DR. BIPUL CHOWDHURY
ALL TYPES OF MALE & FEMALE DISEASES. All types of Severe Chronic Disease & Cancer
2. All types of Male & Female Disease
3. All types of Child Disease
4.
Brain-Nerve, ENT, Thyroid, Heart, Liver, Kidney, Pancreas, Stomach, Urology, Gyne & Obs, Infertility, Sexual Disorder, Sexual Disease, Skin Disease, Rheumatism, Bones, All types of CHRONIC DISEASES & CANCER CARE. 𝗗𝗥. 𝗕𝗜𝗣𝗨𝗟 𝗖𝗛𝗢𝗪𝗗𝗛𝗨𝗥𝗬
Registered Homeopathic Consultant Physician
𝗚𝘂𝗶𝗱𝗲, 𝗛𝗮𝗵𝗻𝗲𝗺𝗮𝗻𝗻 𝗖𝗼𝗹𝗹𝗲𝗴𝗲 𝗼𝗳 𝗛𝗼𝗺𝗲𝗼𝗽𝗮𝘁𝗵𝘆, 𝗟𝗼𝗻𝗱𝗼𝗻, 𝗨𝗞.
𝗟𝗲𝗰𝘁𝘂𝗿𝗲𝗿, 𝗖𝗵𝗮𝗻𝗱𝗽𝘂𝗿 𝗛𝗼𝗺𝗲𝗼𝗽𝗮𝘁𝗵𝗶𝗰 𝗠𝗲𝗱𝗶𝗰𝗮𝗹 𝗖𝗼𝗹𝗹𝗲𝗴𝗲 & 𝗛𝗼𝘀𝗽𝗶𝘁𝗮𝗹, 𝗕𝗮𝗻𝗴𝗹𝗮𝗱𝗲𝘀𝗵
জ্ঞান সামান্য হলেও যদি তা কাজে লাগে তার মূল্য অসীম। অপর দিকে অসীম জ্ঞান যদি অলস হয় তা চিরদন ই মূল্যহীন। স্বীয় জ্ঞান কে কাজে লাগান, দেখবেন সফল হবেন ই।
যেখানে অজ্ঞতা যতো বেশি, সেখানে অসহিষ্ণুতা আর নিষ্ঠুরতা ততো বেশি।
ভালোবাসা-স্নেহ-মমতা যেখানে গভীর, নত হওয়া সেখানে অপমানের নয়, গৌরবের।
ফলবতী বৃক্ষ ফলভারে নত থাকে, ফলহীন বৃক্ষ সর্বদা উদ্ধত থাকে।
অতীত আমাদের শিক্ষা, বর্তমান আমাদের উপহার, ভবিষ্যৎ আমাদের প্রেরণা। তাই সময়ের প্রতিটি মুহুর্তকে কাজে লাগান, নিশ্চিত থাকুন সময় একদিন আপনার হবে।
কারো সাথে তর্কে যাবার আগে দেখে নিও সে তোমার সাথে যাচ্ছে কিনা, যদি না যায় তবে তাকে যেতে দাও, যদি যায় তবে তাকে জিতিয়ে দাও।
যে সময়টা নষ্ট হবে কথা কাটাকাটিতে, সেই সময়টা যদি নিজ জীবনের মানন্নোয়নে দাও, তবে তুমি এগোতে পারবে। তুমি তোমার কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে।
তোমার শব্দ হলো তোমার হীরা আর তোমার সময় হলো তোমার অর্থ, এগুলো তুমি কাকে দিচ্ছো? যে তোমাকে বুজতে ব্যর্থ তাকে?
নিজের মূল্য আগে বোঝো, অমূল্য হবার প্রয়োজন নেই, তবে বিনামূল্যে এ সমাজে কোন আয়োজন নেই। আছে শুধু প্রশ্ন আর প্রশ্ন, উত্তরের ও কোন আয়োজন নেই।
DR. BIPUL CHOWDHURY
শিক্ষণীয়ঃ
🟢 ঘটনা - ১
ইন্টারভিউ টেবিলের স্যার কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন । তারপর, ভারী গলায় বললেন - বাহ ! তোমার সার্টিফিকেট তো বেশ ভালো ! তোমাকে আর প্রশ্ন করতে চাচ্ছি না ! ধরে নাও তুমি চাকরিটি পেয়ে গেছো ! কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে ! এক সপ্তাহের মধ্যে টাকাটা জমা করে দাও ! তারপর তোমার নিয়োগ হবে !
ছেলেটি ইন্টারভিউ রুম থেকে বের হয়ে বাড়িতে এসে তাঁর বাবাকে জানালো, ৫ লাখ টাকা না হলে তাঁর চাকরিটা হবে না! গ্রামের সহজ সরল বাবা নিজের ছেলের চাকরির জন্য ভিটা বাড়ি বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা জোগাড় করলেন ! তারপর বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ছেলেটি চাকরি পেয়ে গেলো !
🟢 ঘটনা - ২
আজ বড় স্যারের ছেলের জন্মদিন ! বাড়িতে বিশাল পার্টির আয়োজন করা হয়েছে ! তিনি বাড়িতে ঢুকেই তাঁর ছেলের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন ! ছেলে কাছে আসতেই বড় স্যার “হ্যাপি বার্থডে মাই সান” বলতে বলতে ছেলের হাতে ৫ লাখ টাকার বাইকের চাবি তুলে দিলেন ! বাইক পেয়ে ছেলেটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বললো - আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা !
🟢 ঘটনা - ৩
বড় স্যারের ছেলে আজ বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে, ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে রাজপথে ছুটে চলেছে বাইক ! হঠাৎ ট্রাকের সাথে ধাক্কায় সবকিছু থেমে গেলো ! বড় স্যারের ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হলো। হাসপাতালের বড় ডাক্তার সাহেব জানালেন আপনার ছেলের অবস্থা ভালো না, খুব জটিল একটা অপারেশন করাতে হবে, কাউন্টারে ১০ লাখ টাকা জমা করে দিন! বড় স্যার কোনও উপায় না দেখে মেয়ের বিয়ের জন্যে ব্যাংকে জমিয়ে রাখা টাকাটা কাউন্টারে জমা করে দিলেন !
🟢 ঘটনা - ৪
বড় ডাক্তার সাহেব আজ খুব খুশি ! ৩-৪ লাখ টাকার অপারেশনের জন্য ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন, পুরোটাই লাভ ! খুশিতে তিনি তাঁর একমাত্র মেয়ের জন্য স্বর্ণের নেকলেস কিনে বাসায় ফিরলেন ! বাসায় ঢুকেই তিনি তাঁর কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে মামুনি মামুনি বলে ডাকতে শুরু করলেন ! ডাক্তার সাহেবের বউ কাঁদতে কাঁদতে বললেন, তাদের মেয়ে এখনও বাসায় ফেরেনি ! বড় ডাক্তার সাহেব তাঁর মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করলেন, কোথাও কোনও খোঁজ না পেয়ে তিনি যখন দিশেহারা হয়ে পড়লেন, ঠিক তখনই অপরিচিত এক নাম্বার থেকে ফোন এলো ! ফোনে ঐ প্রান্ত থেকে জানালো, আপনার মেয়ে আমাদের কাছে, মেয়েকে ফেরত পেতে হলে মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে ! কথাটা শুনে বড় ডাক্তার সাহেবের স্ত্রী স্ট্রোক করলেন !
🟢 শিক্ষাঃ আপনি অতীতে যা করেছেন, বর্তমানে যা করছেন, ভবিষ্যৎ তার চেয়েও ভয়ঙ্কর রূপে আপনার কাছে ফিরে আসবেই !!
প্রত্যেক ক্রিয়ার-ই একটা সমান ও বিপরীতমূখী প্রতিক্রিয়া আছে! (নিউটনের গতিবিষয়ক তৃতীয় সূত্র)
সুতরাং সময় থাকতেই সাবধান থাকুন!!
সৎ পথে চলার অভ্যাস করতে হবে। ভালো কাজে অংশ গ্রহণ ও মানুষের উপকারে আসলেই তাহলে ভালো থাকতে পারবেন।
ছাত্রের ফেলের খবর দেয়া শিক্ষকের সাথে ছাত্রের বাবার দারুণ কথোপকথনঃ
-আপনি কি খালেদ আলম ?
- জ্বি, বলছি।
-ফাহাদ আলম কি আপনার ছেলে?
-জ্বি, আপনি কে বলছেন?
-আমি আপনার ছেলের ইউনিভার্সিটি থেকে বলছি। মাহবুবুল হক। হেড অফ ডিপার্টমেন্ট।
-ও, আচ্ছা। কেমন আছেন, স্যার?
- জ্বি, ভালো। আপনার ছেলে সম্পর্কে কিছু কথা বলার ছিল। ও তো কিছুদিন আগে থার্ড সেমিস্টার শেষ করেছে। সেমিস্টার ফাইনালের রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে দুই দিন আগে। আপনার ছেলে দুই কোর্সে ফেল করেছে। আপনাকে কি বলেছে?
- জ্বি, বলেছে।
-আমাদের ইউনিভার্সিটিতে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ফেল করলে আমরা ছাত্রদের আবারও পরীক্ষায় বসে পাস করার সুযোগ দেই। এরপরও ফেল করলে ইউনিভার্সিটিতে রাখার নিয়ম নেই।
-তা এসব আমাকে কেন বলছেন?
থতমত খেয়ে গেলেন ও প্রান্তের ব্যক্তি।
-না, মানে, আমি বলছিলাম আপনার ছেলে ফেল করেছে। আপনার কি উচিত না তার পড়াশোনার প্রতি খেয়াল রাখা?
-আমাকেই যদি তার পড়াশোনার দায়ভার নিতে হয়, তাহলে আপনি কী জন্যে আছেন?
-না, মানে আমি বলছিলাম আপনি কাউন্সেলিং করতে পারেন, বোঝাতে পারেন।
-অবশ্যই আমি তার সাথে কথা বলতে পারি। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আপনি কি তার সাথে কথা বলেছেন?
-মানে? বুঝলাম না!
-আমি বলতে চাইছি, আমার ছেলে যে ফেল করল, গলদটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করেছেন কি? দোষ পুরোটা কি ওর একার? আপনার বা আপনাদের কোনও দায়ভার নেই?
-কী বলতে চাইছেন আপনি?
-দেখুন, স্যার, খুব স্পষ্ট আর সহজ ভাষায় বলছি। এভাবে ছাত্রের ব্যর্থতায় সরাসরি মা-বাবাকে তলব করার আগে আপনাদের পাঁচবার ভাবা উচিত। পড়াশোনার জন্য ছেলেকে পাঠিয়েছি আপনাদের কাছে। তাকে পড়াতে না পারার, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে না পারার, সফলতার পথ দেখাতে না পারার ব্যর্থতাটুকু পুরোপুরি আপনাদের। বাবা-মা কোনও শিক্ষক নন যে এসব পালন করবেন। এ দায়িত্বটুকু পালনের ভার আপনাদের উপরে দেয়া হয়েছে। কই, বেতন তো ঠিকই নেন। ছাত্রের সফলতারও ভাগ চান। তাহলে ব্যর্থতার ভার কেন শুধু ছাত্র আর মা-বাবার ওপরে চাপবে?
-আমি আসলে ওভাবে বুঝাতে চাইনি।
-কোনওভাবেই বোঝানোর দরকার পড়ত না, যদি যথাযথ শিক্ষকের দায়িত্ব আপনারা পালন করতে পারতেন।
-আমি রাখছি।
- দাঁড়ান। আপনার বাবার ফোন নম্বরটা পাঠিয়ে দেন।
-মানে? কেন?
-ব্যর্থ ছাত্রের পিতাকে ফোন করে যে দায়িত্ব আপনি পালন করেছেন, ব্যর্থ শিক্ষকের বাবাকে ফোন করে আমিও একই দায়িত্ব পালন করতে চাই!
অপ্রাপ্তবয়স্করা কেউ পড়বেন না!
কেউ ২২ বছর বয়সে স্নাতক করে কিন্তু চাকরির জন্য ৫ বছর অপেক্ষা করে। কেউ ২৫ বছরে CEO হয়ে ৫০ বছরে মারা যায় অপরদিকে কেউ ৫০ বছরে CEO হয়ে ৯০ বছর পর্যন্ত বাঁচে। কেউ এখনো সিঙ্গেল, কেউ বাবা-মা হয়ে গেছে।
বারাক ওবামা ৫৫ বছর বয়সে দুইবার প্রেসিডেন্ট হয়ে অবসর নিয়েছেন, আর ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭০ বছরে শুরু করেছেন। জো বাইডেন ৭৭ বছরে প্রেসিডেন্ট হয়েছেন।
পৃথিবীর প্রত্যেকেটি পদার্থ নিজের টাইমজোনের উপর ভিত্তি করে কাজ করে। আপনার চারপাশের কিছু মানুষ আপনার চেয়ে এগিয়ে থাকতে পারে, কিছু মানুষ পিছিয়ে থাকতে পারে। তারা প্রত্যেকে তাদের নিজস্ব গতিতে চলছে। তাদের কখনো হিংসা করবেন না। তারা তাদের টাইমজোনে, আপনি আপনার টাইমজোনে। তা নিয়েই সবসময় খুশি থাকেন।
আপনি দেরীতে নয়, খুব আগেও নও। আপনি আপনার নিজের ঠিক সময়েই আছেন।
উপরে নিষেধ করেছি বিধায় আপনার পড়তে আগ্রহ জন্মেছে এবং সব পড়েছেন।
এটিকে বলে "রিভার্স সাইকোলজি"!
ইউরোপ-আমেরিকা বানায় বিজ্ঞানী, দার্শনিক। আর আমরা বানাই কাজের শ্রমিক! আমরা যতদিন পযর্ন্ত নিজেদের থেকে বিজ্ঞানী-দার্শনিক তৈরি করতে না পারবো ততদিন পযর্ন্ত ওদের ওপর আমাদের নির্ভরশীল থাকতেই হবে।
চিকিৎসা, সেবা ও ঔষধের গুণগত মানের সাথে আমরা কখনো আপোষ করি না।
পুরুষ, মহিলা ও শিশুদের রোগ যতো জটিল, পুরাতন কিংবা কঠিন হোক না কেন, হোমিওপ্যাথিক ঝুঁকিবিহীন নিরাপদ চিকিৎসার মাধ্যমে স্থায়ী ভাবে সুস্থ্য হোন।
A drop of Homoeopathic medicine can change the quality of your life.
100% Original Germany Medicine
Made in Germany
Dr. Willmar Schwabe
Dr. Reckeweg
নিজের স্বপ্নকে এতোটা সময় দিন, যাতে আপনাকে চোখে দেখাটাও মানুষের স্বপ্ন হয়ে যায়।
❤️❤️❤️
সাফল্য কোন ভাগ্য নয়, এটা ধৈর্য এবং কঠোর পরিশ্রমের খেলা।
Success is not a luck, it's a game of patience and hard work.
Happy New Year
2024
To all of you, stay safe, stay blessed always.
❤️❤️❤️
সেই আদি কাল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।
১ম অধ্যায়ঃ
এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
২য় অধ্যায়ঃ
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
৩য় অধ্যায়ঃ
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়...
চতুর্থ অধ্যায়ঃ
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তারা দু'জনই একসাথে জয়ী হল।
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
অন্যের সফলতা দেখে মানুষ তার নিজ জীবনে সুখ ও সফলতা চায় অথচ সেই অনুসারে তারা কখনো চেষ্টা ও কাজ করে না। যোগ্যতা কখনো আপনা-আপনি সৃষ্টি হয় না, তাকে অর্জন করে নিতে হয়। জ্ঞান অর্জন করে পরিশ্রম করলে সফলতা আপনা-আপনি পিছনে দৌড়ায়!!
চীনকে টপকে পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষে বাংলাদেশ!
তথ্যসূত্রঃ
ডিবিসি নিউজ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
CHOWDHURY HOMOEO MEDICAL CENTER, Barotopa Road (Birmuktijoddha Habibur Rahman Sarak), Opposite Of Swadesh Hospital, Mawna Chowrasta, Sreepur
Gazipur
1740
Opening Hours
Monday | 09:00 - 22:00 |
Tuesday | 09:00 - 22:00 |
Wednesday | 09:00 - 22:00 |
Thursday | 09:00 - 22:00 |
Friday | 09:00 - 22:00 |
Saturday | 09:00 - 22:00 |
Sunday | 09:00 - 22:00 |
Gazipur
Welcome to our Vestiges Business Group. You can become self-sufficient by working from home without
Mollah Plaza, College Gate, Tongi
Gazipur, 1710
Do you need orginal medicine? Please come to us. We ensure orginal medicine what's meet your satisfaction level.
Baily Road , Dhaka
Gazipur, 1000
Do your own check up. Build a healthy and beautiful life.
Bangladesh Gazipur
Gazipur, 1700
ইউনানী ও হোমিওপ্যাথিক ঔষধ বিক্রয় করা
Jaina Bazar, Sreepur
Gazipur
The quality of our products are very high. We sell our products anywhere in Bangladesh. Our products