Kitchen with Lima

শীতের পিঠার মধ্যে. আপনার সব থেকে পছন্দের পিঠা কোনটি ??
আমার তো দুধ চিতই সব থেকে বেশি পছন্দ😍😍 আর হাঁসের মাংস দিয়ে.ছিট পিঠা বা ছিট রুটি 🥰
আর আপনার ❓

প্রতিদিন ডিম খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী. ডিমে আছে ভিটামিন B12 যা আমাদের শরীরে খাবারকে শক্তিতে পরিণত করে 🥰

নিয়মিত কচু শাক খাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকার. কচু শাকে থাকা আয়রন. শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে 💚

আসসালামুয়ালাইকুম
জুম্মা মোবার

অনিদ্রার সমস্যায় মধু অনেক ভালো উপকারী .রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে. এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে. এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন. এতে রাতে আপনার ঘুম অনেক ভালো হবে. নিয়মিত এটি পান করলে অনিদ্রার সমস্যা দূর হবে❤️

জ্বর হলে বেশি বেশি দই খাবেন. দইয়ে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া সকল প্রকার সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর 🥰

মাছের তেলে থাকা ওমেগা থ্রি. ফ্যাটি আ্যসিড. শরীরের সার্বিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করে. মাথা ব্যথা হলে প্রচুর পরিমাণ মাছ খান. মাছের তেল মাথা ব্যথা প্রতিরোধে অনেক কার্যকর 🥰

শীতকালে বাচ্চাদের পাঁচ মিনিটের বেশি গোসল করাবেন না . হালকা গরম পানি দিয়ে শিশুদের গোসল করান. নবজাতক শিশুদের সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন গোসলেই যথেষ্ট 🥰

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে করণীয় 👇👉 তৈলাক্ত খাবার. ভাজাপোড়া এবং অতিরিক্ত ঝাল খাবার বর্জন করুন
👉 চর্বি জাতীয় খাবারের পরিমাণ কমান
👉 ধূমপান ত্যাগ করুন
👉 ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন
👉 ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
👉 পেটের ওপর চেপে থাকে এমন কাপড় পরিধান থেকে বিরত থাকুন
🥰

কাপড়ে ঘামের দাগ হলে. এক টুকরো লেবু নিয়ে লেবু দিয়ে ঘষুন. দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যাবে 🥰

দীর্ঘদিন ঘুম কম হলে. ডিপ্রেশনে ডুবে যেতে পারেন. হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়. ক্ষুধা বেশি লাগে. ফলে ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয় থাকে. ভুলে যাওয়া রোগ হতে পারে !!

যারা ওজন কমাতে চান. তারা বেশি করে গাজর খেতে পারে. বেশি বেশি গাজর খেলে পেট ভরবে ঠিকই. কিন্তু শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি যোগ হবে না 🥕🥕🥕🥕

আপনার শিশুকে শীত থেকে বাঁচাতে. একসাথে অনেকগুলো গরম জামা পরাবেন না. দুটোর বেশি উষ্ণ জামা না পরানোই ভালো. কিছুক্ষণ পরপর গায়ে হাত দিয়ে দেখবেন. গা গরম হলে. অতিরিক্ত জামা খুলে ফেলুন. শিশুর ত্বক শুষ্ক হলে. এলার্জি সহ আরো অনেক সমস্যা হতে পারে . প্রয়োজনে শিশুকে হালকা গরম তেল মালিশ করুন . হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করান ❤️

নিয়মিত চিয়া সিড খেলে. শরীরের শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে 🥰

প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে. সারাদিনে আপনার পেশির ক্লান্তি দূর করবে. আর আপনাকে ভরপুর এনার্জি দিবে 🥰

কাঁচা হলুদে থাকা আ্যন্টি ইনফ্লামেটরি গুণ . যা নিয়মিত খেলে ব্যথা. প্রদাহ. এবং ভাঙ্গা হাড় জোড়া দিতে সাহায্য করে 🥰

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান. কারণ ঘুমের মাধ্যমেই ব্রেন অপ্রয়োজনীয় স্মৃতিকে মুছে ফেলে. আর প্রয়োজনীয় স্মৃতিকে ধরে রাখে 🥰

নিজেকে ইয়াং রাখতে চাইলে. অতিরিক্ত চিনি খাওয়া বন্ধ করুন. চিনি ত্বকের কোলাজেন নষ্ট করে দেয়. এবং ত্বকে ভাজ ফেলে বয়স বাড়িয়ে দেয় !!

(টিপস)
প্রতিদিন একটি সফেদা খেলে. মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় 🥰

#জবাফুল
🌺 ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
🌺 ক্ষতিগ্রস্ত লিভারের উন্নতি করে
🌺 কোলেস্টেরল কমায়
🌺 ওজন কমায়
🌺 অবসাদ দূর করে
🌺অনিদ্রা জনিত সমস্যা কাটিয়ে ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে
🌺 চুলের বৃদ্ধি ঘটায়
🌺 ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ থেকে বাঁচায়
🌺🌺🌺

স্ট্রোক প্রতিরোধ করতে. উচ্চ রক্তচাপ. ডায়বেটিস. এবং রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখুন. ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে. পর্যাপ্ত পরিমাণে শাক-সবজি ফলমূল গ্রহণ করুন. নিয়মিত ব্যায়াম করুন. ধূমপান বর্জন করুন. স্ট্রোকের ঝুঁকিমুক্ত থাকুন ❤️

দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করতে. ১৫-২০ টি লজ্জাবতীর পাতা চার কাপ পানিতে ফুটিয়ে নিন. পানি ফুটে যখন এক কাপ হয়ে আসবে. কুসুম গরম অবস্থায়. মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ফেলে দিন. নিয়মিত কয়েকদিন এটি ব্যবহার করলে. মাড়ি ক্ষয় রোগ সেরে যাবে 🌿

পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা হলে. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন. বিশ্রাম নিন. এবং গরম পানির সেক দিতে পারেন. আরাম পাবেন ❤️

ডায়বেটিস রোগীদের জন্য মেথি শ্রেষ্ঠ পথ্য. যারা নিয়মিত মেথি খায়. তাদের ডায়বেটিসজনিত রোগ কম হয়. এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়. প্রতিদিন সকালে মেথি খালি পেটে চিবিয়ে খেলে. অথবা রাতে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ মেথি ভিজিয়ে রেখে. সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করলে. রক্তে চিনির মাত্রা কমে যায় 🥰

আমড়া খেলে মুখের অরুচি ভাব দূর হয়. এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি পায়. ঠান্ডা কাশি কফ দূর করতে এই ফলটি অনেক উপকারী 🥰

কখনো অতিরিক্ত ভরপেট খাবার খাবেন না. সারাদিনে অল্প অল্প করে বেশ কয়েকবারে খাবার গ্রহণ করুন. খাবার খাওয়ার অন্তত ২ ঘন্টা পরে শুতে যান. শোয়ার পর ঘুম আসলে. কিছুক্ষণ উঠে হাঁটাহাঁটি করে তারপর ঘুমাতে যান 🥰
সুস্থ থাকুন

#জাম্বুরা
✅ ওজন কমাতে সাহায্য করে
✅ রক্ত পরিষ্কার করে
✅ হাড় মজবুত করে
✅কিডনিতে পাথর হওয়া রোধ করে
✅ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
✅ মাড়ির রোগ সারায়
✅৷ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
✅ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
✅ বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে

(টিপস)
ডিম সিদ্ধ করার পর . গরম পানি থেকে উঠিয়ে. ফ্রিজের ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে ঠান্ডা করে নিলে.. খোসা ছাড়াতে সুবিধা হয়৷!!

প্রতিদিন একটি করে কলা খেলে. খিটখিটে আবেগ. রাগ.এবং বিষণ্নতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় 🍌🍌🍌

#নিশিন্দা
🌿এই গাছের. ডাল. শিকড়. পাতা. ফল. ফুল সব কিছুই কাজে লাগে
🌿 মাথা ব্যাথা বাতের ব্যাথায় বিশেষ উপকারী
🌿 হাঁপানি ঠান্ডা জনিত রোগের উপকার করে
🌿 হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
🌿 এই গাছের ডাল ও শিকর পোকামাকড় প্রতিরোধী
#কালেক্টেড

#কলমি শাক
🌿 চোখ ভালো রাখে
🌿 হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
🌿 রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখে
🌿 এটিকে বসন্ত রোগের প্রতিষেধক বলা হয়
🌿অনেক গুনে গুনান্বিত কলমি শাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 🌿🌿🌿

খেজুর. ছোট এলাচ. এবং আঙ্গুর একসাথে বেটে. সামান্য মধু মিশিয়ে খেলে. হাঁপানি রোগীদের জন্য অনেক উপকার 🥰

যেদিন মেকআপ করবেন. সেদিন রাতে ঘুমানোর আগে. মেকআপ তুলে ঘুমাবেন. প্রথমে মেকআপ ক্লিঞ্জার দিয়ে চোখের মেকআপ তারপর মুখের মেকআপ ক্লিন করুন. অবশ্যই শেষে টোনার ব্যাবহার করবেন🥰

নিয়মিত লেবু পানি পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়. লেবুতে থাকা সাইট্রিক আ্যসিড. কিডনিতে জমে থাকা বর্জ্য পদার্থ অপসারণে সাহায্য করে🥰

নিয়মিত শসা খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী. শসাতে বিদ্যমান খনিজ ও সিলিকা. আমাদের চুল ও নখকে শক্তিশালী এবং সতেজ করে তোলে 🥒🥒🥒

ফুলকপি কাটার আগে. ভিনেগার মিশ্রিত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন. এতে ফুলকপিতে কোনো পোকা বা ময়লা থাকলে বেরিয়ে আসবে 🥰

ভেজা চুল কখনোই আচড়াবেন না. সব সময় গোসলের আগে চুল আঁচড়ে নেবেন. চুল আঁচড়ানোর সময় নিচ থেকে আঁচড়াবেন. এতে সহজেই চুলের জট ছেড়ে যাবে. আর চুল নষ্ট হবার সম্ভাবনাও কমে যাবে. সব সময় মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান. এতে চুল ঝরবে কম 🥰

যারা ওজন কমাতে চান. তারা প্রতিদিন একটি করে কলা খাবেন. কলাতে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে. কাঁচা কলায় প্রচুর পরিমাণ ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে. যা আমাদের খুদা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে 🍌🍌

প্রতিদিন একটি করে সবুজ আপেল খেলে. পেটের আলসার থেকে দূরে থাকা যায় 🍏🍏🍏

টিপস
আনারস খেলে. প্রাকৃতিক ভাবে. কৃমি দূর হয়ে যায় 🍍🍍🍍