Feni Adhunik Dental Care
We are the finest Dental Clinic in Feni Town and customer satisfaction is our first priority.
সকল ধরনের দাঁতের সমস্যার জন্য, ব্যথামুক্ত বিশ্বমানের ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট নিয়ে এলো ফেনী আধুনিক ডেন্টাল কেয়ার ।
দাঁতের যত্নে খাবার:
দাঁতের সুস্বাস্থ্যের জন্য যত্নের পাশাপাশি প্রয়োজন হয় খাদ্যের। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, আয়োডিন, ফ্লোরিন ইত্যাদি দাঁতের জন্য অপরিহার্য। আর তা খাবারের মাধ্যমেই পূরণ করতে হয়।
১. ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার: ক্যালসিয়াম দাঁত ও মাড়িকে মজবুত করে। যেমন- দুধ, দই, পনির, কাঁটাযুক্ত ছোট মাছ, সয়াবিন, শিমের বিচি।
২. ভিটামিন সি জাতীয় খাবার: এগুলো মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া কমাতে সাহায্য করে। যেমন- আমলকি, পেয়ারা, লেবুজাতীয় ফল, মাল্টা, টমেটো, কাঁচা মরিচ।
৩. আয়োডিনযুক্ত খাবার: আয়োডিনযুক্ত খাবার হচ্ছে- বাঁধাকপি, ফুলকপি, সামুদ্রিক মাছ ও আয়োডিনযুক্ত লবণ।
৪. ভিটামিন বি১ জাতীয় খাবার: এগুলো দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যেমন- আটা, ডিমের কুসুম, মাছ, চিনাবাদাম।
সবাইকে মাহে রমজানের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। মাহে রমজান আমাদের জীবনে বয়ে আনুক সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি।
নিয়মিত স্কেলিং কেন প্রয়োজনীয়?
আমরা প্রতিদিন যে খাবার খাই তা দাঁতের চারপাশে জমা হয়। যদি আমরা সঠিক পদ্ধতিতে ও নিয়মিতভাবে দাঁত পরিষ্কার না করি তাহলে এসব খাদ্যকনাগুলো দাঁতের আবরন “পেরিওডেনটাল মেমব্রেনের” উপর শক্ত হয়ে জমে থাকে।এভাবে জমে জমে একসময় পাথরের মতো সৃষ্টি করে।একে ডেন্টাল সাইন্সে ক্যালকুলাস বলে।এইসব পাথর দীর্ঘদিন জমে থাকলে তা একসময় দাঁতের মেমব্রেনটিকে নষ্ট করে ফেলে এবং দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন রোগ যেমন জিনজিভাইটিস পেরিওডনটাইটিস, মাড়ি হতে রক্ত পড়া, মুখে দুর্গন্ধ, দাঁত শিরশির সহ নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে। দীর্ঘদিন যদি এই জমে থাকা ক্যালকুলাস প্ল্যাক রিমুভ না করা হয় তাহলে একসময় ঐ দাঁতে ক্যারিজ হয়ে যায়। তাই এই ক্যালকুলাস রিমুভ করার জন্যে প্রতি ছয় মাস পরপর একজন অভিজ্ঞ ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। তিনি আপনার দাঁত পরীক্ষা করে বলবে আপনার দাঁত স্কেলিং করা দরকার কিনা? এছাড়াও আমাদের দেশে অনেকে তামাক জাতীয় দ্রব্য যেমন বিড়ি সিগারেট পান সাদা পাতা জর্দা গুল সেবন করে যার ফলে দাঁতে বিশেষ করে সামনের দাঁতে কালো বা বাদামি দাগ পড়ে। প্রাথমিক অবস্থায় এইসব দাগ দূর করার জন্যে স্কেলিং খুবই আবশ্যক। সুতরাং স্কেলিং করলে দাঁত দুর্বল হয় না বরং তা মাড়ির রোগকে প্রতিরোধ করে যাতে মাড়ি হতে রক্ত পড়া, মুখে দুর্গন্ধ, দাঁত শিরশির করা ইত্যাদি সবই ঠিক হয়ে যায়।
দাঁতের যত্নে করণীয়
১. সুস্থ দাঁতের জন্য নিয়মিত সকালে নাস্তার পরে ও রাতে খাবারের পরে দুই বার সঠিকভাবে দুই মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। ব্রাশ করার সময় যথাসম্ভব আলতো করে সার্কুলার মোশনে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। ব্রাশটি ভালো মানের ও নরম হতে হবে। প্রতি ৩ থেকে ৫ মাস পর পর ব্রাশ পরিবর্তন করতে হবে।
২. দাঁত নিয়মিত ব্রাশ করার পাশাপাশি ফ্লস বা সুতা দিয়ে প্রতিটি দাঁতের ফাঁকের খাদ্যকণাগুলো বের করে ফেলতে হবে। তাহলে দাঁতের ফাঁকে খাদ্যকণা জমে থেকে মুখে দুর্গন্ধ হবে না।
৩. আরও একটি বিশেষ করণীয় হচ্ছে, জীবাণুনাশক মাউথ ওয়াশ দিয়ে অথবা এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে মুখ কুলিকুচি করা। তাতে দাঁতের ক্ষয় রোগ ও মাড়ির রোগ বেশিরভাগই প্রতিরোধ করা যায়।
৪. বাঁকা দাঁতে বেশি ময়লা জমে। তাই দীর্ঘসময় নিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। খাবারের পরে অবশ্যই কুলি করা উচিত। কারণ দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা চর্বি ও শর্করাযুক্ত খাবার দাঁতকে দ্রুত ক্ষয় করে ও দাঁতের মসৃণতা নষ্ট করে।
৫. দাঁত ব্রাশ করার সময় জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। টাং স্ক্রেপার অথবা ব্রাশ দিয়েই আস্তে আস্তে জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে।
৬. শরীরের মত মানুষের দাঁত-মুখেরও ব্যায়াম আছে। জাইলোকল জাতীয় চুইংগাম খেলে দাঁত ও মুখের মাসেলের ব্যায়াম হয়।
৭. টুথপিক ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। টুথপিক ব্যবহারে মাড়িতে ইনফেকশন হতে পারে। এ ছাড়া কয়লা, ছাই, মাটি, গাছের ডাল ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে না।
৮. পান, তামাক, জর্দা খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে, যা দাঁতের স্বাস্থের জন্য ভালো নয়। অনেক সময় মুখে ঘা, ক্ষত বা ক্যান্সারের কারণ হতে পারে এগুলো। তাই এগুলো বাদ দিতে হবে।
৯. ধূমপান করা থেকে বিরত থাকুন। সিগারেটে থাকা নিকোটিনের প্রভাবে দাঁতের অ্যানামেল ক্ষয় হতে থাকে। এতে দাঁতে কালো দাগ তৈরি হয়।
১০. দাঁতে বা মুখের ভেতরে যেকোনো সমস্যা হলে অবহেলা করা উচিত নয়। মুখের ভেতর কোনো পরিবর্তন দেখা দিলে (যেমন- ঘা, লাম্প ইত্যাদি) অতি দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।
১১. প্রতি ছয় মাসে অন্তত একবার ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে মুখ ও দাঁতের পরীক্ষা করাবেন। বছরে দু’বার পরীক্ষার ফলে আপনার দাঁত থাকবে সুরক্ষিত ও মজবুত।
শীতের সময় শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে মুখ ও দাঁতের কিছু সমস্যা বেশি দেখা যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো হতে পারে যন্ত্রণাদায়ক ও ঝুঁকিপূর্ণ। তাই কিছুটা বাড়তি যত্ন ও সতর্কতা প্রয়োজন। মুখের ভেতর, জিবের ওপর বা নিচে, গাল বা ঠোঁটের ভেতর, মাড়িতে, এমনকি নরম তালুতে একধরনের গোল বা ডিম্বাকৃতির লালচে ঘা দেখা যায়। শুষ্ক বাতাসের কারণে শীত মৌসুমে মুখের নরম টিস্যুগুলো সংক্রমণপ্রবণ হয়ে ওঠে। তাই শীতে এ ধরনের ঘা বেশি দেখা যায়। মুখে জমে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে মুখের লালা খুব দরকারি। কিন্তু শীতকালে শুষ্ক বাতাসের কারণে মুখে লালা কমে যায়। ফলে সংক্রমণ বেড়ে যায়। এ ছাড়া শীতে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তুলনামূলক কম থাকে। ঠান্ডা তাপমাত্রায় দাঁতের শিরশিরে অনুভূতি বাড়তে পারে। শীতে শুধু খাবার বা পানীয় নয়, ঠান্ডা বাতাসও দাঁতে শিরশির অনুভূতি বা ব্যথার কারণ হতে পারে। শীতকালে ঠান্ডাজনিত রোগ ও ফ্লু শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। এ কারণে মাড়িতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পায়, বাড়ে সংক্রমণের ঝুঁকি। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দাঁতের যত্নে আরও বেশি সচেতন হতে হবে। যদি আগে থেকেই মাড়ি ফোলা থাকে, রক্তপাত হয় বা ব্যথা হয়, তাহলে আগেভাগেই দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
স্কেলিং কেন জরুরি
দাঁতের নিয়মিত যত্ন নিশ্চিত করতে বছরে একবার হলেও চিকিৎসকের কাছে যাওয়া ভালো। দাঁতে দীর্ঘদিনের জমে থাকা ময়লা পরিষ্কারের জন্য ছয় থেকে এক বছরের মধ্যে স্কেলিং করানো জরুরি। দাঁতের ওপর পাথরের স্তর জমতে দেওয়া যাবে না। এতে দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত বেরিয়ে আসবে। মুখে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হবে, জানালেন শমরিতা মেডিকেল কলেজের সাবেক চিকিৎসক ও প্রভাষক নাজমুল ইসলাম। রাতে খাওয়া শেষে দাঁত ব্রাশের পর অবশ্যই মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। মাউথ ওয়াশ ব্যবহারের পর পানি ছাড়া আর কিছুই খাওয়া যাবে না। আধঘণ্টার মধ্যে পানিও খাওয়া ঠিক নয়।
নিয়ম করে দাঁত ব্রাশ, কুলকুচা, মাড়ি মালিশ—দৈনন্দিন এই কাজগুলো করলেই দাঁত ভালো থাকবে, এমনটা ভেবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই। এই কাজগুলো করার পরও দাঁতে সমস্যা হতে দেখা যায়। তাই দাঁতের সুস্থতায় কাজগুলো করলেই শুধু হবে না, করতে হবে ঠিকঠাকমতো।
শুধু দাঁত ব্রাশ করলেই হবে না, মানতে হবে সঠিক নিয়ম, করতে হবে ঠিকঠাকমতো। ডানে–বাঁয়ে করে দাঁত ব্রাশ করাটা ভুল প্রক্রিয়া। ওপর-নিচ করে দাঁত ব্রাশ করতে হবে দুই থেকে তিন মিনিট। অনেকেই ভাবেন, বড় হয়ে গেলেই বুঝি বড় ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে, তা কিন্তু নয়। খেয়াল রাখতে ব্রাশটি মাড়ির শেষ সীমানা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে কি না। আর সেটা বেবি টুথ ব্রাশ হলেও অসুবিধা নেই। তবে ব্রাশ কেনার আগে খেয়াল রাখতে হবে, ব্রাশের ওপরের অংশটি যেন নরম হয়। শক্ত হলে মুখের চামড়ার ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তিন মাস পরপর অবশ্যই টুথ ব্রাশ বদলে ফেলতে হবে।
দাঁতের ঘরোয়া টোটকা
আমাদের ঘরে থাকা সামগ্রী দিয়েও দাঁতের যত্ন নেওয়া যায়। টুথ পেস্টের সঙ্গে লবঙ্গের পেস্ট যুক্ত করে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের গোড়া শক্ত হয়া। নিমপাতা, দারুচিনির পেস্টও দাঁতের জন্য ভালো। দাঁতের ব্যথা কমাতে গরম পানিতে নিমপাতা, লবণ কিছুক্ষণ রেখে কুলকুচি করলে ভালো কাজ দেয়। তবে দাঁতের প্রধান ঘরোয়া টোটকা হতে পারে লবঙ্গ। দিনে একবার শুধু লবঙ্গ বেটেও যদি দাঁতে লাগানো হয়, তাহলে দেখবেন, মুখমণ্ডলে জমে থাকা নীরব রোগগুলো অনেকটাই চলে গেছে। দাঁতের হলদে ভাব দূর করতে লেবুর রসের সঙ্গে লবণ মিশিয়ে ব্রাশ করতে পারেন। বিবর্ণ দাঁত হয়ে উঠবে ঝকঝকে। আবার মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সহজ সমাধান হতে পারে কমলার খোসা। প্রতিদিন সকালে কিংবা দিনের যেকোনো সময়ে কমলার খোসা চিবিয়ে খেলে দাঁতের মাড়িও ভালো থাকে।
কারও ৮০ বছর বয়সেও দাঁত মজবুত, কারও কম বয়সেই দাঁত নড়ে যায়। ছোটদের দুধদাঁত নির্দিষ্ট সময় পর নড়ে গিয়ে পড়ে যায়। এরপর সেখানে স্থায়ী দাঁত ওঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু স্থায়ী দাঁত নড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। নানা কারণে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
*কারণ*
সঠিক নিয়মে দাঁত পরিষ্কার না করলে অথবা দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে থাকলে দাঁতের ধারক–কলাতে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। এতে দাঁত নড়ে যায়।
কোনো কারণে মুখে আঘাত পেলে দাঁত নড়ে যেতে পারে। জোরে শক্ত কোনোকিছুতে কামড় দিলেও দাঁত নড়ে যেতে পারে।
অনেকের দাঁতে দাঁত ঘসার বা কামড়ানোর বদভ্যাস আছে, যাকে ‘ব্রুকসিজম’ বলে। অনেকের দাঁত এলোমেলো, উঁচু–নিচু বা বাঁকা থাকে। এসব ক্ষেত্রে দাঁত পরিষ্কার রাখা কষ্টসাধ্য এবং কোনো কোনো দাঁতে অতিরিক্ত চাপ পড়ার ঝুঁকি থাকে। এসব কারণেও দাঁত নড়ে যেতে পারে।
ক্যালসিয়াম বা ভিটামিন ডি–স্বল্পতায় চোয়ালের হাড়সহ সব হাড়ই ক্ষয় (অস্টিওপোরোসিস) হতে পারে। চোয়ালের হাড় ক্ষয় হলে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
প্রোজেস্টেরন ও এস্ট্রোজেন হরমোনের ওঠা-নামার জন্য গর্ভকালীন সময় ও মেনোপোজের পর হাড় ক্ষয় হয়ে দাঁত দুর্বল হতে পারে।
অর্থোডন্টিক চিকিৎসা, ফিলিং বা ক্যাপ পরানো যথাযথ না হলে বা পাশের দাঁতের সঙ্গে সংযোগ যথাযথ না হলেও দাঁত নড়ে যেতে পারে।
ক্রনিক রোগ, বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যানসার, শ্বাসকষ্ট, ভিটামিন ও খনিজ স্বল্পতা বা কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এবং ধূমপান থেকেও মাড়িতে প্রদাহ হয়। এতে অকালে দাঁত নড়ে যেতে পারে।
*করণীয়*
প্রকৃত পরিচর্যার মাধ্যমে দাঁত সুস্থ ও মজবুত রাখা সম্ভব। সকালের নাস্তা ও রাতের খাবারের পর দুই মিনিট ধরে প্রতিটি দাঁতের পৃষ্ঠকে পরিষ্কার করতে হবে। টুথপিক বা কাঠির পরিবর্তে ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করতে হবে।
খাদ্যতালিকায় চিনিযুক্ত খাবারের পরিবর্তে মৌসুমি তাজা শাকসবজি, ফলমূল, দুধ, টক দই, ছোট মাছ, সামুদ্রিক মাছসহ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সিযুক্ত খাবার রাখার চেষ্টা করতে হবে।
মুখ শুষ্ক বা অন্যান্য রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে মাউথওয়াশ ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাড়ি ফুলে গেলে বা রক্ত পড়লে স্কেলিংয়ের মাধ্যমে দাঁতের পৃষ্ঠে জমা ব্যাকটেরিয়াল প্লাক বা ক্যালকুলাস দূর করতে হবে। দেরি হলে অনেক সময় রুট প্ল্যানিং, গ্রাফটিং, কামড় শুদ্ধকরণ, বাইট প্লেট, স্প্লিনটিংয়ের মতো চিকিৎসার দরকার হতে পারে।
দাঁত ফেলে দেওয়ার পর কৃত্রিম দাঁত সংযোজন করা দরকার। তা না হলে অন্য দাঁত নড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
বছরেকমপক্ষেএকবারদন্তচিকিৎসকেরপরামর্শনেওয়াউচিত।
শীতে মুখ ও দাঁতের সমস্যা এড়াতে কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। প্রতিদিন দুবার দাঁত ব্রাশ করুন। টুথব্রাশের বয়স তিন বা চার মাসের বেশি হলে নতুন ব্রাশ ব্যবহার করুন। তাড়াহুড়া করে বা দুই মিনিটের বেশি সময় ধরে দাঁত ব্রাশ করবেন না। এতে অ্যানামেল ক্ষয় হতে পারে। দাঁতের ভেতর আটকে থাকা খাদ্যকণা দূর করতে ফ্লস ব্যবহার করুন। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে প্রতিদিন একবার ফ্লোরাইডযুক্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন। প্রচুর পানি পান করুন। আঁশযুক্ত ফল ও শাকসবজি, ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম–সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। এ সময়ে মুখ ও দাঁতের সমস্যা দেখা দিলে দেরি না করে দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
দাঁতের জন্য ভালো খাবার, মন্দ খাবার
সকল ধরনের দাঁতের সমস্যার জন্য, ব্যথামুক্ত বিশ্বমানের ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট নিয়ে এলো ফেনী আধুনিক ডেন্টাল কেয়ার ।
দাঁতের সঠিক যত্নে কিছু করণীয়
১. আপনার টুথ ব্রাশ প্রতি তিন মাস পর পর বদলান।
২. প্রতিদিন দুধ পান করার চেষ্টা করুন, এটি আপনার ক্যালসিয়াম বাড়ায়। ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে।
৩. টুথব্রাশ এমন হতে হবে যেন সহজেই তা gumline এর দিকে বাঁকানো যায়। একটি ছোট বৃত্তাকার গতিতে আপনার দাঁতের ভেতরে, বাইরে, উপরে এবং GUM লাইনের নিচে ব্রাশ করুন। কোমল পানীয় পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং চিনিযুক্ত খাবার আপনার দাঁত থেকে দূরে রাখুন।
৪. খুব শক্ত ব্রাশ আপনার মাড়িতে আঘাত করে রক্ত ঝড়াতে পারে আর খুব নরম ব্রাশ প্লাক দূর করতে পারে না। তাই মাঝারি ধরনের ব্রাশ ব্যবহার করুন।
৫. যখন আপনার সামনের দাঁতের ভেতর পাশ ব্রাশ করবেন, প্রথমে টুথব্রাশকে আপনার দাঁতের ডান পাশের উপর রাখুন। এরপর ব্রাশ নিচে এবং উপরের দিকে সরিয়ে প্রতিটি দাঁত ব্রাশ করবেন। এই পদ্ধতি প্রতিটি দাঁতের জন্য বেশ কয়েকবার করে করুন।
৬. দাঁত ব্রাশ করার পরে মুখে মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন।
Wishing you and your family all the blessings of Allah this day of Eid.
দাঁতের ডাক্তার ভীতিঃ
অনেক রোগী চিকিৎসা করাতে খুব ভয় পান। দাঁত অনেক সংবেদনশীল অঙ্গ। দাঁতের মধ্যে ড্রিল করা বা মুখের ভেতরে ইনজেকশন দেবার সময় অনেক রোগী ভয় পেয়ে থাকেন। অনেকে ভয়ের কারনে অস্থির হয়ে পরেন, এতে চিকিৎসা দেওয়া কঠিন হয়ে যায়। জেনে রাখা ভাল যে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং নতুন নতুন পদ্ধতি সংযোজনের মাধ্যমে বর্তমানে দাঁতের চিকিৎসা বলতে গেলে একদম বিনা ব্যাথায় দেয়া সম্ভব।
নববর্ষের নবরূপ রাঙিয়ে দিক প্রতিটি মুহূর্ত। সুন্দর সমৃদ্ধ হোক আগামীর দিনগুলো । শুভ নববর্ষ
ফেনী আধুনিক ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার |
বিশেষজ্ঞ নিওরোলজিষ্ট, ফিজিক্যাল মেডিসিন এবং রেজিষ্টার্ড ফিজিওথেরাপিস্ট ও আধুনিক যন্ত্রপাতি এর সমন্বয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার |
শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক ( জহিরিয়া মসজিদের উত্তর পাশে ), কুয়েত টাওয়ার, ডাক্তারপাড়ার মুখে, ফেনী । মোবাইলঃ ০১৭৯২-৭৯১৫৩০, ০১৮৬৫-২০২৮০৬
দাঁতে ক্রাউন/ ক্যাপ কিভাবে করা হয়??
বর্তমানে ক্রাউন ম্যাটেরিয়াল হিসেবে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত হয় পোরসেলিন ফিউসড মেটাল বা সিরামিক। রুট ক্যানেলের পর আপনার দাঁতটিকে সঠিক আকৃতিতে কেটে নির্দিষ্ট আকার দেওয়া হয়। তারপর আপনার দাঁতের রঙের সাথে রঙ নির্ধারণ করে দাঁতটির সঠিক ছাপ নিয়ে সেটা ডেন্টাল ল্যাব থেকে ওই আকৃতির ও নির্ধারিত রঙের ক্যাপ তৈরি করা হয়।যা ওই দাঁতের উপর বসিয়ে বিশেষ ধরনের ডেন্টাল সিমেন্ট দিয়ে আটকিয়ে দেওয়া হয়।যদি আপনার ডেন্টিস্ট মনে করে আপনার দাঁতের উপরের অংশ অনেক বেশী ভাঙ্গা বা দাঁত অনেক দুর্বল সেক্ষেত্রে অনেক সময় দাঁতের গোঁড়ায় একটি মেটালের খুঁটি বসিয়েও ক্রাউন করা হয়। একে পোস্ট ক্রাউন বলে। এতে দাঁতটি আরও মজবুত ও দীর্ঘস্থায়ী হয় l
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
SSK Road
Feni
3900
Opening Hours
Monday | 09:00 - 20:00 |
Tuesday | 09:00 - 20:00 |
Wednesday | 09:00 - 20:00 |
Thursday | 09:00 - 20:00 |
Friday | 09:00 - 20:00 |
Saturday | 09:00 - 20:00 |
Sunday | 09:00 - 20:00 |
1st Floor, Nur Garden (beside Nuria Masjid), Academy Road
Feni, 3901
Affordable & world class Dental Treatment is provided. We Care for the Healthy Smile of your Family.
Master Tower (1st Floor), Opposite Of Alkamy Hospital, S. S. K Road
Feni
Provides all kinds of oral&dental mangement ◆Tooth whitening ◆Cosmetic dentistry ◆Endodontic therapy ◆Root canal treatment ◆Implant ◆Crown Bridge ◆Digital smile designer
Dhaka Dental Surgery, Grand Trunk Road, Bashpara Mor Above Dutch Bangla ATM Booth, Momota Diagnostic Center 3rd Floor
Feni, 3900
All Kinds Of Dental Treatments Are Availble Here At A Reasonable Price Rate
গুদাম কোয়ার্টার(এবি ব্যাংক এর নিচে)
Feni
প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা বিকা?
Orient Dental Care. Monir Mansion (1st Floor) 182/1, S. S. K. Road, Opposite Of Eastern Bank. Ex-Chistiya Hospital's Lane
Feni, FENI-3900
smile with confident.an ideal home of quality dental treatment.
529 North Drive Para Road
Feni, 3900
ISLAM DENTAL CARE � A HOUSE OF COMPLETE DENTAL SOLUTION �A COMPUTARIZED DIGITAL DENTAL CLINIC.