Srb Das
Hey! It's me Srb Das. I am a Graphic Designer. Also Photographer, YouTuber & Singer.�
I love music
SOCIAL MEDIA ADVERTISING DESIGN
Topic: Car
Brand: BMW
This is a demo project for practice purpose.
Full Project View:
https://www.behance.net/gallery/192198957/BMW-Creative-Ads
সকল ভাষা শহীদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।।❤🙏
(শহীদ দিবস উপলক্ষে আমার করা কিছু ক্রিয়েটিভ)
Full Project Link:
https://www.behance.net/gallery/192051057/21st-February-Creative-Ads
Social Media Advertising Design
Topic: Gadgets Item
Brand: Apple
This is a demo project for practice purpose.
Full Project View: https://www.behance.net/gallery/187548643/Apple-Creative-Ads
গ্রাফিক ডিজাইনার হিসাবে ৩০,০০০টাকার জব পেতে চান?
এক নজরে দেখে নিন যে সকল বিষয় আপনার জানার দরকার।
Adobe Photoshop, Adobe Illustrator, Coreldraw, Microsoft Office, Adobe Premiere Pro, After Effects, Adobe xd, Figma, Lightroom, InDesign, Blender, Autodesk Maya, Autodesk 3ds Max,
Client Communication, Web Design, Digital Marketing জানলে প্লাস (+) পয়েন্ট, 😬😬😬
বর্তমানের ডিজাইন এজেন্সির চাহিদা ঠিক এমনি 🥴🥴🥴
©
চলে এল ফেসবুকের Sub Account ফিচার, যা সকলের জন্য উন্মুক্ত! 😳
আসসালামু আলাইকুম।
ফেসবুক প্রতিনিয়ত তাদের নতুন নতুন আপডেট আমাদের সম্মুখে এনে আমাদের তাক লাগিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় ফেসবুক নিয়ে এলো Sub Account বা এক একাউন্ট থেকে একাধিক একাউন্ট পরিচালনা করার সিস্টেম।
এখন থেকে আপনি আপনার নিজের একাউন্ট থেকে চাইলেই আরো ৫ টি একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
☞ ফিচারটি কেনো দেয়া হলো?
ফিচারটি মূলত ফেক একাউন্ট খোলা বন্ধ করতে দেয়া হয়েছে, এক ব্যাক্তি যেনো একাধিক একাউন্ট খুলে বিভ্রান্তিতে না পরতে হয় সে জন্য এই ফিচারটি দেয়া হয়েছে।
এতে করে এক ব্যাক্তি চাইলেই তার একাউন্ট থেকে তার ফেমেলী পার্সনদের এড রাখার জন্য একটা একাউন্ট, অফিস স্টাফদের এড রাখার জন্য একটি একাউন্ট, কলজের ফ্রেন্ডদের জন্য একটি একাউন্ট এভাবে মোট ৫ টি একাউন্ট খুলে নিজের ভাব আলাদা ভাবে প্রকাশ করতে পারবে।
☞ কিভাবে খুলতে হয় সাব একাউন্ট?
আপনার একাউন্ট এ ঢুকে প্রোফাইলে যাবেন, তারপর থ্রিডটে যাবেন (যেখান থেকে নিজের আইডির লিংক নিতে হয়), সেখান থেকে একেবারে নিচে লেখা দেখবেন Create another profile.
বিঃদ্রঃ সিস্টেমের বাগ এর কারণে অনেকের অপশনটি এখনো কাজ করছেনা বলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। অপেক্ষায় থাকুন, খুব শীঘ্রই অপশনটি কাজ করবে। যারা যারা পেয়ে গেছেন শুভ কামনা সবার জন্য।
- সংগ্রহঃ সাইমুর রহমান
Windows 7/10 পিসির কিছু অজানা তথ্য ও টিপস!!
১/ Zoom out এবং zoom in এর ব্যবহার:
অনেক সময়, যখন আমরা কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করি বা এক্সেল এবং ওয়ার্ড ফাইলে (word file) কিছু টাইপ করি বা রিড (Read) করি তখন আমাদের মনে হয়, “যদি স্ক্রিন এবং লেখাগুলি অল্প বরো করা যেত, তাহলে কেমন হাতো…….?
তাহলে জেনে রাখুন, আপনার উইন্ডোস কম্পিউটারে আপনি যেকোনো স্ক্রিন (screen) বা desktop icon অনেক সহজে বড় এবং ছোট করতে পারবেন।
তার জন্য, আপনার কেবল keyboard এ “Ctrl” প্রেস করে মাউসের (mouse) মধ্যেখানে থাকা mouse wheel টি ওপরে এবং নিচে স্ক্রল (scroll) কোরে zoom out এবং zoom in করতে হবে।
এতে আপনার কম্পিউটারের যেকোনো স্ক্রিন যেমন, কোনো টেক্সট এডিটর (text editor), ডেস্কটপ আইকন বা ব্রাউসার ট্যাব (browser tab) ছোট এবং অনেক বড় করা যেতে পারে।
২/ কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করুন পুরোনো পাসওয়ার্ড ছাড়াই:
অনেক সময় হয়তো আপনি আপনার কম্পিউটারের পুরোনো পাসওয়ার্ড ভুলে যান আর তাই কম্পিউটারে নতুন পাসওয়ার্ড সেট করাটা সম্ভব হয়না। কিন্তু, নিচে, আমি এমন একটি ট্রিক (trick) বলবো যেটা ব্যবহার করে আপনারা, পুরোনো উইন্ডোস পাসওয়ার্ড ছাড়াই কম্পিউটারে একটি নতুন পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন।
সবচেয়ে আগে, আপনার কম্পিউটারে Command prompt অপশনে যেতে হবে। আপনি যদি উইন্ডোস ৭ বা উইন্ডোস ১০ ব্যবহার করছেন, তাহলে নিচে task bar এ command prompt লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন।
চেঞ্জ উইন্ডোস পাসওয়ার্ড এখন, command prompt পেয়েগেলে তাতে right click করুন এবং Run as administrator অপশনে ক্লিক করুন।
Run as administrator অপশনে ক্লিক করার পর আপনার কম্পিউটারে command prompt ওপেন হয়ে যাবে। এখন, আপনারা নিচে ছবিতে যা দেখছেন, command prompt বক্সে আপনাদের কিছু কোড (code) টাইপ করতে হবে।
1 open command prompt
2 Type codes in command prompt –
সবচে আগেই লিখুন – “net user” এবং লিখেই “keyboard এ enter button” টিপুন। {ওপরে ছবিতে দেখুন আমি কিভাবে লিখেছি).
এখন, নিচে আপনারা আপনার কম্পিউটারের user name বা user accounts দেখতে পাবেন।আপনি যেই user name বা user account এর password change করতে চান, সেটার পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করার জন্য নিচের কোডটি টাইপ করুন।
“net user” “user/account name” “new password”
প্রথমেই, net user লিখুন, তারপর স্পেস দিয়ে user name লিখুন, তারপর স্পেস দিয়ে নতুন পাসওয়ার্ড লিখুন। এখন সোজা, enter প্রেস করুন।
৩/ কম্পিউটারের কিছু প্রয়োজনীয় শর্টকাট (shortcut) key:
আমার কম্পিউটারে কাজ করার সময় কিছু শর্টকাট (shortcut key) ব্যবহার করে আমাদের কাজ গুলি অনেক সহজে করে নিতে পারি। নিচে দেয়া কম্পিউটারের shortcut key গুলি জানা থাকলে, আপনি অফিসে কাজের সময় ব্যবহার করতে পারবেন, বা কম্পিউটার রিলেটেড চাকরির ইন্টারভিউ দেয়ার সময় দেখিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে দিতে পারবেন।
Important computer shortcut keys in bangla
1 Alt+F ব্যবহার করে, যেই প্রোগ্রাম ব্যবহার করছেন, তার file menu option পেয়ে যাবেন।
2 ALT+E দ্বারা যেই প্রোগ্রাম ব্যবহার করছেন তার edit option পেয়েযাবেন।
3 F5 কিবোর্ডে প্রেস কোরে কম্পিউটার রিফ্রেশ (refresh) করতে পারবেন।
4 যেকনো ফাইল বা ফোল্ডার সিলেক্ট কোরে F2 press করলে, ডাইরেক্ট ফাইল রিনেম (file rename) অপসন এসেযাবে।
5 Alt+Tab প্রেস কোরে খোলা (open) প্রোগ্রাম গুলির মধ্যে একটা বেচেনিয়ার অপসন পাবেন
6 Ctrl+A প্রেস কোরে যেকোনো ফাইলের সব টেক্সট (text) একেবারেই পুরোটা একসাথে সিলেক্ট করতে পারবেন।
7 CTRL+S প্রেস কোরে যেকোনো ফাইল বা document শর্টকাটে সেভ (save) করতে পারবেন।
8 Ctrl+C প্রেস কোরে যেকোনো সিলেক্ট করা অংশ কপি (copy) করতে পারবেন।
9 Ctrl+V যেকোনো কপি করা অংশ সহজে পেস্ট করার জন্য।
10 Ctrl+P যেকোনো document বা file প্রিন্ট করার শর্টকাট।
11 Alt+F প্রেস কোরে যেকোনো ওপেন থাকা প্রোগ্রাম সহজে close করুন।
12 Ctrl+Z ব্যবহার কোরে যেকোনো স্টেপ বা ভুল step আবার ভুল করার আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে পারবেন।
তাহলে, আশা করি বন্ধুরা, উইন্ডোস কম্পিউটারের এই প্রয়োজনীয় শর্টকাট কি গুলি আপনাদের অনেক কাজে আসবে।
৪/ কম্পিউটারে যেকোনো ওয়েবসাইট ব্লক করুন (block website):
আপনি যদি, নিজের কম্পিউটার থেকে যেকোনো ওয়েবসাইট ব্লক করে রাখতে চান, তাহলে সেটা অবশই সম্ভব।
সবার আগে, আপনার “Win + R” বাটন প্রেস করতে হবে।
এরপর আপনারা RUN dialog box কম্পিউটার স্ক্রিনে দেখতে পাবেন কম্পিউটারে ওয়েবসাইট ব্লক
এখন, Run বক্সে কীবোর্ড (keyboard) ব্যবহার কোরে এই শব্দগুলি লিখুন %windir%\system32\drivers\etc (ওপরে ছবিতে দেখুন).
লিখা হয়ে গেলে শেষে “Ok” button এ ক্লিক করুন এখন আপনার সামনে, কিছু ফাইল দেখা দিবে, edit host file in run
যা আপনারা ওপরে দেখছেন, আপনাদের প্রথমে থাকা “Hosts” ফাইলটি কপি করে desktop বা অন্য ফোল্ডারে পেস্ট (past) করতে হবে।
এখন, পেস্ট করা hosts file এ right click করুন এবং Open with অপশনে ক্লিক করুন।
Open with এ ক্লিক করার পর আপনারা notepad অপসন দেখবেন যেখানে আপনাদের ক্লিক করতে হবে Hosts ফাইলটি নোটপ্যাড এ ওপেন করার পর আপনারা কিছু লেখা তাতে দেখবেন।
ফাইলটির নিচে, “Localhost name resolution” লেখার নিচের দিকে আপনারা কিছু আইপি IP address দেখবেন।
এখন, আপনাদের এই আইপি (IP) address কপি করে নিয়ে একেবারে শেষে পেস্ট (paste) করতে হবে। Block website in computer
কপি করা আইপি এড্রেস ফাইলের একদম শেষে পেস্ট কোরে তার পাশে, যেই ওয়েবসাইট ব্লক করতে চান, তার URL address লিখে দিতে হবে।
Block করা ওয়েবসাইটের www. এবং www ছাড়া দুটোই version আপনাদের লিখতে হবে। তাছাড়া, আলাদা আলাদা ওয়েবসাইটের জন্য আপনার আইপি এড্ড্রেসের শেষে ১, ২,৩,৪ এভাবে মিলিয়ে লিখতে হবে।
এখন, hosts file টি save করুন এবং যেখান থেকে কপি করেছিলেন, সেখানেই আবার পেস্ট করুন।
Block করা ওয়েবসাইট যখন আপনি আপনার কম্পিউটারের ব্রাউজারে খোলার চেষ্টা করবেন, তখন সেই ওয়েবসাইট আর আপনার কম্পিউটারে ওপেন হবেনা।
এভাবেই, আপনি নিজের কম্পিউটারে যেকোনো ওয়েবসাইট ব্লক করে দিতে পারবেন।
৫/ Personal file এবং folder সুরক্ষিত রাখুন:
আপনারা কি জানেন, আপনার কম্পিউটার থেকে যেকোনো জরুরি ফাইল বা ফোল্ডার জেকেও পেনড্রাইভে (pendrive) বা অন্য external storage device ব্যবহার কোরে নিয়ে সেগুলির অপব্যবহার (misuse) করতে পারে ? তাহোলে, আপনার কম্পিউটার থেকে যাতে কেও কোনো file বা folder নিয়ে সেগুলি দেখতে বা ওপেন (open) করতে বা খুলতে না পারে, তার জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন “encrypt content function” এর।
যখন, আপনি এই encrypt contents অপশনের ব্যবহার করে যেকোনো file বা folder, encrypt করবেন, তখন সেই encrypt করা file বা folder কেবল আপনার কম্পিউটারেই ওপেন (open) হবে বা খুলবে আপনার কম্পিউটার ছাড়া সেই ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে বা ল্যাপটপে চলবেনা। কারণ, এক ধরণের security সেই file বা ফোল্ডারে encrypt content অপশনের দ্বারা এপলাই (apply) কোরে দেয়া হয়।
কিভাবে করবেন encrypt content অপশনের ব্যবহার ?
সবার আগে, আপনি যেই file বা folder এ encrypt content অপসন enable করতে চান, সেই ফাইল বা ফোল্ডারে right click করুন এবং তারপর নিচে “properties” অপশনে ক্লিক করুন। Go to folder properties
এখন properties এ ক্লিক করার পর আপনারা “advanced” বলে একটি অপসন দেখবেন। সোজা, advanced অপশনে ক্লিক করুন।
Advanced এ ক্লিক করার পর আপনারা কিছু অপশনস দেখবেন। enable encryption in folder দেখা option গুলির মধ্যে, সবচেয়ে শেষে নিচের দিকে – “Encrypt contents to secure data” বলে একটি অপসন দেখবেন, যেটাতে select করে বা click করে নিচে “OK” এবং তারপর “Apply” button এ ক্লিক করতে হবে। settings apply করুন
এই স্টেপ গুলি ভালো ভাবে করলেই, আপনার বেঁচে নেয়া জরুরি ফাইল বা ফোল্ডার secure হয়ে যাবে এবং কেও সেগুলি কপি করে নিলেও, তাদের কম্পিউটারে ওপেন করতে পারবেনা।
৬/ কম্পিউটারে যেকোনো ফোল্ডার হাইড (folder hide) করুন:
এখন, অনেক সময় আপনার কম্পিউটারে এমন কোনো ফাইল বা ফোল্ডার থাকতেই পারে, যেগুলি আপনারা লুকিয়ে রাখতে চান। বা, সেই file বা folder গুলি আপনারা অন্য কাওকে দেখাতে চাননা। এই ক্ষেত্রে, আপনারা উইন্ডোস এর একটি বিশেষ ফাঙ্কশন (function) “Hide folder” অপশনের ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোস কম্পিউটারে যেকোনো ফোল্ডার হাইড করার জন্য বা লুকিয়ে রাখার জন্য, আপনার সেই ফোল্ডারে right click কোরে তারপর properties অপশনে ক্লিক করতে হবে।
Hide a folder in computer এখন, Properties অপশনে ক্লিক করার পর আপনারা “General” ট্যাবে “Hidden” বলে একটি অপসন দেখবেন, যেটাতে ক্লিক কোরে সিলেক্ট করে নিতে হবে।
Click on hidden option শেষে, “Apply” button এ ক্লিক করুন।
এখন আপনার বেঁচে নেয়া folder hide হয়ে যাবে।
৭/ কম্পিউটারের হিডেন ফোল্ডার কিভাবে দেখবেন (show hidden folder):
এখন আপনার কম্পিউটারে যদি কোনো ফাইল বা ফোল্ডার হাইড হয়ে থাকে, তাহলে সেটাকে আবার show করার জন্য আপনার কিছু steps follow করতে হবে। হিডেন ফোল্ডার (hidden folder) show করার জন্য আপনার প্রথমেই সেই drive open করতে হবে যেই ড্রাইভে ফাইল বা ফোল্ডার শো করতে চান।
Click on view option এখন, যেভাবে আপনি ওপরের ছবিতে দেখছেন আপনি “View” অপসন একটি ওপরের বামদিকে দেখতে পাবেন। সোজা, সেই view অপশনে ক্লিক করুন।
এখন, View অপশনে ক্লিক করার পর, আপনারা ডানদিকে আরো কিছু options দেখবেন দেগুলির মধ্যে “Options” এবং তারপর “change folder and file option” এ ক্লিক করুন।
Go to folder options এখন, আপনারা একটি dialog box দেখবেন, যেখানে file এবং folder এর সাথে জড়িত অনেক options আপনারা দেখবেন। সোজা, বক্সের ওপরে “view” ট্যাবে ক্লিক করুন এবং নিচে থাকা “show hidden files,folders and drives” অপশনে ক্লিক করুন এবং নিচে “Apply” তে ক্লিক করুন।
show hidden files in computer এখন, অনেক সহজে আপনার কম্পিউটারের বেচেনিয়া ড্রাইভে থাকা সব hidden files এবং folder show হয়ে যাবে।
©️ তথ্য গুলো ইন্টারনেট থেকে কালেক্ট করা।
#আত্মোপলব্ধি
বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয়৷ কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়।বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর।
এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন।
সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২ টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনা স্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷
এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি।
রাগটাকে কমাই।
অহংকারকে কবর দেই।
যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান।
আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি মনে রাখবেন ততদিন সেটা আপনাকে অহংকারী করে তুলবে।
আবার কেউ যদি আপনার জন্য খুব ছোট কিছুও করে থাকে, তবে সেটা আজীবন মনে রাখবেন। কারণ এটা আপনাকে বিনয়ী ও কৃতজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখবে।
তবুও যাচ্ছে জীবন ,জীবনের নিয়মে।।
©️
#দরকারি_পোস্ট
জন্ম নিবন্ধন করবেন ভাবছেন, আর ভাবনা নয় সপ্ন এখন সত্যি, দেশ এখন ডিজিটাল, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার/ অনলাইন সার্ভিস/ দোকানে বা নিজ মোবাইলে ঘরে বসে আপনি আপনার নিজের বা শিশুর জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন। আর নয় ঘুরাঘুরি সেবা পাবে নিজ পরিবার।
🔖নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন।
[http://bdris.gov.bd/br/application]
🔖জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন আবেদন
[http://bdris.gov.bd/br/correction]
🔖জন্ম নিবন্ধন তথ্য অনুসন্ধান
[http://bdris.gov.bd/br/search](http://bdris.gov.bd/br/search...)
🔖জন্ম নিবন্ধন আবেদনের বর্তমান অবস্থা
[http://bdris.gov.bd/br/application/status]
🔖জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট
[http://bdris.gov.bd/application/print]
🔖জন্ম নিবন্ধন সনদ পুনঃ মুদ্রন
[http://bdris.gov.bd/br/reprint/add]
একখন্ড বরফকে প্রশ্ন করা হলো, "তুমি এত ঠান্ডা কেনো?" বরফ উত্তর দিল, "আমার অতীতও জল, ভবিষ্যতও জল। তাহলে এতো গরমের (অহংকার) কি আছে!"
মানুষের অবস্থা কি এই রকম নয়? মানুষের অতীতও "খালি হাত" এবং ভবিষ্যতও "খালি হাত"! তাহলে এতো অহংকারের কি আছে!
TEMPLE -এ ৬টা অক্ষর আছে, MASJID আর CHURCH -এও তাই!
GEETA -তে ৫টা অক্ষর আছে, QURAN আর BIBLE -এও তাই!
LIFE -এ ৪টা অক্ষর আছে, DEAD -এও তাই!
HATE -এ ৪টা অক্ষর আছে, LOVE -এও তাই.!
NEGATIVE -এ ৮টা অক্ষর, POSITIVE -এও তাই.!
FAILURE -এ ৭টা অক্ষর, SUCCESS -এও তাই!
BELOW -তে ৫টা অক্ষর, ABOVE -এও তাই.!
CRY -এ ৩ টা অক্ষর আছে, JOY-এও তাই!
ANGER -এ ৫টা অক্ষর, HAPPY -তেও তাই!
RIGHT -এ ৫টা অক্ষর, WRONG -এও তাই!
RICH -এ ৪টা অক্ষর আছে, POOR -এও তাই!
FAIL -এ ৪টা অক্ষর আছে, PASS -এও তাই!
বিপরীত শব্দে এত মিল ।
(সংগৃহীত)
এক লোক একটা আস্ত বড় পশু গ্রীল করে তার মেয়েকে বললেন– 'আমাদের আত্মীয়স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশী আর প্রিয়জনদের ভোজের জন্য ডেকে নিয়ে এসো'।
মেয়ে রাস্তায় গিয়ে চিৎকার করতে থাকলো– 'আমাদের বাসায় আগুন লেগেছে। আপনারা আগুন নিভাতে সাহায্য করুন'।
কিছুক্ষণ পরে অল্প কিছু সংখ্যক মানুষ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসলো। বাকিরা এমন ভাব করলো যেনো তারা কিছু শুনতেই পায়নি! যারা আসলেন তারা পেট পুরে মজাদার সেই খাবার খেলেন।
মেয়েটির বাবা খুব আশ্চর্য্য হয়ে মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন– 'এই যে অল্প সংখ্যক মানুষ যারা এসেছেন তাদেরকে প্রায় কাউকেই আমি চিনিনা এবং অনেককেই কখনোও দেখিনি। আমাদের আপনজনরা সব কোথায়?'।
মেয়েটি উত্তর দিলো– 'এই যে যারা এসেছেন, তারা কিন্তু খাবার খেতে আসেননি। বরং এসেছেন আমাদের বাসায় আগুন নিভানোর কাজে সাহায্য করতে। তারাই আসলে আমাদের আতিথেয়তার যোগ্য'।
নীতিবাক্যঃ যারা তোমার বিপদের সময় তোমার পাশে থাকেনি, তারা তোমার আনন্দের অংশীদারী হওয়ার যোগ্যতাও রাখেনা। 😊
আপনি কেন ফ্রিল্যান্সিং করবেন?
গত বছর লকডাউনের একটা ঘটনা। এক আপু ফেসবুকে আফসোস করে পোষ্ট দিয়েছিলেন। সারমর্ম হচ্ছে, তার পাশের বাসার এক আন্টি তার বাসায় এসে আবদার করেছে, তার ছেলেকে ১ মাসের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে দিতে হবে। কারন লকডাউনে কলেজ বন্ধ, ছেলেটা ঘরে বসে ফেসবুক, আর গেম খেলে, সময় নষ্ট করছে। ফ্রিল্যান্সার হলেত মাসে ইনকাম হাজার ডলার। সেই আপুর প্রশ্ন ছিল, পাশের বাসায় কোন ডাক্তার থাকলে, কোন আন্টী যেয়ে বলে না, বাবা আমার ছেলেটাকে একটু ডাক্তার বানিয়ে দাও, কোন ইঞ্জিনিয়ার থাকলে বলে না, ইঞ্জিনিয়ার বানিয়ে দাও, বিসিএস ক্যাডার প্রতিবেশীর কাছে, কেউ বায়না ধরে না, বাবা ছেলেটাকে বিসিএস ক্যাডার বানিয়ে দাও। কিন্তু যদি শোনে, পাশের বাসায় ফ্রিল্যান্সার আছে, তাহলে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে। তার প্রশ্ন ছিল ফ্রিল্যান্সার হওয়া কি এতই সহজ?
আমার মতে এই দেশের মানুষের মাথায় ঢুঁকে গেছে যে, একটা পিসি আর নেট লাইন থাকলেই সে ফ্রিল্যান্সার, ফলাফল ডলারের বর্ষণ। লকডাউনে অনেকের চাকরি চলে গেছে, অনেকেই অসহায় অবস্থায় দিন পার করছেন। তারা অনেকেই ফেসবুকে পোষ্ট দেন হেল্প চেয়ে। অবাক হয়ে দেখি, অনেকেই কমেন্টে তাদের পরামর্শ দেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে। কোন হতাশ বেকার যুবক, ফেসবুকে হেল্প পোষ্ট দিলে, ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবার পরামর্শ, পাবেনই পাবেন। হতাশগ্রস্থ, বেকার, চাকরিহীন, জীবনযুদ্ধে ফেল করা সবার গন্তব্য হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। আমি গত ৭ বছরে যাদের কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর অনুরোধ পেয়েছি, প্রায় সবাই এই শ্রেণীর লোক। আমার কথা হচ্ছে, যারা ইতিমধ্যেই জীবন যুদ্ধে পরাজিত এবং হতাশ, তারা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর মত চ্যালেঞ্জিং এবং প্রবল প্রতিযোগিতামূলক সেক্টরে কাজ করবেন। তাদের হেরে যাবার সম্ভবনাই বেশি।
যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন। তারা কি নিজেদের প্রশ্ন করেছেন, যে দুনিয়াতে এত কাজ থাকতে, কেন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন? আমার মনে হয় অধিকাংশেরই এই উত্তর জানা নেই। আমার মতে কারন আর কিছুই না, আমাদের দেশের ৯০% পাবলিকের ফ্রিল্যান্সিং এর পরিচয় হয়, ফ্রিল্যান্সার নামধারী কিছু ভন্ড ইউটিউবারদের দ্বারা। তারা লাইক ভিউ পাবার আশায়, এবং কোর্সের তাবিজ বিক্রির উদ্দেশ্যে ঘরে বসে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে, হাজার ডলার ইনকামের লোভ দেখায়। ফলে টাকার লোভে পড়ে, আম জনতা সবাই এই সেক্টরে আসে। সেই সব ভণ্ডদের কোর্স করে। কোর্স করার পর বা আগেই মার্কেটপ্লেসে নেমে পড়ে। হয়ত ১/২ টা কাজ করে বা কেউ কাজই পায় না। এর পর হতাশ হয়ে এক সময় ছেড়ে দেয়। তবে এর ভিতর চালাক কিছু পাবলিক এই ফর্মুলা ফলো করে, তারাও কোর্স করানো শুরু করে দেয়। মার্কেটপ্লেস থেকে ৫ ডলার ইনকাম নেই, কিন্তু কোর্স করায় এমন পাবলিক, আপনার আশপাশেই প্রচুর পাবেন।
আপনি জেনে অবাক হবে যে এই দেশে ফ্রিল্যান্সারের খাতায় নাম লেখানো খুবই সোজা। প্রথমে ফাইভারে একটা একাউন্ট খুলে ফেলেন, গিগ দেন, যদি টেস্ট দিতে বলে, তবে কিছু টাকা খরচ করে, সেটা পাশ করিয়ে দেবার জন্য পাবলিক আছে। এর পরে রিভিউ বিক্রেতাদের কাছ থেকে ৫/১০ ডলারের রিভিউ কিনে নেন। ব্যাস আপনি হয়ে গেলেন ফ্রিল্যান্সার। এর পরে সবার সামনে বুক ফুলিয়ে বলে বেড়ান, আপনি ফ্রিল্যান্সার। কি পছন্দ হয়েছে আমার ফর্মুলা? কিছুদিন আগে এক রংমিস্ত্রিরির সাথে আলাপ হচ্ছিল, যার ফাইভারে একাউন্ট আছে। ভয়েতে আমি আর কথা বাড়াইনি।
এই দেশের তরুণদের জীবনের কোন লক্ষ্য নেই, ৭৫% গ্রাজুয়েট জানেই না যে, সে পাশ করার পরে কি করবে। ফলে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স বিক্রেতাদের চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে, তারা ফ্রিল্যান্সিংকেই জীবনের লক্ষ্য বানিয়ে ফেলে। একটা গোপন বিষয় ফাঁস করে দেই। সেটা হচ্ছে আজ থেকে ৭/৮ বছর আগেও, বাংলায় এত কোর্স ছিল না। কারন তখন মার্কেটে প্রতিযোগিতা ছিল কম, একটু চেস্টা করলেই কাজ পাওয়া যেত। তাই তখনকার প্রফেশনালেরা চেস্টা করত, সব কিছু গোপন রাখতে। তারা নিজেদের প্রতিযোগী বাড়াতে চাইত না। আর এখন বাস্তবতা পুরা ভিন্ন। মার্কেটপ্লেসে বায়ারের থেকে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা অনেক বেশি। সব কাজ ভাগ করে দিলেও, মাথাপিছু একটা কাজ সবার ভাগে পড়বে কিনা সন্দেহ। ফলে এখন সবাই উদার হয়ে গেছে, এখন সবাই কোর্স বানাতে ব্যাস্ত। এটা ইনকাম করার অন্যতম একটা মাধ্যম হয়ে গেছে। কারন ট্রেইনার নিজেই এখন কাজ তেমন পান না। ফলে এই অফুরন্ত সময় কোর্স বানানোর এবং নতুনদের মগজ ধলাইয়ের কাজে ব্যাবহার করছেন। যেমন আমি এত বড় পোষ্ট আপনাদের জন্য লিখছি। আমার হাতে কাজ থাকলে, নিশ্চয়ই এটা লিখতাম না 😃
এবার আসি ফ্রিল্যান্সিং এর বাস্তবতা নিয়ে। করোনাকালে আমাদের কঠিন বাস্তবতার সম্মুখিন করেছে। যে কাজ গুলো আগামি ৫/১০ বছর পরে হত, সেই কাজগুলো এখনই শুরু হয়ে গেছে। ভবিষ্যতে সব কিছু AI (Artificial intelligence) এবং অটোমেশনের মাধ্যমে হবে। যেটার প্রয়োগ আমরা ইতিমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি। নিজের একটা বাস্তব উদাহরণ দেই। আমি একটা কোম্পানিতে গত ৬ বছর ধরে কাজ করছি। আমি সেই টিমে সাথে Slack এর মাধ্যমে কাজ করি। কোম্পানির সবাই এর সাথে যুক্ত। আমাকে মেইন বায়ার একটা কাজ দিয়েছিল, প্রায় ১০০০ ছবির কাজ, এই কাজ অনেকে আগেই করেছিলাম এখন এগুলো সব PNG করতে হবে। অভাবের সময়ে বড় কাজ পাচ্ছি, সেই খুশিতে টীমের সবাইকে নিয়ে কাজ শুরু করে দেই। কয়েক দিন সবাই মিলে খাটুনির পরে কাজ জমা দেই। ওমা টিমের ডেপুটি বলে, এটার নাকি দরকার নেই। আমারত মাথায় হাত, মেইন বায়ারকে ধরলাম, সে বলল ডেপুটির সাথে কথা বলতে। ডেপুটি বলল, সে এই কাজ আমাকে করতে বলেনি। এর পরে আমি তার চ্যাট হিস্ট্রি ঘেটে বিশাল কাহিনী খুজে পাই। সেটা হচ্ছে, তারা কোন এক কোম্পানিকে এই কাজ আমার আগেই করতে দিয়েছি। তারা কোন এক AI টেকনলজি ইউজ করে, সেই কাজ মাত্র কয়েক ঘন্টায় ভাল ভাবে শেষ করে, ডেলিভারি দিয়ে দিয়েছে। এখান মেইন বায়ারের সাথে, তার কমুনিকেশন গ্যাপের কারনে, মাঝে আমার ফ্রিতে বেগার খাটা লাগল। আমি বুঝতে পারছি, খুব বেশি দিন হয়ত নেই, যখন তারা আমাকে না করে দেবে। এই ঘটনা আমাকে ফরিদুল ভাইয়ের (পুরাতন IPS বিক্রেতা, যাকে নিয়ে আমি পোষ্ট দিয়েছিলাম) কথা মনে করিয়ে দিল। গার্মেন্টস কোম্পানি রোবট কারটিং মেশিন নিয়ে আসাতে, তাদের ১৫ জন কারটিং মাস্টারের চাকরি এক সাথে চলে যায়। এটাই আসলে বাস্তবতা।
সামনের দিনের ফ্রিল্যান্সিং হবে আরও বেশি কঠিন। সেখানে প্রচন্ড স্কিল্ড এবং ক্রিয়েটীভ পারসনেরাই ভাল করবে। বলা হচ্ছে আগামী ৫ বছরের মধ্যে, নিজেকে রিস্কিল্ড না করতে পারলে, ৫০% মানুষ এই সেক্টর থেকে ঝড়ে পড়ে যাবে। আমি সংক্ষেপে আমার স্বল্প জ্ঞানে কিছু বলার চেস্টা করছি।
গ্রাফিক্সঃ
সাধারণ মানের গ্রাফিক্সের কাজ এখন বায়ারেরা সহজেই canvaর মত অনলাইন সফটওয়্যার দিয়ে করে নিচ্ছে। অনেকে জটিল জটিল গ্রাফিক্স এখন সহজেই placeit.net এর মত অনলাইন সফটওয়্যার দিয়ে করা যাচ্ছে। দিনে দিনে এই ধরণের সফটওয়ারগুলো আরও শক্তিশালী হচ্ছে। অনলাইন অনেক সফটওয়্যার দিয়ে সহজেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভের কাজ দ্রুত করে ফেলা যায়। আমার নিজের অভিজ্ঞতা আগেই বলেছি। কাজেই খুব ভাল মানের দক্ষতা এবং ক্রিয়েটিভিটি না থাকলে ভবিষ্যতে, এই সেক্টরে টেকা মুশকিল হবে।
ওয়েব, ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্টঃ
ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এখন এত বেশি এডভান্স যে, বায়ারেরা সাধারণ ওয়েবের কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সার হায়ার করতে চান না, আর করতে চাইলে অনেক কম রেট বলেন। এসব সাধারণ কাজ, নিজেরাই করে ফেলতে পারেন। বলা হচ্ছে এই সেক্টরেও হয়ত সামনে AI টেকনলজি চলে আসবে। অর্থাৎ আপনি আইডীয়া দেবেন, AI এর মাধ্যমে আঁটো কোড জেনারেট হবে। কাজেই আমি বলব কোডিং এর খুব ভাল দক্ষতা না থাকলে এবং ক্রিয়েটিভ আইডীয়া নিয়ে না আসতে পারলে টেকা মুশকিল হয়ে যাবে।
আরটিকেল রাইটিংঃ
এই সেক্টরেও এখন AI টেকনলজি ঢুকে পড়েছে। নিদ্দিস্ট কিছু কীওয়ার্ড এবং সেটিং দিয়ে দিলে, কয়েক ক্লিকেই আর্টিকেল লেখা হয়ে যাচ্ছে। word ai বা এই ধরণের বিভিন্ন সাইট এসব কাজ করছে। কিছু দিন আগে word Tune এর কথা বলেছিলাম। Ai টেকনলজি ইউজ করে, দিন দিন এরা আরও বেশি এডভান্স হচ্ছে। যদিও হাই কোয়ালিটি আর্টিকেল রাইটারের চাহিদা আরও অনেকদিন থাকবে, তার পরেও সাধারণ রাইটারদের ভাতে ভাগ বসাতে খুব বেশি দেরি নেই।
SEO:
এই সেক্টরটা পুরটাই স্মার্ট পারসনদের দখলে চলে যাবে। কারন সার্চ ইঞ্জিনগুলো এখন এতটাই এডভান্স যে এরা এখন অনেকটাই হিউম্যানের মত বিহেভ করছে। গুগল ইতিমধ্যেই কোয়ান্টাম কম্পিউটার বানাতে সফল হয়েছে। গুগল Neural Machine নামে একটা প্রোজেক্ট নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ করছে। এই প্রোগ্রাম নিজে থাকেই প্রোগ্রাম করতে পারে। অনেকটা মানুষের মত। কাজেই বুঝতে পারছেন এই ধরণের প্রযুক্তিকে ধরতে গেলে আপনাকে কিরকম স্মার্ট হতে হবে। কপি পেস্ট করে SEO করার দিন শেষ। শুধুমাত্র ক্রিয়েটিভ এবং স্মার্ট লোকদের জন্য এই সেক্টর।
ভয়েসওভারঃ
হুবহু মানুষের মত ভোকাল দিতে পারে এমন সফটঅয়ার অনেকে আগেই চলে এসেছে। এখন এতে AI টেকনলজি যুক্ত হতে যাচ্ছে। ডিপ ফেক ভিডিও বা ভয়েজ এখন নেটেই সহজ লভ্য। ফলে ভয়েসঅভার আর্টিস্টদের পেটে লাথি পড়তে বেশি দেরি নেই।
ডিজিটাল মারকেটীংঃ
বর্তমান সময়ের সব থেকে চাহিদা সম্পন্ন সেক্টর। এই সেক্টরও অনেক বেশি এডভান্স হচ্ছে। যারা অনেক বেশি অভিজ্ঞ এবং স্মার্ট তারাই এই সেক্টরে রাজত্ব করবে। অনেকে ধরণের আটমেশন সফটওয়্যার চলে এসেছে, তারা একটা মিডীয়া ম্যানেজারের কাজ করে। তাই এই সেক্টরে টিকতে হলে আপনাকে অনেক বেশি এডভান্স হতে হবে।
এভাবে আমি যদি সব সেক্টর ধরে ধরে আল্প করি, তাহলে পোষ্ট আরও অনেক বড় হবে। আর এটাও ঠিক যে, সব সেক্টেরের সম্পর্কে আমার সম্যক ধারনাও নেই। যা হোক মুল কথা হচ্ছে, কপি পেস্ট বা সাধারণ কাজ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার দিন শীঘ্রই শেষ হতে চলছে। আমি বলব শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং করে টিকে থাকার চিন্তা করলে, একটু ভেবে চিন্তে ভাল করে খোঁজ খবর নিয়ে, এর পরে এই সেক্টরে আসেন। একজন সফল ফ্রিল্যান্সারের ইনকাম আর সাফল্যই শুধু আমরা দেখি, কিন্তু তার এই সফল হবার পিছিনের কাহিনী আমরা জানি না, বা দেখি না। তাই নতুনেরা বিভ্রান্ত হই। স্প্রিন্টার উসাইন বোল্টের গল্প বলতে পারি। তিনি ৯ টা অলিম্পিক গোল্ড মেডেল পেয়েছিলেন। এর জন্য তাকে সর্বসাকুলে মাত্র ১১৫ সেকেন্ড দৌড়াতে হয়েছিল। তার নিট ইনকাম সব মিলিয়ে, ১৯৯ মিলিয়ন ডলার ছিল। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে তার ইনকাম ছিল প্রায় ২ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু আপনি জানেন কি, এই পর্যায়ে আসতে তার প্রায় ২০ বছর কঠোর সাধনা আর পরিশ্রম করতে হয়েছিল। অথচ আমরা কিন্তু সেকেন্ডে কোটি টাকা ইনকামটাই দেখব।
আমার পোষ্ট এই পর্যন্ত পড়ে একজন নতুনের হতাশ হবারই কথা। আমি আসলে আপনার ভাল চাইছি, এইএ জন্য সাবধান করতে চাচ্ছি। কিছুদিন আগে একটা প্রতারনার কাহিনী জেনে খুব খারাপ লাগল। একজন SSCপড়ুয়া একজন ভন্ডের ভিডিও দেখে ফ্রিল্যান্সিং করবে বলে ঠিক করে। মা বাবাকে জোর করে ৫০ হাজার দিয়ে ল্যাপটপ কেনে। সেই ভন্ডের কোর্স করার পরে, মারকেটপ্লেসে এসে দেখে, সে যা শিখেছে তা দিয়ে আর যাই হোক ফ্রিল্যান্সিং সম্ভব না। সে প্রচন্ড হতাশ হয়ে পড়ে। এবং এক পর্যায়ে সে নেশা করা শুরু করে। এই ধরণের গল্প কেউ আপনাকে বলবে না। কিন্তু এমন প্রতারনার গল্প হাজার হাজার আছে।
এত কিছু জানার পরেও যদি, আপনার জেদ থাকে যে, আপনি এর শেষ দেখে ছাড়বেন। তবে বলব ফ্রিল্যান্সিং আপনারই জন্য। আমি শুধু সবাইকে বাস্তব বিষয়টা বুঝাতে চাইছি। আসলেই যদি ফ্রিল্যান্সিং করার ইচ্ছা থাকে, তবে বলব হাতে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে, খুব ভাল করে নিজের স্কিল ডেভেলপ করেন। আশা করি আপনি ভাল করবেন। আমি নিজে প্রচন্ড আশাবাদী মানুষ। সহজে হতাশ হই না। কাজেই আপনাকে বলব হতাশ হবেন না। আল্লাহর দুনিয়া অনেক বড়। জীবিকার জন্য যে ফ্রিল্যান্সিং করতেই হবে এমন না। জীবিকার আরও হাজারো মাধ্যম আছে। সেগুলো ট্রাই করেন। সহজেই সফল হবেন। আর ফ্রিল্যান্সিংকে যদি জীবনের লক্ষ্য বানিয়ে থাকেন, তবে আগে নিজেকে প্রশ্ন করেন, কেন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করবেন? যদি দেখেন টাকার লোভে এই লাইনে এসেছেন, তবে দ্রুত এই লক্ষ্য ত্যাগ করুন। আর যদি আপনার অন্তর বলে, আপনি নিজের মেধা, ক্রিয়েটিভিটি দিয়ে স্বাধীনভাবে কিছু করতে চান, একটা স্বাধীন এবং মুক্ত জীবন উপভোগ করতে চান, তবে বলব ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য। লেগে থাকুন সাফল্য আসবেই ইনশাল্লাহ।
ধন্যবাদ!
Courtesy: Golam Kamruzzaman
নতুন বছর পালন হোক বাসায় থেকে।
সবাইকে বাংলা নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
শুভ নববর্ষ।
মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।
ল্যাপটপ যত্নে ১৫ টিপস
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ ল্যাপটপ কেয়ার করার বিশেষজ্ঞ পরামর্শ।
-পৃথ্বীরাজ বসাক
১) আপনার ল্যাপটপ থেকে যে কোনও তরল দূরে রাখুন।আপনার ল্যাপটপের কাছে কফি, সোডা, জল বা অন্য কোনও তরল পান করতে গিয়ে দুর্ঘটনাগুলি খুব সহজেই ঘটতে পারে।
২) অ্যান্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ভাইরাসের বিরুদ্ধে সেরা প্রতিরক্ষা। আপনি কী ডাউনলোড করেন তা জানা থাকলেও এতে একটি ভাইরাস থাকতে পারে। ভাইরাসটি সিস্টেমের কাজকর্ম এবং কার্যকারিতাও কমিয়ে দিতে পারে।
৩)আপনার ল্যাপটপ থেকে খাবার দূরে রাখুন। আপনার ল্যাপটপের উপরে খাবেন না, সার্কিট ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। সবচেয়ে খারাপ বিষয়, ল্যাপটপটি ময়লা দেখাবে।
৪)আপনার পেট অর্থাৎ পোষ্য যেখানে আছে সেখানে আপনার কম্পিউটারটি ব্যবহার করবেন না। তাদের লোম এবং চুল ভেতরে ঢুকে ক্ষতি করতে পারে।
৫)কম্পিউটার যেখানে থাকবে সেই জায়গা যেন পরিষ্কার থাকে।
৬) আপনার ল্যাপটপটি ব্যবহার করার সময় হাত পরিষ্কার রাখুন।পরিষ্কার হাত আপনার ল্যাপটপ টাচপ্যাড ব্যবহার করা আরও সহজ করে তোলে।
৭) পাওয়ার কর্ডটি টানবেন না।কম্পিউটারের কর্ডের উপর দিয়ে আপনার চেয়ারটি টানবেন না।
৮)আনুষাঙ্গিক ডিভাইসগুলি তাদের যথাযথ স্লটে প্লাগ করতে ভুলবেন না।
৯)স্ক্রিনের আশেপাশের অঞ্চলটি পরিষ্কার করতে একটি পুরানো টুথব্রাশ ব্যবহার করুন।
১০) বিছানায় আপনার ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। যেহেতু হিট জেনারেট হয় তাই একটা সলিড সারফেসের ওপর রেখে ব্যবহার করুন আর একান্ত ব্যবহার করলেও লক্ষ্য রাখুন বিছানার ধুলোবালি যেন ধারেকাছে না আসে।
১১) কাজ শেষ হলে সবসময় স্নুজ,স্লিপ,স্ট্যান্ড বাই মোডে রাখবেন না।বন্ধ অর্থাৎ শাট ডাউন করে রাখুন। ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় হবে।
১২)বাইরের ধুলোবালি এড়াতে কাজ শেষ হলে ল্যাপটপ ব্যাগে ভরে রাখুন।বাইরে রাখবেন না।
১৩)ল্যাপটপ নিয়ে বেরোবার আগে ড্রাইভ থেকে সিডি,ডিভিডি বের করে রাখুন।
১৪)ল্যাপটপ স্ক্রিন খুব স্পর্শকাতর তাই পেন বা কিছু দিয়ে ছোঁবেন না। প্রপার সলিউশন আর নরম কাপড় দিয়ে পরিস্কার করুন।
১৫) ল্যাপটপ এমন কিছুর পাশে রাখবেন না যা থেকে হিট জেনারেট হয়।
Picture collect from Google!
Amar Ekla Aakash (আমার একলা আকাশ) | Cover by Srb Das
If you like this video, plz make sure Like, Comment & Share!
Don’t forget to hit the FOLLOW button on this page! 😃
STAY CONNECTED:
Facebook: https://www.facebook.com/SrbSowrobOfficial/
Instagram: https://www.instagram.com/srb_das/
LYRICS
--------------------------------
আমার ক্লান্ত মন ঘর খুঁজেছে যখন
আমি চাইতাম
পেতে চাইতাম
শুধু তোমার টেলিফোন
ঘর ভরা দুপুর, আমার একলা থাকার সুর
রোদ গাইতো, আমি ভাবতাম
তুমি কোথায় কতদূর
আমার বেসুরে গীটার সুর বেঁধেছে, তোমার কাছে এসে
শুধু তোমায় ভালবেসে
আমার একলা আকাশ চাঁদ চিনেছে তোমার হাসি হেসে
শুধু তোমায় ভালবেসে
---------------------------------
Orginal Song Credit
---------------------------------
Film : Ekla Akash
Music: Jeet Ganguly
Lyricist : Sandipan Roy.
Marketed & Distributed by : Shree Venkatesh Films Pvt. Ltd.
---------------------------------
#আমারএকলাআকাশ
ভালো লাগার একটি গান | Bondhu Tomay Mone Pore (বন্ধু তোমায় মনে পড়ে) | Cover by Srb Das
Rongdhonu Valo Lage | রংধনু ভালো লাগে | Cover by Srb Das
If you like this video, plz make sure Like Comment & Share!
Don’t forget to hit the FOLLOW button on this page! :D
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dagonbhuiyan
Feni, 3900
Assalamualaikum, This is MM Abid, Nasheed Artist. For any enquiries. My youtube chennal "MM Abid" My Original Facebook Profile : https://www.facebook.com/profile.php?id=100045691...
Feni
Its all about Mehedi design.You can find simple and beautiful design.I am self taught henna artist.�