E-Bazar.isd
E-Bazar.isd -একটি বাণিজ্যিক প্ল্যাটফর্ম। যা আপনার দোরগোড়ায় পণ্য পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর।
😃ঈদ মোবারাক😃
#ফ্রি_সিম
শতবর্ষ সিম নিতে এখনই যোগাযোগ করুনঃ
এর আর কম্পিউটার
ঈশ্বরদী সরকারী কলেজ এর পশ্চিম পাশে।
মোবইলঃ 017 55 77 88 26
😫😫😫😫🗣🗣🗣🗣🗣
#শীঘ্রই_আসছে.................
#ধামাকা_অফার
#ধামাকা_অফার
#ধামাকা_অফার
িহাবের আতর কালেকশন⚱️⚱️⚱️
আমাদের সংগ্রহে দেশী-বিদেশী প্রায় ৩৫০ ধরনের #আতর রয়েছে।
#পেপারোমিয়া; আগাছা হলেও ফেলনা নয়।
যারা বাগান করেন, তারা হয়তো এই লেখাটি পড়ে ভীষণ অবাক হবেন। কেননা আজকের লেখা এমন এক গাছ নিয়ে, যা তারা প্রতিনিয়ত নিজেদের শখের গাছগুলোকে সুস্থ রাখতে এই গাছকে অবলীলায় উপড়ে ফেলেন। এই গাছের নাম পেপারোমিয়া (Pansit-Pansitan)।অনেকে চিনে থাকে পান পাতা নামে, হাড়ি-পাতিল খেলার যুগে এই পাতাই হতো বাচ্চাদের কাল্পনিক শাক-সব্জী। খুব কম মানুষই আছে,যারা স্কুলে থাকতে এই গাছের স্বচ্ছ কান্ড বেয়ে রং উঠে আসার বিজ্ঞানের পরীক্ষাটি না করেনি।
কোথায় জন্মেঃ সারা বছর জন্মে গাছটি। স্যাঁতসেঁতে কম আলোতে ভাল হয়। সাধারণত ১৫-৪৫ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। পাতা গুলো উজ্জ্বল সবুজ রঙের হয়। এটার রয়েছে চকচকে রসপূর্ণ কাণ্ড, হৃদয় আকৃতির মাংসল পাতা। গাছের পাতা থেকে উদ্ভূত লম্বাটে আকারে ক্রমবর্ধমান ফুল রয়েছে। ফল খুব ছোট, আয়তাকার, শৈলশিরাময়। প্রথম সবুজ পরে কালো বৃত্তাকার হয়।
এটি একটি ঔষধি গাছ। বাত, গেঁটেবাত, চর্ম রোগ, পেটের ব্যথা ও কিডনি সমস্যার চিকিৎসা্য ব্যবহৃত হয়। এর পাতা ও কান্ড বেটে মলম হিসাবে ত্বকে প্রদাহ হলে প্রয়োগ করা হয়।
ব্যবহার সমূহ:
১। এটি কাশি, জ্বর, সর্দি জ্বর, মাথা ব্যথা, স্বরভঙ্গ, ডায়রিয়ার সারার জন্য প্রয়োগ করা হয়। কিডনি সমস্যা এবং প্রস্টেট সমস্যা ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও ব্যবহার করা হয়।
২। পাতার ক্বাথ ব্যবহার হয় গেঁটেবাতে এবং সাধারণ বাতের জন্য ব্যবহার করা হয় ডালপালা।
৩।পাতার রস মূত্রনালির সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য ব্যবহার করা হয়।
৪। মুখের বাইরের ত্বকে যে কোন সমস্যার জন্য পেপেরোমিয়া গুল্মের রস দিয়ে মুখ নিয়মিত ধুলে করলে উপকার পাওয়া যায়।
৫।হালকা গরম পানিতে সম্পূর্ণ পেপেরোমিয়া গুল্ম ডুবিয়ে রেখে এর পানি নরম কাপড়ে নিয়ে ব্রণ যুক্ত মুখে সেক দিলে ব্রণ সমস্যা দূর হয়।
৬। কাণ্ড এবং পাতার তাজা রস চোখের প্রদাহ সারার কাজে ব্যবহার করা হয়।
৭।জ্যামাইকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে সর্দি, ঠাণ্ডার জন্য এবং কিডনি সমস্যার জন্য একটি মূত্রবর্ধক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
৮। ব্রাজিলে ফোঁড়া বা পাচড়া উপশমের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৯। বলিভিয়ায় জ্বরের জন্য ব্যবহৃত হয় শিকড়ের ক্বাথ।
১০। বাংলাদেশে মানসিক উত্তেজনা রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
১১। আফ্রিকায় খিঁচুনি এবং টিউমারের জন্য ব্যবহৃত হয়।
১২। মাথাব্যথা, বাতের ব্যথা ও পুরুষত্বহীনতা রোধে ব্যবহৃত এ গাছের কাচা সালাদ অত্যন্ত কার্যকর।
সুতরাং দেখতে সাদাসিধে আর যত্রত্ত্র জম্নে ওঠে বলে এই গাছটি কিন্তু মোটেও আর অবহেলা করা যায় না। আমরা সকলেই খুব সহজে এই গাছের দ্বারা উপকার পেতে পারি।
তথ্য সূত্রঃ Google
https://www.facebook.com/ARCOMPUTER.isd
AR Computer সকলপ্রকার অনলাইন ফরম পূরণ, ফটোকপি, লেম
খেজুরের যত কথা
পৃথিবীতে নানা ধরনের শক্তিবর্ধক খাবার রয়েছে তন্মধ্যে যে নামটি সর্বপ্রথম আসে সেটি হলো খেজুর। ছোট থেকে বড় সকলের কাছে জনপ্রিয় এই ফল। তবে আমাদের দেশে সবচেয়ে সবচেয়ে বেশি খেজুর আমদানি করা হয় সৌদি আরব থেকে। এই দেশ থেকে আমদানীকৃত খেজুর আমাদের দেশে ব্যাপক জনপ্রিয় বিশেষ করে রমজান মাসে তো বাংলার ঘরে ঘরে এই ফলটি পাওয়া যায়।
খেজুর একধরনের তালজাতীয় শাখা বিহীন বৃক্ষ। এই বৃক্ষটি সবচেয়ে বেশি জন্মে মরু এলাকায়। এই গাছটি লম্বায় ১৫ থেকে ২৫ মিটার অব্দি লম্বা হতে পারে। এর পাতাগুলো দেখতে অনেকটা পাখির পালকের মত তবে এর মাথায় ধারালো ও চোখা কাঁটা রয়েছে। এই গাছে যে ফল ধরে এটাই মূলত খেজুর হিসেবে খাওয়া হয়।
খেজুরকে আরবিতে তুমুর বলে। মদিনায় হাজিরা দেশে ফেরার আগে খেজুর কেনায় ব্যস্ত থাকেন। খেজুর সাধারনত রমজান মাস থেকে বাজারে ওঠে এবং শাওয়াল মাস পর্যন্ত থাকে। তবে কিছু কিছু খেজুর আছে যেগুলো সারাবছরই পাওয়া যায়। এই ফলটি মূলত চারটি পর্যায়ে পাকানো হয়। আরবি ভাষায় সেগুলো বিশ্বব্যাপী কিমরি (কাঁচা), খলাল (পূর্ণাঙ্গ, ক্রাঞ্চি), রুতাব (পাকা, নরম), তুমুর (পাকা, সূর্যে শুকানো) নামে পরিচিত। গাছে ফল উৎপাদনের জন্য সচরাচর চার থেকে আট বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। তবে বাণিজ্যিকভাবে ফসল উৎপাদনের উপযোগী খেজুরগাছে ফল আসতে ৭ থেকে ১০ বছর সময় লেগে যায়। পূর্ণাঙ্গ খেজুরগাছে প্রতি মৌসুমে গড়ে ৮০-১২০ কিলোগ্রাম (১৭৬-২৬৪ পাউন্ড) ফল পাওয়া যায়।
খেজুরের পুষ্টিগুণ
খেজুরে উপস্থিত রয়েছে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান সেগুলো হলো- কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিনসমুহের মধ্যে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, জিয়াজ্যানথিন, ভিটামিন এ, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, প্যানটোথেনিক এসিড, ফোলেট, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ফাইবার, বোরন, ফ্লুরিন, সেলেনিয়াম ইত্যাদি রয়েছে।
****কালোজিরা যেসব রোগের মহৌষধ****
সবার রান্নাঘরে থাকা উপাদানের মধ্যে একটি হলো কালোজিরা। বিভিন্ন ধরনের রান্নায় কম বেশি এর ব্যবহার হয়ে থাকে। এই কালোজিরা বিভিন্ন রোগেরই মহাঔষধ। বিশ্বজুড়ে প্রাচীনকাল থেকে এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
নিয়মিত কালোজিরা খেলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, একজিমা, এলার্জি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কালোজিরায় ভিটামিন, স্ফটিকল নাইজেলোন, অ্যামিনো অ্যাসিড, স্যাপোনিন, ক্রুড ফাইবার, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো লিনোলেনিক, ওলিক অ্যাসিড, উদ্বায়ী তেল, আয়রন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়াম রয়েছে।
জেনে নিন কালোজিরার কিছু উপকারিতা:
১. ডায়াবেটিস সবচেয়ে বিপজ্জনক রোগ হিসেবে পরিণত হয়েছে। কালোজিরার তেল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে এক কাপ চায়ের সঙ্গে আধা চা চামচ তেল মিশিয়ে পান করুন।
২. ডায়েটের জন্য কালোজিরা দারুণ কাজ করে। রুটি ও তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই মধু ও পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে থাকেন। কালোজিরা ওটমিল ও টক দইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে খেলে বেশ উপকার পাবেন।
৩. লেবুর রস ও কালোজিরা তেল একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের অনেক সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। লেবুর রস ও কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে দু’বার মুখে লাগান। ত্বকে ব্রণ ও দাগ অদৃশ্য হয়ে যাবে।
৪. কালোজিরা তেল মাথাব্যথার জন্য একটি পুরানো ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে বলা হয়। এটি মাথার ত্বকের ম্যাসাজ করুন।
৫. সরিষার তেলের সঙ্গে কালোজিরা তেল গরম করে হাঁটু বা অন্যান্য জয়েন্টগুলোতে ম্যাসাজ করতে পারেন। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি পেতে সহায়তা করবে।
৬. কালোজিরায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায়, প্রদাহ, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করার ক্ষমতাসহ লিভারকে সুরক্ষিত করতে সহায়তা করে। কালোজিরা রাসায়নিকের বিষাক্ততা কমাতে পারে। লিভার ও কিডনি ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে কালোজিরা। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। এতে করে যে কোনও জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
৮. সর্দি-কাশিতে আরাম পেতে, এক চা চামচ কালোজিরার তেলের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু বা এক কাপ লাল চায়ের সঙ্গে আধ চা চামচ কালোজিরের তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার খান। পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালিজিরা বেঁধে শুকালে, শ্লেষ্মা তরল হয়। পাশাপাশি, এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসি পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি কমে। বুকে কফ বসে গেলে কালিজিরে বেটে, মোটা করে প্রলেপ দিন একই সাথে।
৯. যারা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন খাদ্য তালিকায়। কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাস কষ্টজনিত সমস্যা দূর করে।
১০. নিয়মিত কালোজিরা খেলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এতে করে মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে; যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
১১. নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ালে দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। কালোজিরা শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে।
১২. যেসব মায়েদের বুকে পর্যাপ্ত দুধ নেই, তাদের মহৌষধ কালোজিরা। প্রসূতি মায়েরা প্রতি রাতে শোয়ার আগে ৫-১০ গ্রাম কালোজিরা মিহি করে দুধের সাথে খেলে মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালোজিরা ভর্তা করে ভাতের সাথে খেলেও ভাল। এছাড়া ১ চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিন ৩বার করে নিয়মিত খেলেও শতভাগ উপকার পাওয়া যায়।
এছাড়াও নিয়মিত কালোজিরা সেবনে চুলের গোড়ায় পুষ্টি ঠিকমতো পায়, ফলে চুলের বৃদ্ধি ভালো হয় এবং চুল পড়া বন্ধ হয়। অনেকেরই চুল পড়া, দুর্বল চুল, শুষ্ক চুল ইত্যাদি নানা রকম সমস্যা থাকে। এক্ষেত্রে সপ্তাহে কয়েকবার কালোজিরার তেলের ব্যবহার চুলের সমস্যাকে দূর করতে পারে।
এটি নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন। আরও ভাল প্রভাবের জন্য পানি দিয়ে সেদ্ধ করে পান করুন। পারলে প্রতিদিন সকালে কাঁচা চিবিয়ে খান।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
College Road Ishwardi
Ishurdi
6620