Spy It Eschool
Nearby computer & electronics services
Dhaka
1705
Laxmipura
Amtoli
1700
Dhaka Division
Kaliganj
1346
1704
Jalal Shopping Center
1700
Dhaka Division
Mawna Chowrsata
The pioneer of IT training of Bangladesh Spy IT brings you Spy IT E-School. Be you in the country or
চাকরি-ঘর সামলাতে হিমশিম, ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার গল্প || Freelancing Tips || এক সময় হিসাব রক্ষক পদে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন মনজুয়ারা নিতু, কিন্তু প্রথম সন্তান জন্ম নেও...
International Mother Language Day 🎆
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) VS আউটসোর্সিং (Outsourcing) :
আমরা ইন্টারনেট কানেকশন এর মাধ্যমে বাসায় বা অফিসে বসে অন্য কোন প্রতিষ্ঠান বা অন্য কারো কাজ অনলাইনে করাকে বেশিরভাগ সময় আউটসোর্সিং (Outsourcing) বলে থাকি। আসলে শব্দটা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing)। এবার আমি বলি ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) ও আউটসোর্সিং (Outsourcing) এর মধ্যে পার্থক্য কি?
👉 আউটসোর্সিং (Outsourcing) হচ্ছে অন্যকে দিয়ে কাজ করানো যেমন ধরেন আমি আপনার থেকে একটা কাজ নিয়েছি কিন্তু কাজটা আমি নিজে না করে আরেক জনকে দিয়ে কাজটা করিয়েছি তার বিনিময়ে তাকে কিছু মূল্য দিয়েছি এবং আমি কিছু মূল্য পেয়েছি এটা হচ্ছে আউটসোর্সিং (Outsourcing)।
👉 আর ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) হচ্ছে যেই কাজটা আমি সম্পূর্ণ নিজে করেছি এবং যার সম্পূর্ণ আয় টা আমার। আর ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এক ধরনের মুক্ত পেশা। মূলত যে বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা আছে, সে বিষয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান সময়ের একটি সেরা পেশা। খুব কম সময়ে বেশি আয় করা ফ্রিল্যান্সিং এর মূল সুবিধা। তবে একজন সফল ফ্রীলান্সার হতে হলে আপনাকে আপনার দক্ষতার পাশাপাশি যোগ্যতাও প্রমাণ করতে হবে। আরও কয়েকটি গুণ আপনার থাকতে হবে যেমন, পরিশ্রম করার মন মানুষিকতা, আত্মবিশ্বাস, ধৈর্যশীলতা এবং সততা। তাহলেই ভালো করা সম্ভব।
গন্তব্য পৌঁছানোর পূর্বে যতই লোভনীয় বস্তু সামনে পড়ুক, কোনভাবেই লাইনচ্যুত হওয়া যাবে না....|✌️✌️✌️
📌 অনলাইন ইনকাম :
📝 আমরা ইন্টারনেট কানেকশন এর মাধ্যমে বাসায় বা অফিসে বসে অন্য কোন প্রতিষ্ঠান, অন্য কারো কাজ বা নিজের বিভিন্ন কাজ অনলাইনে করাকে বুঝি। সহজে বলতে গেলে, কোনও কাজ যা আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি গিয়ে করার পরিবর্তে বাড়ি বা দূরবর্তী অবস্থান থেকে কাজ করতে পারেন। প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট সংযোগের উন্নতি অব্যাহত থাকায় অনলাইন জব আরও বেশি সহজলভ্য হয়ে উঠছে। আপনি যদি আপনার বর্তমান কাজের সব দায়-দায়িত্ব আস্থার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে এটাই হতে পারে আপনার নতুন ক্যারিয়ার বা ভবিষ্যৎ গড়ার সিঁড়ি। আপনার কাজটি সঠিকভাবে করে আপনি আপনার বসের তথা প্রতিষ্ঠানের আস্থা অর্জন করতে পারবেন। বাংলাদেশে জনসংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে বেকারত্বও বেড়ে যাচ্ছ। তাই বাংলাদেশের মত জনবহুল দেশে অনলাইন ক্যারিরের বিকল্প নেই। অনলাইনে আয় করার জন্য বিভিন্ন ধরণের কাজ আছে। কিন্তু আমরা সঠিক ভাবে জানিনা কি কি ধরণের কাজ করা হয় অনলাইনে। আমাদের দেশে অনেক প্রতিষ্ঠান আছেন, যাঁরা অনলাইন আয় বিষয়ক সেমিনার ও প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। তাঁরা যে সমস্ত কোর্সগুলোতে প্রশিক্ষন দিয়ে থাকেন, সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কোর্স হলো: গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং, সাইবার সিকিউরিটি ইত্যাদি।
📌 ইংরেজি ভাষার গুরুত্ব:
📝 বর্তমান চাকরির বাজারে চাহিদা ও যোগাযোগের সর্বজনীন মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ভাষা খুব গুরুত্বর্পূণ। ইংরেজি কেবল একটি ভাষা নয়, বরং একটি প্রযুক্তি যা গ্লোবাল ভিলেজ গঠনে বৈপ্লবিক ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। যেহেতু বর্তমান বিশ্ব একটি গ্লোবাল ভিলেজ বা বিশ্বগ্রামে পরিণত হয়েছে, তাই ইংরেজির সঠিক ব্যবহারের কারণে আমরাও ইংরেজিতে এগিয়ে যাচ্ছি শিক্ষা ও ক্যারিয়ার জীবনে। বাংলাদেশও তার দক্ষ ও যোগ্য জনবল দিয়ে বিভিন্ন কর্মসংস্থানে উন্নতি করছে। নিয়মিতভাবে ক্যারিয়ার গঠনে ইংরেজি যে কতখানি ভূমিকা রাখে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, চাকরির ভাইভা বা ইন্টারভিউ, বহুজাতিক কোম্পানি ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগদান, অনলাইন বা ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসা, অনুবাদ প্রতিষ্ঠান এবং সর্বোপরি উচ্চশিক্ষা বা উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে তার সঠিক, বাস্তবিক ও প্রায়োগিক দিকগুলো সহজেই অনুমান করা যায়।
📌 ছাত্রজীবনে অর্থ উপার্জনের উপায়:
📝 ছাত্রজীবনটা শুধু পড়ালেখা করে কাটিয়ে দেবার জন্য নয়। পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য কার্যক্রমে অংশ নিলে তবেই না ছাত্রজীবন হয়ে উঠবে মনে রাখার মতো!
✍️ ১। খুঁজে নাও টিউশনি।
✍️ ২। ডিজাইনিং এর দক্ষতা কাজে লাগাও:
💬 এখন তো একজন ভালো ডিজাইনারের ডিমান্ড আরো বেশি! তাই তুমি যদি ভাল ডিজাইনিং করতে পারো তবে বসে কেন? আজ থেকেই তুমি অর্থ উপার্জন শুরু করে দিতে পারো, শুধু নিজের সাম্যর্থের পরিচয় দেবার অপেক্ষা!
✍️ ৩। এডিটিং স্কিলের সঠিক ব্যবহার করো:
💬 এডিটিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। বর্তমান যুগে সবাই উন্নতমানের ভিডিও চায় কিন্তু ভালো ভিডিও এডিটর পায় না। তাই তোমরা যারা ভালো এডিটিং পারো তোমাদের সামনে সুবর্ণ সুযোগ অর্থ উপার্জনের!
✍️ ৪। লেখার হাত ঝালাই করে নাও:
💬 লিখতে আমরা সবাই পারি। কিন্তু কজনই বা পারি তার লেখাটা নিউজপেপার এ ছাপাতে? তোমার লেখার হাত যদি ভালো হয়, তাহলে তোমার সামনে সুবর্ণ সুযোগ! বাংলা কিংবা ইংলিশ যে ভাষাই হোক চলবে। প্রচুর ব্লগিং সাইট আছে, নিউজ পেপার, অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে যে সব জায়গায় প্রচুর রাইটারের প্রয়োজন এমন কি ১০ মিনিট স্কুলেও। তাই যারা লেখালেখিতে ভালো, এই গুণটি কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জনের পন্থা খুঁজে নিতে পারো!
✍️ ৫। ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং:
💬 বর্তমান প্রজন্মের কাছে সবচাইতে আলোচিত একটি শব্দ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ হলো স্বাধীন বা মুক্তপেশা। অন্যভাবে বলা যায়, নির্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করা কে ফ্রিল্যান্সিং বলে। আমার মনে হয় এ কাজটির মানে তোমরা সবাই ইতিমধ্যে জেনে গেছো। ধরো তুমি ডিজাইনিং এ পারদর্শী, কেউ বা আবার ওয়েব ডেভেলপমেন্টে! এমন আরো অনেক কাজ আছে যা তুমি করে দিতে পারছো ফ্রিল্যান্সার হয়েই। তুমি বাংলাদেশে বসে আমেরিকার যে কারো কাজ করে দিতে পারবে। এমন হাজার হাজার কাজ আছে “আপওয়ার্কে” গেলেই তুমি সে সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারবে!
✍️ ৬। ছোটখাট ব্যবসা শুরুর জন্যে ছাত্রজীবন দারুণ সময়।
🗣️ পরিশ্রম কে হ্যাঁ বলো, জীবনে সাফল্য আনো!
📌 আমাদের জীবনে ব্যর্থতা আসার অন্যতম একটা কারণ কি জানো?
✍️ আমরা পরিশ্রম করতে চাই না। আমাদের লক্ষ্য থাকে কিভাবে সহজে, শর্টকাটের সাহায্য নিয়ে হলেও কোন কাজ শেষ করে ফেলতে পারবো। পরিশ্রম করতে আমাদের ইচ্ছেটা থাকে না, খুঁজতে থাকি এমন কোন উপায় যাতে একফোঁটা ঘাম না ফেলেই কাজ করে নিতে পারবো। পরিশ্রম দেখলে আমরা উল্টো পথে দৌড় দেই, এখানে থেকে ফিরে আসতে পারলে কিন্তু সাফল্যের দেখাও মিলবে। তাই পরিশ্রমের রাস্তায় যাওয়ার চিন্তা করতে হবে সবাইকে।
📌 প্রশ্ন আসতেই পারে, পরিশ্রমী হতে হলে কি করতে হবে?
✍️এ প্রশ্নেরও উত্তর আছে। কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে পরিশ্রমী না হোক, সেটি হবার পথে এগিয়ে যাওয়া যাবে।
১। নিজের কাজগুলোকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে নাও:
💬 পরিশ্রম করতে আলসেমী একটা বড় কারণ। বড় বড় কাজ করতে গেলে অনেক বেশি ক্লান্তি চলে আসে। তাই সেগুলোকে যদি ছোট ছোট ভাগে ভাগ করি, তাহলে দ্রুতগতিতে কাজ এগোবে এবং পরিশ্রম করতেও ক্লান্ত লাগবে না।
২। নিজের লক্ষ্য অর্জনে ফোকাস করো:
💬 অন্যের লক্ষ্য কেমন, তারা লক্ষ্য অর্জনে কতদূর গেছে সেদিকে তাকিয়ে হতাশ হবার কোন কারণ নেই। কিন্তু তুমি তোমার লক্ষ্যে অবিচল থাকবে। লক্ষ্য নিশ্চিত না থাকলে পরিশ্রমে আগ্রহ মেলে না। তাই নিজের লক্ষ্যটি ঠিকঠাক রাখো, এগিয়ে চলো পরিশ্রম করে।
৩। ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখো:
💬 জীবনে যেকোন কাজে হতাশা আসতেই পারে। ভেঙ্গে পড়াটা অস্বাভাবিক না। তাই ইতিবাচক মনোভাব রাখার চেষ্টা করবে সবসময়। মনে রাখবে, হাজারো ব্যর্থতার পর যে সাফল্য আসে, সেটির মূল্য সবচেয়ে বেশি।
৪। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখো:
💬প্রায়ই দেখা যায় যে খুব পরিশ্রমী একজন মানুষের জীবনে বড় রকমের হতাশা নেমে এসেছে। এমনকি সে হতাশা, মানুষটিকে ভেঙ্গে দিয়েছে ভেতর থেকে। কেন জানো? কারণ তার নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই। যতো বড় আঘাতই আসুক না কেন, নিজের নিয়ন্ত্রণ থাকলে সেগুলোকে মোকাবেলা করা যাবে ইচ্ছাশক্তি আর পরিশ্রম দিয়ে।
৫। পরিশ্রমী মানুষের সাথে মেশো:
💬 তুমি যে ধরণের মানুষদের সাথে বেশি চলাফেরা করো, যাদের সাথে বেশি মেশা হয় তোমার, সেই মানুষগুলোর আচার আচরণ, চরিত্রগুলো খানিকটা হলেও তোমার মধ্যে বিরাজ করে। এজন্যে দেখা যায় খুব জ্ঞানী কোন মানুষের শিষ্যদের অনেকেই জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হয়। চেষ্টা করো পরিশ্রমী মানুষদের সাথে পরিচিত হবার, তাদের সান্নিধ্য পাবার। এতে করে তোমার নিজের মধ্যেও এক ধরণের পরিশ্রমী মনোভাব চলে আসবে। এভাবে পরিশ্রমের ভূতটাও তোমার মাথায় চেপে বসবে।
📝 সফলতা পেতে হলে অবশ্যই তোমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, অনুশীলন করে যেতে হবে। তবেই না পাবে সাফল্যের দেখা!✌️
📌 আত্মকর্মসংস্থান :
✍️ নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিজেই করাকে আত্মকর্মসংস্থান বলে। আত্মকর্মসংস্থান এর মাধ্যমে একজন মানুষ নিজের পাশাপাশি অনেক বেকার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে অধিক চাহিদাকৃত চাকরির উপর চাপ কম পড়ে এবং বেকারত্ব হ্রাস পায়।
📌 আত্মকর্মসংস্থান এর গুরুত্ব :
👉সহজে বলতে গেলে, আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্ব হচ্ছে বেকারত্ব দূর করা।
👉আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে মানুষ নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে সামাজিক অভিশাপ বেকারত্ব থেকে মুক্তি পায়।
👉 আমাদের দেশে সরকারী ও বেসরকারী খাতে চাকরির সুযোগ ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে। তাই আত্মকর্মসংস্থান এর গুরুত্ব অধিক।
👉আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে শহর মুখে জলস্রোত নিয়ন্ত্রণের গ্রামীণ সমাজ এবং অর্থনীতির উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব।
👉 আত্ম-কর্মসংস্থানের মানসিকতা যুব সমাজকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে এবং স্বেচ্ছাসেবক মূলক কাজে উৎসাহিত করে।
👉জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে শ্রমজীবী ও চাকরিজীবী লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। কর্মসংস্থানের চাহিদা যে হারে বৃদ্ধি পায় সে কর্মসংস্থানের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় না। তাই আত্মকর্মসংস্থান এর গুরুত্ব অপরিসীম।
📌 বেকারত্ব :
✍️বেকার সমস্যা বেকার ব্যক্তির উপর যেমন অভিশাপ স্বরূপ তেমনি দেশ, জাতি কিংবা দেশের অর্থনীতির উপর অভিশাপ স্বরূপ। বাংলাদেশের যাবতীয় জটিল সমস্যা গুলোর মধ্যে বেকার সমস্যা অন্যতম। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা 61 জন লোক শিক্ষিত সেখানে যদি অসংখ্য কর্মক্ষম মানুষ কর্মহীন বা বেকার হয়ে পড়ে তাহলে দেশের সংকট যে কোন স্তরে গিয়ে পৌঁছাবে তা বলাই বাহুল্য। করোনাকালীন যা আরও প্রকট রূপ নিয়েছে। লকডাউন শিথিল হলেও বেশিরভাগ কর্মসংস্থান পুরোদমে শুরু হয়নি। এরই সুবাদে চলছে নির্বিচারে কর্মী ছাঁটাই। ফলে চাকরি আর কর্মক্ষেত্র হারিয়ে বেকার হচ্ছে হাজার হাজার জনবল। যা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা। আর এই বাধা নিরসনে সম্ভাবনার দুয়ার হতে পারে অনলাইন ক্যারিয়ার। প্রযুক্তির সহজলভ্যতা থাকার কারণে যে কেউ মনোযোগ আর সঠিক নির্দেশনার সঙ্গে বেশ কিছুদিন সময় দেয় তাহলে এক বছরের মধ্যেই সেই ব্যক্তি নির্দিষ্ট বিষয়টি নিয়ে ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবে।
মানব জীবনের প্রধান লক্ষ হল সাফল্য অর্জন করা। আমাদের জীবনের সব কষ্ট ও পরিশ্রম এই সফলতার জন্য। আমাদের জীবনে কিছু জিনিস এড়িয়ে চললে এবং নিজের লক্ষ্য ঠিক করে সে অনুযায়ী চেষ্টা করে গেলে সফলতা লাভ করাটা কোন কঠিন কিছু না।
📌 জীবনে সফল হতে চান?
✍️ উত্তরটা খুব সহজ! বিন্দু বিন্দু জলকণা থেকে যেমন বিশাল এক সমুদ্রের গর্জন উঠে এবং বিন্দু বিন্দু বালুকণা থেকে বিশাল এক মহাদেশ গড়ে উঠে, তেমনি প্রতিদিন একটু একটু সাধনা , আর সংকল্পের ছোঁয়ায় একজন সাধারণ মানুষ থেকে সফল মানুষে পরিণত হয়ে উঠেন। যে কোন একটি কাজ শুরু করলে এর মধ্যে ভুল হতেই পারে, তাই হতাশ হয়ে পড়া উচিৎ নয়। সেই কাজটিকে বারবার চেষ্টা করতে হবে এক দিন সফলতা আসবেই। সফলতা পেতে হলে কিছু গুণাবলি অবশ্যই অর্জন করতে হয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Nawjor, Chowrasta
Gazipur
1700
Opening Hours
Monday | 10:00 - 22:00 |
Tuesday | 10:00 - 22:00 |
Wednesday | 10:00 - 22:00 |
Thursday | 10:00 - 22:00 |
Friday | 10:00 - 22:00 |
Saturday | 10:00 - 22:00 |
Sunday | 10:00 - 22:00 |
Mawna, Sreepur
Gazipur, 1740
Home BD info হোম বিডি ইনফো হচ্ছে তথ্যবহুল একটি ব্লগ সাইট। আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য এই এক সাইটে পান।
Vill:Atlora, Post:Faugan
Gazipur, 1700
I am Sujan.I want to learn modern technology.
Hossain Market, Dattapara Ledu Mollah Road, Tongi
Gazipur, 1712
Growup-IT Institute is successfully completed 2nd years of journey and now stepped into 3rd year.....
Dhaka, Gazipr
Gazipur, 1700
বায়ো দিয়ে কি হবে সবার আসল ঠিকানা তো কবর এই অস্থায়ী ঠিকানা না দিলেও চলে
349/7 MS Centre, Fokirbari, BIDC Road, Joydebpur
Gazipur, 1707
Best training and software company
Gazipur
সমস্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সেরা ধরনের সিসিটিভি ক্যামেরা।আপনাদের নিরাপত্তার জন্য আমরা পাশে আছি সবসময়।
Gazipur, 1702
World Stats is dedicated to bringing you topical explainers about the world around you. Each week we’ll be exploring current stories in international top info, by examining the fac...
494, Baten Bhabon, Bashir Sarak (Inside Of LGED Bhabon) Joydebpur, Gazipur/1700
Gazipur, 1702
The remote job helps you develop your skills and ensure a better career in your life.