MD Sofiqul Islam Masud
I'm a freelancer of digital marketing and graphic design.
বাইকার ভাইটির কথা কতখানি যৌক্তিক বলে আপনি মনে করেন?
সাংবাদিক মোটর সাইকেল আরোহীকে প্রশ্ন করে আপনার মুখে মাস্ক নেই কেন?
এই সময়ে মুখে মাস্ক থাকা জরুরী।
মোটর সাইকেল আরোহী সাংবাদিক কে প্রশ্ন করে আপনার বুকে ওড়না নেই কেন? এই সময়ে আপনার বুকে ওড়না থাকা জরুরী।
আমার মুখে মাস্ক না থাকলে হয়তোবা আমি একা ক্ষতিগ্রস্ত হবো।
কিন্তু আপনার বুকে ওড়না না থাকলে পুরো সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে!!!
(কালেক্টেড)
ইসলামিক পদ্ধতিতে গরু জবাইয়ের সময় গরু ব্যাথা অনুভব করে কি না এ নিয়ে একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল।। গরু
জবাইয়ের সময়ে EEG পরীক্ষা করে গরুর মস্তিষ্ক এবং ECG করে গরুর হার্ট দেখা হয়।
পরীক্ষায় দেখা যায়,
*জবাইয়ের প্রথম ৩সেকেন্ডে EEG গ্রাফে কোনো পরিবর্তন দেখা যায় না, অর্থাৎ গরু কোনো ব্যাথা পায় না।
*পরের ৩ সেকেন্ডের EEG রেকর্ডে দেখা যায়, গরু গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকার মতো অচেতন হয়ে থাকে,শরীর হতে প্রচুর রক্ত বের হয়ে যাওয়ায় ব্রেইনে রক্ত সরবরাহ হয় না বলে এই অচেতন অবস্থা হয়।
*এই প্রথম ৬ সেকেন্ড পরে EEG গ্রাফে Zero level দেখাচ্ছিলো, তার মানে গরু কোনো ব্যাথা পাচ্ছিলো না।
*গরুর যে খিচুনি আমরা দেখি সেটা Spinal cord এর একটি Reflex Reaction, এটা মোটেও ব্যাথার জন্য হয় না।
(এই পরীক্ষাটি করেন জার্মানির হ্যানোভার বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রফেসর শুলজ এবং ডক্টর হাজিম।)
সুবহানাল্লাহ।
আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীন এমন ভাবে সব কিছু সৃষ্টি করে দিয়েছেন, যা অত্যন্ত নিখুঁত। যারা ভাবেন যে পশু জবাইয়ের মাধ্যমে মুসলমানরা পশুকে কষ্ট দিচ্ছে তারা আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীনের এই রহমতের কথা জানতে পারলে সত্যিই অবাক হবে।
#সংগৃহীত
একবার সংখ্যা ৯, ৮- কে জোরে এক থাপ্পড় মারল!
তখন কাঁদতে কাঁদতে ৮ জিজ্ঞাসা করলো,
"আমাকে মারলে কেন ?"
৯ বলল আমি বড় তাই মেরেছি!
এ কথা শুনে ৮, ৭- কে জোরে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিল!
৭ যখন ওকে মারার কারণ জানতে চাইলে ৮ ও বলল,
"আমি বড় তাই মেরেছি!"
একই অজুহাত দেখিয়ে, এরপর ৭, ৬-কে;
৬, ৫-কে;
৫, ৪-কে;
৪, ৩-কে;
৩, ২-কে;
আর ২, ১-কে মারল!
হিসাব মত ১-এর শূণ্যকে মারা উচিত...
কিন্তু "১" মারল না , মারা তো দূরের কথা,ও ভালোবেসে শূণ্যকে নিজের পাশে বসিয়ে নিল! দু'জনে মিলে "১০" হল!
তারা তখন ৯-এর থেকেও বেশী শক্তিশালী।হয়ে গেল! তারপর থেকে "১০" কে সবাই সম্মান করতে শুরু করল!
নীতিকথাটি হলঃ
"ছোট ছোট কারণে, নিজেদের মধ্যে ঝগড়া, লড়াই না করে, ব্যক্তিগত অহঙ্কার দূরে সরিয়ে, আমরা যদি একে অন্যের হাতটা ধরতে পারি, আমাদের শক্তি বহু গুণ বেড়ে যায়। আমরা একসাথে চলতে ও ভালো থাকতে পারি।
ঘটনাটি ২০১৭ সালের।
ছবির এই বৃদ্ধ লোকটি ঘানার এক ছোট্ট গ্রামের বাসিন্দা। সেখানে তুরস্কের এক নিউজ চ্যানেল তাদের ড্রোন দিয়ে ভিডিও করছিলো, দুর্ঘটনাবসত ড্রোনটি এই বৃদ্ধ লোকের বাড়ীর উঠানের সামনে গিয়ে পড়ে যায়।
সাংবাদিক তড়িঘড়ি করে তাদের ড্রোন ফেরত আনতে গিয়ে দেখে ড্রোনটি এই বৃদ্ধ লোকের হাতে। ড্রোনটি দেখিয়ে বৃদ্ধ প্রশ্ন করে সাংবাদিককে অবাক করে দেয়।
সে জিজ্ঞেস করে, আচ্ছা, তোমাদের এই ড্রোনটি কি আরো বড় হতে পারে না, যাতে আমি এটাতে চড়ে হজ্জে যেতে পারি!
দরিদ্র বৃদ্ধের এই হৃদয়ছোঁয়া আকুতি নিয়ে সাংবাদিক
ছবিসহ টুইটারে পোস্ট করলে মুহুর্তেই তা ভাইরাল হয়ে
যায়। সেটা তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর নজরে আসলে তিনি এই বৃদ্ধকে হজ্জে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
From:Scien - Thush
জার্মানির এক নামকরা ব্যাংকে ব্যাংক ডাকাতির সময় ডাকাত দলের সর্দার বন্দুক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে বললো, "কেউ কোনো নড়াচড়া করবেন না, টাকা গেলে যাবে সরকারের, কিন্তু জীবন গেলে যাবে আপনার আর তাই ভাবনা চিন্তা করে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করুন।"
এই কথা শোনার পর, সবাই শান্ত হয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে শুয়ে পড়েছিল। এই ব্যাপারটাকে বলে "Mind Changing Concept”, অর্থাৎ মানূষের ব্রেইনকে আপনার সুবিধা অনুযায়ী অন্যদিকে কনভার্ট করে ফেলা।
সবাই যখন শুয়ে পড়েছিল, তখন এক সুন্দরী মহিলার কাপড় অসাবধানতা বসত তার পা থেকে কিছুটা উপরে ঊঠে গিয়েছিল এমন সময় ডাকাত দলের সর্দার তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো, "আপনার কাপড় ঠিক করুন! আমরা এখানে ব্যাংক ডাকাতি করতে এসেছি, রেপ করতে না।"
এই ব্যাপারটাকে বলে "Being Professional”, অর্থাৎ আপনি যেটা করতে এসেছেন, সেটাই করবেন। যতই প্রলোভন থাকুক অন্যদিকে মনোযোগ দেওয়া যাবে না।
যখন ডাকাতরা ডাকাতি করে তাদের আস্তানায় ফিরে এলো তখন এক ছোট ডাকাত(এমবিএ পাশ করা) ডাকাত দলের সর্দার(যে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে)কে বললো, "বস চলেন টাকাটা গুনে ফেলি"
ডাকাত দলের সর্দার মুচকি হেসে বললো, তার কোনোই প্রয়োজন নেই, কেনোনা একটু পরে টিভি ছাড়লে নিউজ চ্যানেলগুলোই বলে দেবে আমরা কতো টাকা নিয়ে এসেছি।
এই ব্যাপারটাকে বলে "Experience"। অভিজ্ঞতা যে গতানুগতিক সার্টিফিকেট এর বাইরে গিয়েও কাজ করতে পারে, ইহা তার একটি ঊৎকৃষ্ট প্রমাণ।
ডাকাতরা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই ব্যাংক এর এক কর্মচারি ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে ছুটে এসে বললো, স্যার তাড়াতাড়ি চলেন পুলিশকে ফোন করি, এখনই ফোন করলে ওরা বেশিদূর যেতে পারবে না। ব্যাংক ম্যানেজার কর্মচারিকে থামিয়ে দিয়ে বললো, ওদেরকে আমাদের সুবিধার জন্যই এই ২০ মিলিয়ন টাকা নিয়ে যেতে দেওয়া উচিৎ, তাহলে আমরা যে ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেছি, তা এই ডাকাতির ভিতর দিয়েই চালিয়ে দেওয়া যাবে।
এই ব্যাপারটাকে বলে, Swim with the tide, অর্থাৎ নিজের বিপদকেও বুদ্ধি দিয়ে নিজের সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করা।
কিছু সময় পরেই, টিভিতে রিপোর্ট আসলো, ব্যাংক ডাকাতিতে ১০০ মিলিয়ন টাকা লোপাট। ডাকাতরা সেই রিপোর্ট দেখে বারবার টাকা গুনেও ২০ মিলিয়ন এর বেশি বাড়াতে পারলো না। ডাকাত দলের সর্দার রাগে ক্রুদ্ধ হয়ে বললো, "শালা আমরা আমাদের জীবনের ঝুকি নিয়ে, এতো কিছু ম্যানেজ করে মাত্র ২০ মিলিয়ন টাকা নিলাম আর ব্যাংক ম্যানেজার শুধুমাত্র এক কলমের খোঁচাতেই ৮০ মিলিয়ন টাকা সরিয়ে দিল। শালা চোর-ডাকাত না হয়ে পড়াশোনা করলেই তো বেশি লাভ হত।"
এই ব্যাপারটাকে বলে "Knowledge is worth as much as gold!" অর্থাৎ অসির চেয়ে মসী বড়।
ব্যাংক ম্যনেজার মন খুলে হাসছে, কেনোনা তার লাভ ৮০ মিলিয়ন টাকা। ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেও সে আরও ১০ মিলিয়ন টাকা এই সুযোগে তার নিজের পকেটে ঢুকিয়ে ফেলেছে।
এই ব্যাপারটাকে বলে,
"Seizing the opportunity.” Daring to take risks!
অর্থাৎ সুযোগ থাকলে তাকে কাজে লাগানোই উচিৎ...!
ব্রেকিং....
🟥কক্সবাজার সরকারি কলেজের সামনে হাইওয়ে সড়কের পাশে ইলিয়াস মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ সংলগ্ন স্থানে আকস্মিকভাবে কয়েকটি স্থানের মাটি ফেটে চৌচির হয়ে প্রচন্ড রকমের ধোঁয়া ও আগুন বের হচ্ছে...!!!
আগুন নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস....
আল্লাহ হেফাজত করুন।
কপি পোস্ট
FOOD Related Social Media Post Design Template
BATTER VIEW: https://www.behance.net/gallery/141303237/Noodles-Banner-chocolate-banner-Food-Banner
মাইক্রোস্কোপের নিচে ইঞ্জেকশন দেয়ার পর সুচের মাথায় লেগে থাকা রক্তকণিকা! 😱💉🩸
ছবিটি দেখে মনে হতে পারে, হয়তো কোনো পাহাড়ের সুড়ঙ্গ কিংবা কোনো গুহা।
তাই না ??
আসলে এটি কোনো পাহাড়ের সুড়ঙ্গ কিংবা গুহা নয়। এটি হলো আমার আপনার শরীরে ইঞ্জেকশন সূঁচের ক্ষত; ইংরেজিতে যাকে Needle Puncture বলা হয়ে থাকে।
মূলত ইলেকট্রনিক টেলিস্কোপের সাহায্যে ছবিটি কয়েক লক্ষগুন zoom করে, Highly Magnified প্রযুক্তির মাধ্যমে দেখানো হয়েছে।।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার আপনার শরীরের চামড়া ঠিক যেনো মাটির কোনো এবড়ো-থেবড়ো দেওয়ালের মতো। ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম।। সঙ্গে সঙ্গে সূরা হিজর এর ২৬ নাম্বার আয়াতের অর্থটা মনে পড়ে গেলো।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَ لَقَدْ خَلَقْنَا الْاِنْسَانَ مِنْ صَلْصَالٍ مِّنْ حَمَاٍ مَّسْنُوْنٍۚ
“আমি মানুষ সৃষ্টি করেছি শুকনো ঠন্ঠনে পচা মাটি থেকে।”
[সূরা হিজর, আয়াত : ২৬]
সুবহানাল্লাহ
আল্লাহ অবশ্যই সত্য বলেছেন।
সংগৃহীত
ছোট খাটো একটা চাকরি করি। গত মাসে বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি, প্রায় ৬ লক্ষ টাকা খরচ করে। আজ ইফতারি দিয়েছি জামাইয়ের বাড়িতে, প্রায় ১৫,০০০৳ টাকা খরচ করে। একটু আগে মেয়ের ফোন।
- বাবা, কেমন আছেন?
- হ্যাঁ, মা ভালো। তুই ভালো আছিস ত?
- আছি বাবা ভালো।
- এইভাবে বলছিস কেনো? তোর শ্বশুররা খুশি হয়েছে তো?
- ওরা কিছু বলেনি। ফুফু (জামাইয়ের ফুফু) বলেছে ইফতারি একটু কম
হয়েছে।
- (তখন আমার চোখের পানি টলটল করছিল) আচ্ছা মা বলিস, পরের বার থেকে আরো বাড়িয়ে দিবো।
- বাবা শুনো। তুমি আমাদের বাড়িতে ঈদে কাপড় দিবে না?
- হ্যাঁ মা, দিবো। কেনো?
- তুমি কাপড় দিওনা। খালা (জামাইয়ের খালা) বলেছে, কাপড় দিলে সবার পছন্দ হবে না। কাপড় না দিয়ে টাকা দিয়ে দিতে। ৩০,০০০৳ টাকা দিলে, সবার নাকি হয়ে যাবে।
- আচ্ছা মা। তুই চিন্তা করিস না। আমি এখনও বেঁচে আছি।
(আমার বুঝতে দেরী হলো না, এতক্ষণে মেয়ের চোখের অনেক জল গড়িয়ে পড়েছে।)
- আচ্ছা বাবা, এখন রাখি।
- আচ্ছা মা, ভালো থাকিস।
রাতে ছোট ছেলে নামাজ থেকে আসলো।
- বাবা, তুমি আছো?
- হ্যাঁ, আছি। কিছু বলবি?
হ্যাঁ, ঈদের পর ২য় সপ্তাহে সেমিস্টার ফাইনাল। বেতন, ফর্ম ফিলাপ ও অন্যান্য সহ ২৫ হাজার টাকা লাগবে। আমার টিউশনির কিছু টাকা আছে। আপনি ২০ হাজার দিলে হবে।
- আচ্ছা দেখি। খেয়ে ঘুমিয়ে পর।
না বাবা, লেট হলে এক্সাম দিতে পারবো না।
নতুন জামাই! বাড়িতে মৌসুমী ফলমূল দিতে হবে। তাতে ১০-১৫ হাজার টাকা দরকার। ঈদের পরে আবার কোরবানি, মেয়ের বাড়িতে গরু দিতে হবে। গরুর যে দাম, কমপক্ষে ৫০,০০০৳ টাকা তো লাগবে। আবার নিজের জন্য ও একটা লাগবে।
এইখানে শেষ নয়, আরো রয়েছে মেয়ের বাড়িতে দেওয়ার বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন আয়োজন।
এই সব চিন্তা করতে করতে না খেয়ে শুয়ে পড়েছি। নাবিলার মা অনেক কিছু জিজ্ঞেস করেছিলো, কিছু না বলে শুয়ে পড়েছি।
মাথায় একটা বিষয় কাজ করছে। টাকা! টাকা! আর মেয়ের সুখ।
এইভাবে রাত ১২ টা। হঠাৎ করেই বুকের ব্যথাটা বেড়ে গেছে। ধীরে ধীরে আমি দুর্বল হয়ে যাচ্ছি। আমার হাত-পা গুলো অকেজো হয়ে আসছে। আমার সারা জীবনের অনেক স্বপ্ন অসমাপ্ত রয়ে গেছে।
সেই চিন্তা গুলো এখনো আমার পিছু ছাড়ছে না।
পরদিন সকাল বেলা। সবাই কান্নাকাটি করছে। আমার ছোট মেয়ে আর আমার প্রিয় স্ত্রী সব চেয়ে বেশি কাঁদছে। শুনলাম বড় মেয়ে ইতি এরই মধ্যে এসে গেছে। সবার দিকে চেয়ে থাকলাম। অনেক কিছু বলতে চাচ্ছি। কিন্তু কিছুই বলতে পারতেছিনা। ঠিক ২ মিনিট পর আর কিছু জানি না।
এইভাবে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বাবা। আর বাবার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে
শত শত ছেলে-মেয়ে। হয়তো অনেকে এখন ও জানে না, তাদের বাবার মৃত্যুর রহস্য।
এইভাবে প্রতিনিয়ত আমরা হারাচ্ছি আমাদের প্রিয় বাবাদের।
আমাদের এই কু-প্রচলন কি পরিবর্তন হবে না? হচ্ছে না কেনো? কেন হচ্ছে না?
শহরে কিছুটা পরিবর্তন হলেও গ্রামে ৯০% লোক এই কু-প্রচলন থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি শহরে ও এদের সংখ্যা কম নয়।
চলুন আমরা জেগে উঠি। ধ্বংস করি এই অপসংস্কৃতি।
[Collected]
‼️‼️গাড়িতে উঠলে কেনো বমি হয়??‼️‼️
আমদের মধ্যে অনেকেরই গাড়িতে উঠলে মাথা ঘুরায় এবং পরে বমি হয় ।কিন্তু এর কারণ কি?
আমাদের শরীরের সাথে জড়তা ও গতির একটি সম্পর্ক রয়েছে ।এই সম্পর্কটি রক্ষা করে অন্তকর্ন।
আমরা যখন গাড়িতে বসে থাকি তখন আমাদের নিজের কাছে আমরা স্থির ,কিন্তু আমাদের অন্তকর্ন মস্তিষ্ককে বলছে আমরা চলমান আবার বাহিরের দৃশ্য দেখে চোখ মনে করে আমরা চলমান আবার চোখ যখন গাড়ির ভিতরের অবস্থান দেখে তখন আবার বলে আমরা স্থির। তখন আমাদের মস্তিষ্ককে অন্তকর্ন ও চোখ বলে আমরা চলমান । এসব ঘটনার কারণে মস্তিষ্ককের সাথে আমাদের চোখ ও অন্তকর্নের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। আর এই অবস্থার কারনের আমাদের নিজেদের কাছে যেই একটি খারাপ লাগার অনুভূতি জন্মায় একে বিজ্ঞানের ভাষায় মোশন সিকনেস বলে ।মোশন সিকনেস হল অস্থিরতার অনুভূতি। এটি সাধারণত ঘটে যখন আপনি গাড়ি, বাস, নৌকা, প্লেন বা ট্রেনে ভ্রমণ করছেন।
তবে যারা প্রতিনিয়ত জার্নি করতে অভ্যস্ত তাদের এটি নাও হতে পারে। মোশন সিকনেস সকলের হবে এমন নয়। আপনার দেহের অন্যান্য সমস্যা থাকলেও আপনি জার্নি করলে বোমি হতে পারে ।যেমনঃ গর্ভবতী নারীদের,পরিপাকজনিত সমস্যার কারনে বা আপনার নাকে দূর্গন্ধ লাগলেও বোমি হতে পারে।
⭕মোশন সিকনেস থেকে কিভাবে পরিত্রান পাওয়া যায়ঃ
🔸জার্নি করার ২-৩ ঘন্টা পূর্বে বোমির ওষুধ খেতে পারেন। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ।
🔸জার্নি করার পূর্বে বেশি নাস্তা বা ভাত খাবেন না এতে আপনার আরও খারাপ লাগতে পারে।
🔸ব্যাগে লেবু,আদা কুচি , আচার বা টক জাতীয় কিছু রাখুন। যাতে আপনার খারাপ লাগলে খেতে পারেন । এতে আপনার বোমিরভাব দূর হবে।
🔸পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করবেন।
🔸জার্নি করার পূর্বের দিন পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো উচিত।
🔸জার্নি করা অবস্থায় মোবাইল বা বই পড়া থেকে বিরত থাকুন।
🔸এমন একটি বসার স্থান নির্বাচন করবেন যাতে আপনি ভালোভাবে এসি বা ফ্যানের বাতাস পাবেন।
🔸🔸খারাপ লাগলে চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকবেন।
ধন্যাবাদ
কার’স ফিড বিডির সাথেই থাকুন
“মনে রাখবেন,সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি তাই
সাবধানে গাড়ি চালাবেন ভালো থাকবেন”
‼️‼️©️ Hotshot Automotive
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতি মেট্রিক টন (১০০০ লিটার) পরিশোধিত তেলের মূল্য ৬৫০ ডলার অর্থাৎ (৬৫০*৮৬= ৫৫ হাজার ৯০০ টাকা, লিটার প্রতি মূল্য- ৫৫ টাকা ৯০ পয়সা।
এর সঙ্গে শিপিং খরচ প্রতি মেট্রিক টন গড়ে ৬৫ ডলার অর্থাৎ (৬৫*৮৬) = ৫৫৯০ টাকা, লিটার প্রতি ৫ টাকা ৬৯ পয়সা।
মাদার ভ্যাসেল থেকে লাইটারে এবং লাইটার থেকে নির্ধারিত জেটিতে কন্টেইনারে লোড-আনলোড খরচ লিটার প্রতি গড়ে ৫ টাকা।
বোতলজাতকরণ/প্যাকেজিং খরচ প্রতি লিটারে সর্বাধিক ১০ টাকা। চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্তে পরিবহন খরচ লিটার প্রতি সর্বোচ্চ ৫ টাকা।
পরিশোধিত ভোজ্যতেলের আমদানি শুল্ক ১৪ শতাংশ হিসেবে প্রতি মেট্রিক টনের শুল্ক ৭৮২৬ টাকা, যা লিটার প্রতি দাঁড়ায় ৭ টাকা ৮০ পয়সা।
এর সঙ্গে যদি আমদানিকারক (১০ টাকা) ডিপো (৫ টাকা) ডিলার (৫ টাকা) পাইকার (৫ টাকা) খুচরা (১০ টাকা) সবার মুনাফা ধরে যদি লিটার প্রতি আরো ৩৫ টাকা যোগ করি, তাহলে ভোক্তার নিকট পৌঁছানো পর্যন্ত লিটার প্রতি তেলের মূল্য দাঁড়ায়- ৫৫.৯০+৫.৫৯+৫+১০+৫+৭.৮০+৩৫= ১২৪.২৯ টাকা।
রপ্তানিকারক থেকে ভোক্তার কাছে পৌঁছানো অবধি সব ব্যয়ভার বহন ও সম্ভাব্য মুনাফা যোগ করেও লিটার প্রতি ১২৫ টাকায় সয়াবিন তেল পৌঁছানো সম্ভব, প্রয়োজন শুধু ইতিবাচক মানসিকতা, স্বদিচ্ছা, সততা ও দেশপ্রেম।
কপি পোস্ট Golam Rabbani
এতো চাপ নিয়ে লাভ কি....??
বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর
নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান।
বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কালো ফর্সা সবই সমান।কার চেহারা সুন্দর,দেখতে কে স্মার্ট এটা নিয়ে আর কেউ ভাবেনা...
বয়স যখন ৬০ পার হয় তখন উচ্চ পজিশনে চাকুরী আর নিম্ন পজিশনে চাকুরী এটা আর কোন ব্যাপার নয়। এমনকি একজন পিয়নও অবসরে যাওয়া বসের দিকে তাকায়না...
বয়স যখন ৭০ , তখন আপনার বড় ফ্ল্যাট,
বড় বাসা কোন গর্বের বিষয় নয় বরং বাসা বড় হলে সেটা মেইনটেইন করাই কঠিন।ছোট একটি রুম হলেই আপনার চলে...
বয়স যখন ৮০ , তখন আপনার টাকা থাকলে যা না থাকলেও তা। আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলে সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা...
বয়স যখন ৯০ , আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই, আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা...
বয়স যখন ১০০, তখন আপনার বেঁচে থাকা আর বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না।
পৃথিবীবাসী আপনাকে নিয়ে আর ভাবেনা...
জীবনের মানে টা এতটুকুই... এর বেশি কিছুই না... এতো চাপ নিয়ে,লোভ করে,মানুষের ক্ষতি করে লাভ কি???
নিজ নিজ জায়গা থেকে জীবনটা উপভোগ করতে শিখুন,অন্যের ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকুন।
সময়টা ভালো কাজে লাগান,পৃথিবীটা আপনার জন্য সুন্দর হবে।মগজটারে পরিস্কার করে ফেলেন।আগামী দিনটা আপনার জন্য আনন্দময় হবে।❤️
#সগ্রহীত
এই দেশে একটা ছেলে প্রতিষ্ঠিত হতে হতে বয়স ৩০ থেকে ৩৫ ও পার হয়ে যায়।
সিস্টেম গুলো এমন জটিল ভাবে তৈরী করা যে আসলে পড়াশোনা করে পরবর্তীতে ছাত্র ছাত্রীরা কিভাবে নিজের ইনকাম সোর্স বাহির করবে সেটাই শিখানো হয়না এই সিস্টেম এর ভিতরে।
যেখানে শিখানো দরকার ছিলো একটা সিভি কিভাবে তৈরী করতে হয়। একটা জব ইন্টারভিউতে গেলে কিভাবে কি করতে হয়। তারপর Academic পড়াশোনার পাশাপাশি হাতে কলমে অনেক বিষয় শিখিয়ে দিতে পারে যেটা পরবর্তীতে জব কিংবা নিজে উদ্যোগতা হতে চাইলে কাজে লাগতে পারে।
এই যে একটা ছেলে কিংবা মেয়ে Established হতে হতে এতো সময় লাগছে তারা বিয়ে করবে কবে?
সমাজিক অবস্থা এমন ভাবে তৈরী করা যে চাকরি না থাকলে বিয়েই হয়না, তাও অনেক ভালো চাকরি হইতে হবে কারণ পাত্র পাত্রী উভয় পক্ষই ছেলে মেয়ের আচরণ চলাচল কিংবা ভিতরের পরিস্থিতি দেখার চেয়ে তারা এইসব গুরুত্ব দেয় বেশী।
তখন দেখা যায় বিয়েই হয়না তখন এই ছাত্র ছাত্রী গুলোই বিপথগামী হয় এবং নানা ভাবে অপকর্মে লিপ্ত হয়ে যায়। পাশাপাশি দেখা যায় বন্ধু বান্ধবীদের মধ্যে যাদের পরিবার বিত্তশালী তারা চলছে অন্যরকম ভাবে তখন বন্ধু বান্ধবী চার্কেল এর মধ্যে একটা হিংসা প্রতিহিংসা এবং নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হওয়া শুরু করে।
বাস্তবতা হচ্ছে যে আমার উপরের কথা গুলো ১০০% সত্যি এবং এইগুলা আমি আমার আশেপাশে প্রতিদিন দেখছি। এই যে মানসিক ভাবে উন্নয়ন এবং পড়াশোনার নিয়মের উন্নয়ন এইসব নিয়ে Research and Development নিয়ে কাজ শুরু করা খুবই জরুরী।
তানা হলে দেখা যাবে পৃথিবীর মোটামুটি সকল রাষ্ট্র আমাদের থেকে অনেক অনেক দূরে চলে গেছে আর আমরা সেই Stone Age এ পড়ে আছি। যদিও এখনও পরিস্থিতি অনেকটা এমনই কারণ আমরা সব সময় মুখ খুলে বসে থাকি অন্য রাষ্ট্র কি টেকনোলজি আবিষ্কার করবে আর আমরা কখন সেটা আমদানি করবো।
নিজেরা আবিষ্কার কিভাবে করবো সেটা নিয়ে ভাবছি কম। চলছে শিল্প বিপ্লব এ নিজেদের অবস্থান সৃষ্টি করার মত অবকাঠামোই এখনো আমাদের পুরোপুরি ভাবে নেই।
তারপরও আমরা বিশ্বাস করি কখনো না কখনো তো পরিবর্তন আসবে!!
লেখাঃ আব্দুল্লাহ আল জাবের।
গাড়ির লো বীম ও হাই বীমের মধ্যে পার্থক্য কখন ব্যবহার করবেন??
অনেকেরই জানা থাকে না হাই এবং লো বীমের পার্থক্যটা কোথায়,দৃশ্যমানতা/স্পষ্টতা কমে গেলে গাড়ি চালানো, সেটা আবহাওয়ার কারণে হোক বা কম আলো, চালকের জন্য দুটি প্রধান চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে; আপনি কোথায় যাচ্ছেন তা দেখার ক্ষমতা এবং অন্যান্য রাস্তা ব্যবহারকারীদের দেখার ক্ষমতা। গাড়ির হেডলাইটের দুটি সেটিংস রয়েছে: হাই বীম এবং লো বীম▫️◾
হাই বীম উজ্জ্বল হয় এবং এটি মুলত হাইওয়ে বা নিরব, ফাঁকা রাস্তায়(গ্রাম) জ্বালানো যাতে সামনের রাস্তাটি দীর্ঘ দূরত্বের হওয়ায় বেশি আলোকিত হয়। কম দূরত্বের রাস্তার জন্য/ছোট দূরত্ব আলোকিত করতে লো বীম ব্যবহার করে।কারণ বেশি দূরে দেখতে হয় না,পর্যাপ্ত লাইটিং থাকে।যেখানে রাস্তার আলো আছে সেখানে (শহরের)গাড়ি চালানোর জন্য লো বিম; অন্ধকার রাস্তার জন্য হাই বিম।
না বুঝে হাই বিম ব্যবহার করে অন্যের ড্রাইভিং এ কষ্ট বা গাড়ির দূর্ঘটনার শিকার হতে পারে।কিছুক্ষণ আগেও এক এক্সিডেন্ট এর পোস্ট দেখেছি।এভাবে অজ্ঞ হয়ে অন্যের জীবনের সাথে ছিনিমিনি খেলার অধিকার নেই,তাই যা জানা নেই তা জেনে নেয়া টাই শ্রেয়।।
সবার সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত ⚠️
Context:Abir ibn
⭕ Join us CarHub BD [ Official Group ]
জিহ্বা দিয়ে সাধারণত যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়!!
১) কারও নাম খারাপ করে ডাকা/নাম ব্যঙ্গ করা।
২) খারাপ ঠাট্টা বা বিদ্রূপ করা।
৩) অশ্লীল ও খারাপ কথা বলা।
৪) কাউকে গালি দেয়া।
৫) কারও নিন্দা করা।
৬) অপবাদ দেয়া।
৭) চোগলখুরী করা।
৮) গোপনীয়তা ফাঁস করে কাউকে বেইজ্জুত করা।
৯) মোনাফিকী করা ও দুই মুখে (দ্বিমুখী) কথা বলা।
১০) বেহুদা ও অতিরিক্ত কথা বলা।
১১) বাতিল ও হারাম জিনিস নিয়ে আলোচনা করে আনন্দ লাভ করা।
১২) কারও গীবত করা।
১৩) খারাপ উপনামে ডাকা।
১৪) কাউকে অভিশাপ দেয়া।
১৫) বিশেষ উদ্দেশ্যে কাউকে সামনা-সামনি প্রশংসা করা।
১৬) মিথ্যা বানোয়াট স্বপ্ন বলা।
১৭) অনর্থক চিৎকার বা চেঁচামিচি করা।
১৮) জিহ্বা দিয়ে হারাম বস্তুর স্বাদ নেয়া, গ্রহণ করা বা খাওয়া।
১৯) জিহ্বা দিয়ে খারাপ অর্থে কাউকে কোন ভঙ্গি করা বা দেখানো।
নিম্নোক্ত হাদিসটি আমাদের সবসময় সামনে রাখা উচিত :
সাহাল ইবনে সায়াদ (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ্ (স:) বলেছেন, 'যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী অঙ্গ (জিহ্বা) এবং দুই উরুর মধ্যবর্তী অঙ্গ (লজ্জাস্থান) হেফাজতের নিশ্চয়তা দেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের নিশ্চয়তা দেব।' (বুখারী : ৬৪৭৪)
মহান আল্লাহ্ আমাদেরকে মুখ তথা জিহ্বাকে হেফাজত করার তৌফিক দান করুন।
আমিন।
ফুল দিতে যাচ্ছিলাম। শহীদ মিনারে,,,
পথ আগলে দাঁড়ালো বরকত, রফিক, সালাম, জব্বার, শফিউর ।
¤ রফিক -- কই যাও?
¤ আমি -- জি, শহীদ মিনারে যাচ্ছি ফুল দিতে।
¤ সালাম -- ফুল দিয়ে কি হবে?
¤ আমি -- না, মানে আপনাদের স্মরণ করা জন্য,,
যাতে আপনাদের আত্মা শান্তি পায়।
¤ বরকত -- হা হা হা,
কুরআন হাদিসের কোথাও লেখা আছে,
ফুল দিলে আত্মার শান্তি হয়?
কখনো কি কবর জিয়ারত করেছো?
দুই রাকাত নামাজ পড়ে,,
আমাদের জন্য দোয়া করেছো??
¤ আমি -- জি…না, মানে…
¤ রফিক -- হুমম,
প্রতি বছর কত টাকার ফুল দিয়ে
এভাবে শ্রদ্ধা জানাও?
¤ আমি -- জি, কোটি টাকার উপরে।
¤ শফিউর -- আচ্ছা আমার মা যে চিকিৎসার
অভাবে মারা গেছে,
কেউ কি খোঁজ নিয়েছে?
¤ সালাম -- আমার আত্মীয় স্বজনরা যে
রিকশা চালিয়ে,
দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করে,
তার কি কোন খবর রাখে কেউ?
¤ আমি -- ভাই, আসলে জীবন তো দিছেন আপনারা।
আপনাদের আত্মীয় স্বজন তো দেয় নাই।
তাদের খোঁজ কেন নিব?
¤ বরকত -- যুদ্ধ তো করছে মুক্তিযোদ্ধারা।
তাদের নাতি পুতিরা এত
সুযোগ সুবিধা পায় কেন?
¤ শফিউর -- বাদ দাও তো বরকত !
ওদেরকে বেশি উস্কে দিয়ো না।
বেশি উস্কালে হয়ত,
নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধার মত,,
নতুন প্রজন্মের ভাষা সৈনিক নামেও তারা
আরেকটা পার্টি বানাবে।
★ মনটা খারাপ হয়ে গেল।
বাসায় ফিরে আসলাম।
আর কোনদিন ফুল দিতে যাবো না।
(গল্পটি রূপক কিন্তু এটাই ইসলামের শিক্ষা,,
রাসূলের আদর্শ )
হে আল্লাহ !
আমার জানা অবস্থায়
তোমার সাথে শিরক করা হতে,,
তোমার নিকট আশ্রয় চাচ্ছি।
আর অজানা অবস্থায় শিরক হয়ে গেলে
আল্লাহ্ আপনি আমাদের ক্ষমা করে দিন।
(সংগৃহীত)
আপনি কি অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ?
নিচের কয়েকটা পয়েন্টের মাধ্যমে জেনে নিন -
◾ আপনার থেকে কেউ কিছু চাইলে আপনি "না" বলতে পারেন না; অনেক সময় সাধ্যের বাহিরে গিয়েও চেষ্টা করেন।
◾ আপনি খুব দ্রুতই মানুষকে "বন্ধু" ভাবতে শুরু করেন, সবাইকেই গুরুত্ব দেন।
◾আপনি সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করেন এবং ভাবেন আপনি তাদের জন্য যেমনটা করেন, তারাও আপনার জন্য করবেন। 29 Hatman House
◾কেউ আপনার ক্ষতি করলেও আপনি তাকে কিছু বলতে পারেন না।
◾আপনি অনেক কষ্টে থাকলে একাই সময় কাটান কিন্তু কাউকে সেটা বলেন না, বুঝতেও দেন না।
◾আপনি অনেক সেনসিটিভ, তাই কাছের মানুষের ছোট ছোট পরিবর্তনেও অনেক বেশী দু:খ পান।
◾ অন্য কেউ আপনাকে তাদের স্বার্থে ব্যবহার করলেও আপনি বুঝতে পারেন না কারণ আপনি কারও সাথে এমনটা করেন না। 29 Hatman House
◾নিজের আবেগের বহিঃপ্রকাশ করতে গেলে আপনি প্রায়ই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
◾আপনি কারও সাথে ইচ্ছাকৃত খারাপ ব্যবহার করতে পারেন না কারণ আপনার বিবেক আপনাকে বাঁধা দেয়।
◾আপনি অন্যদের পাশে থাকার চেষ্টা করেন সব সময় কিন্তু দিন শেষে নিজেই একাকীত্বে ভোগেন।
তো এখন বলুন তো আপনি ঠিক কতোটা আবেগপ্রবণ মানুষ!
এমন আরো দারুণ তথ্য জেনে আসুন এই পেজ থেকে 29 Hatman House
যারা এবিএস সম্পর্কে বোঝেননা। তাদের জন্য খুব সুন্দর একটি উদহারণ 😊
যারা মোটরসাইকেল নিয়ে ফুটপাতে উঠেন তাদের এই ছবিটা দেখে লজ্জা লাগা উচিত। তাদের কান্ডজ্ঞানহীন কাজ ঠেকাতে যেয়ে আজ স্পেশাল মানুষদের বিপদে ফেলে দিচ্ছে৷
মোটর সাইকেল ঠেকাতে এই কাজ আর এতে বিপদে পড়েছে এই লোকটি।
যখনই ফুটপাত দিয়ে হাটি, সামনে বাইক আসলেই ঠিক তার সামনে দাঁড়িয়ে বলি বাইক নিচে নামান, এটা আপনার রাস্তা না। তখন ভেজা বেড়ালের মত আস্তে করে গাড়ি নামিয়ে নেয়। আসলে অপরাধীর সামনে দাড়ালে তখন তারা ভেজা বেড়াল হয়ে যায়, শুধু প্রয়োজন আমাদের সচেতনতা।
© BikeBD গ্রুপে পোষ্ট করেছেন কাওসার রহমান খাঁন
#ঢাকা
social media design 2022, media kit 2022, free mockup
social media design 2022, media kit 2022, free mockup Graphic Design,Product Design,Interaction Design,Adobe Illustrator
পেপাল বাংলাদেশে না আসার কারন হচ্ছে দেশের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা!
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন যে পেপাল বাংলাদেশে চালু হলে দেশের অর্থনীতিতে নাকি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং প্রচুর মানিলন্ডারিং হবে।
তারা আরও বলছেন শক্ত নীতিমালা গঠন না হওয়া পর্যন্ত নাকি পেপাল বাংলাদেশে আনা যাবে না।
বুঝলাম না অর্থনীতিতে কিভাবে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে? অনেক অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা যেখানে পেপাল জটিলতার জন্য দেশের ভিতর বাইরের টাকা আনতে পারছে না, সেখানে কিভাবে পেপালের কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে? নেতিবাচক প্রভাবের কারণ যদি হয় তাহলে যারা পেপালকে আটকে রেখেছেন বাংলাদেশে আসা নিয়ে তারাই আসল কারণ হবে।
তাছাড়া পেপাল তো যেনতেন কোম্পানি না মানিলন্ডারিংয়ে এটিরও অনেক ভুমিকা থাকবে। ভ্যালিড পার্সন, ডকুমেন্ট, ভ্যালিড বিজনেস ইনফো ছাড়া পেপাল এখন কিছুই বুঝে না তাই এখানে কারচুপির কোনো সুযোগ নেই!
দ্রুত পেপাল চাই...
গল্পটা আমার না।
একজন বাইক প্রেমিকের😣😣।
নিজে হাতে নিজের কলিজাটা কে শেষ করে দিয়ে আসলাম। ভালো থাকুক সমাজের ঐসব লোক যারা বলতো ছেলেটা বাইক চালায় কেন? হ্যাঁ আমি গরিব তাই বলে কি সখ করে একটা বাইক কিনতে পারবো না! আমি বাইক চালাই আমি গরিবের ছেলে আমি ফুটানি দেখায়😔 বাইক চালাই আমি ফুটানি দেখায় আর বলতে হবেনা। সেইসব লোককে যে ওর ছেলে ফুটানি দেখায় আমার ঘরে ভাতের পাতিল নাই, আমার ঘরে চাল কেনার মত টাকা নাই, বলতে হবেনা আর ওইসব লোকদেরকে যারা এতদিন বলে বেড়াতো ঘরে ভাতের পাতিল নাই ছেলে বাইক চালায় কষ্টের টাকা দিয়ে কিনেছিলাম, গাড়িটা,, চুরি করে না ,,শেষ করে দিছি নিজে হাতে আজকে ,,,আর বলতে হবে না ওদেরকে ভাল থাকুক সমাজে ওই লোক গুলো😞😞😞
( সংগ্রহীত)
#বুখারী৫৩২ #বুখারী৬৩১
যে মানুষটা সারাজীবন সবার ভালো করার চেষ্টা করেছেন, অথচ হয়েছেন সবার কাছে প্রতারিত,
"প্রত্যেকটা লোক আমার সাথে প্রতারণা করছে, আমার মা-বাবা, ভাইরা, প্রত্যেকটা লোক। " কষ্টে মানুষটা বলেই দিল যে, বাবার পাশেও যেন তাকে কবর দেওয়া না হয়।
১৬ মিনিট ধরে কথা বললেন , এর মধ্যেও কেউ আসতে পারলো না, ১ ঘন্টা পর আসলো পুলিশ, মানুষ বড্ড একা।
অনেক কষ্ট,যন্ত্রণা,ক্ষোভ,অভিমান, হতাশা,প্রতারিত হওয়ার পর একাকীত্বটাকে তিনি গুলি করে থামিয়ে দিলেন।
কালেমা তাইয়্যেবা পড়ার আগে তার শেষ কথাটা ছিল- "ভালো থেকো"
হ্যাঁ আমিও তোমাদের বলি - "তোমরা ভালো থেকো।"
#হিমাদ্র
কতোটা কষ্ট পেয়ে দুনিয়ার মায়া ত্যাগ
করলেন ওনার পোস্ট গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন😭😭
#রিয়াজের_শশুরের_লাইভে_সুইসাইড
#রিয়াজেরশশুর
#রিয়াজেরশশুরেরআত্তহত্যা
রিয়াজের শশুরের মৃত্যু
নায়ক রিয়াজের শশুরের সুইসাইড
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় টিকেও ভর্তি হতে পারছেন না নিপুন বিশ্বাস। নিপুন দরিদ্র ঘরের সন্তান। তার বাবা নাপিতের কাজ করে বহু কষ্টে সংসার চালান। ফলে নিপুনের কোনো স্মার্ট ফোন নাই। স্মার্ট ফোন এবং নেট কানেকশন না থাকাতে তার পক্ষে বারবার ওয়েবসাইটে ঢুকে জানা সম্ভব হচ্ছিলো না সে টিকেছে নাকি টিকে নাই। নিয়ম ছিলো কর্তৃপক্ষ মেসেজ দিয়ে জানাবে। কিন্তু তার মোবাইলে মেসেজও আসে নাই। যে দিন ভর্তি হওয়ার শেষ তারিখ ছিলো তার আগের দিন সে কারো একজনের কাছে জানতে পারে সে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছে। তারপরই দ্রুত টাকা জোগাড় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হয় সে। যেহেতু ওটা ছিলো শেষ দিন, সে বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই মারফত ফোন করে ডিনকে জানায় যে সে পথে আছে। যাই হোক তার পৌঁছতে পৌঁছতে দেরী হয়ে যায় এবং বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ভর্তি করতে অপারগতা জানায়।
এই পর্যন্ত পড়ে আমি চোখ বন্ধ করে নিপুনকে দেখতে পাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটকের বাইরে জীর্ন স্যান্ডেল পায়ে নিপুন দাঁড়িয়ে। তার চোখ দিয়ে ঝরঝর করে পানি পড়ছে। তার গলা আটকে আটকে আসছে। সে বুঝতে পারছে না সে কাকে দোষ দিবে? তার মোবাইল না থাকাকে? মেসেজ না আসাকে? পথে দেরী হওয়াকে? নাকি তার দরিদ্র পিতাকে?
আচ্ছা কবে থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলা এতো নিষ্ঠুর হয়ে উঠলো? কবে থেকে শিক্ষকেরা হয়ে উঠলো এরকম বেরহম? আমি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি নাই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু শিক্ষকের নিবিড় সান্নিধ্য পেয়েছি। আমি তো দেখেছি তারা ছাত্রদের বিপদে আপদে কিভাবে পাশে দাঁড়ান। আইনকে ছাত্রের পথের কাঁটা না করে, আইনের হাত মচকে দিয়ে ছাত্রের জন্য রাস্তা বানান। সেই সব শিক্ষকদের দিন কি তবে শেষ? আমরা তবে কাদের শিক্ষক বানাচ্ছি? কি শিক্ষা দিবেন তাঁরা আমাদের?
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এখনও সময় শেষ হয়ে যায় নাই প্রমান করার যে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা হৃদয়ও থাকা লাগে।
আপডেট: দেরিতে পৌঁছানোয় মেধা তালিকার শীর্ষে থেকেও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে না পারা নিপুন বিশ্বাসের সুযোগ এখনও রয়েছে। তবে তাকে সেজন্য অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বেনামাজি দের বাহানা:
১)সময় হলে নামাজ পড়বো।
২) প্রচন্ড কাজের চাপ,সময় পাইনা।
৩) আজকে গোসল করি নাই।
৪)কাপড় সব সময় নোংরা থাকে।
৫) তুমি যাও, আমি পড়ে যাবো।
৬) নামাজ তো পড়তেই হবে ঠিক বলেছেন।
৭)প্রসাব করে পানি নেই নাই,কাপড় অপরিস্কার।
৮) নিয়ত আছে অতি তারাতাড়ি নামাজ পড়বো।
৯) আগামী শুক্রবার থেকে নামাজ পারবো।
১০) নামাজ না পড়লে কি হবে,নামাজিদের চেয়ে ঈমান ঠিক আছে।
১১)কতো নামাজিকে দেখলাম, নামাজ পড়েও যা না পড়েও তা।
১২) নিজের চরকায় তেল দাও, অন্যকে হেদায়েত দেওয়ার প্রয়োজন নাই।
১৩) নামাজ না পড়লেও অন্যদের থেকে ভালো আছি।
১৪) আমার জবাব আমাকে দিতে হবে, তোমাকে ভাবতে হবে না।
১৫) শুক্রবার নামাজ পড়ি।
১৬) ঠিক বলেছেন ভাই, নামাজ শুরু করতে হবে।
১৭) সামনে একটা সমস্যা আছে, ওইটা থেকে কাটিয়ে উঠতে পারলে নামাজ পড়বো।
১৮) কত নামাজিকে দেখলাম।
১৯) নামাজ পড়ে কি হবে?
২০) আল্লাহ যখন হেদায়েত দান করবে , তখন নামাজ পড়বো।
❌এখন হাজারো মানুষ কবরে শুয়ে আছে, যাদের কাল থেকে নামাজ পড়ার কথা ছিলো।😥😥😭😭
চলুন আমরা সবাই এইসব বাহানা বাদ দিয়ে সালাত আদায় করি। দুনিয়া মাত্র কয়েক দিনের জন্য,আখিরাত সারা জীবনের জন্য।
আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুক।
----আমিন----
এই হলো আপনার মৌলিক হিসাব।
মাত্র ৭০৮ টাকা লাগবে আপনার শেষ বিদায়ে।
দূর্নীতি, মিথ্যা, সুদ, ঘুষ, অসত্যের কাছে নিজেকে এবং নিজের বিবেক কে বিক্রি করে কোটিপতি হয়ে কি লাভ। আল্লাহ কে ভয় করেন। কবরের আযাব কে ভয় করেন। অন্যায় ছেড়ে দিন।
২২ জানুয়ারি ভোরে হানিফ ফ্লাইওভারে এক ব্যক্তির লাশ পাওয়া যায়। সেদিনই সন্ধ্যায় তার ছেলে মর্গে গিয়ে বাবার লাশ শনাক্ত করে জানায় ৫০ বছর বয়সি মহির উদ্দিন এক মাছ বিক্রেতা। কিন্তু মারলো কে?
এই মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দায়িত্ব পান যাত্রাবাড়ী পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ এসআই বিলাল আল আজাদ। টানা পাচ দিন লেগুনা চালকের হেল্পার সেজে তদন্ত চালিয়ে সেই খুনের রহস্য উদঘাটন করেন তিনি। ধরা পড়ে হত্যায় জড়িত চার ছিনতাইকারী। মনে হল যেন কোন মুভির কাহিনী।
ফ্লাইওভারে সিসি ক্যামেরার ভিডিও সংগ্রহ করে দেখা যায় চলন্ত এক লেগুনা থেকে মহিরউদ্দিনকে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু লেগুনার কোনো নম্বর না থাকলেও পাদানির লাল রঙ নজর কাড়ে। লাল পাদানির ওই লেগুনা খোঁজা শুরু করেন এসআই আজাদ। খোজ না পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুমতি নিয়ে পরিচয় গোপন করে এক দালালের মাধ্যমে নিজের যাত্রাবাড়ী, সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোড নারায়ণগঞ্জের জালকুড়ি রুটে একটি লেগুনায় চালকের সহকারীর কাজ নেন। শুরু হয় আজাদের গোয়েন্দাগিরি!
এক পর্যায়ে লাল পাদানির কোন লেগুনার খোজ না পেয়ে হতাশও হয়ে পড়েন। এরপরে নিজেই চালক হিসেবে কাজ করার জন্য লেগুনা আছে কি না, সেই খোঁজ করতে শুরু করেন। জানেন ৭২৮ নম্বরের এক লেগুনা রুটের সিরিয়ালে থাকলেও দুদিন ধরে সেটি দেখা যাচ্ছে না। সেটার খোঁজ নিয়ে দেখা যেতে পারে। অনুসন্ধান করে জানেন লেগুনাটি কদমতলীর একটি গ্যারেজে আছে। সেখানে গিয়ে দেখেন লাল পাদানির লেগুনা বিকল অবস্থায় গ্যারেজে পড়ে আছে।
জানতে পারেন লেগুনার চালক ফরহাদ মাদারীপুর! সেখানে গেলে ফরহাদ জানায় ২১ জানুয়ারি দুপুরে তিনি লেগুনা বুঝিয়ে দিয়ে মাদারীপুরে যান। খোঁজ নিয়ে দেখেন তার দাবি সঠিক।
আজাদ খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন ফরহাদের পরে লাল পাদানির ওই লেগুনা চালিয়েছিলেন মঞ্জু নামের এক চালক, তার হেলাপারের নাম আব্দুর রহমান।
কিন্তু তাদের কোনো ফোন নম্বর না থাকায় সমস্যা হয়। পরে রহমানের বাবার ফোনে লেগুনার চালক মালিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে বলে তার ছেলে লেগুনার চাকা আর তেল বিক্রি করে দিয়েছে। তিনি ছেলেকে ডেকে আনেন। বুঝতে না দিয়ে রহমানকে ধরে ফেলে চালক মঞ্জুর খবর জানতে চান। রহমান জানায় শান্ত নামের একজনের মাধ্যমে তাকে পাওয়া যাবে। পরে শান্তকে নিয়েই অভিযানে যায় পুলিশ ও মঞ্জুকে ধরে ফেলে। দুজনকে থানায় নিয়ে গেলে মঞ্জু আর রহমান জানায় সেই রাতে তাদের সাথে রুবেল ও রিপন নামে দুজন ছিল। কদমতলী থেকে তাদেরও গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এসআই আজাদ বলেন ২১ জানুয়ারি রাতে লেগুনা নিয়ে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিল চারজন। মধ্যরাতে একজন যাত্রী তাদের লেগুনায় উঠলে পরে বিপদ বুঝে চলন্ত লেগুনা থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায় পরে ভোরবেলা মহির উদ্দিন ওঠেন ওই লেগুনায়।
তার কাছ থেকে ৫ হাজার ৯০০ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে তাকে গাড়ি থেকে ফেলে দেয় ওরা। পরে সেই টাকার মধ্যে ৭০০ টাকার তেল কেনে। দুই হাজার টাকার ইয়াবা কিনে চারজনে মিলে সেবন করে। আর সকালে এক হাজার টাকার নাস্তা করে বলে জানিয়েছে মঞ্জু!
আজাদ জানান, পাচ দিনে ডেইলি ৩০০ করে ইনকাম হইছে তার! কষ্ট হইছে কিন্তু পুরো চক্রকে ধরতে পেরে খুশী। তবে এমন অভিজ্ঞতা তার এবারই প্রথম নয়! এর আগে ২০১৭ সালে ফেরিওয়ালা সেজে তিনি এক হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেপ্তার করেন! ব্রাভো!!
দমবন্ধ করা এটি কোন মুভির কাহিনী না বাস্তব ঘটনা! স্যালুট এসআই বিলাল আল আজাদ! স্যালুট বাংলাদেশ পুলিশ ☘️
Contact the business
Address
Faridpur