ॐ সেনেরখীল সার্বজনীন শ্রী শ্রী রক্ষা কালী বাড়ি
It is an ancient temple which is located at Sonagazi in Feni district. It was Established in 1917. For any information please contact with us.
E-mail: [email protected] সুধী,
প্রবহমান কালের গতিতে আমাদের মন্দিরে সকল পূজা সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে হয়ে আসছে।
সকল পূজাকে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য আপনাদের সহানুভূতিপূর্ণ উপস্থিতি ও সর্বপ্রকার সহযোগিতা আমাদের আয়োজন প্রচেষ্টাকে অনুপ্রাণিত করবেন এই প্রত্যাশায়।
বিনীত নিবেদনে-
পূজারীবৃন্দ
সেনেরখীল সার্বজনীন শ্রী শ্রী রক্ষা কালী বাড়ি
"অনেক কিছুর মাঝে, যা শুনছি,
১। উচ্ছেদ আতংকে মারা গেছেন লক্ষ্মী রানী (গতকাল)
২। শাম্মী, ফাঁসি দিয়েছিলেন সবার সামনে, উনার ঘর ভাংবে দেখে। উনি এখন ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে।
৩। ১৬০টার বেশী পরিবার কে উচ্ছেদ করা হচ্ছে।
৪। জাত সুইপারদের ইতিহাসে আগেই অপরাধীকরণ করা হয়েছে।
৫। ৫৯ বছর এর পর তাদের চাকরির নিশ্চয়তাও নাই। পেনশন নাই।
আরো জানাচ্ছি।"
Marzia Prova লিখছেন,
"বংশালে মিরনজিল্লা হরিজন পল্লীতে উচ্ছেদ কর্মকান্ড চলছে। মার্কেট বানানোর জন্য। ওখানে আন্দোলনরত এক হরিজন পল্লীর সদস্যের তথ্যসুত্র থেকে জানা গিয়েছে যে, প্রথমে পরিকল্পনা ছিলো ২০ টি ঘর ভাংগা হবে। কিন্তু কাল রাতে ৮০ টি এবং আজ সকাল থেকে ১২০ টি ঘর ভাঙ্গা হয়েছে। একজন নারী মারা গিয়েছেন কাল রাতে। আজ সকালে এক তরুণ ফাঁসি দিয়েছে। নারী সদস্যরা বুলডোজারের সামনে দাঁড়িয়ে প্রতিরোধ করতে চেয়েছিলো। কিন্তু পারেনি।
বংশালে অবিলম্বে এই উচ্ছেদকান্ড বন্ধ করতে হবে। উচ্ছেদকৃত হরিজন সদস্যদের ঘর ফেরত দিতে হবে, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
মার্কেট বানানোর মতো ব্যবসায়ী ধান্দার জন্য এখানে প্রায় শত বছর ধরে বাসকৃত হরিজনদের উচ্ছেদ করা চলবে না।"
দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে বলতে হবে
সিটি কলোনির বাসিন্দারা কীভাবে অবৈধ
ID link: https://www.facebook.com/100079601330077
Post Link: https://rb.gy/26k744
♦“ধর্ম যার, উৎসবও তার” - কেন হিন্দুদের জন্য ভাল❓এতে কী সর্বজনীনতা ও সম্প্রীতি নষ্ট হবে ❓
“ধর্ম যার, উৎসবও তার”- এই কথাটি চিরন্তন সত্য ৷ আমাদের দুর্গাপূজা কিংবা রাম নবমী কখনোই মুস"লিম ভাইদের উৎসব হতে পারেনা ৷ আবার মুস"লিম ভাইদের ই*দ রিচ্যুয়াল কখনো হিন্দুদের উৎসব হতে পারেনা ৷ এই দুটো লাইন সহজ কথা অনেকে বোঝেন না, অনেকে বুঝতে চাননা ৷ “হিন্দুদের পূজা, মুস-লমানের ঈ-দ” এই কথাগুলো মগজে ঢুকিয়ে নিন ৷ উৎসব আনন্দের ঠিক আছে, আপনি আপনার মতো সেটা পালন করুন ৷ যদি কারো ধর্মীয় (?) নির্দেশনা নিয়ে অনেক মাথাব্যথা থাকে তার অংশ নেওয়ার দরকারই নেই, বিতর্কও তৈরি হবে না ।
আনন্দ করা, খাবার খাওয়ার সময়ও সনাতনীরা এদিকে খেয়াল রাখে যে, যে নিষিদ্ধ অর্থাৎ প্রসাদ না দেওয়া হয় স্বাভাবিক খাবারই যেন দেওয়া হয় । এই সম্মানটুকুও যখন পোষায় না আর তাহলে আর কী করার ।
❝ যারা সনাতনীদের উৎসবে প্রকৃতপক্ষেই আনন্দ ভাগ করে নিতে আসেন তারা তাদের ধর্মীয় (?) পরিচয়টার থেকে এখানে মানবিকতার দিকটাই বড় করে দেখেন । তাদের আমরা সব-সময় স্বাগত জানাই কেননা এটাই সনাতন ধর্মের সৌন্দর্য যে সবার সাথে যা কিছু আনন্দময় মঙ্গলময় তা ভাগ করে নেওয়া । ❞
যেমন ঈ'দে হিন্দুরাও ছুটি পায়, তারা নিজেদের বাড়িতে পরিবারের সাথে সেই সময়টা কাটাক ৷ পরিবারের সঙ্গে থাকুক, আনন্দ করুক, নিজেদের ধর্ম চর্চা করুক ৷ তদ্রুপ
পূজোতে মুস-লিমরাও ছুটি পায় তারাও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাক, আনন্দ করুক, নিজেদের ধর্মচর্চা করুক ৷
সরকার ছুটি দেয়, আপনার কর্ম নির্ধারণ করে দেয়না ৷ তাই প্রগতিশীলতার নামে অযথা বিতর্কের কোন কারণই দেখছি না ৷ সিম্পল বিষয় - নিজ ধর্ম মেনে, নিজ ধর্মে দৃঢ় থেকেও অন্যকে শ্রদ্ধা সম্মান করা যায় ৷ সেজন্য সব আয়োজনে সবার অংশ নেওয়ার প্রয়োজন পড়েনা ৷
যত তাড়াতাড়ি এই সত্যিটা উপলব্ধি করবেন তত মঙ্গল ৷ ধর্মের নামে ভুজুংভাজুং ব্যাখ্যার কোন প্রয়োজন নেই ৷ ধর্মের [ পড়ুন মতবাদের ] ভিন্নতা মতের পার্থক্য তৈরি করবেই ৷ আপনি মানবিক দেখে অন্য কেউ অমানবিক হবেনা, এমন আশা করাটা বোকামি ৷
“ধর্ম যার, উৎসবও তার” এই সত্য প্রতিষ্ঠিত হলে যা যা সুবিধা বা উপকার লাভ করবেন ৷
📢 উপকার সমুহঃ
১. আপনি নিজে এবং আপনার সন্তান-সন্ততি নিজেদের আলাদা সত্ত্বা খুঁজে পাবেন ৷ ঐপক্ষ যে আমাদের থেকে ভিন্ন সেটা ছোট থেকেই আপনার এবং আপনার সন্তানদের মননে বিকশিত হবে ৷
২. উৎসবে যোগ দেওয়ার নামে ভিন্নমতবাদের অসৎ উদ্দেশ্যে আসা কেউ হিন্দু মা ও বোনেদের সাথে মেলামেশা বা অপ্রীতিকর আচরণ করার সুযোগ পাবেনা ৷
৩. ধর্মা⭕ন্তরিত করার ক্ষেত্রে সনাতনী মেয়েদের সঙ্গে ভিন্নধর্মী ছেলেদের উৎসবে যোগ দেওয়ার হার কমবে ৷ ফলে মেয়েদের আকর্ষিত হবার টান কিছুটা হলেও কমবে ৷ কেননা তারা অধিকাংশই বয়সে কম ও বাস্তবতা বিবর্জিত।
৪. হিন্দুরা পূজা এবং উৎসবের পার্থক্য বুঝবে ৷ পূজাকে উৎসবকেন্দ্রিক করার কারণে হিন্দুরা পূজার থেকে গানবাজনায় বেশি মগ্ন থাকে ৷ ফলে শাস্ত্রীয় থেকে অশাস্ত্রীয় কাজ বেশি হয় ৷ সেটি কিছু অংশে হলেও কমবে ৷
৫. প্রতিমা ভাঙচুর হওয়া কমবে ৷ কারণ অনেক কুচিন্তকই মন্দিরে প্রবেশের অনুমতি পাবেনা ৷ ফলে মন্দির অধিকতর সুরক্ষিত থাকবে ৷
৬. সনাতনী ছেলে মেয়েরা নিজেদের ধর্ম জানার পর্যাপ্ত সুযোগ পাবে ৷ মন্দিরের শৃঙ্খলা রক্ষা পাবে ৷ সেই সাথে ধর্মীয় শিক্ষার পরিধি বাড়বে ৷
৭. ইফ⭕তার সহ যাবতীয় কাজে সনাতনীদের ❝আগ বাড়িয়ে তেলবাজিমূলক ❞ অংশগ্রহণ কমবে বা বলা যায় বন্ধ হবে ৷ সম্প্রীতি ও রিচ্যুয়ালে তফাৎ বুঝে কাজ করুক ।
৮. মহানুভবতার নামে অন্যদের অহেতুক প্রশংসা (পা-চাটা) বন্ধ হবে ৷ নিজের ধর্মে দৃঢ় থেকেও অন্যকে সম্মান করা যায় সেটা সকলে অবগত হবে ৷
৯. সনাতনী ভ্রাতৃত্ব গড়ে উঠবে ৷ একত্রে মিলে মিশে সনাতনীদের অভ্যন্তরীণ সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করে গড়ে তুলবে এবং বন্ডিং সুদৃঢ় হবে ৷ সনাতন ধর্ম এর সুফল লাভ করবে ৷ বেদের সংগঠন সূক্ত এর মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ সনাতনী সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে ৷
১০. সর্বোপরি সনাতনীরাও নিজেদের ধর্মকে ভালোভাবে জানতে পারবে ৷ কেন তার ধর্ম অন্যদের থেকে আলাদা, কি অন্যদের থেকে তার পার্থক্য সে সম্পর্কে অবগত হয়ে সঠিক পথে পরিচালিত হবে ৷
বাংলাদেশ অগ্নিবীর
সত্য প্রকাশে নির্ভীক সৈনিক ৷
হিন্দু মেয়েরা সাবধান থাকুন ⚠️
কারন হিন্দু বোন / মেয়েদের কে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তরিত করার জন্য, মুসলিম সংগঠন গুলো বড়ো ফান্ডিং ঘোষণা দিয়েছে
©® Yash
দুটি সংখ্যালঘু পরিবার দুর্বৃত্তদের আগুনে সর্বস্বান্ত হয়ে গেল...!!! আগামীকাল মেয়ের বিয়ে, বিয়ের সমস্ত বাজার ঘরে, বাদ যায়নি বিয়ের শাড়িটাও! একমাত্র আয়ের উৎস ভ্যানটিও পুড়ে ছাই.......
উল্লেখ্য, গতকাল পিরোজপুরের ডুমুরিতলা শারিকতলা ইউনিয়নের সাহা পারায় রাতের অন্ধকারে সমীর সাহা এবং কালা সাহার বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে! পরিবারের ভাষ্যমতে রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা তাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়!
প্রসঙ্গত, তারা অভিযোগ করেছে রাতের আধারে ঘরের চারপাশ থেকে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার উদ্দেশ্য ছিল দুর্বৃত্তদের! এই বাড়িতে গত মাসেও একবার আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল! দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় দুর্বৃত্তদের দুর্বৃত্তায়ন সফল হয়েছে! আসলে অমানুষের দ্বারা সবকিছু সম্ভব.
©®
জোর করব না,ব্যস্ত না থাকলে একবার বলে যান
🚩 জয় শ্রী রাম 🚩
#মা_সরস্বতী_আসছে ❤️😊
আগামী ০১ ফাল্গুন, ১৪২৯ বঙ্গব্দ / ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ইং
বৃহস্পতিবার বিদ্যার দেবী শ্রী শ্রী সরস্বতী দেবীর পূজা ।।
জয় জয় দেবী চরাচর সারে,
কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।
বীণারন্জিত পুস্তক হস্তে,ভগবতী
ভারতী দেবী নমোহস্ততে।।
🖍️জয় মা সরস্বতী 📙🎻🍁🌿
৩য় শ্রেনীর হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই।
কোনম মতি শিশুদের হৃদয়ে মুসলিম ধর্মের শিক্ষা দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। উক্ত বই পরিবর্তন করার দাবি জানাই। হিন্দু ধর্ম বই থেকে অন্য ধর্মের পড়া বাদ দেওয়া হোক। শুধু হিন্দু ধর্মের বইতে কেনো অন্য ধর্মের পড়া থাকবে ইসলাম শিক্ষা বইতি কি কোন হিন্দু ধর্মের কোন পড়া কি আছে?নেই তাহলে হিন্দু ধর্মের বইয়ে কেনো থাকবে। এমন ঘটনার নিন্দা জানাই অবিলম্বে উক্ত বিষয় গুলো বাদ দেওয়া হোক৩য় শ্রেনীর হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই।
কোনম মতি শিশুদের হৃদয়ে মুসলিম ধর্মের শিক্ষা দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। উক্ত বই পরিবর্তন করার দাবি জানাই। হিন্দু ধর্ম বই থেকে অন্য ধর্মের পড়া বাদ দেওয়া হোক। শুধু হিন্দু ধর্মের বইতে কেনো অন্য ধর্মের পড়া থাকবে ইসলাম শিক্ষা বইতি কি কোন হিন্দু ধর্মের কোন পড়া কি আছে?নেই তাহলে হিন্দু ধর্মের বইয়ে কেনো থাকবে। এমন ঘটনার নিন্দা জানাই অবিলম্বে উক্ত বিষয় গুলো বাদ দেওয়া হোক
হরে কৃষ্ণ🙏🙏 সকলকে জানায় নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । সকলের জীবন ভগবানের কৃপায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠুক এই কামনা রইল।
হোক প্রতিবাদ ✊
সীতাকুণ্ড "চন্দ্রনাথ" মন্দির রক্ষার্থে এগিয়ে আসুন সকল সনাতনীরা! 🚩
সীতাকুণ্ডের "চন্দ্রনাথ" মন্দির আমাদের তীর্থস্থান। এটা কোন ট্যুরিস্ট স্পট নয়। পাহাড় থেকে ভিউ দেখার জন্য ট্যুর দিতে মন চাইছে? বান্দরবান,রাঙামাটি,খাগড়াছড়ি অনেক পাহাড় রয়েছে। সেখানে গিয়ে ভিউ উপভোগ করুন। সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড় কোন ভিউ উপভোগ/পিকনিক স্পট/ গ্রুপ ট্যুরের জায়গা না। এটা শিবপীঠ। বিশ্বনাথ মন্দিরের মতো চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ও সনাতনী ছাড়া পাহাড়ে ওঠা দুই রোড থেকেই নিষিদ্ধ করা হোক। পাহাড়ে উঠতে হলে কপালে শিবতিলক ধারণ করতেই হবে এমন নিয়ম ধার্য করা হোক। ✊✊
সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রতিবাদ করুন। ✊✊
ওঁ নমঃ শিবায় 🔱, হর হর মহাদেব🔱, শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা 🙏
🏰
শুভ বিজয়া
লৌকিক সংঘ
দেবী পক্ষের সূচনা।
সবাইকে মহালয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা।🪷🌤️
প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি !!!
এ কোন সভ্যতা!
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীর চারণকবি রাধাপদ রায়। স্বভাববশে কবিতা লেখেন, আবার ফেরি করে তা গণমানুষকে শোনান। কবিতাই তাঁর জীবন ও জীবিকার অবলম্বন।
কিন্তু এ কবিকে আজ হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাতে হচ্ছে। কারণ গ্রাম্য সালিশীতে কথা কাটাকাটির জেরে এই কবির উপর বর্বোরোচিত হামলা চালিয়েছে গোদ্ধারেরপাড় এলাকার রফিকুল ইসলাম ও কদুর আলী। ক্ষতবিক্ষত করে দিয়েছে তাঁর পিঠসহ গোটা শরীর।
আমরা এ ঘটনায় মারাত্মক সংক্ষু্দ্ধ। হামলাকারীদের দ্রত গ্রেফতার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
লেখা : Sagir Mostafa
ধন্য তুমি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ।
শুরুর আগেই শেষ "
#ব্রেকিং_নিউজ
ফরিদপুর থেকে শুরু হল এবারের শারদীয় দুর্গা প্রতিমা ভাঙ্গা উৎসব।
স্থান: তাম্বুলখানা বাজার, মাছ বাজার সংলগ্ন মন্দির, ফরিদপুর।
Collected
🌿🌼 শিব শব্দের অর্থ হলো মঙ্গল,
আর লিঙ্গ শব্দের অর্থ হল প্রতীক। তাই শিব লিঙ্গ শব্দের অর্থ হল মঙ্গলের প্রতীক....। 🌿🌿
শিব লিঙ্গের উপরে তিনটি সাদা তিলক (দাগ) থাকে
যাহা তিনটি অংশ দ্বারা গঠিত। প্রথম অংশ শিব পিঠ
দ্বিতীয় অংশ বিষ্ণু পিঠ তৃতীয় অংশ ব্রহ্ম পিঠ। যা আদি অন্তহীন সওার প্রতীক।তাই মঙ্গলের প্রতীক কে পুজা করে। 🌼🌿
🔱🕉️সত্যম শিবম সুন্দরম্🕉️🔱
🔱🕉️হর হর মহাদেব🕉️🔱
সুপারস্টার JEET
শোক সংবাদ:
সেনেরখীল সার্বজনীন শ্রী শ্রী রক্ষা কালী বাড়ীর পুজারী ও বরজ বাড়ীর বাবু পরিমল পাল আজ সকালে পরলোক গমণ করছে (দিব্যান্ লোকান্ স গচ্ছতু)। লৌকিক সংঘ এর সকল সদস্যদের পক্ষ থেকে তার আত্মার শান্তি কামনা করছি।
"কবজি ডুবিয়ে সবজি খেতে জগন্নাথ ভোজনালয়"
জগন্নাথ ভোজনালয়ের সব আইটেম নিরামিষ। ভর্তা, ডাল, ছানা, বড়া, সয়াবিন, রসা, ধোকা। শেষপাতে পায়েস আর চাটনি। রান্নায় পেঁয়াজ ও রসুন ব্যবহার করা হয় না৷ অন্যান্য মসলা দেওয়া হয়।
পুরান ঢাকার খাবারের কথা বললে সাধারণভাবে আমাদের মাথায় বিরিয়ানির কথাই আসে। তবে মসলাদার মোগল খাবারের বাইরে গিয়ে কেউ যদি একেবারেই নিরামিষ খেতে চান, সেক্ষেত্রে দারুণ একটি স্থান হতে পারে জগন্নাথ ভোজনালয়।
এর অবস্থান ১১০ নম্বর তাঁতিবাজারে একটি ভবনের দোতালায়। নিচতলায় আছে পুষ্প নামে একটি জুয়েলারি দোকান। তাঁতিবাজার শিবমন্দিরের কাছ থেকে সহজেই যাওয়া যায়।
স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করলেও জেনে নিতে পারবেন এর ঠিকানা। ভোজনালয়ের বয়স এখন ১৮ চলছে। দেড় যুগ আগে ২০০৫ সালে নিতাই পাল শুরু করেন এই ভোজনালয়। ওদিকের সবচেয়ে পুরনো নিরামিষ ভোজনালয়টি বিষ্ণুপ্রিয়া। তারপরই হয়েছে জগন্নাথ। ২০২০ সালে কোভিড আক্রান্ত হয়ে লোকান্তরিত হন নিতাই পাল। তারপর মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে এর তত্ত্বাবধানে আছেন অশোক কবিরাজ। তিনি গোপীনাথ ভোজনালয়েরও মালিক। এখন দুটো হোটেলই একসঙ্গে চালাচ্ছেন।
তিনি জানান, জগন্নাথ ভোজনালয়ের সব আইটেম নিরামিষ। ভর্তা, ডাল, ছানা, বড়া, সয়াবিন, রসা, ধোকা। শেষপাতে পায়েস আর চাটনি। রান্নায় পেঁয়াজ ও রসুন ব্যবহার করা হয় না। তবে অন্যান্য মসলা দেওয়া হয়। একাদশীর সময় হলে, চন্দ্র তিথিতে বিশেষ খাবার পাওয়া যায়। পুষ্পান্ন (অর্থাৎ পোলাও), খিচুড়ি, সাগুদানা ভুনা, ছানার রসা, ফুলকপির রসা, পাঁচমিশালি সবজি ও শ্যামা দানার পায়েস করা হয়। একাদশীর রান্না হয় সানফ্লাওয়ার তেলে। অন্যান্য দিন সয়াবিন ব্যবহার করা হয়।
এ ছাড়া, পেঁয়াজ- রসুন তো বাদই, অন্যান্য মসলাও একাদশীর রান্নায় দেওয়া হয় না। শুধু আদা আর কাঁচামরিচটা দেওয়া হয়। এখানে ভর্তা পাওয়া যায় ৮-১০ রকমের। ডাল পাওয়া যায় ৩-৪ প্রকারের। শাকও পাবেন ৫ প্রকারের। হোটেলের টেবিলগুলোয় সারিবদ্ধ করে সাজানো রেকাবি (ট্রে)। সেখানে ইস্পাতের (স্টিল) ছোট ছোট বাটিতে করে সাজানো প্রায় ২০ প্রকারের নিরামিষ পদ। যার যেরকম প্রয়োজন, সেভাবে নিয়ে নিতে পারেন। সব তরকারির দাম ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪০ টাকার ভেতর।
ভাত এক প্লেট ১৫ টাকা, প্রয়োজনে ৫ টাকা করে অতিরিক্ত ভাত নিতে পারবেন। ভাত টেবিলে দেওয়া থাকে না। এটি দোকানের লোকেরাই পরিবেশন করে থাকেন। দৈনিক ২০টি পদ করা হয় এখানে। তার ভেতর রসা, লাবড়া, শুক্তো, ৫ তরকারি, ধোকা-সবই পাবেন। একবারে দোকানে বসে খেতে পারেন ৩৫-৩৬ জন।
তবে ভর দুপুরবেলায় ভিড় আরেকটু বেশিই থাকে। দুপুর ১ টা থেকে সাড়ে ৩ টা -৪টা পর্যন্ত বেশ লোকসমাগম হয় বলে জানান অশোক কবিরাজ। রাতে ১০টা পর্যন্ত সাধারণত দোকান খোলা রাখেন। তবে ভিড় বাড়লে সেটি বেড়ে হয় ১১টা।
অশোক কবিরাজ বলেন, 'আমরা এখানে প্রতিদিন কেমন লোক খাবে, সেসব হিসাব করেই রান্না চড়াই। দরকারে কম হবে। কিন্তু বেশি খাবার যেন না হয় বা বেঁচে না যায়, তা খেয়াল করি আমরা। তাছাড়া, নিরামিষ খাবার বাসি হলে দেখে বোঝা যায়। কালচে হয়ে যায়। সেটা খাওয়ার উপযোগী থাকে না।'
মূলত নিরামিষ আহারি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কথা চিন্তা করে হোটেলটি প্রতিষ্ঠা করা হলেও সব ধর্মের মানুষের জন্যই এটি উন্মুক্ত। এখানে দূর-দুরান্ত থেকেও অনেকেই খেতে আসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী সৈকত কবির শায়ক জানালেন তার এখানে নিরানিষ ভোজনের অভিজ্ঞতা।
তিনি বলেন, 'খাবার আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। যে পরিমাণ ও যেমন মান, তাতে বলা যায় বেশ সাশ্রয়ী। এলাকাটা একটু ঘিঞ্জি, তবে দোকানের পরিবেশ ছিমছাম।'
স্থানীয় আরেকজন তরুণ জানালেন, তিনি প্রায়ই এখানে আসেন খেতে।
তার অভিমত, 'এখানে আপনি পেট ভরে খেতে পারবেন অল্প টাকায়। অন্তত ৬০ টাকা খরচ করলেই ৩-৪টি আইটেম দিয়ে আরামে খেতে পারবেন। রান্না তৃপ্তিদায়ক। এজন্য মাঝে মাঝেই আসি।'
অশোক কবিরাজ জানান, পূজার সময় এখানে খুবই ভিড় হয়। বন্ধের দিনেও লোক বেশি হয়। শুক্রবার ছুটি থাকায় অনেকে আসে। অন্যান্য দিনেও শাঁখারিবাজার, তাঁতিবাজার, ইসলামপুর, নবাবপুর থেকে মানুষ আসে। এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তো আসেই।
আজকাল ভ্লগাররাও আসেন জানিয়ে তিনি বলেন, 'দূর-দূরান্ত থেকে কেউ যদি আসতে না পারেন, সেক্ষেত্রে আছে হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা। ফুডপান্ডা, পান্ডা গোর মতো অ্যাপগুলো থেকে অর্ডার করে পেতে পারেন খাবার৷'
করোনায় আগের মালিক নিতাই পালের মৃত্যুর পর নতুন করে দায়িত্ব নেওয়াটা একেবারে সহজ ছিল না অশোক কবিরাজের জন্য। তখন হোটেল বন্ধও রাখতে হয়েছিল অনেক দিন। এখন দোকানের সার্বিক অবস্থা নিয়ে তিনি সন্তুষ্ট। দোকানে এখন কর্মচারী আছেন ২০ জনের মতো। রান্না, কাটা-বাছা, পরিবেশনা সবকিছুই তারা করেন৷
প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই আইটেমের বৈচিত্র্য ও মানের কারণে জনপ্রিয় ছিল দোকানটি। এখনও সেই মান অটুট আছে বলে জানান অশোক। তা ছাড়া মসলা, তেল-চর্বিবিহীন নিরামিষ খাবারগুলো স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
তিনি বলেন, 'এখানে আপনি যেটাই খান, তৃপ্তি পাবেন। আইটেমগুলো থেকে টক-ঝাল-মিষ্টি-তেতো সব স্বাদের খাবার পাবেন। যেটা যেরকম পছন্দ, যতটুকু পছন্দ নেবেন। টেবিলে সব দেওয়াই থাকে, পছন্দমতো তুলে নেবেন। ঢাকার অনেক জায়গায় সুস্বাদু পোলাও- বিরিয়ানি পাওয়া যায়। কিন্তু যদি বাড়ির রান্নার মতো শান্তি করে একটু ভাত-তরকারি চান বা বাঙালি রান্না খেতে চান, তবে এখানে চলে আসবেন। খেয়ে তৃপ্তি পাবেন এই নিশ্চয়তা দিতে পারি।'
মা আসছে.....
আপনারা রেডিতো?
Click here to claim your Sponsored Listing.
Our Story
সুধী,
প্রবহমান কালের গতিতে আমাদের মন্দিরে সকল পূজা সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে হয়ে আসছে।
সকল পূজাকে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য আপনাদের সহানুভূতিপূর্ণ উপস্থিতি ও সর্বপ্রকার সহযোগিতা আমাদের আয়োজন প্রচেষ্টাকে অনুপ্রাণিত করবেন এই প্রত্যাশা।
বিনীত নিবেদনে-
পূজারীবৃন্দ
সেনেরখীল সার্বজনীন শ্রী শ্রী রক্ষা কালী বাড়ি
Videos (show all)
Category
Contact the place of worship
Telephone
Website
Address
Notun Bazar, Kazirhat, Sonagazi
Feni
3933
Opening Hours
Monday | 08:00 - 18:00 |
Tuesday | 08:00 - 18:00 |
Wednesday | 08:00 - 18:00 |
Thursday | 08:00 - 18:00 |
Friday | 08:00 - 18:00 |
Saturday | 08:00 - 18:00 |
Sunday | 08:00 - 18:00 |
Iskcon Temple Road, South Sahadevpur
Feni, 3900
International Society For Krishna Consciousness (ISKCON), Feni, Chottogram, Bangladesh
Feni, 4167
if you claim yourself Muslim, but you do not pray five times a day. There is a very simple Question : Why don't you pray? You should know the answer
Feni Sadar
Feni, 3900
Ummah is an Arabic word meaning "community". It is distinguished from shaʻb, which means a nation with common ancestry or geography.
Shanti Road
Feni
this is an islamic page ,where you will find all kinds of islamic videos like- waz,azan,quran recitation and much more.so follow the page and keep supporting me thanks.