Ruhani homoeo health care
This is your favourite fage, here you can get a lot health tips and Educational information.
আবারও প্রমাণিত। ❤️
Eczema From 2 years..
Aggression at night
Suppression of Skin disease
Hot,+++
Bathing prefer +++
Sweet +++
Sweating++
Thirst ++
C,C,V,E+++
P/H.... Pneumonia 2 times,
F/H... Father... Heart attack...Mother... Diabetes..
Which medicine do you want to give him?
আরও একটি সাকসেসফুল কেইস।
রোগীটির ঘাড়ে LYMPH NODE ENLARGEMENT হয়েছিলো।
রোগীটির নির্বাচিত ঔষধ।
Thuja...200 এবং পরবর্তী ঔষধ ছিলো Calcaria fluor...200
এরকম জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন।
রুহানি হোমিও হেলথ্ কেয়ার।
নগরকান্দা, ফরিদপুর
মোবাইলঃ 01869261611
১০ বছর ধরে একজিমা, গরমে, বৃষ্টির দিনে এবং রাত্রে বাড়ে।
Suppression of skin disease আছে।
গরম বেশি।
ঘাম নেই।
পিপাসা নেই।
মিষ্টি খুব পছন্দ।
মেজাজ স্বভাবিক।
কি মেডিসিন আসতে পারে???
মাথার নিচে দুইটা বালিশ দিয়ে শয় অথবা উঁচু বালিশে শুতে পছন্দ করে কোন কোন মেডিসিন?
Ringworm cure...selected medicie ms 0/2
Leucas Aspera: In snake -bite mother tincture is to should be Given 10 to 15 drops per dose every 15 to 20 minutes until the patient feels better.
Dr. S.C. Ghose.
লিউকাস এসপেরাঃ সর্পদংশিত অংশে মাতৃশক্তি বাহ্যিক প্রলেপ দেয়া হয় এবং আভ্যান্তরীন প্রয়োগ করা ; এটা ১০/১৫ ফোঁটা মাত্রায় ১৫/২০ মিনিট পর পর প্রয়োগ করা উচিৎ যতক্ষণ না রোগী ভালো বোধ করে।
ডাঃ এস, সি, ঘোষ।
অনেক বেশি হোমিও ঔষধ প্রয়োগ করলে কি রোগীর দেহে জটিলতা সৃষ্টি হয়? এবং এরথেকে পরিত্রাণ পাওয়ার কি উপায় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ চাচ্ছি। 🤔🙂
বাচ্চা প্রস্রাব করতে গেলে সাথে অল্প একটু পায়খানা করে দেয়। কোন কোন মেডিসিন এলো সক্রেটিনা বাদে বলুন?
বাচ্চা মাটি খাইতে চায় বালি খাইতে চায় কোন কোন মেডিসিন? এলোমিনা, এসিড নাইট এদুটো বাদে বলুন।
বাচ্চা পায়খানা করার কিছু সময় পর সবুজ হয়ে যায়। কোন কোন মেডিসিন? ইপিকাক ম্যাক কার্ব এদুটো বাদে বলুন।
রোগী দাঁত দিয়ে বার বার নক কাটে এমনকি পায়ের নকও কাটে, দ্যা মেডিসিন ইস,মেডোহরিনাম এবং সিফিলিনাম।
হোমিওপ্যাথি একটা ভিন্ন বিষয়।
কর্ন বা কড়া।
রোগীর ভাষ্যমতে তারপায়ে কাটাফুটে ছিলো তারপর থেকে প্রচুর ব্যথা আর এই অবস্থা।
যাইহোক আমি তাকে প্রথমে সাইলিসিয়া ২০০ কয়েকটি ডোজ দেই, কিন্তু নো রেজাল্ট পরে আবার বেখেয়ালি ভাবে এন্ডিম ক্রুড ৩০ দেই কিন্তু নো রেজাল্ট। এরপর চিন্তা করলাম ব্যাপারকি দেখিতো বারবার ঔষধ দেওয়ার পরেও যাচ্ছে না। খেয়াল করে দেখি রোগী বলে,
★আমার ঘাম বেশি
★কড়া বাম পায়ে
★ ভুতের ভয় লাগে, মনে হয় পিছনে পিছনে হাঁটছে
★চা খেতে খুব ভালো বাসে
★বংশে পাইলস আছে।
আমি আর কিছু চিন্তা না করে সোজা থুজা ১০এম দুটি ডোজ দেই। রোগী ১২ দিন পরে এসে বলে কাটা বের হয়ে গেছে এটাও কমে গেছে। এইবার আপনি ভালো ঔষধ দিয়েছেন আগে কেন দেননি এটা? এজন্যই বলি হোমিওপ্যাথি একটা ভিন্ন বিষয়। 🥴🤔
মেটেরিয়া মেডিকা পড়তে গেলে, মদ খায় বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু আমাদের দেশের যুবকেরা তো বেশি বাবা খায় আর গাঁজা খায়, তাদের জন্য কোন কোন মেডিসিন বেশি আসতে পারে? কমেন্ট বক্সে সবাই জানিয়ে যাবেন প্লিজ।
আরও একটি সাকসেসফুল কেইস।
রোগীর দুই পায়ে চর্মরোগ ২ বছর ধরে অনেক এলোপ্যাথিক ট্রিটমেন্ট নিয়েছে কিন্তু কোন কাজ হয়নি। অবশেষে আমার হাত দিয়ে আল্লাহ মাফ করেছেন।
রোগী
১...গরম কাতর
2...ঘাম বেশি
3... পিপাসা নেই
4...টক, ঝাল এগুলো পছন্দ
৫... সহজে কান্না পায়
৬... গছল করতে পছন্দ
৭... সাপের ভয় পায়
৮...মৃত ব্যক্তির সপ্ন দেখে
৯...দেহের বামে বেশি রোগ প্রকাশ পায়।
১০... গরমে, রাত্রে, এবং শীতে বেশি বাড়ে।
নির্বাচিত ঔষধ ছিলো...
Petroleum 30, 200,
Thuja...0/2, 0/3 0/4...
আলহামদুলিল্লাহ। 🥰
আলহামদুলিল্লাহ হোমিওপ্যাথির বিজয় ঘোষণা হলো। এখন ডিগ্রিধারী যারা তাদের ডাক্তার লিখতে আর কোন বাধা রইলোনা। 🥰🥰🥰
অনেকেই বলে হোমিওপ্যাথি ঔষধে কাজ করেনা। তাদের জন্য আমার আজকের কেইসটি প্রমাণ সহ তুলে ধরলাম।
৫৮ বছর বয়স রোগী। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ছিলো আমার কাছে আসার আগে তার প্লাটিটেট এবং হিমোগ্লোবিন ক্রমাগত ভাংতে ছিলো। এবং জ্বর, গা হাত পা ব্যাথা, আমাশা, পাতলা পায়খানা, বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, গা হাত পা কাঁপা, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিলো, প্রচন্ড অস্থিরতা, প্রচন্ড পিপাশা, প্রচন্ড ঘাম ইত্যাদি লক্ষ্মণ গুলো নিয়ে আসে । আমি লক্ষ্মণ অনুযায়ী ৩ দিনের মধ্যে যে ঔষধ গুলো ব্যবহার করে রোগীকে সুস্থ করে তুলতে পারি সেগুলো হলো।
China 200
Ipecac 6x
Marc sol 30
ডেঙ্গু রোগীদের জন্য হোমিওপ্যাথিতে যেসমস্ত ঔষধে আমি সফলতা পাচ্ছি সেগুলো হলো।
1...Supher
2...Ledum pal
3...Eupatorium perfo
4...Rhus Tox
5...Ipecac
6...Gelsemium
7...Marc sol.
এগুলো লক্ষ্মণ ভেদে প্রয়োগ করলে সফলতা আসবে।
আজকের কুইজ--- নিচের লক্ষ্মণ গুলো কোন মেডিসিনের?? কমেন্ট করে জানান।
১...ঋতুস্রাবের আগে তলপেটে ভয়ানক বেদনা ও সমস্ত শরীরে কম্পন।
২...সাদাস্রাব সেই সঙ্গে যৌনি ও মলদ্বারের মধ্যস্থিত স্থানে টাটানি ব্যথা।
৩...ঋতুস্রাবের সময় পায়ের হাড়ে কনকনানি।
৪... দন্তবেদনা
৫...দৃষ্টিশক্তির ক্ষীণতা বা চোখে কম দেখা।
৬... মস্তক ভারবোধ।
৭...নাসিকা হইতে শক্ত ডেলা ডেলা পিঁচুটি পড়ে।
৮... ঋতুবন্ধ হইতে না হইতে পুনরায় ঋতু হওয়া।
৯... আর এই দুই ঋতুর মধ্য বর্তী সময়ে হাত ও পায়ের তলায় একপ্রকার দুর্গন্ধময় ঘর্ম হয়।
১০...স্বল্পঋতু বা অতিরিক্ত ঋতু : অনিয়মিত ঋতুর পূর্বে জিহবা অত্যন্ত অপরিষ্কার ও দুর্গন্ধযুক্ত হইয়া ওঠে এবং স্রাব আরম্ভ হইলে তাহা পরিস্কার হইয়া যায়।
দাঁত দিয়ে হাতে পায়ের চাড়ি কাটার অভ্যাস কি কি মেডিসিনের আছে বিজ্ঞ ডাক্তার সাহেবেরা বলবেন প্লিজ???
Memory.... 🙂
এবার বোঝেন বেপারটা!...🤔🤔
১... উৎস --- নাইট্রিক এসিড নামক খনিজ উৎস থেকে হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া অনুসরণে তৈরি।
২...প্রস্তুত প্রনালী-- সালফিউরিক এসিড ও নাইট্রেট অব পটাশ হইতে এই ঔষধ প্রস্তুত হয়, অথবা নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের সংমিশ্রণে এই ঔষধ প্রস্তুত হয়।
৩...পরিচয় --- এটি এসিড নাইট, এসিড নাইট্রিক, একোয়া ফটিস, হাইড্রোজেন নাইট্রেট, স্পিরিটাস নাইট্রিক, এসিডাম, নিট এক, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি নামে পরিচিত।
৪...প্রুভার--- ডাঃ স্যামুয়েল হানেমান প্রাথমিকভাবে এই ঔষধের প্রুভিং করেন। পরবর্তীকালে ডাঃ রবিনসন, ডাঃ বেরিজ প্রমুখ পুনরায় এই ঔষধের প্রুভিং করেন।
৫...ক্রিয়াস্থান-- (ক) পারদের অপব্যবহারজনিত কারণে নানাবিধ রোগে।
(খ) উপদংশ পীড়াতেও ভালো কাজ করে। (গ) এই ঔষধ অস্থি, চর্ম্ম, রক্ত, মিউকাস মেম্ব্রেণ, গ্যান্ড, চর্মের সন্ধিস্থল, যে যে স্থানে ত্বক ও শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি যেখানে সম্মিলিত হইয়াছে সেই সেই স্থানে অর্থাৎ মুখ,ঠোঁটের কোণ, গুহ্যদ্বার যোনিদ্বার, নাসিকা, প্রভৃতির উপর অধিক ক্রিয়াশীল।
৬... আকৃতি -- যে সকল ব্যক্তির রোগা চেহারা, পেশী শক্ত অথচ শরীর শীর্ণ,গায়ের রঙ ময়লা বা শ্যামবর্ণ, কালো চুল, কালো চোখ, স্নায়ু প্রধান ধাতু যাহারা প্রায়ই পুরাতন রোগে ভোগে তাহাদের পীড়ায় উপযোগী। ফর্সা সুন্দরী অপেক্ষা শ্যামলা গায়ের রঙ যাদের তাদের অসুখে উপযোগী।
৭... মায়াজম --- এন্টি সোরিক, এন্টি সাইকোটিক, এন্টি সিফিলিটিক, ও এন্টি টিউবারকুলার ঔষধ কারো কারো মতে। তার কারণ এই ঔষধের মধ্যে সোরার ন্যায় ঠান্ডা ভীতি ও সর্দি প্রবণতা, সাইকোসিসের ন্যায় আঁচিল ও মাংস বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি সিফিলিস দোষের ক্ষতকারিত্ব ও দুর্গন্ধ যুক্ত স্রাব এগুলি সমস্তই বর্তমান।
প্রধান ৫০ টি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্মণ।
১... শরীরের যেকোন স্থানে ক্ষত হোক বা প্রত্যেক প্রবাহযুক্ত স্থানে কাঁটা ফোঁটার মতো কাঠি বা শুচ দ্বারা খুঁচা মারা বেদনা।
২... এ রোগীদের সামান্যতেই ঠান্ডা লাগে, একটু অনিয়মে বা সামান্যতেই পেট খারাপ করে, ৩...সামান্যতেই শরীরের যেকোনো দ্বার দিয়ে রক্ত স্রাব হয়। যেমন দন্ত মাড়ি, নাক, কান, মুখ, চোখ, প্রস্রাবদ্বার, জরায়ু বা যোনিপথ,পায়ুপথ ও যেকোনো ধরনের ক্ষত হতে।
৪...নাইট্রিক এসিডের রোগী কোনরূপ মানুষিক বা কায়িকশ্রম করিতে পারে নাহ্, যেমন সামান্য রাত্রি জাগরণ করিলে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে, সামান্য একটু দুর্ভাবনা বা দুশ্চিন্তায় অসুস্থ হয়ে পড়ে।
৫...প্রস্রাব ঘোড়ার প্রস্রাবের ন্যায় ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত, ঘোলা এবং পরিমাণে অল্প।
৬... যাদের সবসময় কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তাদের জন্য এসিড নাইট্রিক নয়, কারণ এসিড নাইটের রোগী সবসময় উদরাময় ভোগেন, কোষ্ঠকাঠিন্য হয়না বল্লেই চলে।
৭... যদিও বা কখনো কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তাহলে মল হয় ছাগলের নাদীর মতো গুটলে গুটলে। ( অ্যালুমিনা, অ্যালুমেন, নেট্রাম মিউর, অপিয়াম, ম্যাগ মিউর, সালফার।)
৮...জিহ্বা, মুখ গহ্বর এবং উভয় ঠোঁটের কোনদ্বয় ফাটা ও ক্ষত।
৯... চর্বনকালে কর্ণে চড়চড় কটকট শব্দ হয়, হাঁটার সময় বা নড়িতে চড়িতে হাত পায়ের জোড়া স্থানে খটখট শব্দ করে।
১০... এমনিতে কানে শুনিতে পায়না কিন্তু চলন্ত গাড়ি ও ট্রেনে উঠিলে বেশ ভালো শুনিতে পায়।
১১... অতি সহজে ঘাম হয়, ঘাম হাত পায়ের তালুতে আঙ্গুলের চিপায় ও বগলে বেশি ঘামে, পায়ের ঘামে আঙুল গুলি হেজে যায়।
১২... প্রস্রাব, মল, ঘাম, বা যেকোনো স্রাবে অত্যন্ত উগ্র ও দুর্গন্ধ যুক্ত, কিছুটা ঘোড়ার প্রস্রাবের মতো।
১৩... শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি ও চর্মের সন্ধিস্থলে ক্ষত বা ফাটিয়া যাওয়া, যেমন শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি যেখানে সম্মিলিত হইয়াছে সেই সেই স্থানে অর্থাৎ মুখ,ঠোঁটের কোণ, গুহ্যদ্বার, প্রস্রাবদ্বার যোনিদ্বার, নাসিকা, প্রভৃতির স্থানে ক্ষত বা ফাটিয়া যাওয়া।
১৪... নাইট্রিক এসিডের রোগী মোটেই দুধ সহ্য করিতে পারে না এবং দুধ খেলেই সর্বদা উদরাময় ভোগিতে থাকে।
১৫... উদরাময় হওয়া সত্ত্বেও মলদ্বার এতো ফাটিয়া যায় যে প্রত্যেকবার মলত্যাগের পর বহুক্ষণ বা ২/৩ ঘন্টা পর্যন্ত যন্ত্রণাভোগ করিতে থাকে, রোগী যন্ত্রণায় পায়চারি করতে থাকে।
১৬...পিপাসা খুব কম বা নাই বল্লেও চলে।
১৭... চা-খড়ি, কাঠ-কয়লা খাইবার দারুণ ইচ্ছা, কিন্তু মিষ্টি খাইতে অনিচ্ছা।
১৮... জিহবা পরিস্কার, লালচে, এবং আদ্র তৎসহ- জিহ্বার মাঝে ফাঁটা সমুহ।
★★★.....( মন, মানুষিক লক্ষ্মণ)...
১৯...নাইট্রিক এসিডের রোগী সে বড়ো হতভাগ্য, সে দিবারাত্রি কেবল ভাবিতে থাকে যে সে আরোগ্যলাভ করিতে পারিবে না।
২০... কলেরা বা ভেত বমির আক্রমণের ভয়েও তাহার দুশ্চিন্তার শেষ থাকে না।
২১... রোগী অতিশয় ক্রোধী, সামান্যতম প্রতিবাদও সহ্য করিতে পারে না, একেবারে রাগিয়া অগ্নিশর্মা হইয়া উঠে।
২২...কেবল তর্কের মধ্য দিয়ে কথাবার্তা বলিতে বলিতে ঝগড়া বাঁধাইয়া ফেলে।
২৩...কাহারো সহিত ভালো ভাবে বসবাস করা ইহার পক্ষে একেবারে অসম্ভব।
২৪... নাইট্রিক এসিড কাওকে পছন্দ করে না এবং সে কাহারও দ্বারা সমাদৃত হয় না।
২৫... তাহা ছাড়া একগুঁয়ে ভাবও ইহার মধ্যে এতো বেশি দেখা যায় যে তাহার নিকট কোনও বিষয়ে ক্ষমা ভিক্ষা করিলেও মনটি তাহার কোনও মতেই নরম হয় না।
২৬... ক্ষমা, প্রীতি, মমতা, বা ভালবাসা বলিয়া কোন বস্তু নাইট্রিক এসিডের অভিধানে নাই।
২৭... নাইট্রিক এসিড ক্রোধ ও হিংসার জীবন্ত প্রতিমূর্তি বিশেষ। ভীরুতা ও আশঙ্কা পরায়নতা ইহার আর একটি দিক।
২৮...ক্ষতে গাঢ় পুঁজ জন্মে না পাতলা পুঁজ বা রক্ত পড়িতে থাকে।
২৯...ক্ষত সহজে সারেনা বা শুকাইতে চাহে না।
৩০... নাইট্রিক এসিডের স্রাব যেমন দুর্গন্ধ তেমনি ক্ষতকর।
৩১... এই ঔষধ ও মার্ক সলের মতো নিদ্রাকালে মুখ দিয়ে লালা পড়িতে থাকে।
৩২...ডুমুরের মতো আঁচিল, আঁচিল হতে রক্তস্রাব
৩৩... নাইট্রিক এসিড কিন্তু প্রচন্ড শীতে কাতর একথা মনে রাখিয়েন।
৩৪...অনেক সময় নাইট্রিক এসিড কে মার্ক সল থেকে আলাদা করা খুবই দুঃসাধ্য হয়ে উঠে, কিন্তু মার্ক পাতলা চুলের লোকেদের ক্ষেত্রে, আর এসিড নাইট ঘন কালো চুলের লোকেদের ক্ষত্রে, এই লক্ষটি মনে রাখা চাই।
৩৫... ডিজিটালিসের বার বার প্রয়োগের কুফল এই ঔষধ নষ্ট করে।
৩৬...এন্টি সিফিলিটিক ঔষধ সমূহের মধ্যে নাইট্রিক এসিডের দক্ষিণ পার্শ্বে শুইবার অভিলাষ একটি বৈশিষ্ট্য জনক লক্ষ্মণ।
৩৭..ক্যালকেরিয়া কার্ব, হিপার, মার্ক, নেট কার্ব, পালস বা থুজার দিলে ভালো ফল দেয়, কিন্তু কেলি কার্বের পর দিলে সবচেয়ে ভালো ফল দেয়।
অদ্ভুত লক্ষ্মণ...
৩৮... নিজ শরীরটি স্ব-ইচ্ছায় সঞ্চালন করিলে কোনও ফলই হয়না, সঞ্চালনটি অন্য কোনও বস্তুর মাধ্যমে আসা চাই ---- ইহা একটি বড়োই অদ্ভুত লক্ষন। কোন কোন মেটারিয়া মেডিকায় ইহার বধিরতা শুধু শব্দেই হ্রাস পায় একথা লিখিত আছে কিন্তু প্রকৃত অবস্থা তাহা নয়, শব্দসহ সঞ্চালনই আসল কথা।
৩৯... শব্দটি যদি সঞ্চালন বিহীন হয় তাহাতে ইহার ভীতি ভাবটি বরং পূর্ণমাত্রায় বৃদ্ধি পায়।
৪০...সাধারণত মানুষের প্রস্রাব গরম হয় কিন্তু নাইট্রিক এসিডের রোগীদের প্রস্রাব ত্যাগকালে উহা ঠান্ডা বলিয়া অনুভূত হয়।
৪১... নরম মল পর্যন্ত সজোরে কোঁথ না দিলে বাহির হতে চায় না।
৪২... নাইট্রিক এসিড বাহ্যদেহ অপেক্ষা সাধারণত অভ্যন্তর প্রদেশে ক্ষত উৎপাদনই ইহার দোষ গতো বৈশিষ্ট্য এবং ঠোঁটের কোণদ্বয়েই ঐ ক্ষত সর্বপ্রথম বিকাশ লাভ করে।
৪৩...জরায়ুর স্থানচ্যুতবশত বাকরোধ।
★★★ স্যার এডলফ জার লিপ্পির কিনট থেকে কিছু লক্ষ্মণ।
৪৪... প্রবল দৌর্বল্য এবং বিকম্পন, বিশেষত সকালের দিকে।
৪৫... আবহাওয়ার পরিবর্তন থেকে রোগ সৃষ্টি।
৪৬... ঠান্ডা ধরার পর থেকে হাত ও পায়ের ছিন্নকর অবস্থা।
৪৭...মাটি, চক এবং চুন পছন্দ করে।
৪৮...ঠান্ডা ধরা থেকে মন্দ প্রভাব।
৪৯... উদরে ছিন্নকর এবং কর্তনবৎ বেদনা।
***হ্রাসবৃদ্ধি***
৫০... সন্ধ্যায়, রাত্রিতে, দুগ্ধে ও চর্বিজাতীয় খাদ্যে, ঠান্ডা ও গরম উভয় আবহাওয়ায় বৃদ্ধি ।
গাড়িঘোড়ায় চল্লে উপশম।
****সতর্ক***
★ল্যাকেসিস প্রয়োগের আগে ও পরে কখনোই এই ঔষধ প্রয়োগ করা ঠিক নয়।
★নাইট্রিক এসিড ব্যবহারে রোগীর উপকার আরম্ভ হইলে আঁচিল প্রভৃতি অনেক সময় দেখা দেয়। চর্মরোগ দেখা গেলেও উপকার আরম্ভ হইয়াছে বুঝিবেন।
মোঃ আব্দুল্লাহ মুন্সি
হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান।
মোবাইলঃ 01869261611
ওয়াটস অ্যাপঃ 01884522058
ইউটিউবঃ Ruhani homoeo health care
ফেসবুকঃ Ruhani homoeo health care
আমার লেখা গুলো ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট সিয়ার করে আরও লেখার জন্য উৎসাহিত করবেন, ধন্যবাদ।
***থুজার ক্রনিক ঔষধ মেডোরিনাম।
১...ইহার বুদ্ধি তীক্ষ্ণ কিন্তু স্মৃতিশক্তি ও মনোবল কম।
২... ব্যস্ততা, চঞ্চলতা, ও দীর্ঘসূত্রতা ইহার মনের আর একটি দিক।
৩... অল্প সময়ও রোগীর নিকট দীর্ঘ মনে হয়।
৪... অন্যদিকে বিষন্নতা ও ভীরুতা ইহার মনের আর একটি পরিচয়।
৫...নিজেকে খুব পাপি ও অপরাধী বলে মনে করে সেজন্য তাহার মন খুব বিষন্ন হয়ে উঠে।
৬...তাহার কাজে কেউ বাধা দিলে সে একেবারে দমিয়ে যায় এবং কষ্টে কান্নাও করে দেয়।
৭...রোগের কথা চিকিৎসকের নিকট বলতে গেলে কথায় কথায় কেঁদে দেয়। ( পালস সিপিয়া অপিয়ামের মতো)।
৮...কোন বিষয় স্থির হয়ে চিন্তা করিতে পারে না, কিছু সময় চিন্তা করার পর মনে হয় সব গোলমাল পাকিয়ে গেলো।
৯...রোগী সামান্য কারণে চমকিয়ে উঠে, স্নায়বিক দূর্বলতা, কাঁপিতে থাকে, এমনকি অনেক সময় অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
১০... সাইকোসিস দোষের পিতা মাতাদের সন্তান সন্তানাদি খুব কম হয় বা হতেই চায় না বন্ধ্যাত্ব, যাও বা হয় তাহারা অতি শৈশবেই শুস্কতা শীর্ণতা বা পেটের পীড়ায় মৃত্যুমুখি হয় বা দিনের পর দিন নানা রোগে ভুগিতে থাকে।
১১... হাতে পায়ে ও কখনো কখনো পুরো শরীরে জ্বালা অনুভব করে (সালফার আর্সেনিক টেরেনটুলা কালোমেঘ ইত্যাদির মতো)
১২... শরীর ঠান্ডা অবস্থায়ও কার্বভেজের ন্যায় প্রচুর বাতাস চায়।
১৩... মেডোকে বাহ্যিক দিক থেকে দেখে গরম কাতর মনে হতে পারে, কিন্তু মূলত ইহা একটি শীতকাতর ঔষধ।
১৪... নাতিশীতোষ্ণ অবস্থাই ইহার নিকট আরামদায়ক।
১৫...ঠান্ডায় ইহার যাবতীয় রোগ লক্ষ্মণ বৃদ্ধি পায়।
১৬... তার রোগ লক্ষ্মণ ঘুরিয়া বেড়ায়লে কমে কিন্তু মাথা ঘোরাটা শয়নে উপশম।
১৭...পিছনের দিকে বেঁকে না বসলে মলমূত্র নিঃসরণ করিতে পারে নাহ্।
১৮...আহারের অল্পক্ষণ পরেই দারুণ ক্ষুধা।
১৯...সর্বসময়ের জন্য পানি পিপাসা এমনকি নিদ্রার মধ্যেও পানি পানের সপ্ন দেখে।( নেট্রাম সালফ্)
২০... মদ্, লবন, মিষ্টি দ্রব্য, বরফ, অম্লখাদ্য, কমলালেবু ও কাঁচা ফল খাইবার দারুণ ইচ্ছা।
২১... রোগী দেখিতে বিবর্ন, রুগ্ন ও কুঁজো হইয়া চলে ( সালফার, ফসফরাসের মতো) খুব অবসাদ মনে হয় যেন তাহার সর্বাঙ্গ কাঁপিতেছে।
২২... সামান্য পীড়াকে সাংঘাতিক মনে করে।
২৩... দুর্বল স্মরন শক্তি, এই কারণে এই পড়িল তো এই ভুলিয়া গেলো। নিকট আত্মীয় স্বজনের নাম পর্যন্ত ভুলিয়া যায়।
২৪... ঝড়বৃষ্টি আরম্ভ হইবার পূর্বে মূত্রনালিতে উপদাহ হইয়া বার বার প্রস্রাবের বেগ কখনো কখনো মুত্রনালীতে জ্বালা।
২৫... শক্ত মল, মলদ্বারে অসাড়তার জন্য বাহ্য হয়না। মলদ্বার বাহির হয়ে পড়িবে এই ভয়ে জোরে কোঁথ দেওয়ার সাহস হয়না। মলদ্বার হইতে দূরগন্ধ রস ঝরে।
২৬... কোমরে ও কিডনি স্থানে ভয়ানক বেদনা, সেই বেদনা প্রচুর প্রসাব হইলে উপশম হয়।
২৭... শিশু সর্বদা নিজ লিঙ্গস্থান ঘাঁটে।
২৮... প্রচুর পরিমাণে কালো চাপ চাপ বা উজ্জ্বল লালবর্ণের ঋতুস্রাব কখনো বা প্রচুর পরিমাণে হয় আবার কখনো একেবারেই থাকেনা।
২৯... ঋতুস্রাবের সময় তাহাদের মনটিও বিপর্যস্ত হয়ে উঠে এর জন্য তাহার মনে হয় তাহার দুই কাঁধের উপর বসে কে যেন উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে।
৩০... ঋতু কালে পুনঃপুন প্রস্রাব ত্যাগ করে।
৩১... ঋতুর সময় মুখ মন্ডলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফোঁড়া প্রকাশ পায়।
৩২...ঋতুকালে জরায়ুতে বেদনা স্তন দুটি বরফ শীতল বিশেষত স্তনের বোঁটা দুটি বরফ শীতল এবং স্পর্শ কাতর বেদনা।
৩৩... ঋতুকালে জরায়ু ও পাছাতে জ্বালা।
৩৪... প্রদর স্রাব পাতলা হাজা জনক, ক্ষত কারক ও আঁশটে গন্ধযুক্ত।
৩৫... যোনিদেশে প্রমেহ ধাতুপযোগী আঁচিল লেবিয়া ও যোনি প্রদেশে দারুণ চুলকানি।
৩৬... ঋতুস্রাবের দাগ সাবান দেওয়া সত্ত্বেও বস্ত্রাদি হইতে উঠিতে চায় না।
৩৭... ইহা ছাড়া গর্ব অবস্থায় মায়েদের বমি কোন ঔষধেই যখন বন্ধ না হয় তখন মেডোরিনাম উচ্চশক্তি তে ঐ বমন বন্ধ হয়।
৩৮... জ্বর। তরুণ জ্বরে মেডোরিনামের তেমন কোন কাজ নেই কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে ঘুস ঘুসে জ্বরে মেডোর গুরুত্ব অপরিসীম।
৩৯...বাতরোগ। বাতের প্রদাহ অবস্থায় সঞ্চলনে ইহার লক্ষ্মণ সমূহ বৃদ্ধি পায় কিন্তু মাংসপেশি এবং স্নায়বিক ধরনের বেদনায় মেডোরিনামের রোগী বরং সঞ্চালনে উপশম বোধ করে।
৪০...তরুন গনোরিয়া স্রাব চাপা পড়লে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পায়ের পাতায় ও কোমরে বাত দেখা দেয় এবং এই বাতে জ্বালাসহ স্পর্শকাতর হয়ে উঠে।
৪১... শূলবেদনা। উদরের মধ্যে কাগজ ও পিনের অবস্থিতি জ্ঞপক অনুভূতি বর্তমান থাকে এবং রোগী সামনের দিকে নত হতে চেষ্টা করিলে যন্ত্রণায় চীৎকার করে উঠে।
৪২... আহারের পর হিক্কা বিশেষভাবে বৃদ্ধি পায়।
৪৩... গলদেশ হাতে পায়ে ও বগলে প্রচুর ঘর্ম হয়।
৪৪... পাখার বাতাস পায়তে আকাংখ্যা কিন্তু ঠান্ডা বায়ুপ্রবাহ সহ্য করিতে পারে না।
৪৫... উপুর হয়ে শয়ন, অথবা মাথার উপর হস্তদ্বয় রাখিয়া চিৎ হইয়া শয়ন না করা পর্যন্ত নিদ্রা আসে না।
৪৬... হাঁপানি। গনোরিয়াদুষ্ট পিতামাতার সন্তানদের হাঁপানি। নিশ্বাস ফেলিতে বা ছাড়তে কষ্টবোধ কিন্তু সহজে ফুসফুস হতে বায়ু নিতে পারে।
৪৭... ঘন ঘন লিঙ্গোদ্রেক, প্রস্রাবকালিন জ্বালা ও টানা হেঁচড়ার মতো বেদনা।
৪৮... প্রস্রবের সহিত সুতার মতো সাদা সাদা পদার্থ নির্গমন।
৪৯... বৃদ্ধি। রোগের কথা চিন্তা করলে, আবদ্ধ ঘরে, আচ্ছাদনে, মেঘ বিদুৎসহ ঝড়ের সময় এবং ভিজা ও ঠান্ডা বায়ু প্রবাহে।
৫০... উপশম। হাঁটু মুড়িয়া উপুর হইয়া শয়নে, পিছন দিকে বাকিলে, সজোরে ঘর্ষণে, সমুদ্রে তীরে, রাত্রিকালে, বর্ষার দিনে ও মুক্ত বাতাসে।
৫১..বয়স লুকানো বা চুলে কলপ লাগানো।
৫২... লবন মিষ্টি টক ঝাল সব এক করে খায়, বা সব খাবার একত্রিত করে খায়।
মোঃ আব্দুল্লাহ মুন্সি। ০১৮৬৯২৬১৬১১
খান সাহেবের একটু বিনোদন নেন।🥰
হোমিও মেডিসিন জগতের এক অনন্য নাম,
গণোরিয়া জীবাণু হতে তৈরি সাইকোটিক মেডোরিণাম।
বংশগত প্রমেহদোষ ও উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা,
জ্বালা,ব্যথা,স্পর্শকাতরতা,শারীরিক ও মানসিক খর্বতা
গরমকাতর মূল লক্ষণ তথাপি ৩য় গ্রেডে শীতকাতরতা,
ব্যস্ত,ত্রস্ত,ক্রন্দনশীল,দুর্বল স্মৃতি,স্নায়বিক দুর্বলতা,
অল্প পরিশ্রমে দুর্বল, সর্বদা ঘূরে মাথা,
গণোরিয়া গ্রস্ত পরিবারের শিশুর স্থায়ী / অস্থায়ী বধিরতা
এসব লকষণে সর্বাগ্রে ভাববেন মেডোরেণামের কথা।
ভ্রান্ত ধারণা, অন্ধকারে ভয়,সামান্য শব্দে উঠে চমকাইয়া,
রোগের কথা ভাবলে বৃদ্ধি,অল্পে কাতর অল্পে যায় রাগিয়া,
আইনস্টাইনের স্মৃতি তার,বর্তমানের সবকিছু যায় ভুলিয়া,
নিজের নাম ঠিকানা ভুলে লজ্জায় যায় যেন সে মরিয়া,
মৃত্যুভয় আর নিদারুণ নৈরাশ্যে কথা বলতে দেয় কাঁদিয়া,
এমন রোগীকে মেডোরিণাম দেওয়া যায় চোখ বন্ধ করিয়া।
রাক্ষুসে ক্ষুধা, অধিক পিপাসা, স্বপ্নেও করে জলপান,
অতি লবণ,অতি মিষ্টি,অতি টক,অতি চর্বি তার অভিলাষ
ঋতুকালে ছোট ছোট ফোঁড়া,যন্ত্রণাদায়ক দাগযুক্ত ঋতুস্রাব,
হৃদপিন্ডের ব্যথা উর্ধ্বদিকে ধাবমান।
অতি মেধাবী, অতি বোকা, অতি দয়ালু, অতি নিষ্ঠুরতা
সবকিছুতেই অতি তাহার আছে সাথে পর্যায় শীলতা,
দিনে বাচাল, রাতে গোপন প্রিয়তা।
পাতলা কেশিনী, উষ্কু-খুষ্কু জটা বাঁধা চুল,
লম্বা পাতলা চেহারা দেখে ফসফরাস ভেবে করবোন ভুল
সাইকোসিসের প্রভাবে পাগল প্রতিবন্ধী হচ্ছে মানবকুল,
প্রতিবন্ধী বংশধারায় থাকলে মেডো দিতে করবোনা ভুল।
দুষ্ট প্রকৃতির মেডোর বালক পরিণত বয়সে হয় মদ্যপায়ী,
তাস, জুয়া, নেশা ছাড়া জগৎ তাহাদের ধরাশায়ী।
স্বপ্নদোষ কিছুতেই কমেনা, আছে গণোরিয়ার ইতিহাস,
সাইকোসিসের প্রবেশদ্বার দূষিত সহবাস,
যেই নালে উৎপত্তি সেই নালে বিনাশ,
জননেন্দ্রিয়ের গোলযোগে তাই মেডোকে করবোনা উপহাস।
বিয়ের আগে স্বাস্থ্যবতী, বিয়ের পরে ক্ষয়
এই নিয়ে স্বামী বেচারা মুখ ভার করে রয়,
বন্ধ্যাত্ব,গর্ভপাত কিংবা সন্তানের অকাল মৃত্যু জীবন হলো নয়-ছয়,
এদের ঘরে আলো জ্বালে মেডোরিণাম, অভিজ্ঞ ডাক্তারগণ কয়।
যাবতীয় দূর্বিষহ প্রদাহ, গেঁটেবাত,,স্নায়ুশূল,পক্ষাঘাত
তন্তুময় অর্বুদ,শিরঃপীড়া, হাঁপানি, মৃগী, আঁচিল,ক্যনসার
বাত, দিনে বৃদ্ধি, প্রাথমিক সঞ্চালনে বৃদ্ধি,ক্রমশ সঞ্চালনে হ্রাস,
থাকলে মাতৃ-পিতৃ বংশে অপচিকিৎসায় চাপা পড়া গণোরিয়ায় ইতিহাস,
যাহাই হোক না রোগের নাম, দুয়েক মাত্রা মেডোতে তা হইবে বিনাশ।
যতটুকু জানি, দিয়েছি ঢেলে কবিতার লাইন জুড়ে,
এতো অল্পে মেডোর আলোচনায় মন নাহি ভরে।
গুরুজন, শুনেন দিয়া মন।
আমার অজানা/অলেখা বাক্য দিয়া করিবেন শূণ্যস্থান পূরণ।
কাশির চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ম্যাজিক মেডিসিন-
★ কাশি, মোটেই থামছে না, ধমকের পর ধমক চলতেই থাকে ----- কুপ্রাম মেটালিকাম ২০০, ২ ডোজ - ৬ ঘন্টা অন্তর
কাশির ধমক একচোট চলার পরে সামান্য সময় গ্যাপ দিয়ে --আবার ধমক, সামান্য সময় গ্যাপ দিয়ে আবার ধমক, --- এরকম যদি তিনবার ধরে চলতে থাকে ( in three paroxysms) ----কুপ্রাম মেট
★ কাশি, ধমকের পর ধমক চলতে চলতে মাঝখানে সামান্য সময়ের জন্য বিরতি বা গ্যাপের পরে আবার ধমকের পর ধমক, বিশেষ করে মাঝ রাত্রির পরে কাশির বৃদ্ধি --- ড্রসেরা ৩০ , ১ ডোজ।
★--------যদি ঐ রকম দুই বার ধরে চলতে থাকে ( in two paroxysms) ----- মার্ক সল, ফসফরাস,
★ কাশি-- খালি গায়ে বাড়ে, জামা কাপড়, চাদর বা বেডসিট গায়ে দিলে কমে ---- হিপার, রাস টকস, রিউমেক্স,
★ সব রকম বাদ্যযন্ত্রের শব্দে কাশি বাড়ে ---- এ্যাম্ব্রাগ্রিসিয়া,
★ বাচ্চাদের কৃমিজনিত কাশি --- ইন্ডিগো,
★ সকালে ঘুম থেকে উঠার পরেই অনবরত কাশি, মুখ থেকে সুতার মতন লম্বা হয়ে সর্দি উঠে, আর তখনই একটু কমে, যতক্ষন না সুতার মতন কফ বা সর্দি না বেরুবে, কাশি চলতেই থাকবে ---- কক্কাস ক্যাকটাই,
★ কাশি-- শুলে বাড়ে --- কোনিয়াম, হায়োসিয়ামাস, পালস,
★ কাশি শুলে কমে---- ক্যালি বাই, ম্যাঙ্গেনাম এ্যাসেটিকাম, সোরিনাম,
★ কাশির শব্দ সেইরকম, গরু বা মহিষের শিং দিয়ে তৈরী শিঙা বা ফিঙে বাজালে যেমন শব্দ হয় ---- ভার্বাসকাম,
★ কাশি শুষ্ক ----এত শুষ্ক যে স্টেথো দিয়ে শব্দ শুনলে মনে হয়--- করাত দিয়ে কেউ কাঠ কাটছে। ----- সাঁই সাঁই করে শব্দ হয় ---- স্পঞ্জিয়া,
★ কাশির ধমকে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়, তা সে বাচ্চা, বড় সবার ক্ষেত্রেই --- কষ্টিকাম, নেট্রাম মিউর, ফসফরাস, পালসেটিলা, স্কুইলা,
★ কাশি কুকুরের ডাকের মতন বিশ্রী, কর্কশ---- বেলেডোনা, ড্রসেরা,
★ যত কাশি হয়, বাচ্চারা তত কাঁদে----- আর্ণিকা,
★ কাশি ঘুমের মধ্যে বেশী হয় ----ক্যামোমিলা,
★ কাশি হামের পর থেকে চলতে থাকে --- ড্রসেরা, পালসেটিলা, মর্বিলিনাম, স্টিকটা,
★ কাশি মদ্যপানে বাড়ে ---- জিঙ্কাম মেট,
ফান পোষ্ট
রোগীকে বলেছিলাম খাটি গরুর দুধ খাবেন
রোগি তাই খাচ্ছে
😂😂😂😂😂😂
বই পড়া কাকে বলে উদাহরণ হিসেবে এই ছাত্রকে অনুসরণ করতে পারেন।😜😎
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Faridpur
7840
Goalchamot
Faridpur, 7800
Medical-centric surgical and orthopedic items such as; Caesar Belt; Armsiling; Corset belt; Collarbone; Tailor brace belt; caesarean napkins etc. District based dealer for marketi...
Farid Shah Road
Faridpur, 7800
Care of Gastrointestinal & Liver Diseases of Adult as well as Paediatric group along with Disease related to Internal medicine & Paediatrics
Faridpur, 7800
Do Own Care- Doc is a Health and Beauty accessories shop in Bangladesh. We Produce & Sale all kinds
Faridpur, FARIDPURSADAR-7800
POINT OF CARE AT EVERY SECTOR DIRECTLY WITH SMART DISCOUNT HEALTH CARE SUPPORT FOR BETTER LIFE