Astha Bangladesh
আপনাদের প্রতিটি অর্ডার আমাদের কাছে আমানত। আমানত রক্ষা করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব!!
অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন +8801769927848 নাম্বারে।
আলহামদুলিল্লাহ!! মৌমাছি লিচুর ফুল থেকে নেকটার সংগ্রহ করছে।
এই সিজনের ফ্রেশ খাঁটি ২ কেজি লিচু ফুলের মধু পাচ্ছেন মাত্র ৯৫০ টাকায়। সাথে সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ১০০ টাকা।
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন। অথবা কল করুন:-
+8801769927848 নাম্বারে।
🟢 ইফতারের শরবতে চিনির পরিবর্তে মধু ব্যবহার করুন!!
চিনি একটি কেমিক্যাল জাতীয় খাবার। এটা অনেক ক্ষেত্রেই স্বাস্থের পক্ষে ক্ষতিকর। পক্ষান্তরে মধু আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত। মানব দেহের জন্য মধুতে রয়েছে শেফা। মধু আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা মধুর প্রশংসা করেছেন। মধু আপনার শরবতের স্বাধ বাড়িয়ে তুলবে।
তাই, আমরা চিনি কে না বলি❗ চিনির পরিবর্তে মধু গ্রহন করি।
খাঁটি মধু অর্ডার করতে মেসেজ দিন। অথবা কল করুন:-
01769-927848 নাম্বারে।
🟢মধুর উপকারিতা নিয়ে বিশেষ কিছু কথা:-
আল কোরআনে আছে- “আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেন: পর্বতে, গাছে ও উঁচু চালে বাড়ি তৈরী কর,এরপর সর্বপ্রকার ফল থেকে খাও এবং আপন পালনকর্তার উন্মুক্ত পথে চলো। তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চই এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে”। (সূরা নাহল, আয়াত: ৬৮ ও ৬৯)
প্রাচীনকাল থেকে মানুষ প্রাকৃতিক খাদ্য হিসেবে,মিষ্টি হিসেবে, চিকিৎসা ও সৌন্দর্য চর্চাসহ নানাভাবে মধুর ব্যবহার করে আসছে। শরীরের সুস্থতায় মধুর উপকারিতা অনেক। কিন্তু সব ধরণের মধু কি আপনার স্বাস্থ্য রক্ষায় ভূমিকা রাখতে সক্ষম?
অবশ্যই নয়! এই জন্য চাই খাঁটি মধু। কিন্তু খাঁটি মধু কোথায় পাবেন এটাও একটা মহা চিন্তার বিষয়। আপনাদের এই চিন্তা দূর করতে বাংলাদেশের নিরাপদ খাবারের নির্ভরযোগ্য অনলাইন শপ Astha Bangladesh আছে আপনার পাশে।
সুন্দরবনের মধু সহ বিভিন্ন প্রকারের খাঁটি মধু পেতে আজই অর্ডার করুন নিশ্চিন্তে।
💚 ধন্যবাদ 💚
🟢 শারীরিক শক্তি বাড়িয়ে তুলতে অর্ডার করুন এখনই। অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন:- +8801769927848 নাম্বারে।
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে Astha Bangladesh এর প্রিমিয়াম কোয়ালিটি মধুময় বাদামে চলছে ২০% ডিসকাউন্ট🔥🔥
✅ ৮৬০ টাকার মধুময় বাদাম এখন পাচ্ছেন মাত্র ৬৯০ টাকায়।
সাথে থাকছে প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে টাকা দেওয়ার সুবিধা। [শুধুমাত্র ডেলিভারি চার্জের টাকাটা অগ্রিম দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে]
[অফারটি সীমিত সময়ের জন্য]
কিছু কিছু কাস্টমার বুঝতে চাইনা, আমরা কেন ডেলিভারি চার্জ টা অগ্রিম নেই।
আমরা আমাদের কাস্টমারদের সম্পূর্ণ ক্যাশঅন ডেলিভারিতে প্রোডাক্ট পাঠাই। অর্থাৎ, প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে দেখে পছন্দ হলে নিয়ে টাকা পরিশোধ করবে, আর পছন্দ না হলে আমাদের প্রোডাক্ট আমাদের ফেরত দিবে। এক টাকাও দেওয়া লাগবে না।
এখন কাস্টমার যেটা বলতে চাই সেটা হলো:-
আপনি যখন সম্পূর্ণ টাকা প্রোডাক্ট পৌঁছানোর পর নিবেন তাহলে এই ডেলিভারি চার্জ টা অগ্রিম নেওয়ার কি দরকার?
আসলে ভাই, অনেক ফালতু লোক আছে যারা ইনবক্সে মেসেজ দিয়েই অর্ডার করে দেয়। ২ দিন পর যখন প্রোডাক্ট টা তার এলাকায় পৌছায়, তখন ডেলিভারি বয় তাকে ফোন দিয়ে প্রোডাক্ট রিসিভ করতে বললে সে তখন প্রোডাক্ট রিসিভ করতে চাই না। তখন আর কি করা! আমাদের প্রোডাক্ট আমাদের আবার ফেরত আনতে হয়।
কিন্তু ডেলিভারি চার্জ টা কাস্টমার যখন অগ্রিম পেমেন্ট করে দেয় তখন কাস্টমারেরও একটা দায়িত্ব থাকে। কাস্টমার তখন প্রোডাক্ট রিসিভও করে তার নিজ দায়িত্বে। প্রোডাক্ট রিসিভ করে যদি দেখে প্রোডাক্ট তার পছন্দ হয়নি, তাহলে সাথে সাথে রিটার্ন করতে পারবে এক টাকাও খরচ দেওয়া লাগবে না। সম্পূর্ণ খরচ আমরা বহন করবো। আর প্রোডাক্ট ভালো মনে হলে নিবে। এক্ষেত্রে বিক্রেতা এবং কাস্টমার উভয়েরই সুবিধা। আর এটাই তো নিয়ম!!
কিন্তু এতো কিছু বুঝিয়ে বলার পরও কিছু ঘাড়ত্যাড়া লোক বুঝতে চাই না। দুঃখ বলি কারে!🥲
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আস্থার প্রিমিয়াম কোয়ালিটি মধুময় বাদামের উপর চলছে 20% ডিসকাউন্ট‼️ ১ হাজার টাকার মধুময় বাদাম এখন পাচ্ছেন মাত্র ৮০০ টাকায়!!
অফারটি লুফে নিতে অর্ডার করুন এখন!
পবিত্র মাহে রমাদান উপলক্ষে Astha Bangladesh এর প্রিমিয়াম কোয়ালিটি হানি নাটস এ চলছে ২০% মূল্য ছাড়। অফারটি লুফে নিতে অর্ডার করুন এখনই!!
বাদাম খেতে পছন্দ করেন যারা, তাদের কাছে পরিচিত নাম হলো আখরোট। তবে ফ্যাট আছে মনে করে অনেকে এই বাদাম এড়িয়ে চলেন। আসলে কিন্তু তা নয়। এতে থাকা ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, প্রোটিন ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড নানাভাবে শরীরের উপকার করে থাকে।
আখরোট খেলে তা ক্যান্সার, হৃদরোগ সারানোর পাশাপাশি সাহায্য করে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ঠিক রাখতেও। কালো কিংবা বাদামি- দুই ধরনের আখরোটই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। জেনে নিন নিয়মিত আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে-
🔰হৃদযন্ত্র ভালো রাখে:
সুস্থ থাকার জন্য হৃদযন্ত্র বা হার্ট ভালো রাখার বিকল্প নেই। আর আপনাকে এই কাজে সাহায্য করতে পারে আখরোট। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য উপকারী। আপনি যদি প্রতিদিন কয়েকটি করে আখরোট খান তবে তা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে। এটি আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের বাড়াতে সাহায্য করে। তাই হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে নিয়মিত আখরোট খান।
🔰মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে:
আখরোট দেখতে কিন্তু অনেকটা আমাদের মস্তিষ্কের আকৃতির মতো। এই বাদাম আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশেও সাহায্য করে। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এই কাজে ভূমিকা রাখে। তাই মস্তিষ্কের বিকাশে নিয়মিত আখরোট খেতে পারেন।
🔰ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়:
মরণঘাতি রোগ ক্যান্সার থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে আখরোট। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, পলিফেনলস এবং ইউরোলিথিন অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। তাই স্তন, কোলন এবং প্রোস্টেট রোধে বড় ভূমিকা রাখে আখরোট। আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যান্সার রিসার্চ জানিয়েছে আখরোট খেলে তা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
🔰হাড় শক্ত করে:
হাড়ের দুর্বলতা দেখা দিলে সতর্ক হোন। কারণ সেখান থেকে দেখা দিতে পারে আরও অনেক সমস্যা। হাড় ভালো রাখতে নিয়মিত আখরোট খান। এতে আছে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড নামে একটি প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হাড়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে আখরোটে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডও হাড় ভালো রাখে।
🔰গর্ভাবস্থায় উপকারী:
গর্ভবতী নারীর জন্য প্রতিদিন আখরোট খাওয়া উপকারী। আখরোটে আছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যেমন ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন এবং থিয়ামিন। এগুলো হবু মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আখরোটে থাকা ফলিক এসিড গর্ভবতী ও অনাগত সন্তানের জন্য উপকারী।
🔰রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী না হলে যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে যায়। করোনা মহামারির এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর প্রতি আমরা একটু হলেও মনোযোগী হয়েছি। এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আখরোট। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক রাখে। আখরোটে আছে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ যেমন তামা এবং ভিটামিন বি সিক্স যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
🔰ভালো ঘুমের জন্য:
অনিদ্রার সমস্যা থাকলে আখরোট রাখুন খাবারের তালিকায়। এতে থাকা মেলাটোনিন ভালো ঘুমের জন্য সহায়ক। আখরোটে উপস্থিত ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তচাপকে কম রাখে এবং স্ট্রেস উপশম করে।
আখরোট, মধু কিংবা মধুময় বাদাম অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন:-
+8801769927848 নাম্বারে।
তোহফায়ে রমাদানুল মুবারাক ❤️
দুধ ও মধু একসঙ্গে খেলে কী হয়?
দুধ শুধু একটি পানীয় নয়; এটি স্বাস্থ্য সুবিধার একটি পাওয়ার হাউস যা আমাদের শরীর জন্য বেশ উপকারী। দৈনিক এক গ্লাস দুধ পান করার অভ্যাস আপনাকে আরও বেশি সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। দুধের সঙ্গে কিছু উপকরণ মিশিয়ে খাওয়া স্বাস্থ্যকর। তার একটি হলো মধু। আপনি যদি নিয়মিত দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করেন তাহলে পাবেন বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
১. হাড় ভালো রাখে:-
শীতের ঠান্ডা আপনার হাড়ের জন্য কষ্টদায়ক হতে পারে, তবে ভয় পাবেন না। দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি করে, এটি হাড়ের শক্তির জন্য একটি কার্যকরী উপায়। হাড়ের সমস্যা বিদায় জানাতে নিয়মিত দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করুন।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:-
শীতের হাওয়া বইতে শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হতে শুরু করে। এসময় গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণভাবে কাজ করবে। দুধ প্রোটিন, জিঙ্ক, ভিটামিন ডি এবং এ দিয়ে পরিপূর্ণ। মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দুর্দান্ত। এই দুই উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে পান করুন।
৩. শক্তি জোগায়:-
মধুর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে শীতের অলসতা দূর করুন। এই দুই খাবারের জুটি পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে, আপনার শরীরকে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিনের সঠিক ডোজ পৌঁছে দেয়। আপনার এনার্জি লেভেল বাড়াতে এক কাপ মধু-দুধ দিয়ে দিনটি শুরু করুন।
৪. ত্বক উজ্জ্বল করে:-
শীতে ত্বকের সমস্যা হয়? মধু-দুধ আপনাকে এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের যাদু আপনার ত্বককে একটি স্বাস্থ্যকর রাখে। ফলে শীতকালীন ত্বকের সমস্যা থেকে দূর হয়। তাই এসময় ত্বক ভালো রাখার জন্য এই পানীয় আপনার খাবারের তালিকায় যোগ করে নিন।
৫. হজম শক্তি বাড়ায়:-
মধু-দুধ পান করে আপনার পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখুন। দুধের প্রোবায়োটিক বৈশিষ্ট্য মধুর মাইক্রোবিয়াল ম্যাজিকের সঙ্গে মিলে একটি সিম্ফনি তৈরি করে, যা স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে দেয় এবং পেটের বর্জ্যকে দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটির সমস্যাকে বিদায় জানাতে এই পানীয় নিয়মিত পান করুন।
খাঁটি মধু কিংবা মধুময় বাদাম অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন:- +880 1769927848
আলহামদুলিল্লাহ! মধু আল্লাহ তায়ালার এক বিশেষ নেয়ামত।
অনেকেই আমাদের ইনবক্সে মেসেজ দিয়ে মধুময় বাদাম খেলে কি কি উপকার হয় সেটা জানতে চান। তাদের উদ্দেশ্যে আমরা বলতে চাই:- ভাই, এই মধুময় বাদামে থাকা প্রত্যেকটি উপাদন মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিটি উপাদানেরই রয়েছে আলাদা আলাদা গুণাগুণ।
এখন আসি মূল কথায়। মধুময় বাদাম খেতে যেমন সুস্বাদু একই সাথে উপকারী। মধুময় বাদামের পরীক্ষিত কিছু উপকারিতা:-
🔰 গর্ভবতি মা ও অপুষ্ট ব্যক্তির জন্য খুবই উপকারী।
🔰 এটা পুরুষের শুক্রাণু বৃদ্ধি করে, শারিরীক শক্তি বৃদ্ধি করে। বিশেষ সময়ে যারা দুর্বল তারা এটা খেতে পারেন অনেক উপকার পাবেন ইনশা-আল্লাহ।
🔰 বী-র্য ঘন করা, সুসাস্থ্য গঠন,শক্তির উৎস।
🔰 ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনের অভাব দূর।
🔰 গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর হবে, মুখে রুচি হবে।
🔰 পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় , হজম ও মেটাবলিজম ঠিক করে এটি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রনেও সহায়ক ও মাথা ঠান্ডা রাখে।
🔰 রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে এবং রক্ত প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে।
🔰 রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
🔰 চুল পড়া বন্ধ করে।
🔰 যারা রক্তাল্পতায় ভুগছেন তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
🔰 ত্বকের জন্য অ্যান্টিজেনিক উপাদান হিসেবে কাজ করবে।
🔰 কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার, মাইগ্রেন এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
🔰 রক্তের শর্করা কমানো, হজমে সাহায্য, হার্টের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
🔰 ফাইবার ও প্রোটিন সরবরাহ করে।
🔰 হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস করে।
🔰 শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অতুলনীয়।
🔰 যারা শরীর ফিট রাখতে চান তাদের জন্য খুবই উপকারী।
🔰 চেহারায় লাবণ্য ধরে রাখতে খুবই কার্যকর।
🔰 ব্রণ প্রতিরোধ করে এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
🔰 অকাল বার্ধক্য রোধে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখে।
🔰 এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাট।
🔰 রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
🔰যাদের মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয় তাদের জন্যও খুবই উপকারী।
বিঃ দ্রঃ যাদের শরীরে বেশি সমস্যা তাদের ধৈর্য ধরে খেতে হবে (২-৩ মাসের মতো)।
ইনশাআল্লাহ 100% ভালো রেজাল্ট পাবেন।
অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা কল করুন +8801769927848 নাম্বারে।
কাঠবাদাম খেতে কমবেশি সবাই ভালোবাসে। তবে অনেকের ধারণা কাঠবাদাম ওজন বাড়িয়ে দেয়। আপনি জানেন কি, উল্টো ডায়েটে নিয়মিত কাঠবাদাম আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। কাঠবাদাম স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়ার জন্য অত্যন্ত চমৎকার একটি খাবার।
কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই বাদাম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমায়, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, রক্তস্বল্পতা দূর করে। এটি চুল ও ত্বকের জন্য ভালো। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন একমুঠো করে কাঠবাদাম খেলে এই উপকারগুলো পেতে সাহায্য করবে আপনাকে। কাঠবাদামের উপকারিতা:
🔰শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপকারী ফ্যাট উৎস হিসেবে কাঠবাদাম বিশেষ ভূমিকা রাখে।
🔰মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি।।
কাঠবাদামে থাকা পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। এই বাদামে থাকে মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি পুষ্টিগুণ রিবোফ্লাভিন ও এল ক্যারনিটিন। এই উপাদান দুটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি স্মৃতিভ্রম রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৪-৬ টি কাঠ বাদাম ভিজিয়ে খেলে মস্তিষ্কের কাজের উন্নতি ঘটে। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপকারী ফ্যাট উৎস হিসেবে কাঠবাদাম বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাড়ন্ত শিশুদের বুদ্ধি বিকাশের জন্য কাঠবাদাম অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। এছাড়া এতে আলঝেইমার হবার সম্ভাবনাও কম।
🔰ক্যানসার প্রতিরোধে।।
কাঠবাদাম কোলোন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি কোলনকে ভালো রাখতেও কাজ করে।
🔰বাদামের ফাইবার শরীরের জন্য উপকারী।
🔰হার্টের সুস্থতায় নিয়ম করে ভেজানো বাদাম খেলে হার্ট ভালো থাকে। কারণ কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপকারী উপাদান থাকে। যা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন-ই হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি অ্যার্টারিকে ক্ষতিকর প্রদাহের হাত থেকে সুরক্ষা দেয়। নিয়মিত বাদাম খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে এবং ৫০% হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
🔰ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে।
কাঠবাদাম ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় বলা হয়, খাবারের পর কাঠবাদাম খাওয়া ইনসুলিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
🔰কাঠবাদাম শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
🔰উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করে।
🔰ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়ক।
বাদাম খাওয়ার পর খিদে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে। বিপাকের হার বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।
🔰কাঠবাদাম কোলোন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
🔰কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে
কাঠবাদাম শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। প্রতিদিনের ডায়েটে বাদামের অন্তর্ভুক্ত করলে হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। আসলে বাদামে উপস্থিত বেশ কিছু কার্যকরী উপাদান শরীরে অন্দরে ভাল কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। এছাড়া বাদামে প্রচুর পরিমাণ মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, থাকে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিডও। কিন্তু কোনরকম ট্রান্স ফ্যাট থাকে না। ফলে হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকেরও আশঙ্কা কম থাকে।
🔰কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
🔰হাড় ও দাঁত ভালো রাখে
কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস, মিনারেল ও ভিটামিন হাড় ও দাঁতকে সুরক্ষা দেয়। ফসফরাস কেবল হাড় ও দাঁত কে মজবুত করে না বরং এটি অস্টিওপরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় রোগ প্রতিরোধও সাহায্য করে। হাড় ও দাঁতের সুস্বাস্থ্য ও স্থায়িত্বের ওপর ফসফরাস এর প্রভাব রয়েছে অনেকখানি। বয়স জনিত হাড় ও দাঁতের সমস্যার তৈরি হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতেও ফসফরাস বেশ কার্যকরী।
🔰পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়
বাদামে রয়েছে প্রায় ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট সহ ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি২, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষ প্রয়োজনে লাগে।
🔰কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়
বাদামের ফাইবার শরীরের জন্য উপকারী। আর্জিনিন এবং হেলদি ফ্যাটের সঙ্গে এই ফাইবারের উপস্থিতি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ রোগীদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। ফাইবারযুক্ত খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে।
🔰কোষের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
বাদামে থাকা প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন ই শরীরের প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে থাকা কোষের কর্মক্ষমতার বৃদ্ধি ঘটানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীরে যাতে কোনও ক্ষতের সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে বয়স বাড়লেও শরীরের উপর এর কোনও প্রভাব পরে না।
🔰শক্তি বাড়ায়:
প্রতিদিন একমুঠো কাঠবাদাম খাওয়া শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা ম্যাঙ্গানিজ, কপার ও রিবোফ্লাবিন শরীরে শক্তি জোগায়। এটি বিপাক প্রক্রিয়া ভালোভাবে হতেও সাহায্য করে।
🔰রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
কাঠবাদাম অ্যালকেলাইন সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ই রয়েছে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়।
খাঁটি মধু অথবা মধুময় বাদাম অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন:- 01620-526969 অথবা 0769927848 নাম্বারে।
রোজ পেস্তা খাওয়ার উপকারিতা:
আইসক্রিম হোক বা সন্দেশ, পেস্তা থাকলে স্বাদ হয়ে যায় দ্বিগুণ। পেস্তা এমনই এক সুস্বাদু বাদাম। কিন্তু এই পেস্তা নিয়ে রয়েছে অনেক ভুল ধারণাও।
অনেকেই ভাবেন পেস্তা খেলে মোটা হয়, পেট খারাপ হয়। আবার খোসা ছাড়ানোর ঝক্কিও নিতে চান না কেউ কেউ। অথচ পেস্তা যে ওজন কমাতে সাহায্য করে তাই নয়, পেস্তার রয়েছে অন্যান্য পুষ্টিগুণও। যে কারণে ডায়েটে পেস্তা রাখতে বলে থাকেন নিউট্রিশনিস্টরা। জেনে নিন পেস্তার কিছু স্বাস্থ্যগুণ:-
🔰পুষ্টিগুণ: ফাইবার, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন বি৬ ও পটাশিয়াম থাকার কারণে পেস্তা পুষ্টিগুণে ভরপুর এক খাবার।
পুষ্টিগুণ: ফাইবার, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন বি৬ ও পটাশিয়াম থাকার কারণে পেস্তা পুষ্টিগুণে ভরপুর এক খাবার।
🔰অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট: পেস্তার মধ্যে থাকে দুটি প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পলিফেনল ও টোকোফেরল। অন্যান্য বাদামের তুলনায় পেস্তায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মাত্রা বেশি থাকায় দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতেও উপকারি পেস্তা।
🔰ক্যালোরি ও প্রোটিন: পেস্তায় ক্যালোরির পরিমাণ যেমন কম, তেমনই এই বাদাম হাই-প্রোটিন সমৃদ্ধ। অন্যান্য বাদামের তুলনায় পেস্তায় অ্যামাইনো অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি।
🔰ওজন: এনার্জি জোগানোর পাশাপাশি যে কোনও বাদাম ওজন বশে রাখতেও সাহায্য করে। পেস্তারও রয়েছে এই গুণ।
ওজন: এনার্জি জোগানোর পাশাপাশি যে কোনও বাদাম ওজন বশে রাখতেও সাহায্য করে। পেস্তারও রয়েছে এই গুণ।
🔰পেট: পেস্তা খাদ্যনালীতে উপকারি ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফলে পেট পরিষ্কার থাকে।
পেট: পেস্তা খাদ্যনালীতে উপকারি ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফলে পেট পরিষ্কার থাকে।
🔰রক্ত চাপ: রোজ ডায়েটে পেস্তা থাকলে তা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পেস্তা রক্তে এইচডিএল বা গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে ও এলডিএল বা ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
🔰ডায়াবেটিস: পেস্তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রতি দিন ৫৬ গ্রাম পেস্তা খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা ২০-৩০ শতাংশ কম করতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস: পেস্তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রতি দিন ৫৬ গ্রাম পেস্তা খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা ২০-৩০ শতাংশ কম করতে সাহায্য করে।
🔰স্বাদ: খেতে অসাধারণ। তাই পেস্তা মন ভাল করে। স্যালাডে গার্নিশ করে, স্মুদি বানিয়ে বা পেস্তা আইসক্রিম খেলে স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মুডও ভাল হবে।
স্বাদ: খেতে অসাধারণ। তাই পেস্তা মন ভাল করে। স্যালাডে গার্নিশ করে, স্মুদি বানিয়ে বা পেস্তা আইসক্রিম খেলে স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মুডও ভাল হবে।
Astha Bangladesh
প্রশ্ন: মৌমাছি মধু তৈরি করে কীভাবে?
উত্তর: পৃথিবীর সবচেয়ে মিষ্টি খাদ্যের নাম করতেই চলে আসবে মধুর নাম। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে মধু তৈরির কৃতিত্ব পুরোটাই মৌমাছি নামের ছোট্ট একটা প্রাণীর। ফ্রুক্টোজ, গ্লুকোজ, পানি, তেল ও কিছু বিশেষ ধরনের এনজাইমের সংমিশ্রণে তৈরি হয় মধু, যা আসলে মৌমাছি কয়েক ধাপে সম্পন্ন করে।
প্রথম ধাপে কর্মী মৌমাছি মাঠে গিয়ে ফুলের মধুগ্রন্থি থেকে মধু সংগ্রহ করে। এই সংগৃহীত মধু তারা তাদের দেহের বিশেষ এক থলিতে জমা রাখে। মধু সংগ্রহ শেষে তারা মৌচাকে ফিরে যায়। কর্মী মৌমাছি তাদের সংগৃহীত ফুলের মধু মৌচাকে থাকা মৌমাছির মুখে দিয়ে দেয়।
এরপর মৌচাকের এই মৌমাছিগুলো ফুলের রসের সঙ্গে তাদের শরীর থেকে বেশ কয়েক ধরনের এনজাইম যোগ করে এবং মৌচাকে এই রস জমা করে রাখে। এভাবে বেশ কিছুদিন পর জমাকৃত এই বিশেষ রস গাঢ় মধুতে রূপান্তরিত হয়।
আমাদের এই মধুময় বাদাম কেন খাবেন?
🔰 গর্ভবতি মা ও অপুষ্ট ব্যক্তির জন্য খুবই উপকারী।
🔰 পুরুষের শুক্রাণু বৃদ্ধি করে, শারিরীক শক্তি বৃদ্ধি করে। বিশেষ সময়ে যারা দুর্বল তারা এটা খেতে পারেন অনেক উপকার পাবেন ইনশা-আল্লাহ।
🔰 বী-র্য ঘন করা, সুসাস্থ্য গঠন,শক্তির উৎস।
🔰 ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনের অভাব দূর।
🔰 গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর হবে, মুখে রুচি হবে।
🔰 পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় , হজম ও মেটাবলিজম ঠিক করে এটি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রনেও সহায়ক।
🔰 মাথা ঠান্ডা রাখে।
🔰 রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে এবং রক্ত প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে।
🔰 রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
🔰 চুল পড়া বন্ধ করে।
🔰 যারা রক্ত স্বল্পতায় ভুগছেন তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
🔰 ত্বকের জন্য অ্যান্টিজেনিক উপাদান হিসেবে কাজ করবে।
🔰 কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার, মাইগ্রেন এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
🔰 রক্তের শর্করা কমানো, হজমে সাহায্য, হার্টের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
🔰 ফাইবার ও প্রোটিন সরবরাহ করে।
🔰 হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা হ্রাস করে।
🔰 শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অতুলনীয়।
🔰 যারা শরীর ফিট রাখতে চান তাদের জন্য খুবই উপকারী।
🔰 চেহারায় লাবণ্য ধরে রাখতে খুবই কার্যকর।
🔰 ব্রণ প্রতিরোধ করে এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
🔰 অকাল বার্ধক্য রোধে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখে।
🔰 এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাট।
🔰 রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
🔰যাদের মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয় তাদের জন্যও খুবই উপকারী।
বিঃ দ্রঃ আপনাকে ধৈর্য্য ধরে খেতে থাকতে হবে ( যদি শরীরে বেশি সমস্যা থাকে ) ২-৩ মাসের মত।
ইনশাআল্লাহ 100% ভালো রেজাল্ট পাবেন।
পবিত্র শবে-বরাত উপলক্ষে সেদিন আমাদের সকল কার্যক্রম বন্ধ ছিলো। একারণে অনেক ভাইদের প্রোডাক্ট ডেলিভারি করতে অতিরিক্ত ১ দিন সময় বেশি লাগায় আমরা আপনাদের নিকট আন্তরিক ভাবে ক্ষমা প্রার্থী!!
বাদাম খেতে পছন্দ করেন যারা, তাদের কাছে পরিচিত নাম হলো আখরোট। তবে ফ্যাট আছে মনে করে অনেকে এই বাদাম এড়িয়ে চলেন। আসলে কিন্তু তা নয়। এতে থাকা ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, প্রোটিন ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড নানাভাবে শরীরের উপকার করে থাকে।
আখরোট খেলে তা ক্যান্সার, হৃদরোগ সারানোর পাশাপাশি সাহায্য করে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ঠিক রাখতেও। কালো কিংবা বাদামি- দুই ধরনের আখরোটই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। জেনে নিন নিয়মিত আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে-
🔰হৃদযন্ত্র ভালো রাখে:
সুস্থ থাকার জন্য হৃদযন্ত্র বা হার্ট ভালো রাখার বিকল্প নেই। আর আপনাকে এই কাজে সাহায্য করতে পারে আখরোট। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য উপকারী। আপনি যদি প্রতিদিন কয়েকটি করে আখরোট খান তবে তা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে। এটি আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের বাড়াতে সাহায্য করে। তাই হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে নিয়মিত আখরোট খান।
🔰মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে:
আখরোট দেখতে কিন্তু অনেকটা আমাদের মস্তিষ্কের আকৃতির মতো। এই বাদাম আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশেও সাহায্য করে। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এই কাজে ভূমিকা রাখে। তাই মস্তিষ্কের বিকাশে নিয়মিত আখরোট খেতে পারেন।
🔰ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়:
মরণঘাতি রোগ ক্যান্সার থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে আখরোট। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, পলিফেনলস এবং ইউরোলিথিন অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। তাই স্তন, কোলন এবং প্রোস্টেট রোধে বড় ভূমিকা রাখে আখরোট। আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যান্সার রিসার্চ জানিয়েছে আখরোট খেলে তা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
🔰হাড় শক্ত করে:
হাড়ের দুর্বলতা দেখা দিলে সতর্ক হোন। কারণ সেখান থেকে দেখা দিতে পারে আরও অনেক সমস্যা। হাড় ভালো রাখতে নিয়মিত আখরোট খান। এতে আছে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড নামে একটি প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হাড়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে আখরোটে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডও হাড় ভালো রাখে।
🔰গর্ভাবস্থায় উপকারী:
গর্ভবতী নারীর জন্য প্রতিদিন আখরোট খাওয়া উপকারী। আখরোটে আছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যেমন ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন এবং থিয়ামিন। এগুলো হবু মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আখরোটে থাকা ফলিক এসিড গর্ভবতী ও অনাগত সন্তানের জন্য উপকারী।
🔰রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী না হলে যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে যায়। করোনা মহামারির এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর প্রতি আমরা একটু হলেও মনোযোগী হয়েছি। এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আখরোট। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক রাখে। আখরোটে আছে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ যেমন তামা এবং ভিটামিন বি সিক্স যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
🔰ভালো ঘুমের জন্য:
অনিদ্রার সমস্যা থাকলে আখরোট রাখুন খাবারের তালিকায়। এতে থাকা মেলাটোনিন ভালো ঘুমের জন্য সহায়ক। আখরোটে উপস্থিত ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তচাপকে কম রাখে এবং স্ট্রেস উপশম করে।
কে না জানে, কিসমিস খুবই উপকারী। এটা শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে। কিসমিসে আছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। কিসমিস না-খেয়ে শুধু কিসমিসের পানি খেলেও ভিটামিন ও মিনারেল শরীরে প্রবেশ করে।
কিসমিসে আছে ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও অন্যান্য অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টির সমৃদ্ধ উৎস। যা আপনাকে শক্তি বৃদ্ধি করে। এবং আপনার চুল ও ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে।
এবার জানবেন কিসমিস খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায়।
সারা রাত কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকাল বেলা সেই পানি খান। আগেও বলেছি ভেজানো কিসমিসে থাকে আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার। হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কিসমিস ভেজা পানির ভূমিকা রয়েছে।
🔰ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ:
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিসমিস। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই ব্লাড প্রেসার বশে রাখে।
🔰রক্ত স্বল্পতা বা রক্ত শূন্যতা কমায়:
রক্ত স্বল্পতা বা রক্ত শূন্যতা কমাতে কিসমিস যথেষ্ট উপকারি। নিয়মিত কিসমিস খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। এছাড়াও এর মধ্যে আছে তামা যা রক্তে লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।
🔰হজমশক্তি বাড়ায়:
সুস্থ থাকার জন্য ভালো হজমশক্তি জরুরি। এক্ষেত্রে কিসমিস হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রোজ রাতে এক গ্লাস পানিতে কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেই কিসমিস খান। নিজেই তারপর তফাত খেয়াল করুন। দিন পনেরো পরেই ফলাফল বুঝতে পারবেন।
🔰রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
আপনি যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়াতে চান। তাহলে ভেজা কিসমিস ও তার পানি নিয়মিত খান। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
🔰বিষমুক্ত শরীর:
শরীরকে দূষণমুক্ত করতে কিসমিস খান নিয়মিত। চারিদিকের দূষণে আপনি যখন জেরবার তখন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিসমিস খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে। ভেজানো কিসমিসের পাশাপাশি কিসমিস ভেজানো পানিও খেতে পারেন।
🔰কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়:
নিয়মিত কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। আপনি যদি পেটের সমস্যায় নিয়মিত ভোগেন। তাহলে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ভেজানো কিসমিস খান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পান। তারা ওষুধের বদলে নিয়মিত কিসমিস খেয়ে দেখুন। শিগগিরেই সুফল পাবেন।
ঔষধি গুণ সম্পন্ন কালোজিরার রয়েছে দারুণ সব উপকারিতা। বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করতে পারে কালোজিরা ও এর তেল। এতে থাকা থাইমোকুইনন, নাইজেলেডিন ও আলফা-হেডেরিন নামের বায়োঅ্যাক্টিভ যৌগগুলো আমাদের সুস্থতায় ভূমিকা রাখে। উপকারী কালোজিরাতে রয়েছে ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। জেনে নিন কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে।
কালোজিরার রয়েছে অনেক গুণ।
কালোজিরায় থাকা উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, কালোজিরা খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে সাহায্য করে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় কালোজিরা।
বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে কালোজিরা।
কালোজিরায় থাকা সক্রিয় উপাদানগুলো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
নিয়মিত কালোজিরা খেলে ভালো থাকবে লিভার।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে কালোজিরা।
কালোজিরাতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার অস্বস্তি দূর করতে পারে এটি। আবার কালোজিরার তেল ইনহেলেশন অ্যালার্জির ক্ষেত্রেও কাজে দেয়।
কালোজিরায় থাকা ক্যালসিয়াম ও আয়রন হাড় শক্ত করতে ও রক্তে হিমোগ্লোবিন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
এক চা চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এছাড়া তুলসী পাতার রসের সঙ্গে মধু ও কালোজিরা মিশিয়ে খেলে গলা ব্যথা,জ্বর, সর্দি, কাশি কমে যায়।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কালোজিরাকে মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের ঔষধ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
তথ্য: হেলথলাইন ও এনডিটিভি
পুষ্টিগুণ ও উপাদেয়তার দিকটি বিবেচনা করে যদি আমরা খাবারের একটি তালিকা করি, সে তালিকার প্রথম সারিতেই থাকবে ‘মধু’র নাম। এটি শরীরের জন্য উপকারী। নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগবালাই থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এটি বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত।
মধুর উপাদান:
মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশমন্টোজ। আরও থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশএনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।
মধুর উপকারিতা:
🔰 শক্তি প্রদায়ী : মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
🔰 হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
🔰 কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
🔰 রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।
🔰 ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।
🔰 অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।
🔰 যৌন দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
🔰 প্রশান্তিদায়ক পানীয়: হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।
🔰 মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায়: মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় মধু ব্যবহৃত হয়। এটা দাঁতের ওপর ব্যবহার করলে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। দাঁতে পাথর জমাট বাঁধা রোধ করে এবং দাঁত পড়ে যাওয়াকে বিলম্বিত করে। মধু রক্তনালিকে সম্প্রসারিত করে দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য রক্ষা করে। যদি মুখের ঘায়ের জন্য গর্ত হয়, এটি সেই গর্ত ভরাট করতে সাহায্য করে এবং সেখানে পুঁজ জমতে দেয় না। মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।
🔰 পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।
🔰 তাপ উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।
🔰 পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।
🔰 দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
🔰 রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।
মধু উপকারী, তবে হতে হবে খাঁটি
মধু যেভাবে ওজন কমায়:-
🔰 ওজন কমাতে: মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে।
🔰 হজমে সহায়তা: মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয় এবং হজমে সহায়তা করে।
🔰 গলার স্বর: গলার স্বর সুন্দর ও মধুর করে।
🔰 তারুণ্য বজায় রাখতে: তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।
🔰 হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।
🔰 রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
🔰 আমাশয় ও পেটের পীড়া নিরাময়ে: পুরোনো আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের উপকার করে থাকে।
🔰 হাঁপানি রোধে: আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।
🔰 উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।
🔰 রক্ত পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।
🔰 রক্ত উৎপাদনে সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদানকে (আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট) অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।
🔰 হৃদ্রোগে: এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
🔰 রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
লেখক: প্রধান পুষ্টিবিদ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
7400
নিকুঞ্জ২, ঢালা খিলকেত, বাংলাদেশ
Jessore
Nahal Hani নাহল হানির সাথে থাকার জন্য সবাইক?
Khulna
Jessore
আসসালামু আলাইকুম আমার ভাই ও বোনেরা সবাই আমার পেজ টা 👉 ফলো দেবেন👉 শেয়ার করবেন।
Goribsha Road
Jessore, 7400
Welcome Our Kitchen. We served great food service in Jessore.
2nd Floor, Sayed Market, Pulerhat, Chanchara
Jessore, 7402
প্রাকৃতিক পণ্যের সমাহার নিয়ে কাজ করছ?