Islami Aid

আল্লাহ রাসুল মুহাম্মাদ সঃ কে অবমাননা করার জন্য ভারত সরকার কে তীব্র নিন্দা জানাই। একই সাথে মুহাম্মাদ সঃ কে নিয়ে বিরুপ মন্তব্যকারী নূপুর শর্মার শাস্তিরও দাবি জানাই। আসুন সম্ভব হলে ভারতীয় পণ্য বয়কট করি যতদিন না ভারত রাষ্ট্রীয় ভাবে ক্ষমা স্বীকার করে।

ইসলামের সোনালী যুগে মুসলিম সমাজ ছিলো মসজিদ কেন্দ্রিক। একটি মুসলিম সমাজের মানুষগুলো মসজিদ কে কেন্দ্র করেই সকল কার্য সম্পাদন করত। তাদের আনন্দ-উৎসব, বিচার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা, সামাজিক রীতিনীতি সকল বিষয় মসজিদ থেকেই পরিচালিত হতো। মূলত মুসলিমদের সামাজিক কেন্দ্র হলো মসজিদ।

কিন্তু ইসলাম ধর্মের আর্দশের প্রতি অবহেলা, ইসলামীক জ্ঞান না থাকা, মুসলিম সমাজে গণতান্ত্রিক চিন্তার উদ্ভব হওয়া, বস্তুবাদী মতবাদের প্রভাবে ধীরে ধীরে মুসলিম জনগণ মসজিদ থেকে দূরে সরে গেছে। ফলশ্রুতিতে মুসলিম সমাজেও অশান্তি এবং পাপচার বৃদ্ধি পেয়েছে। অভাব দেখা দিয়েছে পারিবারিক ও সামজিক শান্তির।

আমরা যদি আবার শান্তি, সুন্দর, নৈতিক জীবন ও সমাজ চাই আমাদের মসজিদ কেন্দ্রিক সমাজে ফিরে যেতে হবে। যার কোন বিকল্প নাই।
আমাদের লক্ষ্য সেই মসজিদ কেন্দ্রিক সমাজ নির্মান করা।
f/islamiaid

আমাদের দেশে সালাতের ওয়াক্ত এবং জামাতের সময়-
১. ফজর শুরু ৩.৪৬ ঘটিকা, জামাতের সময় ৪.৪৫ ঘটিকা।
২. যোহর শুরু ১১.৫৫ ঘটিকা, জামাতের সময় ১.৩০ ঘটিকা।
৩. আসর শুরু ৩.৪৬ ঘটিকা, জামাতের সময় ৫.১৫ ঘটিকা।
৪. মাগরিব শুরু ৬.৩৯ ঘটিকা, জামাতের সময় ৬.৪৫ ঘটিকা।
৫. এশা শুরু ৮.০৫ ঘটিকা, জামাতের সময় ৮.৩০ ঘটিকা।

পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের মধ্যে ৩ ওয়াক্ত সালাত-ই বিলম্বে জামাত অনুষ্ঠিত হয়। বাকি দুই ওয়াক্ত আউয়াল ওয়াক্তে বা দ্রুতই জামাত হয়। এই বিলম্ব এবং দ্রুত আদায় উভয়ের মধ্যেই আমাদের দুনিয়াবি সুবিধা বা স্বার্থ গুরত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু রাসুল সঃ এর সুন্নাহ ছিল সকল সালাত কে আউয়াল ওয়াক্তে আদায় করা।
কিন্তু সেই সুন্নাহ কে আমরা কেন মানতে পারি না..?? কে আমাদের বাধা দেয়..??

[২৭ মে তারিখ অনুযায়ী ]