F&S Construction Ltd.
Nearby contractors
Anupama Maltitrade Works, Dhaka
Dhaka
1700
Kashimpur
Borchala, Dhaka-Mymensing Road,Joinabazar,Sreepur,Gazipur.
Head Office:/House, Dhaka
College Gate
You may also like
Welcome to F&S Construction Company limited, We are one of the Best Construction Company in Dhaka, B
BMW Headquarters, Germany
আইডিয়াটা দারুণ না?
জার্মান রেলওয়ে ও বৃটিশ এনার্জী কোম্পানী যৌথভাবে পরীক্ষা চালাচ্ছে। এভাবে প্রতি কিলোমিটার রেললাইন থেকে 0.01 মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।
জার্মানীতে ৩৩ হাজার কিলোমিটার করে টু-ওয়েতে মোট ৬৬ হাজার কিলোমিটার রেললাইন রয়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের ধারণাটাই পাল্টে যেতে পারে এতে!
যারা পিজিসিবি'র কর্মকান্ড সম্পর্কে ধারণা নিতে চান তাদের সুবিধার্থে নিম্নোক্ত ফ্লো-চার্টটি সংযুক্ত করা হল।
পিজিসিবি জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিড নেটওয়ার্কের মালিক। অনুরূপ গ্যাস ও পানিরও গ্রিড আছে।
মানুষকে গ্যাস,পানি ও বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সুবিধা দিতে হলে জেনারেশন প্লান্ট হতে ১ম ধাপে গ্রিড নেটওয়ার্কে স্থানান্তর করে দুরদুরান্তে প্রেরণ করতে হয়।
তারপর ভোক্তাদের জন্য চাহিদা অনুযায়ী উচুঁ/নিচু বিভিন্ন মানের লাইনে সরবরাহ করে জনগণ পানি বিদ্যুৎ গ্যাস ব্যবহারের সুযোগ পান।
"Give credit where credit is due"
ছবিতে যাকে দেখছেন তিনি Dr. Robin Sham, #পদ্মাসেতুর মূল নকশাকার, AECOM এর Long Span Bridge বিভাগের প্রধান। তিনি অবশ্য এই লাইনের জাঁদরেল লোক যার একটা ডাকনামই আছে 'Captain Connector' হিসেবে । তাছাড়া UK এর Institution of Civil Engineers (ICE), তাকে Engineering Superhero হিসেবে স্বীকৃতিও দিয়েছে।
একটা প্রকৌশলগত স্থাপনার মূল চ্যালেঞ্জ এবং সৃজনশীলতা দেখানোর জায়গা হচ্ছে এর নকশা। নদীর গতি-প্রকৃতি, সিসমিক লোড এরকম আরও অনেক বিষয় বিবেচনা করে একজন নকশাকার ঠিক করেন, কী ধরনের সেতু হবে, কী ধরনের পাইল হবে।
যদিও সেই নকশা বাস্তবায়ন করতে গেলেও প্রচুর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়।
যেমনঃ পদ্মা সেতুর মূল ঠিকাদার চায়না মেজর ব্রীজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোঃ লিঃ এর ১৩ টা নতুন প্রযুক্তি তৈরি করতে হইছে শুধু এই পদ্মা সেতু বানাতে গিয়ে।
আবার কয়েকটা পাইলিং নিয়ে যে জটিলতা হইছিল সেটার সম্ভাব্য সমাধান প্রস্তাব করছিল আন্তর্জাতিক আরেকটা প্রতিষ্ঠান COWI. প্রজেক্টের Supervision Consultant ছিল Robert John Aves নামে এক ভদ্রলোক যিনি ঐ প্রস্তাবগুলোর মধ্যে একটা পদ্ধতিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নির্বাচন করেন এবং ২২ টা পিয়ারের জন্য পৃথিবীর গভীরতম পাইল বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
জামিলুর রেজা চৌধুরী স্যারসহ অন্যান্য সিনিয়র প্রকৌশলীরা ছিলেন বিশেষজ্ঞ প্যানেলে পরামর্শক হিসেবে। নকশা চূড়ান্ত করা, বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপায় বাতলে দেয়া ইত্যাদি নানাভাবে তাদের ভূমিকাও নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু ব্যাপারটা খুব আনফেয়ার হবে যদি এইটা স্বীকার না করি যে, পদ্মা সেতুর কারিগরী দিকের মূল কৃতিত্ব অবশ্যই বিদেশী প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর।
প্রকৌশলীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যত বেশি এক্সপোজার পায়, তত বেশি দক্ষতা বাড়ে। নিঃসন্দেহে পদ্মা সেতুর মতো মেগা প্রজেক্টে বিভিন্ন স্তরে কাজ করার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশি প্রকৌশলীদের দক্ষতা এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে যা থেকে জাতি উপকৃত হবে। তবে আবেগের আতিশয্যে আমরা যেন, যার পাওনা তাকে দিতে ভুলে না যাই।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
যাদের বুদ্ধিমত্তা ও অক্লান্ত পরিশ্রমে আজকের পদ্মা সেতু 💛💛❤️❤️
পদ্মা সেতুর বিশেষজ্ঞ প্যানেলে ছিলেন যারা
বাঙালির গৌরব ও সাহসের প্রতীক পদ্মা সেতুর বিশেষজ্ঞ প্যানেলে ছিলেন যারা-
১.মরহুম প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী
(প্যানেলের সাবেক চেয়ারম্যান)
সাবেক চেয়ারম্যান, সাবেক অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার), বুয়েট
সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর, ইউনিভার্সিটি অব ব্র্যাক এবং
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, ঢাকা।
২. প্রফেসর ড. এম. শামীম জেড. বসুনিয়া
চেয়ারম্যান
অধ্যাপক এমেরিটাস,
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, ঢাকা,
সাবেক অধ্যাপক সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, বুয়েট, ঢাকা।
৩. প্রফেসর ড. আইনুন নিশাত
সদস্য, নদী প্রকৌশল
প্রফেসর ইমেরিটাস, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
সাবেক অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার),
বুয়েট, ঢাকা ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
৪. প্রফেসর ড. এ. এম. এম. শফিউল্লাহ
সদস্য, জিওটেকনিক্যাল অ্যান্ড ফাউন্ডেশন ইঞ্জিনিয়ারিং,
সাবেক অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জি.), বুয়েট, ঢাকা
এবং উপাচার্য, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সাবেক অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জি.)
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, ঢাকা,
৫. প্রফেসর ড. এম ফিরোজ আহমেদ
সদস্য, এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাবেক অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার), বুয়েট, ঢাকা
এবং ভাইস চ্যান্সেলর, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
৬. মরহুম প্রফেসর ড. আলমগীর মজিবুল হক
সদস্য, পরিবহন প্রকৌশল
সাবেক অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার) বুয়েট, ঢাকা।
৭. মি. ক্লাউস হেনরিক ওস্টেনফিল্ড
সদস্য, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অ্যাডজাংক্ট প্রফেসর, কারিগরি বিজ্ঞান অনুষদ আরহাস ইউনিভার্সিটি, ডেনমার্ক
নতুন প্রযুক্তিসহ দীর্ঘ স্প্যান সেতুর ডিজাইন ডেভেলপমেন্টের বিশেষজ্ঞ পরামর্শদাতা।
৮. প্রফেসর ড. কেনজি ইশিহার
সদস্য, জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার), টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান।
৯. প্রফেসর ড. ইয়োজো ফুজিনো
সদস্য, ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং
অধ্যাপক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার), টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান।
১০. মি. ফরচুনাতো কারভাজাল মোনার
সদস্য, নদী প্রকৌশল
সিনিয়র কোস্টাল অ্যান্ড রিভার ইঞ্জিনিয়ার, কলম্বিয়া
সাবেক ডেপুটি প্রজেক্ট ম্যানেজার,
যমুনা বহুমুখী সেতু নদী শাসন নকশা প্রকল্প।
১১. ড. মোহাম্মদ আউয়াল
সদস্য, ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং
স্ট্রাকচারাল ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার, সান ফ্রান্সিসকো বে ব্রিজ, যুক্তরাষ্ট্র।
Chief Designer of Padma Bridge.
WELCOME TO
𝐅&𝐒 𝐂𝐨𝐧𝐬𝐭𝐫𝐮𝐜𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐋𝐭𝐝
Groundworks & Civil Engineering.
, , , , & , .
#সেফটি টাংকি
#সেপটিক ট্যাংক কেমন হওয়া প্রয়োজন সে সম্পর্কে জানি।
সেপটিক ট্যাংক ডিজাইনঃ
-সেপটিক ট্যাংকের দৈর্ঘ্য প্রস্থের ২ থেকে ৮
গুণ ধরতে হবে ।
-.ভিত্তিতে ১:৩:৬ অথবা ১:২:৪ অনুপাতে সিসি ঢালাই
করতে হবে ।
-.সিমেন্ট মসলা দ্বারা ইটের গাঁথুনী করে সেপটিক
ট্যাংক নির্মাণ করতে হবে ।
-.ভিতরের দেওয়ালে ১:৩ অনুপাতে ১২ মিমি
পুরুত্বে প্লাস্টার করতে হবে ।
-.সেপটিক ট্যাংকের নূন্যতম প্রস্থ ৬০ সেমি এবং
তরলের গভীরতা ১ মিটার ধরতে হবে ।
-সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নামার আগে
অবশ্যই বিষাক্ত গ্যাসের উপস্থিতি পরীক্ষা করা
উচিত। এ বিষয়গুলোয় একটু নজর দিলেই দুর্ঘটনা
অনেকাংশে কমে আসবে।
#আসুন সেপটিক ট্যাংকের আয়তন নির্ণয় করতে
শিখি :
ধরি,
আমরা ১০০ জন ব্যবহারকারী জন্য সেফটিক ট্যাংক
তৈরী করবো.
আমাদের দেশে সিউয়েজের সর্বোচ্চ হার
গড়ে দৈনিক প্রতিজনের জন্য ৯০ লিটার থেকে
১২০ লিটার পর্যন্ত ধরা হয়।
সুতরাং আমরা ধরি,
জনপ্রতি দৈনিক সর্বোচ্চ সিউয়েজ প্রবাহের হার =
১১০ লিটার।
সুতরাং দৈনিক মোট সিউয়েজের পরিমাণ = (১০০×১১০)
= ১১০০০ লিটার।
= ৩৮৮.৪৬ ঘনফুট।
অবরোধকাল ধরলাম = ১ দিন।
সুতরাং কক্ষের তরল ধারণ ক্ষমতা = (৩৮৮.৪৬×১)
=৩৮৮.৪৬ ঘনফুট।
মনেকরি, কক্ষে তরলের গভীরতা = ৪ ফুট।
কক্ষের তলের ক্ষেত্রফল =(৩৮৮.৪৬÷৪)=
৯৭.১১ বর্গফুট।
মনেকরি, ট্যাংকের প্রস্থ = B
এবং দৈর্ঘ্য = L =৩B
সুতরাং তলের ক্ষেত্রফল = B×৩B =৩B²
সুতরাং ৩B²= ৯৭.১১
বা, B² =(৯৭.১১÷৩) =৩২.৩৭
বা, B = √৩২.৩৭
সুতরাং B = ৫.৬৮ ফুট
সুতরাং L= ৩B =৩×৫.৬৮ =১৭.০৪ ফুট
মুক্ত এলাকার গভীরতা ২.৫০ ফুট ধরা হলে, মোট
গভীরতা হবে = (৪+২.৫০)= ৬.৫০ ফুট।
সুতরাং সেপটিক ট্যাংকের আয়তন = দৈর্ঘ্য ×প্রস্থ
×গভীরতা
=(১৭.০৪×৫.৬৮×৬.৫০) ফুট।
সুতরাং ১০০ জন ব্যবহারকারীর জন্য সেফটিক
ট্যাংকের আয়তন হবে = (১৭.০৪×৫.৬৮×৬.৫০) ঘনফুট
F&S Ltd.
রডের হুকের দৈর্ঘ্যর পরিমাপ কত ? আসুন জেনে নেই
০৬ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =৭০ মিমি।
১০ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =১২০ মিমি।
১২ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =১৫০ মিমি।
১৬ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =২০০ মিমি।
১৯ মিমি ডায়া রডেরক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =২২৫ মিমি।
২২ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =২৬৫ মিমি।
২৫ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =৩০০ মিমি।
২৮ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =৩৪০ মিমি।
৩২ মিমি ডায়া রডের ক্ষেত্রে হুকের দৈর্ঘ্য =৩৯০ মিমি।
সয়েল টেস্ট’ এর বাংলা অর্থ হলো মাটি পরীক্ষা, তবে ইঞ্জিনিয়ারিং ভাষায় স্থাপনা বা বিল্ডিং এর ভূনিন্মস্থ মাটির পরীক্ষা করাকে ‘সয়েল টেস্ট’ বা ‘সাব-সয়েল ইনভেস্টিগেশন’ বলে।
#কেন-
ভূনিন্মস্থ মাটির নিরাপদ #ভারবহন ক্ষমতা নিরুপণের জন্য সয়েল টেস্ট করা হয়।সঠিক ফাউন্ডেশন ডিজাইন এবং সঠিক ব্যয় বা খরচ নির্ধারণে মাটি পরীক্ষা (সয়েল টেস্ট) অত্যাবশ্যক।এখানে জেনে রাখা দরকার যে, নির্মাণ সাইটে মাটি পরীক্ষা ব্যতীত বাড়ির ফাউন্ডেশন ডিজাইন সম্ভব নয়। যে কোন ধরনের স্থাপনা যেমন, আবাসিক ভবন, বাণিজ্যিক ভবন, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মন্দির, হাসপাতাল, শপিং কমপ্লেক্স, ব্রিজ-কালভার্ট, সড়ক-মহাসড়ক, রেললাইন, এয়ারপোর্ট, পাওয়ার প্লান্ট ইত্যাদি ডিজাইনের জন্য সয়েল টেস্ট অপরিহার্য। কোন নিচু জায়গা কিংবা ভরাট মাটির জায়গায় নির্মাণ কাজে অবশ্যই মাটি পরীক্ষা করতে হবে। তবে আমাদের দেশের মাটির নিরাপদ ভার বহন ক্ষমতা বর্গমিটারে ৯-১০ টন থাকে বলে প্রকৌশলীগণ সাধারনত Structure (এক দুইতলা ভবন) এর জন্য সয়েল টেস্ট রেফার করেন না, এই হালকা ভবনগুলোর ফাউন্ডেশনে এর থেকে বেশি লোড আসে না। তবে অবশ্যই তিনের অধিক ভবনের জন্য সয়েল টেস্ট জরুরী। মনে রাখবেন সয়েলটেস্ট ছাড়া ডিজাইন করা আর ডাক্তারের #প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ খাওয়া একই কথা। ইহা ছাড়া ভূনিন্মস্থ মাটির বৈশিষ্ট্য জানা কারও পক্ষে সম্ভব নয়, একমাত্র সয়েল টেস্ট রিপোর্ট দেখেই একজন প্রকৌশলীর পক্ষে বলা সম্ভব স্থাপনা সুরক্ষার জন্য কি ধরনের ফাউন্ডেশন প্রয়োজন ।
#কিভাবে-
সাইটে মাটি পরীক্ষার (সয়েল টেস্টের) পদ্ধতিসমূহঃ
১. সাইট বা প্লট পরিদর্শন ও জরিপ করা।
২. ফিল্ডের অবস্থা অনুযায়ী বোরিং সংখ্যা ও স্থান নির্বাচন করা এবং সেই অনুযায়ী বোরিং কাজ সম্পন্ন করা।
৩. প্রয়োজন অনুযায়ী বোরিং গভীরতা নির্ধারণ করা।
৪. প্রত্যেক বোরিং স্থানে মাটির অক্ষত এবং বিক্ষত নমুনা সংগ্রহ করা এবং ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা করা।
৫. বোরিং বা ড্রিলিং-এর সাহায্যে ৫ ফুট অন্তর মাটির এস.পি.টি ভ্যালু নির্ণয় করা এবং মাটির নিরাপদ ভারবহন ক্ষমতা (সেফ বিয়ারিং ক্যাপাসিটি) বের করা।
৬. ফিল্ড টেস্ট এবং ল্যাব টেস্টেও ফলাফল বের করা।
৭. অবশেষে মাটি পরীক্ষার চূড়ান্ত রিপোর্ট তৈরী করা এবং সেই অনুযায়ী বাড়ির ফাউন্ডেশন সম্পর্কে মন্তব্য করা।মাটির ল্যাব টেস্টঃ
ASTM অনুযায়ী মাটির ল্যাব টেস্টসমূহ সাধারণত নিম্নরুপঃ
ক) ময়েশ্চার কনটেন্ট টেস্ট
খ) প্লাস্টিসিটি টেস্ট
গ) আপেক্ষিক গুরুত্ব টেস্ট
ঘ) ঘনত্ব টেস্ট
ঙ) কনসোলিডেশন টেস্ট
চ) ডাইরেক্ট শেয়ার টেস্ট, ইত্যাদি। #বিস্তারিতঃ
value 2 বা এর কম হলে Very Soft মাটি বুঝতে হবে , যার ভার বহন ক্ষমতা প্রতি বর্গমিটারে মাত্র 2 টন।
value 2-5 হলে Soft মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 2-5 Ton/ Sqm.
value 5-9 হলে Medium মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 5-10 T/ Sqm
value 9-17 হলে Stiff বা শক্ত মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 10-20T/ Sqm
value 17-33, Very Stiff বা খুবই শক্ত মাটি, ভারবহন ক্ষমতা 20-40 T/ Sqm
value 33 এর উপরে হলে Hard বা খুবই কঠিন মাটি বুঝতে হবে, যার ভার বহন ক্ষমতা বর্গমিটার 40 Ton এর উপরে
Proper way
কিছু Client ডিজাইনার কে সম্মান জনক ফি দিয়ে বরং ভবনে খরচ কম করে! সেই সব স্থাপত্য গুলো এমন আন্তরজাতিক পুরষ্কার পায়!
অপরদিকে কিছু অতি-চালক Client সস্তায় ডিজাইন করিয়েভবনে অতিরিক্ত টাকা খরচ করে নিজেকে বোকার পরিচয় দেয়..
আর চিন্তা করে কিভাবে টাকা কম দিয়ে কিভাবে কম টাকায় ডিজাইন করানো যায়...অতপর দিন শেষে নিজেকে বোকার পরিচয় দেয়..
সাম্প্রতিল বিশ্বের সেরা ভবনের পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল।
কম খরচে ব্যতিক্রমী নকশায় নির্মিত এ ভবন ও এর স্থপতিকে পুরস্কৃত করেছে যুক্তরাজ্যের রয়্যাল ইনস্টিটিউট অফ ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস রিবা।..
৮০ শয্যার ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের নকশা করেছেন স্থপতি কাশেফ মাহবুব চৌধুরী, যিনি এর আগে আগা খান স্থাপত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। তার স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান আরবানা ভবনটি নির্মাণ করেছে।
স্থাপনাটির বিশেষত্ব হল স্থানীয় প্রকৌশলীরা স্থানীয়ভাবে তৈরি নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করে ভবনটি তৈরি করেছেন।
ভবনটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে প্রচুর আলো-বাতাস চলাচল করতে পারে। বিদ্যুতের সর্বনিম্ন ব্যবহারও নিশ্চিত করা হয়েছে ভবনটিতে। গ্রীষ্মকালের প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে ভবনের ভেতরে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি খাল। যা বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে সক্ষম। বর্ষাকালে স্থানীয়রা এথেকে বিশুদ্ধ পানির যোগান পাবে..রিবা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্বল্প বাজেটের মধ্যেও স্থাপত্য কীভাবে প্রত্যন্ত এলাকাকে শক্তিশালী ও সক্ষম করে তুলতে পারে তারই উদাহরণ এই ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল।
বাংলাদেশে এই প্রথম টঙ্গী তুরাগ নদীর উপর নির্মাণাধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি ব্রিজের উপরে চারটা লাইন।৮১টা পাইল এর ওপরে পাইল ক্যাপ । পাইল ক্যাপ ও অ্যাবার্টমেন্টের কাজ চলমান। খুব শীগ্রই বাংলাদেশের রেলওয়ের সফলতা অর্জনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সহায়তা প্রদান করবে।
২০৩০ সালের কাবা শরীফের নকশা।
আল্লাহ তাআলা সবাইকে দেখার তৌফিক দান করুন।
-আমিন 🤲
F&S Construction Ltd
দেশের প্রথম এলিভেটেড পাথর বিহিন রেললাইন
নতুন যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ রেলওয়ে,,,,,,,
পদ্মা সেতু লিংক রেল, মাওয়া প্রান্ত
Types of Loads on Structures and Buildings
Types of Loads on Structures and Buildings Hello Everyone In This Video I Am Going To Show You The Types Of Loads Acting On Structure With Examples And PicturesIn This Video I'm going to Cover...Types...
ইতালির ভেনিসের একটি দৃশ্য!♥
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে বছরে দুই কোটি যাত্রী সামাল দেওয়া সম্ভব হবে। বর্তমানে এই বিমানবন্দর বছরে ৮০ লাখের মতো যাত্রী সামলাতে পারে। এখনকার সেবার মান নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে শুরু হয়, যা দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ১৯ শতাংশ কাজ শেষ করার লক্ষ্য ছিল। লক্ষ্যের চেয়ে ৩ শতাংশ কাজ বেশি হয়েছে।
টার্মিনালটির নির্মাণ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। করোনার মধ্যেও তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ এক দিনের জন্যও বন্ধ হয়নি। আশা করি, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই টার্মিনালটি চালু করা সম্ভব হবে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এখন টার্মিনাল দুটি। যদিও যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের চাপ বাড়ছে। তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ২০১৪ সালে একটি সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা করায়। এতে বলা হয়, ২০২৫ সাল নাগাদ এই বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করা যাত্রীর সংখ্যা দাঁড়াবে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখে। ২০৩৫ সালে তা আড়াই কোটিতে পৌঁছাবে। ওই সমীক্ষায় বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রানওয়ে ও পণ্য পরিবহনসুবিধা সম্প্রসারণের সুপারিশ করা হয়।
এরপর তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের জন্য বিমানবন্দর সম্প্রসারণ (প্রথম পর্যায়) প্রকল্প নেয় সরকার, যা অনুমোদন পায় ২০১৭ সালের অক্টোবরে। প্রকল্পের মোট ব্যয় দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ২৯৯ কোটি টাকা।
বিমানবন্দরে যে দুটি টার্মিনাল এখন রয়েছে তার পূর্ব পাশে নতুন টার্মিনালের কাজ চলছে। টার্মিনাল ভবন করতে মাটির নিচে পাইলিং শেষ। পিলারের কাজ চলছে। পাশাপাশি রানওয়ের কাজও চলমান। তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের এ কর্মযজ্ঞে প্রায় পাঁচ হাজার শ্রমিক যুক্ত।
মেট্রোরেলের নতুন প্রকল্পের (লাইন-১) একটি স্টেশন তৃতীয় টার্মিনালের সঙ্গে যুক্ত হবে। ফলে মেট্রোরেল ব্যবহার করেও যাত্রীরা সহজে বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে যেতে পারবেন।
কী কী থাকবে নতুন টার্মিনালে:
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, নতুন টার্মিনাল ভবনটি হবে ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার আয়তনের, যা বর্তমান টার্মিনালের চেয়ে দুই গুণের বেশি। তৃতীয় টার্মিনাল ভবন ও অ্যাপ্রোনে (উড়োজাহাজ রাখার জায়গা) ৩৭টি উড়োজাহাজ একসঙ্গে রাখা যাবে। এই বিমানবন্দরে বর্তমানে সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে দৈনিক গড়ে ২৪০টি উড়োজাহাজ ওঠানামা করে। প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে সংখ্যাটি আরও বাড়বে।
প্রকল্প সূত্রে আরও জানা যায়, নতুন টার্মিনালে ১১৫টি চেক ইন কাউন্টার, ১২টি বোর্ডিং ব্রিজ, ১৬টি কনভেয়ার বেল্ট এবং ৬৪টি করে বহির্গমন ও আগমনী ইমিগ্রেশন থাকবে। এ ছাড়া থাকছে ২৭টি ব্যাগেজ এক্স-রে যন্ত্র ও ১১টি বডি স্ক্যানার। এই টার্মিনালে ৫৪ হাজার বর্গমিটার জায়গাজুড়ে হবে তিনতলা গাড়ি পার্কিং। সেখানে রাখা যাবে ১ হাজার ২৩০টি গাড়ি।
সিঙ্গাপুরের স্থপতির নকশা:
টার্মিনালটির নকশা করেছেন সিঙ্গাপুরের সিপিজি করপোরেশন লিমিটেডের স্থপতি রোহানি বাহারিন। সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩, চীনের গুয়াংজুর এটিসি টাওয়ার ভবন এবং ভারতের আহমেদাবাদ ও পাকিস্তানের ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্থপতি তিনি। টার্মিনালের নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করছে জাপানের মিতসুবিশি ও ফুজিতা করপোরেশন এবং কোরিয়ার স্যামসাংয়ে জোট ‘এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম’।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের নতুন টার্মিনালটি চালু হলে বিমানবন্দরের রূপ বদলে যাবে। যাত্রীসেবার মান বাড়বে।
Great Design
মেট্রোরেলের কিছু তথ্য:
১. বাংলাদেশের ট্রেনের ছাদে ওঠার স্বংস্কৃতিতে যারা বিশ্বাস করেন , তারা সাবধান ...11 KV হাই ভোল্টেজ এ মুরগী পোড়া হয়ে যাবেন ।
২. বাংলাদেশ রেলওয়ের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই । এটি সম্পূর্ন নতুন একটি প্রতিষ্ঠান । যার প্রকৌশলী থেকে শুরু করে কর্মচারী পর্যন্ত সবাই নতুন ভাবে নিয়োগ প্রাপ্ত ।
৩. উদ্বোধনের পর থেকে ৫ বছর জাপানিজ ও দেশীয় প্রকৌশলীদের যৌথ তত্বাবধানে থাকবে ।
৪. Dedicated power supply থাকবে। যেটা সাধারণত গন ভবন বা বঙ্গভবন বা সেনা সদর এ থাকে । গুরুত্বপূর্ণ স্হাপনা বিধায় , এর Backup power supply এর জন নিজস্ব power supply রয়েছে ।
৫. স্বয়ংক্রিয় টিকেটিং ( Card System)ব্যবস্হা , বিধায় টাকা নাই ট্রেনে ফাও ওঠাও নাই । ঢুকতেই পারবেন না , কারন টাকা না কাটলে Entry দরজা খুলবে না ।
৬. এটি জাপানের কাওয়াসাকি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ এ তৈরী।
৭. ভাংচুর , সিট কাটা থেকে শিক্ষা নিয়ে , ট্রেনের সিট গুলো শক্ত প্লাস্টিকের তৈরী , যেগুলো হেভি টেম্পারড প্রযুক্তি দিয়ে তৈরী ।
৮. ট্রেনের সকল গ্লাস বুলেট প্রুফ ( JR standard ) | তাই ইট মারেন , হাতুড়ি পেটান 😉 সমস্যা নাই , ভাঙ্গবে না ।
৯. কোন প্রকার হকার এলাউড না । কারন নির্দিষ্ট সময় এর থেকে বেশী থাকলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে ভাড়া বেশী গুনতে হবে ।
১০. প্রতি বগীতে ছাদের সাথে ক্যামেরা আছে .. অতএব সাধু সাবধান .. প্রতি মুহুর্ত মনিটর করা হবে ...
আপনাদের যাত্রা শুভ হোক ...
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, এখন থেকে গ্রাম-গঞ্জে বাসা-বাড়ি, দোকানপাট, মসজিদ-মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, ক্লাব কিংবা অফিস-আদালতসহ যে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করতে অবশ্যই একটি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে।
দেশের প্রথম মেট্রোরেলের প্রথম সেটের ছয়টি কোচ ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।
টাইগার, হোলসিম, ফ্রেশ, শাহ, প্রিমিয়ার, মীর, সুপারক্রিট, ক্রাউন, এসব সিমেন্ট সাশ্রয়ী মূল্যে দিতে পারবো।
এছাড়াও BSI Steel, ASBRM Steel, hi-tech steel, কমমূল্যে দিতে পারবো সরাসরি ফ্যাক্টরি থেকে আপনার সাইড/প্রোজেক্টে।
মূল্য জানতে
পন্যের নামঃ
পরিমাণঃ
ডেলিভারি লোকেশনঃ
এবং আপনার ফোন নাম্বার লিখে ইনবক্স করুন অথবা সরাসরি কল করুন 01976736768 নাম্বারে।
#সিভিল কনস্ট্রাকশন সকল প্রকার কাজ পেতে এবং
আমাদের এই সকল সেবা পেতে এবং সেবা দিতে সাথে থাকুন....
১। #প্ল্যানিং
২। #আর্কিটেকচার & #স্টাকচার_ডিজাইন
৩। #থ্রিডি & #ম্যাক্স
৪। #ইন্টেরিয়র & #এক্সটেরিয়_ডিজাইন
৫। #সয়েল_টেষ্ট
৬। #ডিজিটালসার্ভে
৭। #পাইলিং
৮। #কনস্ট্রাকশন
৯। #প্রজেক্ট_ম্যানেজমেন্ট
১০। #টাইলসের_সকল_কাজ
১১। #বালু_ভরাট
১২। #ড্রেজার_সার্ভিস
১৩। #কনস্ট্রাকশন_সকল_প্রকার_মালামালের_সার্ভিস
১৪। #বালু, #পাথর, #রড, #সিমেন্ট, #ইট ইত্যাদি #সাপ্লাই
১৫। #লেবার_সাপ্লাই
১৬। #ভেকু_সার্ভিস
১৭। #ড্রাম্প_ট্রাক_সার্ভিস
১৮। #ডেভেলপমেন্ট_প্রকল্পের_কাজের_সাপোর্ট
১৯। #কনস্ট্রাকশন_ক্যামিক্যাল_সাপ্লাই
২০। #স্টিল_স্টাকচার
২১। #ম্যাটারিয়াল_ল্যাব_টেষ্ট
২২। #ট্রান্সপোর্টেসন_সার্ভিস
২৩। #সুপার_ভিশন
২৪। #মেরামত ও পূর্ন নির্মাণ কাজ
২৫। #পেইন্টিং কাজ
২৬। #জমি ও #ফ্লাট বিক্রি
২৭। #ক্যাড ট্রেনিং
২৮। #রাজউক প্লান পাশ
২৯। #প্লাম্বিং
৩০। #ইলেক্ট্রিক্যাল ড্রইং ডিজাইন
৩১। #রোডের কাজ
দেশি ও সকল প্রকার এলসি পাথর সরবরাহকারী ও সাপ্লায়ার।
২.৫ এফএম দুর্গাপুর ও সিলেকশন বালি সরবরাহ করে থাকি।
ভাবা যায় এটা একটা ফ্যাক্টরি ?
হ্যাঁ, এটা রংপুর_কারুপণ্য_গ্রীন_ফ্যাক্টরি। রবার্টসগঞ্জ, রংপুর। এটা ১০০ ভাগ ইকো ফ্রেন্ডলি একটা কারখানা। ৭০০০ শ্রমিক তিন শিফটে কাজ করে এই কারখানায় যার ৮০% নারী কর্মী।
১০ তলা ভবনের আন্ডারগ্রাউন্ড এ ৩ তলা এবং উপরে ৭ তলা মূল ভবন। পুরু বিল্ডিং এ কোন এসি বা ফ্যান নেই। তারপরও এর তাপমাত্রা সবসময়ই ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর আশেপাশে থাকে।
বাংলাদেশে যে এত চমৎকার একটা কারখানা আছে তা জানতাম না।
এই কারখানা শুধুমাত্র দেখতেই সুন্দর না, দুপুর এবং রাতের খাবার,চিকিৎসা,কর্মীদের শিশুদের দেখাশোনা নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার থেকে শুরু করে কর্মীদের যতরকম সুবিধা দরকার তার সবই আছে এইখানে।
©সংগৃহীত
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Address
Gazipur
1710
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Saturday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Habib Complex, Shimultoly, Bof
Gazipur, 1703
OUR SERVICES: 1. Consultancy Service for Brick Plant 2. Dryer Construction 3. Kiln Construction 4. Mechanical work 5. Steel Building Work Thank you. Engr. Kazi Naz Mus Sadat (Kab...
Gazipur, 1700
B.B BUILDERS is becoming one of the leading Construction and Consultancy Company in Bangladesh.
Ward No. 38, Shahid Siddique Road, Khailkur, Gazipur City Corporation
Gazipur, 1704
This page is JANAAB CONSTRUCTION official page.Your Trusted consultant.
Habib Complex, Shimultoly, BOF
Gazipur
We are experienced Interior Design and construction firm. Interested to work inside Bangladesh and a
Sector-28, Purbachal Uposhohor
Gazipur
We Provide All Civil Construction & Exterior Design Solution. We Also Provide Office And House Int
D-150, Trust Tower, Kobi Nazrul Sarani, South Chatabithi
Gazipur
All types of civil construction works and pre-fabricated steel structure manufacturer
Hazi Janab Ali Tower (2nd Floor), Beside Of Jamuna Bank, Mawna Chowrasta
Gazipur, 1740
🏗🧱⚒ মজবুত ও সাশ্রয়ী নির্মাণে নিরাপদ সহযাত্রী 🏗🧱⚒
দীঘিরচালা, চান্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর
Gazipur
রুট, বিল্ডিং, ড্রেন এবং ইত্যাদি কাজ কর?
Gazipur
1. New Construction/Retrofitting (STEEL & RCC), Interior Design. 2. Design-Drawing Consultancy.