Tania Moni
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tania Moni, Video Creator, Jatrabari.
তুমি বায়না করেছিলে ভালোবাসতেই হবে,
আমি ভালোবাসলাম।
সবকিছু উজাড় করে দেয়ার পর
আমি যখন বায়না করলাম থেকে যাও
ঠিক তখনই তুমি আকাশের মত রং বদলালে
থেকে যেতে আর পারলে না।
কোনো কিছু না ভেবেই
অমনি তুমি চলে গেলে চোখের সিমানা ছাড়িয়ে
একবার পিছু ফিরেও দেখলে না।
আমার হাসি আমার কান্না
সবকিছুই যে তোমায় ঘিরে ছিলো
সেই তুমি চলে গেলে আমি কেমন করে থাকবো,
একবারও সে কথা ভাবলে না।
যে তুমি বলেছিলে জীবনে কখনো যদি ঝড় আসে
আমাকে কখনো একা ফেলে যেও না
সেই তুমি কেমন করে পারলে আজ আমায় ছেড়ে যেতে?
একটুও কি মন কাঁদেনি তোমার?।
যে তুমি আমায় হাসতে বায়না করতে
জড়িয়ে ধরতে বায়না করতে
সেই তুমিই আজ কেমন করে
তোমার হাত ধরে রাখার অধিকারটাও কেড়ে নিলে?
আমার চোখের জলও আজ তোমার চোখে পড়লো না!
তাহলে কি সম্পর্ক পুরোনো হলে,
সহস্র আবেগ অনুভূতিতে মিশে থাকা ভালোবাসা
এভাবেই দীর্ঘশ্বাস হয়ে যায়?
না কি তোমার মত মুখোশধারী ভালোবাসার মানুষ
বায়না করে ভালোবাসা পাবার পর আয়না হয়ে যায়😢😌😔
কারো অনেক টাকা দরকার! কারো ফ্যামিলিতে প্রবলেম! অনেকে আবার নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা করতে করতে রাতে ঘুম হয় না! কেউ প্রিয় মানুষ হারিয়ে রাতে ডিপ্রে'শনে একা একা কান্না করে! আসলে জীবনে সমস্যার শেষ নাই! যখন কেউ বলে কেমন আছো তখন আমরা মুচকি হাসি দিয়ে বলি, ভালো আছি! আসলে পৃথিবীর কেউ ই ভালো নেই, সবারই কোনো না কোনো সমস্যা আছে!'🙂
আজ নিজের দিকে তাকালে বড্ড বেশি আফসোস হয়। মায়াও হয়। কি ছিলাম আর কি হয়ে গেছি! মাঝে মাঝে মনে হয় আগেই ভালো ছিলাম। সাদাসিধে, ভোলাবালা। চোখের নিচে ছিলো না কালশিটে দাগ, ছিলো না মাথা ভর্তি দুশ্চিন্তা। অথচ আজ, এই মানুষের ভিড়ে নিজেকে যেনো নিজেই চিনতে পারছি না। বড্ড আবছা লাগছে!
আয়নার সামনে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে নিজেই আচমকা আতকে উঠি। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে নিজেকে ছুয়ে বিষণ্নতায় ভাবি, "আমি তো এমন হতে চায় নি। তবে কেনো এমন হলো?"
কিছু জিনিস যে আমাদের হাতে থাকে না
। এক প্রকারের কেমন যেনো হয়েই যায়। হয়তো তাই এই স্বা'র্থ'প'রতার ভিড়ে নিজেকে আর বো'কাসো'কা চালাতে পারি নি। এই অযাচিত মানুষের ভিড়ই আমায় শক্ত হতে বাধ্য করেছে। নমনীয়তা কমিয়ে রু'ক্ষ করেছে চোখ।
আজ এই চোখ বড্ড ক্লান্ত। হাঁপিয়ে উঠেছে বাস্তবতার মুখোশে। জলগুলো শুকিয়ে চৈত্রের মত খা খা। আহ.... নিজেকে চিনতে বড্ড ভ'য় হচ্ছে। নিজের সামনে যেনো কেনো মতেই দাঁড়াতে পারছি না। মনে হচ্ছে এ যেনো আমি নই। যেনো আমি রূপী অন্য কেউ!
নারীর সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা যে পুরুষ পেয়েছে। নারীর সবচেয়ে বেশি রাগ, অভিমান, ঝগড়া, খুনসুটিও সেই দেখতে পেয়েছে। নারীরা একটু এমনই! নারী যাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে তার উপরই সবচেয়ে বেশি অধিকার দেখায়, রাগ করে, ঝগড়া করে, অভিমান করে।
নারী সরলতার প্রতিমা হয় আবার রাগের উপমাও হয়। সবকিছু নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি তাকে কিভাবে ট্রিট করছেন সেটার উপর। স্বাভাবিক ভাবে পুরুষের তুলনায় নারীদের বেশি মুড সুইং হয় তাই নারীদেরকে বুঝতে পারা একটু বেশিই কঠিন!
আপনি হয়ত বলতেই পারেন এতকিছুর পরও আপনি কেন সেই নারীকে সহ্য করে যাবেন! রাগ, অভিমান, জেদ আপনারও আছে। শক্তিমত্তার বিচারেও তার চেয়ে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে বেশি শক্তিশালী করে পাঠিয়েছেন। আপনি চাইলেই সেই শক্তি, রাগ, ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
আবার চাইলে তাকে ছোট বাচ্চাদের মতো ট্রিট করতে পারেন। ক্ষমতার প্রলয় না দেখিয়ে ভালোবাসার চাদরে তাকে আবৃত করে রাখতে পারেন। হয়ে উঠতে পারেন তার প্রিয়তম পুরুষ; সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রায়। বুদ্ধিমানরা তাই করে। কারণ তারা জানে নারীর উপর রাগ, অভিমান, কঠোরতা দেখিয়ে নারীর কাছ থেকে সবকিছু আদায় করে নেওয়া যায় না। তবে ভালোবাসা দিয়ে নারীর কাছ থেকে পুরো পৃথিবী আদায় করে নেওয়া যায়। নারী এমনই!
আমাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে কি চাও ক্যামেলিয়া ? আমি এক বাক্যে জবাব দেই, প্রতিটা সেকেন্ড জোস! থাকতে চাই।
যেদিন থেকে বুঝতে শুরু করলাম নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়, সেদিন থেকে জীবন আমাকে প্রচণ্ড টানে। চারপাশের এত জটিলতা আমাকে স্পর্শ করে না, কোন কিছুই আমাকে ভেঙে ফেলে না। আমি খুব অদ্ভুত ভাবেই বুঝে গেছি, একটা মাত্র জীবন, তাও খুব ছোট, এই তো সেদিন স্কুল মাঠটা চষে বেড়াতাম, আজকে দেখি মাঠটাই হারিয়ে গেছে !
আমার জীবন দর্শন হল, এই ছোট জীবনে অমর হয়ে লাভ নেই বরং ভবঘুরে, প্রচণ্ড উচ্ছ্বাসময় জীবন উপভোগ করে মরে যাওয়াতেই আনন্দ, আমি না পাওয়ার শোকে, 'কবিতায় কাতর' হতে চাই না, বরং নিয়ম এর বেরিকেট ভেঙে আছড়ে পড়তে চাই প্রেমিকের বুকে, দুর্গ ভেদ করে নাক ডুবিয়ে ঘ্রান নেই ভালোবাসার, প্রেমের উপাখ্যান উপভোগ করে ধুপ করে সবার অগোচরে মরে যেতে চাই। আমার মৃত্যুর পরে কে আমাকে মনে রাখল তাতে আমার কি? আমি বরং প্রতিটা লোম কুপে বেঁচে থাকার নেশা করে একটা নাম না জানা মানুষ হয়ে, মরে যেতে চাই।
তবে সক্রেটিসের সাহস নিয়ে জন্মেছি, তাই হেমলকের পেয়ালা শুষে নিতে বাঁধে না।নির্বাসিত জীবন আমাকে থামিয়ে দেয় না। শুধু মরে যাবার আগে ইশ বলার পরিবর্তে আহা! বলে মরে যাবার নিরীহ বিলাসিতাটা বাদ দিতে পারি না।
মৃত্যুর আগের রাতে আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবতে চাই, কি অসাধারণ একটা জীবন কাটিয়েছি ! ঈশ! এটা কেন করলাম না বলার পরিবর্তে , আহা ! কি জীবন কাটালাম বলে, ধুপ করে মরে যেতে চাই। বিষে নীলাবৃত ঠোটে, আক্ষেপ না, তৃপ্তি থাকুক, এই একটাই লক্ষ্য।😔😓
মেয়েদের মন শুরুতে কঠিন থাকে না,
যখন তারা পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে-
ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায়! তখনি মেয়েরা
কঠিনতম পাষাণ হৃদয়ের হয়ে উঠে।
মানষিকভাবে ভে'ঙ্গে পড়লে পৃথিবীর সবকিছুই অ'স'হ্য'কর মনে হয়।অপ্রত্যাশিতভাবে চারিদিক থেকে শুধু ব্য'র্থ'তা'র হাতছানিই আসে।খুব করে চাওয়া জিনিসগুলোও নাগালের বাইরে চলে যায়।কাছের মানুষগুলোও ধীরে ধীরে অনেক দূরে চলে যায়।নিত্যদিন একসাথে একইপথে চলা মানুষটাও ভিন্ন পথে চলতে শুরু করে দেয়।সত্যি বলতে,ভা'ঙ্গ'তে শুরু করলে সবকিছুই ভে'ঙ্গে যায়।সাবধানে পা ফেললেও পা দুটোতে কাঁ'টা'য় বিধে যায়।না চাইলেও কিছু মানুষ এসে গায়ে পড়ে দুই-চারটা বাঁ'কা কথা শুনিয়ে দিয়ে যায়।এই যে,মানষিকভাবে ভে'ঙ্গে পড়া,হ'তা'শা'য় সর্বক্ষন ডুবে থাকা মানুষটাও যে একদিন সবকিছু থেকে বেড়িয়ে আসবে,এটাও কিন্তু কাছের মানুষগুলো ভুলে যায়।দূর্দিন শেষে সুদিন ফিরিয়ে দিবে মহান সৃষ্টিকর্তা ইনশাআল্লাহ্।সময়টা খা'রা'প যাচ্ছে বলে ভাগ্যটাও খা'রা'প হবে,ব্যাপারটা এমন না।বরং খারাপ সময় এলে মুখ কোনটা আর মুখোশ কোনটা তা সুনিপূনভাবে নির্ণয় করা যায়।
দিন শেষে একটা কথাই বুঝতে পারলাম, আমাদের মানসিক শান্তির দায়িত্ব আমাদেরই নিতে হবে। অথচ আমরা অন্যের উপর ভর দিয়ে শান্তি খুঁজতে গিয়ে চিরকাল দুঃ'খই কুড়াই!
কেউ কারোর মানসিক শান্তির কারণ হতেই পারে না , হলেও ক্ষণিকের আর সেই ক্ষণিক সময় ফুরিয়ে গেলেই দুঃ'খ জমে। চোখ ভিজে যায় লোনা জলে।
আমরা মানুষরা পরনির্ভরশীল হতে ভালোবাসি। ভালোবাসি আমাদের ভালো রাখার দায়িত্ব অন্যকে বিলিয়ে দিতে। কিন্তু ক্ষণিকের সেই ভালো থাকতে গিয়ে দুঃ'খ পূজি করি এবং ক'ষ্ট পাই।
জীবনে ভালো থাকতে হলে নিজেই নিজের বন্ধু হতে হয়। নিজের ভালো খা'রা'পের দায়িত্ব নিজেরই নিতে হয়। আপনি যে কাজে নিজেকে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন সেই কাজই করুন। কে কি ভাবলো সেটা নিজে না ভেবে অন্যকেই না হয় ভাবতে দিন!
গলা চেঁচিয়ে গান গাইতে ভালো লাগলে গেয়ে ফেলুন। রঙ চটা , খিটখিটে পোশাকে নিজেকে নিজের কাছে ভালো লাগলে সেটাই পরুন। অন্যের মন রাখতে গিয়ে নিজের ইচ্ছাগুলোকে মাটি চাপা দিলে দুঃ'খ তো নিশ্চিত হবেই। তাই নিজের মনের কথা শুনুন। মন যা বলে তাই করুন। দেখবেন দুঃ'খের সংখ্যা কমতে থাকবে এবং আপনি ভালো থাকতে শিখে যাবেন।
আর নিজেই যখন নিজের ভালো থাকার কারণ হবেন। তখন আর অন্যের দেওয়া ক'ষ্টে ক'ষ্ট পাবেন না। কেউ কিছু বললেও গায়ে না লাগিয়ে মুচকি শেষে নিজের পথে চলতে পারবেন। আর এই নিজের পথে চলাতেই তো শান্তি!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Website
Address
Jatrabari
1204