ লাইক দিয়েছেন। এ ছাড়া তাঁর পোস্টটি শতাধিক মানুষ শেয়ারও করেছেন।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা প্রাচীন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেখানে স্নাতকের শেষ পর্যায়ে ২০২০ সালের করোনা মহামারির সময় থেকে নাহাতা চাকরির জন্য চেষ্টা শুরু করেন। কিন্তু করোনা মহামারির ওই সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আর্থিক দুর্দশায় পড়ে। নাহাতা তাঁর পোস্ট এ কথা দিয়েই শুরু করেছেন। তিনি বলেন, ওই সময় অনেক প্রতিষ্ঠানে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছিল। তিনি লিখেছেন, ‘দুই মাসের মধ্যে স্নাতক শেষ হচ্ছিল। হাতে কোনো কাজ ছিল না। আমি ইয়েলের শিক্ষার্থী হিসেবে ভাবলাম, যদি চাকরিই নিশ্চিত করতে না পারি, তবে ইয়েলে এসে কী লাভ? ওই সময় মা-বাবাও প্রশ্ন করতে শুরু করেছিল।’
নাহাতা বলেন, ‘ভারতে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে ভাবিনি। আমি ভেবেছিলাম, প্রথম বেতন হবে ডলারে। এ জন্য আমি নেটওয়ার্কিং বা সবার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করি। এ সময় কোনো পোর্টালে বা চাকরির দরখাস্ত করা থেকে দূরে থাকি। দুই মাসে ১৫ হাজার জনের সঙ্গে যুক্ত হই। ৬০০ ই–মেইল লিখি। ৮০ জন যোগাযোগ করে। বেশির ভাগ জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হই।’
নাহাতা আরও বলেন, ‘আমি এত বেশিজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি যে আমার কৌশল কাজে লেগেছে। আমি মে মাসের শুরুতে চারটি চাকরির প্রস্তাব পাই। এ সময় বিশ্বব্যাংককে বেছে নিই। তারা আমার ভিসা স্পনসর করতে সম্মত হয়। এ ছাড়া আমার ব্যবস্থাপক আমাকে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর একটি গবেষণা প্রবন্ধে সহলেখক হওয়ার সুযোগ দেন।’
এর আগে নাহাতা দিল্লির শ্রীরাম কলেজ অব কমার্স থেকে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি বলেন, কঠিন সময় তাঁকে কিছু জিনিস শিখিয়েছে। এর একটি হচ্ছে নেটওয়ার্কিংয়ের শক্তি।
তথ্যসুত্রঃ প্রথম আলো।
Q3. Which of the following is not a central problem of an economy?
(a) What to produce
(b) How to produce
(c) For whom to produce
(d) Where to produce
Q2 # Who is known as the father of modern economics?
(a) Thomas Robert Malthus
(b) Francois Quesnay
(c) Adam Smith
(d) David Ricardo
আল্লাহ তার বিদেহী আত্মাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকামে নসীব করুন।
অর্থনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন।
A situation in which more persons are employed on a job than are optimally required is:
A.Structural unemployment
B.Disguised unemployment
C.Cyclical unemployment
D.Seasonal unemployment
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Website
Address
Department Of Economics (HSTU)
Dinajpur
5200
Opening Hours
Monday | 08:00 - 17:00 |
Tuesday | 08:00 - 17:00 |
Wednesday | 08:00 - 17:00 |
Thursday | 08:00 - 17:00 |
Sunday | 08:00 - 17:00 |
বরিশাল
Dinajpur, 01742143403
নামাজ ছেড়ে দিওনা বন্ধু এপারের জীবনের চেয়ে ওপারের জীবন অনেক সুন্দর 🙏
Setabgonj, Bochagonj
Dinajpur, 5216
Setabgonj Govt. Pilot Model High School
Dinajpur
To teach for University Admission
Dhaka
Dinajpur, 5200
"Education is what happens after forgetting everything that is taught in school." "Instead of trying to be successful, try to be a person with values." “This world will never be de...
Dinajpur
Icchamati Degree College, Ranirbandar, Chirrbandar, Dinajpur EIIN NO : 120393