Jesan Uddin

Jesan Uddin

You may also like

nazrul islam
nazrul islam

I am a professional freelancer
Services: Data_Entry_scraping, SMM, Research, Product_Research_Listin

29/07/2022

নিখোঁজ সংবাদ:-
নাম: মোঃ সাব্বির হাসান
বয়স: ১৫,
পিতা: মোঃ জাহিদ হাসান
গ্রাম : কায়েমকোলা (পূর্ব পাড়া)
থানা: ঝিকরগাছা
জেলা: যশোর
ফোন: 01915287021
কায়েমকোলা বড় মসজিদের এতিম খানা হেফজো বিভাগের ছাত্র ১৯/০৭/২২ বিকালে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়েছে। তার বয়স ১৪ বছর, পরনে ছিল পান্জাবি-পাজামা। কোন সহৃদয়বান ব্যক্তি যদি ছেলেটির সন্ধান পান দয়া করে উপরোক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হল। পোষ্টটি শেয়ার করে সবাই নিখোঁজ সাব্বিরকে খুঁজে পেতে সহায়তা করুন।

01/03/2021

Find Personal email from LinkedIn using this extension:
https://www.arounddeal.com/r/xnzmjlty

15/04/2020

Alhamdulillah. New Achievement in Fiverr.

07/04/2020

সিরীয় শিশু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার সময় আর্তনাদ করে বলেছিল, ‘আমি খোদার কাছে সব বলে দেব’। এই আর্তনাদ দুনিয়ার কেউ না শুনতে পারলেও আরশের অধিপতি মহান আল্লাহ ঠিকই শুনেছেন।

যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। এটা পৃথিবীর সব মানুষের স্লোগান। তারপরেও যুগ যুগ ধরে যুদ্ধের ধামামা বেজে চলেছে দেশ থেকে দেশান্তরে। বছরের পর বছর ধরে ইরাক, আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন ও সিরিয়ায় কশ্মির যুদ্ধ চলছে। নি’হত হচ্ছে অগণিত বনি আদমের সন্তান। দিনের পর দিন আগুনের লেলিহান শিখা দাউ দাউ করে জ্বলছে আরব রাষ্ট্র ও জনপদের পথে প্রান্তর। বিধ্বস্ত হচ্ছে মানুষের ঘরবাড়ি, হাসপাতাল ও মসজিদ।

আরব রাষ্ট্রগুলোর অতীত ইতিহাস তো এমন ছিল না, তাহলে কেন আজ গৃহযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে নাগরিক জীবন? সে বিষয়টি মুসলমানদের ভেবে দেখা দরকার। যে সময়ে সিরীয় শিশুর হাহাকার আর কান্নার কথা লিখছি সে সময়েও ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই দেশে শিশু হ’ত্যার মহোৎসব চলছে। যেসব রাষ্ট্রে স্বাভাবিক শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকার কথা ছিল সেখানে শাসক দল বা ব্যক্তির রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের ফলে নাগরিক জীবন বিপন্ন। আরব বসন্তের ফুলের স্থায়িত্ব গোলাপের পাপড়ির মতো ঝরে রক্তের সাগরে ভাসছে।

তারপরেও মুসলিম নামধারী শাসকের ঘুম ভাঙেনি। চিরস্থায়ী শাসক দাবিদার মুয়াম্মার আল গাদ্দাফিকে তাড়াতে গিয়ে লিবীয় জনগণের ওপর স্থায়ী দুর্ভোগের স্টিম রোলার পশ্চিমা গোষ্ঠী প্রয়োগ করছে। নিপীড়ক সামরিক জান্তার আধিপত্যের শিকার হতে হচ্ছে নিরীহ মিসরীয় জনগণকে। সাদ্দাম হোসেনকে বিতাড়িত করার নামে ইরাকের লাখো মানুষের জীবন বোমার আঘাতে ক্ষতবিক্ষত করে, সেখানে এখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অশান্তি আর অরাজকতা। ইরাক বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে।

প্রতিনিয়ত শিয়া-সুন্নি দাঙ্গায় হাজারো মানুষের প্রাণ চলে যাচ্ছে না ফেরার দেশে। চির স্বাধীন আফগানিস্তান এখন চিরস্থায়ী যুদ্ধবিগ্রহের দেশে পরিণত। ফিলিস্তিনের মজলুম মানুষের কান্নার আওয়াজ ইথারে ইথারে ভাসলেও নিশ্চুপ মুসলিম শাসকরা। কাশ্মীরে প্রতিদিন অধিকৃত বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষ। মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের নাগরিক অধিকার বিপন্ন। হ’ত্যা, ধ’র্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে স্বনাগরিকদের বিতাড়ন করছে রাষ্ট্র।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে সফরে গেলে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নির্যাতন বন্ধ করার জোর তাগিদ দিয়েছেন। অথচ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের মুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করার ব্যাপারে টুঁ শব্দও উচ্চারণ করতে পারলেন না। দুনিয়াজুড়ে আধিপত্যবাদীরা সব সন্ত্রাসী কার্যকলাপের দায় মুসলমানের ওপর লেপন করে দিলেও মুসলিমরা নীরব। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, অদ্যাবধি যত যুদ্ধবিগ্রহ হয়েছে তা একশ্রেণীর স্বৈরশাসকের দাম্ভিকতার কারণেই হয়েছে।

কোনো যুদ্ধের ইতিহাস লেখা আমার বিবেচ্য বিষয় নয়। তবে যুদ্ধের কারণে একটি দেশের মানুষের জীবনে কি নির্মমতা নেমে আসে সে বিষয়টি তুলে ধরাই মূলত আমার রচনার লক্ষ্য। সিরিয়ার জনগণের সঙ্গে আমাদের ভৌগোলিক সীমারেখা নেই। তাতে কি আসে যায়! তারাও তো মানুষ! নিকট অতীতে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ একাত্ম হয়ে কেঁদেছে আয়লানের বাবা আবদুল্লাহর সঙ্গে। শিশু আয়লানের ছোট্ট দেহটি বেঁচে থাকাকালীন সিরিয়ার জনগণকে নাড়া দিতে না পারলেও তার মৃত্যুর পর সারা বিশ্বের বিবেকবান মানুষের হৃদয়কে সত্যিই নাড়া দিয়েছে।

অন্য এক সিরীয় শিশু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার সময় আর্তনাদ করে বলেছিল, ‘আমি খোদার কাছে সব বলে দেব’। এই আর্তনাদ দুনিয়ার কেউ না শুনতে পারলেও আরশের অধিপতি মহান আল্লাহ ঠিকই শুনেছেন। এরই সাড়ে তিন মাস পর একই বয়সী আরেকটি শিশুর নির্বাক প্রতিবাদ সারা দুনিয়ার ঘুমন্ত বিবেককে জাগিয়ে দিয়েছে। আয়লান ছোট এক শিশু। তুরস্কের উপকূলে তার মৃত্যু। কিন্তু জন্ম তার সিরিয়ার কোবানি শহরে। ক্ষমতাসীন বাশার আল আসাদের বোমারু বিমান কোবানির ওপর বোমা নিক্ষেপ করছে। আর অন্যদিকে আসাদবিরোধী মার্কিন মদদপুষ্ট জোটও মেশিনগানের গুলিতে জর্জরিত করছে কোবানি শহর। দিশাহারা লাখো লাখো মানুষ। জীবন বাঁচানোর তাগিদে ছুটছে তারা সীমান্তের দিকে।

অনেকে আশ্রয় নিচ্ছে লেবানন অথবা তুরস্কে। লেবাননে এ ধরনের আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ অতিক্রম করেছে। আর তুরস্কে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় ৪০ লাখ মানুষ। এই ৪০ লাখ বিতাড়িত মানুষের একটি পরিবার আবদুল্লাহ কুর্দি। শিশু আয়লান কুর্দির বাবা আবদুল্লাহ কুর্দি আর্তনাদ করে বলেছিলেন, ‘আমার সন্তানেরা ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর শিশু। ওরা প্রতিদিন আমার ঘুম ভাঙাত। খেলা করত আমার সঙ্গে। এর চেয়ে সুন্দর মুহূর্ত আর কী হতে পারে? এ সবকিছুই হারিয়ে গেছে আমার। কখনো কখনো জীবনের চেয়ে মৃত্যু হয় অনেক শক্তিশালী। মানুষ শোককে শক্তিতে পরিণত করে। শিশু আয়লানের জীবনের বিনিময়ে আশ্রয় মিলেছে হাজারো সিরীয় মানুষের। যে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড পত্রিকা ‘সান’ সিরীয় উদ্বাস্তুদের প্রতি বিদ্বেষমূলক শিরোনাম করেছে উদ্বাস্তু ঠেকাও বলে সেই-ই সমুদ্রের ঢেউ ছুঁয়ে থাকা আয়লানের ছবি ফলাও করে ছাপিয়েছে।

তাতে আবারও প্রমাণিত হলো, নিষ্পাপের মৃত্যু অসহনীয়, অবর্ণনীয়, ক্ষমার অযোগ্য। আয়লান একাই বিশ্বমানবতার ঘুম ভাঙিয়েছে, বিশ্বনেতাদের দাঁড় করিয়ে দিয়েছে দায়িত্বহীনতার কাঠগড়ায়, বিশ্ববাসীকে জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের ভয়াবহ দোজখের আগুনে পুড়ে কঙ্কাল হওয়া অসহায় মুসলিমদের দুঃখ গাথার কথা।
নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে সাময়িকভাবে হলেও মুক্তির পথের দিশা খুঁজে পেয়েছে সিরিয়াবাসী। আল্লাহর কাছে লাখো কোটি শোকরিয়া অবশেষে দীর্ঘ পাঁচ বছর পরে হলেও সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে সাময়িক বিরতি শুরু হয়েছে। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর সিরিয়ার পশ্চিম ও উত্তরাংশের বেশির ভাগ এলাকায় যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যায়। সিরিয়ার বাস্তবতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা সত্যিকার অর্থেই এক কঠিন কাজ। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে মানব সভ্যতার সূতিকাগার বলে বিবেচিত সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। প্রেসিডেন্ট বাশারের নেতৃত্বাধীন সরকারকে হঠানোর প্রেক্ষিতে পশ্চিমা দেশগুলোর প্রত্যক্ষ মদদেই সেখানে বিদ্রোহ ও গৃহযুদ্ধের সূচনা হয়।

সিরিয়ার আসাদ সরকার হঠানোর নামে মানব সভ্যতার এ পাদপীঠকে কার্যত এক ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। প্রাণ হারিয়েছে আড়াই লাখেরও বেশি মানুষ। সিরিয়ার সাময়িক যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার উদ্যোগ শুধু সিরিয়া নয়, বিশ্ববাসীর জন্য এক স্বস্তিদায়ক ঘটনা। আমরা আশা করব সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে কা-জ্ঞানহীন যুদ্ধের অবসানে সব পক্ষেরই শুভবুদ্ধির উদয় হবে।

বিশ্ব সভ্যতার চরম উন্নতি ও অগ্রগতির যুগেও পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জীব মানুষ সেখানে পশুর মতোই ঘাস, লতাপাতা, এমনকি পোষা কুকুর ও বিড়ালের মাংস খেয়ে বেঁচে আছে! হ্যাঁ, এ ধরনের ঘটনা অবিশ্বাস্য কারও কারও মনে হতে পারে। কিন্তু সিরিয়াতে তা-ই ঘটেছে। চারদিকে শুধু হাহাকার আর অর্ধাহার কঙ্কালসার মানুষের কান্নার আওয়াজ কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে। বাতাসে লাশের গন্ধ ভাসছে। ঘরে-বাইরে পথে প্রান্তরে শুধু সর্বশ্রেষ্ঠ জীব মানুষের গলিত অর্ধগলিত লাশ মিলছে। এক মুঠো খাবার নেই, পানি নেই, নেই জীবন রক্ষার ন্যূনতম ওষুধ। অনেকের শরীরে এক তোলা পরিমাণ মাংসও যেন নেই। তাদের কঙ্কালসার চেহেরার ছবিগুলো দেখলে মনের অজান্তে চোখের কোনে পানি এসে জমে যায়। আর সদ্যজাত সন্তানদের দিকে তো চোখ ফেরানোই ভার। ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটিন কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের এই উক্তির দেখা মিলছে সিরিয়ার মাটিতে। ক্ষুধার তাড়নায় ছটফট করছে জীবিত মানুষগুলো। শুধু কি তাই! মায়ের কাছে নিজ কলিজার টুকরা সন্তানও যেন নিরাপদ নয়।

পত্রিকার পাতায় মুদ্রিত হয়েছে মাত্র দুই কেজি চালের আশায় বুকের সন্তানকে বেঁচে দিতে চেয়েছেন এক মা। কিন্তু কিনবে কে? ক্রেতা তো নেই। দুর্ভিক্ষ কবলিত দেশ সিরিয়ার একটি কঙ্কালসার কিশোরের কণ্ঠ থেকে ভেসে এলো এমন আর্তি ‘কত দিন মানুষ না খেয়ে থাকতে পারে বলুন? আমি সাত দিন ধরে কিছুই খাইনি। আল্লাহর কছম, আমি খুবই ক্ষুধার্ত।’ এদিকে সাত মাসের ক্রন্দনরত এক শিশুকে তার স্বজন বলছে, ‘ঠিক হয়ে যাবে সোনা। আল্লাহ সাহায্য করবেন, তিনি তাড়াতাড়ি একটা ফয়সালা করে দেবেন। ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে খাবার খেতে দেখা গেছে অভুক্ত যুবককে।

খাবারের অভাবে শহরগুলোর বাসিন্দারা এখন ঘাস, লতাপাতা এবং পোষা কুকুর, বিড়ালের মাংস খেয়ে বেঁচে আছে। ভিডিওতে অনেককে ঘাসের স্যুপ খেতেও দেখা গেছে। খাবারের অভাব নেই, উচ্চমূল্য এবং খাবার ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার কারণেই দুর্ভিক্ষের হাতছানি দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের তথ্য বের হয়েছে যে, শহরগুলোতে এখন এক কেজি চালের দাম পৌনে আট হাজার টাকা। এক কেজি চিনির দাম ১৫ হাজার টাকা। এক লিটার দুধের দাম সাড়ে ২৩ হাজার টাকা। সবচেয়ে করুণ অবস্থা বিরাজ করছে মাদায়ায়।

পত্রিকার পাতায় যখন সেসব অনাহারক্লিষ্ট শিশুর ছবি দেখেছি তখনই দ্রুত পাতা উল্টিয়ে দিয়েছি। কারণ আমার ৪ বছরের ছেলে ওসামা খাবার খেতে গিয়ে প্রায়ই কান্না করে ওই কান্নার আওয়াজই আমি সহ্য করতে পারি না। আর অভুক্ত অনাহারক্লিষ্ট শিশুদের কান্নার আওয়াজ কী করে সিরীয় মায়েরা মেনে নেয়, আল্লাহ তা ভালো জানেন। পৃথিবীর মানুষগুলো কেন এত পাষাণ হয়ে গেল? সে প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে ফিরে যেতে হবে আলোর পথে সত্যের সন্ধানে।

যুদ্ধের আগে কিন্তু তাদের অবস্থা এত নাজুক ছিল না। তারা ছিল এক সমৃদ্ধ দেশের গর্বিত নাগরিক। কোথাও তাদের কোনো অভাব তাড়িয়ে বেড়াত না। সপ্তম বড় শহর ডেয়ার এজর। তেল উৎপাদনে প্রথম সারিতে ছিল যে শহর, এখন সেখানে শুধুই হাহাকার আর ক্ষুধার আহাজারি শোনা যায়। প্রতিদিন একের পর এক শিশু অনাহারে, অপুষ্টিতে ঢলে পড়ছে মৃত্যুর কোলে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা শিশু ও বৃদ্ধদের। পৃথিবীর আলো দেখার সুযোগ পেয়েও তিন মাসের শিশু আকবর বাঁচতে পারেনি। বাজারে আকাশছোঁয়া দামের শিশুখাদ্য কিনে উঠতে পারেননি আকবরের মা-বাবা। অপুষ্টিজনিত কারণে মা-ও বুকের দুধ খাওয়াতে পারতেন না।

তাই বাধ্য হয়ে গাছের রস খাইয়ে বাঁচাতে চেয়েছিলেন কোলের সন্তানকে। কিন্তু পারেননি। তার মতোই আরও অসংখ্য শিশুর ভাগ্যে হয়তো এই নিয়তি মিলেছে। আমার ছেলের মাংস খাচ্ছি! মার্কিন সংবাদ মাধ্যমে মুখ খুলে এই কথাগুলো বলছিলেন মা দাখিল। দুই দিন পর খেতে বসে ডুকরে উঠলেন মা সেই দিনগুলোর কথা মনে করতে গিয়ে বারবার কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। বাজারে খাবারের দাম এতটাই চড়েছে যে তার নাগাল পাওয়া সিরিয়াবাসীর জন্য দুষ্কর। আগে যে চালের দাম ছিল ২০ টাকা, আজ সেই চাল বিক্রি হচ্ছে ২৮০০ টাকায়। তেলের দাম আগে লিটারপ্রতি ৩৫ টাকা থাকলেও তা বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার টাকা। চাল আর তেলের কথা না হয় বাদই দিলাম।

একটু পানির জন্য ১০ ঘণ্টা লাইলে দাঁড়িয়েও খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে হাজারো মানুষকে। ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত আড়াই লাখেরও বেশি লোক নি’হত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ ভিটেবাড়ি ছেড়েছে। ২৫ লক্ষাধিক সিরীয় নাগরিক তুরস্কে আশ্রয় নিয়েছে। এতদিন পরে হলেও যুদ্ধবিরতির বিষয়টি সিরিয়ার জনগণকে আশার আলো জাগিয়েছে। ইতিহাসবেত্তারা নিশ্চয় একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজবেন। ৭০ বছর আগে হাজার হাজার ইহুদি ইউরোপ থেকে পালিয়েছিল মধ্যপ্রাচ্যের উদ্দেশ্যে।

আজ হাজার হাজার মুসলমান মধ্যপ্রাচ্য ছেড়ে ইউরোপের উদ্দেশ্যে পালাচ্ছে। কিন্তু কেন? এই প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে মদিনার দিকে রাসূলের দেখানো পথে।

তার পূর্বে আবারও বলতে হয় সিরিয়ান সেই ছোট্ট শিশুর কথা,

সে বলেছিল “আমি আল্লাহ কে সব বলে দিবো”

তুমি কি সব বলেই দিলে !

পুরো পৃথিবী আজ এক জীবাণুর মুখোমুখি, কিন্তু উম্মাহর কাছে জীবাণু ছড়িয়েছিলো অনেক আগেই, সিরিয়াতে। যখন রাশান বিমানগুলো সিরিয়ার জনপদে একের পর এক জীবাণু-বোমা নিক্ষেপ করেছিল। মনে আছে সেই সিরিয়ান শিশুকন্যার কথা? যে মৃত্যুশয্যায় অভিমান করে বলেছিল- “আমি আল্লাহর কাছে গিয়ে সব বলে দেবো, নালিশ করবো তোমাদের নামে!“ আজ মুসলিম উম্মাহ সহ গোটা পৃথিবী সেই শিশুর দায়ের করা মামলার সামনে দাঁড়িয়ে। আমরা কতদিন পারবো এই মামলা লড়ে যেতে? একজন মজলুম শিশুর মামলা, প্রতাপশালী আল্লাহর দরবারে।

কোয়ারেন্টাইন থেকে পালাচ্ছে হতবিহবল মানুষগুলো। ফিলিস্তিনের সেই কোয়ারেন্টাইনের কথা মনে পড়ে কী? যেখানে উম্মাহর ভাইয়েরা অতিষ্ঠ জীবন অতিবাহিত করে যাচ্ছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। অত্যাচারীরা গযব থেকে বাঁচতে আজ নিজেই নিজের বানানো কোয়ারেন্টাইনে বন্দি। মাজলুমের বসতিতেও তারা আজ অবাঞ্ছিত।

আরাকানেও মাসজিদ ছিলো, ছিলো মাদ্রাসা। কিন্তু সেখানে জামাত হতে পারতো না, দ্বীনের দারস হতে পারতোনা। বর্মী সৈন্যদের বাঁধার মুখে রোহিঙ্গা মুসলিমরা অসহায় হয়ে তাকিয়ে থাকতো শুন্য মাসজিদের দিকে। আহাজারি করতো শূয়রের খোঁয়াড়ে পরিণত হওয়া মাদ্রাসাগুলোর দিকে তাকিয়ে। আজ মুসলিম বিশ্বের মাসজিদগুলো শুন্য। আযান নেই। উমরা নেই। আরাকানের স্বাদ আস্বাদন করে কেমন বোধ করছো হে উম্মাহ!

লক ডাউন করা কাশ্মীর এখন উন্মুক্ত। বরং হিন্দু সন্ত্রাসীদের রাজভবন আজ লকড ডাউন। নিজ পরিবারের কাছেই তারা এখন অচ্ছুৎ। চেতনার ‘জয় শ্রীরাম’ চুপসে গেছে বাস্তবতার ‘করোনা’র কাছে। প্রোপাগান্ডার বায়বীয় ‘গোমূত্র’ থেরাপী স্বয়ং হিন্দুরাই এখন চেখে দেখতে নারাজ। ‘করোনা’ যখন ফণা তুলছিলো তখনো তোমরা দিল্লীতে মেতে ছিলে রক্তের নেশায়। এখন কোথায় সেই দুঃসাহস!?

যে দাঙ্গা পুলিশ লাগিয়ে ইউরোপ শরণার্থীদের তাড়াচ্ছিলো কয়েক সপ্তাহ আগে, তারাই এখন তাড়াচ্ছে ইউরোপিয়ানদের। নিজ বাড়িতে গৃহবন্দি করে রাখতে। মুসলিম নিধনে অবদান রাখা তাদের ডোনেশন গুলো ফিরে এসেছে ‘করোনা’র ছদ্মবেশে। আপনজনের লাশ কতো ভারী হে ইউরোপ?!

অর্থনীতির চীন! কোনটা বেশি দামী? উইঘুর মুসলিমের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নাকি করোনার প্রতিষেধক? আজ প্রতিটা এলাকা উইঘুরে পরিণত হয়েছে। মুসলিমের রক্তে রঞ্জিত হাতগুলো কতবার ধুলে করোনামুক্ত হবে? পৃথিবীর প্রতিটা করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি আজ তোমাকে অভিসম্পাত করে হেই চীন। পৃথিবীবাসী কামনা করে- হায়! চীন বলে যদি কিছুই না থাকতো এই দুনিয়ায়!!

মহান আল্লাহ যেন আমাদের দোষত্রুটিকে ক্ষমা করে ঈমানের পথে অবিচল টিকে থাকার তওফিক দান করেন।

26/03/2020

I need a LinkedIn sales navigator for only 1 day. Anyone can help me?

25/03/2020

HANTAVIRUS (হান্টা ভাইরাস) নিয়ে অজথা আতঙ্কবোধ করবেন না। এটা শুধুমাত্র BANK VOLE নামক একটি ইদুঁরের বিষ্ঠা , মুত্র ও মৃতদেহ থেকে ছড়ায়। 1950 থেকে 2007 পযর্ন্ত চিনে প্রায় 50,000 মানুষ মারা গেছেন । কোরিয়াতে ও এই ভাইরাসের প্রভাবে বহু মানুষ মারা গেছেন । আমাদের ভারতবর্ষে এই প্রজাতির ইদুঁর পাওয়া যায় না। মানুষের থেকে মানুষের দেহে ছড়ানোর কোন রেকর্ড নেই।

এই রোগের প্রতিষেধক ভ্যাকসিন আছে - HANTAVAX.

অজথা আতঙ্কগ্রস্ত হবেন না। অন্যকে আতঙ্কগ্রস্ত করবেন না।

প্রত্যেকটা তথ্য WHOর ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া ।

24/03/2020

যশোরে হাসপাতাল ও ক্লিনিকের ফোন।
মোবাইর নম্বরঃ-

যশোর সদর হাসপাতাল মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৭৯৫
মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স- মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৫৮৬
অভয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স- মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৫৮১
বাঘারপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স- মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৫৮২
চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৫৮৩ ঝিকরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৫৮৪
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স- মোবাইল-০১৭৩০৩২৪৫৮৫
♦ শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোবাইল- ০১৭৩০৩২৪৫৮৭ বেসরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিক =
উত্তরা প্রাইভেট হাসপাতাল জেল রোড, সদর যশোর 0421-৬৬৩৪৭, ০১৭১১-৪৫৩৭৮০ ০১৭১৮-০৭১২৩৪
♦একতা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনিষ্টক লিঃ নওয়াপাড়া রোড, ০৪২১-৬৮৩৬৬ ০১৭১৮-০৭১২৩৪
যশোর অর্থোপেডিক্স কেয়ার জেল রোড, যশোর ০১৮২০-৫৬৫৫৬১
*কুইন্স হাসপাতাল জেল রোড, সদর যশোর 0421-৬৮৩৮৮, 0421-৬৮৩৫৫ ১০৭১৬-০১৬৬৫০, ০১৭১১-৩২০৯১৭
* যশোর সার্জিক্যাল হোম কারবালা রোড, সদর যশোর 0421-৬৬০৬৬, ০১৭১১-৮৯৯২২৬
বক্ষব্যাধিএ্যাজমা সেন্টার নতুন উপশহর, যশোর 0421-৬৪১০৩ জনতা হাসপাতাল, জেল রোড, সদর, যশোর 0421-৬৮১৪৪, ০১৭১২-৫৪০০৫৪, ০১৭১৬-৮৬০১৬০
*♦ল্যাবষ্কান ষ্পেশালাইজড হসপিটাল ইন্সটিটিউট মার্কেট, এম, এম, 0421-৬৭৭৩৩
♦হাসিনা ক্লিনিক এন্ড নাসিংহোম গরীবশাহ্ রোড, সদর, যশোর 0421-৬৫৭৩৭, ০১৭১১-১৮৩৮৭৫
♦আ্দ-দ্বীন হাসপাতাল পরিদর্শন বাংলা সড়ক, কারবালা রোড় 0421-৬৮৮০৩
♦ ফতেমা হাসপাতাল, গরীবশাহ্ রোড, সদর যশোর 0421-৬৪১৯৬
♦গরীবশাহ্ হাসপাতাল নওয়াপাড়া রোড, সদর, যশোর 0421-৬৬৯২৩, ০১৭১২-৮১০৭১৬
♦© ঝর্ণা ক্লিনিক ১২ গুরুদাস বাবু লেন, সদর, যশোর। 0421-৬৫০৭৪, ০১৭১৮-০৭১২৩৪
♦ নোভা মেডিকেল সেন্টার ১৬ মাহি প্লাজা মাইক পট্টি, সদর, 0421-৬৮৭৮৯, ০১৯১১-৪৫১১২২
♦এ্যাপোলো মেডিকেল সেন্টার সদর, যশোর।0421-৬৭৫৭৪, ০১৭১২-৭৮৭৩১৪, ০১৭১১-১০২০৮৪
♦পঙ্গু মেডিকেল সেন্টার রেলগেট, মুজিব সড়ক, যশোর। 0421-৬৭১৪৪, ০১৭১১-১৫৯০৩৪
♦মর্ডাণ ডেন্টাল ক্লিনিক গাড়ীখানা রোড, যশোর। ০১৭১৫-২৫১৬৯৯
♦জেস ক্লিনিক ঘোপ নওয়াপাড়া, রোড়, যশোর ০১৭১৮-০০১১২২
সংগৃহীত ♦

16/02/2020

♦♦♦ #বিকাশে_ভুলে_অন্য_নাম্বারে_টাকা_গেলে_করনীয়ঃ বিকাশ একাউন্ট থেকে ভুলবশত কোন নাম্বারে টাকা গেলে প্রথমে নিকটস্থ থানায় যােগাযােগ করুন । ট্রানজেকশন নাম্বার নিয়ে জিডি করুন । যত দ্রুত সম্ভব জিডি কপি নিয়ে বিকাশ অফিসে যােগাযােগ করুন এবং আপনার সমস্যা জানান ।

★খেয়াল রাখবেন টাকা ভুল নাম্বারে গেলে সাথে সাথে প্রাপক কে ফোন দিবেন না । আমাদের দেশে অন্যের টাকা ভুল করে চলে আসলে , তা ফিরয়ে দেয়ার মানসিকতা খুব কম লােক রাখে । তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে , আপনার করার কিছুই থাকবে না । তবে তিনি টাকা উঠানাের আগেই , জিডি কপি এবং মেসেজ সহ যদি বিকাশ অফিসে যােগাযােগ করেন , তারা টেম্পােরারী ওই ব্যাক্তির একাউন্ট লক করে , উনার সাথে কথা বলবে ।

★প্রাপক যদি তখন জানায় হ্যা টাকা এসেছে , বিকাশ অফিস থেকেই টাকা স্থানান্তর করে দিবে , যদি তিনি নিজের টাকা দাবী করেন , তাহলে ৭ কর্মদিবসের মাঝে তাকে অফিসে এসে একাউন্ট ঠিক করে নিতে হবে ।

★ এডিট:

( পরবর্তী ৬ মাসে যদি তিনি না আসেন , তাহলে প্রেরকের একাউন্টে টাকা পৌছে যাবে । )

★ সংশােধিত অংশ

পরবর্তী ৬ মাসে একাউন্ট ঠিক না করলে একাউন্ট টি অটো ডিজেবল হয়ে যাবে চিরতরে , এবং প্রেরক আদালতের সাহায্য নিয়ে টাকা আনতে পারবেন ।

★শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন এতে আপনার ও অন্যজনের কখনাে উপকারে আসতে পারে কারণ আমরা প্রায় সময়ই এইরকম লেনদেন করে থাকি ।

★ বি:দ্র : - এটা বিকাশ ছাড়াও রকেট এবং নগদের ক্ষেত্রেও প্রযােজ্য । ( Collected )

05/02/2020

বউ চরিত্রহীন বলে তালাক দিয়ে আবার কিছুদিন পর সেই বউকেই সত্ত্বিতে নোবেল দিয়ে জাকজমক করে ঘরে তোলাটা নিছক ছ্যাঁছড়ামি ছাড়া আর কিছুই না।

29/01/2020

ছবিতে কি দ্যাখা যায় ?

একটা পাখির বাসায় দুই তিনটা পাখির ছানার হাড্ডিগুড্ডি, কঙ্কাল। উড়তে না পারা এই ছানাদের রাইখা মা হয়তো গেছিলো খাবার আনতে। ফিরা আসতে পারেনাই।

সেই মা পাখিটারে আপনি, আমি ফাঁদটাদ পাইতা, গুলিটুলি কইরা, বহুত কসরত কইরা ধরছি, তারপর ছবি তুইলা ফেসবুকে বীরত্বব্যঞ্জক পোস্ট দিছি, ভুনা কইরা খাইছি, পাখির মাংস ভুনা, মজা।

এদিকে এই বাচ্চাগুলা অপেক্ষা কইরা আছে, ক্ষিদা লাগছে, খাবার নিয়া মা আসতেছে, পাখিদের ভাষায় নিজেরা হয়তো তারা বলাবলি করছে, এইতো এক্ষনি মা আইসা পড়বো।
তারপর একদিন গেছে, দুইদিন গেছে, মা আসেনাই, আস্তে আস্তে ক্ষিদায় একটু একটু কইরা মইরা তারা শুখায়া গ্যাছে, আহারে !

পাখিরা কি কান্দে ? একজন মরার পরে বাকি দুইজন কি কানছে ? কার জন্যে কানছে ? মরার জন্যে, নিজের জন্যে, মার জন্যে ? মা যদি এখনো আসতো, আশা কইরা থাকেনাই নাকি তারা ?

আল্লাহ ভালো জানে, আপ্নের আমার জানার দরকার নাই।
একটা ছবি দেইখা খামাখা এগুলা ভাবি ক্যান !
আসেন এইবার জব্বর কইরা একটা ফাদ পাতি, শীতকালে আবার পাখির মাংস বেশি মজা লাগে। হেহে !
Copyright: Page: দেখ মামা

27/01/2020
See how I can get your project done on Upwork 25/01/2020

See how I can get your project done on Upwork Hey there, my name is Jesan Uddin. I am an Efficient, Greatly Detail-oriented Data Entry Specialist with an administrative background. I am a full-time freelancer and have 3+ years of experience in various kinds of web research and data entry projects. Each Project provides 100% quality service with...

আইসিটি ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়: প্রতিমন্ত্রী 22/01/2020

আইসিটি ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়: প্রতিমন্ত্রী সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, বাংলাদেশের ছয় লাখ ফ্রিল্...

21/01/2020
21/01/2020
14/01/2020

3 Years...........RUNNING...........

Photos from Jesan Uddin's post 14/01/2020

Take a look at the playing XIs for the first Paytm . For Australia.

media.giphy.com 13/01/2020

media.giphy.com

13/01/2020

THE BEST MARKETING STRATEGY EVER: CARE.

11/01/2020

শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে আজ

Want your business to be the top-listed Advertising & Marketing Company in Jessore?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


Jessore
7420

Other Jessore advertising & marketing companies (show all)
Supre Marketing Supre Marketing
C-17, Newmarket
Jessore, 7400

We are providing all your Business needs in one place. We have SEO, SEM, SMM and WP Development Team.

Jami's Digital Marketing Jami's Digital Marketing
Jessore, 7230

💠Digital Marketing expert🔘SEO Consultant 🌐Social media manager👉SMM Expert Google ads specialist✴️

Md Rakibul Hasan Md Rakibul Hasan
Jessore
Jessore

Welcome to my page.

Grow Digital Marketing Grow Digital Marketing
Jessore, 7400

No #1 professional digital marketing agency available to help websites achieve a higher ranking 🎯🎯

Nasib Digital  Agency Nasib Digital Agency
Barandi Molla Para Amtola
Jessore

�Social Media Management �Music Promotion �Ads Campaign �SEO Expert �Youtube SEO �Spotify Create & Promotion �DM For Grow Your Business�

Ami parbo Ami parbo
Monirampur Jashore
Jessore

Forsage io তে কাজ করতে চাইলে 01949874994 এই নাম্বারে Whatsapp/Telegram এ মেসেজ দেন

3-Star-Boost Agency 3-Star-Boost Agency
Sheikh Hasina Software Technology Park
Jessore, 7400

বুস্ট করুন পণ্যের সেল বাড়ান। প্রচার ?

PAPPU Telecom PAPPU Telecom
Jessore
Jessore

Yeakub Khan Yeakub Khan
Jessore, 7431

SEO Service Provider

Korem Korem
10 Nile Raton Dhore Road
Jessore, 7400