Emon Ahamed Asik

কলমের বন্ধু

আমাদের পেইজটি মূলত বই এবং জীবনের জন্য জরুরি কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলার উদ্দ্যেশ্য। যাহোক আপনার বইপোকাদের সাথে থাকবেন।বইপোকার পেইজটি লাইক দিয়ে রাখবেন এবং "বইপোকাদের আড্ডা" চ্যানেলটি Subscribe করে রাখবেন।নতুন নতুন বই নিয়ে আপনাদের সাথে কথা হবে।আপনারাও কোনো নতুন বইয়ের সন্ধান পেলে আমাদের ম্যাছেজ করে জানাবেন।ধন্যবাদ সবাইকে।

Photos from Emon Ahamed Asik's post 16/04/2024

সুদ কিভাবে আমাদের সকলকে চারদিক থেকে ঘিরে রেখেছে এবং প্রতিটা পদে পদে আমরা যে গভীরভাবে সুদের সাথে যুক্ত তা খুব দারুণভাবে ধারণা পেয়েছি এ Podcast থেকে।তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকগুলো আমাদের সুদের বিকল্প হিসেবে যে পদ্ধতি বা ব্যবস্থা চালু করেছে বা মুদারাবা ব্যবস্থা তা তারা ইসলামী শরীয়া বলে চালিয়ে দেয়।কিন্তু তা সুদ ব্যবস্থার চেয়েও ভয়ঙ্কর রুপে কাজ করে।শরীয়া আইনের ছিটেফোঁটাও বিরাজ করে না।
কিভাবে একটা সুদমুক্ত যাকাত ভিত্তিক রাষ্ট্রে সুন্দর আগামী তৈরি হতে পারে তার বাস্তব সুন্দর দৃশ্যগুলো মোহাইমিন পাটওয়ারী ভাইয়ের মুখে শুনে উপলব্ধি করলাম।

ইসলামী অর্থনীতি ও যাকাত ভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা নিয়ে যদি জানতে চান খুব অল্প সময়ে,তাহলে Podcast টি দেখতে পারেন।

09/04/2024

সম্প্রতি কুকি চিন স'ন্ত্রা|সী গোষ্ঠী আলোচনায় আসার জন্য আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামের বম (Bawm) জাতিগোষ্ঠীর মানুষদের ব্যাপারেও জানতে পারছি। যদিও তারা সংখ্যায় খুব বেশি না, ১৫ হাজারেরও কম হবে। কিন্তু তাদের ভাষায় বাইবেল অনুবাদ হয়ে গেছে। সেই বাইবেল অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায়, গুগল প্লেস্টোরে বম (Bawm) ভাষায় ফ্রি বাইবেলের অ্যাপও পাওয়া যায়। বম জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরা মূলত খ্রিষ্ট ধর্মালম্বী। আমাদের বাংলাদেশ খুব বড় দেশ না হলেও এই দেশে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী ও ভাষার মানুষ বাস করে। চাকমা, মারমা, গারো, সাঁওতালসহ আরো বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এদের মাঝে অন্যতম। তাদের অধিকাংশই এখন খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত। তাদের প্রত্যেকের ভাষাতেই এখন বাইবেল অনুবাদ আছে এবং সেগুলোর হার্ডকপির সাথে সাথে ফ্রি অ্যাপও রয়েছে। যদিও ৩০-৪০ বছর আগেও হয়তো চিত্র এমন ছিল না, তাদের অন্য ধর্মবিশ্বাস ছিল। এটা ভেবে কি অবাক লাগে না যে এত অল্প সময়ের মধ্যে তারা খ্রিষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হয়ে গেল আর তাদের ভাষাতে বাইবেলের মতো বিশাল গ্রন্থ অনুবাদ হয়ে গেল আর এত সহজলভ্য হয়ে গেল?
পশ্চিমা দেশগুলোর বিশেষ করে আমেরিকান খ্রিষ্টান মিশনারীরা বিশ্বময় তাদের ধর্ম প্রচারের জন্য ব্যাপক আত্মনিয়োগ করছে। পৃথিবীর হেন অঞ্চল নেই যেখানে তাদের পদচারণা নেই। পৃথিবীর নানা দুর্গম অঞ্চলেও তারা তাদের ধর্ম প্রচার করে, হাজার হাজার ভাষায় বাইবেল অনুবাদ করে তারা মানুষের জন্য সহজলভ্য করে দিয়েছে। বাংলাদেশ আর ভারতের এত ভাষাতে তারা বাইবেল অনুবাদ করেছে ও অনলাইনে ফ্রিতে উন্মুক্ত করে দিয়েছে যা রীতিমত অবিশ্বাস্য। এই অঞ্চলে এত ভাষা আছে সেটাই হয়তো অনেক মুসলিম জানে না, অথচ খ্রিষ্টান প্রচারকরা সাত সমুদ্র তের নদী পার হয়ে এসে এসব ভাষা শিখেছে, এরপর সেই ভাষায় নিজেদের ধর্মগ্রন্থ অনুবাদ করেছে।
আমরা মুসলিমরা হাজার বছর ধরে এই অঞ্চলে আছি, অথচ বাংলা ভাষাতেই খুব ভালো মানের সাবলীল কুরআনের অনুবাদ খুব বেশি নেই। এই দেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর ভাষায় কুরআন বা কোনো হাদিসের গ্রন্থ অনুবাদ করার কথা তো আমরা স্বপ্নেও ভাবিনি, আল্লাহর কালামকে আমরা এসব মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার কথা চিন্তাও করিনি। ওদিকে ইউরোপ-আমেরিকার খ্রিষ্টান প্রচারকরা দূর দেশ থেকে এসে এদেরকে নিজ ধর্মে দীক্ষিত করে ফেলেছে। আমরা আমাদের দ্বীনকে এসব মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারিনি, কেননা আমরা অনেক 'জরুরী' কাজে ব্যাস্ত। তারাবী ৮ রাকাত নাকি ২০ রাকাত, হাত নাভির উপরে নাকি নিচে বাঁধব - এসব নিয়ে যুদ্ধ না করলে কি উম্মাহ উদ্ধার হবে নাকি? আমাদের ওয়াজ-মাহফিলে অনেক মানুষের ভিড় হয়, এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট। সেখান থেকে ভিন্ন মাসলাকের ভাইকে কিছু কটূ কথা বললে বা কিছু ভাইরাল ডায়লগ দিলে তো আরো ভালো। পাহাড়ী মানুষদের কাছে দ্বীন পৌঁছানোর আর কী দরকার।
পাহাড়ী গরিব মানুষের চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শিক্ষার ব্যবস্থা নেই, ঐদিকে আমরা দৃষ্টি দেইনি; খ্রিষ্টান মিশনারীরা ঠিকই তাদের খাবার দিয়েছে, চিকিৎসা দিয়েছে, তাদের জন্য স্কুল করেছে। এদিকে আমরা মিলাদ পড়িয়ে আর মানুষের থেকে 'হাদিয়া' নিয়ে সন্তুষ্ট থেকেছি। খ্রিষ্টান মিশনারীরা ওদের হাতে পৌঁছে দিয়েছে বাইবেল, তাদের জন্য ঐ অঞ্চলে চালু করেছে খ্রিষ্টীয় এফএম রেডিও। এদিকে আমরাও "বিশাল" কাজ করে চলছি, "Yahooদি-নাসারার চক্রান্ত" বলে কিছু হুঙ্কার দিচ্ছি। আমাদের হুঙ্কারে কিছু শ্রোতা উদ্বেলিত হচ্ছে। ওদিকে পার্বত্য অঞ্চলে, উত্তরাঞ্চলে, সীমান্ত অঞ্চলে এমনকি শহরাঞ্চলেও দলে দলে মানুষের কাছে যিশুর বাণী পৌঁছে দিয়ে ব্যাপ্টাইজ করছে খ্রিষ্টান মিশনারীরা। এদিকে আমরা এমন কার্যকলাপ করছি তা দেখে যারা দ্বীনের মধ্যে আছে তারাও দ্বীন ছেড়ে দেবার উপক্রম। এসব নিয়ে ভেবে আর কী হবে, কিছুদিন পরে হয়তো ঈদের নামাজে কয় তাকবির, লোকাল নাকি গ্লোবাল, খাদ্য নাকি টাকা - এইসব নিয়ে কিঞ্চিত মহাযুদ্ধ চালিয়ে দ্বীনের শান-মান বৃদ্ধিতে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ব।
আমাদের উচিত নিজেদের কর্মপন্থা নিয়ে আরেকবার ভাবা। আমরা কি আসলেই রহমাতাল্লিল আলামিন মুহাম্মাদ(ﷺ) এর আনিত দ্বীন অনুসরণ করছি, নাকি এর নাম করে অন্ধ মাসলাকবাজি, স্বার্থপরতা, দুনিয়াপ্রীতি আর হিংসা-বিদ্বেষের চর্চা করছি - এই জিনিসটা একবার চিন্তা করা দরকার। খ্রিষ্টান মিশনারীরা তাদের বিকৃত হয়ে যাওয়া কিতাব ও ধর্মের জন্য যা করছে আমরা কি আল্লাহর সত্য দ্বীনের জন্য এর সিকিভাগও করছি? এই পোস্টটায় আমি খ্রিষ্টানদের প্রশংসা করলাম এবং মুসলিমদের সমালোচনা অর্থাৎ আত্মসমালোচনা করলাম। নিজেদের অবস্থার সংশোধণের জন্য আত্মসমালোচনার দরকার আছে।

collect: Muhammad Mushfiqur Rahman Minar

01/12/2023

আমাদের চিন্তাগুলো কুড়ে ঘরের মতো
আস্তাবলে রাখা বন্ধি ঘোড়ার মতো
ভেঙ্গে পড়া শক্তি কাপুরুষের মতো।

কিন্তু আমরা বিশাল আকাশের নিচে বাস করি।
তা থেকে আমরা কোনো শিক্ষা গ্রহণ করি না।

→ইমন আহমেদ আশিক

30/11/2023

তুমি কালি দিয়ে যুদ্ধ করতে পারো
কিন্তু তুমি করো না।কারণ তোমার ভয় তোমার নিজের সাথেই যুদ্ধে লিপ্ত।

→ইমন আহমেদ আশিক

29/11/2023

একটা কালি পূর্ণ কলম যদি থাকে, তাহলে তা দিয়ে লিখো।
কিন্তু যা লিখবে তাতে যেন কলমের কালিগুলো কলঙ্কিত না হয়।

→ইমন আহমেদ আশিক

15/09/2023

চমৎকার একটি হামদ-
আল্লাহু আল্লাহু কি যে মধুর নাম।
কথা ও সুর তাফাজ্জাল হোসেন খান
কন্ঠে:- শাফায়াত খান

12/09/2023

কবিতারা কাছে ঘেসে
ঘুরে ঘুরে যায়
পাশে এসে কথা বলে
ফিরে নাহি চাই...

20/08/2023

পানজেরী শিল্পীগোষ্ঠীর সাবেক পরিচালক শাফায়াত খান ভাইয়ের মুখে ইসলামি গান

12/08/2023

ছোট ভাই Rakibul Islam কন্ঠে অসাধারণ সংগীত

02/08/2023

ভাইরে ভাই
বিড়ি খান আর আগুন খান, সব জায়গায় কেন খাইতে হবে?

31/07/2023

কিছু শুরু করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ

05/01/2022

Today we started registration for the first GCT airdrop, with a lottery system and only 5,000 entries, we will give a total of 500,000 tokens to 1,000 lucky users, who likes to win cryptocurrency? What are you waiting for? Come, visit our website and register now!

Photos from বই পোকা's post 13/08/2021

নীল ছবি দেখতে যারা অভ্যাস্থ,প্লিজ আপনাদের বলছি।বইটি পড়ুন আর নিজের জীবনের সাথে মিলিয়ে দেখুন।
হয়তো আপনার জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে পারেন।

05/05/2020

তুমি যাকে ভালোবাসো তাকে সৎ পথ দেখাতে পারবে না, বরং আল্লাহ্ই যাকে চান তাকেই সৎ পথে পরিচালিত করেন, সৎ পথ প্রাপ্তদের তিনি ভালো করেই জানেন...

13/03/2020

আরিফ আজাদ

আবারও ‘করোনা’ প্রসঙ্গঃ

সিরিয়াস আলোচনায় যাওয়ার আগে দুটো মজার, কিন্তু বিব্রতকর ঘটনার অবতারণা করা যাক। প্রথম ঘটনাটা নওগাঁর। সিঙ্গাপুর থেকে এক প্রবাসী দেশে এসে জ্বর এবং সর্দি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। ভর্তি হওয়ার সাথে সাথে হাসপাতালজুড়ে গুজব রটে যায় যে, লোকটা করোনার রোগি। ব্যস, বাঙালিকে আর পায় কে! ওইদিনই অনেক রোগি করোনার আতঙ্কে হাসপাতাল থেকে চম্পট দেয়, এবং আরো অনেকে হাসপাতাল ছাড়ার আবেদন করে।

দ্বিতীয় ঘটনাটা আরো রসালো। টাঙ্গাইলের ঘটনা। প্রবাসী স্বামী জ্বর এবং সর্দি সমেত দেশে ফিরছে জেনে স্ত্রী ব্যাগপত্র গুছিয়ে বাপের বাড়ি উঠে বসে আছে। করোনার রোগির সাথে সংসার করার তার নাকি কোন খায়েশ নেই।

সাধারণ মানুষ প্যানিকড হয়ে পড়লে তা যে জনজীবনের জন্য কতোটা বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে, স্বাভাবিক জীবনযাপনের কি নাস্তানাবুদ অবস্থা হতে পারে, তা বুঝানোর জন্যই উপরের ঘটনা দুটো শেয়ার করা। দুটো ঘটনা নিয়েই জাতীয় দৈনিকে লেখালেখি হয়েছে। এজন্যে, আমরা যখন বলি, ‘প্যানিকড হবেন না’, তা এজন্যেই বলি, কারণ মানুষ যদি মাত্রাতিরিক্ত ভয় পেয়ে যায়, তা হিতে বিপরীত অবস্থা হয়ে দাঁড়াবে আমাদের জন্যই। জাতি হিশেবে আমরা এমনিতেই দুই লাইন বেশি বুঝার বাড়তি ক্ষমতা রাখি। ফলে, সেই বাড়তি বুঝ যে আমাদের লেজেগোবরে অবস্থা করে ছাড়বে, তা আমরা বুঝতে পারি চোর পালানোর পরে, মানে ঘটনা ঘটে যাবার পর। তাই আবারও বলি, বারংবার বলি- ‘করোনা নিয়ে অবশ্যই অবশ্যই প্যানিকড হবেন না। সতর্ক থাকার মতোন ব্যাপার এটা, কিন্তু ভয়ে কুঁকড়ে যাবার মতোন কিছু নয়’।

আগেরবার বলেছিলাম, করোনায় আক্রান্তের তুলনায় মৃত্যুহার খুব কম, অন্যদিকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে এমন সংখ্যা হাজার হাজার। কিন্তু, কোন এক অদ্ভুত কারণে, মিডিয়া সবচেয়ে বেশি হাইলাইট করছে মৃত্যুটাকে, সুস্থ হওয়ার হারটা মিডিয়া ফোকাস পাচ্ছে সবচেয়ে কম। পৃথিবীর কোন একটা দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যাওয়া মাত্র সেটা ওয়ার্ল্ডের সবগুলো প্রধান প্রধান মিডিয়া বড় বড় হেডলাইন দিয়ে লিড নিউজ করে দিচ্ছে, কিন্তু ওই একই হাসপাতাল থেকে যে প্রতিদিন অনেক অনেক করোনাক্রান্ত মানুষ সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে যাচ্ছে, তা নিয়ে মিডিয়ার তেমন হইচই নেই। অথচ, করোনায় সুস্থ হয়ে উঠার হারটাও পাশাপাশি সমান ফোকাস পেলে অনেক মানুষ স্বস্তি পেতো, স্বাভাবিক হতে পারতো।

তো, যখন বলতে চাইলাম করোনায় আক্রান্ত হলেও সুস্থ হয়ে যাওয়ার চান্স শতকরা ৯৬ ভাগ, তখন অনেকে বলেছেন, ‘আপনি জানেন এতোজন আক্রান্ত হলে এতোজন মারা যাচ্ছে? বাংলাদেশে এতোজন আক্রান্ত হলে কতোজন মারা যাবে তা আপনি ধারণা করতে পারেন?’

আসলে, এতোজন আক্রান্ত হলে এতোজন মারা যাবে- হিশেবটা, বিশেষ করে রিসার্চের সিস্টেমটা এরকম নয়। করোনায় যারা মারা যাচ্ছে, তাদের অনেকগুলো ফ্যাক্টর বিজ্ঞানীরা বারংবার আমাদের জানাচ্ছেন। এরমধ্যে বয়স, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, আগ থেকেই কোন রোগে আক্রান্ত হওয়া ইত্যাদি ফ্যাক্টর কাজ করছে। তাই, যতোজনই আক্রান্ত হোক, এই ফ্যাক্টরগুলো যদি আক্রান্তদের মাঝে বেশি পাওয়া যায়, তাহলে বেশি মানুষ মারা যাবে, আবার কম পাওয়া গেলে কম মারা যাবে। এর যথার্থ উদাহরণ হলো ইতালি। ইতালিতে অনেক পরে করোনা ঢুকলেও, মৃত্যুহার ইতালিতে তুলনামূলক বেশি। আবার, সিঙ্গাপুরের কথা চিন্তা করেন। চায়নার পর সর্বপ্রথম সম্ভবত সিঙ্গাপুরেই ধরা পড়ে করোনা। কিন্তু, সিঙ্গাপুরে এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি করোনায়। কারণ কি? সম্ভবত, ওই যে, মৃত্যুর জন্য কিছু ফ্যাক্টর লাগে, সেগুলো।

আগেই বলেছি, করোনায় ০-৯ বছরের কোন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা এখনো পৃথিবীর কোথাও ঘটেনি। ব্যাপারটা আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, করোনায় শিশু মৃত্যুহার একেবারে শূণ্যের কোঠায়। বেচারা করোনা কেনো যে শিশুদের সাথে পেরে উঠছেনা, তা বুঝা যাচ্ছেনা। এটা অবশ্য আল্লাহর রহমত আমাদের জন্য, আলহামদুলিল্লাহ্‌। আমার মনে হয়, বিজ্ঞানীরা যদি শিশুদের মাঝে করোনা কেনো তার কারিশমা দেখাতে পারছেনা তার রহস্য ভেদ করতে পারে, তাহলে এটা করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারে কোনোভাবে কাজে লাগতে পারে।

এরপর, ১০-১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে করোনায় মারা যাওয়ার ঝুঁকি এখন পর্যন্ত ০.২%। ২০-২৯ বছর বয়সীদের করোনায় মারা যাওয়ার ঝুঁকি ০.২%। ৩০-৩৯ বছর বয়সীদের করোনায় মারা যাওয়ার ঝুঁকি ০.২%। ৪০-৪৯ বছর বয়সীদের করোনায় মারা যাওয়ার ঝুঁকি ০.৪%। ৫০-৫৯ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ১.৩%। ৬০-৬৯ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ৩.৬%। ৭০-৭৯ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ৮% আর আশির উর্ধ্বে যারা আছে, তাদের ক্ষেত্রে ১৪.৮%।

উপরের ডাটা থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি, বয়স্ক মানুষদেরই করোনায় মৃত্যুর সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। কারণ কি? বয়স্ক মানুষেরা এমনিতেই নানান ধরণের রোগ, যেমন হার্ট, লিভার, অ্যাজমা, ডায়াবেটিস সহ ইত্যাদিতে ভুগে। তাদের ইমিউনিটি সিস্টেমটাও থাকে খুব দূর্বল, যার কারণে করোনা তাদের ফুসফুসে সহজে বসতি গেঁড়ে বসতে পারে। তবে, ইয়াংদের করোনায় মৃত্যুর সম্ভাবনা একেবারে খুব কম। এখানে দরকারি তথ্য হলো, আমাদের উপমহাদেশে, অর্থাৎ বাংলাদেশ, ভারত আর পাকিস্থানে মোট জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ হলো ইয়াং, যাদের বয়স চল্লিশের নিচে। আবার, ইতালির মতো দেশে, যেখানে করোনায় মৃত্যুহার বেশি, সেখানে কিন্তু বয়স্ক মানুষের হারটা বেশি। সুতরাং, করোনায় মৃত্যুর ক্ষেত্রে বয়স যদি ফ্যাক্ট হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের দেশ মোটামুটি একটা সেইফ জোনে আছে বলা যায়।

এখানে আরেকটা দরকারি তথ্য জানানো দরকার, তা হলো- গরম আর শীতকালের প্রভাব। এখনো যেসব অঞ্চলে শীতকাল, সেখানেই করোনার প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি। আবার যেসব দেশে ইতোমধ্যে গরমকাল শুরু হয়েছে, সেখানে করোনার প্রাদুর্ভাব তুলনামূলক অনেক কম। চীনের উহান, যেখানে করোনা সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে, সেখানে আজকের তাপমাত্রা দেখাচ্ছে ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। মানে, সেখানে এখনও কনকনে ঠান্ডা। আজ ইতালিতে তাপমাত্রা ছিলো ১৬ ডিগ্রী, ইরানে ১৪ ডিগ্রী, নিউইয়র্কে ১৬ ডিগ্রী। করোনা মারাত্মক হয়ে উঠেছে এমন সবক’টা দেশের তাপমাত্রা চেক করলে দেখবেন, সেখানে এখনও শীতকাল চলছে। শীতকালে এই ভাইরাস টিকে যায় বেশি। আবার দেখুন, সিঙ্গাপুরে আজকের তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। সেখানে যদিও করোনার অনেক রোগি শনাক্ত, কিন্তু মৃত্যুহার একেবারে জিরো। আবার থাইল্যান্ডে আজকের তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস। সেখানে এখন পর্যন্ত করোনায় মারা গেছে একজন। ওই ভদ্রলোক একইসাথে আবার ডেঙ্গুর পেইশান্ট ছিলো বলে জানা গেছে। এই দুটো দেশে প্রচুর পরিমাণে চাইনিজরা ট্যুরিস্ট হিশেবে যেহেতু যাতায়াত করে, তাই এখানে করোনার রোগি থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু, লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, অন্য দেশগুলো, যেখানে প্রচুর ঠান্ডা পড়ছে, সেখানে যেভাবে করোনা মহামারী আকারে ছড়াচ্ছে, এই দুটো দেশে সেভাবে ছড়াচ্ছেনা। হতে পারে দেশ দুটোর তাপমাত্রা এক্ষেত্রে বড় ফ্যাক্টর।

আমাদের দেশেও ইতোমধ্যে গরমকাল চলে এসেছে। আজকে আমাদের তাপমাত্রা ছিলো ২২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এখনও মার্চের শুরুর দিক চলছে। মার্চের মাঝামাঝি আর শেষের দিকে এটা ২৬-২৭ ডিগ্রীতে উন্নীত হবে। এপ্রিলে তো একেবারে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা হবে গরমে। তাই খুব করে মনে হচ্ছে, করোনা আমাদের দেশে খুব একটা কারিশমা দেখাতে পারবেনা। আল্লাহ যেন আমার এই ধারণা সত্যি করে দেন। আ-মীন।

আরেকটা ব্যাপার এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার মনে করছি। WHO থেকে জানানো হচ্ছে, করোনায় এখন পর্যন্ত গড় মৃত্যুহার ৩.৪%। এটা সত্য, কিন্তু এখানে আরেকটা ফ্যাক্ট আছে যা আনফিসিয়াল। এই ৩.৪% হচ্ছে যারা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছে, তাদের হিশেব ধরে করা। কিন্তু, এমন হাজার হাজার করোনা রোগি আছে, যারা হাসপাতালে যাচ্ছেনা। তাদের সাধারণ জ্বর-সর্দি-কাশি হচ্ছে এবং সেরে যাচ্ছে। এমনও হতে পারে, তারা জানেও না যে, তারা আসলে করোনাক্রান্ত। তো, এই ডাটাগুলো তো আমরা পাচ্ছিনা। যদি এমন কেইসগুলোর হিশেব করা যেতো, তাহলে আক্রান্তের সংখ্যা সম্ভবত আরো অনেক অনেক বেশি হতো আর গড় মৃত্যুহার আরো অনেক কমে আসতো, নিশ্চিত। আই রিপিট, এই তথ্যটা আনঅফিসিয়াল। আমি বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলে এটা নিশ্চিত হয়েছি। তাই, আমাদের সামনে থাকা ডাটা নিয়ে খুব পেরেশানিতে পড়ে গিয়ে প্যানিকড হবার দরকার নেই বলে মনে করছি।

অনেকে বলতে চান, ‘করোনা যদি এতো সিরিয়াস কিছু না-ই হবে, উন্নত দেশগুলো আস্ত শহরগুলোকে লক ডাউন করে দেয় কেনো?’

আমার মনে হয়, তারা এটা ‘উন্নত’ দেশ বলেই করে। স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে উন্নত দেশগুলো যে পরিমাণ সচেতন, তা রীতিমতো আমাদের জন্য ঈর্ষার ব্যাপার। আমার মনে আছে, হাসপাতালে সেবার একটু উনিশ-বিশ হওয়ায় লন্ডনের এক সাধারণ নাগরিক ডেভিড ক্যামেরনের চোখে চোখ রেখে বলেছিলো, ‘ইউ আর নাথিং বাট অ্যা লুজার’। দূর্ঘটনায় একজন মানুষ আহত বা নিহত হলে যেসব দেশের মন্ত্রীদের চাকরি চলে যায়, সেসব দেশ কেবল করোনা নয়, এ ধরণের যেকোন আউটব্রেক নিয়ে খুব বেশি তৎপর হবে, এটাই স্বাভাবিক। আর, করোনা যেহেতু হিউম্যান টু হিউম্যান ট্রান্সমিট করতে পারে, তাই অধিক সংখ্যক মানুষ যাতে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে গৃহবন্দী না হয়ে পড়ে, তাই উন্নত দেশগুলো এই ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। এটা করে আক্রান্ত মানুষগুলোর সংস্পর্শ থেকে সুস্থ মানুষগুলোকে বাঁচানো যায়, কিন্তু এটা ভাবার দরকার নেই যে, এই পদ্ধতিতে করোনা নিরাময় হয়। করোনার কিন্তু নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা বা ভ্যাকসিন এখনো আবিষ্কার হয়নি। আমাদের দেশে যেহেতু এরকম আস্ত শহরকে লক ডাউন করে দেওয়ার সুযোগ বা সক্ষমতা নেই, তাই এটা নিয়ে হা হুতাশ করারও প্রয়োজন মনে করিনা।

তবে, আমাদের ইয়াং পপুলেশান বেশি, এখানে গরমকাল চলে এসেছে বলে আমরা যদি মনের সুখে সম্রাট নিরোর মতো বাঁশি বাজাতে থাকি, তাহলে কিন্তু বিপদ হতে পারে। আমাদের অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। করোনা যেহেতু ধুয়েমুছে সাফ হয়ে যায়নি, বা তার লক্ষণও এখনো পূর্ণমাত্রায় দেখা যায়নি, তাই সচেতনাই হতে পারে করোনা প্রতিরোধের মোক্ষম অস্ত্র। আমরা তাহলে কি করবো?

(১) পাবলিক গেদারিং যথাসম্ভব এড়িয়ে চলবো।

(২) বাইরে থেকে এসে সর্বপ্রথম নিজের হাতকে সাবান কিংবা সেনিটাইজার দিয়ে ধুয়ে নেবো। নাকে-মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করবো।

(৩) পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কাপড়চোপড় পরবো।

(৪) অফিসে, বাড়িতে বেশি বেশি হাত ধুতে হবে। এই অভ্যাস খুব কাজে দেবে ইন শা আল্লাহ।

(৫) এতোক্ষণ বলেছি, যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি, করোনা তাদের সাথে যুদ্ধে টিকতে পারছেনা। তাই, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, এমন খাবার-দাবার বেশি বেশি খেতে হবে। বিশেষ করে লেবু, শাক-সবজি, ফলমূল, মধু, কালোজিরা ইত্যাদি। বাইরের ভাজাপোঁড়া খাবার তালাক দেওয়াই উত্তম। যারা স্মোকার আছেন, আল্লাহর ওয়াস্তে এই উসিলায় বাদ দিয়ে দিন। আপনাদের ফুসফুসের চেহারার এমনিতেই বিদঘুটে অবস্থা হয়ে আছে, তারমধ্যে যদি করোনা ঢুকতে পারে, তাহলে অনায়েশে আপনাকে কাত করে দেবে।

এবং সর্বশেষ, যিনি সমস্ত শি’ফার আঁধার, মহান আল্লাহ তা’য়ালার দরবারে বেশি বেশি দুয়া করতে হবে। ইস্তিগফার পড়তে হবে।

নতুন কিছুর চেষ্টায় আমরা সবাই একসাথে 05/03/2020

নতুন কিছুর চেষ্টায় আমরা সবাই একসাথে আমরা সবাই সব সময় নতুন কিছুর চেষ্টায় থাকি।সবাই সব সময় নতুন কিছু না কিছু করছে।তাদের নতুন কাজের জন্য পৃথিবী নতুন.....

04/02/2020

চট্টগ্রাম বোর্ড
বাংলা
প্রথম পত্র
সেট-গ
তারিখ: ০৩/০২/২০২০

উত্তরসমূহ :
১। পৌঁছে দাও এ নতুন খবর
অগ্রগতির ‘মেলে’।-এখানে ‘মেলে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: (গ) ডাকে

২। ‘বইপড়া’ প্রবন্ধ অনুসারে জাতির প্রাণে যথার্থ স্ফুর্তি লাভের উপায় কী?
উত্তর: (খ) মনকে সজাগ ও সরল রাখা

৩। সাহিত্যের কোন রূপের মূল লক্ষ্য গল্প বলা?
উত্তর: (গ) মহাকাব্য

৪। ‘বহিপীর’ নাটকের অনমনীয় ও মানবিক চরিত্র কোনটি?
উত্তর: (ঘ) তাহেরা

৫। ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার প্রেক্ষাপটে জন্মভূমির নদ কবিকে কোন স্নেহডোরে বেঁধেছে?
উত্তর: (ঘ) মায়ের

৬। দারোয়ানটা কাঙালির গায়ে হাত দিলনা কীসের ভয়ে?
উত্তর: (গ) অশৌচের

৭। ঝর্ণা কার অভিসারে ছুটে চলে?
উত্তর: (খ) সৌন্দর্য পিপাসুর

৮। উদ্দীপকের সাথে কোন কবিতার ভাবের মিল লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর: (ঘ) আমি কোন আগন্তুক নই

৯। উক্ত ভাবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ চরণ কোনটি?
উত্তর: (গ) খোদার কসম আমি ভিনদেশি পথিক নই

১০। “আমি এমন এক নারীর সন্তান, সাধারণ শুষ্ক মাংসই ছিল যাঁহার নিত্যদিনকার আহার্য”-এ কথায় প্রকাশ পেয়েছে হযরতের-
উত্তর: (খ) সামান্যতাবোধ

১১। দাদুর কাছে গল্প শুনে ঐশী জানতে পারে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় ভাষণ দেন।
উদ্দীপকের দাদুর সঙ্গে কার তুলনা চলে?
উত্তর: (ঘ) নির্মলেন্দু গুণ

১২। কানাকুয়োর ডাক, বাদুর পাখার ঝাপটানি পল্লি মায়ের মনে কোন আশঙ্কা তৈরি করে?
উত্তর: (খ) ছেলেকে হারানোর

১৩। কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস?
উত্তর: (খ) জলাঙ্গী

১৪। ‘জীবন সংগীত’ কবিতায় কবি কোন লক্ষ্যে কাজ করতে বলেছেন?
উত্তর: (গ) বৈরাগ্য থেকে মুক্তি

১৫। উদ্দীপকের ভাব নিচের কোন চরণের ভাবের সাদৃশ্যপূর্ণ?
উত্তর: (খ) তোদের রক্তাক্ত হাত মুচড়ে দিয়েছি নয় মাসে

১৬। এরূপ সাদৃশ্যের কারণ-
উত্তর: (ঘ) দেশ প্রেম, আত্মত্যাগ, প্রতিশোধ

১৭। মন মাঝি তোর বৈঠা নেরে- গানটি কোন ধরনের?
উত্তর: (ঘ) ভাটিয়ালী

১৮। ‘উড় খই গোবিন্দায় নম:’-‘বহিপীর’ নাটকের কোন চরিত্রের কার্যকলাপে উক্ত প্রবাদটি যথার্থ?
উত্তর: (গ) হকিকুল্লাহ

১৯। তাহা হইলে আজ তাঁহাকে কে মানিত?
তাঁকে মানার কারণ কী?
উত্তর: (ক) আভিজাত্য গৌরব না থাকায়

২০। স্বাধীন বাংলা বেতারে কে খবর পড়েন?
উত্তর: (ক) হাসান ইমাম

২১। প্রত্নতাত্ত্ব ঐতিহ্যের প্রতীক কোনটি?
উত্তর: (খ) পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহার

২২। পয়লা বৈশাখের ঐতিহ্য কীরূপ?
উত্তর: (খ) ধর্মনিরপেক্ষ

২৩। মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝি কে?
উত্তর: (ঘ) মতলব মিয়া

২৪। মানুষ কীসের জন্য জীবন রাজি রাখে?
উত্তর: (খ) ধর্মের

২৫। ‘আম আঁটির ভেঁপু’ গল্পে কার উক্তিতে তৎকালীন বন্ধক প্রথার পরিচয় পাওয়া যায়?
উত্তর: (ক) সেজ ঠাক্রুণ

২৬। ‘কাকতাড়ুুয়া’ উপন্যাসের দ্রোহী চরিত্র কোনটি?
উত্তর: (ঘ) সাহাবুদ্দিন

২৭। উদ্দীপকের কথক ‘তোমাকে পাওয়া জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় কার প্রতিনিধিত্ব করে?
উত্তর: (খ) মোল্লা বাড়ির বিধবা

২৮। উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, কবিতার যে বিষয়/ বিষয়গুলো প্রকাশ পেয়েছে-
উত্তর: (গ) স্বাধীনতার জন্য সাধারণ মানুষের আত্মত্যাগ, মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামী ভূমিকার প্রতি সহমর্মিতা

২৯। আব্দুর রহমানের বিবেচনায় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ স্থান কোনটি?
উত্তর: (ক) পানশির

৩০। শিকারির জাল থেকে কোনোভাবেই রেহাই পাচ্ছিল না সিংহ। বাঘ, শেয়াল, হরিণ সবাই ভয়ে পালাল। অবশেষে এক নেংটি ইঁদুরের সাহায্যে প্রাণ বাঁচল সিংহের।
নেংটি ইঁদুরের সাথে তুলনীয় চরিত্র কোনটি?
উত্তর: (গ) চামার-কুলপতি

copy post

04/02/2020

চট্টগ্রাম বোর্ড
বাংলা
দ্বিতীয় পত্র
সেট-ক
তারিখ: ০৪/০২/২০২০

উত্তরসমূহ :
১। কোন বাক্যে দুটি উপসর্গ ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: (খ) অজপাড়া গাঁয়ের অজমূর্খ

২। কোনটি ধ্বনি বিপর্যয়ের উদাহরণ?
উত্তর: (খ) পিচাশ

৩। ‘আমার পড়তে হচ্ছে’-বাক্যটি কোন বাচ্য?
উত্তর: (গ) ভাববাচ্য

৪। অন্যায় কাজ করোনো-বাক্যের ক্রিয়াপদটি কোন ভাব প্রকাশ করেছে?
উত্তর: (ক) নির্দেশক ভাব

৫। ‘লিখ’ আদিগণের সদস্য কোনটি?
উত্তর: (খ) চিন্

৬। যে সকল ধাতুর সকল কালের রূপ পাওয়া যায় না তাদেরকে বলে-
উত্তর: (ক) অজ্ঞতমূল ধাতু

৭। তব, তব, তন প্রত্যয়যুক্ত বিশেষণ পদের অন্ত ‘অ’ কেমন উচ্চারণ হয়?
উত্তর: (ক) সংবৃত

৮। আক্ষেপ প্রকাশে অতীতের স্থলে কোন কাল ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: (খ) ভবিষ্যৎ

৯। প্রত্যয় উক্তির ‘আগামী কাল’ পরোক্ষ উক্তিতে কী হবে?
উত্তর: (গ) পরদিন

১০। ‘দৌহিত্র’ শব্দটি অর্থগতভাবে-
উত্তর: (খ) যৌগিক শব্দ

১১। কোন শব্দটি আ + এ = ঐ নিয়মে সাধিত সন্ধি?
উত্তর: (ক) জনৈক

১২। কোনটি নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধিজাত শব্দ?
উত্তর: (ক) পতঞ্জলি

১৩। সৌরভ, তারুণ্য কোন ধরনের পদ?
উত্তর: (গ) গুণবাচক বিশেষ্য

১৪। কোনটি ‘অলক’ শব্দের প্রতিশব্দ?
উত্তর: (গ) চিকুর

১৫। কোন শব্দগুচ্ছটির প্রাণিবাচক ও অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচন ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: (গ) কুল, সকল, সব, সমূহ

১৬। কোনগুলো অনুগামী সমুচ্চয়ী অব্যয়?
উত্তর: (গ) যদি, যেন

১৭। মাত্রাহীন, অর্ধমাত্রা এবং পূর্ণমাত্রা বর্ণের সংখ্যা যথাক্রমে-
উত্তর: (গ) ১০, ৮, ৩২

১৮। উচ্চারণ স্থানানুযায়ী র, ড়, ঢ় কোন ধরনের বর্ণ?
উত্তর: (ঘ) তাড়নজাত

১৯। ‘চাবি’ কোন ভাষা থেকে আগত শব্দ?
উত্তর: (ঘ) পর্তুগিজ

২০। বাংলা ভাষার কোন শব্দগুলোকে খাঁটি বাংলা শব্দ বলা হয়?
উত্তর: (গ) তদ্ভব

২১। স্বরভক্তির অপর নাম কী?
উত্তর: (খ) বিপ্রকর্ষ

২২। একই স্বরের পুনরাবৃত্তি দূর করার জন্য মাঝখানে স্বরধ্বনি যুক্ত হওয়াকে কী বলে?
উত্তর: (গ) অসমীকরণ

২৩। কোনটি পত্নী অর্থে স্ত্রীবাচক শব্দ?
উত্তর: (খ) দাদি

২৪। ণত্ব-ষত্ব বিধান কোন শ্রেণির শব্দে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: (ক) তৎসম

২৫। আদেশ, নিষেধ, উপদেশ অর্থে ক্রিয়াপদে কোন ভাব হয়?
উত্তর: (ঘ) অনুজ্ঞা

২৬। ‘সূর্য’ উঠলে আধার দূরীভূত হয়-
বাক্যে ‘উঠলে’ কোন ক্রিয়া?
উত্তর: (খ) অসমাপিকা

২৭। ‘বিশ্বনবি’ কোন ধরনের বিশেষ্য?
উত্তর: (ক) সংজ্ঞাবাচক

২৮। ‘চন্দ্রমুখ’ শব্দের ব্যাসবাক্য কোনটি?
উত্তর: (গ) মুখ চন্দ্রের ন্যায়

২৯। সুতি কাপড় অনেক দিন টেকে-কোন বাচ্যের উপদাহরণ?
উত্তর: (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্য

৩০। যে নারীর সন্তান বাঁচে না-এক কথায় কী হবে?
উত্তর: (ঘ) মৃতবৎসা

copy post

24/01/2020
Photos from সমকালীন প্রকাশন's post 06/11/2019
03/11/2019

আজ পযেন্ত আপনার জীবনের সেরা বইটির নাম কি?

#Audio_Book Audio Book শুনুন আপনার স্কুলের Text বইয়ের।পড়ালেখা হোক আনন্দময়।School Text Audio Book 01/09/2019

আপনার লেখাপড়ায় অনেক সাহায্য করতে পারে।

#Audio_Book Audio Book শুনুন আপনার স্কুলের Text বইয়ের।পড়ালেখা হোক আনন্দময়।School Text Audio Book Audio Book শুনুন আপনার স্কুলের Text বইয়ের।পড়ালেখা হোক আনন্দময় পড়তে বোরিং লাগলে Audio Book শুনো।তোমরা যারা পড়তে অসস্তিবোধ .....

21/06/2019

By Salauddin Khandokar
আজাদ ছিল তার মায়ের একমাত্র সন্তান। তাঁর জন্ম হয় ১১ জুলাই ১৯৪৬। আজাদি আজাদি বলে যখন পাগল হয়ে উঠেছিল সারা ভারতবর্ষ, তখনই আজাদের জন্ম হয় বলে তাঁর নাম রাখা হয় আজাদ।
আজাদের বাবা ইউনুস চৌধুরী ছিল ঢাকা শহরের সবচেয়ে বড়লোকদের একজন।
আজাদের বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করায় আজাদকে নিয়ে তার মা এক কাপড়ে স্বামীর গৃহ ত্যাগ করে আলাদা হয়ে যান।
মা বড় কষ্ট করে ছেলেকে লেখাপড়া করান। আজাদ এমএ পাস করে। এই সময় দেশে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। আজাদের বন্ধুরা যোগ দেয় গেরিলা যুদ্ধের দলে। আজাদ মাকে বলে, আমিও যুদ্ধে যাব।
মা তাকে যুদ্ধে যাওয়ার অনুমতি দেন।
আর বলেন আমি তো তোমাকে আমার জন্য মানুষ করিনি আমি তোমাকে দেশের জন্য মানুষ করেছি। ছেলে যুদ্ধে যায়। ১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট একরাতে ঢাকার অনেক ক'টা মুক্তিযোদ্ধা-নিবাসে হামলা চলায় পাকিস্তানী সৈন্যরা, আরো অনেকের সঙ্গে ধরা পড়ে রুমী,বদি,আলতাফ মাহমুদ,জুয়েল এবং আজাদ। আজাদের ওপর পাকিস্তানীরা প্রচণ্ড অত্যাচার চালিয়েও কথা বের করতে পারে না গেরিলা যোদ্ধাদের।

তখন তার মাকে বলা হয়, আপনরা ছেলে যদি সবার নাম বলে দেয়, তাকে রাজসাক্ষী বানানো হবে ও ছেড়ে দেওয়া হবে। আজাদের মা ছেলের সঙ্গে দেখা করেন, ছেলে বলে মা ওরা খুব মারে আমি সজ্জ করতে পারি না, মা বলেন শক্ত হয়ে থেকো, কারো নাম বলে দিও না।

আজাদ বলে, মা দুদিন ভাত খাই না, ভাত নিয়ে এসো। মা পরের দিন ভাত নিয়ে হাজির হন রমনা থানায় কিন্তু ছেলের দেখা আর মেলে না। আর কোনোদিনও ছেলে তাঁর ফিরে আসে নাই আর এই মা কোনোদিনও জীবনে আর একটা দানা ভাত মুখে দেননি, কেবল একবেলা রুটি খেয়ে থেকেছেন। যুদ্ধের ১৪ বছর পরে মা মারা যান ১৯৮৫ সালে ৩০ আগস্ট। ১৪ বছর আগে ১৯৭১ সালে ৩০ আগস্ট রাতে পাকিস্তানি সৈন্যরা আজাদকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল।

আজও যদি কেউ যায় জুরাইন গোরস্তানে দেখতে পাবেন
প্রস্তরফলকে উৎকীর্ণ মায়ের পরিচয় : মোসাম্মৎ সাফিয়া বেগম, শহীদ আজাদের মা।

আজাদ মাকে লেখা চিঠিতে বলেছিল মা আমি যদি পৃথিবীতে তোমার দোয়া বড় বা নামকরা হতে পারি, তবে পৃথিবীর সবাইকে জানাব তোমার জীবনী, তোমার কথা।

আজাদের ইচ্ছাটা পূর্ণ হয়েছে
Anisul Hoque এর 'মা' উপন্যাস দ্বারা।
জানিয়েছেন এক অসমসাহসিকা মায়ের অবিশ্বাস্য কাহিনী। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, যতদিন স্বাধীনতা থাকবে, এই অমর মাকে ততদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে হবে আমাদের।

Want your business to be the top-listed Media Company in Fatikchari?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

আল্লাহু আল্লাহু কি যে মধুর নাম
খুব সকালে তোমার কাছে করি প্রার্থনা
তোমাকে ডাকি যদি একবার আল্লাহ, আমাকে ডাকো তুমি বার বার
#song #Gojol #children #fun
ভাইরে ভাইবিড়ি খান আর আগুন খান, সব জায়গায় কেন খাইতে হবে?

Category

Telephone

Website

Address


Chittagram
Fatikchari
004351

Other Digital creator in Fatikchari (show all)
Md Sumon Md Sumon
হেয়াকো বাজার
Fatikchari, 4206

বন্ধু পাশে থাকলে, পাশে পাবি All time and works for মা বাবার বেকার সন্তান (এম.বি.বি.এস) and জীবনে সফল

আল-আমিন হক্কিয়া রশীদিয়া আল-আমিন হক্কিয়া রশীদিয়া
Chattogram
Fatikchari, 4354

"পৃথিবীর বুকে স্থান না পাই, মানুষের বুকে পাই"

Pranta Kumer Shill Pranta Kumer Shill
Fatikchari, Chittagong
Fatikchari, 4350

I Am Pranta Kumer shill

Azim Vlogs Azim Vlogs
Chattagram
Fatikchari

My page Follow Me

Md Marjan Md Marjan
Chittagong
Fatikchari, 4355

𝙄 𝙖𝙢 𝙥𝙧𝙤𝙛𝙖𝙨𝙨𝙞𝙤𝙣𝙖𝙡 𝙙𝙞𝙜𝙞𝙩𝙖𝙡 𝙢𝙖𝙧𝙠𝙚𝙩𝙚𝙧 𝙚𝙭𝙥𝙖𝙧𝙩.

S.H SHAHIDシ︎ S.H SHAHIDシ︎
Fatikchari

সূফীমত সূফীমত
Fatickchari, Chittagong
Fatikchari, 4352

It's a New Innovative page..

Md Omar Faruk Md Omar Faruk
ফটিকছড়ি
Fatikchari, OMARFARUK1999

Thehasan7 Thehasan7
Fatikchari

MD.Joewel Reza MD.Joewel Reza
Fatikchari, 4000

I am a Digital Marketer

RiyaD -ツ RiyaD -ツ
Fatickchari
Fatikchari, 4345

Always trust in Allah and never despair�

আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী إنه معجب আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী إنه معجب
Fatikchari

আসসালামু আলাইকুম সবাই কে স্বাগতম আমার আইডিতে আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী হুজুরের জন্য দোয়া করবেন🤲