জয় জগন্নাথ-joy jagannath

সনাতন ধর্মের কথা

05/01/2024
13/12/2023

জয় জগন্নাথ

26/11/2023

জয় জগন্নাথ 🙏🙏🙏

03/10/2023

সবাই মনোযোগ দিয়ে দেখেন তো, আপনাদের চোখে কিছু পড়ে কিনা, প্রভু জগন্নাথ দেবের অসীম লীলা।

03/10/2023

জয় বাবা লোকনাথ 🙏❤️

02/10/2023

জয় জগন্নাথ 🙏🙏🙏
সকল ভক্তবৃন্দ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আমার আইডি টা একটু ফলো করবেন হরে কৃষ্ণ।

01/10/2023

খন্ড খন্ড করি দেহ যায় যদি‌ প্রাণ,
তথাপিও না ছাড়িব এই বদনে মধুর হরিনাম,

জয় নামাচার্য হরিদাস ঠাকুর কি জয়🙏❤️🙏

01/10/2023

জয় জগন্নাথ 🙏❤️ joy Jagannath

23/08/2023

—হিন্দু সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করে যারা খুশি শুধু তারাই বলুন.!!

- হরেকৃষ্ণ- ❤️🙏

23/08/2023

বার বার জন্ম মৃত্যুর চক্রে
আবর্তিত হওয়ার বিপর্যয় থেকে
পরিত্রাণের একমাত্র উপায় হল,
কৃষ্ণের চরণে আশ্রয় গ্রহন করা।

হরে কৃষ্ণ 🙏

21/08/2023

He Giri Dhari Krishna Murari __ হে গিরিধারী কৃষ্ণ মুরালী। ❤️🙏

21/08/2023

মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেব যিনি ছিলেন স্বয়ং রাধাকৃষ্ণের যুগল অবতার। তাঁর অন্তরাঙ্গের ভাব ছিলেন শ্রীকৃষ্ণ এবং বহিরাঙ্গের ভাব শ্রীমতী রাধারানি । এই কলিযুগের মানুষকে উদ্ধার করতে তিনি স্বয়ং নবদ্বীপের মাটিতে অবতীর্ণ হন। তিনিই সর্বপ্রথম এই মহামন্ত্র আমাদের সবার মাঝে বিলিয়ে যান যা এই কলিযুগে জীবের মুক্তির একমাত্র রাস্তা।

জয় গৌর ❤️🙌
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

19/08/2023

- আপনি কী জানেন রোজ যখন আপনি রাধা কৃষ্ণের পোষ্টে হরে কৃষ্ণ লিখে যান এর ফলে কি হয় ?

এর ফলে আপনার পাপ ক্ষয় হয় এবং আপনি ধীরে ধীরে ভগবান এর চোখে প্রিয় হয়ে উঠছেন ।
ভগবান এর জন্য কিছু করলে সেটা বৃথা হয় না যদি আপনি ভগবান এর জন্য একটু কর্ম করেন বা আপনি দিনে একটি বার হলে ও ওনার নাম নেন উনি কিন্তু ঠিক হিসেব করে রেখে দেন । উনি দয়াময় ওনাকে একটু ভালোবাসলে উনি আপনাকে তাঁর থেকে বেশি ভালোবাসা দেবেন ।

❤️🙏হরে কৃষ্ণ-রাধে রাধে🙏❤️

16/08/2023

হরে কৃষ্ণ 🙏

16/08/2023

মা-বাবার প্রতি প্রত্যেক ছেলেমেয়ের এমন ভক্তি থাকা উচিত।🙏❤️

11/08/2023

কী দিয়া পূজি ভগবান।
আমার বলে কিছু নাহি হরি
সকলই তোমারই যে দান॥
মন্দিরে তুমি, মুরতিতে তুমি
পূজার ফুলে তুমি, স্তব-গীতে তুমি,
ভগবান দিয়ে ভগবান পূজা
করিতে – তুমি যদি ভাব অপমান॥
কেমন তব রূপ দেখিনি হরি,
আপন মন দিয়ে তোমারে গড়ি,
হাস না কাঁদ তুমি সে রূপ হেরি,
বুঝিতে পারি না – তাই কাঁদে প্রাণ॥
কোটি রবি শশী আরতি করে যার
মৃৎ-প্রদীপ জ্বালি আমি দেউলে তার,
বন-ডালায় পূজা-কুসুমসম্ভার
যোগী মুনি করে যুগ যুগ ধ্যান।
কোথায় শ্রীমুখ তব কোথায় শ্রীচরণ,
চন্দন দিব কোনখান॥

10/08/2023

#প্রভু_শ্রী_জগন্নাথদেবের_লীলাপর্ব_৫২
#দয়ানা_চোর_শ্রীজগন্নাথ🙏

👏 পুরী জগন্নাথ মন্দিরে বিগ্রহ সমূহকে শয়ন দেওয়ার পর মন্দিরের দ্বারগুলি বন্ধ করার পর একটি বিশেষ প্রথা মেনে চলা হয়। বিগ্রহ সমূহ থেকে যদি কোন বস্তু যেমন বস্ত্র, অলঙ্কার বা ময়ূর পুচ্ছ ইত্যাদি পড়ে যায়, তাহলে সেই বিশেষ বস্তুটিকে পরদিন সকালে রাজার কাছে নিয়ে যাওয়া হয় এবং অত্যান্ত মর্যাদা সহকারে সেই বস্তুটি অর্পণ করা হয়।
একদিন সকালে যখন রাজা তার ঘনিষ্ঠ পার্ষদদের সঙ্গে পাশা খেলছিলেন, তখন মন্দির থেকে দুজন সেবক একটি শাড়ীর টুকরো নিয়ে আসল, যেটি পূর্ব রাতে বিগ্রহ সমূহ থেকে পতিত হয়েছিল। রাজা খেলায় অত্যন্ত মগ্ন ছিলেন, ডান হাতে তিনি তার পাশা নিক্ষেপ করছিলেন। যখন তিনি শুনলেন যে সেবকগণ জগন্নাথপ্রসাদ নিয়ে এসেছেন, তিনি অমনোযোগের সঙ্গে তার বাম হাতটি বাড়িয়ে দিলেন প্রসাদটি গ্রহণের জন্য। রাজা ওই শাড়ী প্রসাদের দিকে কোনো মনোযোগ দিলেন না, তিনি সেটিকে আনমনা হয়ে মাটিতে ফেললেন।
যখন পাশা খেলা শেষ হল এবং রাজা সেই প্রসাদ নিয়ে তার কক্ষে ফিরে এলেন, তিনি অকস্মাৎ উপলব্ধি করলেন যে তিনি খুব গর্হিত অপরাধ করে ফেলেছেন। তিনি পাশা খেলায় এতটাই মগ্ন ছিলেন যে তিনি ওই শাড়ী প্রসাদ গ্রহণে শ্রদ্ধাপূর্ণ মনোযোগ দিতে পারেননি, তিনি সেটিকে তার বাম হস্তে গ্রহণ করেছেন। তিনি এটিকে একটা অপরাধ বলে গণ্য করলেন এবং নিজেকে দোষারোপ করতে লাগলেন, “কি করে আমি এই রকম গর্হিত অপরাধ থেকে মুক্ত হব?
প্রভুর দয়া লাভ করতে আমি এখন কি প্রায়শ্চিত্ত করব? এই সব রাজকীয় ঐশ্বর্য্যে কি লাভ? এই রকম অনুতাপ করতে করতে রাজা আহার ত্যাগ করলেন। তিনি অত্যন্ত দুশ্চিন্তা গ্রস্ত হলেন কিন্তু কাউকে কিছু বললেন না। তিনি এইভাবে পুরো এক সপ্তাহ মৌন হয়ে উপবাস করে রইলেন।
পরিশেষে রাজা সিন্ধান্ত করলেন, আমি আমার বামহস্ত দিয়ে জগন্নাথ প্রসাদ গ্রহণ করেছি। আমার জন্য উপযুক্ত প্রায়শ্চিত্ত হচ্চে এই বাম হস্তটি কেটে ফেলা। রাজা এইজন্য একটি পরিকল্পনা করলেন এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী তার মন্ত্রীকে ডেকে বললেন, “ প্রতি রাতে আমি ভূতের ভয়ে ভীত হয়ে পড়ি।
আমি দেখতে পাই জানালা দিয়ে একটি হাত আমার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করেছে। রাজার কাছ থেকে এই কথা শ্রবণ করে মন্ত্রী সেই ভূত তাড়াতে অনেক তান্ত্রিকদের ডাকলেন। তান্ত্রিকরা প্রাসাদে এসে সব ধরণের পূজা করলেন। রাজা বললেন প্রতি রাতের মত গত রাতেও আমি দেখলাম একটি হাত আমার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করছে, যদিও হাতটি আমাকে স্পর্শ করেনি।’’
মন্ত্রী প্রস্তাব দিলেন, “রাজামশাই, আজ আমি একটি তলোয়ার নিয়ে ঐ শয়ন কক্ষের কাছে পহারায় থাকব।” মন্ত্রীর একথা শুনে রাজা খুব খুশি হলেন। মধ্য রাত্রিতে মন্ত্রী দেখলেন কেউ যেন জানালা দিয়ে ওই কক্ষের মধ্যে একটি হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। যখনই তিনি এই দৃশ্য দেখলেন তৎক্ষণাৎ তিনি তার তীক্ষ্ণ তলোয়ার দিয়ে এক কোপে হাতটি কেটে ফেললেন।
পরদিন সকালে মন্ত্রী তার কেটে ফেলা সেই ভূতের হাতটি নিয়ে রাজাকে দেখাতে গেলেন। রাজা তা দেখে খুবই খুশি হলেন এবং তৎক্ষণাৎ মন্ত্রীকে তার সাহসিকতার জন্য পুরস্কৃত করলেন। কিন্ত হঠাৎই মন্ত্রী লক্ষ্য করলেন যে রাজার বাম হাতটি নেই। মন্ত্রী তার গর্হিত ভুলের জন্য অনুতাপ করতে লাগলেন। আমি মহাপাপ করেছি।’’
মন্ত্রী রাজা নানাভাবে স্তুতিবাক্য দিয়ে শান্ত করতে লাগলেন। বহু অনুশোচনার পর মন্ত্রী রাজার কেটে ফেলা বাম হস্তটি নিয়ে জগন্নাথ বল্লভ নামক উদ্যানে গেলেন। সেখানে তিনি সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে রাজার ওই হাতটিকে সমাধিস্থ নামক উদ্যানে নিয়ে গেলেন। সেখানে তিনি সম্মানের সঙ্গে রাজার ওই হাতটিকে সমাধিস্থ করলেন।
এই ভাবে রাজা তার বাম হস্তটি হারালেন। মন্দিরে একটি বিধি রয়েছে যে যদি কারও কোনো শারীরিক ত্রুটি থাকে যেমন অন্ধত্ব, পঙ্গুত্ব, কুজ্ব, কোনো অঙ্গহানি অথবা বড় ব্যাধি যেমন যক্ষ্বা বা কুষ্ঠ ইত্যাদি থাকে, তবে তিনি মন্দির কক্ষের অভ্যন্তরে গিয়ে ভগবানের সেবা করতে পারবেন না।
এই কারণে রাজা মন্দিরে গিয়ে কোনো সেবা করার যোগ্যতা হারালেন। এজন্য যে ব্যক্তিকে নিযুক্ত করেছিলেন তার নাম ছিল মুদিরথ। সেবা হাতে বঞ্চিত হয়ে রাজা প্রভুর বিরহে খুব কাতর হলেন। সেজন্য তখন থেকে তিনি জগন্নাথবল্লভ উদ্যানে গিয়ে পুষ্প তুলসী চয়ন করে প্রতিদিন শ্রীজগন্নাথদেবের জন্য মালা গাঁথতে লাগলেন।
একদিন রাজা উদ্যানে গিয়ে একটি ফুলের গাছ দেখতে পেলেন, যার থেকে সুন্দর এক দিব্য সুগন্ধ নিঃসৃত হয়ে চতুর্দিক আমোদিত করছিল। রাজা গাছটিকে সনাক্ত করতে পারলেন না এবং সেজন্য তিনি মালীর কাছে গিয়ে গাছটির নাম জিজ্ঞাসা করলেন। মালীও গাছটিতে সনাক্ত করতে পারল না।
রাজা মালীকে আদেশ করলেন প্রতিদিন গাছটির সুন্দর তত্বাবধান করতে। রাজা শ্রীজগন্নাথদেবকে নিবেদনের জন্য খুবই অভিলষিত হলেন তবুও তিনি প্রথমে ওই বৃক্ষটির পরিচয় জানতে চাইলেন। একদিন রাজা যখন উদ্যানের মধ্য দিয়ে হাঁটছিলেন তখন তিনি লক্ষ্য করলেন যে কেউ একজন ওই ফুল গাছটির ডালপাতা কেটে নিয়ে গেছে। তিনি মালিকে জিজ্ঞাসা করলেনও ‘‘ এই কাজ কে করেছে?’’ মালি উত্তর দিতে পরলো না, তবে সে লক্ষ্য করছে যে গত কয়েকদিন ধরেই এমনটা হচ্ছে---।
একথা শুনে রাজা মালীর উপর ভীষণ ক্রুদ্ধ হলেন। রাজা মালীকে কারারুদ্ধ করেন। রাজা আদেশ দিলেন যে পরদিন অবহেলার শাস্তি স্বরূপ মালীর শিরচ্ছেদ করতে হবে। কারারুদ্ধ মালী শ্রীজগন্নাথদেবের কাছে প্রার্থনা করল, “হে প্রভু জগন্নাথ! আমি নিজে কোনো অন্যায় করিনি, কিন্তু এই রাজা কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে দন্ড দিতে উদ্যত হয়েছেন। এটিই কি আপনার অভিলাষ?”
শ্রীজগন্নাথদেব তাঁকে বললেন, “হে রাজন, তুমি যে মালীকে কারারুদ্ধ করেছ, সে নির্দোষ। বাস্তবিক পক্ষে ওই গাছের ডালপাতা অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার তার কোনো ভূমিকা নেই। তোমার মত সেও আমার মহান ভক্ত। প্রকৃতপক্ষে আমি এই গাছটির সুরভিত ফুলগুলিকে খুব পছন্দ করি। তুমি এই গাছের ফুল আমাকে নিবেদন করতে অভিলাষ করেছিল, কিন্তু এটি কি গাছ তা না জানার জন্য তুমি নিবেদন করতে অনিচ্ছুক ছিলে। এই পুষ্প বৃক্ষ আমার বিশেষ প্রিয় কেন তা তোমাকে বলছি।

“তোমার অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত স্বরূপ তোমার মন্ত্রীর মাধ্যমে তোমার বামহস্তটি কেটে ফেলেছিলাম। এরকম একটি ভুল করার জন্য অনুতাপক্লিষ্ট হয়ে মন্ত্রী তোমার ঐ হস্তটি কেটে নিয়ে এই উদ্যানে সেটিকে সমাধিস্থ করেছে। আমার প্রতি তোমার ভক্তির কারণে যে স্থানে হস্তটি প্রোথিত করা হয়ছিল, সেই স্থানে সুগন্ধ যুক্ত এই বিশেষ গাছটি জন্মেছে। গাছটি আমার এত প্রিয়।
এই গাছটি দায়নগাছ নামে পরিচিত (‘দায়ন' শব্দটি এসেছে দয়া বা করুণা থেকে)। বস্তুত আমিই প্রতিদিন এই গাছের ফুলপাতা চুরি করি। এই মালীর কোনো দোষ নেই, তুমি মালীকে মুক্ত করে দাও। আমার কৃপায় তোমার বাম হস্তটি তুমি ফিরে পাবে এবং তুমি মন্দিরে আবার আমার সেবায় নিয়োজিত হতে পারবে। আজ থেকে এই মালী 'দয়ান মালী নামে প্রসিদ্ধ হবে।
চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্দশী তিথি। তুমি এই দয়ান বৃক্ষের পাতা ও ফুল চুরি উপলক্ষ্যে একটি উৎসবের আয়োজন করবে। এই কথা বলে শ্রী জগন্নাথদেব রাজার স্বপ্ন হতে অদৃশ্য হলেন। তৎক্ষণাৎ রাজা ঘুম থেকে জেগে উঠলেন এবং সবিস্ময়ে লক্ষ্য করলেন যে তিনি তার বাম হাতটি ফিরে পেয়েছেন। তার প্রতি প্রভু শ্রীজগন্নাথের মহা অনুকম্পার কথা ভেবে রাজা অশ্রুমোচন করতে লাগলেন এবং বরাবর প্রভু শ্রীজগন্নাথের উদ্দেশ্যে সাষ্টাঙ্গ প্রণিপাত করতে লাগলেন। রাজা মালীকে মুক্ত করে দিলেন।
পরদিন প্রভাতে শ্রীজগন্নাথদেবকে দয়ান বৃক্ষের পুষ্পপত্রে বিভুষিত করা হল। তারা ওই উদ্যানে শ্রীজগন্নাথদেবের দয়ান চুরির লীলা উপলক্ষ্যে উৎসব করলেন। তারপর থেকে শ্রীজগন্নাথবল্লভ উদ্যানে প্রভুর এই দয়ান পুষ্প-পত্র চুরি উপলক্ষে প্রতি বছর চৈত্রমাসে তিথিতে এই উৎসব অনষ্ঠিত হয়। ঐ দয়ান বৃক্ষের সুরভিত পত্র পুষ্পে শোভিত হয়ে প্রভু জগন্নাথ দর্শন করে থাকেন।
জয় দয়ানা চোর শ্রীজগন্নাথ🙏🙏🙏
ভগবান শ্রীজগন্নাথদেবের এই অদ্ভুত লীলাটি আপনার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে।❤️🙏 জয় জগন্নাথ🙏❤️

09/08/2023

হরি বোল,
রাধে রাধে কৃষ্ণ কৃষ্ণ 🙏🙏

08/08/2023

জয় রাধা মাধব।

07/08/2023

🙏🙏জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏
ভক্তের ভগবান শ্রীকৃষ্ণ 🙏❤️
রাধে রাধে
#কৃষ্ণ_নাম
#রাধেকৃষ্ণ

06/08/2023

দুই দিনের দুনিয়া,
এতো অহংকার করে,
কি লাভ,
👉একবার হরে কৃষ্ণ৷ 👉লিখুন প্লিজ। 🙏🙏

06/08/2023

জয় শ্রীকৃষ্ণ
রাধে রাধে।

05/08/2023

সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে দেখে থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখে যাবেন। 🙏🔱 হর হর মহাদেব 🔱🙏

05/08/2023

জয় বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী।
#জয়বাবালোকনাথ

04/08/2023

Joy Jagannath জয় জগন্নাথ 🛕🙏❤️

04/08/2023

শ্রী শ্রী শ্রীমদ্ভগবদগীতা 🙏❤️

03/08/2023

✨❤ভগবান সুখ আর দুঃখ দিয়ে কি পরীক্ষা নেন ?🌿❤

✨❤ ভগবান সুখ দেন পরীক্ষা নেয়ার জন্য, আর দুঃখ দেন তাকে ডাকার জন্য । এখন প্রশ্ন হলো কেন এমন ?🌿❤

✨❤যখন আপনার কোনো কিছু প্রয়োজন হয়, শারীরিক কষ্ট হয়, মানসিক চিন্তা মাথায় আসে, অথবা আপনজন হারানোর ভয় হয়, আর্থিক সমস্যা দেখা দেয়, বিপদে পড়েন ইত্যাদি ধরনের কষ্ট আসলে বা আসার ভয়ে আপনি সর্বদা ভগবানের নাম করেন বা করতে থাকতেন। তখন ভাবেন ভগবান আপনাকে রক্ষা করবেন ।🌿❤

❤✨কিন্তু যখন মানুষ সুখে থাকে, আর্থিক ভাবে অনেক টাকা পয়সা থাকে, কাছের মানুষ, প্রিয়জন আপন হয়ে যায়, পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে ফেলে,ব্যবসায় উন্নতি হয়, কোনো কষ্ট থাকে না, দেখা যায় অধিকাংশ মানুষ ভগবানের নাম নেওয়া ভুলে যায়। ❤✨

❤✨তখন তাদের মনেও থাকে না,
কষ্টের দিনে কাকে ডেকে উদ্ধার হয়েছিলো বা প্রাপ্তি পেয়েছিলো সে । আর সেই ব্যক্তিই সুখ আসার সাথে সাথে যাকে ডেকে উদ্ধার হয়েছিলো তাকে ভুলে যায় ।🌿❤

✨❤ এবার ভাবুন ভগবান আমাদের দুঃখ দিয়ে পরীক্ষা নেয় , নাকি সুখ দান করে পরীক্ষা নেয় ?🌿❤

🌿❤ভগবান দুঃখ দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকেন, কেননা তখন তাকে তার ভক্তরা স্মরণ করবেন, কারন ভক্তের এখন উদ্ধার হতে হবে । ভক্তের ভালো কিসে হবে, এছাড়া ভক্তকে উদ্ধার করাই মূল লক্ষ্য । কিন্তু সুখ দিয়ে ভগবান চুপ করে বসে থাকেন আর দেখেন তার ভক্ত প্রকৃত সুখ পেয়ে তার নাম কতোটা স্মরণ করেন, তার কতোটা ভজন করেন ।✨❤

✨❤যে ব্যক্তি এই জড় জাগতিক সুখকে তুচ্ছ মনে করে ভগবানের চরণে নিজেকে উজাড় করে দেন সেই প্রকৃত সুখী হয়ে যান।🌿❤

✨❤ তাই সুখে থাকি আর দুঃখে থাকি মুখে যেন সর্বদা থাকে রাধে কৃষ্ণ নাম। 🌿❤


❤👏 হরে কৃষ্ণ ❤👏

Photos from জয় জগন্নাথ-joy jagannath's post 03/08/2023

জয় জগন্নাথ জয় বলরাম জয় সুভদ্রা।

03/08/2023

Radhe Radhe Krishna Krishna, ❤️🥀

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Feni?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Hare krishna
Hare krishna
Hare krishna 🙏❤️🥰
Hare krishna 🙏❤️🪔
হরে কৃষ্ণ 🙏💖
প্রভুর মুখের বোল হরি বোল হরি বোল। 🙏#viralreels #viralkrishna
—হিন্দু সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করে যারা খুশি শুধু তারাই বলুন.!!- হরেকৃষ্ণ- ❤️🙏
হে গিরিধারী গোপাল শ্যাম 🙏❤️
He Giri Dhari Krishna Murari __ হে গিরিধারী কৃষ্ণ মুরালী। ❤️🙏

Category

Telephone

Website

Address


Feni

Other Public Figures in Feni (show all)
Feni City Feni City
Feni

simple page

Mehedi HASAN Mehedi HASAN
Feni

লাইক দিয়ে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ�।

Samiul Tv Samiul Tv
Feni, 3921

Hi, i Am Nazrul Islam. From Bangladesh. Welcome To My page. like | Comment | Share

দৃশ্যকথা দৃশ্যকথা
Master Para
Feni, 3900

Astagfirullah Astagfirullah
Feni Town
Feni, 4499

I am Muslim �� لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ مَحَمَّدُ رَّسُوْل?

Abu Sayeed Abu Sayeed
Feni

এডিটের মাইরে বাপ

Okay কাকা Okay কাকা
Feni

wellcome

𝙰𝙸 𝚃𝙰𝙽𝚅𝙸𝚁ツ 𝙰𝙸 𝚃𝙰𝙽𝚅𝙸𝚁ツ
Ssk Road Feni
Feni

Follow my page

All i⃫  n⃫  one All i⃫ n⃫ one
Feni

Let's play. �

Limon Deb Nath Limon Deb Nath
Mastar Para
Feni, 3900

Trying to think of something new.....🌸🧠

MH ARIF MH ARIF
Feni, 3900

𝐇𝐑𝐈𝐃𝐎𝐘 2.0 𝐇𝐑𝐈𝐃𝐎𝐘 2.0
Feni

innocent boy