Riziq Food
Nearby food & beverage services
Gazipur Dhaka
1704
আমরা দেশীয় খাঁটি পণ্য মাঠ পর্যায় থেকে সংগ্রহ করে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার হাতে
HAPPY NEW YEAR 2023
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনল যারা আমরা তোমাদের ভুলবো না। বিজয়ের এই দিনে তোমাদের লাখো কোটি সালাম।
এই মহান বিজয় দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা
#ফিফা রাউন্ড অফ ১৬ - এর দল গুলোর মধ্যে কোন দল কোয়ার্টার ফাইনালস খেলবে তা কমেন্টস করুন।
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ হচ্ছে ফিফা দ্বারা আয়োজিত চতুর্বার্ষিক আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা বিশ্বকাপের ২২তম আসরের চূড়ান্ত পর্ব, যেখানে আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফিফার অন্তর্ভুক্ত ৩২টি জাতীয় ফুটবল দল প্রতিযোগিতা করবে।
বাংলাদেশের_সময়_অনুযায়ী_ফিফা_বিশ্বকাপ_কাতার_২০২২_@riziqfoodbd
১ টাকাও অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়া অর্ডার করুন।
অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা
এই নাম্বারে কল করুনঃ ০১৯৮৬৯৯২৯৯৭
অথবা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুনঃ
https://riziqfood.com/step/chiaseed/
১ টাকাও অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়া অর্ডার করুন।
অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা
এই নাম্বারে কল করুনঃ ০১৯৮৬৯৯২৯৯৭
অথবা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুনঃ
https://riziqfood.com/step/chiaseeds
ময়মনসিংহ ও ত্রিশালে ফুলবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী হাতে তৈরি আখের লাল চিনি🌴
💪স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না হওয়ার কারণে এই চিনির চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে।
লাল চিনি তৈরি করতে আখ থেকে প্রথমে প্রেসের বা চাপের মাধ্যমে রস বের করে, চুলায় একটি বড় লোহার কড়াইয়ে রস জ্বাল দেওয়া হয়।
এক পর্যায়ে পাত্রে গরম সর নামিয়ে পাত্রে কাঠের হাতল দিয়ে দ্রুত ঘর্ষণ দিলে তা লাল দানায় রূপ নেয়।
অনেকে এই লাল চিনিকে বিভিন্ন নামে চেনেন যেমন লাল চিনি, Juice Powder, আখের গুঁড়া বা ব্রাউন সুগার।
✅হাতের তৈরি লাল চিনি খেলে কি লাভ?
সাদা চিনির নামে যে চিনি আমরা খাচ্ছি তা আসলে সোডিয়াম সাইক্লামেট, বোনচারকোল, হাড়ের গুড়ো, ফসফোরিক এসিড, ডি-কালারিং এজেন্ট, রেজিসন ইত্যাদি ব্যবহার করে বানানো হয়। এতে,
মেদবৃদ্ধি এবং মেটাবলিক সিনড্রোম, হৃদরোগ, টাইপ 2 ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কলেস্টেরল, দীর্ঘস্থায়ী জ্বালাপড়া, নন-অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি, লিভারের রোগ, দাঁতের ফলক এবং গর্ত বিভিন্ন প্রব্লেম দেখা যায়।
এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে সনাতন পদ্ধতিতে কেমিক্যাল ছাড়াই হাতে তৈরি হচ্ছে লাল চিনি।
আমরা যখন ক্যাফে বা রেস্তোরাঁয় যাই তখন আমরা অনেকেই সাদা চিনি এড়িয়ে যাই। চিনির দরকার হলে…….
ব্রাউন সুগার চেয়ে নিই। অনেকেই আবার চিনি কিনলে সাদা
প্রথমেই বলি আখের লাল চিনি বা ব্রাউন সুগার হলো কাচা বা raw
সরাসরি আখ থেকে তৈরি অপরিশোধিত চিনি। তাই সম্পুর্ণ কেমিক্যাল মুক্ত আখের সব গুণাগুণ যেমন ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, শর্করা, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, লৌহ, অ্যামাইনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, থায়ামিন, রিবোফ্লবিন, ফলিক এসিড, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ঠিক থাকে। এজন্য সাদা চিনির চেয়ে লাল চিনির (Sugarcane Juice Powder) নিরাপদ এবং সাস্থ্যসম্মত।
✅লাল চিনি খাওয়ার উপকারিতা কি?
১) প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লাল চিনি খেলে হাড় শক্তপোক্ত হয়। সেই সঙ্গে দাঁতের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কাও দূর হয়।
২) আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
৩) লিভার সুস্থ রাখে।
৪) জন্ডিসের প্রকোপ কমায়।
৫) কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করে।
৬) আখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
৭) শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
৮) শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে।
৯) এই হাতে তৈরি লাল চিনি দিয়ে বানানো যায় পিঠা, নাড়ু, মোয়া, ক্ষীর, মিঠাই এবং খেতে ভারি সুস্বাদু।
💪তাইতো স্বাস্থ্য সচেতন মানুষেরা লাল চিনি খাওয়ার দিকে ঝুঁকছে💪
সাদা চিনির নামে যে চিনি আমরা খাচ্ছি তা আসলে সোডিয়াম সাইক্লামেট, বোনচারকোল, হাড়ের গুড়ো, ফসফোরিক এসিড, ডি-কালারিং এজেন্ট, রেজিসন ইত্যাদি ব্যবহার করে বানানো হয়।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন (এএইচএ) অনুসারে সুপারিশ করে যে মহিলারা প্রতিদিন 24 গ্রামের বেশি চিনি খাওয়া যাবে না, এবং পুরুষরা প্রতিদিন 36 গ্রাম যুক্ত চিনির নিচে থাকতে হবে।
অতিরিক্ত চিনি অস্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি, মধ্যভাগের চারপাশে চর্বি তৈরি করতে পারে এবং রক্তে শর্করার উচ্চ মাত্রা হতে পারে, যা ইনসুলিন প্রতিরোধের কারণ হতে পারে। গবেষণা দেখায় যে আপনার অতিরিক্ত শর্করা গ্রহণ সীমিত করা আপনার ওজন বা স্থূল হয়ে যাওয়ার বা দাঁতের ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে।
১. মেদবৃদ্ধি এবং মেটাবলিক সিনড্রোম
২. হৃদরোগ
৩. টাইপ 2 ডায়াবেটিস
৪. উচ্চ রক্তচাপ
৫. উচ্চ কলেস্টেরল
৬. দীর্ঘস্থায়ী জ্বালাপড়া
৭. নন-অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভারের রোগ
৮. দাঁতের ফলক এবং গর্ত
লাল যে চিনিটা মাঝে মাঝে বাজারে দেখা যায়। ওটাই আসল আখের চিনি। কিন্তু মানুষ এই চিনি পছন্দ করেনা। কারণ সাদা বা ঘন চিনি দেখতে অনেক সুন্দর।
সাদা চিনির নামে যে চিনি আমরা খাচ্ছি তা আসলে সোডিয়াম সাইক্লামেট, বোনচারকোল, হাড়ের গুড়ো, ফসফোরিক এসিড, ডি-কালারিং এজেন্ট, রেজিসন ইত্যাদি ব্যবহার করে বানানো হয়।
লাল চিনিতে ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, এনজাইম এবং অন্যান্য উপকারির পুষ্টি উপাদান থাকলেও সাদা চিনিতে একেবারেই নাই বললেই চলে!
চিনির অনেক নাম রয়েছে । খাদ্য লেবেলে চিনির জন্য কমপক্ষে 61টি ভিন্ন নাম রয়েছে। সবচেয়ে সাধারণের মধ্যে রয়েছে:
1. Cane Sugar
2. Brown Sugar
3. Corn syrup or High fructose corn syrup
4. Evaporated cane juice
5. Invert Sugar
6. Beet Sugar
7. Barley Malt
8. Coconut Sugar
9. Maple Syrup
10. Agave Syrup
11. Rice syrup
12. Apple or grape juice Concentrate
13. Honey
14. Demerara
15. Sucanat
16. Panela or Piloncillo
17. Turbinado
18. Muscovado
ডায়েটে চিনির পরিমাণ হ্রাস করা একজন ব্যক্তির এই স্বাস্থ্য অবস্থার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। আর লাল চিনির পরিমাণ অন্যান্য চিনির তুলনায় কম পরিমান সুগার থাকে।
স্বাস্থ্যকর হিসেবে লাল চিনির খাবারে যোগ করলে একজন ব্যক্তিকে অতিরিক্ত ক্যালোরি ছাড়াই তাদের সমস্ত প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পেতে সহায়তা করতে পারে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এছাড়া ও আরো অনেক উপকারিতাও রয়েছে
দেশে তৈরি আখের চিনি স্বাস্থ্যকর হলেও এটি দেখতে লালচে, এর আর্দ্রতা বেশি। অনেক সময় ক্রেতারা এই চিনি কিনতে আগ্রহ দেখান না। কিন্তু দেশীয় চিনিকলে উৎপাদিত চিনি তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং শিশু খাদ্য হিসেবে উপযোগী।
লাল চিনি কেন খাবেন?
চিনি মানে মিষ্টি খাবার, যা সব বয়সের মানুষই পছন্দ করে। শুধু তাই নয়, এটি আমাদের শরীরের জন্যও ভালো। খাদ্যপণ্য তখনই শরীরের জন্য ভালো যখন সেগুলি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়। আমাদের মনে রাখতে হবে পরিশোধিত খাবার সবসময় শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
কী এই লাল চিনি?
লাল চিনি হল অপরিশোধিত চিনি যা সরাসরি আখ থেকে তৈরি করা হয়। লাল চিনিতে রয়েছে আখের সব উপাদান। যেমন: শর্করা, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, উপকারী অ্যামিনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি।
লাল চিনি কেন শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর-
১. ভিটামিন এবং খনিজ সহ আখের যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক পুষ্টি ধরে রাখার জন্য এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে প্রক্রিয়া করা হয়।
২. গুড়ের উপাদানের কারণে, লাল চিনিতে কিছু খনিজ রয়েছে, বিশেষ করে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়াম (যার কোনোটিই পরিশোধিত চিনিতে পাওয়া যায় না)।
৩. স্বাস্থ্যকর রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখা সব বয়সের মানুষের জন্য অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি-সমৃদ্ধ খাদ্য কমিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ডায়াবেটিসের জটিলতার দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
৪. ব্রাউন সুগারে অন্যান্য চিনির তুলনায় প্রতি গ্রামে প্রায় 0.25 কম ক্যালোরি থাকে এবং এতে কিছু মিনারেল থাকে।
অন্যান্য উপকারিতা -
১)এই চিনি চায়ের সাথে পান করলে এজমা থেকে নিরাময় পাওয়া যায়
২)লাল চিনি জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে তাই কাঁটা জায়গায় লাগালে দ্রুত নিরাময় হয়।
৩)কফির সাথে লাল চিনির মিশ্রণে তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং স্বাদ বাড়ায়
৪) প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লাল চিনি খেলে হাড় শক্তপোক্ত হয়। সেই সঙ্গে দাঁতের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কাও দূর হয়।
৫) আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
৬) লিভার সুস্থ রাখে।
৭) জন্ডিসের প্রকোপ কমায়।
৮) কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করে।
৯) আখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
১০) শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
১১) শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে।
চিনিকে পরিশোধন করে সাদা করার জন্য, চিনির সাথে যুক্ত প্রাকৃতিক ভিটামিন এবং খনিজগুলি সরানো হয় এবং শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা অবশিষ্ট থাকে। কিন্তু শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেটই শরীর গ্রহণ করতে পারে না। খনিজ ও ভিটামিন ছাড়া কার্বোহাইড্রেট শরীরে বিষাক্ত টক্সিক মেটাবোলাইট সৃষ্টি করে।
এতে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ফলে কোষ অক্সিজেন পায় না এবং অনেক কোষ মারা যায়। ডাঃ. উইলিয়াম কোডা মার্টিনের গবেষণা প্রাপ্ত ফলাফল দিয়ে প্রমাণ করে- পরিশোধিত চিনি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। হৃৎপিণ্ড ও কিডনি ধীরে ধীরে কার্যক্ষমতা হারিয়ে মস্তিষ্কের এবং ব্রেনের উপর মারাত্মক ক্ষতি করে।
অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা
এই নাম্বারে কল করুনঃ ০১৯৮৬-৯৯২৯৯৭
চিয়া সীড কেন খাবেন?
চিয়া সীড এর ভিতর এমন কি আছে যে, এখন সকলে চিয়া সীড খাওয়ার দিকে ঝুকছে !!!
জয়েন্টের ব্যাথা, হাড় ক্ষয়রোধ, বার্ধক্য প্রতিরোধ, ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সার প্রতিরোধে, চিয়া সীড অনন্য।
চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ:
দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
সুপারফুড চিয়া সীডের ১৪টি উপকারিতা:
১। এটা শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে
২। চিয়া সীড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে
৩। চিয়া বীজ ওজন কমাতে সহায়তা করে
৪। চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, ফলে ডায়াবেটিস ঝুঁকি কমায়
৫। চিয়া বীজ হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারি
৬। চিয়া সিড মলাশয় (colon) পরিষ্কার রাখে ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
৭। চিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দেয়
৮। চিয়া সীড প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে
৯। চিয়া সীড ভাল ঘুম হতে সাহায্য করে
১০। চিয়া বীজ ক্যান্সার রোধ করে
১১। চিয়া সিড হজমে সহায়তা করে
১২। চিয়া বীজ হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে
১৩। চিয়া সীড এটেনশান ডেফিসিট হাইপার এক্টিভিটি ডিসর্ডার (Attention deficit hyperactivity disorder ADHD) দূর করে
১৪। চিয়া সিড ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে
এক কেজি চিয়া সিড ও ৫০০গ্রাম লিচু ফুলের মধু মূল্যঃ- ১৬৫০ টাকা।
সারা দেশে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি।
অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা
এই নাম্বারে কল করুনঃ ০১৯৮৬৯৯২৯৯৭
এই লিঙ্ককে ক্লিক করুনঃ https://riziqfood.com/step/chiaseed/
👉পৃথিবীর পুষ্টিকর খাবার গুলির মধ্যে চিয়া সিড অন্যতম এর জন্য একে সুপারফুড বলা হয় এটি মূলত মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমি অঞ্চলে জন্মায় প্রাচীন মায়ান সভ্যতা ও এস্টেক সভ্যতার প্রধান খাবার ছিল চিয়া সিড । চিয়া উদ্ভিদ থেকে ক্ষুদ্র কালো ও 🥚ডিম্বাকৃতির বীজ পাওয়া যায় যা চিয়া সিড নামে পরিচিত এর সাইন্টিফিক নেম হলো সালভিয়াস্পানিকা এতে প্রচুর পরিমাণে 🟧ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড, 🟧ফাইবার, 🟧প্রোটিন, 🟧ক্যালসিয়াম, 🟧ফসফরাস ইত্যাদি পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই চিয়া সিড ওজন কমাতে সাহায্য করে হৃদযন্ত্র ভালো রাখে হজমশক্তি উন্নত করে ও রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বর্তমানে চিয়া সিড শব্দটি আমাদের কাছে পরিচিত হলেও চিয়া সিড এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। প্রাচীন সভ্যতার মানুষ চিয়া বিজকে পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছিল যা বর্তমান বিশ্ব এবং আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান বিজ্ঞানের প্রমাণিত।
✅হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়- হৃদ যন্ত্রের জন্য উপকারী ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড এবং ফাইবারের উপস্থিতি চিয়া সিডকে পুষ্টিগুণে অনন্য করে তুলেছে আমাদের রক্তে এলডিএল নামক কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি দেখা দেয় চিয়া সিড এ থাকা ফাইবার এই এল ডি এল এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায় এবং এল ডি এল এর পাশাপাশি টাইগ্লিসারাইট এবং অক্সিরেদেট স্পেস বেড়ে গেলে হৃদরোগ হতে পারে চিয়া সিড এ উপস্থিত থাকে আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড যা এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য এর ফলে আমাদের হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে বিশেষজ্ঞদের মতে চিয়া সিডএ ফ্লাক্সিডের চেয়েও বেশি মাত্রায় ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় এর জন্য হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে চিড়া খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে চিকিৎসকরা। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীদের জন্য চিয়া সিড বেশ উপকারী।
সুপারফুড চিয়া সিড কেন খাবেন ?
❤️চিয়া একটি সুপার সীড যাতে আছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড; কোয়েরসেটিন (Quercetin) কেম্পফেরল (Kaempferol) ক্লোরোজেনিক এসিড (Chlorogenic acid) এবং ক্যাফিক এসিড (Caffeic acid) নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট; পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় আঁশ (ফাইবার)।
👉চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ
⚡️দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
⚡️কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
⚡️পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
⚡️কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
⚡️স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
চিয়া সীড (Chia seed) কি? এবং কেন খাবেন?
চিয়া সিড বা চিয়া বীজ মরুভূমিতে জন্মানো সালভিয়া হিসপানিকা (Salvia Hispanica) উদ্ভিদের বীজ। এই অতি উপকারি বীজটির আদি জন্মস্থান সেন্ট্রাল আমেরিকা এবং সেখানকার প্রাচীন আদিবাসি অ্যাজটেক জাতির খাদ্য তালিকায় এই বীজ অন্তর্ভুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রাচীন মায়া এবং অ্যাজটেক জাতির মানুষ চিয়া সিডকে সোনার থেকেও মূল্যবাণ মনে করত। তারা বিশ্বাস করত এটা তাদের শক্তি ও সাহস জোগাবে।
চিয়া সীড সব ধরণের আবহাওয়ায় হয় এবং এতে পোকামাকড়ের আক্রমণ তেমন হয় না। চিয়া বীজ সাদা ও কালো রং এর এবং তিলের মত ছোট সাইজের হয়। এখানে উল্লেখ্য যে চিয়া সীড এবং তোকমা নিয়ে একটি ভুল ধারণা আছে। অনেকেই তোকমাকে ভুল করে চিয়া সীড মনে করেন। চিয়া সীড তোকমার চেয়ে সাইজে ছোট হয়
চিয়া একটি সুপার সীড যাতে আছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড; কোয়েরসেটিন (Quercetin) কেম্পফেরল (Kaempferol) ক্লোরোজেনিক এসিড (Chlorogenic acid) এবং ক্যাফিক এসিড (Caffeic acid) নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট; পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় আঁশ (ফাইবার)।
চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ
দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
🔥সুপারফুড চিয়া সিড🔥
এটি একটি সুপারফুড হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই রয়েছে এর অনেক উপকারিতা।
✅এবার এর উপকারিতা গুলাে জেনে নেওয়া যাকঃ
👉চিয়া বীজ কর্মক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়।
👉এটি দেহের রােগপ্রতিরােধ ক্ষমতা বাড়ায়।
👉চিয়া বীজ দেহের ওজন কমাতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
👉এটি ডায়বেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। কারণ এটি
👉ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
👉অধিক ক্যালসিয়াম সম্পন্ন হওয়ায় হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে এটির ভূমিকা রয়েছে।
👉কোলন বা মলাশয় পরিষ্কার রাখে চিয়া বীজ। ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
👉প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে চিয়া সিড উপকারী।
👉যেকোনাে ক্যান্সার প্রতিরােধে চিয়া সিডের উপকারিতা রয়েছে।
👉ভালাে ঘুমের ক্ষেত্রেও এটি উপকার করে।
👉হজমশক্তি বাড়াতেও এই বীজ কার্যকর।
👉হাঁটুর ব্যথা ও অন্যান্য জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এই বীজ।
👉শরীর থেকে বিষাক্ত বা টক্সিন জাতীয় পদার্থ বের করে দিতে এই বীজের ভূমিকা রয়েছে।
👉ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর করতেও চিয়া বীজ ভূমিকা রাখে।
👉গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবেও এই বীজ ব্যবহার করা যায়।
👉প্রােটিনের চাহিদা পূরণ করে এই বীজ।
🔥সুপারফুড চিয়া সিড বা বীজ খাওয়ার নিয়ম অনেকেই জানতে চেয়েছেন-🔥
সুপারফুড হিসেবে খ্যাত এই পুষ্টিকর খাবারটি নানা ভাবে খাওয়া যায়। চলুন এ পর্যায়ে Chia seeds খাওয়ার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জেনে নাওয়া যাক-
১) স্মুথি বানিয়ে
চিয়া খাওয়ার সবে চেয়ে জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে স্মুথি বানিয়ে খাওয়া। আপনি চাইলে টক দই, চিয়া সিড, ও শসা দিয়ে স্মুথি বানিয়ে খেতে পারেন। অথবা ব্লেন্ডার এর সাহায্যে কলা, খেজুর, বাদাম ও চিয়া বীজ এর স্মুথি বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
২) সালাদ
কি অবাক হয়ে গেলেন চিয়ার আবার সালাদ হয় নাকি। অবাক হয়ার কিছু নেই, আপনি চাইলে বাসায় যে রেগুলার সালাদ বানান তার সাথে পরিমান মত চিয়া বীজ নিয়ে নিতে পারেন।
৩) ড্রিংকস
জি কোমল কিংবা হার্ড ড্রিংকস এর কথা বলছি না। চিয়া ড্রিংকস এর কথা বলছি। ২ কাপ পরিমান নারিকেলের পানি কিংবা পছন্দ মতো ফলের রসের সাথে ২ থেকে ৩ তেবিল চামচ চিয়া বীজ দিয়ে মিশ্রন বানিয়ে নিন। প্রয়োজনে পানিও যোগ করতে পারেন।
জাতীয় শোক দিবস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকীতে আমরা পরিবার গভীর ভাবে শোকাহত!
ত্যাগের মহিমায় ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে মিলি এই আয়োজনে।
-এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা।
❤️ঈদ মোবারক।
কুরবানী ঃ আমাদের করনীয় ও বর্জনীয়।
✅শরীরের এনার্জি বৃদ্ধিতে হানি নাটস এর ভূমিক অপরিসিম💪
👉বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সব বয়সীদের জন্য ম্যজিকের মত কাজ করে প্রিমিয়াম এই হানি নাটস💪🔥💪
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত ড্রাই ফ্রুট খাচ্ছেন। ড্রাই ফ্রুটসে রয়েছে অনেক উপকারিতা। প্রতিদিন ড্রাই ফ্রুটস খেলে কার্ডিওমেটাবলিক হেলথ ভালো থাকে, পাশাপাশি পেটও ভালো থাকে। তা ছাড়াও, ড্রাই ফ্রুটসে আখরোট, বাদাম, কিসমিস বা খেজুরের মতো উপাদান থাকে যা শরীরে অন্যান্য উপকারও করে।
একাধিক রোগ থেকে মুক্তি দেয় ড্রাই ফ্রুটফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টসে ভরপুর থাকে ড্রাই ফ্রুটস।
👉 Riziq Food আপনাদেরকে দিচ্ছে কোয়ালিটিফুল ভেজাল মুক্ত খাঁটি পণ্য।
✅আমাদের পণ্য হাতে পেয়ে খেয়ে তারপরই মূল্য পরিশোধ করবেন।
🔥আমাদের প্রতিটি পণ্য তে থাকছে ক্যাশব্যাক গ্যারান্টি 🔥
📱অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ 01960800434
🚛সারা বাংলাদেশে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি।
🎁বিভিন্ন অফার পেতে আমাদের Riziq Food Fan Zone -এ জয়েন করুন ধন্যবাদ।
শুধু ওজন কমানোই নয়, ক্যানসারের মতো রোগকেও দূরে রাখে Dry Fruits। 💪💪💪
শরীরের মেটাবলিজমের রেট বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে Dry fruits। এতে উপস্থিত ফাইবার শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ থাকার জন্য শুকনো ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে, বেশি পরিমাণে ফাইবার সেবন করলে হজমশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। কাঠবাদাম ১০টা পর্যন্ত খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। আবার Omega-3 সমৃদ্ধ আখরোট দিনে একটার বেশি খাওয়া যাবে না। পেস্তাবাদাম ৬টা থেকে ৭টার বেশি খাওয়া যাবে না। কাজুবাদামের ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৫টার বেশি খাওয়া যাবে না। বাদাম, বীজ, Dry fruits যাই খান না কেন, তা কাঁচা এবং বিনা লবণে খাওয়া সবচাইতে ভাল বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
👉 Riziq Food আপনাদেরকে দিচ্ছে কোয়ালিটিফুল ভেজাল মুক্ত খাঁটি পণ্য।
✅আমাদের পণ্য হাতে পেয়ে খেয়ে তারপরই মূল্য পরিশোধ করবেন।
🔥আমাদের প্রতিটি পণ্য তে থাকছে ক্যাশব্যাক গ্যারান্টি 🔥
📱অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ 01960800434
🚛সারা বাংলাদেশে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি।
🎁বিভিন্ন অফার পেতে আমাদের Riziq Food Fan Zone -এ জয়েন করুন ধন্যবাদ।
পর্ব-২
👉 জেনে নিন ঘিয়ের উপকারিতা গুলো কি কি 👇👇
১৫। নিয়মিত ঘি খেলে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে কোনও ধরনের সংক্রমণই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
১৬। অ্যালার্জি কমায়: ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি। চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে ঘিতে। আর এই আমিষ অংশটিই পেটের গড়বড়ের জন্য দায়ী।” “মাখনে থাকে ‘ক্যাসেইন’ ও ‘ল্যাকটোজ’, যা অনেকেরই হজম করতে সমস্যা হয়, অ্যালার্জি দেখা দেয়। মাখন থেকে এই উপাদানগুলো বের করে দিয়ে ঘি তৈরি করলে চর্বি ও পুষ্টিগুনগুলো পাওয়া সম্ভব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তবে আপনার ঘি সহ্য হয় কি না সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে।” -বলেন চ্যাডউইক।
১৭। প্রদাহরোধী: স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
১৮। ভিটামিনের উৎস: বিশেষজ্ঞের মতে, “প্রাকৃতিকভাবেই ঘিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, লাইনোলেইক অ্যাসিড ও বিউটাইরিক অ্যাসিড থাকে। দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, জননাঙ্গ ইত্যাদির জন্য ভিটামিন ‘এ’ অত্যন্ত উপকারী। ঘিতে সামান্য পরিমাণ ভিটামিন ‘কে’, ‘ই’ এবং ‘বি টুয়েলভ’ থাকে। ঘিয়ের ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘কে’ চর্বিতে দ্রবণীয়। ফলে চর্বিজাতীয় খাবারের সঙ্গে খেলে শরীরে আরও ভালোভাবে শোষিত হয়। শরীরের প্রয়োজনে ব্যবহৃতও হয় বেশি কার্যকরভাবে।”
১৯। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান: কোষকে ‘অক্সিডেটিভ’ ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। অক্সিজেনের সঙ্গে পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কোষের যে ক্ষয় হয় তাই হচ্ছে ‘অক্সিডেটিভ’ ক্ষতি। শরীরে চিনি বেশি হলে, বিপাকীয় চাপ বেশি হলে, কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ভালোভাবে কাজ না করলে এবং ইনসুলিনের অনিয়ম হলে এই সমস্যা হয়। অতিরিক্ত অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এই সমস্যার ঝুঁকি কমাতে কিছুটা হলেও অবদান আছে ঘিয়ের।
২০। নষ্ট হয় না– ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
২১।স্ফুটনাঙ্ক– ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত খাঁটি ঘি গরম করা যায় যেমন বিডি হেলথ ঘি। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
২২। কোষ্ঠকাঠিন্য: ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে ন্যাচারাল লুব্রিকেটিং, যা এক ধরনের পিচ্ছিল উপদান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন, তারা এক কাপ দুধের মধ্যে এক চামচ ঘি মিশিয়ে কিছুক্ষণ চুলার ওপর রাখুন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এটি পান করুন।
২৩। স্বাদ: সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
২৪। ভিটামিন: ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
২৫। রূপচর্চা: রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। এক চামচ ঘি নিয়ে আপনার চোখের চারপাশে মাখুন। এবার সারা মুখে আলতো করে লাগিয়ে নিন। আই ক্রিমের পাশাপাশি এটি ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করবে। বিশেষ করে ত্বকে শুষ্কতা দূর করতে এটি উপকারী।
২৬। রাগ প্রশমন: বিশেষ কোনো কারণে কিংবা বিনা কারণে খুব রেগে গেছেন। গ্লাস ভাঙে কিংবা কুটিকুটি করে কাগজ ছিঁড়েও কাজ হচ্ছে না। হাতে একটু ঘি নিয়ে নাকে লাগান। এবার স্বাভাবিকভাবে নিশ্বাস নিন। দেখবেন এর সুগন্ধটা আপনার মন আর মস্তিষ্ককে বশে এনে ফেলেছে। আর রাগের বিষয়টি— ততক্ষণে ভুলে গেছেন আপনি।
২৭। মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমায়: ঘি’তে লিনলিয়েক এসিড সমৃদ্ধ, এটি এক প্রকার ফ্যাটি এসিড যা প্লাককে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হার্টের বিভিন্ন রোগ দূর করে।
২৮। কোষ্ঠকাঠিন্যে: যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাঁদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
২৯। মানসিক বিষক্রিয়াগত মাথাব্যথা মুছে ফেলে: গবেষণায় দেখা যায়, নেতিবাচক আবেগের একটি রাসায়নিক রচনা রয়েছে এবং তা হল এইসব রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে। ঘি একটি সুস্থ চর্বি যা এই আবেগ পোষণ করে না। এর পরিবর্তে এটি তাদের খুঁজে ফ্লাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
👉 Riziq Food আপনাদেরকে দিচ্ছে সম্পূর্ণ ভেজাল মুক্ত খাঁটি ঘি।
✅ঘি হাতে পেয়ে খেয়ে তারপরই মূল্য পরিশোধ করবেন।
🔥খাটি সরের ঘি তে ক্যাশব্যাক গ্যারান্টি 🔥
📲অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ 01960800434
🚚সারা বাংলাদেশে ক্যাশঅন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি।
🎁অফার পেতে আমাদের Riziq Food Fan Zone -এ জয়েন করুন ধন্যবাদ।
✅ঘি নামে যেটি খাচ্ছেন সেটি কতটা খাঁটি দুধ থেকে তৈরি করা হয়েছে তা কি ১বার ভেবে দেখেছেন?
🟩আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে ঘি কিনেছেন কিন্তু আপনার মনের মতন ঘি কোথাও খুজে পাচ্ছেন না।
🟨ঘি তৈরির মূল উপাদান হলো দুধ। সাধারণত বাজারে যে ঘি পাওয়া যায় সেটা খামার থেকে দুধ সংগ্রহ করে তৈরি করা হয়। খামারে এই গরু গুলাকে ফিড ও তোলা খাবার দেয়া হয়। এর সাথে দুধ বৃদ্ধি করতে অনেক সময় নানা রকম দুধ বৃদ্ধি করন 💊ঔষধ দেয়া হয়। এতে করে দুধ বেশি পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু ক্রিমের মান ভালো পাওয়া যায় না। আবার এই গরু গুলোকে বদ্ধ 🛖ঘরে রাখার কারণে একটু অলস প্রকৃতির হয়ে থাকে অনেকটা বয়লার মুরগির মত। আর তাই এই গরু থেকে প্রাপ্ত দুধ দিয়ে কখনও স্বাস্থ্যসম্মত ও গুণগত মানের ঘি তৈরি সম্ভব নয়। এবং যারা অতিরিক্ত মেদ ডায়াবেটিস হৃদরোগ হাই প্রেসারে আক্রান্ত তারা এই দুধ থেকে ঘি খেয়ে কোন উপকার পান না। উপরন্তু শুধু 💸টাকা নষ্ট করেন শেষে উপায় না দেখে ঘি খাওয়া ছেড়ে দেন। 👩⚕️ডাক্তাররা সাধারণত ঘাস খাওয়া গরুর দুধ থেকে তৈরি ঘি খেতে পরামর্শ দেন ।
👉 Riziq Food আপনাদেরকে দিচ্ছে সম্পূর্ণ ভেজাল মুক্ত খাঁটি পণ্য।
✅আমাদের পণ্য হাতে পেয়ে খেয়ে তারপরই মূল্য পরিশোধ করবেন।
🔥আমাদের প্রতিটি পণ্য তে থাকছে ক্যাশব্যাক গ্যারান্টি 🔥
📱অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ 01960800434
🚛সারা বাংলাদেশে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি।
🎁অফার পেতে আমাদের Riziq Food Fan Zone -এ জয়েন করুন ধন্যবাদ।
✅ঘি খেতে তো অনেকেই পছন্দ করেন আবার অনেকেই অপছন্দ করেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না ঘিয়ের উপকারিতা সম্পর্কে। ঘি তখনই শরীরের ক্ষতি করে, যখন তা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয়। তাই ঘিয়ের উপকারিতা পাওয়ার জন্য নিয়ন্ত্রণ মেনে ঘি খেতে হবে।
পর্ব-১
👉 জেনে নিন ঘিয়ের উপকারিতা গুলো কি কি 👇👇
১। হাড়ের জন্য:- “ঘিয়ের ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজে লাগে ভিটামিন ‘কে।” বলেন চ্যাডউইক। ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।
২। চুল পড়া প্রতিরোধ করে:- খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম, উজ্জ্বল করতে উপকারী।
৩। উপকারি কোলস্টেরল:- কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর।ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল। ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে।যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৪। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়/ব্রেন টনিক হিসেবে কাজ করে:- নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি-এর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রাকাশিত বেশ কিছু গবেষমায় দেখা গেছে এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫। কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৬। ওজন কমায় ও এনার্জি বাড়ায়:- ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব দ্রুত এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
৭। হজম ক্ষমতা বাড়ায়:- ঘিতে রয়েছে প্রচু বাটাইরিক অ্যাসিড, যা আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে।যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
৮। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:- প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায়, ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।ঘি এর বৈশিষ্ঠ্য হল নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
৯। ক্ষিদে কমায়: ঘিতে ওমেগা-ত্রি ফ্য়াটি অ্যাসিড থাকায় এটি ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়। ফলে ওজন হ্রাসের পথ প্রশস্ত হয়। অন্যমতে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
১০। পজিটিভ ফুড-:- বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়।
১১।ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়:- ঘিয়ের মধ্যে কোষকে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। ঘি ত্বককে ময়েশ্চার করে, ত্বকের রোগ সোরিয়াসিস কমাতে কাজ করে। প্রতিদিন খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে ত্বকের ভেতরে কোলাজেনের উৎপাদন বেড়ে যায়। তাই ত্বকের সৌন্দর্যও বাড়ে।
১২। ত্বকের প্রদাহ কমায়: অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকায় সেই প্রাচীন কাল থেকেই ত্বককে মসৃণ করতে ঘিয়ের ব্য়বহার হয়ে আসছে। শুধু কী তাই, ত্বকের প্রদাহ, ক্ষত এবং পোড়ার দাগ মেটাতেও এটি দারুন কাজে আসে।
১৩। ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে: ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিকালদের ক্ষতি করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। ফলে কোষের বিন্যাসে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার সেলের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। প্রসঙ্গত, আমাদের দেশে অনেকেই ঘি সহযোগে রান্না করে থাকেন। এই অভ্যাসও কিন্তু খারাপ নয়। কারণ ঘি-এর “স্মোকিং পয়েন্ট” খুব হাই। ফলে বেশি তাপমাত্রায় রান্না করলেও কোনও ক্ষতি হয় না।
১৪। চোখকে ভালো রাখে: ঘিতে রেয়েছ ভিটামিন -ই। তাই এটি যদি নিয়মিত খাওয়া যায়, তাহলে অবটিক নার্ভের উন্নতি ঘটে। ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।
👉 Riziq Food আপনাদেরকে দিচ্ছে সম্পূর্ণ ভেজাল মুক্ত খাঁটি ঘি।
✅ঘি হাতে পেয়ে খেয়ে তারপরই মূল্য পরিশোধ করবেন।
🔥খাটি ঘি তে থাকছে ক্যাশব্যাক গ্যারান্টি 🔥
📲অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ 01960800434
🚚সারা বাংলাদেশে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি দিচ্ছি।
🎁অফার পেতে আমাদের Riziq Food Fan Zonee -এ জয়েন করুন ধন্যবাদ।
✅ ঘি মানেই Riziq Food এর পাবনার শত বছরের ঐতিহ্যবাহী দানাদর গাওয়া ঘি।
🟧 সাথে পাচ্ছেন ঘিয়ে মানিব্যাক গ্যারান্টি।
🟩 ঘি অর্ডার করতে কোন এডভান্স টাকা দিতে হচ্ছে না।
🟧 আমাদের প্রতিটি পণ্য হাতে পেয়ে শত ভাগ খাঁটি মনে হলে তবেই মূল্য পরিশোধ করবেন।
আরো বিস্তারিত তথ্য পেতে অনুগ্রহপূর্বক আমাদের এই নাম্বারে ফোন করুন
☎️ 01960800434
অথবা
👉 আপনার মোবাইল নাম্বারটি আমাদের ম্যাসেজ করুন আমাদের সাপোর্টটিম আপনাকে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ্।
রোগ হওয়ার পরে চিকিৎসা নিয়ে আমরা যতটা সময়, টাকা এবং শক্তি ব্যয় করি তার অনেকটাই বেঁচে যেতো যদি আমরা আগে থেকেই সবসময় নিরাপদ খাদ্য গ্রহন করতাম। আসুন এই ভেজালের ভিড়ে আমার ভেজালমুক্ত খাবার সংগ্রহ করে খাই নিজে এবং পরিবারকে নানা রকবম স্বাস্থ ঝুকি হতে বাচাই।
ভেজাল মুক্ত খাবার খান, স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমান।
ঘি কিভাবে সংরক্ষণ করবেন?
ঘি নিয়ে অনেকগুলো ভুল ধারণার মধ্যে একটি হচ্ছে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। কিন্তু না ঘি কখনোই ফ্রিজে রাখতে হয় না। ফ্রিজে ঘি রাখলে এর স্বাদ, ঘ্রাণ ও গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। গরম বা শীতে ঘি নষ্ট হবে এমন কোন কথা নেই। সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে পারলে ঘি এক বছরেরও অধিক সময় ভালো থাকবে। দীর্ঘদিন সংরক্ষণে রেখে খাওয়ার জন্য এর ভালো থাকাটা নির্ভর করে আপনি কোন পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করছেন এবং ব্যবহার করছেন এর উপর। চলুন এবার আমরা জেনে নেই কিভাবে বাসায় ঘি সংরক্ষণ করতে পারব।
(১) বাতাস প্রবেশ করতে পারে না এমন এয়ারটাইট জারে ঘি সংরক্ষন করে ঘরের সাধারণ তাপমাত্রায় রাখতে হবে।
(২) যে পাত্রে ঘি রাখা হবে খেয়াল রাখতে হবে সেই পাত্রে যেন কোন গন্ধ না থাকে।
(৩) ঘি রাখার আগে খেয়াল রাখতে হবে জার যেন একদম শুকনো হয়।
(৪) ঘি তোলার জন্য যে চামচ ব্যবহার করা হবে সেটা যেন ভেজা না হয় অর্থাৎ চামচ যেন শুকনো থাকে।
(৫) ঘি সংরক্ষণের জন্য সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি হল কাঁচের এয়ারটাইট জারে রাখা , খেয়াল রাখতে হবে যেন পূর্বে আচার বা তীব্র গন্ধ থাকতে পারে এমন জিনিস রেখে ব্যবহারকৃত না হয়।
এসব পদ্বতি অনুসরণ করে ঘি সংরক্ষণ করলে ইনশাআল্লাহ দীর্ঘ দিন ঘি ভাল রাখতে পারবেন এবং স্বাদ ও ঘ্রাণ থাকবে আগেরমত।
ভেজাল মুক্ত খাবার খান, স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমান।
পদ্মা সেতু আমাদের দেশের অমূল্য সম্পদ। ফেরিঘাটে যে কত শত ঘন্টা অপেক্ষার যন্ত্রণা সয়েছে অনেকে..... তার কোনো হিসেব নেই। আল্লাহর নিকট অসংখ্য শুকরিয়া জানাই।
হে আল্লাহ, এ সেতুকে আপনি আমাদের জন্য টেকসই ও উপকারী করুন।
ঘি হাড় মজবুত করার জন্য খুবই উপকারী।
মেরুদন্ডের হাড় মজবুত রাখতে ঘি থেকে ভালো কোন খাবার নেই
বাচ্চাদের শরীর শক্তিশালী ও সুঠাম দেহের অধিকারী করতে ৬ মাস বয়সের পর থেকে খাবারের সাথে একটু একটু ঘি দিলে শরীর মজবুত ও লম্বা হবে। সাথে মজবুত মেরুদণ্ড তাকে শক্তি যোগাবে।
কিন্তু ঘি হতে হবে অবশ্যই ১০০% খাটি নির্ভেজাল।
ভেজাল ঘি তে সাধারণত ডালডা ব্যবহার করার কারনে তা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ভেজাল ঘি বাচ্চাদের পাকস্থলী দুর্বল করে দেবে।
অধিকাংশ কম দামী ঘি তে ডালডা ও কালারের জন্য রং ও ঘ্রাণের জন্য কেমিক্যাল মিশিয়ে বাজার জাত করে।
প্রতিটি জিনিসই শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। রঙ ও কেমিক্যাল মেশানো ঘি খেলে কেন্সার সহ নানাহ রোগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না।
তাই বলে কি আমরা ঘি খাবো না?
নো টেনশন Food আপনাদেরকে দিচ্ছে ভেজালমুক্ত খাবারের নিশ্চয়তা।
ভেজাল মুক্ত খাবার খান, স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমান।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Board Bazar, Bottola Road, Dhaka
Gazipur
1704
General Hospital Road, Shafipur, Kaliakoir
Gazipur
All types of grocery item, Cosmetics, Toiletries, Bakery item, Frozen food, Sweet & curd, pure cow's
Chandra, Shafipur, Kaliakoir
Gazipur
I want to show videos of the best food in Bangladesh. I hope you will be by the side of this channel
Haydarabad
Gazipur, 1710
Hey, looking for something new and authentic food & product? our dulavai always waiting for providin
Kaliakair
Gazipur, 1750
মানুষের জীবনে জ্ঞান অর্জন, ইবাদত, সুস্থতা, হালাল ও পুষ্টিকর ফ্রেশ খাবার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়।
Shop#02, Omrbin Khattb Mosjid Market, Greatwall City, (Beside Medhipath Hospital)
Gazipur, 1703
Grammo Foods is a nationwide healthy and organic food supplier, operating from Gazipur, Dhaka We offer more than quality products, all available to order both online and offline as...
East Mouchak, Kaliakoir
Gazipur, 4218
ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সজিনা পাতার গুড়া খেতে পারেন...
Gazipur, 1700
"Special food for children. Home Made, Natural, Nutritious and 100% Chemical Free Guaranteed."