Academy of learning Quran and Arabic language
নুরানি পদ্ধতিতে কোরআন শিক্ষা, নামাজ, হ
শত খারাপ সংবাদের মাঝেও কিছু প্রশান্তিকর সংবাদ আসে মাঝেমধ্যে। এমনই একটি সংবাদ এটি।
রাজধানীর একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ৫০ জন শিক্ষার্থী পবিত্র কোরআন হিফজ সম্পন্ন করেছেন। হিফজ সম্পন্নকারীরা সবাই রাজধানীর লালমাটিয়ার ওয়েটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থী। তাদের ২৫ জনই করোনা মহামারির গত দুই বছরে হিফজ সম্পন্ন করেছেন।
বেশিরভাগ শিক্ষার্থী কোরআন হিফজ সম্পন্ন করতে দুই বছর সময় ব্যয় করলেও মাত্র ১০ মাস থেকে ১২ মাসেও হিফজ সম্পন্ন করেছে কেউ কেউ। হিফজ বিভাগের সফলতার পাশাপাশি ও লেভেল পরীক্ষাতেও সব শিক্ষার্থী ‘এ প্লাস’ পেয়ে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। আলহামদুলিল্লাহ!
প্রতীকী ছবি।
👉নিজেকে যেভাবে ব্যক্তিত্ববান হিসেবে প্রকাশ করতে হয়ে:
▪︎১. আগে সালাম দিন।
▪︎২. তামাসার ছলেও মিথ্যা বলবেন না।
▪︎৩. শুনুন বেশি, বলুন কম।
▪︎৪. হাসিমুখে কথা বলুন।
▪︎৫. কথা দিলে কথা রাখার চেষ্টা করুন।
▪︎৬. ভুল হলে বিনয়ের সাথে 'সরি' বলুন।
▪︎৭. অকারণে হাসবেন না।
▪︎৮. আগে অন্যের কথা শুনুন, পরে নিজে বলুন।
▪︎৯. বুঝিয়ে ধীরে ধীরে কথা বলুন।
▪︎১০. অজানা বিষয় নিয়ে তর্কে জড়াবেন না।
▪︎১১. কারো কাছে নিজের শ্রেষ্টত্ব প্রকাশ করবেন না।
▪︎১২. রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
▪︎১৩. কেউ ভুল করলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখুন।
▪︎১৪. ছোট বড় সবাইকে সম্মান করুন।
▪︎১৫. পোশাকে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন।
▪︎১৬. খাওয়ান, জোর করে খাবেন না।
▪︎১৭. খাবার সামনে এলে আগে অন্যকে দিন।
▪︎১৮. শরীর সবসময় দুর্গন্ধমুক্ত রাখুন।
▪︎১৯. চরিত্র সুন্দর রাখুন।
▪︎২০. নিজেকে সবসময় ছোট ভাবুন, ব্যবহারে নম্রতা দেখান।
💞 #স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
স্ত্রী হচ্ছে আদরের জিনিস, তাকে গালি দেবেন না, তাকে খারাপ বলবেন না, কখনও বলতে যাবেন না তুমি দেখতে কালো/ঠোঁটটা বেশি মোটা/শারীরিক গটন নিয়ে খোটা দিবেন না।
কখনও রান্নার ভুল ধরবেন না, একটু লবন কম হলেই বলবেন, যা তোর রান্না খারাপ, কোনোদিন ভালো খাবার পেলাম না।
এটা রাসূল (সাঃ) এর সুন্নত। সবসময় প্রশংসা করুন, গালি দেবেন না, গালমন্দ করবেন না।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সে আপনাকে নিয়ে ঈর্ষান্বিত হয়। কারণ সে অন্য সমস্ত মানুষকে রেখে শুধুমাত্র আপনাকেই বেঁছে নিয়েছে।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন তার কিছু দোষ ত্রুটি আপনাকে বিরক্ত করে। কারণ, আপনারও অনেক কিছু দোষ ত্রুটি রয়েছে।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন তার রান্না খারাপ হয়। কারণ, সে ভালো রান্নার চেষ্টা করেছে।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সকাল বেলায় তকে উষ্কখুষ্ক দেখায়। কারণ, সে আবার আপনারই জন্য সাজগোজ করবে।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সে আপনাকে সন্তানের লেখাপড়ায় সাহায্য করতে বলে। কারণ সে চায় আপনাকে সংসারের অংশ হিসেবে পেতে।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সে জানতে চায় তাকে মোটা লাগছে কিনা। কারণ আপনার মতামত তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, এজন্য তাকে বলুন সে সুন্দর।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন তাকে সুন্দর দেখায়। কারণ সে আপনারই, তাই প্রশংসা করুন।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সে তৈরি হতে দীর্ঘ সময় পার করে দেয়। কারণ সে চায় তাকে আপনার চোখে সবচেয়ে সুন্দর লাগুক।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সে এমন কোনো উপহার দেয় যা আপনার পছন্দ হয়নি। কারণ সে আপনাকে খুশি করতে চায়, তাই তাকে বলুন, ঠিক এমন উপহারই আপনার প্রয়োজন ছিল।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন তার মধ্যে কোন বদ অভ্যাস গড়ে ওঠে। কারণ আপনারও এমন অনেক বদঅভ্যাস রয়েছে, প্রজ্ঞা আর কোমলতার সাথে তার সেই বদ অভ্যাস পরিবর্তন করানোর সময় এখনো আপনার আছে।
💞স্ত্রীকে ভালোবাসুনঃ
যখন সে অকারণেই কাঁদে। তাকে বলুন সব ঠিক হয়ে যাবে, আমি তো তোমার সাথেই আছি।
আপনি বেশি বেশি বলুন,
"আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি"।
তোমরা স্ত্রীদের জন্য মঙ্গলকামী হও।
(বুখারী ৩৩৩১, মুসলিম ৪৭)।
তোমাদের মধ্যে ওই ব্যক্তি সবচেয়ে উত্তম
যে তার স্ত্রী'র কাছে উত্তম (তিরমিজি
‘আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
এক মহিলা রসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলল, মেয়েলোকের যখন স্বপ্নদোষ হবে এবং সে বীর্যরস দেখতে পাবে তখন কি সে গোসল করবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ, এরপর ‘আয়িশাহ (রাঃ) মহিলাটিকে বললেন, তোমার উভয় হাত ধূলিময় হোক এবং তাতে অস্ত্রের খোঁচা লাগুক। তিনি [‘আয়িশাহ (রাঃ)] বলেন, তারপর রসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ছেড়ে দাও ওকে (ভর্ৎসনা করো না) সন্তান মা-বাবার সদৃশের কারণেই হয়ে থাকে। যখন স্ত্রীর বীর্য পুরুষের বীর্যের আগে জরায়ুতে প্রবেশ করে তখন সন্তানের আকৃতি তার মামাদের মতই হয়। আর যখন পুরুষের বীর্য মেয়েলোকের বীর্যের উপর প্রাধান্য লাভ করে তখন তার আকৃতি চাচাদের মতই হয়। (ই.ফা. ৬০৬, ই.সে. ৬২২)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৬০২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
♦️♦️ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে! ♦️♦️
♦️♦️ডেমো ক্লাস করার পর আপনি ভর্তি হতে পারবেন।
ডেমো ক্লাস কেনো করবেন?
♦️♦️ ইনশাআল্লাহ, ডেমো ক্লাস করলে আপনি বুঝতে পারবেন কত সহজে কুরআন এবং আরবি ভাষা শিখা যায়।
♦️♦ আল্লাহ তায়ালা কুরআনকে সহজ করে নাযিল করেছেন কিন্তু আমার আপনার কাছে কঠিন মনে হয় কেনো জানেন?
আমি এবং আপনি কঠিন নিয়ম অনুযায়ী পড়েছি তাই আমার আপনার কাছে কঠিন।
♦️ আমার আপনাকে কুরআন শিখাবো অতি সহজ এবং আধুনিক পদ্ধতিতে যেই নিয়ম প্রচলিত নিয়ম থেকে একটু ভিন্ন।
♦️ক্লাস নিবে কার?
♦️ক্লাস নিবেন আন্তর্জাতিক মানের হাফেজ এবং আলেমগণ।
"কবরের বাহিরটা শুধু পৃথিবী
কিন্তু ভিতরটা শুধু আফসোস আর কর্মের ফল"
ইমাম ইবনুল কাইয়ুম (রহ.)
💖পাচঁ প্রকার ছেলেকে বিয়ে করা থেকে বিরত থাকা উচিত।💚
💖লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ,মেয়েদের জন্য
সম্পূর্ণ পড়বেন । 💚
_____________________
💖1- যে পুরুষ দাড়ি রাখে না। এবং সুন্নত মোতাবেক চলে না।💚
💖2- যে পুরুষ টাকনুর নিচে কাপড় এবং মেয়েদের মত হাতে, কানে অলংকার ব্যবহার করে।
হযরত আবু হুরাইরা (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, হুযুর পাক (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি অহংকার বশত পায়ের গিরার নিচে লুঙ্গি বা পায়জামা ঝুলিয়ে দেয় রোজ কিয়ামতে আল্লাহ পাক তার দিকে ফিরে তাকাবেন না।💚
_____(বুখারি, মুসলিম, মিশকাত:৩৭৩)
💖3- যে পুরুষ বাজে নেশা করে।💚
অর্থাৎ মদ, সিগেরেট ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের নেশায় আসক্ত।
রাসুল (সা:) বলেছেন ----- আমার প্রভু তাঁর মহা ক্ষমতার শপথ করে বলেছেন, আমার যে কোন বান্দা এক ঢোক মদ পান করবে, আমি নিশ্চয় তাকে অনুরূপ পঁচা পুজ খাওয়াবো।💚
______(মিশকাতঃ ৩১৮)
💝 4 - যে পুরুষ নিজের স্ত্রীকে পর্দায় রাখতে চায় না।💚
হুজুর পাক (সাঃ) বলেন তিন প্রকার লোকের জন্য আল্লাহ বেহেশত হারাম করে দিয়েছেন। যথাঃ দৈনন্দিন মদ পানকারী, পিতামাতার অবাধ্যতা এবং দাইয়ূস অর্থাৎ যে তার পরিবারের অপকর্মসমূহকে স্বীকার করে নেয়।
অর্থাৎ তার পরিবারের অপকর্মসমূহকে দেখেও দেখে না। বাধা দান তো দুরে থাক উপরন্ত আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়।💚
💖 5 -যে পুরুষ অসৎ উপায়ে উপার্জন করে।
রাসুল (সাঃ) বলেন, ফরযসমুহ আদায়ের পরে হালাল উপার্জন করা ফরয।💚
💝আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে উত্তম জীবন সঙ্গী দান করেন।💚
💝 আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন। আমিন সুম্মা আমিন।
কাউকে ক্ষমা করলে আল্লাহ সম্মান বাড়িয়ে দেন
========================
ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশেলে মানুষের জীবন। কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু কারো ভুলে তার প্রতি ক্রোধ দেখানো, রাগ ঝাড়া, জেদ-উত্তেজনা কিংবা উগ্র-কাতর হওয়া ভীষণ নিন্দনীয়।
বিপরীতে ক্ষমা মানুষের মান-মর্যাদা বাড়ায়। কাউকে ক্ষমা করে একজন সাধারণ মানুষও হয়ে ওঠতে পারেন অসাধারণ মানুষ। ক্ষমাশীল মানুষ সর্বোত্তম ব্যবহারকারী ও ধৈর্যশীল। যিনি উদারপ্রকৃতির, তিনিই ক্ষমাশীল। যাদের এ ধরনের গুণাগুণ রয়েছে, তারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামতপ্রাপ্ত।
মহান আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। যে অন্যকে ক্ষমা করে তাকেও ভালোবাসেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং রাগ নিয়োন্ত্রন করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৪)
জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে মানুষ অন্যের রূঢ় বা কটু কথাবার্তা কিংবা অশোভনীয় আচার-আচরণে কষ্ট পেয়ে থাকেন। ফলে একে অপরে মতবিরোধ তৈরি হয়। অনেক সময় মতবিরোধ ও মতানৈক্যকে কেন্দ্র করে পরস্পরের মধ্যে সংঘাত ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে আদেশ দিয়েছেন, যেন একে-অপরকে ক্ষমা করে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ করো কিংবা গোপন করো অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ১৪৯)
ক্ষমাকারীকে আল্লাহ তাআলা বিশেষভাবে পুরস্কার দেবেন। পরস্পরের মধ্যে বিরোধ নিষ্পন্নকারীও আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কার পাবেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মন্দের প্রতিফল মন্দ। অতঃপর যে ক্ষমা করে দেয় এবং আপস নিষ্পত্তি করে, তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা শুরা, আয়াত: ৪০)
ক্ষমা করলে কারও মর্যাদা কমে না। বরং বহু গুণে ক্ষমাশীল ব্যক্তির মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন সদকা করলে সম্পদের ঘাটতি হয় না। যে ব্যক্তি ক্ষমা করে, আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনীত হলে, তিনি তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। (মুসলিম, হাদিস: ২৫৮৮)
১২৫ টি শব্দের অর্থ জানলে কুরআনের ৫৫% শব্দের অর্থ জানা হয়ে যায় আর ৩২০ টি জানলে জানা হয় ৭৫%
________________________________
জ্বি, ঠিক তাই। কুরআনের শব্দ সংখ্যা ৭৭,৪০০ এর কিছু বেশি হলেও ধাতু ও মৌলিকত্বের বিচারে শব্দ মাত্র ১৮২০ টি। এই শব্দগুলোর অনেক শব্দেরই ঘটেছে পুনরাবৃত্তি। তাই, বেশি ব্যবহৃত শব্দগুলো আগে শিখলে কুরআনের আয়াতগুলোর অর্থ বুঝতে সহজ হয়।
আমার মত যারা মাদ্রাসায় পড়েনি বা আরবী যাদের ভাষা নয়, তারা এসব পুনরাবৃত্তিমূলক শব্দগুলো হতে ৫-১০ টি দৈনিক মনে রাখলে বেশিদিন লাগবে না এসব জানতে ইনশা-আল্লাহ। দ্রুতই তখন কুরআন পড়ার সময় দেখবেন অর্থ পুরো না বুঝলেও অনেক আয়াতেরই অর্থের অনুবাদ ছাড়াই অনেকটা কাছাকাছি যেতে পারবেন।
আল্লাহ আমাদের জন্য কুরআন বুঝা ও মানা সহজ করুন, আমীন।
আমাদের মাতৃভাষা বাংলা,সেজন্য আমরা যখন কোরআন পড়ি ,না বুঝেই তেলাওয়াত করতে হয় কারণ আমরা কোরআনিক আরবী জানিনা,কোরআন পড়ার পাশাপাশি বুঝে পড়াটা খুব জরুরী।তেলাওয়াতের সময় যখন তেলাওয়াত করি তখন শুধু আবৃত্তি করি কিন্তু কী পড়তেছি কী এটার ব্যাখা, এটার অর্থ কী আমরা জানিনা!নামাযে যখন ইমামের পেছনে শুনি তখন যদি আমরা কুরআনের আরবী বুঝতে পারতাম তাহলে নামাযে খুশু খুযু আসতো,মনোযোগ দিতে পারতাম।কিন্তু আমরা কী করি?
সারাটা জীবনই এভাবে না বুঝে কাটিয়ে দেই ,কখনও কুরআনের আরবী শেখার চেষ্টাও করিনা!কতোই অভাগা আমরা!
পার্থিব জীবনের সফলতার জন্য বইয়ের পর বই আমরা মুখস্ত করতে পারি। গেগ্রাসে গিলতে পারি শত শত থিওরী,শুধুমাত্র এই দুনিয়ায় কয়টা বছর ভালো থাকার জন্য।অথচ কখনোই দ্বীনি ইলম জানার জন্য চেষ্টা করিনা আমরা।
রাসুলুল্লাহ (স) বলেন :জ্ঞান অর্জন প্রত্যেক মুসলিম নর নারীর উপর ফরয।
কোরআনিক আরবী শিখতে হলে আমরা ভয় পাই,মনে করি না জানি এটা কতো কঠিন।আসলে যারা শিখেছেন তাদের অভিজ্ঞতা মতে এটা ততোটাই সহজ শুধুমাত্র একটু চেষ্টা দরকার।আপনাকে পুরো আরবী ভাষা শিখতে হবেনা। vocabulary শিখতে হবে যতো বেশি পারেন।আজকে ইনশাআল্লাহ পবিত্র কোরআনে অনেক বেশি ব্যবহৃত ১০০ টি শব্দ দেয়ার চেষ্টা করবো।এগুলো একদম বেসিক noun,pronoun, adjective, verb,preposition and question words.জোড়া তালি দেয়ার শব্দগুলো শিখতে পারলে ইনশাআল্লাহ যখন vocabulary আরো বেশি করে জানবেন তখন আরবী পড়ে নিজেই অর্থ বুঝে নিতে পারবেন।প্রতিদিন পাচটি করে শব্দ শিখবেন এটাই যথেষ্ট।
1st day:
1.هَذَا(this(male-এটা
2.هَـذِهِ -this(female এটা)
3.هَـؤُلآءِ -these (এইসকল)
4.ذَلِكَ -that(male যাহা, যে)
5.تِلْكَ -that(female যাহা,যে)
2nd day :
6.أُولَئِكَ -those(যাহারা,সেগুলো)
7.اَلَّذِىْ -who(male যে)
8.اَلَّتِىْ -who (female)
9.اَلَّذِيْنَ -those who(তোমরা যারা)
10.تَحْتَ -under(তলদেশে,নিচে)
3rd day :
11.فَوْقَ -above(উপরে)
12.قَبْلَ -(before -(সামনে,আগে
13.ﺑَﻌْدَ -after(পরে,পরবর্তী কালে,)
14.بَيْنَ -between(মধ্যবর্তী স্থানে)
15.دُونَ -besides(তুলনায়,পার্শ্বে)
4th day :
16.عِنْدَ -near (নিকটবর্তী, প্রায়)
17.يَمِيْنْ -right(ন্যায়,ঠিক,সত্য)
18.شِمَالْ -left(বাদিকে)
19.ٱللَّه -Allah
20.رَب -রব
5th day :
21.أَرْض -পৃথিবী
22.قَوْم -nation জাতি
23.ءَايَة -চিহ্ন /আায়াত
24.كُل -every (প্রত্যেক, সব)
25.رَسُول -messenger (দূত)
6th day :
26.يَوْم -day (দিন)
27.عَذَاب - punishment (আজাব)
28.سَمَآء -sky(আকাশ)
29.شَىْء -thing(জিনিস,ঘটনা,ব্যাপার)
30.كِتَاب -কিতাব
7th day :
31.حَق -truth (সত্য)
32.نَاس -people (সম্প্রদায়)
33.مِن -from (হতে, থেকে)
34.فِى -in (অভ্যন্তরে, মধ্যে)
35.عَلَى -upon (সন্নিকটে)
8th day :
36.اِلَى -to (কাছে, প্রতি)
37.عَن -about (সম্পর্কিত,সম্পর্ক)
38.حَتَّی -until (যতক্ষণ না)
39.مَعَ -with(একত্রে, সঙ্গে)
40.بِ -with(সাথে)
9th day:
41.كَ -like (মত,প্রায়)
42.لِ -for (জন্য)
43.مَن -who (যে)
44.مَا / مَاذَا -(what (কী, যাহা
45.أَيْنَ -where (যেথায়,কোথায়)
10 the day :
46.مَتى -when(কখন,তখন)
47.لِمَ / لِمَاذَا -why(কেন,কী জন্য)
48.كَيْفَ -how (কেমন,কিভাবে)
49.هَلْ -are (হয়)
50.أَيُّ -which (যেটি, যেগুলো)
11 the day :
51.كَمْ -how much (কতোটুকু)
52.لَا -no(না)
53.مَا -not (মোটেই নয়)
54.لَمْ -not (নয়)
55.لَنْ -never (কখনোও না)
12 th day :
56 .كَلَّا -nay (বস্তুত)
57.لَيْسَ -it is not (মতো নয়)
58.بَلَى -of course (নিশ্চয়ই)
59.نَعَمْ -yes
60.مُؤْمِن -believer(বিশ্বাসী)
13 th day :
61.سَبِيل -way (পথ,উপায়)
62.أَمْر -command (আজ্ঞা, নির্দেশ)
63.بَعْض -some (কেহ,কিছু)
64.خَيْر -better (উত্তম, শ্রেষ্ঠ)
65.إِلَٰه -ইলাহ
14 th day :
66.آخِر -last ( শেষ)
67.جَنَّة -বাগান
68.نَار -fire ( আগুন)
69.غَيْر -without (ব্যতিরেকে,ব্যতীত)
70.قَلْب -heart ( অন্তর)
15th day :
71.عَبْد -slave (গোলাম)
72.أَهْل -family (দল,পরিবার)
73.يَد -hand(আয়ত্তে,হাত)
74.قَالَ -he said (বলেছেন)
75.كَانَ -he was
16th day :(verbal)
76.ءَامَنَ -he believed (তিনি বিশ্বাস করেছিলেন)
77.عَلِمَ -he knew (তিনি জানতেন)
78.جَعَلَ -he made (তৈরী করেছেন)
79.كَفَرَ -he disbelieved (অবিশ্বাস করেছিলো)
80.جَآءَ -he came
17th day :
81.عَمِلَ -he did (করেছিলেন)
82.آتَى -he gave (তিনি দিয়েছেন/লেন)
83.رَءَا -he saw (তিনি দেখেছিলেন)
84.أَتَى -he came (তিনি এসেছিলেন)
85.شَآءَ -he wished (ইচ্ছে পোষণ করেছিলেন)
18th day :
86.خَلَقَ -he created (তিনি তৈরী করেছেন)
87.أَنزَلَ -he sent down(তিনি প্রেরণ করলেন)
88.كَذَّبَ -he denied (মিথ্যে বলা অর্থে ব্যবহৃতও হয়,অস্বীকার করা অর্থেও)
89.دَعَا -he invoked (প্রার্থনা করা অর্থে)
90.ٱتَّقَى -he feared (ভয়)
19th day :
91.هَدَى -he guided (পরিচালিত করলেন)
92.هُوَ -he (তিনি,সে)
93.هُمَا -they both (উভয়েই)
94.هُمْ -they (male -তারা)
95.هِيَ -she (সে)
20 th day :
96.هُنَّ -they (female তারা)
97.أَنْتَ -you (male,তুমি)
98.أَنْتُمَا -you both (তোমরা উভয়েই)
99.أَنَا -I (আমি)
100
হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেন: হিজড়ারা জীনদের সন্তান। কোনো এক ব্যক্তি আব্বাস (রাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন এটা কীভাবে হতে পারে? জবাবে তিনি বলেছিলেন যে, “আল্লাহ্ ও রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন যে মানুষ যেনো তার স্ত্রীর মাসিক ঋতুস্রাব চলাকালে যৌন সংগম না করে”, সুতরাং কোনো মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব হলে শয়তান তার আগে থাকে ও সেই শয়তান দ্বারা ওই মহিলা গর্ববতী হয় এবং হিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলামে বলা হয় “খুন্নাস”)। তথ্য: সূরা বানী ইস্রাইল- আর রাহমান , ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি।
আরেক হাদিসে হিজরা জন্মের হেকমত উল্লেখপূর্বক আলোচনা এভাবে এসেছে যে, হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে একবার জিজ্ঞাসা করা হল,হিজরা কেন জন্ম নেয়? তদুত্তরে ইবনে আব্বাস বললেন, স্ত্রীর মাসিক চলাকালে যখন স্বামী তার সাথে সহবাস করে, তখন শয়তান ঐ যৌনমিলনে আগে আগে থেকে উক্ত ব্যক্তির সাথে যৌনকার্যে শরিক হয়,এবং শয়তানের বীর্য ঐ মহিলার গর্ভে গিয়ে পৌছে,যার ফলে হিজরা সন্তান জন্ম গ্রহণ করে। (ত্বরতুসী-কিতাবু তাহরীমিল ফাওয়াহিশ)
বৈজ্ঞানিকভাবেও দেখা যাচ্ছে হিজড়া সন্তানের সেক্স ক্রোমোজোম প্যাটার্ন XXY, XYY. যেখানে মায়ের থেকে পাওয়া X ও বাবার থেকে পাওয়া Y বা X ক্রোমোজম মিলে মহিলার XX এবং পুরুষের XY সেক্স ক্রোমোজম সৃষ্টি হয়। তাহলে এই অতিরিক্ত Y ক্রোমোজম কার? এই প্রশ্নে তৃতীয় কোনো জ্বীন কিংবা শয়তানকে দায়ী করলে উত্তর সহজেই মিলে যায়।
সুতরাং, হিজড়া সন্তান কেন হয় সেবিষয়ে বৈজ্ঞানিক ও ইসলামিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে আমরা জানলাম। বিজ্ঞান আমাদের কিছু প্রতিকার দিলেও প্রতিরোধ সম্পর্কে জানাতে পারেনি। তবে ইসলাম সুস্পষ্টভাবে প্রতিরোধ সম্পর্কে বর্ণনা করেছে।।
♦️♦️ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে! ♦️♦️
♦️♦️ডেমো ক্লাস করার পর আপনি ভর্তি হতে পারবেন।
ডেমো ক্লাস কেনো করবেন?
♦️♦️ ইনশাআল্লাহ, ডেমো ক্লাস করলে আপনি বুঝতে পারবেন কত সহজে কুরআন শিখা যায়। এবং আপনার কুরআন শিখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাবে।
♦️♦ আল্লাহ তায়ালা কুরআনকে সহজ করে নাযিল করেছেন কিন্তু আমার আপনার কাছে কঠিন মনে হয় কেনো জানেন?
আমি এবং আপনি কঠিন নিয়ম অনুযায়ী পড়েছি তাই আমার আপনার কাছে কঠিন।
♦️ আমার আপনাকে কুরআন শিখাবো অতি সহজ এবং আধুনিক পদ্ধতিতে যেই নিয়ম প্রচলিত নিয়ম থেকে একটু ভিন্ন।
♦️ক্লাস নিবে কার?
♦️ক্লাস নিবেন আন্তর্জাতিক মানের হাফেজ এবং ক্বারিগণ।
♦️এই কোর্সে কারাকারা ভর্তি পারবে?
♦️সবাই ভর্তি হতে পারবে।
♦️ক্লাস কি সবার একসাথে হবে?
♦️না আলাদা ক্লাস হবে।
♦️যেমন,ছোট বাচ্চাদের আলাদা ব্যাচ,প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের আলাদা ব্যাচ এবং নারীদের আলাদা ব্যাচ।
♦️♦️বাচ্চাদের জন্য স্পেশাল ব্যাচ থাকবে।
🔶🔶বেসিক কুরআন লার্নিং কোর্স (কায়দা ও আমপারা )
💠 বেসিক কায়দা ক্লাস-
🔘 নাদিয়াতুল কুরআন কায়দা শুরু থেকে শেষ পযন্ত পড়ানো হবে।
💠 বেসিক আমপারা ক্লাস-
🔘 নাদিয়াতুল কুরআন আমপারা শুরু থেকে শেষ পযন্ত পড়ানো হবে।
🔘 তাজভীদ শিক্ষা; ক্বারী বেলায়েত সাহেবের “নূরানী পদ্বতীতে কুরআন শিক্ষা” বইয়ের আলোকে তাজভীদ পড়ানো হবে।
💠 বেসিক কুরআন লার্নিং কোর্সে যা যা থাকবে-
১। নাদিয়াতুল কোরআন কায়দা।
২। নাদিয়াতুল কোরআন আমপারা।
৩। সতেরো প্রকার মাখরাজ।
৪। দশ প্রকার মদ্দ।
৫। তাশদীদ ও পোর-বারিকের বিবরণ।
৬। ঈমান ও আকায়েদ।
৭। মৌলিক মাসায়েল।
৮। নামাজ শিক্ষা।
৯। মাসনূন দোয়া সমূহ।
১০। কোরআনের শেষ দশ সূরা মুখস্থ করন।
🔘 নামাজ শিক্ষা-১; তাকবিরে তাহরীমা থেকে সালাম ফিরানো পর্যন্ত সূরা সমূহ এবং দুআ-দূরূদ গুলো মুখস্ত করানো।
🔘 নামাজ শিক্ষা-২; নামাজের আগে এবং পরে যত মাসআলা মাসায়েল আছে তা মুখস্ত করানো।
🔘 ইসলামের পাচঁটি স্তম্ভ। যথাঃ কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ¦ এবং যাকাতের ব্যাপারে বেসিক আলোচনা এবং প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো মুখস্ত করানো।
🔘 দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় মাসয়ালা মাসায়েল গুলো শিক্ষা প্রদান করা।
💠 কোর্সের টাইম ডিউরেশন-
🔘 আনুমানিক সময়সীমা তিন মাস (শিক্ষার্থীদের মেধার কারনে সময় কম ও বেশি হতে পারে)
💠 ক্লাসের নিয়ম-
⏰ সপ্তাহে তিনদিন ক্লাস থাকবে। (কেউ চাইলে শুধু উইকেন্ডেও নিতে পারেন, সে ক্ষেত্রে কোর্সে সময় বেশি লাগবে)
⏰ প্রত্যেকটি ক্লাস ৪৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা হবে।
⏰ ক্লাসের দিনগুলো একাডেমি কতৃপক্ষ উস্তাদ এবং ছাত্রের সুবিধা অনুযায়ী নির্ধারন করে দিবেন।
⏰ ক্লাস শেষে হোমওয়ার্ক দিয়ে দেওয়া হবে পরবর্তী ক্লাসে ছাত্র উস্তাদকে পড়া বুঝিয়ে দিবেন।
💠 কেন আমাদের নিকট কুরআন পড়া শিখবেন?
◾ আমরা পদ্ধতিতে ZOOM/Google meeting এর মাধ্যমে
ক্লাস নিয়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ।
◾ আমাদের টিচাররা প্রাইভেট টিউটরের মতোই যত্নের সহিত পড়িয়ে থাকে।
🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸
🔷🔷এ্যাডভান্স কুরআন লার্নিং কোর্স (নাযেরা বা দেখে পুরো কুরআন পড়া)
এই কোর্সটি তারাই করতে পারবেন যারা কায়দা তাজভীদ সহকারে বেশ ভালো করে পড়েছেন এবং আমপারা পড়া শুরু করেছেন।
এ্যাডভান্স কুরআন লার্নিং বা নাযেরা কোর্সটি যেভাবে সাজানো হয়েছে-
১। সমস্ত কুরআন রিডিং পড়া।
২। আমলের আয়াত মুখস্থ করা।
৩। সতেরো প্রকার মাখরাজ।
৪। দশ প্রকার মদ্দ।
৫। উচ্চারণ নীতিমালা।
৬। ঈমান ও আকায়েদ।
৭। জরুরী মাসায়েল।
৮। দৈনিক মাশক করা।
৯। মাসনূন দোয়া সমূহ।
১০। শেষ দশ সূরা মুখস্থ করন।
🔘 আমপারা থেকে শূরু হবে (৩০ নং পারা)।
🔘 তাজভীদ শিক্ষা; ক্বারী বেলায়েত সাহেবের তাজভীদের বই ”নূরানী পদ্বতিতে কুরআন শিক্ষা” এই বইয়ের আলোকে তাজভীদ পড়ানো হবে।
🔘 প্রতিদিন ক্লাসে হোমওয়ার্ক দিয়ে দেয়া হবে এবং পরবর্তী ক্লাসে পড়া আদায় করা হবে ইনশাআল্লাহ।
কুরআন ক্লাসের পাশাপাশি আরো যা যা থাকছে-
🔘 নামাজের তাকবীর থেকে সালাম ফিরানো পর্যন্ত সবগুলো দুয়া-দূরূদ মুখস্থ করানো।
🔘 আয়াতুল কুরসি সহ কুরআনের শেষ দশটি সুরা মূখস্থ করানো৷
🔘 দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় মাসয়ালা মাসায়েল গুলো শিক্ষা প্রদান করা।
💠 কোর্সের টাইম ডিউরেশন-
🔘 আনুমানিক সময়সীমা ছয় মাস (শিক্ষার্থীদের মেধার কারনে সময় কম ও বেশি হতে পারে)
ক্লাসের রুটিন –
⏰ সপ্তাহে তিন দিন করে ক্লাস থাকবে ইনশাআল্লাহ।
⏰ প্রতিটি ক্লাস ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা করে হবে ইনশাআল্লাহ।
⏰ এছাড়াও ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা প্রদান করা।
✳️ আমাদের কোর্স ইন্সট্রাক্টরগণঃ
🔸 হাফেজ মাওলানা মুফতি তাওহীদুল ইসলাম
🔸 হাফেজ মাওলানা কাওসার আহমাদ
🔸 মাওলানা মুফতি আব্দুল কবির
🔸 হাফেজ মাওলানা ওমর ফারুক।
♦️আমাদের এখানে ক্লাস নিবেন আরো অনেক আন্তর্জাতিক মানের হাফেজগণ।
♦️ক্লাস শেষ হওয়ার সাথে সাথে ক্লাস রেকর্ড দিয়ে দেওয়া হবে।
◾ আমরা Google meeting /ZOOM এর মাধ্যমে ক্লাস নিয়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ।
◾ আমাদের একাডেমিতে ছেলে-মেয়ে যে কোন বয়সের ছাত্ররা ভর্তি হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
তাই আর দেরি না করে আপনি বা আপনার সন্তানদের কুরআন শিক্ষা দিতে আজই যোগাযোগ করুন।
♦️♦️ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে! ♦️♦️
♦️♦️ডেমো ক্লাস করার পর আপনি ভর্তি হতে পারবেন।
ডেমো ক্লাস কেনো করবেন?
♦️♦️ ইনশাআল্লাহ, ডেমো ক্লাস করলে আপনি বুঝতে পারবেন কত সহজে কুরআন শিখা যায়। এবং আপনার কুরআন শিখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাবে।
♦️♦ আল্লাহ তায়ালা কুরআনকে সহজ করে নাযিল করেছেন কিন্তু আমার আপনার কাছে কঠিন মনে হয় কেনো জানেন?
আমি এবং আপনি কঠিন নিয়ম অনুযায়ী পড়েছি তাই আমার আপনার কাছে কঠিন।
♦️ আমার আপনাকে কুরআন শিখাবো অতি সহজ এবং আধুনিক পদ্ধতিতে যেই নিয়ম প্রচলিত নিয়ম থেকে একটু ভিন্ন।
♦️ক্লাস নিবে কার?
♦️ক্লাস নিবেন আন্তর্জাতিক মানের হাফেজ এবং ক্বারিগণ।
♦️এই কোর্সে কারাকারা ভর্তি পারবে?
♦️সবাই ভর্তি হতে পারবে।
♦️ক্লাস কি সবার একসাথে হবে?
♦️না আলাদা ক্লাস হবে।
♦️যেমন,ছোট বাচ্চাদের আলাদা ব্যাচ,প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের আলাদা ব্যাচ এবং নারীদের আলাদা ব্যাচ।
♦️♦️বাচ্চাদের জন্য স্পেশাল ব্যাচ থাকবে।
🔶🔶বেসিক কুরআন লার্নিং কোর্স (কায়দা ও আমপারা )
💠 বেসিক কায়দা ক্লাস-
🔘 নাদিয়াতুল কুরআন কায়দা শুরু থেকে শেষ পযন্ত পড়ানো হবে।
💠 বেসিক আমপারা ক্লাস-
🔘 নাদিয়াতুল কুরআন আমপারা শুরু থেকে শেষ পযন্ত পড়ানো হবে।
🔘 তাজভীদ শিক্ষা; ক্বারী বেলায়েত সাহেবের “নূরানী পদ্বতীতে কুরআন শিক্ষা” বইয়ের আলোকে তাজভীদ পড়ানো হবে।
💠 বেসিক কুরআন লার্নিং কোর্সে যা যা থাকবে-
১। নাদিয়াতুল কোরআন কায়দা।
২। নাদিয়াতুল কোরআন আমপারা।
৩। সতেরো প্রকার মাখরাজ।
৪। দশ প্রকার মদ্দ।
৫। তাশদীদ ও পোর-বারিকের বিবরণ।
৬। ঈমান ও আকায়েদ।
৭। মৌলিক মাসায়েল।
৮। নামাজ শিক্ষা।
৯। মাসনূন দোয়া সমূহ।
১০। কোরআনের শেষ দশ সূরা মুখস্থ করন।
🔘 নামাজ শিক্ষা-১; তাকবিরে তাহরীমা থেকে সালাম ফিরানো পর্যন্ত সূরা সমূহ এবং দুআ-দূরূদ গুলো মুখস্ত করানো।
🔘 নামাজ শিক্ষা-২; নামাজের আগে এবং পরে যত মাসআলা মাসায়েল আছে তা মুখস্ত করানো।
🔘 ইসলামের পাচঁটি স্তম্ভ। যথাঃ কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ¦ এবং যাকাতের ব্যাপারে বেসিক আলোচনা এবং প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো মুখস্ত করানো।
🔘 দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় মাসয়ালা মাসায়েল গুলো শিক্ষা প্রদান করা।
💠 কোর্সের টাইম ডিউরেশন-
🔘 আনুমানিক সময়সীমা তিন মাস (শিক্ষার্থীদের মেধার কারনে সময় কম ও বেশি হতে পারে)
💠 ক্লাসের নিয়ম-
⏰ সপ্তাহে তিনদিন ক্লাস থাকবে। (কেউ চাইলে শুধু উইকেন্ডেও নিতে পারেন, সে ক্ষেত্রে কোর্সে সময় বেশি লাগবে)
⏰ প্রত্যেকটি ক্লাস ৪৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা হবে।
⏰ ক্লাসের দিনগুলো একাডেমি কতৃপক্ষ উস্তাদ এবং ছাত্রের সুবিধা অনুযায়ী নির্ধারন করে দিবেন।
⏰ ক্লাস শেষে হোমওয়ার্ক দিয়ে দেওয়া হবে পরবর্তী ক্লাসে ছাত্র উস্তাদকে পড়া বুঝিয়ে দিবেন।
💠 কেন আমাদের নিকট কুরআন পড়া শিখবেন?
◾ আমরা পদ্ধতিতে ZOOM/Google meeting এর মাধ্যমে
ক্লাস নিয়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ।
◾ আমাদের টিচাররা প্রাইভেট টিউটরের মতোই যত্নের সহিত পড়িয়ে থাকে।
🔹🔹🔹🔹🔹🔹🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸
🔷🔷এ্যাডভান্স কুরআন লার্নিং কোর্স (নাযেরা বা দেখে পুরো কুরআন পড়া)
এই কোর্সটি তারাই করতে পারবেন যারা কায়দা তাজভীদ সহকারে বেশ ভালো করে পড়েছেন এবং আমপারা পড়া শুরু করেছেন।
এ্যাডভান্স কুরআন লার্নিং বা নাযেরা কোর্সটি যেভাবে সাজানো হয়েছে-
১। সমস্ত কুরআন রিডিং পড়া।
২। আমলের আয়াত মুখস্থ করা।
৩। সতেরো প্রকার মাখরাজ।
৪। দশ প্রকার মদ্দ।
৫। উচ্চারণ নীতিমালা।
৬। ঈমান ও আকায়েদ।
৭। জরুরী মাসায়েল।
৮। দৈনিক মাশক করা।
৯। মাসনূন দোয়া সমূহ।
১০। শেষ দশ সূরা মুখস্থ করন।
🔘 আমপারা থেকে শূরু হবে (৩০ নং পারা)।
🔘 তাজভীদ শিক্ষা; ক্বারী বেলায়েত সাহেবের তাজভীদের বই ”নূরানী পদ্বতিতে কুরআন শিক্ষা” এই বইয়ের আলোকে তাজভীদ পড়ানো হবে।
🔘 প্রতিদিন ক্লাসে হোমওয়ার্ক দিয়ে দেয়া হবে এবং পরবর্তী ক্লাসে পড়া আদায় করা হবে ইনশাআল্লাহ।
কুরআন ক্লাসের পাশাপাশি আরো যা যা থাকছে-
🔘 নামাজের তাকবীর থেকে সালাম ফিরানো পর্যন্ত সবগুলো দুয়া-দূরূদ মুখস্থ করানো।
🔘 আয়াতুল কুরসি সহ কুরআনের শেষ দশটি সুরা মূখস্থ করানো৷
🔘 দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় মাসয়ালা মাসায়েল গুলো শিক্ষা প্রদান করা।
💠 কোর্সের টাইম ডিউরেশন-
🔘 আনুমানিক সময়সীমা ছয় মাস (শিক্ষার্থীদের মেধার কারনে সময় কম ও বেশি হতে পারে)
ক্লাসের রুটিন –
⏰ সপ্তাহে তিন দিন করে ক্লাস থাকবে ইনশাআল্লাহ।
⏰ প্রতিটি ক্লাস ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা করে হবে ইনশাআল্লাহ।
⏰ এছাড়াও ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা প্রদান করা।
✳️ আমাদের কোর্স ইন্সট্রাক্টরগণঃ
🔸 হাফেজ মাওলানা মুফতি তাওহীদুল ইসলাম
🔸 হাফেজ মাওলানা কাওসার আহমাদ
🔸 মাওলানা মুফতি আব্দুল কবির
🔸 হাফেজ মাওলানা ওমর ফারুক।
♦️আমাদের এখানে ক্লাস নিবেন আরো অনেক আন্তর্জাতিক মানের হাফেজগণ।
♦️ক্লাস শেষ হওয়ার সাথে সাথে ক্লাস রেকর্ড দিয়ে দেওয়া হবে।
◾ আমরা Google meeting /ZOOM এর মাধ্যমে ক্লাস নিয়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ।
◾ আমাদের একাডেমিতে ছেলে-মেয়ে যে কোন বয়সের ছাত্ররা ভর্তি হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
তাই আর দেরি না করে আপনি বা আপনার সন্তানদের কুরআন শিক্ষা দিতে আজই যোগাযোগ করুন।
দয়া করে দুই মিনিট সময় নিয়ে পড়বেন সবাই,,,আশা করি আপনাদের দোয়া করার মনোবল আরও বেড়ে যাবে ইনশাআল্লাহ....
যারা দিন-রাত আল্লাহর কাছে দোয়া করছেন আর ভাবছেন,
-আমি সারাদিন এত দোয়া করছি, এত ইবাদাত করছি, এত বার আল্লাহকে ডাকছি তবুও কেন আল্লাহ আমার দোয়া কবুল করছেন না❓
-তাদের জন্য হাদিসে কুদসিতে একটি হাদিস আছে,
যেটা শুনার পর, আপনার দোয়ার পরিমাণ বেড়েই যাবে,আপনি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে সিজদায় চলে যাবেন, এবং খুশিতে ক্রন্দন করবেন,
"ইবনুনাজ্জার বলেন, হযরত জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
-নিশ্চয়ই জিবরাইল (আঃ) আদম সন্তানের প্রয়োজন মিটানোর দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন
অতঃপর কোনো অবিশ্বাসী বান্দা যখন আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, তখন মহান আল্লাহ বলেন, হে জিবরাইল! তার প্রয়োজন পূরণ করে দাও, আমি আর শুনতে চাই না তার দোয়া!
আর কোনো বিশ্বাসী বান্দা যদি দোয়া করে, তখন আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে জিবরাইল! তার প্রয়জন কিছু স্থগিত রাখ,(কিছু সময়ের জন্য /উওম সময়ের জন্য)কারণ, তার কাকুতিমিনতি শুনতে আমার ভালোলাগে, আমি তার দোয়া করা( কন্ঠ) পছন্দ করি"
-একবার ভেবে দেখুন, সারাজাহানের সৃষ্টিকর্তা, আপনার মতো অধমের,কন্ঠ শোনার আগ্রহ নিয়ে, আপনাকে কিছুদিন অপেক্ষা করান (কারণ আপনি দোয়া করা ছাড়া তো তাকে এভাবে বিনীত হয়ে ডাকবেন না) আর তিনি এটা পছন্দ করেন,চিন্তা করুন দোয়া কবুলের চেয়ে এই নিয়ামতের ভাগীদার হওয়া লাভজনক নয়???
_____সুবহানআল্লাহ!
আম্মার ইবনু ইয়াসার (রদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, “তিন শ্রেণীর মানুষ কখনো জান্নাতে যাবে না—
১. যে ব্যক্তি তার পরিবারে বেহায়াপনার সুযোগ দেয়।
২. পুরুষের বেশধারী নারী।
৩. নিয়মিত নেশাদার দ্রব্য পানকারী।”
| তারগীব, হাদিস নং ৩৩৮১ |
মৃত ব্যাক্তির নামের পূর্বে “মরহুম”
শব্দ ব্যাবহার করা পরিহার করুন।
“মরহুম” শব্দের অর্থ আল্লাহর রহম প্রাপ্ত!
অর্থাৎ জান্নাতী। কিন্তু কে আল্লাহর রহম
প্রাপ্ত তা কেবল আল্লাহই জানেন। গায়েব
সম্পর্কে তো আমরা অজ্ঞ।
বাংলা ভাষায় “মৃত” শব্দের সাথে “মরহুম”
শব্দের মিল থাকায় আমরা মনে করি এটাই
মনে হয় আরবিতে ব্যাবহৃত হয়! কিন্তু
আরবিতে মৃতকে “মাইয়েত” {ميت} বলা হয়।
মৃত ব্যাক্তিকে দোয়া করার জ্ঞাতার্থে
“রাহিমাহুল্লাহ” {رحمه الله} বলতে পারি।
যার অর্থ হল— “আল্লাহ তাঁকে রহম করুন”।
“মরহুম” তথা ‘আল্লাহর রহমপ্রাপ্ত’ বললে
বুঝা যায় আপনি গায়েবের খবরও জানেন!
যা শিরকের পর্যায়ে পড়ে যায়! কেননা মহান
আল্লাহ তা’লা বলেন— “আসমান যমিনে
আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কেউ গায়েবের খবর
জানে না।” [সূরা নামল, আয়াত: ৬৫]
আল্লাহই সবচেয়ে বেশী জানেন।
‘তাড়াহুড়া করা শয়তানের পক্ষ থেকে সংঘটিত হয়; তবে পাঁচটি সময় ছাড়া।
(১) মেহমান উপস্থিত হলে তাকে খাবার খাওয়ানো;
(২) মৃতের জানাযা ও কাফন-দাফন সম্পন্ন করা;
(৩) প্রাপ্তবয়স্ক কুমারী মেয়েকে বিবাহ দেওয়া;
(৪) নির্ধারিত সময়ে ঋণ পরিশোধ করা এবং
(৫) গুনাহ করার পর সেই গুনাহ থেকে তাওবাহ করা।’
—ইমাম হাতিম আল আসম (রাহিমাহুল্লাহ)
[আবু নু‘আইম, হিলয়াতুল আউলিয়া: ৮/৭৮]
‘শয়তানের পক্ষ থেকে সংঘটিত হয়’ বলতে সাধারণভাবে যে কোনো কাজে তাড়াহুড়া করার জন্য শয়তান প্ররোচনা দেয়, যাতে ভুল হয় কাজে। কিন্তু এই পাঁচটি কাজে শয়তান তাড়াহুড়া দেখতে চায় না।
Learning Quran
রিজিক নিয়ে আগে কখনো এভাবে ভেবেছি?
রিজিকের সর্বনিম্ন স্তরঃ টাকা , পয়সা , অর্থ , সম্পদ ।
সর্বোচ্চ স্তরঃ শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা ।
সর্বোত্তম স্তরঃ পুণ্যবান স্ত্রী ও পরিশুদ্ধ নেক সন্তান।
পরিপূর্ণ স্তরঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি ।
রিজিক খুব গভীর একটি বিষয় যদি আমরা বুঝতে পারি । আমি পুরাে জীবনে কত টাকা আয় করবাে সেটা লিখিত , কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত , কবে কোথায় মারা যাবাে সেটা লিখিত । আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে , আমি কতগুলাে দানা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবাে সেটা লিখিত । একটি দানাও কম না , একটিও বেশি না ।
ধরেন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে ১ কোটি টাকা আয় করবাে , এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্ তায়ালা নিয়েছেন ।
আমি হালাল উপায়ে আয় করবাে না হারাম উপায়ে আয় করবাে সেই সিদ্ধান্ত আমার ।
যদি ধৈর্য ধারণ করি , আল্লাহ্ তায়ালার কাছে চাই , তাহলে হালাল উপায়ে ওই ১ কোটি আয় করেই আমি মারা যাবাে , হারাম উপায়ে হলেও ওই ১ কোটিই ... নাথিং মাের , নাথিং লেস !
আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি , সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপাের্ট করা । ওই গাছে যখন মুকুল হয়েছে তখনই এটা নির্ধারিত যে সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে । এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে , কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে , দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে , পছন্দ হয় নি , কিনে নি । এই সব ঘটনার কারণ একটাই , ফলটি আমার রিজিকে লিখিত । যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি , ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে ।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম , অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম , কিন্তু না । রিজিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবাে না ।.......................
রিজিক জিনিসটা এতােটাই শক্তিশালী ! কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু - বান্ধব আমার বাসায় আসছে , সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না । এটা তারই রিজিক , শুধুমাত্র আল্লাহ্ তায়ালা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন । হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে ।
আলহামদুলিল্লাহ্ ... .......................
কেউ কারােটা খাচ্ছে না , যে যার রিজিকের ভাগই খাচ্ছে । আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্ তায়ালার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি , কতটুকু ভরসা করে আছি ।
আল্লাহ তা'আলা বলেন ,
দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনাে প্রাণী নেই , যার রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই । তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত । সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে -> সুরা হুদ : আয়াত ৬
যে আল্লাহকে ভয় করে , আল্লাহ তার জন্য কোনাে না কোনাে পথ বের করে দেবেন । আর তাকে ( এমন উৎস থেকে ) রিজিক দেবেন যা সে ধারণাও করতে পারবে না -> সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক পথে রিজিক তালাশের তৌফিক দান করুন । আমীন
মানুষের জীবন মানেই পরীক্ষাকেন্দ্র।ভাল মন্দ মিলেই মানুষের জীবন গঠিত।মানুষ বিপদ-আপদ,রাগ-ক্ষোভ,অভাব-অনটন,অর্থ-সম্পদ বা সন্তান-সন্তুতি হারিয়ে অথবা অন্য কোনাে সমস্যায় পড়লে নিজেই নিজের মৃত্যু কামনা করে থাকে।খুব তাড়াতাড়িই মানুষ সব ভুলে যায় নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করে না বরং অভিযােগ করা শুরু করে দেয়। কিছু চেয়েছে পায় নি বা সময় ভাল যাচ্ছে না।সাধারণত দেখা যায় আমি এইটা চেয়েছি ওইটা চেয়েছি পাই নি আর আমার ভাল লাগে না,প্রিয়জন আমাকে বুঝে না,জীবনের লক্ষ্য এইটা ছিল ওইটা হলাে কেন!! সারা জীবন ভাল কাজ করেছি আমার খারাপ অবস্থা কেন!আর বিশেষ করে হারাম সম্পর্কে থাকার পর যখন ছ্যাঁকা খায় তখন মানুষ আবেগে বিবেক হারিয়ে অনেক খারাপ কাজ করে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযােগ্য একটি হচ্ছে নিজের মৃত্যু কামনা অনেকেই করে থাকে।
এভাবে নিজের মৃত্যু কামনা করার বৈধতা নিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিধি-নিষেধ করেছেন।হাদিসে এসেছে,
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃতিনি বলেন,নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃতোমাদের কেউ দুঃখ কষ্টে পতিত হবার কারণে যেন মৃত্যু কামনা না করে।যদি কিছু করতেই চায়, তা হলে সে যেন বলেঃ হে আল্লাহ!আমাকে জীবিত রাখ,যতদিন আমার জন্য বেঁচে থাকা কল্যাণকর হয় এবং আমাকে মৃত্যু দাও,যখন আমার জন্য মরে যাওয়া কল্যাণকর হয়।[সহিহ বুখারী,হাদিস নং ৫৬৭১]
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃআবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন,আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বলতে শুনেছিঃতোমাদের কোন ব্যক্তিকে তার নেক ‘আমাল জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারবে না। লোকজন প্রশ্ন করলঃহে আল্লাহ্র রসূল! আপনাকেও নয়?তিনি বললেনঃ আমাকেও নয়,যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ আমাকে তাঁর করুণা ও দয়া দিয়ে আবৃত না করেন। কাজেই মধ্যমপন্থা গ্রহণ কর এবং নৈকট্য লাভের চেষ্টা চালিয়ে যাও। আর তোমাদের মধ্যে কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে। কেননা,সে ভাল লোক হলে (বয়স দ্বারা) তার নেক ‘আমাল বৃদ্ধি হতে পারে।আর খারাপ লোক হলে সে তাওবাহ করার সুযোগ পাবে।[সহিহ বুখারী,হাদিস নং ৫৬৭৩]
তাই আসুন,মৃত্যু কামনা নয়,শান্তি চাই। ইসলামের সুন্দর বিধি-বিধানে নিজেদের জীবন সাজাই।দুনিয়া ও পরকালের শান্তি লাভে কুরআন-সুন্নাহ মােতাবেক জীবন পরিচালনা করি।আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন কারণে ধৈর্যহারা,পথহারা,বিপদ-আপদ ও অসুখ-বিসুখে পতিত লােকদেরকে মৃত্যু কামনা করার মতাে অবৈধ পন্থা অবলম্বন থেকে হেফাজত করুন,আমিন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Gazipur
1200
House:Front Side Of DUET Gate, Ekota Super Market 3rd Floor, DUET
Gazipur, 1700
ডিপ্লোমা শেষে বি,এস,সি করার জন্য একমাত
Dhaka Gazipur, Kaliaur, Shafipur
Gazipur, 1751
F***y video page, School life story',Sad mon Funny video
Gazipur
Welcome to the " Serote Mumin " ( صراط مؤمن ) Page. This is an Islamic Page. Here are al-Qur
Gazipur, 1700
We advise and support cadet college admission students.
DUET
Gazipur, 1703
Here all kinds of suggestions are given to Assistant and Sub-Assistant Engineer job aspirants.
গাজীপুরা বাস স্ট্যান্ড সাতাইশ চৌরাস্তা
Gazipur, 1710
নার্সিং, ম্যাটস, কেয়ারগিভার কোর্স
Ahammad Plaza, 2C29+4GH, Bazar Rd
Gazipur, 1700
Kids English, Natural Spoken English, SSC & HSC Academic English, Professional English, IELTS, etc.