Joshim Molla
i
গ্রামের চাচাতো ভাই 🤣
পিতৃহীন নিষিদ্ধপল্লীতে যাদের জন্ম, তারাই তানজিম হাসান সাকিবকে জঙ্গি বলতে পারে। এবং তার নামে কুৎসাস রটাতে পারে ।
নারী উদ্যােক্তা
“দেখিনু সেদিন রেলে”
কাজী নজরুল ইসলামের সেই বিখ্যাত কবিতা মনে আছে সবার? সেই কবিতায় শোষকশ্রেণীর জন্য দুইটি লাইন কবি লিখে গিয়েছিলেন।
আসিতেছে শুভদিন,
দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ!
সত্যিই, আমাদের দেনা বহুত বেড়েছে। ঋণ শুধিতে হইবে শীঘ্রই।
এটা শুনার পরে আসল সুর ভূলে গেছি।
কিছু দিন আগে ফ্রান্স এর মাল বয়কট করতে হবে আরে মিসিল আর ফেসবুকে পোস্ট
এখন একদল লোক শুভকামনা জানায়তাছে
ফুট বল খেলা টা হারম যেখানে
সৌদি আরব দল করে বিনা হিসাবে জান্নাতে যাওয়া আশায়
কি বুঝতে পারলেন এদের থেকে
সেই দিন সৌদি দল করে ইমানদার হয়
আর এখন ফ্রান্স এর দল করে পুলছিরত পার হবে
ফ্রান্স রা কি করছে সেটা নিজের বুঝে নিয়েন উল্লেখ করতে চাই না
কতজন আমারে ছাইড়া গেল খিদা আমারে ছাড়ে না!
ব্রাজিলে পায়ের নিচে #আল্লাহ লেখা। …
ধুরু মিয়া🤣
৭ অ্যাপ বলে কথা😉
৭ অ্যাপ বলে কথা😉
কারো কিছু মনে পড়ে গেলে কতৃপক্ষ দায়ী না 😁
কেন ওদের ৭টা ই দিতে হবে!
7up চুমুকেই আনে আহ🙃
থাক ভাই বেডি মানুষ বাদ দেন -- এমনই
ছবিটা দেখে নরমালি বুঝা যাচ্ছে যে,ভিতরে মৃতদেহ আছে।হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু। সবাই পলিথিন দিয়ে লাশটা ঢেকে বারান্দায় বা ঘরে আশ্রয় নিয়েছে। যে ছবিটা ক্যাপচার করেছে,সেও রুম থেকেই তুলেছে।
এবার বুঝে নিন আপনার প্রয়োজন কতটুকু।মরার একটু পরেই সবাই পর।আপনার লাশটি ঘরে তোলা যাবে না।আপনার জন্য কেউ বৃষ্টিতে ভিজতেও পারবে না।শুধু একটু অশ্রু ঝরবে সবার যা বাড়িতে পোষা কোনো প্রাণী মারা গেলেও ঝরে চোখ থেকে।
কিন্তু,কোনো ব্যক্তির দামী কোনো অলংকার হারিয়ে যতবার সেই হারিয়ে যাওয়া অলংকারের কথা স্মরণ করে ততবার আপনি মারা গেলেও স্মরণ করবে না।
সুতরাং,যতদিন বাঁচবেন নিজের জন্য বাঁচেন।ঈমান আমল নিয়ে বাঁচেন। কারণ, সবচেয়ে আপন হলেন আমাদের রব আমাদের আল্লাহ।
আসুন এখন থেকেই পরকালের চিন্তা করি আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
খুব ভদ্র একটি ছেলে 🥴
১. কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে ?
🤫 চুপ হয়ে যান।
২. কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি ?
🤫 চুপ হয়ে যান।
৩. কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?
🤫 চুপ হয়ে যান।
৪. কেউ ঠকিয়ে গেছে ?
🤫 চুপ হয়ে যান।
৪. কেউ আপনাকে নিয়ে তুমুল মিথ্যা দোষারোপ করছে ?
🤫 চুপ হয়ে যান।
৫. কেউ বিশ্বাস ঘাতকতা করছে ?
🤫 চুপ হয়ে যান।
এমন নিরব হয়ে যান সে মানুষগুলো যেনো আর কখনই আপনার শব্দ কিংবা ছায়া না দেখে। মৃত হয়ে যান তাদের কাছে।
প্রতিজ্ঞা করুন আর কখনই ঘুরে তাকাবেন না। শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা করতে পারলে আপনি কষ্ট পাবেন না। এই যে নিরবতা আপনাকে দম বন্ধ করা আর্তনাদ দিবে কিন্তু অপরপক্ষকে দিবে আফসোস। আসলে আমরা হারাবার ভয়ে শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করি কিন্তু আপনি জানেন কি?
যে মানুষগুলো আপনাকে মানুষ বলে মূল্যায়ন করেনি, আপনাকে দমবন্ধ কান্নার অনুভূতি দিয়েছে তারা আপনার কেউ না। তাই শব্দ দিয়ে, কান্না দিয়ে দুনিয়ার সমস্ত প্রায়োরিটি দিলেও ওরা আপনার মূল্য বুঝবে না।
তাই নিজের স্বার্থে বাঁচুন
নিজেকে ভালোবাসুন,
আপনার একজন "রব" আছেন!
সেজদায় গিয়ে বলে দিন,
তিনি দুঃখ - মোছার উপশম বিলি করেন! ❤
©..
মাশাল্লাহ শুনলেই কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়।🥰
যখন নিজেকে খুব বড়ো মনে হবে 💪
তখন বুঝে নিও সূর্যাস্তের সময় ঘনিয়ে এসেছে। ✅🙂
নিশ্চয় আল্লাহ্ দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না!
[সূরা আন নিসা, আয়াত : ৩৬]
এখানে কারো নজর নাই।মিডিয়া পরে আছে চাল আর সবজি বাজারে।
আপনার কাছে যদি রেস্টুরেন্টের গরুর গোশত আর সাদা ভাত বেশি ভালো লাগে তবে আপনি সেটাই খান!
অন্যের চোখে স্মার্ট সাজার জন্য আপনার কাচ্চি অর্ডার করার প্রয়োজন নাই!
যদি ক্যাপাচিনো খেতে ভালো না লাগে জোর করে ভালো লাগানোর দরকার নাই, আপনি টংয়ের দোকানের দুধচা খান, কোনো দ্বিধা ছাড়াই দুধ চায়ের ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড দেন। আপনার গেম অব থ্রোনস ভালো লাগে না, আপনি ডার্ক বোঝেন না, শার্লক দেখতে আপনার বিরক্ত লাগে, আপনি দেইখেন না।
আপনার কবিতা পড়তে ভালো লাগে না, পড়বেন না। বৃষ্টি হলেই যে কবিতা পড়তে হবে এই কথা কোথায় লেখা আছে?
বৃষ্টির দিনে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমাতেও কি কম শান্তি?
স্টাইলিশ আর টাইট ফিটিং জামা কাপড় পড়ে কমফোর্ট ফিল না করলে পড়বেন না, ঢিলাঢালা জামা কাপড় পড়ে বের হবেন, সবাই স্টাইলিশ জামা কাপড় পড়লে আপনারও পড়তে হবে এমন কথা নেই, যারা আপনার ভিতরটা না দেখে গায়ের কাপড় দিয়ে বিবেচনা করে তাদের সাথে না মেলামেশাই আপনার জন্য ভালো!
অন্যের চোখে নিজেকে ড্যাশিং প্রমাণ করার জন্য নিজের উপর কিছু চাপায়ে নিয়েন না।
ক্যাপাচিনো পছন্দ না করলে যে সার্কেলে আপনার ইজ্জত থাকে না, "গেম অব থ্রোনস, ডার্ক, শার্লক" পছন্দ না করলে যে সার্কেলে আপনি ক্ষ্যাত, ট্রেন্ডি ভাবে না চললে যে সার্কেলে আপনি আঁতেল উপাধি পান, ঐটা টক্সিক সার্কেল, ওখান থেকে বের হয়ে আসেন!
যারা আপনাকে আপনার মত করে গ্রহণ করতে পারে না, তাদের কাছে গ্রহনীয় হওয়ার চেয়ে একা থাকা ভালো।
একশো'টা নাক উঁচু জাজমেন্টাল টক্সিক ইন্টেলেকচুয়ালের সাথে কৃত্রিম আড্ডার চেয়ে একজন সাধারণ দিলখোলা মানুষের সাথে এক বিকেল আড্ডা দেওয়া অনেক বেশি প্রশান্তির।
সংগৃহীত
সিনিয়র এক ভাইয়ের সাথে টিএসসিতে দেখা,চেহারাটা একদম শুকিয়ে গেছে,চোখ কোটরে ঢুকেছে,দেখে খুব অবাক হলাম কারন একটা সময় এই ছেলেটা ইডেনের বেশিরভাগ মেয়েদের ক্রাশ ছিল,অথচ আজ তার দিকে কেউ ফিরেও তাকাবে না।
কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম ভাই এই হাল কেমনে হলো?
ভাইটি বললোঃ ভালোবেসে ইডেনের এক মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম,দু'পক্ষের কোনো পরিবার-ই মেনে নিয়েছিল না,যাইহোক বিয়ের পরও মেয়েটি পড়ালেখা করতে চাইলো কিন্তু আমার কোনো সামর্থ্য ছিল না,তারপরও সিদ্ধান্ত নিলাম যেমনে হোক ওর স্বপ্ন পূরন করবো,নীলক্ষেত একটা বইয়ের দোকানে চাকরি নিলাম+২টা টিউশনি ধরলাম।
মাসে সব মিলিয়ে ২০,০০০/- টাকার উপর পেতাম,আমি মেসে থাকতাম আর মেয়েটি থাকতো হলে,নিজের সর্বোচ্চ ৫,০০০/- টাকা খরচ হতো,বাকি টাকা মেয়েটিকে দিতাম যাতে ওর পড়াশুনা খরচ আর অন্য খরচ ঠিক মতো চলে,এভাবে ওর অনার্স লাইফ শেষ হলো এবং তারপর একদিন আমাকে বললো তার বাবা-মা অনেক অসুস্থ যে কোনো মুহূর্তে মারা যাবে এবং ইমারজেন্সি তাকে দেখতে চেয়েছে,আমি বললাম এগিয়ে দিই।
ও বললো না না তোমাকে দেখলে আব্বু আম্মু অনেক রেগে যাবে,তার চেয়ে বরং আমি বাড়িতে গিয়ে সবাইকে বোঝায় তোমার বিষয়ে,তারপর তোমাকে একবারে নিয়ে যাবো।
বাড়িতে যাওয়ার ৬দিনের মাথায় মেয়েটি আমাকে ডিভোর্স দিয়েছে,কিন্তু অবাক করা বিষয় ডিভোর্স হয়েছে আমি নিজেও জানতাম না,খবরটা শুনেছি অন্যের কাছে।
খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম মেয়েটির বিয়ে হয়েছে বিসিএস(স্বাস্থ্য) ক্যাডারের সঙ্গে।
আর আমিতো এফসিপিএস চান্স পায়নি,এমনকি বিসিএস প্রিলিতেও না,তাহলে কি করে মেয়েটি আমার সাথে থাকবে!
কথাগুলো বলে ভাইটি কেঁদে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলো।
কারো চাই টাকা,আর কারো চাই স্ট্যাটাস,ভালোবাসা শুধুমাত্র এখানে স্বান্তনা,ভাইটাও এখন স্বান্তনা পায়।
আপনি পুরুষ মানুষ হয়েছেন,আর আপনার বিসিএস নাই,এফসিপিএস নাই,অথবা আপনার টাকাও নাই।
খবরদার ভুলেও নিজেকে পুরুষ ভাববেন না,যেদিন বউ চলে যাবে সেদিন-ই বুঝবেন নিজেকে ভুল জেনেছেন।
'ভালোবাসার সাথে টাকার সম্পর্ক নেই' এই কথা যে বলে তার দুই গালে কষে থাপ্পড় মারা উচিৎ,এটি পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্টতম মিথ্যা।
টাকা সবারই লাগে,অথচ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি থাকে পুরুষের পকেটে,এর ওজন ও ব্যাথা প্রতিটা পুরুষকে বইতে হয়,টাকা না থাকলে কোন মেয়ে অমানুষ হয়ে যায় না,কিন্তু একটি পুরুষ মহিলা হয়ে যায়।
পুরুষ মানুষের মন খারাপের অনেক কারন থাকে,টাকা পয়সা তার মধ্যে অন্যতম,শুনতে খারাপ শোনা গেলেও বাস্তব হচ্ছে এই জিনিসটা ছাড়া পুরুষ হয়ে যায় একদম হাফ লেডিস।
আগে বাড়িতে যখন আমার বিয়ের কথা বলতো,খুব ভয় পেতাম,কারন একটাই টাকা।
টাকা আমাকে আজীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে,তাই বিয়ের কথা শুনলেই ভয় পেতাম।
যখন মেসে থাকতাম তখন পড়ালেখা শেষ করেও একটা চাকরি খুঁজে পাচ্ছিলাম না,শখের বাইকটা দিয়ে রাইড শেয়ার করতাম মাঝেমধ্যে,তাই দিয়ে মেসের খরচ বহন করতাম আর বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির আবেদন করতাম।
এগুলো নিয়ে পরিচিত এক ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলতেছিলাম,কথায় কথায় উনি বলে ফেললেন প্রথম চাকরি জীবনে আমি যখন আট হাজার টাকা বেতন পেতাম,তখন এক-দুই হাজার টাকা ঘাটতি থাকতো।
আর এখন লাখ টাকা আয় করেও ৫০-৬০হাজার টাকা ঘাটতি থাকে।
তখন আমি সেই ভাইকে বললা,একটা সময় টাকার অভাবে ঈদে বাড়িতে যেতাম না আর আজ হাজার হাজার টাকা আয় করেও দেখি ঈদে বাড়ি যাওয়ার টাকা থাকে না,এর কারন কি?
ভাইটি উত্তর দিলেন,যখন ৪হাজার টাকায় নিজের মাস চলতো,তখনো একটা টি-শার্ট কেনার টাকা থাকতো না।
আর এখন সংসার বাদে নিজের-ই খরচ মাসে ২০হাজারের বেশি,এখনো আমার পকেটে একটা টি-শার্ট কেনার টাকা নেই।
জীবন আসলে একই থাকে,শুধু সময় আর চক্রটা বদলায়,কিন্তু কেন আমি এই হিসাব বুঝি না।
*বিজ্ঞানিক নাম: heliotopiam indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম)এবং ইংরেজি নাম (Indian heliotroope) চিনতে পারছেন অসংখ্য উপকারী গাছ হাতীশূড়
পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল।গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার। সংস্কৃত নাম শ্রীহস্তিনী।
বৈজ্ঞানিক নামঃ Heliotropium indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম) এবং ইংরেজি নাম 'Indian heliotrope।
হাতিশুর গাছের উপকারিতাঃ
(১)দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
(২)ফোলায় পাতা বেঁটে অল্প গরম করে ফোলায় লাগালে, ফোলা কমে যায়।
(৩) জ্বর ও কাশিতে এই গাছের মূল জলের সঙ্গে ফুটিয়ে ক্বাথও তৈরি করে ব্যবহার করা হয়।
(৪) বিষাক্ত পোকার কামড়ে – পাতার রস লাগালে জ্বালা এবং ফোলা কমে যায়।
(৫) আঘাতজনিত ফোলায় – পাতা বেঁটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যাথা কমে যায়।
(৬)যাদের সর্দি লাগবে তারা এই হাতিশুড়ের পাতা সেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেতে পারেন এতে করে আপনার সর্দি ভাল হবে।
(৭)টাইফয়েড জ্বরে: টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।
(৮) একজিমা:একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।
(৯)রিউম্যাটিক বাতে: রেড়ির তেলের সঙ্গে পাতার রস মিশিয়ে পাক করে গাঁটে লাগাতে হয়।
(১০) দাঁতের মাড়ি ফোলায়:দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।
১১)কাটা ছেঁড়া: কাটা ছেঁড়া স্থানে হাতিশুরের পাতা থেতলে রস দিতে হবে এতে কাটা ছেঁড়া ঘুচে যাবে।
(১২)ব্রন: ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
(১৪)ফ্যারিঞ্জাইটিস রোগে – পাতার রস অল্প গরম জলে মিশিয়ে গার্গল করা।
আল্লাহ্ আমাদের কতোটা সুখে রেখেছে যা কল্পনা করে শেষ করতে পারব না। আল্লাহ্ তুমি আমাদের ক্ষমা করে দাও। তোমার ইবাদত করার তৌফিক দাও।
অথচ বাসায় মেহমান এলে মুরগী ধরার জন্য কতই না যুদ্ধ করতাম
জালে যে পরিমান মাছ আটকা পড়ছে একা ছাড়ানো সম্ভব না, তাই বাসায় নিয়ে যাচ্ছি।
একটা গার্ডারের নীচে একটি প্রাইভেটকার চাপা পরেছে। গাড়ির ভেতরে লাশ। ৪/৫ ঘন্টা পেরিয়ে যাবার পরেও গার্ডারটা সরিয়ে লাশগুলো বের করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নাই। একটা গার্ডার সরানোর সরঞ্জাম নেই এদের কাছে। সরঞ্জামের ব্যাবস্থা করতে গেছে।
শুধু পদ্মা সেতুই নয়, এই ছবিটিও আমাদের উন্নয়ন এবং সক্ষমতার প্রতীক হিসেবে রাখা উচিত।
আহ.. বাংলাদেশ। আহ.. উন্নয়ন।
Leo Mess Bicycle Kick
এতকিছুর পরো পুরুষকে হাসতে হয়, তবুও পুরুষ হাসে!
অথচ একটা সময় একেও শুনতে হবে জীবনে কিছুই করতে পারোনি😪
৮৯ থেকে ডাইরেক্ট ১৩৫ , খবর আছে !!
ওরা কেমন আছে?
ওদের মরমের ব্যাথা কি সমাজ শুনে??
যাদের উপর ভর করে দাড়িয়ে আছে বাংলাদেশ 🇧🇩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়বা,, আর ধৈর্য ধরতে পারবা না তাতো হবে না। ফ্যাক্টঃ ৩য় বর্ষের রেজাল্ট
তুমি তোমার সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর চেহারা নিয়ে কখনো অহংকার কোরো না 🙏 আল্লাহ যা দিয়েছেন তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো ।
যে আপনার অল্প কথায় অনুভূতি বুঝেনা,
তাকে রচনা লিখেও বুঝাতে পারবেন না।😶
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Website
Address
Gopalgonj, Dhaka
Gopalganj