ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,ফেনী জেলা ।
Facebook: https://facebook.com/iab87
Twitter: https://twitter.com/islamiandolanbd
Youtube: www.youtu
Islami Andolan Bangladesh The Real Islamic Political Organization In Bangladesh . It's Founded By Maulana Fazlul Karim ( Ex - Peer Shaheb Charmonai ) . We Want To Establish Islamic Law And It Is The Duty Of All Muslim. No Connection With Awami league, BNP, Jamat Shibir Or Any Other Political Parties.
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার পতাকা র্যালি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা নুরুল করিম ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ১৮ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় নির্বাচনের ভোট গ্রহণের আগপর্যন্ত কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি আয়োজনের অনুমতি না দিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সেই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর বলেন, গণতান্ত্রিক দেশে এধরণের সিদ্ধান্ত মেনে নেয়া যায় না। মানুষের প্রতিবাদের ভাষা কেড়ে নেয়ার এই চক্রান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। মতপ্রকাশের অধিকারকে রুদ্ধ করার এই অশুভ উদ্যোগ বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনীতিক ও কূটনীতিক সংকটকে আরও ঘনীভূত করবে।
জেলা জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা কে এম বেলাল পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা গাজী এনামুল হক ভূঁইয়া,সহ- সভাপতি হাফেজ মাওলানা রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া,সেক্রেটারি আলহাজ্ব মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়া, উপদেষ্টা মাওলানা কাজী গোলাম কিবরিয়া, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা জাহিদ হাসান চৌধুরী , ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ ফোরকান প্রমুখ।
আলহাজ্ব মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়া বলেন জনগণের মুক্তি ও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষাকে দমিয়ে রাখতে দুঃশাসন, দুর্নীতি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অসহনীয় মূল্যবৃদ্ধিতে
মানুষের ভয়াবহ দুর্গতির মধ্যে নীলনকশার এই অন্যায় পদক্ষেপকে গণমানুষ ঘৃণাভরে ধিক্কার জানাচ্ছে। ইতিপূর্বে নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন এবং ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্দেশনা প্রতিপালন করেছে মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশন।
সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা নুরুল করিম আরো বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনও ২০১৪ সালের ভোটারবিহীন প্রহসন বা ২০১৮ সালের নিশিরাতের ভোটপ্রদান-এর মত আরো একটি প্রহসনের নির্বাচনের আয়োজন করছে। জনগণ পরিকল্পিত ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচনকে বর্জন করেছে। ১২ কোটি ভোটারের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই দেশের চলমান সঙ্কট থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে পারে। এজন্য ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আমরা তিনটি প্রস্তাবনা দিয়েছি। এই প্রস্তাবনা মেনে নিয়ে দ্রুত ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করুন।
১.বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত একতরফা তফসিল বাতিল করে গ্রেফতারকৃত বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের
সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরী করতে হবে।
২. বর্তমান বিতর্কিত পার্লামেন্ট ভেঙ্গে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।
৩. কার্যকরী সংসদ, রাজনৈতিক সংহতি এবং শতভাগ জনমতের প্রতিফলনের জন্যপিআর (PR) বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন’ই অধিকতর উত্তম পদ্ধতি; যা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে তা প্রবর্তন করতে হবে।
বার্তা প্রেরক
প্রিন্সিপাল মাওলানা জাহিদুল ইসলাম
প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা শাখার উদ্যোগে বিজয় দিবস উপলক্ষে পতাকা র্যালি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার উদ্যোগে বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর'২৩ ইং শনিবার ঐতিহাসিক মিজান ময়দানে পতাকা র্যালি।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় পতাকা মিছিলে যোগদিন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঘোষিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ফেনীতে ও অত্যন্ত সুশৃঙ্খল ভাবে জেলা কমিটির পক্ষ থেকে পতাকা র্যালির প্রস্তুতি চলছে।
বিজয় দিবসে নাগরিক অধিকার হিসেবে অনুষ্ঠিতব্য পতাকা র্যালি বাস্তবায়নে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।
-জেলা সেক্রেটারি
ফেনীতে বিজয় দিবসে পতাকা র্যালি অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচনের নামে পাতানো ফাঁদে পা দেবো না: চরমোনাই পীর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্র.....
ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত তামাশার তফসিল প্রত্যাখ্যান করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা শাখার বিক্ষোভ মিছিল.....
দলে দলে যোগদিন
আজকের সংবাদ সম্মেলন থেকে মুহতারাম আমীর কর্তৃক ঘোষিত কর্মসূচী.....
কর্মসূচী
১. নির্বাচন কমিশন একতরফা তফসিল ঘোষণা করতে চাইলে তফসিল ঘোষণার দিন ঢাকায় নির্বাচন কমিশন অভিমুখে গণমিছিল করা হবে।
২. তফসিল ঘোষণার পরের দিন সারাদেশে প্রতিটি জেলা ও মহানগরে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল।
৩. আন্দোলনরত অন্যান্য বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ সকল কর্মসূচীর প্রতি পূর্ণ সমর্থন।
৪. জাতীয় সংকট নিরসনে সকল রাজনৈতিক দল, শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবি, সাংবাদিক এবং বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের প্রতিনিধিগণকে নিয়ে আগামী ২০ শে নভেম্বর’২৩ সোমবার ঢাকায় জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে এবং পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
আজ প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষের এ সময়ে মানুষকে আধুনিক পদ্ধতিতে দাওয়াত দেয়ার কোনো বিকল্প নেই। এতে করে প্রযুক্তি নির্ভর মানুষ সহজে দ্বীন জানতে, বুঝতে ও আমল করতে পারবে। এ পদ্ধতিতে ইসলামের সৌন্দর্য ও আদর্শ বিশ্ববাসীর কাছে যেমন দ্রুত পৌঁছবে তেমনি সহজে ফুটে উঠবে ইসলামের উদার, অসহিষ্ণু দৃষ্টিভঙ্গি।
এই আধুনিক বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে সাংগঠনিক খবরাখবর গোটা দুনিয়ার প্রান্তে প্রান্তে পৌঁছে দিতে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
-প্রচার বিভাগ।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার বিশাল মিছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশে প্রবেশ মুহুর্ত জেলা সেক্রেটারির প্রেস ব্রিফিং।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের জাতীয় মহাসমাবেশ সফলে আমজনতার সহযোগিতা চাই।
ফেনীর অন্যতম শীর্ষ আলেম,ইসলামী আন্দোলন ফেনী জেলার মুহতারাম উপদেষ্টা আল্লামা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক সাহেব হাফি. জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি ও
শাইখুল হাদীস মাওলানা আবদুর রাজ্জাক সাহেব জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সহ - দাওয়াহ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
চলো চলো ঢাকা চলো
৩ নভেম্বর মহাসমাবেশ সফল করো
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা শাখার বিক্ষোভ মিছিল.....
Nader Chowdhury
আল-হাফেজ মাওলানা রশীদ আহমদ সাহেবের ইন্তেকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার শোক প্রকাশ।
ফেনী জেলার ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি বিদ্যাপীঠ শর্শদি ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম বরেন্য আলেমেদ্বীন,আল -হাফেজ মাওলানা রশীদ আহমদ সাহেব আজ সন্ধ্যায় ফেনী ড়ায়াবেটিস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
মরহুমের ইন্তেকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা নুরুল করিম ও সেক্রেটারী আলহাজ্ব মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়া এক যৌথ বিবৃতিতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেন।
শোকবার্তায় নেতৃদ্বয় বলেন, হাদিসে রাসুলের নিবেদিত খাদেম, উম্মাহর দরদী ব্যাক্তিত্ব, একজন আবেদ, যাহেদ ও বুজুর্গ ছিলেন আল-হাফেজ মাওলানা রশীদ আহমদ । তার ইন্তেকালে ইলমী অঙ্গনে গভীর শূন্যতা তৈরি হয়েছে, আল্লাহতায়ালা তার নিমাল বদল দান করেন।
মাদ্রাসা পরিচালনার পাশাপাশি ঈমান-আক্বীদা সংরক্ষণ, ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থবিরোধী যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ও আপসহীন ভূমিকা রেখেছেন। তার ইন্তেকালে দেশ একজন সত্যিকার আপসহীন রাহবারকে হারিয়ে ইসলামী অঙ্গনে যে অপূরণীয় ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে তা সহজে পুরাবার নয়।
বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডে নেতৃত্বদানেও তার সুখ্যাতি ছিল সর্বজনবিদিত। তিনি সাধাসিধে, অমায়িক ও বিনয়ী এক অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন।
বহুবিধ যোগ্যতা ও গুণের অধিকারী এই আলেম সর্বমহলে গ্রহণীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। এই ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের মৃত্যুতে সারাদেশের আলেম সমাজ, মাদ্রাসার ছাত্র ও ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নেতৃদ্বয় মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মরহুমকে জান্নাতের উঁচু মাক্বাম দান করুন, আমিন।
বার্তা প্রেরক
প্রিন্সিপাল মাওলানা জাহিদুল ইসলাম
প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা।
কেন্দ্রীয় কর্মসুচীর অংশ হিসেবে ২৭ অক্টোবর শুক্রবার ফেনীতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে, ইনশাআল্লাহ।
জমায়েত জহিরিয়া চত্বর; বাদ আছর
মাও.মুহাম্মাদ একরামুল হক ভুঁঞা
সেক্রেটারি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ফেনী জেলা।
ঐতিহাসিক ছাত্র যুব সমাবেশ ২০২৩ সফলের লক্ষ্যে ফেনী জেলা শাখার স্বাগত মিছিল.....
ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগের দাবীতে ২০ অক্টোবর ঢাকায় ছাত্র যুব সমাবেশে যোগদিন সফল করুন।
ফেনীতে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা ।
মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইলের
বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে
আজ ১৩ই অক্টোবর ২৩ইং বাদ জুমা ফেনী জহিরিয়া চত্বরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার উদ্যোগে ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল জেলা সাংগঠনিক মুফতি আব্দুর রহমান ফরহাদ এর সঞ্চালনায় ও সহ সভাপতি মাওলানা গাজী এনামুল হক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় ।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা গাজী এনামুল হক ভূঁইয়া বলেন দশকের পর দশক ধরে মানবতাবিরোধী ও মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী রাষ্ট্র ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের ওপর নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়ে আসছে। এ অবস্থায় ইসরাইলের দুর্ভেদ্য প্রতিরক্ষাব্যবস্থার অহঙ্কারকে গুঁড়িয়ে দিয়ে মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিরা তাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে নিতে নতুনভাবে যে মিশন শুরু করেছে আমরা তার সর্বাঙ্গীণ সফলতা কামনা করছি এবং তাদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করছি। তিনি ফিলিস্তিন ইস্যুতে মুসলিম বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানদেরকে দ্রুত এক কাতারে আসার আহবান জানান।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় অবৈধ দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর হামলায় হাজার হাজার মুক্তিকামী জনতার ওপর হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে জেলা সেক্রেটারি আলহাজ্ব একরামুল হক ভূঁইয়া বলেন, স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা নৃশংস, নির্দয়, নির্মম ও চরম অমানবিক। আমরা এ হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সন্ত্রাসী ইসরাইলের বর্বরোচিত হামলার ধিক্কার জানিয়ে তিনি আরও বলেন, চলমান হামলা হামলা ও সহিংসতার জন্য ইসরাইল দায়ী। অবিলম্বে এ আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের মানবিক সাহায্য দেয়ার জন্য জাতিসংঘসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপগ্রহণের আহ্বান জানান।
জেলা উপদেষ্টা মাওলানা মীর আহমদ মীরু বলেন, বিশ্ববাসীর কাছে এ কথা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, ‘স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না’। তাই অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা পালন করার জন্য ওআইসি, জাতিসঙ্ঘ, শান্তিকামী বিশ্ববাসী ও মুসলিম দেশগুলোর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার অর্জন, সম্মানজনক জীবনলাভের সংগ্রামে, তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে এবং ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায়’ ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে আমরা অতীতে ছিলাম ভবিষ্যতেও থাকব।
বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্পর্টগুলো প্রদক্ষিণ করে বড় মসজিদের সামনে দোয়া ও মোনাজাতের মধ্যদিয়ে সমাপ্ত হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জেলা আন্দোলনের উপদেষ্টা মাওলানা কাজী গোলাম কিবরিয়া, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা শহিদুল্লাহ শিশির, ত্রান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সালাউদ্দিন পাটোয়ারী, সদস্য হাফেজ হিজবুল্লাহ, সদস্য মোজাম্মেল হক ফারুক ফরায়েজী, জেলা যুব আন্দোলনের সভাপতি মুফতি সালাহুদ্দীন আইয়ুবি,সাধারণ সম্পাদক মাওলানা জাহিদ হাসান চৌধুরী, ছাত্র আন্দোলনের জেলা সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ ফোরকান সহ তৃণমুল নেতৃবৃন্দ।
বার্তা প্রেরক
প্রিন্সিপাল মাওলানা জাহিদুল ইসলাম
প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা।
দলমত নির্বিশেষে সকলের প্রতি দাওয়াত রইল।
ফিলিস্তিনের উপর অবৈধ দখলদার ইসরায়েল এর বর্বর আগ্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
জমায়েত; বাদ জুমা জহিরিয়া চত্বর
মুহাম্মাদ একরামুল হক ভুঁঞা
সেক্রেটারি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ফেনী জেলা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে dbcnews.tv এর সাথে কথা বলছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা সেক্রেটারি আলহাজ্ব মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়া Akramul Hoque Bhuiyan।
সরাসরি বামুক ফেনী সদর শাখার মাহফিল থেকে....
বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে বর্তমান সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন, অথর্ব প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, দ্রব্যমূল্যের চরম ঊর্ধ্বগতি রোধ করে জনদুর্ভোগ লাঘবের দাবীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা শাখার উদ্যোগে আজ ১৮ সেপ্টেম্বর'২৩, সোমবার ঐতিহাসিক ফেনী মিজান ময়দানে বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা সভাপতি মাওলানা নুরুল করিমের সভাপতিত্বে ও জেলা সেক্রেটারি মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের মুহতারাম আমীর মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)।
বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, কেন্দ্রীয় মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, শিল্প ও বানিজ্য সম্পাদক আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ) মাওলানা খলিলুর রহমান, জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক,
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ।
বক্তব্য রাখেন জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা এনামুল হক ভূঁইয়া, মাওলানা রফিকুল ইসলাম, মাওলানা মীর হোসেন মীরু, মাওলানা নুরুল করীম বেলালী, মাওলানা সালাহ উদ্দিন আইয়ুবী প্রমুখ।
দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে না দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে জাতীয় সরকারের ঘোষণা দিতে হবে,
ফ্যাসিবাদী ও কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতন অনিবার্য ফেনীতে-পীর সাহেব চরমোনাই
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ- এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে না দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে জাতীয় সরকারের ঘোষণা দিতে হবে। জনমতের প্রতি তোয়াক্কা না করে ক্ষমতায় জোরে থাকার চেষ্টা করলে সরকারের জন্য সুখকর হবে না। দেশে কর্তৃত্ববাদী ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের কষাঘাতে জনজীবন অতিষ্ঠ প্রায়, এদিকে সরকারের কোন নজর নেই। সরকার আছে শুধু কিভাবে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করবে তা নিয়ে। এতে মানুষের জীবন গেলেও সরকারের কোন কিছু যায় আসে না। শেখ হাসিনার সরকার স্বাধীনতার ৫২ বছরের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করেছে দিনের ভোট রাতে গ্রহণ করে। তিনি বলেন, সরকার জনগণের ভোটাধিকার ও নাগরিক অধিকার হত্যা করেছে। কথিত শান্তি সমাবেশে আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য ‘শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে’ চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটকে আরো উস্কে দিয়েছে। দেশের নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় না। নির্বাচনের নামে জাতির সাথে প্রহসন না করে দলীয়ভাবে বিজয়ী ঘোষণা দিলেই হয়, রাষ্ট্রের সম্পদ নষ্ট করার কী দরকার? আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাপ্রেমী। তাই যে কোনভাবে তারা ক্ষমতায় থাকার জন্য মরিয়া হয়ে উঠছে।
পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, জাতীয় সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে রাজপথ ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। সঙ্কট আরো ঘুণিভূত হচ্ছে। সরকার সংবিধানের দোহাই দিয়ে বিগত ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের ন্যায় কলঙ্কিত নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চায়। তিনি বলেন, সংবিধান রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে। তারাই বিগত দিনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৭৩ দিন হরতাল ও অবরোধ করেছে, ৫ শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। কাজেই সংবিধানের দোহাই সরকারের মুখে মানায় না।
১৮ই সেপ্টেম্বর সোমবার বিকেলে ঐতিহাসিক ফেনী মিজান ময়দানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা ব্যবস্থাপনায়, অথর্ব প্রধান নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে অনুষ্ঠিত বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন,ইসলামী আন্দোলনের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ নেছার উদ্দিন , দলের শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ)ও ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা নুরুল করিমের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারী আলহাজ্ব মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বক্তব্য রাখেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক, জেলা আন্দোলনের উপদেষ্টা মাওলানা নুরুল করিম বেলালী,মাওলানা কাজী গোলাম কিবরিয়া, মাওলানা মীর আহমদ মীরু,সহ -সভাপতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম ভুঁইয়া, গাজী এনামুল হক ভূঁইয়া, ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের জেলা সভাপতি মুফতি ইউসুফ কাসেমী সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, বামুকের জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নাসির উদ্দিন, শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি মাওলানা নুর মোহাম্মদ আজমী,যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি মুফতি সালাহুদ্দিন আইয়ুবি, ছাত্র আন্দোলনের জেলা সভাপতি এইচএম নুরুজ্জামান সহ আন্দোলনের জেলা নেতৃবৃন্দ, সহযোগী সংগঠনের জেলা দায়িত্বশীল ও থানা নেতৃবৃন্দ।
পীর সাহেব চরমোনাই আরও বলেন, আওয়ামী সরকার দেশকে অকার্যকর করে বিচার ও আইন বিভাগকে ধ্বংস করেছে। নির্বাহী বিভাগ এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকেও ধ্বংস করেছে। আওয়ামী লীগ বার বার সংবিধানের দোহাই দিচ্ছে। অথচ তারাই নিজেদের স্বার্থে বার বার সংবিধান পরিবর্তন করেছে। লুটেরা সরকারের একজনকেও ছাড় দেয়া হবে না। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে প্রজাতন্ত্রের যে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিরা ভোট ডাকাতিতে সহযোগিতা করেছে তাদেরও ছাড় দেয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার পর দলীয় সরকারের অধীনে কোনও নির্বাচনই সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ হয় নাই। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিরোধী দলের ওপর দমনপীড়ন চালিয়ে একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করাই দলীয় সরকারের মূল উদ্দেশ্য থাকে। ভবিষ্যতেও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার আশা করা যায় না। ১৯৭৩, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন তার প্রমাণ।
পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, ‘রাজনৈতিক একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন হয় ১৯৯১ সালে। ওই নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তৎকালীন বিরোধী দল বলেছিল নির্বাচনে সূক্ষ্ম কারচুপি হয়েছে। এ অজুহাতে বিরোধীদল অনেকদিন পার্লামেন্ট বর্জন করেছিল। আবার দ্বিতীয় বার ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় গেলে ওই সময়ের বিরোধী দল বলেছিল, ভোটে স্থূল কারচুপি হয়েছে এবং তারাও লাগাতার সংসদ বর্জন করেছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় নাই।
অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন ,বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ দেশকে নরকে পরিণত করেছে। কোথাও শান্তি নেই, নিরাপত্তা নেই। গুম-খুনের আতঙ্কে মানুষ উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত।
তিনি মেহনতি, কর্মজীবী, শ্রমজীবী, আলেম-ওলামা, আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবি সংগঠনসহ সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে আওয়ামী স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, দেশের জনগণের প্রতি সরকারের কোন দায়বদ্ধতা আছে বলে মনে হয় না। বাজার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। মানুষ হাহাকার করছে। দুর্নীতি, ঘুষ, চুরি-ডাকাতির উন্নয়ন হয়েছে। সর্বত্র ঘুষ ও দুর্নীতিতে সয়লাব। তিনি সিলেবাসের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নাস্তিক বানানোর পাঁয়তারার সমালোচনা করে বলেন, এই শিক্ষানীতি বাতিল করতে হবে।
আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম বলেন , ফ্যাসিবাদ ও কর্তৃত্ববাদী সরকার দেশকে অকার্যকর দেশে রূপান্তর করেছে। ৫৩ বছর পরও দেশের জনগণ ভোটের অধিকার, বাক-স্বাধীনতার অধিকারের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করতে হচ্ছে, যা অত্যন্ত লজ্জাজনক। তিনি শান্তি সমাবেশের নামে মাদরাসা ছাত্র শহীদ হাফেজ রেজাউলের খুনিদের গ্রেফতারের দাবি জানান।
মাওলানা খলিলুর রহমান বলেন , দেশে একটি অবৈধ সরকার জনগণের উপর জগদ্দল পাথরের মতো বসে আছে। তিনি অবৈধ সরকার পতনে এক দফা আন্দোলনে দলমত নির্বিশেষে সকলকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি সরকার এখনই পদত্যাগ করে জনগণকে নিস্কৃতি দেয়ার আহ্বান জানান।
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন দেশের মানুষকে বিগত দিনের মতো ধোকা দিয়ে বোকা বানিয়ে পুনরায় ক্ষমতায় যাওয়ার পায়তারা করছে আওয়ামী লীগ। এবার দেশের মানুষ সেই সুযোগ আর দেবে না। স্বাধীনতাকামী মানুষ একত্রিত হয়ে এই সরকারের বিরুদ্ধে পদত্যাগের কঠোর আন্দোলন শুরু করেছে।
বার্তা প্রেরক
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
প্রচার সচিব
জনসভা বাস্তবায়ন কমিটি।
সরাসরি ফেনী মিজান ময়দান থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার জনসভায় সংযুক্ত আছেন Nader Chowdhury
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Feni
3900
ইব্রাহিম ম্যানশন (২য় তলা) মহিপাল, ফেনী
Feni, 3900
খেলাফত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গন আন্দোলন গড়ে তুলুন ।