Solution Vate

কিছু কিছু ক্লায়েন্ট আমাদেরকে বিটিভি মনে করে😁 বিটিভি যেমন ৫ তারিখ সকাল ১০টায় একরকম এবং বিকেল ৫টায় খোলস পাল্টে অন্যরকম😐 তারাও মনে করে আজকে এজেন্সি কন্টাক্ট সাইন করছি কাল সকাল থেকে আমি প্রোডাক্ট ডেলিভারির জন্যে প্যাকেজিং করতে করতে বেহুশ হয়ে যাবো।

মার্কেটিং/বিজনেস এ আসলে এভাবে ম্যাজিক কাজ করে না। একটি নির্দিষ্ট সময় নিয়ে সঠিক প্ল্যান নিয়ে আপনাকে বিজনেস করতে হবে।

আপনার ব্যাবসার সকল প্ল্যান এবং গাইডলাইন এখন আমাদের কাছে।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন +8801740011143

একটা বিজনেসের আলটিমেট এচিভমেন্ট হচ্ছে প্রফিট। তাই বিজনেসের জন্য প্রফিট ম্যাক্সিমাইজ করার উপায়টা জানাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ
একটা বিজনেসে ৩টা উপায়ে প্রফিট বাড়ানো যায়:
১| কাস্টমার বাড়ানো
২| কনজামশন বাড়ানো
৩| ভ্যালু বাড়ানো

✅ কাস্টমার বাড়ানো: আমরা সবাই এইটা বুঝি যে, যত কাস্টমার তত বিজনেস। তাইতো নতুন কাস্টমার পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে কাজ করি। তবে কাস্টমার বাড়ানোর জন্য দারুন কাজ করে More-Better-New strategy (যা আপনারা পরবর্তী পোস্টে জানতে পারবেন)

✅ কনজামশন বাড়ানো: কাস্টমার বাড়লে প্রফিট বাড়বে এটা সত্যি কিন্তু আপনি যখন বিগ ব্র্যান্ড তখন শুধু কাস্টমার বাড়ানোতে মনোযোগ দিলে বিজনেস গ্রোথ এক জায়গায় আটকে যাবে। এজন্য দরকার কনজামশন বাড়ানো। অর্থাৎ এক্সিস্টিং কাস্টমার যাতে বেশি পরিমানে আপনার পন্য কিনে বা ব্যবহার করে।

✅ প্রফিট ম্যাক্সিমাইজেশনের অন্যতম উপায় বেশি ভ্যালুর পন্য বিক্রি করা। কেননা মানুষের কাছে প্রিমিয়াম ও লাক্সারি পন্যের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। মানুষের একটা হিডেন সাইকোলজি হলো তারা বেশি দামের পন্যকে বেটার মনে করে। অর্থাৎ Expensive = Better
আর তাই আপনার বিজনেসের প্রফিট ম্যাক্সিমাইজেশন করতে হাই ভ্যালু প্রডাক্ট ইন্ট্রিডিউস করুন।

সেলস্ বাড়ানোর অন্যতম সেরা স্ট্রাটেজি হলো বান্ডেলিং করে সেলস্ করা। অর্থাৎ একটা বিক্রি না করে একসাথে অনেক গুলা বিক্রি করা। খেয়াল করে দেখবেন আগে সিঙ্গেল পিস নুডলস বিক্রি হলেও এখন একসাথে ৪, ৮, ১২, ১৬ পিস এভাবে বিক্রি করা হয়। আর এটা এমন ভাবে প্রাইসিং করা হয় যাতে গ্রাহক বান্ডেল নিতেই আগ্রহী হয়। আবার এটা সাথে একটা করে প্লাস্টিকের বক্সও ফ্রি দেয়া হয়।
মোবাইল কোম্পানিগুলোও এখন বান্ডেল বিক্রির দিকে মূল ফেকাস দেয়। ডেটা, টকটাইম, এসএমএস সব মিলিশে এমন ভাবে প্রাইসিং করে যে মনে হয় এটা নিলেই লাভ হবে।
আজকাল অনলাইনে যারা কোর্স সেল করে তারাও একসাথে ২/৩ টা কোর্স সেল করে। অথচ আলাদা ভাবে সেলসৃ করতে গেলে প্রত্যেকটার জন্য আলাদা মার্কেটিং করা লাগতো৷ অ্যাড বাজেট লাগতো। আর এর বদলে একটা ক্যাম্পেইন করেই একসাথে ২/৩ টা কোর্স সেল করা হয়ে গেল। সেলস্ গ্রোথও কয়েকগুন বেড়ে গেল।

তো যারা ব্যবসায়ী আছেন আপনিও আপনার পন্যের বান্ডেল তৈরি করুন। বান্ডেল কিনলে কাস্টমারকে এক্সট্রা ফ্যাসিলিটিস দিন।

শুরুতেই অতিরিক্ত টাকা অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ের জন্য কাল হশে দাড়ায়। তখন একসঙ্গে বহু কাজ করে ফেলতে ইচ্ছে হয়। তাই পুজির অভাব থাকলে মাথা খাটান কিভাবে অল্প পুজিতে আস্তে আস্তে গ্রো করা যায়।
ফাইন্যান্স অ্যারেন্জ করতে হয়ত মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হতে পারে। আর একজন উদ্যোক্তার কাজই তো লেগে থাকা।
ফাইন্যানশালি স্ট্রং না হলে যেকোনো মুহূর্তে আপনি পড়ে ঢ়েতে পারেন। তাই অন্যের সফলাতা দেখে বিজনেসে না নামাই ভালো যদি না আপনার ফাইন্যানশাল প্ল্যান না থাকে।

***বিজনেস একটা সাধনা। বড় অভিনেতা বা শিল্পী হতে যেমন সাধনা লাগে বড় বিজনেস ম্যান হতেও তেমনি সাধনা লাগে। সাধনা করতে না জানতে অনেক টাকা নিয়ে বিজনেসে নেমেও আপনি যেকোনো সময় দেউলিয়া হয়ে যেতে পারেন***
ঠিকমত সাধনা করলে ছোট পুজিতেও অনেক বড় বিজনেস গড়ে তোলা সম্ভব। পৃথিবীর বেশিরভাগ সফল উদ্যোগ এভাবেই তৈরি হয়েছে

'যান্ত্রিক' এর প্রতিষ্ঠাতার ভাষায়-
$$ The best innovations happen when you financially struggle most. The biggest mistakes you make when you have enough funds.$$

আপনার ব্যবসায়ের সবচেয়ে বড় পুজি আপনি নিজে। আর এই পুঁজি টাকেই ভালোভাবে গড়ে তুলুন।

ঈদ মোবারাক। সকল মুসলমানদের জানাই পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক।

RM (Right Message): আপনার ব্র্যান্ডের মেসেজ হতে হবে সিম্পল কিনতু মিনিংফুল। কাস্টমার যেন সহজেই বুঝতে পারে আর নিজের জীবনের সাথে রিলেট করতে পারে। কেননা মার্কেটিং কমিউনিকেশনের মূল উদ্দেশ্য মানুষের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করা। পৃথিবীর সেরা ব্র্যান্ডগুলো অল্প কিনতু মিনিংফুল কথায় তাদের মেসেজ ক্লিয়ার করে। কিনতু সেই মেসেজরে মধ্যে থাকে আবেগ, প্রতিজ্ঞা, প্রতিশ্রুতি। তাই আপনাকেও খুজে বের করতে হবে অল্প কথায় আপনার ব্র্যান্ডের জন্য core মেসেজ।

RT (Right Time): সঠিক কথা সঠিক সময়ে বলতে পারাই ব্র্যান্ডের আসল যোগ্যতা। রাইট টাইমিং শুধু কমিউনিকেশনে নয়, বিজনেসের প্রতিটা স্টেজেই খুব গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণা বলছে, ৩০% বিজনেস ব্যর্থ হয় শুধু সঠিক সময়ে সঠিক স্টেপ না নিতে পারার জন্য।

RM (Right Medium): আপনি কি বলছেন তারচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আপনি কোথায় বলছেন। আপনার প্রডাক্ট কিংবা ব্র্যান্ডের টার্গেট গ্রুপ সঠিকভাবে অ্যানালাইসিস করে প্রথমেই কমিউনিকেশন প্ল্যাটফর্ম ঠিক করে নিন।আপনার টার্গেট গ্রুপ কোথায় কিভাবে আছে তা জানা আপনার জন্য সবচেয়ে বেশি জরুরি। আর এটাই ঠিক করে দিবে আপনি কোন মিডিয়ামে কিভাবে কমিউনিকেশন করবেন।
রাইট মিডিয়াম ঠিক করতে না পারলে সবই করবেন কিন্তু দিনশেষে কাঙ্খিত রেজাল্টটাই পাবেন না।

এই ৩ টা রুলস যখন আপনি ঠিকমত ফলো করতে পারলে আপনিও আপনার বিজনেস এর জন্য মিনিংফুল মার্কেটিং নিশ্চিত করতে পারবেন।

Right Product: আপনার পন্যটি কাস্টমারের নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করতে পারলে একমাত্র তখনই সেটাকে সঠিক পন্য বলতে পারেন। আর তখনই হলো মানি জেনারেট করা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই আপনার প্রোডাক্ট অবশ্যই Pro fit মানে কাস্টমার ফিট হতে হবে। আর এজন্য মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়, যেমন:

১: ইউজার ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
২: সর্বোচ্চ গুনগুত মান
৩: ফাংশনালিটি
৪: মার্কেটাবিলিটি
৫: ক্রেতার ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকা
৬: বিশ্বাসযোগ্যতা

Right Customers: পন্যের জন্য সঠিক কাস্টমার খুজে বের করে তাদের নিকট পন্য পৌছে দেওয়ার মাধ্যমে ঐ পন্যের বিক্রয় লক্ষ্যমাত্রা পূরন করা হয়। সঠিক কাস্টমার খুজে বের করতে না পারলে লক্ষ্যমাত্রা পূরন করা সম্ভব না। কেননা প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন ও পছন্দ আলাদা।
৮০% মার্কেটিং ব্যর্থ হয় পন্য ভুল মার্কেটে যাওয়ার কারনে। তাই কস্টমার সেগমেন্ট করে আপনার জন্য রাইট কাস্টমার খুজে বের করতে হবে।

So, you have to find out people who are fit for your product.

Right Placement: পন্য সবসময় কাস্টমারের হাতের নাগালের ভিতরে রাখতে হবে। অর্থাৎ প্রডাক্টের অ্যাভেইলেবিলিটি নিশ্চিত করতে হবে। এটা খুব বড় একটা ম্যাটার। এর জন্য সারা পৃথিবীতে নানা বিজনেস মডেল আবিস্কৃত হয়েছে।
আপনার পন্যের কাস্ট্মার যেখানে বিচরন করে সেখানে আপনার প্রডাক্ট প্লেস করতে না পারলে ভ্যালু ঠিক থাকবে না। আপনি বিগ ব্র্যান্ড দাড় করাতে চাইলে প্লেসমেন্ট আপনাকে চমৎকার মাইলেজ দিবে।
যে বিজনেস ই শুরু করেন না কেন, মানি জেনারেট করতে হলে সঠিক প্লেসমেন্ট ছারা সম্ভব না।

Right System: আপনার সঠিক পদ্ধতি না থাকলে সঠিক পন্য নির্বাচন, সঠিক কাস্টমার নির্ধারণ, সঠিক প্লেসমেন্ট এগুলা কিছুই কাজ করবে না।
সাসটেইনেবল বিজনেস দাড় করাতে হলে পন্য তৈরি থেকে পন্য পৌছানো পর্যন্ত সেরা সিস্টেম বিল্ড করতে হবে।
আর এই সিস্টেমের মধ্যে সবচেয়ে ইফেক্টিভ রোল প্লে করবে কমিউনিকেশন। কেননা সবই করলে কিন্তু কাস্টমার জানলোই মা ঢ়ে আপনার কাছে তার সমস্যার সঠিক সল্যুশন আছে, তাহলে সব বৃথা।
আপনাকে সিস্টেম বিল্ড করে স্ট্র্যাটেজিক মুভ অন করতে হব।

যখন একজন উদ্যোক্তা এই চারটা ফ্যাক্টরের সমন্বয় নিয়ে কাজ করবে একমাত্র তখনই মানি জেনারেটিং হবে।

বিজনেস মূলত ৩টা মৌলিক এলিমেন্ট নিয়ে কাজ করে:

১: সর্বপ্রথম আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে আপনি কি পন্য বা সার্ভিস নিয়ে কাজ করবেন। সেটা সঠিক ভাবে বানাতে হবে অথবা ট্রেডার বা হোলসেল নিতে হবে।

২: পণ্য বা সার্ভিসের কাঙ্খিত ক্রেতা খুজে বের করতে হবে। আপনার ১০০ টাকা খরচ করে বানানো প্রোডাক্ট ১২০ টাকায় কওনতে আগ্রহী ক্রেতা খুজে বের করতে পারলে আপনার দ্বিতীয় ধাপ সফল

৩: কাস্টমারের কাছে পণ্যটি কিভাবে পৌছাবে এবং আপনি কিভাবে আপনার লাভ বুঝে পাবেম সেই সিস্টেম বা মডেল আপনাকে সেটআপ করে নিতে হবে।

মূলত এই ৩টি বেসিক এলিমেন্ট এর উপর বেইস করে সব বিজনেস প্রতিষ্ঠিত। এমন একটি সেটআপ দাড় করাতে পারলে আপনার বিজনেস এর যাত্রা শুরু হয়ে যাবে এবং আপনি মানি জেনারেট করার কাজ শুরু করতে পারেন।

অনেক অনেক ধন্যবাদ
Legiit Digital Agency কে। তারা সলিউশন ভেট কে তাদের ব্যবসায়ের ডিজিটাল মার্কেটিং পার্টনার হিসেবে সিলেকশন করেছেন। আমরা আশা করি আগামী কয়েকমাস আপনাদের ব্যবসায়ের চূড়ান্ত সাফল্য লাভের সঙ্গী হয়ে উঠবো এবং একসাথে আপনার ব্যবসায়কে সফলাতার দ্বারপ্রান্তে পৌছাতে সার্বিক সহযোগিতা করতে পারবো।
আমাদের একসাথে পথচলাকে দীর্ঘস্হায়ী করতে আমরা আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনার অনলাইন উপস্থিতি বাড়াতে সর্বত্র চেষ্টা করবো এবং সে অনুযায়ী কাজ করে যাবো

আশা করি আমাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক আগামী দিন গুলোর জন্য সুন্দর ও মসৃন হয়ে উঠবে। সেই সাথে LigiIT Digital Agency এর ডিজিটাল মার্কেটিং সফলতার মাইলফলক অর্জন করবে।

ধন্যবাদ Aroma Fragrance কে তারা তাদের ডিজিটাল মার্কেটিং পার্টনার হিসেবে সলিউশন ভেট কে বেছে নিয়েছে!

আমরা আশাবাদী পরবর্তী তিন মাসের জন্য আমরা আমাদের উদ্ভাবনী কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে অসামান্য ব্যবসায়িক ফলাফল সমৃদ্ধ এক যাত্রার অপেক্ষায় আছি।

আমাদের এই ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্হায়ী করার লক্ষ্যে সলিউশন ভেট কার্যকরি সহযোগিতা নিশ্চিত করে আধুনিক ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির মাধ্যমে আপনার অনলাইন উপস্থিতিকে এক নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে। আমরা অ্যারোমা ফ্র্যাগ্রেন্সের অনলাইন উপস্থিতি বাড়াতে এবং সার্বিক সাফল্য অর্জনের লক্ষ্য কাজ করে যাবো।

সর্বপরি আমরা আপনার ব্যবসায়ের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি এবং আশা করি আমাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক সাফল্যের চূড়ান্ত মাইলফলক স্পর্শ করবে।

মার্কেটিং এর প্রথম প্রজন্ম, যাকে প্রায়শই "ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং" বা "মার্কেটিং 1.0" হিসাবে উল্লেখ করা হয়, সেটি মূলত 4P মডেলের উপর ভিত্তি করে। যা পণ্য, মূল্য, স্থান এবং প্রচারকে অন্তর্ভুক্ত করে।

অর্থাৎ Product, Price, Place, Promotions.

1960 সালে E. Jerome McCarthy দ্বারা প্রবর্তিত এই মডেলটি এই যুগে বিপণন কৌশলগুলির ভিত্তি হয়ে উঠেছে।

Product: এখানে উচ্চ মানের পণ্য বিকাশের উপর ফোকাস করা হয় যা ভোক্তাদের চাহিদা পূরণ করে। একটি স্বতন্ত্র বাজারে উপস্থিতি তৈরি করতে কোম্পানিগুলি পণ্যের বৈশিষ্ট্য, নকশা, গুণমান এবং ব্র্যান্ডিংয়ের উপর জোর দেয়।

Price: মূল্য নির্ধারণের কিছু সিদ্ধান্ত যেমন উৎপাদন খরচ, লাভের মার্জিন এবং ভোক্তাদের উপলব্ধি বিবেচনা করে ছাড় এবং প্রিমিয়াম মূল্য নির্ধারণের মতো কৌশল ব্যবহার করে পন্যের সঠিক মূল্য নির্ধারণ করা হয়।

Place: প্লেস মূলত মার্কেটিং চ্যানেলের মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে পণ্যগুলিকে অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলার সাথে জড়িত। কোম্পানিগুলি ভোক্তাদের কাছে সরাসরি বিক্রি এবং মধ্যস্থতাকারীদের ব্যবহার করে মার্কেটিং পদ্ধতি বেছে নেয়। এবং পণ্যগুলি সুবিধাজনক স্থানে এবং সময়ে উপস্থিত ছিল কিনা তা নিশ্চিত করে৷

Promotion: প্রচারের মাধ্যমে পণ্যের সুবিধার সাথে পরিচয় করানো এবং ক্রয়কে রাজি করানোর জন্য সমস্ত ক্রিয়াকলাপ অন্তর্ভুক্ত থাকে। টিভি, রেডিও, প্রিন্ট এবং বিলবোর্ডের মতো ঐতিহ্যবাহী মিডিয়াগুলি প্রচারের মূল চ্যানেল। ব্র্যান্ড সচেতনতা এবং আনুগত্য গড়ে তোলার জন্য বাধ্যতামূলক বার্তা তৈরির উপর ফোকাস করে।

সর্বশেষ কথা মার্কেটিং এর প্রথম প্রজন্ম, 4P মডেল বাজারের চাহিদা মোকাবেলা জন্য এবং ব্যবসায়িক কর্মক্ষমতা অপ্টিমাইজ করার জন্য একটি কাঠামোগত পদ্ধতির উপর জোর দিয়েছে এবং একটি আধুনিক মার্কেটিং অনুশীলনের ভিত্তি স্থাপন করেছে।

বর্তমান যুগে ব্যবসায়ই হলো আসল যুদ্ধ। আগে মাটি দখল করা হলেও এখন দখল করা হয় কাস্টমারের মাইন্ড। আর ব্যবসায়ীকে সফল হতো হলে এর সঠিক রনকৌশন ও প্রস্তুতি গ্রহন করতে হয়। ব্যবসায়ের লড়াইটা শুধু প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগীর না, এটা গতি ও সময়ের সঙ্গে পরিবর্তনের, ইনোভেশন করার, প্রযুক্তির সাথে অ্যাডপ্ট করার।

যেমন: নোকিয়া তার মার্কেট হারানোর পিছনে কারন ছিলো সময়ের সাথে নিজেদের আপডেইটেড না করার। তারা নতুন সিস্টেম অ্যডপ্ট করেনি, ইউজার ফ্রেন্ডলি হতে পারেনি। তাই তারা হেরে গেছে। কেউ হারায়নি তাদের, তারা নিজেদের ভুলেই রাজত্ব হারিয়েছে। এক প্রেস কনফারেন্সে নোকিয়ার সিইও বলেছিলেন -
***We didn’t do anything wrong, but somehow, we lost. World has changed very quickly. We missed out on learning. We missed out the change***

বিজনেস শুরুর আগে যে ভালোভাবে জানব, শিখবো এ ধরনের চিন্তা-ভাবনা কিংবা আয়োজন উদ্যোক্তাদের মাঝে নেই। ব্যবসা কোনো মোটিভেশনাল বা রোমান্টিক জিনিস নয় ঢ়ে শুনলাম, নামলাম আর জয় করলাম। না জেনে না শিখে ব্যবসায় নেমে বিপদে পড়লে কেই পাশে থাকে না।

আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এখনও একমালিকানা আর অংশীদারী ব্যবসায়ের সংঙ্গা শিখায়। আমরা কম জানি কিন্তু ভিতরে ভিতরে ফিল করি আমরা অনেক কিছু জানি।

***!! ** বিজনেসে সফল হতে হলে শেখার আগ্রহ ব্যাপারটা লাগবে আর উদ্যোগে সফল হতে দরকার CQI **!!***
অর্থাৎ "Continues Quality Improvement"

বর্তমানে পৃথিবীকে রুল করার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হচ্ছে মার্কেটিং। মার্কেটিং এর ইন ডেপথ জানলে, বুঝলে আর প্রয়োগ করতে পারলেই আপনি কনজিউমারের মনে বাসা বাধতে পারবেন। মার্কেটিং ম্যাজিকের মত কাজ করে অফুরন্ত টাকা বানানোর চ্যালেন্জে। পুরো বিশ্বকে লিড ই করে মার্কেটিং।

যেমন আগে একটা সময় শুধু বাচ্চাদের জন্মদিন পালন করা হতো এখন সব বয়সের মানুষেরই জন্মদিন পালন করা হয়। ইভেন অফিস, স্কুল-কলেজ, টিভি-পত্রিকার ও জন্মোৎসব পালন করা হয়। চারদিকে কেক আর পেস্ট্রিসপের ছড়াছড়ি। এর একটাই কারন মার্কেটিং। জন্মদিন যত জনপ্রিয় হবে ব্যবসা তত জমজমাট। কাস্টমারের পকেটের টাকা তত আপনার পকেটে।

আগে আমরা শুধু ভ্যালেনটাইন ডে দেখতাম এখন রোজ ডে, প্রপোজ ডে, চকলেট ডে, টেডি ডে আরও অনেক ডে ই দেখি আর এগুলোর পিছনেও রয়েছে মার্কেটিং। মার্কেটিং এর কারসাজি হলো যত ডে তত সেল।

***$$পৃথিবীর যেকোন কিছুই মার্কেটিং দিয়ে বদলে দেয়া যায়, কিন্তু ব্যাপরটা নির্ভর করে প্রয়োগের উপর। এটাকে আপনি ভালো-খারাপ দুদিক দিয়েই ব্যবহার করতে পারবেন।$$***

আপনি যদি স্কিলড হন তাহলে আপনি আপনার বিজনেসের ফান্ড কাজে লাগাতে পারবেন। অন্যথায় এই ফান্ড আপনার বিপদের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। টাকা আপনাকে বাচাতে পারবে না যদি না আপনি স্কিলড হয়ে মাঠে না নামেন।

বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের একটা সমস্যা এরা স্কিল-স্ট্র্যাটেজি না শিখে শুধু টাকা আর মায়ের দোয়া নিয়ে ব্যবসায় নেমে যায়

$!!!***মনে রাখবেন, বিজনেসে শুধু মায়ের দোয়া থাকলেই হয় না। মার্কেটিং করতে লাগবে আরও তিন মাশের শক্তি***!!!$
১| মা-ইন্ড
২| মা-র্কেটিং
৩| মা-র্কেট
তাহলেই আপনি দেখা পাবেন সবচেয়ে শক্তিশালী আরেক মায়ের।
$$$$ মা-নি $$$$

মাইন্ড-মার্কেট-মার্কেটিং নিয়ে স্কিল অর্জন করুন। তাহলেই আপনি মানির দেখা পাবেন।

আপনার ফান্ড সংগ্রহের দরকার নেই, আপনার দক্ষতা এবং মাইন্ডসেট সংগ্রহ করুন।

ঈদ বয়ে আনুক অসীম সুখ ও আনন্দ। ভালোবাসা ছড়িয়ে পড়ুক সর্বত্র।
সবাইকে Solutionvate পরিবারের পক্ষ থেকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ভালো থাকুন, সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন। সকলকে ঈদ মুবারাক⭐🌙

মার্কেটিং একটা ম্যাজিক আর এই ম্যাজিক জানলে আপনার কাছেও টাকা এসে ধরা দেবে। টাকা আয়ের বেস্ট উপায় হচ্ছে মার্কেটিং ইন ডেপথ জানা, বোঝা এবং প্রয়োগ করা।

কনজিউমারের মাইন্ডে ঠিক মত জায়গা করে নিতে পারলে সে তার সর্বস্ব উজার করে দিবে আপনাকে। মার্কেটিং হচ্ছে
****Ultimate tool to rule the world****

এই যুগে মার্কেটিং যার হাতে সব কিছুই তার দখলে। মার্কেটিং মিলিটারির চেয়েও পাওয়ারফুল। আমেরিকা পৃথিবীর মোড়ল শুধু তাদের শক্তিশালী মিলিটারি আর পারমানবিক বোমা আছে একারণে নয় বরং মার্কেটিং আর ব্র্যান্ডিং এ বিশ্বসেরা বলেই তারা পাওয়ারফুল।

বিশ্বব্যাপী আমেরিকান ব্র্যান্ডগুলো দেখলে আপনি বুঝে যাবেন এই ব্যাপারটা। এই যে মাইক্রোসফট, গুগল, ফেসবুক, ট্রেলো, এডোবি, ইন্সটা এর মত যত ডিজিটাল প্রোডাক্ট আছে সব আমেরিকান।

আমেরিকা যুদ্ধ লাগিয়ে দিয়েও কিভাবে নিজেদের দিকে ইমোশন নিয়ে আসতে হয় তা জানে। কিনতু যুদ্ধটা এখন আর মাটি দখলের নয়, কাস্টমারের মাইন্ড দখলের।

!!!!!!!!!!!*****মার্কেটিং যার লিডিং তার*****!!!!!!!!!!

সঠিক আপডেইটেড স্কিল আর ফ্রেমওয়ার্ক জানা থাকলে রুবিকস মিলানোর মত বিজনেস ও সহজেই মিলে যাবে, না হয় সারাদিন ধরে ঘুরাতেই থাকবেন মিলবে না।
স্কিল ছাড়া স্ট্র্যাটেজি যত ভালোই হোক না কেন তা কাজে আসবে না। ফরমাল এডুকেশন কিভাবে বিগ বিজনেস বিল্ড করবেন তা শিখায় না। তাই সেল্ফ এডুকেশনে মনোযোগী হতে হবে।

আব্রাহাম লিংকনের একটা ফিলোসোফি আছে যে:
******If you have eight hours to chop down a tree,
I'd spend six hours sharpening my axe******

একই ভুল বার বাট করা হলে সমস্যাটা ভুলের নয়, আপনার!
বিজনেসের জার্নিটা ভিডিও গেমের মত যতক্ষণ না শিখবেন সেইম লেভেলে আটকে থাকবেন। একবার লেভেল পার হওয়া শিখে গেলে আর কখনো ওখানে আটকাবেন না।

মাথায় রাখবেন কাজ করলে ভুল হবেই তাই বলে ভুল হওয়ার ভয়ে স্থির হয়ে যেন দাড়িয়ে না থাকবেন। ভুল হবার ভয়ে আপনি স্টেপ দিবেন না। তাহলে সেটা হবে আরও বড় ভুল। মানে ফেইল করার ভয়ে পরীক্ষা দিবেন না মানে আপনি তো অটো ফেইল।

******You will missed 100% of the shots if you won't take****

তাই আপনাকে সবার আগে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। স্কিল গেইন করতে হবে তারপর বিজনেসটা নিয়ে আগাতে হবে।

%%%%।। Skills allow you to execute the strategy
Strategy without skills leads to struggles ।। %%%%

বিজনেসের শুরুতেই যদি আপনার মনে এমন প্রশ্ন জাগে যে আপনি ফান্ড পাবেন কোথায়? তাহলে এটা ভুল প্রশ্ন।
সঠিক প্রশ্নট হলো ফান্ড বানানোর স্কিল শিখবো কোথায়? আপনার স্কিল থাকলে ফানৃডের টাকা কখনো আটকে থাকবে না। টাকা তখন ভূতে জোগাবে।

টাকা বিজনেসকে সফল করে না। বরং টাকাকে প্রপার ইউজ করে কাজে লাগানোর স্কিল আপনার বিজনেসকে সফল করবে।

শুধুমাত্র এই একটা ভুলের জন্য কত মানুষ যে বিজনেস শুরু করে কষ্টে ভুগছে তার হিসেব নাই। না বুঝে শুধু বিজনেসে টাকার পর টাকা ঢেলেছেন কিন্তু লাভের মুখ তো দেখেনই নি শুধু লসই করেছেন।

।।।।।।।।।। শুধু ফান্ড পাওয়াকে যারা সফলাতা ভাবেন তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন৷ ফান্ড ব্যাপারটা একটা লায়াবিলিটি এটা কোনো এ্যচিভমেন্ট না। মিডিয়া ফান্ড ব্যপারটাকে হাইলাইট করে কিন্তু আপনি এই মিসলিডিং এ গা ভাসাবেন না।।।।।।।।

****Build your brand for customer not for venture capitalist****

বিজনেসে আপনার স্কিল, স্ট্র্যাটেজি, সিস্টেম যদি আপ টু দ্য মার্ক না হয়, তখন সেই বিজনেসে যতই টাকা ইনভেস্ট করেন না কেন কোনো লাভ হবে না। স্কিল ছারা টাকা ইনভেস্ট করে আপনি সমস্যার সমাধান করছেন না বরং সমস্যা আরও বাড়াচ্ছেন।

মনে রাখবেন:
Outdated Strategies+ Broken System+ Incapable teams = Successful Failure

বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের মানি ম্যানেজমেন্টেও ভুল থাকে আবার ইনভেস্ট প্ল্যানেও থাকে বিশাল ভুল। এরা যেখানে ইনভেস্টমেন্ট করলে মানি মাল্টিপ্লাই হবে সেখানে টাকা খরচ না অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভুল জায়গায় করে টাকা ঢালে।

এরা শো অফ করা, রাজকীয় অফিস সেটাপ করা, অপ্রয়োজনীয় ডিভাইস কেন, রাজকীয় আসবাবপত্র কেনা, নেটওয়ার্ক গড়ার নামে ইরিলিভেন্ট ইভেন্ট স্পন্সর করা এসব করে থাকেন। কিন্তু আসলে যেসব জায়গায় ইনভেস্ট করা দরকা সেগুলোকে অপচয় মনে করেন। বাড়তি খরচ হিসেবে গণ্য করেন।

যেমন লার্নিং এ খরচ করা, বেশি বেতনে যোগ্য এমপ্লয়ি নিয়োগ দেওয়া, মাঝে মাঝে অপ্রত্যাশিত বোনাস প্রদান করা, পারফরম্যান্স ভালো হলে ছোট ছোট উপহার প্রদান করা ইত্যাদি। এগুলো করলে কাজের গতি বাড়ে উৎসাহ বাড়ে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা এগুলা বুঝতে চায় না।

মনে রাখবেন
Hiring is investment, not expenses
Developing skills are investment
Don't be cheap towards greatness

বাংলাদেশের সব উদ্যোক্তার একটা কমন রোগ হলো একা একা সব করে গর্ববোধ করা। সব জায়গায় বলে বেড়ানো আমি সিইও বা চিফ এভ্রিথিং অফিসার।

কিন্তু ভুলটা ঠিক এখানেই। যখন দেখবেন বিজনেস আপনাকে ছারাই চলছে তখন বুঝবেন যে আপনি একজন সফল উদ্যোক্তা।

কি ভাবছেন এটাও কি সম্ভব?
জ্বি সম্ভব!
সফল উদ্যোক্তারা এটা করতে পারেন। আর পারেন বলেই ক্রমাগত নতুন মতুন উদ্যোগ হাতে নেন। বিপত্তি বাধবে তখনই যখন আপনি চিফ এভ্রিথিং অফিসার হতে যাবেন৷ আপনার বিজনেস এক জায়গায় স্টাক হয়ে যাবে। আপনি সব করবেন তো বিজনেস স্কেলাপ হবে কিভাবে? ২০/৫০ টা কোম্পানির মালিক হবেন কিভাবে?

সফল উদ্যোক্তা৷ মানে হলো CEO থেকে CNO হয়ে উঠা। মানে চিফ নাথিং অফিসার হয়ে উঠ।
আপনাকে ভাবতে হবে আপনি যেন বিজনেসকে চালান, বিজনেস যেন আপনাকে না চালায়। আপনি বিজনেসের ফাউন্ডার বা মালিক হন, বিজনেস যেন আপনার মালিক না হয়। বিজনেস যখন আপনাকে ছারা একাই চলবে, আপনি শুধু উপর থেকে হালকা মনিটরিং করবেন ঠিক তখনই আপনি একজন সফল উদ্যোক্তা হবেন।

তাই সফল উদ্যোক্তা হতে হলে আপনাকে হতে হবে CNO not CEO.

প্রত্যেকটা উদ্যোক্তাই যেমন একেকটা ক্যাশ মেশিন তেমনি প্রতিটা বিজনেসও একেকটা ক্যাশ মেশিন।

কিন্তু এই বিজনেসটাকে প্রপারলি ফাংশন না করে, সঠিকভাবে চালাতে না পেরে, সঠিক প্রসেস ফলো না করে এই বিজনেসটা হয়ে যায় টেনশন মেশিন।

দক্ষতার অভাবে বিজনেস টাকা নয়, প্রডিউস করে টেনশন। বিজনেসের ক্ষেত্রে কিছু স্পেসিফিক প্রসেস ফলো করতে হয়। সঠিক মেথড, স্ট্র্যাটেজি, প্রিন্সিপাল, ফ্রেমওয়ার্ক ঠিকঠাক মত ফলো করতে পারলে বিজনেস টাকাই দেবে টেনশন নয়।

মনে রাখবেন আলটিমেট মানি মেকিং এবং সাকসেসফুল বিজনেস বিল্ড করার ক্ষেত্রে ভুল সিদ্ধান্ত ভুল স্ট্র্যাটেজি টাকা নয় আপনাকে শুধু দিবে টেনশন আর টেনশন।

আচ্ছা ভাবুন তো অ্যাপল, অ্যাডিডাস,কোকাকোলা, নাইকির মত পৃথিবী বিখ্যাত ব্র্যান্ডগুলো কেন নিজেরা প্রোডাক্ট বানায় না?

কেননা প্রোডাক্ট এখন যে কেউ বানাতে পারে। যা পারে না সেটা হচ্ছে মানুষের মাইন্ডসেট দখল করতে, কাস্টেমারের সাথে ইমোশনাল এ্যটাচমেন্ট তৈরি করতে।

বর্তমানে উদ্যোক্তারা শুধু পন্য খোজ করা আর প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট নিয়ে পরে থাকে। কিন্তু মার্কেটিং নিয়ে এদের বাজেট থাকে না। শুধু বিরাট ফ্যাক্টরি আর আলীশান অফিস হলেই এদের শরীরে একটা ভাব আসে। ব্যবসায় বড় না করে এসব বড় করে এরা নিজেরা নিজের পায়ে কুড়াল মারে।

অবশ্যই পন্যতে ফোকাস করবেন তবে শুধু পন্যতে একমুখী ফোকাস রাখলে কখোনো বিগ ব্র্যান্ড বানানো সম্ভব না। কেননা দিন শেষে আপনাকে বেচতে হবে ট্রান্সফরমেশন।

মনে রাখবেন গাড়ি নয়, আপনাকে বেচতে হবে নিরাপদ যাত্রা।
ডায়মন্ড নয়, বেচুন সিম্বল অব লাভ।

একেকজন উদ্যোক্তা একেকটা ক্যাশ মেশিন