Jannat Ayurvedic
Our goal is to help people to provide Herbal Remedies who are suffering from piles.
#piles_cure #pi
আসসালামু আলাইকুম ,
আমি আপনাদের সাথে আমার জীবনের কষ্টকর অভিজ্ঞতার কথা বলবো। আমি দীর্ঘ দশ বছর ধরে পাইলসের সমস্যায় ভুগছিলাম। প্রথমে আমার মল কষা; পরে রক্ত যেতো। পরে আস্তে আস্তে মলদ্বারের মধ্যে অনেক গুলো বড় মাংসপিণ্ড বের হলো। তার সাথে ছিল চুলকানি ও জ্বালাপোড়া। যখন বাথরুম করতে যেতাম তখন অনেক ভয় লাগতো, কারণ এই মাংসপিণ্ড গুলো এত প্রচন্ড ব্যাথা করতো যা সহ্য করার ঊর্ধ্বে ছিলো।তার সাথে কাটার মত ফুটতো। যা ভাষ
পাইলস বা অর্শের সমস্যায় ভুক্তভোগীরাই জানেন যে তাঁদের জীবনে এই অসুখ ঠিক কতটা জটিলতা ডেকে আনে! এটা অন্য কেউ সহজে অনুধাবন করতে পারবেন না।
বরং দুঃখের বিষয় হল, লোকসমাজে জানাজানি হলে কি বলবে না বলবে। মনে করে এটা একটা লজ্জার বিষয়। আর লজ্জার কারণে অনেক পাইলস রোগী আছে যারা কাউকে কিছু বলতেও পারেনা।মনে করে হয়তো সবাই শুনলে হাসি ঠাট্টা করবে। আসলে এটাতে লজ্জার কোন কিছু নয়।
আমাদের শরীরে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। আর বায়ু পথ আমাদের শরীরের একটা পার্ট। একটা পাট বললে ভুল হবে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পার্ট। আর বায়ু পথে সুস্থতা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই সমাজের লোক কি বলবে না বলবে। এসব চিন্তা না করে সময়মতো সঠিক চিকিৎসা নেয়া উচিত। এখন হয়তো আপনি লোক লজ্জার ভয়ে বলতে পারতাছেন না পাইলসের সমস্যা।কিন্তু একসময় যখন এই পাইলস সমস্যা থেকে ক্যান্সারে পরিণত হবে । হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করবেন বা হসপিটালের বেডে শুয়ে থাকবেন।তখন কি আত্মীয়-স্বজন বা লোক সমাজ শুনবে না?
লোক সমাজের লজ্জায় আমরা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করে ফেলছি। জীবনটা আপনার কষ্টটা আপনি পাচ্ছেন । এখানে লোকে কি বলল না বলল। সেটার কেয়ার না করে নিজের সঠিক চিকিৎসাটা নিতে হবে।
তাই লোক লজ্জার ভয়ে আড়ালে না থেকে সঠিক সময় সঠিকভাবে পাইলসের চিকিৎসা করা উচিত।
পাইলস বা অর্শ রোগে অনেকেই ভোগেন। কেউ কেউ ভাবেন, বয়স্কদেরেই বোধ হয় শুধু পাইলসের সমস্যা হয়। আসলে যে কোনো বয়সের মানুষের মধ্যেই এই রোগ দেখা দেয়। মূলত খাদ্যাভাসে ও অনিয়মিত জীবনযাপনের প্রভাবেই এই রোগ হয়ে থাকে।তাই আমাদের জীবনেযাত্রায় যদি খাদ্য অভ্যাসের একটি পরিবর্তন আনতে পারি। তাহলে কষ্টরদায়ক পাইলস থেকে একটু সুস্থ থাকতে পারি। আসুন জানি কি খেলে কষ্টদায়ক পাইলস থেকে একটু আরামে থাকতে পারি।
ফাইবার সমৃদ্ধ ফল কিংবা শাকসবজি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এর ফলে অর্শরোগীদের কষ্ট অনেকটাই কমতে পারে। ফাইবার অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষাতেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। পর্যাপ্ত পানি খেলে দেহে তরলের ভারসাম্য বজায় থাকে ও মল নরম হয়।
ডাল, মটরশুঁটি ও রাজমার মতো খাবার অর্শ রোগীদের জন্য বেশ উপযোগী।
পাশাপাশি হোল গ্রেন থেকে তৈরি বিভিন্ন খাদ্য খেতে পারেন। ঢেঁকিতে ছাঁটা চাল খেতে পারেন।
কলা খেতে পারেন নিয়মিত।
একটি কলাতে প্রায় ১০ ভাগ আঁশ থাকে। আমাদের শরীরে দৈনন্দিন যে পরিমাণ আঁশ দরকার, তার ১০ ভাগ একটি মাঝারি আকারের কলা থেকেই পেতে পারি। এ ছাড়া এটি খাদ্যতন্ত্রের নড়াচড়া বাড়িয়ে পায়খানা তৈরিতে সাহায্য করে।
পেঁপের জুস খেতে পারেন
হজম শক্তিতে সহায়ক পেঁপেতে পাপাইন নামের এনজাইম রয়েছে যেটি হজম শক্তিতে সহায়ক হয়ে থাকে।
বেলের শরবত খেতে পারেন কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় বেল ।মল পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
গরম মসলার ঘ্রাণ বা সাদ অনেকেরই পছন্দ এবং তার সাথে বাড়িয়ে দেয় খাবারের স্বাদও।
গরম মসলার অনেক অনেক উপকারিতা থাকলেও এর এক দুটি অপকারিতা রয়েছে। যেমন
গ্যাস্ট্রিক, বুকজ্বালা, ঢেকুর ইত্যাদি সমস্যার জন্য মসলা দায়ী এবং
পাকস্থলীর জন্য ক্ষতিকর।
তাই যে সমস্ত খাবারে গরম মশলা বেশি থাকে, পাইলস রোগীদের সেগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এগুলো পাইলস সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। ফলে চিকিৎসায় ফল পেতেও দেরি হয়। কাজেই সুস্থ থাকতে চাইলে খাবারে একটু লাগাম টানতেই হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের মধ্যে আইসক্রিম পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই আছে। এই আইসক্রিম টি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে যেমন সহায়তা করে। ঠিক অপরদিকে আমাদের শরীরের খুব জটিল একটা রোগ বাড়িয়ে দিতেও সহযোগিতা করে। আসুন জেনে নিন এই খাবারটি আমাদের শরীরের কোন রোগটা বাড়িয়ে দিতে পারে।
আইসক্রিম,,
শুনে অবাক লাগলেও এই কথাটি সত্যি। আইসক্রিমও বাড়িয়ে দিতে পারে পাইলসের সমস্যা। এতেও মল শক্ত হয়ে যায়। তাছাড়া এটি ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রতিটা চকলেট আইসক্রিমে আছে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ ক্যালরি। বাড়িয়ে দিতে পারে ক্যালোরির মাত্রা।আইসক্রিমের পাশাপাশি ঠান্ডা পানি ও পাইলসের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই পাইলসের সমস্যায় আইসক্রিম ও ঠান্ডা পানি খাবেন না।
মরিচ বা ঝাল শব্দটা শুনলেই যেন কেমন একটু লোভনীয় লোভনীয় ভাব লাগে। অনেকের তো আবার তরকারিতে ঝাল ছাড়া চলেই না। একটু মজাদার তরকারি খেতে গেলে তো একটু ঝাল লাগবেই। আর এই মজাদার করে খেতে গিয়ে যে আপনার শরীরে কতটা ক্ষতি করে মরিচ সেটা কি জানেন ? আসুন জানি মরিচে শরীরে কিভাবে ক্ষতি করে।
মরিচ
শুকনো মরিচ তো বটেই, এমনকি কাঁচা মরিচও এড়িয়ে চলা উচিত পাইলস হলে। না হলে বাড়তে পারে এই সমস্যা। বিশেষ করে যাদের পাইলসের কারণে প্রদাহ হয়, জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা বাড়াতে মরিচের একটা ভূমিকা রয়েছে অপরিসীম। তাই খাবারে মরিচের পরিমাণ কম খাওয়া উচিত।
পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী হয়েও আপনার কাছে সুখ না থাকা যেমন স্বাভাবিক তেমন সবচেয়ে গরিব হয়েও সুখ থাকা স্বাভাবিক শুধুমাত্র সুস্থতার কারণে।
পাইলস হলে অবহেলা নয় সু চিকিৎসা নিন।
যদি তোমার দেহ সুস্থ না থাকে তবে বাকিসব কিছুই ভুল হবে। তাই আসুন সময় থাকতে আমরা পাইলস রোগ থেকে সবাই সচেতন হই।
সুস্থতা হচ্ছে আল্লাহ্ পক্ষ থেকে অনেক বড় একটা নেয়ামত । আমরা যদি অসুস্থ হয়ে যাই, তখন বুঝতে পারি যে, সুস্থতা কত বড় একটা উপহার সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে । তাই সময় থাকতে নিজের সুস্থতার দিকে খেয়াল রাখা। আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। তার মধ্যে অন্যতম একটা রোগ পাইলস সমস্যা। আর পাইলস সমস্যাটাকে আমরা যতটা অবহেলা করি ততটা অবহেলা করা ঠিক নয়। কারণ এই পাইলস সমস্যাটা একটু একটু করে এক সময় আমাদের মরণব্যাধি ক্যান্সারের কাছে নিয়ে যায়। আর এই মরণবেদী ক্যান্সারের থেকে বাঁচার জন্য। আমরা যদি পাইলস সমস্যাটাকে প্রথমেই গুরুত্ব দেই। তাহলে পাইলস সমস্যা থেকে ভালো হওয়ার চান্স রয়েছে ১০০%। তাই সময় থাকতেই গুরুত্ব সহকারে এই রোগের চিকিৎসা করা উচিত। তা না হলে একটু একটু করে আপনি মরণব্যাধি ক্যান্সারের দিকে ধাবিত হবেন। তাই জীবনকে যদি ভালোবাসেন।আপনার একটি সিদ্ধান্ত দিতে পারে আপনাকে পাইলস রোগ থেকে মুক্তি। তাই দেরি না করে সময় থাকতে আমরা সবাই সচেতন হয়ে পাইলস রোগের চিকিৎসা করি।
সুস্থতার আসল রহস্য হলো প্রতি মুহূর্তে খুশি থাকা। আর এই খুশি আপনি তখনই থাকতে পারবেন যখন আপনি পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।
আমরা মানুষরা বড়ই অধৈর্য। আরে এই অধৈর্যের কারণে আমরা আমাদের জীবনকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছি।
এটা হচ্ছে সত্যি কারের পাওয়া। ❤️❤️
পাইলস সমস্যার অনেক গুলো বিষয় আছে। যদি আপনি এই বিষয় গুলো মেনে চলেন তা হলে পাইলসের কষ্টদায়ক যন্ত্রণা থেকে একটু হলেও মুক্তি পাবেন। আপনাদের হেল্পের জন্য কিছু পরামর্শ দেয়া হল।
নিজেকে যদি ভালোবেসে থাকেন তা হলে একটু নিজের পতি যত্নবান হন।
পাইলস নিয়ে যারা ভুগছেন তারা একটু দারান।
যারা পাইলস নিয়ে ভুগছেন তারা প্রতিনিয়ত একটি ভুলই করে যাচ্ছেন সেটা কি আপনি কখনো ভেবে দেখেছেন। এ কথাটা বলার একটাই কারণ সেটা হচ্ছে আমরা যারা পাইলসের রোগী আছি তারা বিভিন্ন ধরনের ট্রিটমেন্ট নিয়ে থাকি। আর বিভিন্ন জায়গা থেকে ট্রিটমেন্ট নেয়ার কারণে আপনার পাইলস যে কতটা ক্ষতি দিকে যাচ্ছে সেটা আপনি নিজেও জানেন না। একসময় এটা বড় ধরনের ক্যান্সারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। তাই আজকে এখান থেকে, কালকে ওখান থেকে ওষুধ না খেয়ে আগে আপনার মাইন্ড সেট করুন। আপনি আসলে কি করতে চাচ্ছেন। আপনি কি পাইলস থেকে ভালো হতে চান নাকি দীর্ঘদিন এই পাইলস নিয়ে ভুগতে চান। অনেকে হয়তো বলে একদিনে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে এক সপ্তাহে পাইলস ভালো হয়ে যাবে এটা কখনোই সম্ভব না। পাইলসটা যেমন আপনার একদিনে হয় নাই। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি কিভাবে আশা করেন একদিনে বা এক সপ্তাহে ভালো হয়ে যাবে। এটা যেমন লং টাইম ধরে আপনি বহন করছেন। এটা ভাল হতে একটু সময় আপনাকে দিতেই হবে। একদিনে ভালো হবে এক সপ্তাহে ভালো হবে এরকম ধোকাই না পড়ে সঠিক ট্রিটমেন্টটা নেওয়ার চেষ্টা করুন।
চা কফির মগে চমক দিয়ে শান্তি পাচ্ছেন? চা কফি হার্টকে ভালো রাখতে যেমন কাজ করে। ঠিক তার বিপরীতে শরীরের আর একটা কষ্টদায়ক রোগকে বাড়াতে সাহায্য করে।
চা কফি পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই আছে। কিন্তু এই পছন্দের জিনিসটাই একটু একটু করে আমাদের জীবনটাকে তীব্র একটা কষ্টের মুখে ধাপিত করছে। এখন বেশিরভাগ মানুষই কষ্টদায়ক পাইলস সমস্যায় ভুগছে ।
তাই যারা মল কষা ও পাইলস সমস্যায় ভুগছেন। তাদের জন্য চা-কফি অত্যন্ত ক্ষতিকারক। কারণ এটা পাইলস রোগীর শরীরকে কষা করে ফেলে। হয়তো আমরা চা কফি খেয়ে সাময়িক সমাজের জন্য তৃপ্তি পায়। কিন্তু তার পাশাপাশি এটা আমাদের শরীরকে অনেকটা ক্ষতির মুখে নিয়ে যাচ্ছে। তাই পাইলস রোগীরা চা কফি থেকে দূরে থাকাই তাদের শরীরের জন্য ভালো। পাইলস রোগীরা চিকিৎসার পাশাপাশি যদি খাবারের খেলনা রাখেন ও শরীরের প্রতি যত্নশীল না হন। তাহলে আপনি আপনার শরীরকে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে ফেলছেন।
তাই আর দেরি না করে নিজের শরীরের প্রতি যত্নশীল হন। এবং সুস্থ একটা জীবন উপভোগ করুন।
আপনি কি জানেন? আপনার দৈনিন্দ জীবনের খাবারের তালিকায় একটু পরিবর্তন করে এমন কিছু রোগ আছে যা থেকে আপনি আজীবন সুস্থ থাকতে পারেন। এমন কিছু খাবার আছে যে খাবার গুলো আপনাকে আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে ধাপিতো করে। এমন কি মরন ব্যাধি ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। এখন আমাদের দেশে বা বাহিরের দেশ গুলোতেও এমন একটা রোগ মানুষের শরীরে বাসা বেধে বসে আছে যা মানুষ বছরের পর বছর কষ্ট ও যন্ত্রনা সহ্য করে যাচ্ছে। কিন্তু মানুষ এটার কোন সঠিক ট্রিটমেন্ট পাচ্ছে না। যার কারণে মানুষ মরণ ব্যাধি ক্যান্সারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আর এই মরণব্যাধি রোগ টা আমাদের সবার কাছে কমবেশি পরিচিত। হে আমি যে রোগ নিয়ে কথা বলছি সে টা হচ্ছে পাইলস, এনাল ফিসার, এবং ফিসটুলা। এই রোগ গোলা আমাদের জীবন যাত্রা কে মৃত্যুর মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে।আর এই মরণ ব্যাধি রোগ গোলা থেকে আপনি যদি বাঁচতে চান তা হলে ভালো একটি চিকিৎসার পাশাপাশি আপনার খাবারের একটু পরিবর্তন করে আজীবন সুস্থ থাকতে পারেন। যাদের এই রোগ গুলা আছে। তারা আজ থেকে আপনাদের খাবারের তালিকা থেকে এই খাবার গুলো বাদ দিয়ে দিন। পাইলস, এনাল ফিসার,ও ফিসটুলার উপর ভয়ংকর পোভাব পরে এই খাবার গুলার। যেমন গরুর মাংস, হাঁসের মাংস, হাঁসের ডিম, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, নারকেল, ও এল্যাজি জাতীয় খাবার থেকে দুরে থাকুন। ফাস্টফুড জাতীয় খাবার থেকে ও বেশি মসলাদার খাবার থেকে দূরে থাকুন। যদি সুস্থ একটা জীবন চান তাহলে এখন থেকেই নিজের শরীরের প্রতি যত্ন নিন।
আপনি কি জানেন আয়ুর্বেদিক ভেজ বলতে কিছু একটা আছে?
প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক দিয়ে আমাদের ত্বকের যত্নে, চুলের যত্নে ও বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের জন্য আয়ুর্বেদিক ভেজ ব্যবহার করে আসছে মানুষ। আমরা অনেকে জানি না যে আয়ুর্বেদিক ভেজ আমাদের জীবনে কতটুকু কার্যকরী। আজকাল বিভিন্ন কেমিক্যাল যুক্ত প্রসাধনী ও বিভিন্ন কেমিক্যাল যুক্ত ঔষধের ভিরে আমরা ভুলে গিয়েছি। যে আয়ুর্বেদিক ভেজ নামক একটা চিকিসা আছে। তাই আমি জান্নাত আপনাদের সেবায় নতুন করে আয়ুর্বেদিক সেবা নিয়ে হাজির হলাম। আজ আমরা জানবো চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা। ইদানীং অনেকে চুলের সমস্যা নিয়ে ভুগছে। আসুন আজকে আমরা জানবো অ্যালোভেরা আমাদের চুলের যত্নে কতটুকু কার্যকরী।
চুলের শুষ্ক ভাব দূর করার জন্য অ্যালোভেরা জেল
অনেক উপকারী । এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে । তাই অ্যালোভেরা চুলের যত্নে অত্যন্ত কার্যকরী। অ্যালোভেরা চুলকে দেয় সফটনেস ভাব ও সিল্কি ভাব। তাই আমাদের চুলের যত্নে অ্যালোভেরা আমরা ব্যবহার করতে পারি।
আপু আপনার ঔষধ টা কি ভালো কাজ করবে? তার পর...রিভিউ গুলো পেলে মনটা আসলে ভালো হয়ে যায়। যখন শুনি কেউ পাইলসের কষ্ট থেকে মুক্তি পাচ্ছে ও পেয়েছেন। আমার এই সেবার দাড়ায়। ❤️❤️❤️
নিজের খেয়াল রাখা সার্থপরতা নয়। বরং সুস্থ থাকার জন্য অত্যাবশ্যক।
‘সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন, কর্মব্যস্ত সুখী জীবন’
সুস্থ দেহ হলো সুস্থ মস্তিষ্কের ফলস্বরূপ তাই চেষ্টা করবেন মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে।
আমরা হয় তো অনেকে অনেক টাকা পয়সা ইনকাম
করি। কিন্তু জীবনে সব চেয়ে বড় ইনকাম হলো
মানুষের দোয়া আর ভালোবাসা । আমরা হয় তো কোটি টাকা দিয়ে এই দোয়াও ভালোবাসা কিনতে
পারবো না। টাকা হয় তো একদিন শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু মানুষের দোয়া ভালোবাসা শেষ হয় না।মানুষের
দোয়া যেমন আমাদের পথ চলতে সাহায্য করে, তেমনি বদ দোয়া টা আমাদের ধ্বংস করে দেয়। তাই
সততার সাথে
আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা এবং আপনাদের
অনুপ্রেরণা নিয়ে সব সময় যেনো আপনাদের সেবা দিয়ে যেতে পারি । আমাদের সেবা ও পরামর্শ পেতে আমাদের সাথে থাকুন।
আপনি কি একটু একটু করে আপনার মলদ্বারে ক্যান্সার বড় করছেন কি?
সুস্থতা আল্লাহ তাআলার একটা নেয়ামত। আর এই নেয়ামতের কদর আমরা ততক্ষণ বুঝি না,যতক্ষণ না আমারা অসুস্থ হই।
হ্যাঁ আমারা অনেকেই মলদ্বারে বিভিন্ন ধরনের রোগ নিয়ে ভুগে থাকি। আর মলদ্বারে এই বিভিন্ন ধরনের রোগের মধ্যে অন্যতম ও খুব জটিল একটা রোগ হলো পাইলস। যা আমাদের বাংলাদেশের প্রায় ৬০ %থেকে ৬৫% মানুষ এই পাইলস রোগে ভুগছে। আর এই রোগের সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার কারণে অনেক আমরা বিভিন্ন ধরনের ভুল চিকিৎসা নিয়ে থাকি। আর এই ভুল ধরনের চিকিৎসার কারণে আমরা আমাদের পাইলসের সমস্যা টা কে আরো জটিল করে ফেলছি, বা আপনি ভাবছেন এটা তো সবসময় হয় না। কিছু দিন পর পর দেখা দেয় এটা আর তেমন কি সমস্যা করবে। আপনি তা হলে ভুল ভাবছেন। কারণ পাইলস মলদ্বারের খুবই জটিল একটা রোগ এবং আপনার এই অবহেলার কারণে এক সময় ক্যান্সারে পরিণত হচ্ছে। তাই আপনার একটু সচেতনতার কারণে এই রোগ থেকে আপনি পেতে পারেন মুক্তি।আমরা আমাদের এই রোগটা কে সঠিক চিকিৎসার দাঁড়ায় এবং কিছু নিয়ম মেনে চললে পেতে পারি একটা সুস্থ জীবন। পাইলসের সঠিক সেবা ও পরামর্শ পেতে সাথে থাকুন আমাদের
সমস্যা সমাধান হওয়ার পর মানুষ যখন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, তখন খুব ভালো লাগে মানুষের উপকারে আসতে পেড়ে।
আমরা আরও অনেক মানুষে উপকারে আসতে চাই, যদি আপনি আপনার উপকারে না আসেন তাহলে আমরা আপনার উপকার করতে পারবো না।
সিগ্ধান্ত আপনার, আপনি সুস্থ হবেন না সারা দিন মাস বছর কস্ট সহ্য করে বেচে থাকবেন।
যে কোন সময় মেসেজ অথাবা ফোন করতে পারেন।
দোয়া করি সবাই সুস্থ জীবন উপভোগ করুন।
আমি 10 বছর পাইলসের রোগের সাথে যুদ্ধ করে কিভাবে সুস্থ হলাম,
কেউ যদি পাইলসের সমস্যায় ভোগেন অথবা কারো কোন নিকট আত্মীয় এই সমস্যায় আছে তাহলে এই লেখাটা পড়া তাদের জন্য খুবই জরুরী।
কারণ:
* পাইলস মানুষকে তিলে তিলে কষ্ট দিয়ে জীবন অসহনীয় করে তোলে।
* পাইলস ছোট থেকে বড় আকার ধারণ করে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।
* পাইলস এর কারণে মানুষ সাংসারিক ও ব্যাবসায়িক সকল কাজে অমনোযোগী হয়ে যায়।
* পাইলসের সমস্যার দ্রুত সমাধান করা জরুরি যদি সে সামাজিক-পারিবারিক ব্যাবসায়িক সকল কাজে মনোযোগী হয়ে সুন্দর একটা জীবন পেতে চায়।
আমি জান্নাত, দীর্ঘ ১০ বছর পাইলসের সমস্যায় জর্জরিত ছিলাম এই দশ বছরে আমিও মানসিকও শারীরিক যন্ত্রণায় তিলে তিলে শেষ হয়ে যাচ্ছিলাম, বিভিন্ন রকম চিকিৎসায় সময় ও টাকা দুটোই নষ্ট হয়েছিল কিন্তু কোনো রকম সমাধান হচ্ছিল না, তাই সে ব্যাপারে 10 বছর বিভিন্ন পড়াশোনা ও রিচার্জ করে এর সহজ ও স্থায়ী সমাধান খুজে পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ ৭ বছর ধরে এখন আমি সুস্থ, আমি চাই এই সমাধান সবাই জানুক এবং পাইলসের সমস্যা থেকে মুক্ত হোক যদি আপনি চান কিভাবে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্ত হবেন তাহলে আমাদের ফোন করতে পারেন অথবা আমাদের পেইজে মেসেজ করতে পারেন।
* নাম্বার 01795893280
* আমার এই পরামর্শ যদি একটা মানুষ উপকৃত হয় তাহলে ১০ বছরের পড়াশোনা ও রিসার্চ করা সার্থক হবে আশাকরি সবাই সুস্থ জীবন উপভোগ করুন।
আসসালামু আলাইকুম।
আর নয় ধোকা, এবার বাঁচবে আপনার কষ্টে অজিত টাকা। আপনি হবেন সুস্থ ইনশাআল্লাহ।
সুস্থতা হলো টাকার মতোই, আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত এর গুরুত্ব বুঝি না যতক্ষণ না এটি আমাদের কাছে থেকে হারিয়ে যায়।
সুস্থ দেহ হলো সুস্থ মস্তিষ্কের ফলস্বরূপ তাই চেষ্টা করবেন মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে।
দু’টি নিয়ামতের ব্যাপারে অসংখ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। নিয়ামত দু’টি হলোঃ সুস্থতা ও অবকাশ।
— সহিহ বুখারি
পাইলসের রোগীরা যেসব খাবার খাবেন না
আমাদের কর্মব্যস্ততা ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছি আমরা। চিকিৎসকদের মতে, মানুষ অন্যান্য রোগের চেয়ে বেশি ভুগছেন পাইলসে। আর খাদ্যাভ্যাস ও অনিয়মিত জীবনযাপন এর মূল কারণ।
আমাদের প্রতি দিনের মলত্যাগের প্রক্রিয়া মসৃণ না হলে দেখা দিতে পারে এই সমস্যা। ফলে মলত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ ও অসহ্য ব্যথাও হতে পারে।
পাইলস সাধারণত দুই প্রকার। এক্সটার্নাল পাইলস, যাকে ব্লাইন্ড পাইলসও বলে। আর ইন্টারনাল পাইলস, যাকে ব্লিডিং পাইলসও বলে। এই ইন্টার্নাল পাইলস খুবই বিপজ্জনক। ইন্টার্নাল পাইলস হলে প্রায়শই রক্তক্ষরণ হতে দেখা যায়। আর রক্তক্ষরণ দীর্ঘস্থায়ী হলে মলদ্বারে ক্যান্সারও হতে পারে।
একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ পাইলসের সমস্যায় ভুগছেন। এই রোগটি খুবই বিপজ্জনক।
চিকিৎসার পাশা পাশি খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের মাধ্যমে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু খাবার রয়েছে, যা খেলে বিপদ বাড়তে পারে।
আসুন জেনে নিই যেসব খাবার খাবেন না-
পাইলসে আক্রান্ত হলে মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার হজম ক্ষমতাকে দুর্বল করে পাইলসের ব্যথাও বাড়ায়।
পাইলসে ভুগলে কফি ও চা জাতীয় পানীয় খাবেন না। এসব খাবার পাইলসের সমস্যা বাড়ায়। আর সুস্থ থাকতে পান করুন গ্রিন টি।
বেকারি খাবার অপরিশোধিত ময়দা ও চিনি দিয়ে তৈরি হয়। এগুলো সহজে হজম হয় না। আর পাচনতন্ত্রের জন্য ভালো নয়। কারণ বেকারির খাবারে ফাইবার একেবারেই থাকে না, যা কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়ায়।
প্যাকেটজাত ও তেলেভাজা খাবার অনেকের পছন্দ। পাইলসের রোগীর ভাজা খাবার উচিত নয়। এসব খাবার হজম ক্ষমতাকে দুর্বল করে এবং পাইলসের সমস্যা বাড়ায়।
কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগলে রক্তক্ষরণ হলে মাংস খাওয়া বন্ধ করতে হবে। বিশেষ করে রেডমিট খাবেন না। এ ছাড়া দোকান থেকে কেনা মাংসজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।মাংসের মধ্যে রয়েছে গরু ও যে কোন হাঁসের মাংস এই গুলা এরিয়ে চলুন।
পাইলসে চুলকানি থাকলে যে খাবার খাওয়া উচিত নয়। যেমন চিংড়ি, ইলিশ, মুসুরি ডাল, নারকেল, গরুর মাংস, হাঁসের মাংস।এই খাবার গুলো পাইলসে চুলকানি থাকলে খুব খারাপ পোভাব পরে এবং চুলকানি বেরে যায়।তাই এই খাবার গুলো যথা যথো ভাবে এরিয়ে চলুন।
তোমরা অসুস্থতার আগে সুস্থতাকে গণিমত (সম্পদ) মনে করো।
🤍— মহানবি হযরত মোহাম্মদ (সঃ)🤍
সুস্বাস্থ্য হলো সবচেয়ে বেশি মূল্যবান। যা সাফল্যের চেয়ে বড়। টাকা এর চেয়ে বড় এমনকি ক্ষমতার চেয়েও বড় কেননা সুসাস্থ্য না থাকলে এর একটিও আপনি উপভোগ করতে পারবেন না।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhaka
Jatrabari
1232