Sompa Min

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর থেকে পশ্চিম পাকিস্তান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের উপর যেসব অন্যায়,অবিচার,বৈষম্য, শোষণ, অত্যাচার করা হয়েছিলো সেসব থেকে মুক্তির জন্য বীর বাঙালী বিভিন্ন আন্দোলন গড়ে তুলেছিলো যা একসময় রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে পরিণত হয়।
বীর বাঙালীর ছিলো না কোনো অস্র চালানোর জ্ঞান,ছিলো না অত্যধিক প্রশিক্ষিত সেনা কিন্তু ছিলো অদম্য সাহস ও মনোবল যা তাঁদের কে পাকিস্তানি প্রশিক্ষিত সেনাদের কেও হারিয়ে দেওয়ার সক্ষমতা দিয়েছিলো।পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাঙালির এই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ দীর্ঘ নয় মাস চলমান ছিলো ; যার পরিসমাপ্তি ঘটে ১৬ ই ডিসেম্বর,১৯৭১ সালে।১৬-ই ডিসেম্বর থেকে বাঙালি জাতি সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র হয়ে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করে,যা বর্তমান বিশ্বে স্বাধীন ও সার্বোভৌম রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

পুরোনো দিনের মানুষ....... এই জিনিস টা কেউ কখনও দেখেছেন???
আমি দেখিনি 😓

Coca Cola, Pepsi কি আসলেই ইসরাইলী পণ্য?
আপনি যদি কোকা-কোলা এর অফিসিয়াল রিপোর্ট পড়েন বা স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখে। তাহলে তাদের কোথাও ইসরাইলের নাম গন্ধ পর্যন্ত পাবেন না, Wikipedia-তেও না। মজার বিষয় হচ্ছে, তারা গলা ফাটিয়ে বলে যে, ইসরাইলে কোকা-কোলার কোন প্লান্ট/কারখানা ছিলো না। এই জন্যে ইসরাইল কোকা-কোলা বয়কট করেছিলো কোন এক সময়। তারা এটাও বলে যে বর্তমানে কোকা-কোলার কারখানা ইসরাইলের পাশাপাশি ফিলিস্তিনেও আছে। সত্যি বলতে কি, এটা তাদের Brand Value বাঁচানোর চেষ্টা মাত্র। যাইহোক, আপনাদের সাথে কিছু তথ্য শেয়ার করি।

Coca-Cola কোম্পানির বড় ইনভেস্টর হচ্ছেন মি, ওয়ারেন্ট বাফেট (Warren Buffett)। এখন তিনি কিন্তু তাঁর নিজের নামে এই কোকা-কোলাতে ইনভেস্ট করেন নাই। **তারা সবাই**...... কোন না কোন কোম্পানির নামে ইনভেস্ট করেন। কোকা-কোলাতে এই ব্যাক্তি ইনভেস্ট করেছেন "Berkshire Hathaway" নামের নিজের একটি ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির আন্ডারে।

এবার দেখি কোকা-কোলা কোম্পানির সব থেকে বড় ইনভেস্ট গুলো কারা।
-Berkshire Hathaway, (400million share, 24 Billion Dollar)
-Vanguard Group (370million share, 22 Billion Dollar) এবং
-BlackRock। (303 million share, 18 Billion Dollar)

মানে Coca-Cola এর ৮০ থেকে ৯০ ভাগ মালিকানাই এই ৩টা কোম্পানির হাতে। যার পরিমান প্রায় ৭ লক্ষ্য কোটি টাকার বেশি।
এবার আমরা দেখবো "Berkshire Hathaway" কোম্পানির প্রকৃত ইনভেস্টর আসে কে??
উত্তর-
-Vanguard Group এবং
-BlackRock ,
এই দুইটা কোম্পানি প্রধান ইনভেস্টর।
(এখানে অনেকে বলবে যে, ভাই, আমি দেখেই তাদের ইনভেস্টরের লিস্ট বিরাট এমাউন্ট অমুক ইনভেস্টমেন্ট ফার্ম বা কোম্পানি আছে। আপনি এবার তাদের প্রধান ইনভেস্টরের নাম দেখেন। সেখানে এই দুই কোম্পানি)

মানে কোকা-কোলার মূল ইনভেস্টমেন্ট এখন আর Berkshire Hathaway এর কোন বড় গুরুত্ত থাকল না, শুধু কাগজে কলমে নামটাই থাকলো।
এবার তাকাই আমরা BlackRock এর দিকে। উনার ইনভেস্টরের প্রধান হচ্ছে Vanguard Group। মানে ঘুরে ফিরে সব কিছুর মালিকানায় এই Vanguard Group।

আপনি হয়তো কোকের অন্য ইনভেস্ট কিছু পাবেন, অথচ সেই ইনভেস্টদের কেও ইনভেস্ট করেছে এই দুইটা গ্রুপ।
আর মজার বিষয় হচ্ছে কিছু ক্ষেত্রে তারা একজন আরেকজকে ইনভেস্ট করে চলেছে। একজনের লেজ ধরে আরেকজন মিলিয়ে দুনিয়ার বড় বড় যা কিছু আছে সব কিছুকে এরা ইনভেস্ট করেছে। লেজ ধরে টানতে থাকলে শেষমেশ এই দুইটা কোম্পানিতে গিয়ে ঠেকে।
এডের ইনভেস্টমেন্টে আছে টিভি চ্যানেল, কোকা-কোলা, পেপসি, ওয়ার্ল্ড ডিজনি, ফক্স সিনেমা, নেটফ্লিক্স, প্রক্টর এন্ড গেম্বল, এপল কোর্পরেশন, ইন্টেল, এমাজন, ফক্স নিউজ, ব্যাংক অফ আমেরিকা, টেসলা, ফেসবুক, গুগল ইত্যাদি কি নেই... (গুগলের বড় দুইজন ইনভেস্ট যেই কোম্পানি, সেই দুইটার ইনভেস্ট কিন্তু আবার Vanguard Group এবং BlackRock)

এবার আপনি চাইলেই বের করতে পারবেন না বাক্তি হিসেবে কে কে আছে এই সব মেগা জায়ান্ট কোম্পানির পেছনে, এদের পেছনের শেয়ার হোল্ডার কারা এবং তারা কে? তাদের বংশ পরিচয় কি?

একজন এর নাম পেয়েছি, তিনি হচ্ছে Israel Englander, তিনি ইসরাইল পরিবার বংশভুক্ত আমেরিকায় জন্ম। Vanguard Group এর ১৭ লক্ষ এর মতো শেয়ার তাঁর নিজের নামে। যা সম্পূর্ন কোম্পানির প্রায় ৬ পার্সেন্ট মালিকা। এ ছারা আরো অনেকে আছে আছেন, তারা মিডিয়াতে আসেন না। মাত্র একজনের কথা বললাম, আরো কত ইসরাইলী ইনভেস্টর দি দুই গ্রুপের পেছনে আছে কে জানে? কেন আমেরিকা তাদের কথায় উঠে বসে, কেন ফেসবুক সহ বড় বড় টেক কোম্পানি তাদের কথায় শুর মেলায় বুঝেন এবার। এই কোম্পানি যদি একবার বলে আমাদের ইনভেস্টমেন্টের টাকা নিয়ে যাবো তাহলেই হইছে, ফেসবুকের প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলারে শেষ। হাতে বাটি নিয়ে বসার অবস্থা হবে তাদের।

তাহলে বুঝতেই পারছেন, কোকা-কোলা কাদের?? একই সাথে এই ওয়ার্ড লীডার কারা বর্তমানে, কারা ও কেন সব কোম্পানি ইসরাইল ইসুতে চুপ। এমনকি আমেরিকার নিজের ও ক্ষতা নেই এই কোম্পানির বিপক্ষে যাওয়ার।

আচ্ছা, এবার আসল প্রশ্নঃ
এই কোক, এটা কি বাদ দেয়া ঠিক হবে? আপনি তো ফেসবুকও চালান?

দেখেন ভাই, আমার উত্তর একদম সহজ। আমাকে বাধ্য হয়ে বা বিশেষ কারনে প্রতিদিন ৫ ফোটা করে বিষ খেতে হয়। এই জন্যে কি আপনি বলবেন যে ভাই, আপনি তো প্রতিদিন ৫ ফোঁটা বিষ খানে, তাই আপনাকে এই বাটিতে থাকা আরো ৯ ফোঁটা বিষ খেতে হবে। কেন খাবনে না? এটা তো বলবেন না তাইনা? অথবা...বললেন...

ওরে ভাই, কি ঢং রে ভাই, প্রতিদিন ৫ ফোটা বিষ খান, আজকে হঠাত ৩ ফোটা করে কেন বিষ খাবেন। এই কয়টা ফোঁটা বিষ খাওয়া বন্ধ রেখে কি উপকার করবেন নিজের, উম্মার কি উপকার হবে? আগেও ৫ ফোঁটা খেতেন তাই এখনো ৫ফোটা বিষ খান। বা ৩ ফোটা যেহেতু খাচ্ছেন তাই ৫ ফোটা খেতে সমস্যা কি? এটা তো আর বলবেন না তাইনা?

জী, ইসরাইলে পণ্য দিয়েই আমরা ঘেরা, মানে তাদের ইনভেস্টমেন্টে ফুলে ফেপে উঠা কোম্পানির পণ্য চারদিকে। এখন একটা ব্যবহার করতে হচ্ছে বলেই যে অন্যগুলো দিতে পারবো... ব্যবহার করতে হবে এমন কোন কথা নেই। বরং যা যা বাদ দেওয়া যায় তা অবশ্যই বাদ দিতে হবে। ইন-শা-আল্লাহ।

নিচে কিছু কোম্পানির লিস্ট দেই, তাদের বড় একটা অংশ এই কোম্পানি গুলো ইনভেস্টে আছে। বাদ বাকি নিজেরাই বুঝে কেন...

-Apple Inc
-Microsoft Corporation
-Amazon. com
-Tesla Motors
-NVIDIA Corporation (Graphics)
-Bank of America Corporation
-American Express Company
-Coca-Cola Company
-Pepsi (PEP)
-Meta Platforms (ফেসবুকের সবগুলো প্রোডাক্টস)
-Hp
-Mastercard and Visa
-Paramount Global (Movie)
-General Motors Company
-Johnson & Johnson
-Procter & Gamble (P&G)
-Google
-UnitedHealth
-Wal-Mart Stores (WMT)
-McDonald's Corporation (MCD)
-Adobe Systems Incorporated (photoshop সহ সব)
-Netflix (NFLX)
-Walt Disney Company (DIS)
-Nike
-Starbucks Corporation
-Paypal Holdings (PYPL)
-Uber Technologies (UBER)
-Ford Motor Company
-FedEx Corporation (FDX)
-Autodesk (ADSK)
-OpenAI যাদের, তারা এই ২ ইনভেস্টরের!
-DC, Marvel, Fox, Sony picture, Worner bro একজন আরেকজনের বস, এবং তাদের ইনভেস্টর উপরে উঠতে থাকবে। ঘুরে ফিরে এদেরকেই পাবেন। তাই যে কোন এজেন্ডা দেখবেন তারা মুভির মাধ্যমে প্রচার করে। চাই তাদের মুভি ফ্লপ করুন বা ওস্কার পাক। তাদের কাছে ম্যাটার করে না। তারা চায় ম্যাসেজ চলে যাক। মিউজিক ইন্ড্রাসট্রি এর বড় অংশটাও তাদের হাতে।

আরো অনেক গুলো কোম্পানি আছে, স্বাভাবিক ভাবে সেসব কোম্পানির ভেতরে আপনারা বড় ইনভেস্টরদের খুঁজে না পেলেও যদি ঠিক মতো লেজ টানতে পারেন। ইদুর খুজতে গিয়ে এই দুইটা সাপকে ঠিকই পাবেন।

জাযাকাল্লাহু খাইরান।

রসুন এ উপস্থিত অরগানোসালফার গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ বায়োএকটিভ কম্পাউন্ড হলো-alliin, allicin, vinyl dithiins এবং ajoen, আর এদের প্রতিটারই আছে এন্টাই ইনফ্ল্যামাটরি গুনাগুন।

ফ্যাটিলিভার রোগে লিভারের কোষে অস্বাভাবিক চর্বি জমে থাকে। রসুনে উপস্থিত এই বায়োএকটিভ কম্পাউন্ড লিভারের মধ্যে ফ্যাটের মেটাবলিজমের সাথে জড়িত কিছু জিনের কাজকে প্রভাবিত করে। এই জিনগুলোর উপর এই কম্পাউন্ডগুলোর প্রভাব লিভারে চর্বির জমা হওয়া এবং চর্বির ভাঙ্গন বা চর্বি খরচ করে ফেলার মধ্যে ভারসাম্য স্বাভাবিক করতে এবং অতিরিক্ত চর্বি জমা হওয়া প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। এগুলো শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট হওয়ায় এরা ফ্রি-রেডিকেল দ্বারা সৃষ্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেসকে প্রতিরোধ করে লিভারের কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। আবার, আমরা জানি ইনফ্ল্যামেশান ফ্যাটি লিভারকে বাড়িয়ে দিতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। রসুনের এই উপাদানগুলো এন্টি-ইনফ্ল্যামেটরি হিসেবে কাজ করে থাকে যা লিভারের টিস্যুর ইনফ্লামেশন কমাতে সাহায্য করে এবং ফ্যাটি লিভারের গ্রেডকে দিন দিন কমিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

বহুদিন পর্যন্ত একটা ধারনা চালু ছিল যে খাবারের সাথে মসলা বেশি খেলে ফ্যাটি লিভার হয়, ফ্যাটি লিভার রোগীদের মসলাদার খাবার খেতেও অনেকেই নিষেধ করেন।

কিন্তু ফসস্টফুড কালচার, সফট ড্রিংক্স আর সয়াবিন তেলের রমরমার আগে বাংলাদেশে ফ্যাটি লিভার ডিজিজের কথা সেভাবে শোনাই যেত না।

তাহলে সমস্যা কোথায়?? রসুন, পেয়াজ যা আমরা হাজার বছর ধরে খেয়ে এসেছি সেগুলোতে, নাকি অন্য কোথাও, যা নতুন করে ঢুকে পড়েছে আমাদের খাদ্য তালিকায়??

নতুন স্টাডিগুলোতে প্রতিনিয়তই জানা যাচ্ছে বিভিন্ন মসলার এন্টাই ইনফ্ল্যামেটরি গুনের কথা। মসলা নিয়ে আতঙ্ক তাই বাদ দিন, বরঞ্চ প্রতিহত করুন ক্ষতিকর চিনি, রাসায়নিক মিশ্রিত অপ্রাকৃতিক তেল এবং ফাস্টফুড-সফট ড্রিংক্স।

ফ্যাটি লিভার রোগীরা নির্ভয়ে খেতে পারেন রসুন। [সংগৃহীত]

😫

’ফিলিস্তিন আরবের’ জর্ডানের সাংসদ মোহাম্মদ নুহের দেয়া বক্তব্য।
ট্রাম্প বলে বায়তুল মুকাদ্দাস ইসরাঈলীদের আর আল্লাহ তা’লা বলেন, “তারপর যখন পরবর্তী প্রতিশ্রুতির সময় এসেছে তখন আমি অন্য শত্রুদেরকে তোমাদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছি, যাতে তারা তোমাদের চেহারা বিকৃত করে দেয় এবং (বায়তুল মাকদিসের) মসজিদে এমনভাবে ঢুকে পড়ে যেমন প্রথমবার শত্রুরা ঢুকে পড়েছিল আর যে জিনিসের ওপরই তাদের হাত পড়ে তাকে ধ্বংস করে রেখে দেয়৷
ট্রাম্প বলেছে, এ কজটা সম্পাদন করতে আমার লোকজন দিনে রাতে কাজ করে যাচ্ছে। রাসূলা সা; বলেন, আমার উম্মতের একটি দল সর্বদা আল্লাহর দ্বীনের উপর অটল থাকবে। তাদের শত্রুদের শত্রুতা তাদের ক্ষতি করতে পারবেনা। তাকে বলা হলো, ”তারা কোথাকার, হে আল্লাহর রাসূল? রাসূল সা: বলেন, তারা বায়তুল মুকাদ্দাস বা এর আশেপাশ থেকে হবে।
ট্রাম্প বলেছে, এ অঞ্চলের জাতিরা চেষ্টা করছি এ সমস্যাটা সমাধানের জন্য আর আমরাও চেষ্টা করছি।আরবদের জন্য আমারা যেভাবে চেষ্টা করছি সেরকমটা মেনে নেওয়া ছাড়া তাদের আর কোন উপায় নেই। অথচ রাসূল সা: বলেছেন, যদি কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার একদিনও বাকি থাকে তাহলে আল্লাহ সে দিনটাকে দীর্ঘ করে দিবেন যেন আমার আমার উম্মতের সর্বশেষ লোকেরা দাজ্জালের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে। বলা হলো, তারা কোথাকার হবে? রাসূল সা: বলেন, তোমরা জর্দান নদীর পূর্বে আর তারা জর্দান নদীর পশ্চিমে।
অতঃপর মুসলমানগণ ইহুদীরকে হত্যা করবে। ইহুদীরা গাছ ও পাথরের আড়ালে পালাতে চেষ্টা করবে। কিন্তু কেউ তাদেরকে আশ্রয় দিবে না। গাছ বা পাথর বলবে,হে মুসলিম! হে আল্লাহর বান্দা! আমার পিছনে একজন ইহুদী লুকিয়ে আছে। আসো এবং তাকে হত্যা করো।
ট্রাম্প বলে, আরবদের উচিত তারা যে সমস্ত যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে সে ব্যপারে নিজেদের অক্ষমতা স্বীকার করে নেওয়া। অথচ আল্লাহ তা’লা বলেন, যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়েছে তাদেরকে মৃত মনে করো না৷ তারা আসলে জীবিত ৷ নিজেদের রবের কাছ থেকে তারা জীবিকা লাভ করছে৷
হয ট্রাম্পের ঘোষনা ও তার সহযোগীরা আমাদের ধ্বংষ করে দিবে অথবা আল্লাহ তা’লার কালাম(কোরআন) আমাদের জীবিত রাখবে। আমরা এখন দুই রাস্তার মুখে উপনীত। কারন তারা আমাদের সাথে মতাদর্শের যুদ্ধে লিপ্ত যেমনটি তাদের তাওরাতে লিখা আছে। আর তারা সে বানীকে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আর আমরা জাতি হিসেবে যদি আমাদের রবের কিতাবে যা আছে সে অনুযায়ী কাজ না করি তাহলে আমাদের আর কোন মূল্যই থাকলো না।
আমরা এখন দুর্বল অবস্থায় আছি। কিন্তু এ দুর্বলতা আমাদের দোষ না। আমাদের এ পরাধীন অবস্থা কোন দোষের নয়। কেননা আল্লাহ তা’লা বলেন, “এ–তো কালের উত্থান পতন, মানুষের মধ্যে আমি এর আবর্তন করে থাকি”। আল্লাহ তা’লা আরও বলেন, “তোমরা বর্তমানে যে অবস্থায় আছো আল্লাহ মুমিনদের কখনো সেই অবস্থায় থাকতে দেবেন না” বরং পাক –পবিত্র লোকেদেরকে তিনি নাপাক ও অপবিত্র লোকদের থেকে আলাদা করেই ছাড়বেন৷
আজকে যদি ট্রাম্পের এ ঘোষনার ব্যপারে কিছু বলতেই তবে বলব, “ধন্যবাদ ট্রম্প” তুমি আজ সত্যটা সবার সামনে প্রকাশ করে দিয়েছ। এবং তাদের প্রত্যেকের মনে ও ব্যক্তিত্বে লু্ক্কায়িত বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে এসেছ। জেরুজালেমে কোন যুদ্ধ নয় বরং এটা অবশ্যই একটা জাতিগত পরিকল্পনা। এখন আমাদের দুইটি জিনিস করার আছে। প্রথম হলো: আমরা হতাশ হবোনা বা আমরা আশাহত হবনা। কেননা আমরা যদি এ যমীনের উপরে বিজয়ী হই যা হওয়া উচিত তবে অবশ্যই আমরা্ আমাদের আদর্শকে বিজয়ী করব।
আমাদের ইতিহাসে এমন ঘটানা্ আগেও ঘটেছে। যখন তাতারেরা বাগদাদে প্রবেশ করে মুসলামানদের খলিফাকে বন্দি করে। ভয়বহ আয়োজন করে আগুনে নিক্ষেপ করে যেন আগুনের মধ্যে পু্ড়ে ডুবে অন্ধ হয়ে মারা যায়।
সে সময় জু্ম্মার খুতবায় খতিবগণ বলতে থাকলো (রাসূলের সা: বানী) কনষ্টানটিনোপল একদিন বিজয় হবে আর কতই না উত্তম সেই সেনাপতি যে বিজয় অর্জন করবে আর কতই না উত্তম সেই সৈন্যগণ। আর তখন এক ফিসফিস শব্দ তার যুগকে বললো, ”শুন ইমামগণ কি বলছে হে সময়”। আর তখন আল্লাহর কথাই সত্য হলো আর তাতারেরা মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো। আজকের দিনে আমরা বলি, আল্লাহ সত্য বলছেন আর ট্রাম্প ও তার সহযোগীরা মিথ্যা বলছে।
আমাদের দ্বিতীয় করোনীয় হলো, পরিকল্পনার প্রস্তাবনা প্রনয়ন করা, যুদ্ধের প্রস্তুতি নয়। কেননা আমরা হল দুর্বল আর দুর্বলতা কোন দোয় নয়। বরং আমাদের উচিত এখন আমাদের সন্তানদের জন্য সুষ্ঠু পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।
আমরা শুধু একটা শব্দই বলবো, “ ফিলিস্তিন হলো আরবের” ফিলিস্তিন আরবের” ভূমধ্য সাগর থেকে জর্ডান নদী অবধি এবং উত্তর থেকে দক্ষিণ ch©šÍ| সাধারণ কোন পাওনাও আমরা অপূর্ণ রাখবোনা।

Palestine

নিউ রেসিপি,,, ভাবনা চিন্তা বাদ দিয়ে খাও তো! 😂