KhanBazar

শিশুর খাদ্যভ্যাস কিভাবে পরিবর্তন করবেন:

🥦 শিশুর দুপুরের খাবারে সবজি, খাদ্যশস্য, এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখুন।

💧 শিশুকে পানি খেতে উৎসাহিত করুন এবং পর্যাপ্ত পানি পান নিশ্চিত করুন। ঘরে তৈরি ফলের শরবত দিন, তবে বাজারের জুস বা কোমল পানীয় এড়িয়ে চলুন।

🍽️ শিশুকে প্রতিদিন একটি সুষম খাবার দিতে চেষ্টা করুন। একটি প্লেটকে ৪ ভাগে ভাগ করুন: অর্ধেক ফল ও সবজি 🥗, এক-চতুর্থাংশ শস্য 🌾 এবং প্রোটিন 🍗 দিয়ে বাকি এক চতুর্থাংশ পূরণ করুন।

🌾 এক চতুর্থাংশ শস্য হিসেবে রাখতে পারেন আমাদের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির জাফরানি সেরেলাক।

অর্ডার করতে ভিজিট করুন Khanbazar.xyz
অথবা কল করুন:‌০১৮৬৮৬২৭৪৬৫

আলহামদুলিল্লাহ আজকে চার জেলাতে চারটা পার্সেল পাঠালাম। ঢাকা, খুলনা, টাঙ্গাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

আমাদের কাস্টমারদের রিভিউ 🌹

আমাদের কাস্টমারদের কিছু সুন্দর রিভিউ ❤️

আমাদের কাস্টমারদের কিছু সুন্দর রিভিউ ❤️❤️❤️❤️

কাস্টমার রিভিউ ❤️

আমাদের কাস্টমারের রিভিউ

With AF Fahim Khan – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

মধুর অনেক উপকারিতা রয়েছে, যা প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন চিকিৎসা ও খাদ্য উপাদানে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হল:

1. **অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিসেপটিক প্রভাব**: মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে, যা সংক্রমণ রোধ করতে সাহায্য করে। ক্ষত বা কাটা জায়গায় মধু লাগালে তা দ্রুত সেরে ওঠে।

2. **অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ**: মধুতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীর থেকে ফ্রি র‍্যাডিকাল দূর করে এবং বার্ধক্যজনিত সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

3. **গলা ব্যথা ও কাশি প্রশমিত করে**: ঠান্ডা বা কাশি হলে মধু খাওয়া উপকারী। এটি গলা ব্যথা ও কাশি কমাতে সাহায্য করে।

4. **শক্তি বৃদ্ধি করে**: মধুতে প্রাকৃতিক শর্করা থাকে, যা তাত্ক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক।

5. **হজমে সহায়তা করে**: মধু হজমে সহায়ক এবং পেটের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে কার্যকর।

6. **ওজন কমাতে সহায়ক**: প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম পানির সাথে মধু খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

7. **ত্বক ও চুলের যত্নে উপকারী**: মধু ত্বক ও চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং চুলে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে।

মধু নিয়মিত সেবনে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমে। তবে, যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের মধু খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সন্তানকে সুস্থ রাখতে পুষ্টিকর খাবারের কোন বিকল্প নেই।

সাধারণত ৬ মাস থেকেই বাচ্চাদের পুষ্টিকর খাবার দিতে হয় কারণ, এটাই আপনার বাচ্চার বাড়ন্ত সময়।

আমাদের জাফরানি সেরেলাক 🍜 হতে পারে আপনার সন্তানের জন্য উত্তম সমাধান এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন মিনারেল ক্যালসিয়াম খনিজ ভিটামিন এ,এবং ভিটামিন বি, যা আপনার সন্তানের পুষ্টিহীনতা দূর করবে সুস্বাস্থ্য গঠন করবে।

সোনামণিদের সেরা পুষ্টিকর খাবার জাফরানি সেরেলাক সম্পূর্ণ কেমিক্যাল মুক্ত এবং হোমমেইড ভাবে তৈরি।

👉 দাম ৬০০টাকা

✅পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধ করবেন।
✅ফ্রি হোম ডেলিভারি 🚛
আরো বিস্তারিত জানতে বা অর্ডার করতে মেসেজ বাটনে ক্লিক করুন।
অথবা কল করুনঃ ০১৮৬৮৬২৭৪৬৫

আলহামদুলিল্লাহ প্রোডাক্ট প্রস্তুত

# # # ছোলার উপকারিতা:
1. **উচ্চ প্রোটিন**: ছোলা প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা শরীরের কোষ গঠন এবং মেরামতে সাহায্য করে।
2. **ফাইবার সমৃদ্ধ**: ছোলাতে ফাইবার প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা পাচনতন্ত্রকে স্বাস্থ্যবান রাখতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
3. **রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণ**: ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
4. **হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়**: ছোলাতে ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
5. **ওজন নিয়ন্ত্রণ**: ছোলা খাওয়ার ফলে দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে, যা অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

# # # গুণাগুণ:
1. **ভিটামিন বি**: ছোলাতে ভিটামিন বি-৬ এবং ফোলেট থাকে, যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে।
2. **মিনারেলস**: ছোলাতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং পটাসিয়াম থাকে, যা হাড় ও দাঁতের গঠন এবং স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক।
3. **অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট**: ছোলাতে বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে, যা শরীরের ফ্রি র‌্যাডিক্যালস থেকে রক্ষা করে এবং বার্ধক্য বিলম্বিত করে।
4. **ইনফ্ল্যামেশন রোধ**: ছোলার মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদানগুলো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
5. **আয়রন**: ছোলা আয়রনের একটি ভাল উৎস, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে

মিষ্টি আলু (Sweet potato) পুষ্টি ও স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য পরিচিত। এর কিছু প্রধান উপকারিতা ও গুণাগুণ হল:

1. **উচ্চ পুষ্টিমান**: মিষ্টি আলুতে প্রচুর ভিটামিন A, C, এবং B6 রয়েছে। এছাড়া এতে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং ফাইবারও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।

2. **এন্টিঅক্সিডেন্ট গুণ**: মিষ্টি আলুতে বেটা-ক্যারোটিন এবং অন্যান্য এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

3. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ**: মিষ্টি আলুতে উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

4. **হজম সহায়ক**: এতে প্রচুর ফাইবার থাকায় এটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়ক।

5. **রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণ**: মিষ্টি আলুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যা রক্তে শর্করার স্তর স্থিতিশীল রাখতে সহায়ক।

6. **ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য**: এতে থাকা ভিটামিন A ত্বক ও চোখের জন্য ভালো।

মিষ্টি আলু একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে।

কলার উপকারিতা এবং গুণাগুণ নিম্নরূপ:

1. **উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান**: কলা পটাসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস, যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
2. **উচ্চ ফাইবার**: কলায় প্রচুর ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তি উন্নত করতে সহায়ক এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে পারে।
3. **ভিটামিন C**: কলায় ভিটামিন C আছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক এবং ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
4. **ভিটামিন B6**: কলা ভিটামিন B6 এর একটি ভাল উৎস, যা মস্তিষ্কের কার্যকলাপ এবং রক্তকণিকার উৎপাদনে সহায়তা করে।
5. **এনার্জি বৃদ্ধি**: কলায় প্রাকৃতিক চিনি, যেমন গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, এবং সুক্রোজ থাকে, যা দ্রুত এনার্জি সরবরাহ করতে পারে।
6. **ওজন নিয়ন্ত্রণ**: কম ক্যালোরি থাকার কারণে কলা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
7. **মানসিক স্বাস্থ্য**: কলায় ট্রিপ্টোফ্যান নামে একটি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা মুড উন্নত করতে এবং ডিপ্রেশন কমাতে সহায়ক।

কলার নিয়মিত সেবন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে, তবে অতিরিক্ত কলা খাওয়া উচিত নয়, কারণ এতে অতিরিক্ত চিনি রয়েছে।

পেঁপে একটি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। পুষ্টিগুন বিবেচনায় পেঁপে অনেক ফলের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। তাই পেঁপের আরেক নাম পাওয়ার ফ্রুট কারণ, এতে রয়েছে অনেক রোগের নিরাময় ক্ষমতা। সহজলভ্য এবং কম দামে পাওয়া যায় বলে এর জনপ্রিয়তাও অনেক।
৭ মাস পেরোলেই আপনার বাচ্চাকে রোজ কাঁচা-পাকা পেঁপে খাওয়াতে শুরু করুন।
পড়ে নিন এর পুষ্টিগুণ!
এক
কোষ্ঠকাঠিন‌্য সারিয়ে তোলে
আপনার বাচ্চার যদি কোষ্ঠকাঠিন‌্যের সমস‌্যা থাকে তাহলে দুই-তিন ফালি পেঁপে সেদ্ধ করে চটকে বাচ্চাকে খাওয়ান। আশা করা যায় কোষ্ঠকাঠিন‌্য দূর হয়ে যাবে।
দুই
হজম ক্ষমতা বাড়ায়
পেপেতে আছে প‌্যাপাইন নামের এনজাইম যা যেকোন খাবারকেই হজম করতে সাহায‌্য করে।
তিন
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
পেঁপেতে থাকা ভিটামিন সি বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
চার
ত্বক ভাল রাখে
পেঁপেতে থাকা ভিটামিন এ শিশুর ত্বককে ভাল ও র‌্যাশমুক্ত রাখে।
পাঁচ
কৃমিনাশক
পেঁপে বাচ্চার জন‌্য কৃমিনাশক হিসেবেও কাজ করে

খেজুরের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে:

1. **উচ্চ পুষ্টিমান**: খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে, যেমন ভিটামিন বি৬, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আয়রন।

2. **অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট**: খেজুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

3. **এনার্জি বৃদ্ধি**: খেজুরে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে যা দ্রুত এনার্জি সরবরাহ করে।

4. **হজমে সহায়ক**: খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়ক।

5. **হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক**: খেজুরে পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।

6. **অস্থিরোগ প্রতিরোধ**: খেজুরে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে যা অস্থিরোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

খেজুর নিয়মিত খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে শরীরের বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।

জাফরান, যা ক্রোকাস স্যাটিভাস ফুলের স্টিগমা থেকে প্রাপ্ত একটি মশলা, এতে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে। জাফরানের উপকারিতাগুলো নিম্নরূপ:

1. **অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণাবলী**: জাফরানে রয়েছে ক্রোসিন, ক্রোকেটিন, পিক্রোক্রোসিন, এবং সাফ্রানাল, যা শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এগুলো শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যাল দূর করতে সাহায্য করে এবং কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে।

2. **মনের স্বাস্থ্যে উন্নতি**: জাফরান ডিপ্রেশন এবং অ্যাংজাইটি কমাতে কার্যকর। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, জাফরান গ্রহণে মানসিক চাপ কমে এবং মন ভালো হয়।

3. **অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল**: জাফরানের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী রয়েছে, যা শরীরের বিভিন্ন সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

4. **ক্যান্সার প্রতিরোধ**: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, জাফরান ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিকে দমন করতে সক্ষম। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি প্রভাব ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

5. **হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য**: জাফরান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়, যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।

6. **চোখের স্বাস্থ্যে উন্নতি**: জাফরান রেটিনাল ডিজেনারেশন এবং ম্যাকুলার ডিগেনারেশনের মতো চোখের বিভিন্ন সমস্যার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

7. **শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি**: জাফরান ক্লান্তি কমাতে এবং শরীরের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

8. **হজমশক্তি উন্নতি**: জাফরান হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে এবং গ্যাসট্রিক সমস্যা কমাতে কার্যকর।

জাফরান ব্যবহার করার সময় মনে রাখতে হবে যে, এর দাম বেশ উচ্চ এবং অতিরিক্ত ব্যবহার শরীরের ক্ষতি করতে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করা উচিত।

আখরোট খুবই পুষ্টিকর এবং গুণগতমানে অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি প্রাথমিকভাবে ভালো প্রকারে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সরবরাহ করে। এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নতি, হৃদরোগ প্রতিরোধ, চুল ও চামড়ার স্বাস্থ্য উন্নতি, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানোর সাহায্য এবং যন্ত্রাংশের সঠিক কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
আখরোটের অনেক আরো উপকারিতা রয়েছে:

1. **মস্তিষ্ক স্বাস্থ্যে সহায়ক**: আখরোটে থাকা অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে মানসিক চমকের প্রতিরোধ করে।

2. **হৃদয়ের স্বাস্থ্য উন্নতি**: আখরোটে থাকা অমেগা-৩ ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদয়ের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে এবং হৃদরোগ ঝুঁকি কমায়।

3. **প্রতিরক্ষাশীলতা বাড়ানো**: আখরোটের ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্পদ দিয়ে সাধারণ রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।

4. **অস্থি ও দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নতি**: আখরোটে থাকা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডি অস্থি ও দাঁতের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।

5. **ডায়াবেটিস প্রতিরোধ**: আখরোটে থাকা অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মধুমেহের ঝুঁকি কমায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

এগুলি হল কিছু প্রধান উপকারিতা, তবে সম্পূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ যে কোনও পুষ্টিকর খাবার অন্য সুস্থ জীবনস্তরের সাথে সমন্বয়িত হতে হবে।

গর্ভাবস্থায় মায়েদের পুষ্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক পুষ্টিসম্পন্ন খাবার মাধ্যমে কার্যকর করা যেতে পারে। একজন গর্ভাবস্থা মহিলার দিনের প্রয়োজনীয় ক্যালোরির পরিমাণ বেশি হতে পারে এবং তার পুষ্টিসম্পন্ন হতে হবে যাতে তার ওজন এবং শিশুর উন্নতি ভালো হতে থাকে। মায়েদের জন্য পুষ্টিসম্পন্ন খাবারের মধ্যে প্রোটিন, ফলন, শাকসবজি, অমিগা-৩ ধাতু এবং ক্যালসিয়াম সহ ভিটামিন এ ও ভিটামিন সির প্রয়োজন।🥰