Tamjidul islam Taif

Hello,Introducing Tamjidul islam.This channel contains entertaining and islamic videos

14/12/2023

শোনা কথা যাচাই করে মানতে হবে।

🎙️ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.

02/12/2023

‘আবদুল্লাহ ইবনু মাস’উদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যার অন্তরে অণু পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (ই.ফা. ১৬৯; ই.সে. ১৭৫)

وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبَانَ بْنِ تَغْلِبَ، عَنْ فُضَيْلٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ ذَرَّةٍ مِنْ كِبْرٍ ‏"‏ ‏.

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

02/12/2023

তোমরা কুরআনকে তোমাদের কণ্ঠ দ্বারা সৌন্দর্যমণ্ডিত কর কেননা সুললিত কণ্ঠস্বর কুরআনের সৌন্দর্যবর্ধক।
বুখারী, আবু দাউদ, দারিমী, হাকিম

🖋️ আমিনুর রহমান আবু সামিয়া

02/12/2023

মসজিদে সকাল-সন্ধ্যায় বিদ‘আতী যিকিরের যে মেলা বসানো হয়, গোল হয়ে বসে মিথ্যা ও বানোয়াট কাহিনী বর্ণনা করা হয় এবং তাসবীহ দানা দ্বারা যে তাসবীহ জপা হয়, তার সাথে সুন্নাতের কোন সম্পর্ক নেই।

🖋️ আমিনুর রহমান আবু সামিয়া

30/11/2023

দাড়ি কামালে, পর্দা ত্যাগ করলে কেউ যদি বলে তোমাকে স্মার্ট দেখাচ্ছে তবে তারা আল্লাহর গজব ও ক্রোধে নিপতিত হবে।
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রহিমাহুল্লাহ বলেন,
"যদি কেউ কোন বান্দাকে কোন গুনাহ কিংবা বিদ'আত অথবা কুফরির কারণে শুভেচ্ছা জানায় তবে সে নিজেকে আল্লাহর আযাব ও ক্রোধে নিপতিত করেছে।"
- আহকামু আহলিয যিম্মাহ ১/১৬১

🖋️ শায়েখ ড. আবুবকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া (হাফিযাহুল্লাহ)

Photos from Tamjidul islam Taif's post 20/11/2023

২০ নভেম্বর ২০২৩ হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর।

সানাফী কনফারেন্স ২০২৩

স্থান: হামযা রাঃ সালাফিয়্যাহ মডেল মাদরাসা আদর্শ আবাসিক, রঘুনন্দনপুর, কোমরপুর, ফরিদপুর।

🎙️ প্রধান মেহমান: শায়খ ড. মুফতি ইমাম হোসাইন

20/11/2023

🔴 সালাফী কনফারেন্স ২০২৩ ফরিদপুর....🔴
স্থান: হামযা রা. সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসা....

৩য় পর্ব

Photos from Tamjidul islam Taif's post 19/11/2023

আগামীকাল ইনশাআল্লাহ।

লোকেশন:ফরিদপুর শহর থেকে রাজবাড়ী রাস্তার মোড়।
রাজবাড়ি রাস্তার মোড় থেকে কোমরপুরের অটোতে
উঠতে হবে।
মুসলিম মিশনের গেট পার হওয়ার পর আর একটু সামনে আগাইলে বাম হাতে আইচার ট্রাক এর সার্ভিস সেন্টার। সার্ভিস সেন্টারের ওখানে নেমে রাস্তার অপজিট পাশের দিকে দেখবেন একটি কাঁচা ভাঙাচোরা রাস্তা বের হয়েছে। ওই কাঁচা মাটির রাস্তা দিয়ে কিছুদূর সামনে হাটলে একদম সোজাসুজি আমাদের মাদরাসা দেখা যাবে দেখা যাবে ইনশাআল্লাহ

গুগল ম্যাপের লিংক দিয়েছি নীচে দেখুন!
https://maps.app.goo.gl/AwXNqPz68X1yXWnR8

19/11/2023

বার্ষিক সালাফী কনফারেন্স ২০২৩ এর প্রস্তুতি চলছে
আলহামদুলিল্লাহ
হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর।

11/11/2023

আলহামদুলিল্লাহ। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের উপর সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টিকারী বক্তা ব্রাদার রাহুল হোসেন রুহুল আমিন ফরিদপুরে। এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।

কেউ যেন বঞ্চিত না হয় সে কারণে সকলের নিকট দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি।।

07/11/2023

Al-Baqarah ২:১৭৪
Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria
নিশ্চয় যারা গোপন করে আল্লাহ্‌ কিতাব হতে যা নাযিল করেছেন তা এবং এর বিনিময়ে তুচ্ছ মূল্য গ্রহণ করে, তারা তাদের নিজেদের পেটে আগুন ছাড়া [১] আর কিছুই খায় না। আর কেয়ামতের দিন আল্লাহ্‌ তাদের সাথে কথা বলবেন না এবং তাদেরকে পবিত্রও করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।

[১] এর দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, যে ব্যক্তি ধন-সম্পদের লোভে শরীআতের হুকুম-আহ্‌কাম পরিবর্তিত করে এবং তার বিনিময়ে যে হারাম ধন-সম্পদ গ্রহণ করে, তা যেন সে নিজের পেটে জাহান্নামের আগুন ভরে। কারণ, এ কাজের পরিণতি তাই।

07/11/2023

প্রশ্ন : আমরা মৃত ব্যক্তির জন্য অনেক সময় কোরআন খতম করাই। এতে কি মৃত ব্যক্তি সওয়াব পান নাকি যিনি কোরআন পড়লেন, শুধু উনিই সওয়াব পান?

উত্তর : আসলে সওয়াব কেউই পাবেন না। কারণ, যিনি খতম পড়াচ্ছেন তিনি ভাবছেন, তাঁদের দিয়ে টাকার বিনিময়ে আমি কোরআন পড়াচ্ছি। তিনি মনে করছেন, এ পদ্ধতিতে কোরআন পড়ানো সওয়াবের কাজ। এই পদ্ধতি নবীর (সা.) কাছ থেকে ইবাদত বা সওয়াবের কাজ হিসেবে সাব্যস্ত না হওয়ার কারণে এটি একটি বিদাতি তরিকা। বিদাত হওয়ার কারণে এখানে কোনো সওয়াব নেই, যতই আপনি ভালো কাজ করুন না কেন, পদ্ধতি ভুল হওয়ার কারণে এই তরিকার মধ্যে কোনো সওয়াব নেই। সুতরাং যিনি পড়ছেন, তিনি সওয়াব পাবেন না, সেটি মৃত ব্যক্তিও পাবেন না, আর যিনি কোরআন পড়াচ্ছেন তিনিও পাবেন না।

এ ছাড়া যাঁরা কোরআন পড়ছেন, তাঁরাও সওয়াব পাবেন না, যেহেতু তাঁরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কোরআন পড়ছেন না, তাঁরা কোরআন পড়ছেন মূলত টাকার বিনিময়ে। এ জন্য তাঁদের কাজটি মূলত ইবাদত হচ্ছে না, বরং ইবাদতটি তাঁরা দুনিয়ার স্বার্থে বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাই তাঁদের এই ইবাদতটুকু সওয়াবের জন্য হবে না, কারণ দুনিয়ার স্বার্থে যদি কেউ ইবাদত করে থাকেন এবং সেটি যদি শুধু দুনিয়ার উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই হয়ে থাকে, তাহলে এটি শিরক হয়ে যাবে। কিন্তু এর মাধ্যমে যদি দুনিয়ার কোনো উপকার হয়ে থাকে, তাহলে সেটি শিরক হবে না, তবে তাঁরা সওয়াব থেকে মাহরুম হয়ে যাবে। এই কাজটি ইবাদতের যে বিধান রয়েছে, সেই বিধানের মধ্যে আসবে না, যেহেতু এখানে বড় ধরনের ভুল আছে।

🎙️ শাইখ ড. সাইফুল্লাহ মাদানী

06/11/2023

আজ তুমি মৃত❗
একটা সময় যেই ছেলেটার লক্ষ ছিলো অনেক অনেক টাকার মালিক হওয়ার।একটা সময় যেই ছেলেটা সপ্ন ছিলো একটা ভালো গাড়ি, একটা বাড়ি, একটা বাইক,একটা আইফোন এর মালিক হওয়া।
কতই না কষ্ট কতই না কাজ করে সালাত আদায় না করে আল্লাহ তয়ালার ইবাদত না করে শুধু সপ্ন পূরণের পিছে ছুটে একটা সময় সব সপ্ন পূরণ করে।
একটা বাইকের মালিক হয়ে একটা গাড়ির মালিক হয়ে বাড়ির মালিক হয়ে অনেক টাকার মালিক হয়ে।
হটাৎ সামনে মৃত্যু 🚫
আজ তুমি মৃত, আজ তুমি লাশ হয়ে শুয়ে আছো।
তোমার রেখে যাওয়া আইফোন তোমার রেখে যাওয়া বাইক তোমার রেখে যাওয়া গাড়ি,বাড়ি,টাকা-পয়সা সব ভোগ করছে অন্য কেউ।
তুমি কি পারছো তা ভোগ করতে?
তোমাকে যখন বলা হতো আসো সালাত আদায় করি তুমি বলতে পরবো। কিন্তু তুমি পরতে না। তোমাকে যখন বলা হতো সালাত এর কথা তুমি বলতে আমার কাপড় নাপাক তুমি বেশি ভাগ সময়ই অযুহাত দিতে।
আজ তোমার মৃত্যু র পর তোমাকে রেখে আসা হলো কবরে তোমার সম্পদের একটা ফুটাউ তুমি নিতে পারলে না সাথে। শুধু সাথে গেলো কাফনের কাপড় আর তোমার করা আমল টুকু।
তুমি তোমার দুনিয়ার জীবন এর জন্য কত কিছুই না করেছো কত কষ্ট করে কত কাজ করে আজ এতো বড় হয়েছো কিন্তু আজ দিন শেষে তুমি একটা লাশ ছারা কিছুই না।
তুমি দুনিয়ার জন্য আখিরাত ছেরে দিয়েছো।

আজ জদি তুমি তোমার আখিরাতে জীবন এর জন্য দৌড়াতে আজ জদি তুমি আল্লাহ এর হুকুম মেনে চলতে দুনিয়ার যতটুকু দরকার তত টুকুর পিছে দৌড়াতে তাহলে হয়তো আজ তুমি সফল থাকতে।

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে দুনিয়ার পিছনে না দৌড়ে আখিরাত এর পিছনে দৌড়ানোর তৌফিক দান করুন।

আমিন

✒️ Tamjidul Islam Taif

05/11/2023

যদি ভুল ট্রেনে উঠে পড়েন,
তাহলে পরের স্টেশনেই নেমে যান।
কারণ দূরত্ব যতই বাড়বে
আপনার ফেরার কষ্টটা ততোই বেশি হবে!

✒️ Mokhter Ahmad

04/11/2023

জন্ম ➡️ দুনিয়াবী জীবন ➡️ মৃত্যু

04/11/2023

নবীজি (সাঃ) বলেছেন,

'নরম, কোমল, মিশুক, সহজ-সরল,নম্রভাষী মানুষের উপর জাহান্নামের আগুন হারাম।
[তিরমিজিঃ ২৪৮৮]

03/11/2023

নারীর সৌন্দর্য তার স্বামীর জন্য, বাহিরে প্রকাশের জন্য নয়!

-- শাইখ আবু যায়েদ যামীর (হাফিজাহুল্লহ)

02/11/2023

প্রচলিত ভুল
এ কিসসাটি প্রমাণিত নয়
হাশরের ময়দানে এক ব্যক্তির একটি নেকী কম পড়বে, আরেক ব্যক্তির নেকীই মাত্র একটি...
কোনো কোনো বক্তার মুখে শোনা যায়-

হাশরের ময়দানে এক ব্যক্তির নেকী-বদী সমান হবে। এখন তার একটি নেকীর প্রয়োজন। একটি নেকী হলেই তার নেকীর পাল্লা ভারি হয়ে যায় এবং সে জান্নাতে যেতে পারে।

তখন আল্লাহ বলবেন, যাও দেখ, কারো কাছে একটি নেকী পাও কি না। সে একটি নেকীর জন্য সারা হাশরের ময়দান ছুটতে থাকবে। নিজের পিতা-মাতার কাছে যাবে, স্ত্রী-সন্তান, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন সকলের কাছে যাবে, কেউ তাকে একটি নেকী দেবে না।

এদিকে এক ব্যক্তির একটিই নেকী। তার কাছে গিয়ে চাইলে সে বলবে, আমার নেকীই মাত্র একটি, তা দিয়ে আর এমন কী হবে, তুমি একটি নেকীর জন্য জান্নাতে যেতে পারছ না; ঠিক আছে, আমার এ নেকীটি তুমি নিয়ে নাও। তুমি তো অন্তত জান্নাতে যাও।

তখন ঐ ব্যক্তি এ নেকীটি নিয়ে আল্লাহর কাছে যাবে। আল্লাহ (জানেন তারপরও) বলবেন, কে এমন রহমদিল যে এই কঠিন মুহূর্তে তোমাকে নেকী দিল।

তখন সে বলবে, আপনার অমুক বান্দা দিয়েছে।

তখন আল্লাহ তাআলা ঐ বান্দার উপর খুশি হয়ে তাকেও মাফ করে দেবেন এবং উভয়কে জান্নাতে দাখেল করবেন।

এ কিসসাটি হাদীসের নির্ভরযোগ্য কোনো কিতাবে পাওয়া যায় না। এর কোনো সনদও পাওয়া যায় না। গাযালী রাহ. ‘আদ্দুররাতুল ফাখিরাহ ফী কাশফি উলূমিল আখিরাহ’ গ্রন্থে (পৃ. ৬৬-৬৭) সনদবিহীন কিসসাটি উল্লেখ করেছেন। তাঁর বরাতে আরো কিছু গ্রন্থেও তা এসেছে; কিন্তু কেউ এর নির্ভরযোগ্য কোনো সূত্র ও সনদ উল্লেখ করেননি। আর গাযালী রাহ.-ও কিসসাটি উল্লেখ করার সময় নবীজী বলেছেন বা হাদীসে বর্ণিত হয়েছে- এমন কোনো কথা বলেননি; কেবলই কিসসাটি উল্লেখ করেছেন। অথচ এমন কথা কুরআন-হাদীসের মাধ্যম ছাড়া জানা সম্ভব নয়।

এদিকে কুরতুবী রাহ. তাফসীরে কুরতুবীতে (সূরা শুআরা, আয়াত : ১০০-১০১-এর তাফসীরে) এবং ‘আততাযকিরা বিআহওয়ালিল মাওতা ওয়া উমূরিল আখিরাহ’ কিতাবে (পৃ. ৭৩৩-৭৩৪) ‘কা‘ব আহাবার বলেছেন’ বলে এর কাছাকাছি একটি কিসসা নকল করেছেন। কিন্তু সেটিও সনদবিহীন। কিসসাটি হল-

‘দুই ব্যক্তি দুনিয়াতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। তাদের একজনের একটি নেকী কম পড়ার কারণে জাহান্নামে যেতে হচ্ছে। তাকে জাহান্নামে নেওয়ার সময় আরেকজন দেখল। তখন সে বলল, আমার নেকী-বদী ওজন করার পর এক নেকী বেশি হয়েছে। এ নেকীটি তোমাকে দিয়ে দিলাম। এর মাধ্যমে তুমি জাহান্নাম থেকে বাঁচো। তখন আমরা দুজনই আ‘রাফের অধিবাসী হয়ে থাকব।’

কিন্তু এ কিসসাটিও সনদবিহীন এবং কুরআনের ভাষ্যের সাথে সাংঘর্ষিক। এর সনদ যদি কা‘ব আহবার পর্যন্ত সহীহও হত তাও তো সেটি বেশির চেয়ে বেশি ইসরাঈলী রেওয়ায়েত গণ্য হত। আর কুরআনের ভাষ্যের সাথে সাংঘর্ষিক ইসরাঈলী রেওয়ায়েতের কী মূল্য?

যাইহোক, আলোচ্য কিসসাটিও সনদবিহীন হওয়া ছাড়াও কুরআনের বহু আয়াতের খেলাফ। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে-

وَ اتَّقُوْا یَوْمًا لَّا تَجْزِیْ نَفْسٌ عَنْ نَّفْسٍ شَیْـًٔا وَّ لَا یُقْبَلُ مِنْهَا عَدْلٌ وَّ لَا تَنْفَعُهَا شَفَاعَةٌ وَّ لَا هُمْ یُنْصَرُوْنَ .

এবং সেই দিনকে ভয় কর, যেদিন কেউ কারো কোনো কাজে আসবে না, কারো থেকে কোনোরূপ মুক্তিপণ গৃহীত হবে না, কোনো সুপারিশ কারো উপকার করবে না এবং তারা কোনো সাহায্যও লাভ করবে না। -সূরা বাকারা (০২) : ১২৩

আয়াতে স্পষ্ট বলা হয়েছে- কেউ কারো কোনো কাজে আসবে না। কারো থেকে কোনো সাহায্যও লাভ হবে না।

এমনকি পিতা ও সন্তানও একে-অপরের সাহায্য করতে পারবে না। ইরশাদ হয়েছে-

يٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اتَّقُوْا رَبَّكُمْ وَ اخْشَوْا یَوْمًا لَّا یَجْزِیْ وَالِدٌ عَنْ وَّلَدِهٖ وَلَا مَوْلُوْدٌ هُوَ جَازٍ عَنْ وَّالِدِهٖ شَیْـًٔا.

হে মানুষ! নিজ প্রতিপালক (এর অসস্তুষ্টি) থেকে বেঁচে থাক এবং সেই দিনকে ভয় কর, যখন কোনো পিতা তার সন্তানের উপকারে আসবে না এবং কোনো সন্তানেরও সাধ্য হবে না তার পিতার কিছুমাত্র উপকার করার। -সূরা লুকমান (৩১) : ৩৩

বরং ভাই আপন ভাই থেকে পালাবে। মা সন্তান থেকে, সন্তান মা থেকে...। সেখানে কীভাবে সাধারণ এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে নেকী দান করবে? ইরশাদ হয়েছে-

یَوْمَ یَفِرُّ الْمَرْءُ مِنْ اَخِیْهِ، وَ اُمِّهٖ وَ اَبِیْهِ، وَ صَاحِبَتِهٖ وَ بَنِیْهِ، لِكُلِّ امْرِئٍ مِّنْهُمْ یَوْمَىِٕذٍ شَاْنٌ یُّغْنِیْهِ.

যেদিন মানুষ তার ভাই থেকেও পালাবে। এবং নিজ পিতা-মাতা থেকেও। এবং নিজ স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকেও। (কেননা) সেদিন তাদের প্রত্যেকের এমন দুশ্চিন্তা দেখা দেবে, যা তাকে অন্যের থেকে ব্যস্ত করে রাখবে। -সূরা আবাসা (৮০) : ৩৪-৩৭

এ আয়াতের তাফসীরে ইবনে কাসীর রাহ. লেখেন, ইকরিমা রাহ. বলেছেন-
..وَإِنَّ الرَّجُلَ لَيَلْقَى ابْنَهُ فَيَتَعَلَّقُ بِهِ فَيَقُولُ: يَا بُنَيَّ، أَيُّ وَالِدٍ كنتُ لَكَ؟ فَيُثْنِي بِخَيْرٍ. فيقولُ لَهُ: يَا بُنَيَّ، إِنِّي احْتَجْتُ إِلَى مِثْقَالِ ذَرَّةٍ مِنْ حَسَنَاتِكَ لَعَلِّي أَنْجُو بِهَا مِمَّا تَرَى. فَيَقُولُ وَلَدُه: يَا أَبَتِ، مَا أَيْسَرَ مَا طَلَبْتَ، وَلَكِنِّي أَتَخَوَّفُ مِثْلَ الَّذِي تَتَخَوَّفُ، فَلَا أَسْتَطِيعُ أَنْ أُعْطِيَكَ شَيْئًا.

মানুষ সেদিন নিজ সন্তানের কাছে গিয়ে বলবে- আমি তোমার জন্য পিতা হিসেবে কেমন ছিলাম?

সন্তান উত্তরে বলবে- আপনি ভালো পিতা ছিলেন।

পিতা বলবে, আজ আমার সামান্য নেকীর প্রয়োজন; যার মাধ্যমে আমি এই ভয়াবহ অবস্থা থেকে মুক্তি লাভ করব। তোমার কাছে সামান্য নেকী হবে?

সন্তান বলবে, আপনি যা চেয়েছেন তা তো তেমন বড় কিছু নয়, কিন্তু আপনার মতো আমিও ভয়ে আছি। আমি আপনাকে কোনো নেকী দিতে পারব না। (তাফসীরে ইবনে কাসীর, আলোচ্য আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য)

যাইহোক, এক নেকী কেন্দ্রিক আলোচ্য কিসসাটি প্রমাণিত নয়; এক নেকী কেন্দ্রিক প্রমাণিত একটি বর্ণনা হল-

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন আমার উম্মতের এক লোককে জনসমক্ষে হাজির করবেন। তার সামনে (আমলনামার) নিরানব্বই দস্তাবেজ খুলে রাখবেন। প্রতিটি দস্তাবেজ হবে দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত লম্বা। অতঃপর তিনি সেই বান্দাকে বলবেন, তুমি কি এখানকার কোনো কিছু অস্বীকার করো? আমলনামা লিপিবদ্ধকারী আমার ফিরিশতা কি তোমার উপর জুলুম করেছে?

সে বলবে, না, হে আমার রব!

তখন আল্লাহ বলবেন, তোমার কি কোনো ওজর আছে, কিংবা কোনো ‘হাসানাহ-নেক আমল’ আছে?

একথা শুনে স্তম্ভিত হয়ে যাবে এবং বলবে, না, হে আমার রব!

তখন আল্লাহ বলবেন-

بَلَى إِنَّ لَكَ عِنْدَنَا حَسَنَةً، فَإِنَّه لَا ظُلْمَ عَلَيْكَ اليَوْمَ، فَتُخْرَجُ بِطَاقَةٌ فِيهَا: أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه وَرَسُولُه.

হাঁ, আমার কাছে তোমার একটি ‘হাসানাহ- নেক আমল’ রয়েছে। আজ তোমার প্রতি কোনোরূপ জুলুম করা হবে না। এই বলে একটি চিরকুট বের করা হবে। তাতে লেখা-

أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه وَرَسُولُه.

এরপর আল্লাহ বলবেন-

احْضُرْ وَزْنَكَ.

তুমি তোমার আমলনামা ওজনের স্থানে উপস্থিত হও।

সে তখন এ দেখে বলবে-

يَا رَبِّ، مَا هَذِهِ الْبِطَاقَةُ مَعَ هَذِهِ السِّجِلَّاتِ؟

হে আমার রব! এই এত এত দস্তাবেজের সামনে এ ছোট্ট চিরকুট কী কাজে লাগবে?!

তখন বলা হবে-

إِنَّكَ لَا تُظْلَمُ.

তোমার প্রতি কোনোরূপ জুলুম করা হবে না।

নবীজী বলেন-

فَتُوضَعُ السِّجِلَّاتُ فِي كَفَّةٍ وَالبِطَاقَةُ فِي كَفَّةٍ، فَطَاشَتِ السِّجِلَّاتُ وَثَقُلَتِ البِطَاقَةُ، فَلَا يَثْقُلُ مَعَ اسْمِ اللهِ شَيْءٌ.

এরপর (নিরানব্বই) দস্তাবেজ এক পাল্লায় রাখা হবে আর কালিমা লেখা চিরকুট আরেক পাল্লায় রাখা হবে। তখন কালিমা লেখা চিরকুটই ভারি হবে। আসলে কোনো কিছুই আল্লাহর নামের চেয়ে ভারি হবে না। -জামে তিরমিযী, হাদীস ২৬৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ৬৯৯৪; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ৪৩০০; মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ১৯৩৭; সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস ২২৫
[ মাসিক আলকাউসার || রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ || অক্টোবর ২০২৩ ]
#প্রচলিত_ভুল_মাসিক_আলকাউসার

02/11/2023

বন্ধুত্ব বন্ধুর সাথে, বন্ধুর বউয়ের সাথে নয়...

🎙️ Abdullah Rasel

02/11/2023

আলহামদুলিল্লাহ আমার ২য় আলোচনা।
হামযা (রা:) সালাফিয়্যাহ মডেল মাদরাসা এর সাপ্তাহিক ইছলাহুল বায়ান/আঞ্জুমানে।

01/11/2023

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মাদ্রাসার সর্বকনিষ্ঠ ছাত্র তাইফ।💝💝💝

01/11/2023

আলহামদুলিল্লাহ। হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন এর আওতায় এবছর সেপ্টেম্বর মাসের ২২ তারিখে শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হাফিজাহুল্লাহ এর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে "হামযা রাঃ সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসা" যাত্রা শুরু করে। ১অক্টোবর থেকে এখানে বালক ও বালিকা দুটি ভিন্ন শাখায় কোমলমতি শিশুরা পাঠ গ্রহণ করছে।
হামযা রাঃ সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসায় আরবি বাংলা ইংরেজি গণিত ও আধুনিক বিজ্ঞান বিষয়ক উন্নত মানের পাঠ দান করা হচ্ছে।
আমরা বিশ্বাস করি একজন শিশুর মানবিক সামাজিক চারিত্রিক ও শিষ্টাচার গুণাবলীর বিকাশ ঘটানোর একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ধর্মীয় জ্ঞান বিকশিত করা। সেই লক্ষ্যে হামযা রাঃ সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসায় ৫টি ধারায় পাঠ দান করা হবে। যথা-
১. মক্তব বিভাগ
২. নাজেরা বিভাগ
৩. হিফজ বিভাগ
৪. দাওরা হাদিস বা কিতাবখানা বিভাগ
৫. জেনারেল কিন্ডার গার্টেন।
সকল বিভাগের সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ
১. মক্তব বিভাগঃ
এলাকার স্থানীয় সকল শিশু-কিশোর যারা মক্তবে পাঠ গ্রহণ করে কোরআন মাজীদ পড়ে এবং বিশুদ্ধ হাদিসের উপর দক্ষ হয়ে তারা তাদের সামাজিক মানসিক চারিত্রিক ও শিষ্টাচার গুণাবলীর বিকাশ ঘটিয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে নিজেকে গড়ে তুলে মাদক সন্ত্রাস ও সমাজের প্রচলিত কুসংস্কার এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সমাজকে সংস্কার করবে।
২. নাজেরা বিভাগঃ
যে সকল শিশু কিশোর কোরআন মাজীদ হেফজ করবে না বা করতে পারবে না সে সকল শিশু কিশোর নাজিরা সমাপ্ত করে কিতাবখানায় শিক্ষা গ্রহণ করবে।
৩. হিফজ বিভাগঃ
যে সকল কিশোর কিশোরী বা তাদের পিতা-মাতা তাদের সন্তানকে হাফেজ তৈরি করতে চান তারা নাজেরা সমাপ্ত করে হাফেজ হওয়ার জন্য কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করবে এবং পরবর্তীতে কিতাবখানায় চলে যাবে।
৪. দাওরা হাদিস বা কিতাবখানা বিভাগঃ
যে সকল কিশোর কিশোর নাজেরা অথবা হেফজ শেষ করবে তারা কিতাবখানায় চলে আসবে যেখানে দাওরা হাদিস পর্যন্ত পাঠদান করা হবে।
৫. জেনারেল ইসলামিক কিন্টার গার্ডেনঃ
আমরা অনেকেই চাই আমার সন্তান ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার অথবা বিসিএস ক্যাডার হয়ে দেশ ও দশের উন্নয়নে কাজ করুক। আমরা সে সকল শিশু কিশোরদের জন্য জেনারেল লাইনে কিন্টার গার্ডেনের ব্যবস্থা রেখেছি। এই বিভাগে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত জেনারেল পাঠ্যপুস্তক সহ কুরআনুল কারীমের আমপাড়া মুখস্ত করিয়ে কুরআন এবং হাদিসের উপর এমন ভাবে দক্ষতা প্রদান করা হবে যেন সে বড় হয়ে জুম্মার খুতবা প্রধান সহ সমাজে শির্ক বিদাত ও ইসলামিক নীতির মধ্যে নিজেকে গড়ে তুলে একজন আদর্শ মানুষ হয়ে সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে। একবার কল্পনা করে দেখুন আমাদের প্রশাসনে যদি আদর্শ অফিসার থাকেন যিনি কোরআন হাদিসের ব্যাখ্যা জানেন, দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় হাদিস ব্যাখ্যা সহ বলতে পারেন, মসজিদের ইমামতি করার যোগ্যতা রাখেন, মসজিদের জুম্মার খুতবা প্রদান করার যোগ্যতা রাখেন, তাহলে আমরা সমাজের দুর্নীতি রাহাজানি চুরি ডাকাতি সন্ত্রাস ও নেশা মুক্ত একটি সমাজ বিনির্মাণে অবদান রাখতে পারব।
উল্লেখ্য যে উপর উল্লেখিত সকল ছাত্র-ছাত্রীকে কুরআন হাদিসের পাশাপাশি কম্পিউটার ও আধুনিক বিজ্ঞানসহ ১ম-৮ম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড এর আওতায় পাঠ দান করা হবে যারা বিভিন্ন দেশ থেকে উচ্চতর ইসলামিক স্কলার্স ডিগ্রি অর্জন করবে। পরবর্তীতে তারা দাঈ হিসাবে ইসলামের খেদমত করবে।
পাশাপাশি আমরা একজন ছাত্রকে আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি রেখে তার জেনারেল লাইনের পড়ালেখা অব্যাহত রাখব বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছে।
এক কথায় শিক্ষার একটি অনন্য সংমিশ্রণ হবে আমাদের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
ফরিদপুর অঞ্চল শিরক বিদআত ও পীরের মাজারে ভরপুর একটি অলি-আউলিয়ার অঞ্চল। এখানে আল কুরআন ও দলিল ভিত্তিক বিশুদ্ধ হাদিস এর প্রতিষ্ঠান একেবারেই নেই। ফরিদপুরে এমন একটি প্রতিষ্ঠান এর খুবই প্রয়োজন। সমাজ সংস্কার করার জন্য, আগামীর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার জন্য, একটি শিশুর ক্রম বিকাশ এবং তার চারিত্রিক গুণাবলীর বিকাশ ও ধর্মীয় অনুভূতি জাগ্রতকরণের জন্য এই প্রতিষ্ঠান অতন্দ্র প্রহরীর মত কাজ করবে, ইংশাআল্লাহ।

একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন জায়গা ও ভবন। আর বাস্তবায়নের মূলে রয়েছে অর্থ।

সেই ধারাবাহিকতায়-
এই প্রতিষ্ঠানের জন্য ২৫ শতাংশ জায়গা মৌখিকভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। এই জায়গা ক্রয়ের জন্য রেজিস্ট্রি ও অন্যান্য খরচসহ ৪৫ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানে মাদ্রাসার ন্যূনতম ভবন নির্মাণ করা প্রয়োজন। শিশু-কিশোরদের নিরাপত্তার জন্য ক্যাম্পাসের চতুর্দিকে একটি বাউন্ডারি প্রয়োজন।
আপনারা সকলে এই দ্বীনের প্রতিষ্ঠানকে টিকিয়ে রাখার জন্য আল্লাহর দরবারে খাস অন্তরে দোয়া করবেন। ভাই বোন বন্ধু দ্বীন-ই ভাইয়েরা দোয়া করার জন্য পয়সার প্রয়োজন নেই শুধু একটু মহাব্বত ভালোবাসা সহানুভূতি প্রয়োজন। আল্লাহর দরবারে এই প্রতিষ্ঠানের জন্য একবার বলুন "আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তুমি কবুল করো"। স্রেফ আপনাদের এতটুকুন দোয়ার বরকতে নিশ্চয়ই আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলা এই প্রতিষ্ঠানকে কবুল করবেন, ইংশাআল্লাহ। একবার যদি আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যায় পৃথিবীর কোন শক্তি তা ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে না।
প্রিয় ভাইয়েরা, আপনারা এই প্রতিষ্ঠানের জন্য একটু দোয়া করুন এবং আল্লাহর ইচ্ছায় সামর্থ্য অনুযায়ী বুদ্ধি দিয়ে পরামর্শ দিয়ে শ্রম দিয়ে আর্থিক অনুদান দিয়ে পাশে থাকবেন বলে আমি আশাবাদী।

এই প্রতিষ্ঠানের জন্য নেওয়া প্রতি শতাংশ জমির মূল্য ১৫০০০০/- টাকা। একটি জায়নামাজ সমপরিমাণ অর্থাৎ ৮ স্কয়ার ফুট জমি ক্রয় করার জন্য প্রয়োজন ৩৫০০/- টাকা। আমরা এমন ধন্যাট্য ব্যক্তি আছি যারা এই সম্পূর্ণ অর্থই অনুদান দিতে পারব আবার ইচ্ছা করলে আমরা শতাংশ হিসেবে অনুদান দিতে পারব অথবা একটি জায়নামাজের জায়গা অথবা স্কয়ার ফুট হিসাবে অনুদান দিতে পারব।
আল্লাহ তুমি এই প্রতিষ্ঠানকে দিনের জন্য কবুল কর।
এই প্রতিষ্ঠানে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানাঃ
ব্যাংকঃ হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন,
হিসাব নং- MSA ২০৫০৭৭১০২০০১৩৮২১৭, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ, সদর উপজেলা উপ-শাখা, ফরিদপুর।
মোবাইল ব্যাংকিংঃ বিকাশ/নগদ- ০১৮৫৭-৫০৩৯৩৯, রকেট- ০১৮৫৭-৫০৩৯৩৯।
হামজা রাঃ সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসায় ছাত্রছাত্রী ভর্তি চলছে। আপনাদের কোমলমতি শিশুদেরকে এই মাদ্রাসায় ভর্তি করে তাদেরকে সঠিক দ্বীন শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দিন।
আমীন, ছুম্মা আমিন।।

জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী
প্রিন্সিপাল- দারুল হুদা ইসলামিক কমপ্লেক্স, রাজশাহী।

01/11/2023

আবূ সা‘ঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ এক ব্যক্তি নবী (ﷺ) এর নিকট এসে বললঃ আমার ভাইয়ের পেটে অসুখ হয়েছে। তখন নবী (ﷺ) বললেনঃ তাকে মধু পান করাও। এরপর লোকটি দ্বিতীয়বার আসলে তিনি (ﷺ) বললেনঃ তাকে মধু পান করাও। অতঃপর তৃতীয়বার আসলে তিনি (ﷺ) বললেন তাকে মধু পান করাও। এরপর লোকটি এসে বললঃ আমি অনুরূপই করেছি। তখন নবী (ﷺ) বললেনঃ আল্লাহ্‌ সত্য বলেছেন, কিন্তু তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যা বলছে। তাকে মধু পান করাও। অতঃপর সে তাকে পান করাল। এবার সে রোগমুক্ত হল।

(সহিহ বুখারী, হাদিস নং- ৫৬৮৪)
হাদিসের মান: সহিহ।

01/11/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আগামী ৩ নভেম্বর, রোজ জুম্মাবার, সকাল ৯:৩০ মিনিটে হামযা রাঃ কমপ্লেক্সে বিশেষ আলোচনা সভার আহবান করা হয়েছে। উক্ত আলোচনা সভায় দল মত নির্বিশেষে ফরিদপুরে অবস্থানরত সকল দ্বীনি ভাইয়ের উপস্থিতি একান্ত কাম্য।

আলোচনা সভার বিষয়ঃ
১. হামযা রাঃ সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসা এর পাঠ্যক্রম এবং সফলতা অর্জনে করণীয় বর্জনীয় বিষয়ক পরামর্শ;

২. আগামী কুড়ি নভেম্বর সালাফি কনফারেন্সের প্রস্তুতিমূলক আলোচনা;

নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে জুম্মার সালাতের প্রস্তুতি গ্রহণ করে সকলকে উক্ত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।

জুম্মার খুতবা প্রদান করবেন- ডঃ মোহাম্মদ আব্দুল হালিম- কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক, আহলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ ও শিক্ষক- আল মারকাজুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া রাজশাহী।

জাযাকাল্লাহ খাইরান
অ্যাডভোকেট সৈয়দ মঈনুল শহীদ
প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক
হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর।

01/11/2023

আমার বয়স যখন ১১/১২ তখন আমার বাবা আল্লাহ তায়ালার হুকুমে মৃত্যু বরণ করেন।
আজ আমার বয়স ২০ একটা সময় আমার বাবার বয়সও ২০ ছিল তখন আমার বাবাও আমার মতনই ঘুরে বেড়াতো আমার মতই সব কিছু করে বেড়াতে। আজ সে মাটির নিচে কবরে।
আমার বাবা যখন মারা যায় তখন কত মানুষই না এসেছিল বাবাকে দেখতে।
তখন আমি ছোট ছিলাম আমার যতটা মনে আছে আমার বাবাকে যখন অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা থেকে ফরিদপুর আনা হচ্ছিল। তখন আমি অন্য একটা মাইক্রোতে ছিলাম আমি আমার ফুফাতো ভাইয়ের সাথে ছিলাম তখন ছোট ছিলাম বুঝতাম না বাবা হারানোর বিষয়টা তখন আমি মাইক্রোতে হাসাহাসি করছিলাম কিন্তু ভিতরে কেমন যেন একটা খুচ খুচ লাগছিল বাসায় আসার পর যখন বাবার লাশটা দেখলাম তখন বুঝতে পারলাম বাবা হারানোর কষ্টটা। বাবা মারা যাওয়ার পরে অনেক কষ্টে আল্লাহর রহমতে আমার মা সংসার চালিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ভালো রেখেছেন। আজ বাবার রেখে যাওয়া সম্পদ আমরা ভোগ করছি। কিন্তু বাবার সম্পদ সে নিজে ভোগ করতে পারছে না।
আজ ৯ থেকে ১০ বছর হয়ে যাচ্ছে বাবা মারা গিয়েছে। বাবা মারা যাওয়ার পর মানুষ তাকে হয়তো এক বছর দুই বছর কি সর্বোচ্চ তিন বছর যাবত মনে রেখেছে। তারপরে একটা সময় আসলে হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া কেউই তার কথা মনে রাখেনি।
একটা সময় যে মানুষটাকে সবার প্রয়োজন ছিল সে মারা যাওয়ার পরে আর তাকে কে মনে রাখে।
পৃথিবীটা এমনই জন্ম - দুনিয়ার জীবন -মৃত্যু।
আজ আমার বাবার কত সম্পদ ছিল তা কি এখন সে ভোগ করতে পারছে। না পারছে না তার সেই সাড়ে তিন হাত মাটির নিচেই জায়গা হয়েছে। শুধু কাফনের কাপড় ছাড়া তার সাথে আর কিছুই সে নিয়ে যেতে পারেনি।

আমাদের সকলেরই একদিন আল্লাহ তায়ালার ডাকে সাড়া দিয়ে চলে যেতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন-

Al-'Ankabut ২৯:৫৭

كُلُّ نَفْسٍ ذَآئِقَةُ الْمَوْتِ ۟ ثُمَّ اِلَيْنَا تُرْجَعُوْنَ

Bengali - Bayaan Foundation

প্রতিটি প্রাণ মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে, তারপর আমার কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।

আজ আমরা মৃত্যুর কথা স্মরণেই রাখিনা আজ আমরা ভাবি আমরা তো মরেই যাবো মরার আগে যত মজা করার করেনেই কিন্তু আমরা একটা বার ভাবি না যেই আখিরাতের জীবনে আমাদের অনন্তকাল থাকতে হবে সেই আখিরাতের জন্য আমরা কি করেছি।
একটু ভেবে দেখুন নিজেকে প্রশ্ন করুন আজ আপনি কোন অবস্থানে আছেন আপনি আখিরাতের জন্য কতটুকু করতে পেরেছেন আপনি কি শুধু আপনার দুনিয়া নিয়ে পড়ে আছেন একটু ভেবে দেখুন।
আজ আমরা যেভাবে টাকার পিছনে দৌড়াচ্ছি এই টাকার পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে আমাদের আখিরাতের কথা আমাদের স্মরণেই থাকে না। তাই আসুন টাকার পিছনে না দৌড়ে আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করে আখিরাতের জন্য কিছু করি।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে আল্লাহ তায়ালার দিনের পথে চলার তৌফিক দান করুক।

আমার বাবার জন্য সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুক।
আমিন

31/10/2023

"ঐ ব্যক্তি দূর্ভাগা যে সন্তানকে সম্পদ বানাতে পারেননি, সন্তানের জন্য সম্পদ রেখে গেছেন!"

🎙️শায়েখ আবু বকর মোহাম্মদ জাকারিয়া

24/10/2023

ধর্ম যার উৎসব তার
দ্বীন আমাদের ইসলাম মুসলিম আমাদের পরিচয়
আলহামদুলিল্লাহ।

23/10/2023

আমার বড় কষ্ট হয় হে বন্ধু!

আমি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির আশায়,
আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি করা জান্নাত লাভের আশায়,
আল্লাহর দ্বীনের পথে চলি এবং চলার চেষ্টা করি
কিন্তু আমার বড় কষ্ট হয় হে বন্ধু। আমার বন্ধু গুলো আমার সাথে আল্লাহ তায়লার দিনের পথে চলে না। আমার মনে বড় ইচ্ছে আমার বন্ধুদের কে নিয়ে একসাথে আল্লাহ তায়ালার দ্বীনের পথে চলার।

কিন্তু আমি চাইলেই তো আমার বন্ধুরা হেদায়েত পাবেনা কারণ আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেছেন

اِنَّکَ لَا تَهۡدِیۡ مَنۡ اَحۡبَبۡتَ وَ لٰکِنَّ اللّٰهَ یَهۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ هُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُهۡتَدِیۡنَ ﴿۵۶﴾

নিশ্চয় তুমি যাকে ভালবাস তাকে তুমি হিদায়াত দিতে পারবে না; বরং আল্লাহই যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দেন। আর হিদায়াতপ্রাপ্তদের ব্যাপারে তিনি ভাল জানেন।

সূরাঃ আল-কাসাস - আয়াতঃ ৫৬

23/10/2023

মতের বিরুদ্ধে গেলে কথায় কথায় মুসলিম ভাইদের, রিয়েল খোর, ই-হুদিদের, খ্রি-স্টানের, দা-লাল, বলে থাকে, তাদের কেয়ামতের ময়দানে কঠিন শাস্তি হবে -
জাহান্নামিদের র'-ক্ত পুঁ'জ খাওনো হবে😭😭
🎙️ শাইখ ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহঃ

22/10/2023

“যার ঈমান, আকীদা, তাওহীদ, সুন্নাহর জ্ঞান নেই, সে সুরেলা কন্ঠ শিল্পী, কিংবা চিৎকারে অভ্যস্ত ওয়ায়েজ কিংবা লোকদেখানো ক্রন্দনকারী বক্তার পিছনে ছুটবে, তাদের ঈমান আকীদা নিয়ে চিন্তা করার সুযোগও তার হবে না।”

✒️ Professor Dr. Abubakar Muhammad Zakaria

19/10/2023

আলহামদুলিল্লাহ।
আজ ১৯ শে অক্টোবর ২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার।
হামযা (রা:) সালাফিয়্যাহ মডেল মাদরাসা
আদর্শ আবাসিক রঘুন্দনপুর,ফরিদপুরের সাপ্তাহিক ইছলাহুল বায়ান/আঞ্জুমান আলহামদুলিল্লাহ।

বিশেষ দ্রষ্টব্য :আমাদের প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের এটাই প্রথম ইছলাহুল বায়ান।

হে আল্লাহ!আমাদের প্রতিষ্ঠানকে আপনি কবুল করে নিন আমিন।

15/10/2023

আজ আমরা আমাদের দ্বীনের থেকে বেশি টাকাকেই প্রাধান্য দেই। 🎙️ তামজিদুল ইসলাম তাইফ

14/10/2023

আল-কুরআন ও দলিল ভিত্তিক বিশুদ্ধ হাদিস এর অনুসারে বিশুদ্ধ দ্বীন ইসলাম প্রচারে এবং আগামীর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার জন্য মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা করে আমাদের পাশে থাকুন।

আর্থিক সহযোগিতা পাঠানোর ঠিকানাঃ
ব্যাংকঃ হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন,
হিসাব নং- MSA ২০৫০৭৭১০২০০১৩৮২১৭,
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ, সদর উপজেলা উপ-শাখা,ফরিদপুর।

মোবাইল ব্যাংকিংঃ বিকাশ/নগদ(পার্সোনাল)- ০১৮৫৭-৫০৩৯৩৯,

এ্যডঃ সৈয়দ মঈনুল শহীদ
প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক
হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর।
মোবাঃ ০১৮৫৭-৫০৩৯৩৯

14/10/2023

প্রিয় মুছল্লীগণ !

যু*দ্ধ বা বিশেষ কোন বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহর নিকটে ছালাতরত অবস্থায় রাসূল (ছাঃ) বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বা শক্তির বিরুদ্ধে এমনকি একমাস যাবৎ কুনূতে নাযেলাহ পাঠ করেছেন। সেই সুন্নাত অনুসরণে ফিলিস্তীনের গাজায় অবৈধ দখলদার ইস্রা*ঈলী বাহিনীর নির্মম নির্যাতনের বিরুদ্ধে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করে ফজর বা যেকোন ফরয ছালাতের শেষ রাক‘আতে রুকূ থেকে উঠে সামি‘আল্লা-হু লিমান হামিদাহ ও রব্বানা লাকাল হাম্দ পড়ার পর দু’হাত তুলে ইমামদের সরবে কুনূতে নাযেলাহ পাঠের অনুরোধ রইল। এসময় মুক্তাদীগণ আমীন আমীন বলবেন (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১২৯০)।

- আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ

13/10/2023

সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী ও আশআরী মতবাদ

সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ আশআরী মতবাদের ওপর বড় হয়েছিলেন এবং এ মতবাদের ওপরই তিনি সারা জীবন অতিবাহিত করেছেন এটিই অধিকাংশ আলেমের মত।
সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ ছিলেন মুসলিম বীর, মহান নেতা, যিনি মিসর থেকে বাতেনী শিয়া ফির্কার লোকদেরকে সমূলে উৎপাটন করেছিলেন, তাদের মতবাদকে গুড়িয়ে দিয়েছিলেন। আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিয়াদের উৎখাত করে সে জায়গায় আশ‘আরীদের কিতাব দিয়ে ইলমী হালাকা চালু করেছিলেন।
সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ সম্পর্কে এটিই বিশুদ্ধ যে, তিনি শাফে‘ঈ মাযহাবের অনুসারী ছিলেন, আকীদাতে আশআরী ছিলেন। ইমাম সুয়ূত্বী রাহিমাহুল্লাহ তার ‘আল-ওয়াসায়িল ইলা মুসামারাতিল আওয়ায়িল’ গ্রন্থে (প. ১৫) বলেন, ‘সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ মুআযযিনদেরকে নির্দেশ দিতেন যেন আশআরী আকীদা প্রচার-প্রসার করে, সেটা তার সময় থেকে আজ পর্যন্ত চালু আছে।’ [অর্থাৎ সুয়ূত্বীর সময় ৯১১ পর্যন্ত চালু ছিল]
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন ‘আল্লান আস-সিদ্দীকী, আশ-শাফে‘ঈ বলেন, ‘অতঃপর যখন সুলতান সালাহুদ্দীন ইবন আইয়্যূব ক্ষমতায় গেলেন, তিনি মানুষদেরকে আশ‘আরী আকীদা গ্রহণে বাধ্য করলেন, মুআযযিনদের নির্দেশ দিলেন যেন আশআরী আকীদা প্রচার-প্রসার করে, যা তখন ‘মুর্শিদিয়া’ নামে খ্যাত ছিল। তারা সেটা প্রতি রাতেই করতেন’।
সুলতান সালাহুদ্দীন রাহিমাহুল্লাহ এ আকীদায় থাকার বিষয়টি নিয়ে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই; কারণ তিনি এ আকীদার ওপর বড় হয়েছিলেন, যখন তিনি দামেশকে সুলতান নূরুদ্দীন ইবন যিঙ্কী এর অধীন চাকুরী করতেন। সে সময় ছোট বয়সে সুলতান সালাহুদ্দীন সে আকীদার গ্রন্থটি মুখস্থ করেছিলেন, যা তার জন্য আবুল মা‘আলী মাস‘ঊদ ইবন মুহাম্মাদ ইবন মাস‘উদ আন-নাইসাপূরী লিখেছিলেন আর তিনি তা তৎকালীন শিশুদের মুখস্থ করাতেন।
বস্তুত এভাবেই বনু আইয়্যূব এর সকল সুলতানরা আশআরী আকীদার ধারক-বাহক হিসেবে প্রসিদ্ধি লাভ করে আর তাদের পুরো যুগ ধরেই তা চলতে থাকে, পরবর্তীতে মামলুকরাও ওয়ারিস সূত্রে তা প্রাপ্ত হয়, তারপর বনী উসমান তথা উসমানীয় খিলাফতের লোকেরাও সেটাকেই আকীদা হিসেবে গ্রহণ করে নেয়।
তাদের মধ্যে প্রসিদ্ধ ছিলেন, আল-মালেক আল-কামিল আল-আইয়্যূবী, যিনি দিমইয়াত্ব থেকে ক্রুসেডারদের হটাতে সক্ষম হয়েছিলেন। অনুরূপভাবে সুলতান আল-আশরাফ খলীল ইবন মানসূর সাইফুদ্দীন ক্বালাঊন, যিনি ক্রুসেডারদেরকে পুরো শাম দেশ থেকে বিতাড়িত করেছিলেন। বরং সকল মামলুক শাসকরাই এ আকীদায় বিশ্বাস করতেন। এমনকি উসমানীয় খিলাফতের বিখ্যাত সুলতান ‘মুহাম্মাদ আল-ফাতেহ’ আল-উসমানী, তিনিও একই আকীদা বিশ্বাস ধারণ করতেন।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে বুঝা গেল যে সুলতান সালাহুদ্দীন আশ‘আরী মতবাদের লোক ছিলেন। তখনকার সময়ে মিসর ও সিরিয়ায় এ আকীদাই প্রসিদ্ধ ছিল; তারপরও ইমাম ইবন কুদামাহ রাহিমাহুল্লাহ তাাদের সাথে যুদ্ধ করতেন। আর তাদেরকে উদ্দেশ্য করেই তার ‘লুম‘আতুল ই‘তিক্বাদ’ গ্রন্থটি রচনা করেন।
তবে কোনো কোনো গবেষক বলেন, সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ আশআরী আকীদার ছিলেন না। কারণ তিনি কালাম শাস্ত্রের কিতাবাদী জ্বালিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বস্তুত এটি কোনো প্রমাণ নয়; কারণ তিনি কালাম শাস্ত্রে যারা বাড়াবাড়ি করে দার্শনিকদের মত সীমালঙ্গন করত তাদের পুস্তুকাদি জ্বালিয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন, সাধারণ আশআরী আকীদার কিতাব নয়।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সুলতান সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ তিনি আশ‘আরী আকীদার লোক ছিলেন সেটা প্রমাণিত হয়, আর তার সাথে অনেক আলেম যুদ্ধ করেছেন সেটাও সাব্যস্ত হয়, অনুরূপভাবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে বিজয় দিয়েছেন সেটাও সর্বজনবিদিত। তাহলে তা দ্বারা কি এটা প্রমাণিত হয় না যে আশ‘আরী মতবাদ হক্ব?
বস্তুত এখানেই হচ্ছে যত বুঝার ভুল।
প্রথমত: সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ নিঃসন্দেহে একজন বীর মুজাহিদ ছিলেন, যুদ্ধের দিকপাল ছিলেন, কিন্তু তিনি আলেমগণের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না। আর বাদশাহদের কর্মকাণ্ড দিয়ে শার‘ঈ কাজের দলীল নেয়া যায় না। এর প্রমাণ হচ্ছে,
১- ‘আব্বাসী খলীফা মু‘তাসিম’ তিনি বিখ্যাত ‘আম্মুরিয়া’ বিজয়ের বীরপুরুষ ও খৃষ্টানদের পতাকা অবনমিতকারী ছিলেন। কিন্তু তিনি ছিলেন মু‘তাযিলা আকীদার প্রচার-প্রসারকারী। আল্লাহ তাকে বিজয় দিয়েছেন। সুতরাং তার বিজয়ের ওপর নির্ভর করে মু‘তাযিলা মতবাদকে সত্য বলার বিষয়টি কি আশ‘আরীরা মেনে নিবে?
বরং আমরা মু‘তাযিলাদেরকে আশ‘আরীদের থেকে বেশি বিবেকবান দেখতে পাই; কারণ তারা আব্বাসী খলীফা মামুন তাদের পক্ষে থাকাকে হকের মানদণ্ড নির্ণয় করেনি।
২- সুলতান তুগরিলবিক, যিনি নাসারাদের পর্যুদস্ত করেছিলেন। আল্লাহ তাকে নাসারাদের উপর বিশাল বিজয় দিয়েছিলেন; কিন্তু আমরা দেখতে পাই তৎকালীন আশআরীরা তাকে মিম্বরে উঠে লা‘নত করতো।
৩- আল-মালিক আল-আশরাফ ইবন আল-মালিক আল-আদেল, যিনি সুলতান সালাহুদ্দীন এর ভাই ছিলেন, তিনি আশ‘আরী মতবাদ বিরোধী ছিলেন। আল্লাহ তা‘আলা তাকেও অনেক বিজয় দিয়েছিলেন।
৪- সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহ, যিনি মাতুরিদী ও সুফী হিসেবে বিখ্যাত ছিলেন, তিনি আশ‘আরী মতবাদের লোক ছিলেন না, তাহলে তার বিজয়কে কী হিসেবে নেয়া হবে?
বস্তুত বিজয় লাভের বিষয়টি বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে; সেটাকে হকের মানদণ্ড নির্ধারণ করা যাবে না। কখনও কখনও ঈমান ও তাকওয়ার কারণে বিজয় আসে, যেমন রাসূল ও সাহাবায়ে কিরামের যুগে। কখনও কখনও যুলুমকে প্রতিরোধ করার জন্য আল্লাহ তা‘আলা মাযলুমের পক্ষ নিয়ে কাউকে দিয়ে বিজয়ের ব্যবস্থা করেন। কখনও কখনও যুদ্ধের সেনাপতির ইখলাস ও তার সাথীদের সততা ও ঐকান্তিক চাওয়াকে মূল্যায়ণ করে আল্লাহ তা‘আলা বিজয় দান করেন, সুতরাং সামরিক বিজয় লাভ করলেই সেটাকে বিশুদ্ধ আকীদার মানদণ্ড নির্ধারণ করার কোনো সুযোগ নেই। যদি তাই হতো তবে নবী-রাসূল ও সাহাবায়ে কিরামের সময়ে তাদের সকল যুদ্ধে জয়লাভ করা অবশ্যম্ভাবী হতো; কিন্তু তাদের যুদ্ধের মাঝেও বিভিন্ন কারণে বিপর্যয় এসেছিল।
দ্বিতীয়ত: সালাহুদ্দীন আইয়্যূবীর সাথে আলেমগণ যুদ্ধ করেছেন, এর দ্বারাও প্রমাণিত হয় না যে সালাহুদ্দীন আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহর সম্পূর্ণ আকীদা বিশুদ্ধ ছিল; কারণ এখানে আমাদেরকে জানা দরকার, আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত তাদের শাসকদের সাথে কী আচরণ করেন।
আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আলেমগণ তাদের শাসকের সাথে ভারসাম্যপূর্ণ আচরণ করেন; তাদের সাথে যুদ্ধ করেন, তাদের ঝাণ্ডার নিচে একত্রিত হয়ে তাদের চেয়েও খারাপ আকীদার লোকদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। তাদের শ্রেষ্ঠত্ব ও নেতৃত্বকে মেনে নেন। তবে তারা মনে করেন যে এরা যুদ্ধের জন্য যথাযথ মানুষ হলেও তারা ইলম ও বুঝের ক্ষেত্রে অপূর্ণ; তাদের থেকে ইলম ও সমঝ নেয়ার চিন্তা তারা করে না। তারা এদের অধীন যুদ্ধ করার কারণ কখনও কখনও এটাও হতে পারে যে, এসব আলেমদের অনেকের কাছেই বিশুদ্ধ আকীদার অনেক কিছু স্পষ্ট ছিল না। আবার কখনও কখনও তারা আল্লাহর পথের লড়াই বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করে তাদের সাথে অংশগ্রহণ করেছেন। আবার কখনও কখনও তারা চিন্তা করেছেন দীনী স্বার্থের কথা; কারণ কাফিরদের কুফরীর বড় বিপদের সামনে মুসলিমদের বিভিন্ন ফির্কার ছোট বিপদকে তারা তাদের সাথে অবস্থান করে সংশোধনযোগ্য মনে করেছিলেন।
তাছাড়া পূর্বোক্ত আলেমগণের একটি বিরাট গোষ্ঠী নিজেদেরকে আশ‘আরী মতবাদের দিকে সম্পৃক্ত করতেন, কিন্তু তারা সালাফে সালেহীনের আকীদার বিরোধী ছিলেন না। বরং তারা ইমাম আশ‘আরীকে ইমাম আহমাদ ইবন হাম্বলের মতাদর্শের অনুসারীই মনে করতেন। তারা মনে করতেন ইমাম আশআরী যেহেতু ইমাম আহমাদের মতই প্রচার করেন, সেহেতু তার দিকে নিজেদের সম্পৃক্ত করার অর্থই হচ্ছে হকের দিকে নিজেদের সম্পৃক্ত করা। সেজন্য হতে পারে সুলতান সালাহুদ্দীন রাহিমাহুল্লাহ আশ‘আরী আকীদার দিকে নিজেকে সম্পৃক্ত করতেন আর অন্যান্য অনেক আলেমও নিজেদের আশ‘আরী বলতেন, কিন্তু তারা আকীদায় আশ‘আরীদের যেসব ভুল রয়েছে সেগুলোতে বিশুদ্ধ মতই গ্রহণ করতেন। যার বড় দৃষ্টান্ত হচ্ছে ইমাম বাইহাক্বী ও ইমাম ইবন হাজার রাহিমাহুমাল্লাহ। তাদের সময়ে তারা যেসব মাসআলায় ইজতিহাদ করেছেন, সেখানে যদি ভুলও হয়ে থাকে, যেহেতু তাদেরকে সেটা সংশোধন করার জন্য কেউ দাঁড়িয়েছে তেমন প্রমাণ আমাদের কাছে নেই, তাই আমরা তাদেরকে মা‘যূর মনে করব। আর পূর্ববর্তী আলেমগণ যারা কোনো মতবাদের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে মারা গেছেন তাদের ব্যাপারে এটিই আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মানহাজ।
শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘‘যারাই উক্ত আকীদার কোনো কিছুতে বিরোধিতা করে (দুনিয়া থেকে চলে গেছে) তারাই অত্যাবশ্যকরূপে ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে এমনটি নয়। কারণ এ ব্যাপারে বিরোধে লিপ্ত ব্যক্তি হতে পারেন একজন মুজতাহিদ, তিনি ইজতিহাদ করে ভুল করেছে, যার গুনাহ আল্লাহ ক্ষমা করবেন। অথবা হতে পারে তার কাছে এ ব্যাপারে এমন জ্ঞান পৌঁছেনি, যা প্রমাণ হিসেবে তার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে। অথবা হতে পারে তার এমনসব নেক আমল রয়েছে, যার কারণে তার এসব গুনাহ ক্ষমা হয়ে যাবে। সুতরাং ব্যাখ্যাকারী, তাওবাহকারী, নেক আমলের মাধ্যমে গুনাহ নিশ্চিহ্ণকারী ও ক্ষমাপ্রাপ্ত লোক যদি আল্লাহর পক্ষ থেকে শাস্তির ধমকি দেয়া ভাষ্যসমূহের অন্তর্ভুক্ত হতে বাধ্য না হয়, তাহলে এরাও ধমকির অধীন না হওয়ার বিষয়টি আরও বেশি প্রমাণিত।’ [মাজমূ‘ ফাতাওয়া: ৩/১৭৯]
সুতরাং বুঝা গেল যে, অমুক শাসক অমুক মতবাদের লোক ছিলেন, সেটা দিয়ে উক্ত মতবাদ হক্ব হওয়ার পক্ষে দলীল দেয়া যাবে না। কারণ এসব শাসক সৃষ্টির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে দলীল নয়, বরং দলীল হবে আলেমগণ ও তাদের পক্ষ থেকে প্রদান করা দলীল।
শাসকরা সাধারণত তাদের একান্ত মানুষদের কথা ও পরামর্শ অনুসারে চলেন, যেমনটি আমরা দেখতে পাই খলীফা মামুনকে, তিনি আহমাদ ইবন আবী দুআদ প্রমুখের কথা অনুসারে চলতেন। ঠিক একই পদ্ধতিতে সালাহুদ্দীন আল-আইয়্যূবী রাহিমাহুল্লাহ নিজে যা কিছু ছোট বয়সে জেনেছেন, যার ওপর বড় হয়েছেন, যাদের সাথে তার সকাল সন্ধা উঠা-বসা ছিল তারা সকলেই ছিলেন আশআরী মতবাদের ধারক ও বাহক। সে হিসেবে তিনি তাদের মতবাদে থাকার বিষয়টি স্বাভাবিক। কিন্তু সেটাকে আশ‘আরী মতবাদের হক হওয়ার প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করার সুযোগ কোথায়। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য বিষয় হতে পারে না। দেখার বিষয় হবে, কুরআন, সুন্নাহ ও সাহাবায়ে কিরামের মানহাজের সাথে একাত্মতা ও মিল। এটিই হবে হক্বের মানদণ্ড। এর ভিত্তিতেই শুদ্ধ কিংবা ভুল হওয়া নির্ভর করবে। আর জিহাদ, সেটি হতে পারে কোনো খারেজী লোকের দ্বারা সম্পন্ন হয়েছে, অথবা কোনো মু‘তাযিলী লোক করেছে, অথবা কোনো সুফী ব্যক্তি নেতৃত্ব দিয়েছে, অথবা হতে পারে আশ‘আরী ব্যক্তি হাল ধরেছে, অথবা কোনো মাতুরিদী ব্যক্তির হাতে তা সম্পন্ন হয়েছে। আবার হতে পারে সত্যিকারের আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের লোকের মাধ্যমে আল্লাহ তা‘আলা তা দাঁড় করিয়েছেন।
‘আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন’।

🖋️প্রফেসর ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া।

Want your organization to be the top-listed Government Service in Faridpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

কেউ যদি গলা থেকে তাবিজ কেটে দিতে পারে , তাহলে সে গোলাম আজাদের নেকি পেলো ,🎙️ শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ 💝
এতোকাল কেউ বলল না, এখন নতুন নতুন কথা বলে!🎙️ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.
শোনা কথা যাচাই করে মানতে হবে। 🎙️ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.
কম প্রাইজে বেস্ট Neckband 💥 G7 Sports Bluetooth Neckband With Magnetic HeadsetsInbox Gadget Vive To Buy Now
গেমিং এর জন্য বেস্ট একটা ইয়ারফোন 💥TRN MT1 Professional-grade Dynamic Driver In-Ear Monitor EarphoneInbox Gadget Vive To...
What is your excuse for not praying??
🔴 সালাফী কনফারেন্স ২০২৩ ফরিদপুর....🔴স্থান: হামযা রা. সালাফিয়্যাহ মডেল মাদ্রাসা....৩য় পর্ব
বার্ষিক সালাফী কনফারেন্স ২০২৩ এর প্রস্তুতি চলছে আলহামদুলিল্লাহহামযা রাঃ ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর।
বন্ধুত্ব বন্ধুর সাথে, বন্ধুর বউয়ের সাথে নয়...🎙️ Abdullah Rasel
আলহামদুলিল্লাহ আমার ২য় আলোচনা।হামযা (রা:) সালাফিয়্যাহ মডেল মাদরাসা এর সাপ্তাহিক ইছলাহুল বায়ান/আঞ্জুমানে।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মাদ্রাসার সর্বকনিষ্ঠ ছাত্র তাইফ।💝💝💝
আলহামদুলিল্লাহ। হামযা রাঃ ফাউন্ডেশন এর আওতায় এবছর সেপ্টেম্বর মাসের ২২ তারিখে শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হাফিজাহুল্ল...

Category

Telephone

Address


Tapakhola
Faridpur
7800

Other Social Services in Faridpur (show all)
Auntu Auntu
Faridpur

Hidadanga Gentleman's Club Hidadanga Gentleman's Club
Hidadanga, Alfadanga
Faridpur, 7870

হাওলাদার  পাড়া  যুব  একতা  পরিষদ হাওলাদার পাড়া যুব একতা পরিষদ
Faridpur

একটি ইসলামিক সংগঠন

Md. Nurunnabi Chowdhury Swapno Md. Nurunnabi Chowdhury Swapno
Faridpur

King Chowdhury

Dawah to the way of Allah Dawah to the way of Allah
Faridpur

উম্মাহর স্বার্থে সাদকায়ে জারিয়ার নিয়তে এই পেজের যেকোন পোস্ট কপি বা শেয়ার করতে পারেন

Lighten Up Lighten Up
Faridpur

Social media like follow services BD Social media like follow services BD
Faridpur

Social media like follow services BD apner Facebook... youtube...instrgram..all services paben you will get real everything there will be no problem with your page or id 100% guran...

ফরিদপুর স্বাস্থ্যসেবা Help Desk ফরিদপুর স্বাস্থ্যসেবা Help Desk
Faridpur
Faridpur

ফরিদপুরে চিকিৎসাসংক্রান্ত ভোগান্তি ?

Fiverr Five Fardin Fiverr Five Fardin
Faridpur

Fiverr Gig Family

Md Alauddin Hossain Md Alauddin Hossain
Faridpur, 7830

আমরা রক্তের সন্ধানে

Tamzidul Islam Tamzidul Islam
Faridpur
Faridpur, 7800

Hello,Introducing Tamzidul islam.This page contains like shortfilm's,islamic video,and vlog's etc.Support me by Liking my page and subscribe my youtube channel .thank you

Sohel Ahmed Sohel Ahmed
Faridpur Dhaka
Faridpur, 7800

অন্ধকার ভেদ করে আলো আসবেই ইনশাআল্লাহ্‌।