দাগনভূঁঞা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীবৃন্দ, করোনা দুর্যোগ মোকাবেলা করে অনেক স্বপ্ন নিয়ে জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছ। আমরা প্রাণভরে দোয়া করি - সবাই সর্বোচ্চ সাফল্য অর্জন করো। এসএসসি পরীক্ষা পাশের পর পরবর্তী উচ্চশিক্ষার জন্য ভেবেচিন্তে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। একটি সঠিক ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। তোমরা সবাই জান বর্তমান পৃথিবীতে প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষার জয়জয়কার। আমাদের দেশেও শিক্ষাক্ষেত্রে ও চাকুরির ক্ষেত্রে কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। আমরাও চাই তোমরা এসএসসি পরবর্তী উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিবে। তোমাদের এসএসসি পরবর্তী উচ্চশিক্ষায় সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে "দাগনভূঁঞা সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট " সর্বদা তোমাদের পাশে আছে।

" সঠিক মানের প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করুন, নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য দক্ষ ও চৌকশ প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তুলুন"

এস.এস.সি পাশ করে যারা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বেন ভাবছেন শুধু তাদের জন্য এই লিখা - যদিও লিখাটি একটু বড়, তারপরও দয়া করে পড়ুন - আশা করি ভালো লাগবে। ☺☺

সদ্য S.S.C পাশকৃত ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খায় যেমন: কোথায় ভর্তি হবো, কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়বো, কোন পলিটেকনিকে পড়বো ইত্যাদি ইত্যাদি।
সেই সকল প্রশ্ন কে সমাধান করতেই এই সামান্য প্রচেষ্টা।

একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলছি - বর্তমান পৃথিবীতে শুরু হয়েছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব
" "
এখানে প্রযুক্তির সাথে মানুষের দক্ষতা অপরিহার্য - এই বিষয় মাথায় রেখেই আগামী দিনের পড়াশোনার গতি প্রকৃতি ঠিক করা উচিত।

প্রশ্ন : কোন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ পড়বো?
উঃ বুদ্ধিমানের কাজ এটাই যে কোন পলিটেকনিক কেই এতটা প্রাধান্য দেওয়া উচিত নয়- মূল ফোকাস থাকবে সাবজেক্ট। কারণ কোন পলিটেকনিক আপনাকে চাকুরী নিয়ে দিবে না। চাকুরী দিবে সাবজেক্ট। ভাল সাবজেক্ট অবশ্যই ভাল চাকুরী। দূরের কোন পলিটেকনিক এ অপেক্ষাকৃত কম চাহিদা সম্পন্ন সাবজেক্ট এ পড়ার চেয়ে কাছের পলিটেকনিকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পড়া অনেক ভাল। পরিশেষে বাড়ি থেকে আপনার পলিটেকনিকের সড়ক যোগাযোগের দিক টা বিবেচনা করে প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করবেন।কারণ চার বছর আসা যাওয়া - সেমিস্টার ফি সহ সকল খরচের কথা মাথায় রাখবেন, আবেগে সিদ্ধান্ত নিবেন না।

প্রশ্ন : কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়বো?

উঃ নিম্নে তালিকা অনুসারে দেওয়া হলো :-

১|
ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি-

এখন চলছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব
, Industrial Revolution, IR 4.0
যার প্রধান বিষয় হলো "আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।"

তথ্য প্রযুক্তি বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে নিজেকে আত্মনির্ভরশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স পড়ার বিকল্প কিছু হতে পারে না। এই ছাড়া ডেটা সায়েন্স, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, আর্টিফিশিয়াল নিউরাল নেটওয়ার্ক, ডেটা মাইনিং, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি সহ অসংখ্য advance ও extra advance topic রয়েছে।

আগামী দিনগুলোতে থাকবে এই বিষয়গুলোর উপর তীব্র মাত্রার এক্সপেরিমেন্ট আর নতুন নতুন সাফল্য। এই সাফল্য পাবার জন্য অবশ্যই কম্পিউটার শিক্ষা ও কম্পিউটার প্রযুক্তি সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা প্রয়োজন আর তা সম্ভব হলে ডিপ্লোমা ইন সায়েন্স পড়াশোনাটা সফল ভাবে শেষ করার মাধ্যমে। একমাত্র কম্পিউটার সায়েন্সই পারে বহুমুখী কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে। ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স আপনাকে সামিল করবে এই কম্পিউটার প্রযুক্তিবিদদের প্রথম সারিতে। এই কম্পিউটার ডিপ্লোমা ডিগ্রি হবে কম্পিউটার সম্পর্কিত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আপনার প্রথম চাবিকাঠি।

কম্পিউটার প্রকৌশলী সাধারণ কার্যাবলীর মধ্যে রয়েছে সাধারণ ও বিশেষ কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যার তৈরি করা, মাইক্রোকন্ট্রোলার এর জন্য ফার্মওয়্যার লিখা, বিভিন্ন ভি,এল,এস,আই চিপ ডিজাইন, বিভিন্ন এনালগ সেন্সর ডিজাইন, বিভিন্ন সার্কিট বোর্ড ডিজাইন এবং অপারেটিং সিস্টেম যেমন- মোটর যোগাযোগ ব্যবস্থা, সেন্সর প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণে ডিজিটাল সিস্টেমের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল।
এই সাবজেক্ট টি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের একটি অত্যাধুনিক সাবজেক্ট।এটি মূলতঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর উপর জোর দিয়ে থাকে।

পুরো দেশের মধ্যে সরকারি ভাবে এই সাবজেক্ট টি কেবল মাত্র
" ফেনী কম্পিউটার ইনস্টিটিউট "
এ চালু আছে।
আর বেসরকারি ভাবে দেশের অল্প কয়েকটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর মধ্যে
“♦ #দাগনভূঁঞা_সায়েন্স_এন্ড_ইঞ্জিনিয়ারিং_ইনস্টিটিউট♦”
অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান - যেখানে এই অত্যাধুনিক ডিপার্টমেন্ট টি চালু আছে।
🏵🏵

প্রধান প্রধান কোর্সসমূহঃ
প্রোগ্রামিং, অ্যালগরিদম, ডেটা স্ট্রাকচার, গণিত, অপারেটিং সিস্টেম এবং সিস্টেম প্রোগ্রামিং, ডেটাবেস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, গ্রাফিক্স, নেটওয়ার্কিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং।

চাকুরির সুবিধাঃ
কম্পিউটার সায়েন্স ডিগ্রিধারীদের চাকুরির ক্ষেত্রগুলোর সাধারণত নিম্নরূপ-

Programming and Software Development: যার ভিতর পড়বে Systems Consultant, Artificial Intelligence, Programmer, Scientific application Programmer, Database analyst এমনি আরও শাখা।

Information Systems Operation and Management: এতে আছে Management/IT Consultants, Chief information officer (CIO), Computer Security Specialist, Database administrator ইত্যাদি চাকুরির ক্ষেত্র।

Telecommunications and Networking: এ আওতায় পড়ে Network engineer /Consultant এবং Network administrator.

Computer Science Research: এতে পাবেন Computer scientist/researcher, Artificial Intelligence researcher, Data miner, Medical imaging specialist হবার সুযোগ।

Web and Internet: Internet applications programmer, webmaster ইত্যাদি আরো বিভাগ।

Computer Industry Specialists: এর ভিতর পড়ে IT sales professional, Game Engine Developer, Mobile Application Developer ইত্যাদি।

🏵🏵 প্রিয় অভিভাবক, আপনার সন্তান কে অন্য যে কোন বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ ভর্তি করানোর আগে আমাদের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ভিজিট করুন দয়া করে।

২। সিভিল টেকনোলজি:

সব থেকে বেশি সরকারি সার্কুলার হওয়া সাবজেক্ট এটি। সিভিলের ছাত্ররা অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট এর ছাত্রদের তুলনায় অনেক বেশি সরকারি চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি পেয়ে থাকে। যেমন :
গণপূর্ত অধিদপ্তর
স্থাপত্য অধিদপ্তর
নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর
অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা পরিদপ্তর
কক্সবাজার উন্নয়ন কতৃপক্ষ
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট
সরকারি আবাসন পরিদপ্তর
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ
সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়

ইত্যাদি আরো অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠানে সিভিলের অনেক নিয়োগ হয়। সো একটু ভাল করে পড়াশোনা করলেই আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে মনে হয় না খুব বেশি কষ্ট হবে 😊😊।

৩। ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি :

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ সাবজেক্ট এটি। সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও এর অনেক চাহিদা রয়েছে। কারণ ধাপে ধাপে আমাদের বিদ্যুতের প্রয়োজন। আর দেশের বিদ্যুৎ সেক্টর দিন দিন উত্তরোত্তর সমৃদ্ধশালী হয়ে উঠছে। একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার সায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেডের বেতনের চাকুরী পেতে পারে।
ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ যে যে প্রতিষ্ঠানে তুলনামূলক বেশি নিয়োগ পেয়ে থাকে।
যেমন..
টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এসআরইডিএ)
ডেসকো
ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি লিমিটেড
আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানী লি.
ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিঃ
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি.
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড
রুরাল পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড
পাওয়ার সেল
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিঃ
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড
বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল (ইপিআরসি)
কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)
অধিদপ্তর ও অন্যান্য (১৪)
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড
সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড
খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানী লিঃ
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন
বাংলাদেশ তৈল, গ্যাস ও খনিজ কর্পোরেশন
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ইনস্টিটিউট
বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর
বাংলাদেশ হাইড্রোকার্বন ইউনিট
রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড
বিস্ফোরক অধিদপ্তর
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোস্পানী লিমিটেড।

বিভিন্ন পাওয়ার প্ল্যান্টের একজন ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের বেতন ৫০/৮০ হাজার বা তার ও বেশি হতে পারে। সো আপনার স্বপ্ন পূরণের জন্য ইলেকট্রিক্যাল কে বেছে নিতেই পারেন।
🏵🏵

৪। মেকানিক্যাল টেকনোলজি :

#মেকানিক্যাল_ইঞ্জিনিয়ারিংকে_সকল_ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের_মা_বলা_হয়। এটি একটি বৃহৎ বিস্তৃত সাবজেক্ট। সব প্রায় জায়গাতেই মেকানিক্যাল এর ছোঁয়া পাবেন। কর্মক্ষেত্রেও ব্যাপক চাহিদা।
যেমন.
প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন
বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক)
ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও)
বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন
বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্পোরেশন
শিপিং অধিদপ্তর
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ
মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ
ন্যাশনাল মেরিটাইম ইনস্টিটিউটবাংলাদেশ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী সহ পাউবো, রেলওয়ে, বাংলাদেশ ইস্পাত শিল্প কর্পোরেশন, ওয়াসা, সিটি কর্পোরেশন, বাংলাদেশ রেলওয়ে, বিটাক, টিটিসি, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় সহ অনেক প্রতিষ্ঠানে মেকানিক্যাল এর ব্যাপক চাহিদা। এছাড়াও ওষুধ কোম্পানী, সিমেন্ট কোম্পানী, রড কোম্পানী, গার্মেন্টস এ ব্যাপক চাহিদা সম্পন্ন একটি সাবজেক্ট মেকানিক্যাল।

৫। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং :

বিশ্ব আজ মানুষের হাতের মুঠোয়। আর যার শক্তিতে বিশ্ব আজ এতটা এগিয়ে তা হলো তথ্য প্রযুক্তি। যত দিন যাবে তথ্য প্রযুক্তির সীমা পরিসীমা বাড়বেই বই কমবে না। কম্পিউটারের পরিচিতির জন্য কোন সেক্টরের নাম উল্লেখ্য করার দরকার হবে না আশা করি। কেননা সকল সেক্টরেই প্রোগ্রামার, কম্পিউটার অপারেটর প্রয়োজন লাগেই।
তারপরেও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিম্নোক্ত দেওয়া হলো :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)
কন্ট্রোলার অব সার্টিফাইং অথরিটিজ
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ
একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্প ইত্যাদি খাতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক নিয়োগ হয়।

৬/ আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন টেকনোলজি :

নাম শুনেই বুঝতে পারছেন যে এর কাজ কী? হ্যাঁ এর কাজ বাড়ি / স্থাপনার নকশা অঙ্কন করা। যত দিন যাবে বিশ্ব তত উন্নত হবে। আর উন্নত বিশ্বের মানুষ কখনোই চাইবে না - কোন আদিম নগরীর বাসিন্দা হতে। এখানেই আপনার কাজ.. ঘরে বসেও আপনি বাড়ি, শিল্প কারখানা অফিস আদালতের নকশা তৈরি করতে পারেন। খুব নম্র একটি পেশা। বেশ সন্মানজনক। হতে পারেন একজন দক্ষ আর্কিটেক্ট😊😊

৭। টেক্সটাইল টেকনোলজি:

দেশের সর্ববৃহৎ রপ্তানী সেক্টর হলো তৈরী পোশাক। আমাদের দেশের বৃহত্তম অর্থনীতির খাত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশ পোশাক রপ্তানীতে একদম চূড়ায় অবস্থান করছে। তাই এই খাতের সাফল্যের সাথে আপনি নিজেকেও যুক্ত করতে পারেন। একজন ভাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হতে পারলে আপনাকে সরকারি চাকুরীর আশা কখনোই করতে হবে না। গার্মেন্টস এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বেতন সম্পর্কে ধারণা আমাদের খুব কম। কখনো চাকুরী হারানোর ভয় থাকবে না হারালেও বেশি দিন আপনাকে বসেও থাকতে হবে না। তবে সরকারি চাকুরীও কম নয়।
বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশন
বস্ত্র পরিদপ্তর
বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন
বস্ত্র অধিদপ্তর
বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড
বাংলাদেশ বস্ত্র কারখানা কর্পোরেশন
বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট
বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড
পাট অধিদপ্তর, বস্ত্র মন্ত্রণালয়, পাট অধিদপ্তর, পাটকল কর্পোরেশন, জুট মিল ইত্যাদি আরো অনেক সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

🏵🏵 একটি বিশেষ সুখবর - আমাদের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ টেক্সটাইল টেকনোলজির ছাত্র ছাত্রী দেরকে অতিথি শিক্ষক হিসেবে ক্লাস করানোর জন্যে সদয় সম্মতি দিয়েছেন বাংলাদেশের একমাত্র টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটি
"BANGLADESH UNIVERSITY OF TEXTILE - BUTEX "
এর দুই জন সম্মানিত শিক্ষক। আমরা তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতেছি।
উনারা ছাড়াও আমাদের নিয়মিত শিক্ষক মণ্ডলীতো রয়েছেনই।
প্রিয় শিক্ষার্থী বৃন্দ, তোমরা নিশ্চিন্তে ভর্তি হতে পারো আমাদের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর টেক্সটাইল টেকনোলজিতে।

৮। ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি :

রিলাক্সের চাকুরী গুলোর মধ্যে ইলেকট্রনিক্স খাতের চাকুরী গুলো অনেক ভালো। ঝুট ঝামেলা নেই বললেই চলে। বাংলাদেশ সরকারের যেসকল প্রতিষ্ঠান ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ দিয়ে থাকে তা হলো :

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস রেগুলেটারি কমিশন
ডাক অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ
বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প লিমিটেড
টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিঃ
বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি
টেলিটক বাংলাদেশ
টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর)
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভো থিয়েটার
বাংলাদেশ ন্যাশনাল সায়েন্টিফিক এন্ড টেকনিক্যাল ডকুমেন্টশন সেন্টার
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ
বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প
বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট
ইত্যাদি আরো অনেক প্রতিষ্ঠানে টেলিকমিউনিকেশন ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।

# এখন সিদ্ধান্ত আপনার আগামী ৪/৫ বছর পর আপনি নিজেকে কোন প্রতিষ্ঠানের কোন পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে দেখতে চান?

🏵🏵এখানে ছাত্রদের ৫০% এবং ছাত্রী দের ১০০% বিনাখরচে পড়াশোনার সুযোগ আছে। 🏵🏵

#ভর্তিচ্ছু_শিক্ষার্থীবৃন্দ_নিম্নোক্ত_লিংকে_অনলাইনের_মাধ্যমে_ভর্তি_প্রক্রিয়া_সম্পন্ন_করতে_পারবেন।
(https://forms.gle/tcvL4GbUTCAo6SRB9)

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হলো গত ৩১ মে। এটা যেমন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, তেমনি চলার পথে একটা বড় বাঁকও হতে পারে। কারণ দেখা যায় এ স্তর থেকেই কর্মসংস্থানের বাস্তব প্রেক্ষাপট ও পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করে অনেকে তার গন্তব্য বা যাত্রাপথ বদলে ফেলে।

এ বছরের প্রেক্ষাপট অন্যান্য বছরের চেয়ে আলাদা। কমবেশি আমরা সবাই জানছি, আগামীর পৃথিবী হবে প্রযুক্তিমুখী। তবে কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের প্রভাবে এই পরিবর্তন যে এত দ্রুত হবে, তা একেবারেই অনুমেয় ছিল না। যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলো, তারা এত দিন যে পৃথিবী বা প্রেক্ষাপটে পেশাজীবনের পরিকল্পনা করেছে, মাত্র তিন - চার মাসের ব্যবধানে সেটা আমূল বদলে গেছে। এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নতুন করে সাজাতে হবে। আর এই পরিকল্পনায় গুরুত্ব দিতে হবে কারিগরি দক্ষতাকে।

সবাই হয়তো কারিগরি শিক্ষায় পড়াশোনা করবে না বা সুযোগ পাবে না। কিংবা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষাক্ষেত্রেই পড়বে। তবে যারা সাধারণ শিক্ষায় ভবিষ্যৎ শিক্ষা পরিকল্পনা করছে, তাদেরও নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি কারিগরি জ্ঞান অর্জন করতে হবে সামনের পৃথিবীতে নিজের অবস্থান টেকসই করার জন্য।

ইতিমধ্যে আমরা বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ করেছি। যেমন অনলাইন ক্লাস, ক্লাউড বেজড লার্নিং, অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তি এবং পরীক্ষা, হোম বা ভার্চ্যুয়াল অফিস, অনলাইন মিটিং, লাইভ স্ট্রিমিং, অনলাইন সাক্ষাৎকার, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা, ডিজিটাল মার্কেটিং, রোবটিকস, ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, ব্লকচেইন, বিগ-ডেটা ইত্যাদি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সামনের দিনে সব কর্মপরিকল্পনা পরিচালিত হবে বলে বিশেষজ্ঞরা প্রায় নিশ্চিত করছেন এবং আমরা বাস্তবে তা গত কয়েক মাসে দেখতে পাচ্ছি। ভবিষ্যতে এর ব্যবহার আরও বাড়বে এবং পরিবর্তিত ও উন্নত হবে। এই পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে তারাই এগিয়ে থাকবে, যারা প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যস্ত বা এই সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত।

বাংলাদেশে গত ৫ বছরে প্রযুক্তিনির্ভর কাজের সংখ্যা বেড়েছে অনেক, তবে সে তুলনায় প্রযুক্তিনির্ভর কর্মীর সংখ্যা খুব কম। সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর তরুণদের নাম লেখাতে হচ্ছে শিক্ষিত বেকারের তালিকায়। পলিটেকনিক শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম একটি দিক হচ্ছে, এখানে সেশনজট নেই এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শিক্ষাক্রম সম্পন্ন হয়। যেহেতু পলিটেকনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাক্রম, তাই একজন শিক্ষার্থীর প্রযুক্তি জ্ঞান বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু অধিকাংশ অভিভাবকের পলিটেকনিক শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে খুব একটা ধারণা নেই। বর্তমান ও ভবিষ্যতের পৃথিবীতে কারিগরি দক্ষতাই বড় ভূমিকা রাখবে। সে জন্য নিশ্চয়ই কারিগরি শিক্ষার পাঠ্যসূচি এবং পাঠদান পদ্ধতিকেও পরিবর্তনের আওতায় আনতে হবে।

মনে রাখতে হবে, শুধু সচেতনতার অভাবে আমরা আমাদের আশপাশে থাকা সুযোগগুলোকে কাজে লাগাতে পারি না। পাস করে তারপর চাকরি বা ব্যবসার প্রস্তুতি নেব, এমন সময় সম্ভবত আমদের আর নেই। বিষয়টি আমাদের শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের এই মুহূর্ত থেকে অনুধাবন করতে হবে। সবশেষে একটি কথা নিশ্চিত করে বলতে চাই, যার কারিগরি দক্ষতা আছে, তাকে বেকারত্ব স্পর্শ করতে পারে না।

সঠিক মানের প্রতিষ্ঠান থেকে নিজে যাচাই করে সঠিক কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করুন।
কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষা হলো দিন বদলের হাতিয়ার।
দাগনভূঁঞা, সোনাগাজী, সেনবাগ, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট সহ অত্র অঞ্চলের সরকার অনুমোদিত একটি বিশ্বস্ত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট হলো
" দাগনভূঁঞা সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট, প্রতিষ্ঠান কোড -৬৯০৪৯ "।

♦♦কেন ভর্তি হবেন দাগনভূঁঞা সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে?

🏵 এখানে রয়েছে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের সমন্বয়ে গঠিত বিষয় ভিত্তিক অভিজ্ঞ শিক্ষক শিক্ষিকাবৃন্দ।
🏵 শতভাগ প্র্যাকটিক্যাল ক্লাসের সুবিধাসহ মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর সমৃদ্ধ মান সম্পন্ন থিউরিটিক্যাল ক্লাসের ব্যবস্হা।
🏵 স্বল্প খরচে আবাসিক সুবিধা।

🏵প্রতি পর্বের সমাপনী পরীক্ষায় প্রতি টেকনোলজিতে সেরা ফলাফল অর্জনকারী ০৩ জনকে ২০০০/ টাকা করে মেধা বৃত্তি প্রদান করা হবে।

🏵 #যেহেত_বর্তমানে_বিশ্বব্যাংকের_বৃত্তি_বন্ধ_রয়েছে_তাই_প্রতিষ্ঠানের_নিজস্ব_অর্থায়নে_বিভিন্ন_বৃত্তির_ব্যবস্থা_করা_হয়েছে।

🏵 চতুর্থ পর্ব বোর্ড ফাইনাল (অনুষ্ঠিত জুন জুলাই -২০১৯) পরীক্ষায় সেরা ফলাফল।

🏵 ছাত্রীদের ১০০% ও ছাত্রদের ৫০% ছাড়ে পড়াশোনা করার বিশেষ সুযোগ।

🏵 সম্পূর্ণ রাজনীতিমুক্ত ও নিরাপদ পরিবেশে পড়াশোনা করার সুবিধা।

🏵 ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনার সুবিধার্থে
Wi- Fi সংযোগ সম্পন্ন ক্যাম্পাস।

🏵 সি সি টি ভি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

🏵 এখানকার কোনো ছাত্র ছাত্রী কে প্রাইভেট পড়তে হয় না।

🏵প্রতি সেমিস্টারে ছাত্র ছাত্রী দেরকে বিষয় ভিত্তিক বাস্তব জ্ঞান অর্জনের জন্য ইন্ডাস্ট্রি / সাবস্টেশন ভিজিট করানো হয়।

🏵প্রতি বছর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

🏵 উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা যেমন - বিজ্ঞান মেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ, সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা সহ বিভিন্ন কো- কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিস এ নিজেকে সমৃদ্ধ করার সুবিধা।

🏵 ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকা ও সম্মানিত অভিভাবক বৃন্দের সমন্বয়ে বাৎসরিক শিক্ষাসফরের সুযোগ।

🏵 ইতোমধ্যে আমাদের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ছাত্র ছাত্রী রা ICT মন্ত্রণালয়ের অধীনে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ফ্রি ল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতেছে।

🏵🏵🏵🏵 🏵🏵🏵🏵🏵🏵🏵

এই প্রতিষ্ঠানে চতুর্থ ব্যাচে চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি চলছে।
এখানে ৮ টি আধুনিক ও যুগোপযোগী টেকনোলজি চালু আছে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোন একটি টেকনোলজিতে ভর্তি হয়ে ক্যারিয়ার কে সুদৃঢ় করুন।

🌻🌻 টেকনোলজি সমূহ হলো -
১) মেকানিক্যাল
২)টেক্সটাইল
৩) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি
৪) আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন
৫) সিভিল
৬) কম্পিউটার
৭) ইলেকট্রনিকস
৮) ইলেকট্রিক্যাল

প্রিয় শিক্ষার্থী ও সম্মানিত অভিভাবক বৃন্দের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি, অন্য যে কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তির পূর্বে আমাদের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ভিজিট করুন - তারপর ভর্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিন।

এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট টি যাত্রা শুরুর অল্প সময়ের মধ্যেই ছাত্র ছাত্রী ও সম্মানিত অভিভাবক বৃন্দের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন সরকারি প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে আমাদের ছাত্র ছাত্রীরা যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছে।
#উপজেলা_প্রশাসন_কর্তৃক_আয়োজিত_বিজ্ঞান_মেলায়_প্রজেক্ট_উপস্থাপনে_আমাদের_পলিটেকনিক_ইনস্টিটিউট_এর_ছাত্র_ছাত্রীরা_উপজেলা_পর্যায়ে_প্রথম_স্থান_অধিকার_করেছে।

🔷🔷💐💐
গড়তে নিজের ক্যারিয়ার,
হতে পারেন ইঞ্জিনিয়ার।
💐💐🌻🌻🏵🏵

ভর্তি সংক্রান্ত যে কোন তথ্যের জন্য সরাসরি যোগাযোগ করুন
অধ্যক্ষ
দাগনভূঁঞা সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট,
দাগনভূঁঞা থানার সামনে,
দাগনভূঁঞা, ফেনী।
মোবাইল ০১৭৫২৮৮১১৩৩ /
০১৮১৯৬৮৭২৯৫

বি. দ্র. স্বাস্হ্য বিধি মেনে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সীমিত পরিসরে ক্যাম্পাসের অফিস খোলা আছে। ক্যাম্পাসে সরাসরি না এসেও নিম্নোক্ত লিংকে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে।
(https://forms.gle/tcvL4GbUTCAo6SRB9).