Nova General Hospital
Nova General Hospital is the oldest and the most reputable hospital and clinic in the thriving area of Mawna Chowrasta. air-conditioned sitting and waiting area
Nova started as a weekly clinic when Mawna was a very quiet area. Now Nova has latest hospital beds with state-of-the-art services.
সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষা পাবার কিছু উপায়...
সাপের কামড় বেশি হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর/অক্টোবর মাস পর্যন্ত। কারন এই সময় বৃষ্টি হয়, আর সাপ যে গর্তে থাকে তা পানিতে ডুবে যায়। সাপ তখন শুকনো জায়গা খুঁজে বেড়ায়। এই জন্য মানুষের বাড়ীতে আসে। বিশেষ করে শুকনো জায়গা যেমন-খড়ের গাদা, কাঠের বা খড়ির স্তুপ, বিছানা এমনকি বালিশের নিচেও আশ্রয় নিতে পারে।
কিছু জিনিস খেয়াল করলে সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়-
১। বাড়ির মধ্যে বা পাশে খড়ের গাদা, কাঠের স্তুপ, ইটের স্তুপ না রাখাই ভালো। এগুলো সাপের জন্য নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র।
২। বাড়ির চারপাশে কাচা রসুন বা ন্যাপথোলিন ছিটিয়ে দেয়া যেতে পারে। সাপ এগুলোর গন্ধ সহ্য করতে পারে না। তবে কার্বলিক এসিড ছিটিয়ে দিয়ে কোন লাভ নেই, বরং ক্ষতি হয়, কারন এটি পরিবেশ ও মানুষের জন্য ক্ষতিকর।
৩। বাড়ির মধ্যে বা পাশে কোন ভাবেই যেন ইদুর, ব্যাঙ আসতে না পারে। এগুলো সাপের প্রিয় খাবার। এরা আসলে সাপ আসার সম্ভবনা অনেক বেশি।
৪। লাইট জালিয়ে ঘরে প্রবেশ করুন। গ্রামের রাস্তায় চলাচলের জন্য লাইট ব্যাবহার করুন।
৫। খড়ের গাদা থেকে খড় বা খড়ির স্তুপ থেকে খড়ি নেবার আগে কোন কিছু দিয়ে শব্দ করে তারপর খড় নিন। সাপ থাকলে চলে যাবে।
৬। মানুষের থাকার জায়গার আশে পাশে হাস বা মুরগীর থাকার জায়গা না রাখাই ভাল। কারন সাপ হাস বা মুরগীর বাচ্চা, ডিম খেতে আসতে পারে।
৭। রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে।
৮। ঘরের বাইরে বা বারান্দায় না ঘুমানোই ভালো। ঘুমালে অবশ্যই মশারী ব্যাভার করতে হবে।
৯। কোন কিছুর গর্তেই হাত ঢুকানো যাবে না।
সাপ কামড়ালে কি করবেন?
১। আতংকিত হবেন না। কারন সাধারনত শতকরা ৯৬-৯৭ শতাংশ সাপ দংশন হয় অবিষাক্ত সাপ দারা। আবার বিষাক্ত সাপ কামড়ালেও বিষক্রিয়া কয় মাত্র ৫০% ক্ষেত্রে।
২। যে জায়গায় সাপ কামড় দিয়েছে সে জায়গাটা নাড়ানো যাবে না। ক্রেপ ব্যন্ডেজ দেয়া সবচেয়ে ভাল। তবে গ্রামে পাতলা গামছা বা শাড়ির কাটা অংশ দিয়ে লুস করে বেধে দিতে হবে। বাধার উদ্দেশ্য হল, যেন lymphatic drainage হতে না পারে, আর রোগী ওই অংশটা নাড়াতে না পারে। (সাপের বিষ lymphatic দিয়ে শরীরে ছড়িয়ে যায়)।
৩। কোন ভাবেই রোগীকে ঝারফুক, কবিরাজী, সাপ কাটার জায়গা ব্লেড দিয়ে কেটে ফেলা এসব করা যাবেনা। কারন কোনভাবেই সময় নষ্ট করা যাবে না। বিষাক্ত সাপ কামড়ালে যত তাড়াতাড়ি সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করার ঔষধ দেয়া যাবে রোগী তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশী।
৪। রোগীকে দ্রুত কাছের হাস্পাতালে নিয়ে যাবেন, যেখানে সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করার ঔষধ এবং কৃত্রিম্ভাবে শাস-প্রশাস দেবার ব্যাবসহা আছে।
৫। অবশ্যই রোগীকে সাপ কামড়ানোর সময় থেকে ২৪ ঘন্টা অব্জারভ করে তারপর হাস্পাতাল থেকে নিয়ে যাবেন। কারন সাধারনত সাপ কামড়ানোর ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিষক্রিয়া হয়। এই সময়ের মধ্যে বিষক্রিয়ার কোন লক্ষন না হলে আর ভয়ের কোন কারন নেই।
আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস
পরিবারের গুরুত্ব ও সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ১৫ মে তারিখে আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে আসছে। ১৯৯৩ সালে প্রথম জাতিসংঘ এই দিবস ঘোষণা করে। মূলত প্রতিবছর জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক শান্তি সংঘ বিশ্ব পরিবার দিবসের সমস্ত আয়োজন করে আসছে।
এবছরের থিম:
জাতিসংঘের মতে, ২০২২ সালে আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস পালনের মূল থিম পরিবার এবং নগরায়ন।
পরিবারের গুরুত্ব:
পরিবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, সৌহার্দ্য, সহমর্মিতা ও ভালোবাসার দৃঢ় বন্ধনের মাধ্যমে পরিবারে একজন মানুষ সমাজের সর্বোচ্চ সুবিধা ভোগ করে থাকে। বিশ্বের প্রতিটি দেশ ও সংস্কৃতিতে পরিবারের গুরুত্ব অপরিসীম। পরিবারকে বলা হয় সমাজ ও রাষ্ট্রের আয়না। রাষ্ট্রের সামাজিক উন্নয়নে পরিবারের ভূমিকা ও দায়িত্ব বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারই একজন মানুষের সর্বপ্রথম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ।
তাত্পর্য:
১. বিশ্বের সব পরিবারই নানান সমস্যার সম্মুখীন হয়। আর সেই সমস্যাগুলির সমাধান করা, সব বিপদের মোকাবিলা করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়।
২. এই দিনটিতে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ইভেন্ট, সেমিনার, প্রদর্শনী, জনসভা, ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে করোনাকালে এইসব ইভেন্ট করা সম্ভব নয়। তাই ভার্চুয়ালি ইভেন্ট করার আয়োজন করা হয়েছে।
৩. কোভিড অতিমারিতে পরিবারের ঐক্যবদ্ধ থাকতে ও সম্পর্ক দৃঢ় থাকার পি্ছনে সমাজ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির ভূমিকা কী, তাই হল এ বছরের থিম।
৪. বিশ্বের সব পরিবারের সুরক্ষা ও সহায়তা সম্পর্কে জোর দেওয়া।
৫. ছোটদের মধ্যে পরিবারের গুরুত্ব বোঝাতে ও পরিবারের সকলে সদস্যের মধ্যে সচেতনতা আনতে ফ্যামিলি ট্রি বানাতে পারেন। পরিবারের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে নানান অজানা ইতিহাস। সেগুলি জানার আগ্হর প্রকাশ করা।
৬. পরিবারের সঙ্গে একাত্ম হতে সব সদস্যদের মধ্যে গেটটুগেদার বা পিকনিকের ব্যবস্থা করতে পারেন। তবে কোভিড পরিস্থিতিতে বাড়িতে বসেই আত্মীয়-পরিজনদের ডেকে নিতে পারেন। কিংবা সপ্তাহে তিনদিন পরিবারের সব সদস্যের সঙ্গে ভার্চুয়াল মিট করুন।
৭. বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিবার ভেঙে সিঙ্গল ফ্যামিলিতে পরিণত হতে হচ্ছে। সিঙ্গল পেরেন্টসের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। সারা বিশ্বে ৯ শতাংশ থেকে ২৬ শতাংশ সিঙ্গল পেরেন্টস রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
৮. আমেরিকায় প্রতিবছর ১ লক্ষের বেশি শিশুকে দত্তক নেন। বাড়ছে শিশু দত্তক নেওয়ার প্রবণতা।
♦উচ্চ রক্তচাপ(হাই ব্লাড প্রেসার) নিয়ে মানুষের কিছু ভুল ধারণাঃ
হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ একটি অতি পরিচিত সমস্যা। আমাদের চারপাশের অনেকেই এই অসুখে ভুগছেন। তবে সমস্যাটি নিয়ে আমাদের মধ্যে ভুল ধারণা অনেক, চিকিৎসাবিজ্ঞানে যার কোনো ভিত্তি নেই। এ বিষয়ে জেনে নিনঃ
♥রক্তচাপ বাড়লে ঘাড়ব্যথা হয়ঃ
ঘাড়ে ব্যথা হলে কেউ কেউ মনে করেন, নিশ্চয়ই রক্তচাপ বেড়েছে। এই ধারণা অমূলক। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রক্তচাপ বৃদ্ধির কোনো উপসর্গ বোঝা যায় না। সাধারণত হাড়ের জোড়া বা সন্ধির সমস্যায় ঘাড়ব্যথা হয়ে থাকে।
♥রক্তচাপ বেশি থাকলে দুধ-ডিম নিষেধঃ
দুধ-ডিম-মাংস খেলে রক্তচাপ বাড়ে—এ ধারণা ভুল। রক্তচাপ বাড়তি দেখলে কেউ কেউ দুধ-ডিম খাওয়া ছেড়ে দেন। কিন্তু আসলে লবণ বা লবণাক্ত খাবার বেশি খেলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিকে তেল-চর্বিযুক্ত খাবার, যেমন ডিমের কুসুম, দুধের সর, চর্বিযুক্ত মাংস ইত্যাদি খেতে নিষেধ করা হয়।
♥টক খেলে রক্তচাপ কমেঃ
এই ধারণাও ভুল। রক্তচাপের পরিমাণ বেশি দেখলে কেউ কেউ তেঁতুলের পানি বা টক খান। লবণ মিশিয়ে এসব খেলে রক্তচাপ আরও বাড়তে পারে। আর লবণ ছাড়া খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়।
♥লবণ ভেজে খাওয়া যাবেঃ
উচ্চ রক্তচাপের জন্য কাঁচা লবণ খেতে নিষেধ করায় অনেকে লবণ হালকা ভেজে খান বা রান্নায় লবণের মাত্রা বাড়িয়ে দেন। এটা যেভাবেই খান না কেন, তা রক্তচাপ বাড়িয়ে দেবে।
♥রক্তচাপ কমলে ওষুধ নয়ঃ
উচ্চ রক্তচাপের অনেক রোগী রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকলে ওষুধ সেবন বন্ধ করে দেন, যা একেবারেই ঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ হঠাৎ বন্ধ করলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, এমনকি জীবনের ঝুঁকিও থাকে।
♥সমস্যা নেই বলে ওষুধ বাদ দেবেনঃ
রক্তচাপ বাড়তি থাকলেও শরীরে কোনো সমস্যা হচ্ছে না, এমন অজুহাতে কেউ কেউ ওষুধ খাওয়া বন্ধ করতে চান। আসলে উচ্চ রক্তচাপে তেমন কোনো উপসর্গ না থাকলেও এটি ধীরে ধীরে হৃদরোগ, পক্ষাঘাত, দৃষ্টিহীনতা ও কিডনি অকার্যকারিতার ঝুঁকি বাড়াবে। দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা এড়াতেই আপনাকে ওষুধ দেওয়া হয়। অনেকে বলেন, এই ওষুধ শুরু করলে সারা জীবন খেতে হবে, তাই শুরু না করাই ভালো। এটাও বিপজ্জনক চিন্তা। প্রয়োজন হলে ওষুধ অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব শুরু করা উচিত, নয়তো জটিলতা বাড়বে।
রক্তচাপ বৃদ্ধির কারণ টেনশন
মানসিক চাপ, উদ্বেগ ইত্যাদি কিছুটা দায়ী বটে। তবে কেবল মানসিক উৎকণ্ঠা উচ্চ রক্তচাপের একমাত্র কারণ নয়। অনিয়ন্ত্রিত জীবন-যাপন, ওজনাধিক্য, ধূমপান, মদ্যপান, তেল-চর্বিজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ প্রভৃতি উচ্চ রক্তচাপের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। জীবনাচরণ পরিবর্তন করে রক্তচাপ বাড়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমাতে পারবেন।
♥অন্যের ওষুধে ভালো কাজ হয়ঃ
উচ্চ রক্তচাপের সঙ্গে আপনার বয়স, উচ্চ রক্তচাপের তীব্রতা, আনুষঙ্গিক অন্য রোগ (যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাকের ইতিহাস, হাঁপানি, প্রোস্টেটের সমস্যা, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি) অনেক বিষয় বিবেচনা করেই রক্তচাপ কমানোর ওষুধ দেওয়া হয়। কোনো ওষুধ কারও জন্য প্রয়োজনীয়, আবার একই ওষুধ অন্য কারও জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। তাই যে ওষুধে অন্যের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এসেছে, সেটা আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়ার চিন্তাও করবেন না।
প্রতিদিনই হোক মা দিবস!
আজ মে মাসের দ্বিতীয় রোববার - বিশ্ব ‘মা’ দিবস। মায়ের প্রতি ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রতি বছর বিশ্বব্যাপি পালিত হয় দিনটি। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এ দিবসটি পালিত হয় বেশ মর্যাদার সাথে। পৃথিবীতে মায়ের চেয়ে প্রিয় আর কেউ নেই। ‘মা’ শব্দটি খুব ছোট হলেও এর তাৎপর্য অনেক। ‘মা’ শব্দটি উচ্চারণ করলে কেন যেন গা শিহরিত হয়। সন্তানের প্রতি ভালোবাসার কারণেই হয়তো এটা হয়ে থাকে।
পৃথিবীতে মায়ের মর্যাদা সবচেয়ে বেশি। এ শব্দটির মাঝে লুকিয়ে থাকে অসীম ভালোবাসা আর প্রশান্তি। নেপোলিয়ান বলেছেন ‘আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব।’ নেপোলিয়ানের এ উক্তি থেকে সহজেই উপলব্ধি করা যায় শিক্ষিত জাতি গঠনে মায়ের একটা বড় ভূমিকা আছে।
আবার ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে ‘মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।’ মা বেঁচে থাকতে মায়ের সম্মান ও মর্যাদার মূল্য বোঝা যায় না। যাদের মা নেই কিংবা ছোটবেলায় মাকে হারিয়েছে তারা জানে মা হারানোর ব্যথা মনের মধ্যে কতটুকু পীড়া দেয়। একটি পরিবারে মায়ের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। সন্তান লালন-পালন করা এবং শিশুকে প্রাথমিক আচরণ কিংবা শারীরিক বিকাশে প্রত্যেক মায়ের ভূমিকা নিশ্চই বাবার চেয়ে বেশি।
‘মা’ শব্দটির সাথে কেমন যেন একটা মায়া-মমতা এবং মধু জড়িয়ে আছে। কারণ পরিবারের কারো সাথে বেয়াদবি করলে কিংবা কোন ভুল করলে অন্য কেউ বকা দিলেও কেবল মা আদর করে সন্তানকে ভুল কাজ না করতে উৎসাহ দিয়ে থাকেন। আবার কখনো মা সন্তানের ভুলের জন্য বকা দিলে কিংবা শাসন করার জন্য হাল্কা পিটুনি দিলেও ঘুমানোর সময় গায়ে হাত দিয়ে আদর করেন।
আজকাল পত্রিকার পাতা খুললে শত মায়ের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। কোন মা চিকিৎসার অভাবে, কোন মা তীব্র শীতে গরম কাপড়ের অভাবে আবার কেউ খাদ্যাভাবে মারা যাচ্ছেন। যে মা তার সন্তানকে খেয়ে-না খেয়ে মানুষ করেছেন। নিজের ভাগের খাবারটুকু সন্তানকে দিয়েছেন। সে মা আজ সন্তান বেঁচে থাকতে এমন অবহেলায় মারা যাবে তা মেনে নেয়া যায় না। পরিবারে ছেলে-মেয়ে ও বউয়ের জন্য খাবার ও কাপড় কিনতে যে টাকা ব্যয় করা হয় মায়ের ক্ষেত্রে করা হয় তার উল্টো। অথচ কোটি টাকা দিয়েও মায়ের ঋণ শোধ করা যাবে না। সন্তানের গায়ের চামড়া দিয়ে মায়ের জুতো বানালেও সন্তান লালন পালনের ঋণ শোধ হবে না এমন ঘটনা জানা।
আজকের এ দিনে আমরা শপথ নিবো, শুধু মা দিবসেই নয়, প্রতিটি দিনে, প্রতিটি ক্ষণে তিনি যেন আমাদের সেবা পরিচর্যা ও ভালোবাসা পান। শিশু থেকে বিবাহ পরবর্তী জীবনে মা যেন সন্তানের চিকিৎসা-সেবার অভাবে অবহেলার পাত্র না হন সেদিকে লক্ষ্য রাখব। ছোটবেলায় তারা আমাদের জন্য যে কষ্ট করেছেন তার জন্য আমরা তাকে সর্বদা মান্য করব। সর্বোপরি পরম করুণাময় আমাদের মায়েদেরকে সুস্থ রাখেন তার জন্য দোয়া করবো। গাঢ় হোক মায়ের সাথে ভালোবাসার বন্ধন আর আর খুশিতে থাকুক আমাদের মায়েরা- এটাই হোক আজকের প্রত্যাশা। প্রতিদিনই হোক মা দিবস।
ঘুম সময়মত এবং পরিমাণ মত হতে হবে।
সুস্থ শরীরের জন্য রাতে পর্যাপ্ত ঘুম খুব গুরুত্বপূর্ণ।
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া অনেক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়, যেমন টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, স্থূলতা এবং বিষণ্নতা ইত্যাদি।
অনেকেই আছেন যাঁরা ব্যস্ততার কারণে রাতে দেরি করে ঘুমান এবং সকালে উঠেন।
এমন পরিস্থিতিতে জেনে নিন কোন বয়সের মানুষের জন্য কত ঘণ্টা ঘুম জরুরী।
নোভা হাসপাতালের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা!
Sudden Cardiac Arrest:
কর্মস্থলে কাজ করতে করতেই এক সহকর্মী অথবা যে কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন। কেউ কিছু বুঝতে পারছেন না। কেউ মুখে পানি ছিটাচ্ছেন, কেউ পায়ে মালিশ করছেন।
তারপর অ্যাম্বুলেন্স ডেকে রোগীকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করলেন।
সম্ভবত তিনি ( Sudden Cardiac Arrest) বা আকস্মিক হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়েই মারা গেছেন।
Sudden Cardiac Arrest আর হার্ট অ্যাটাক কিন্তু এক নয়। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সম্পর্কে সঠিক তথ্য এবং বেসিক লাইফ সাপোর্ট জ্ঞানই বাঁচিয়ে দিতে পারে অনেক প্রাণ। বিদেশে তাই সবাই এই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে।
Sudden Cardiac Arrest কি?
যখন হৃৎপিণ্ড হঠাৎ করে রক্ত সঞ্চালন করা বন্ধ করে দেয়। রোগী অজ্ঞান হয়ে যায় এবং নিশ্বাস নিতে পারে না। সারা দেহে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে গেলে অক্সিজেন সরবরাহ কমে গিয়ে রোগী অচেতন হয়ে পড়ে।
হার্ট অ্যাটাক ছাড়াও হৃৎস্পন্দনে সমস্যা হলে, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন হলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হতে পারে।
কীভাবে বুঝবেন?
যদি একজন হঠাৎ পড়ে যাওয়া রোগীর যদি শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, হাত দিয়ে নাড়ির স্পন্দন অনুভূত না হয়, আচমকা সংজ্ঞা হারায়, ত্বক ঠান্ডা ও ফ্যাকাশে মনে হয়, তবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে বলে ধরা যায়।
কি করবেন :
অতি দ্রুত সিপিআর( CPR) দিতে হবে।
হাসির কয়েকটা স্বাস্থ্যজনক উপকারিতা:
১. টি-সেলের ক্ষমতা বাড়ে: এই বিশেষ ধরনের কোষটির শক্তি যত বাড়তে থাকে, তত শরীর ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
২. মানসিক স্বাস্থ্য ভালো হয়: যখনই দেখবেন রাগ, হতাশা বা দুঃখ মনকে ঘিরে ধরেছে, তখনই এমন কিছু করবেন যাতে খুব হাসি পায়।
৩. মন ভাল হয়ে যায়: আমরা যখন প্রাণ খুলে হাসি, তখন আমাদের শরীরে সেরাটোনিন এবং এন্ডোরফিন হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়।
৪. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে: হাসার সময় আমাদের শরীরে ‘ফিল গুড’ হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়।
৫. ফুসফুস তরতাজা হয়ে ওঠে: যখন আমরা হাসি, তখন ফুসফুস প্রসারিত হয় এবং আমাদের ফুসফুসের প্রতিটি কোনা বিশুদ্ধ অক্সিজেনে ভরে যায়।
৬. রক্তচাপ কমায়: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে হাসার সময় আমাদের সারা শরীরে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়।
৭. হাসি এক ধরণের ব্যায়াম: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, হাসার সময় আমাদের শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত ক্যালোরি বিপুল পরিমাণ বার্ন হতে থাকে।
৮. শরীর শান্ত হয়: দেহে জমতে থাকা ক্লান্তি, কষ্ট এবং স্ট্রেস এক মুহূর্তে কমে যায়, যখন আমরা প্রাণ খুলে হাসি।
৯. হাসলে হার্ট ভালো থাকে: বেশি হাসলে ব্লাড প্রেসার কমে। শুধু তাই নয়, হার্টের কার্যক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
১০. স্ট্রেস কমায়: হাসির সময় আমাদের শরীরে এন্ডোরফিন হরমোনের ক্ষরণ হয়, যা স্ট্রেস হরমোন নামে পরিচিত।
তাই আর গোমড়ামুখো হয়ে না থেকে আসুন আমরা বেশি বেশি হাসি। জীবনকে আনন্দময় করে তুলি এবং সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করি।
মাথায় আঘাত -
প্রচণ্ড আঘাত বা উত্তেজনার ফলে মানুষের মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। কোনও ব্যক্তি যদি বাইরে থেকে মাথায় আঘাত পান, সেক্ষেত্রে মাথার খুলিও আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। এর ফলে মানুষ কিছুক্ষণের জন্য চৈতন্য হারাতে পারেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ চৈতন্য ফিরে পান, তবে অনেকের ক্ষেত্রে সমস্যা গুরুতর হতে পারে। যদি কখনও মনে হয় যে, কোনও ব্যক্তি মাথায় আঘাত পেয়েছেন, তাহলে অবশ্যই ভাল এক ডাক্তারকে দেখান।
প্রশ্ন- মাথায় আঘাতের লক্ষণ কি কি?
মাথায় আঘাত লাগলে নিম্নলিখিত উপসর্গগুলি দেখা যায়:
• মাথা ঘোরা
• মাথায় যন্ত্রণা
• গুলিয়ে ফেলা
• অসুস্থবোধ করা
• ঝাপসা দৃষ্টি
• কি হয়েছিল, তা সম্পূর্ণ ভুলে যাওয়া
প্র: আমার ডান কিডনির পাশে সবসময় চিন চিন করে ব্যথা করে এবং ইদানীং আমার প্রস্রাব দিয়ে কখনো কখনো দুর্গন্ধও হয়। এটা কি কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ?
উ: আপনার সম্ভবতঃ ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন হয়েছে। ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন, কিডনিতে পাথর এগুলোতে এ রকম হতে পারে। আপনি একজন নেফ্রোলজি বিশেষজ্ঞ বা যে কোন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন।
আর অবশ্যই প্রসাবের কালচার সেন্সিটিভিটি টেস্ট ও এক্সরে, আল্ট্রাসাউন্ড করাবেন। তারপর আশা করি রোগ ধরা পরবে, আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন।
শরীর সুস্থ রাখার জন্য যেমন স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন, ঠিক তেমনিভাবেই ব্রেন তথা মস্তিষ্ককে সুস্থ, কার্যক্ষম ও সচল রাখার জন্য খাদ্য দেওয়া প্রয়োজন। সাম্প্রতিক সময়ের গবেষণা জানাচ্ছে, বই পড়ার অভ্যাসটি হলো মস্তিষ্কের খাদ্য!
আপনি বলতেই পারেন, ব্রেনকে সুস্থ ও সচল রাখার জন্য নিয়মিত ফিশ অয়েল কিংবা হলুদ খেলে, অথবা নতুন ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাস, পাজল বুক কিংবা অংক সমাধানের চেষ্টা করলেই তো হয়। যা একইসাথে স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের জ্ঞানীয় কার্যকারিতা বৃদ্ধি করবে।
তবে জেনে রাখুন, উপরোক্ত সকল কাজের চাইতে মস্তিষ্কের জন্য সবচেয়ে উপকারী ও কার্যকর হলো বই পড়ার অভ্যাস। বই পড়া ব্রেনের জন্য উপকারী, এর পেছনে আসলে খুব বড় কোন রহস্য নেই।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউসিএলএ সেন্টার ফর ডিসলেক্সিয়ার ডিরেক্টর বলেন, ‘ভাষা শেখা কিংবা কোন কিছু লেখার চাইতেও বই পড়ার সময় একজন পড়ুয়া অনেক বেশি চিন্তাভাবনা করেন। যা তাকে কাল্পনিক জগতে বিস্তৃতভাবে চিন্তা করার সুযোগ করে দেয়, চিন্তার নতুন অনেক দ্বার খুলে দেয়। এতে করে ভাষা শেখার চাইতেও অনেক বেশি উপকৃত হয় মস্তিষ্ক’।
আপনি কি অনেক দিন ধরেই মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মুজিবুর রহমান-কে দেখনোর চিন্তা বা চেষ্টা করছেন? তাহলে আর দেরি না করে এখনি নোভা হাস্পাতালে এই ফোন নম্বরে (01761-875324) ফোন করে আজকে তাকে দেখানোর জন্য সিরিয়াল নিয়ে নিন|
আমাদের চারপাশ পরিষ্কার এবং রোগমুক্ত রাখতে, আসুন এই বিশ্ব ধরিত্রী দিবসে একটি ছোট কাজ করার প্রতিজ্ঞা করি
যদি এই শুক্রবার আপনি নোভা হাস্পাতালে আপনার অথবা সজন কাউকে দেখাতে আসেন, তাহলে, ফেইছবুকের এই পোস্ট দেখালে 10% অতিরিক্ত ছাড় পাবেন|
আপনি কি ক্লিনিকে ক্লিনিকে ঘুরে আর পরিক্ষা নিরিক্ষা করাতে করাতে হয়রান হয়ে পরেছেন, আর শারিরিক ভাবে আরো অশুস্থ হয়ে পরেছেন?
আপনি কি অনেক দিন ধরেই মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মুজিবুর রহমান-কে দেখনোর চিন্তা বা চেষ্টা করছেন? তাহলে আর দেরি না করে এখনি নোভা হাস্পাতালে এই ফোন নম্বরে (01761-875324) ফোন করে আগামি শূক্রবার, এপ্রিল 22, 2022, তাকে দেখানোর জন্য সিরিয়াল নিয়ে নিন|
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Mawna Chowrasta, Mawna, Sreepur
Gazipur
Gazipur, 880
Golden Verse Specialised Hospital & Digital Diagnostic Lab. is a private hospital in Sadar Gazipur.
Sotota Homeo Hall/Homeopathy Hospital/Shafipur Bazar, Kaliakair
Gazipur, 1751
Sotota Homeo Hall - Homeopathy Hospital- "Permanently cure your illness with Our treatment" Our thera
Mujar Mil Bus Stand, Nirman Housing, Kashimpur (adjacent To Nabinagar-Chandra Highway)
Gazipur
•General,Laparoscopy •Colorectal Surgery •Laser Surgery •Urology •Gynae & Obstetric •ENT •Orthopaedic & Trauma Surgery •Outdoor •Indoor •Doctor&Nurse •Two OT(AC) •PROVIDING MEDICAL...
Abedullah-Sabedullah Road, #13 No Word, Bason
Gazipur
Our Hospital is a national Hospital. It's fully equipped with all the latest medical technology to p
Gazipur, KALIAKAIR,
জরুরী বিভাগ,প্যাথলজি,এক্স-রে,ডায়ালাই?
কোনাবাড়ী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পূর্ব পার্শ্বের বিল্ডিং ব্যাংক এশিয়ার নীচতলা, রূপজান টাওয়ার
Gazipur, 1346
রোগকে মূল থেকে স্থায়ীভাবে নির্মূল কর?
Amraid Bazar Kapasia Gazipur( Gazipur T**e Highway)
Gazipur, 1730
I am a Banker. I make this specialized hospital for physiotherapy like CRP