Dr. Mes-Bah-Ur Rahman MATS, Palbari, Jashore
Welcome to the best MATS institution in Jessore district, Dr. Mesbah-ur-Rahman MATS Institute Offici
The young society of Bangladesh needs to be made proficient in medical science so that they can be engaged in the health care of the poor and needy people of the country. Special need of medical assistant for the purpose of providing health services in medical science and medical institutions. Special needs in the health care of doctors or medical officers as well as deputy medical officers. In ev
মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং কোর্স (ম্যাটস)
জুন /২০২২ইং পরীক্ষার ফরম পুরনের নোটিশ।
2022-2023 শিক্ষাবর্ষে MATS & IHT ভর্তি বিজ্ঞাপন
আবেদন শুরুঃ ১৮-১২-২২
আবেদন শেষঃ১১-০১-২৩
ভর্তি পরিক্ষাঃ ২৭-০১-২৩
অনেক প্রতীক্ষার পর অবশেষে
ম্যাটস/আইএইচটি এর রেজাল্ট প্রকাশ হলো
রেজাল্ট জানতে যোগাযোগ করুন
01976803359
01719003642
ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং কোর্স (ম্যাটস)
জুন /২০২১ ইং পরীক্ষার ফরম পুরন এর সময় সূচী
CONGRATULATIONS 🥰
IHT & MATS এর ভর্তি পরিক্ষার আবেদনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ :
2021-2022 শিক্ষাবর্ষের IHT & MATS এর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ নির্ধারন
ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং কোর্স (ম্যাটস) ডিসেম্বর-২০২০ইং পরীক্ষার সময় সূচী
ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং কোর্স এর ডিসেম্বর /২০ইং পরীক্ষা নোটিশ।
ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল এ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং কোর্স (ম্যাটস) এর ডিসেম্বর /২০২০ইং পরীক্ষার ফরম পুরনের শেষ তারিখ ২১/১০/২০২১ইং
ভর্তি চলছে.... ভর্তি চলছে...
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে Diploma In Medical Assistant Training Course এ ভর্তির জন্য যোগাযোগ করুনঃ
ভর্তির যোগ্যতাঃ ২০১৬/২০১৭/২০১৮/২০১৯/২০২০ সালে SSC পাশকৃত বিজ্ঞান বিভাগ থেকে সর্বনিম্ন জিপিএ ২.৫০ প্রাপ্ত ( জীববিজ্ঞান)
ভর্তি ও ভর্তি তথ্যের জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
ডাঃ মেস-বাহ উর রহমান মেডিকেল এ্যাসিসট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল
মোবাইল: ০১৭১৯-০০৩৬৪২
পালবাড়ি মূর্তির মোড়, যশোর
ভর্তি চলছে, ভর্তি চলছে
শিরিন রহমান নার্সিং ইনস্টিটিউট, পালবাড়ি, যশোর।
মোবাঃ +8801719003642
আগামী ১১ই সেপ্টেম্বর/২১ তারিখ থেকে হোস্টেল খুলে দেয়া হবে।
এবং আগামী ১৩ ই সেপ্টেম্বর/২১ তারিখ হতে স্বাস্থ্য বিধি মেনে স-শরীরে ক্লাস শুরু হবে।
- কলেজ কর্তৃপক্ষ
#ব্রেকিংনিউজ
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে MATS এবং IHT তে ভর্তির ফলাফল প্রকাশের অনুমোদন দিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
#বিঃদ্রঃ উক্ত শিক্ষাবর্ষে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা ব্যতীত SSC ফলাফলের উপর ভর্তি ফলাফল হবে।
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কোর্সে অনলাইনে আবেদনের নির্দেশনা।
**মেডিকেল-বিশ্ববিদ্যালয়-বিদেশগামী শিক্ষার্থী এবং পুলিশের জন্য টিকার নিবন্ধন খোলা রয়েছে
বাংলাদেশে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস শনাক্ত হওয়ার খবরঃ
-------------------------
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন দেশে এমন অন্তত দুজনের শরীরে ‘ #ব্ল্যাকফাঙ্গাস’ শনাক্ত হয়েছে। সম্প্রতি ভারতে বিরল ছত্রাকজনিত এই রোগটি ছড়িয়ে পড়ার পর বাংলাদেশে এ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে দুজন আক্রান্ত হওয়ার কথা জানা গেল।
চলতি মাসে রাজধানীর বারডেম জেনারেল হাসপাতাল থেকে তাদের শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস শনাক্ত করা হয়।
বারডেম হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানান, গত ৮ মে ৪৫ বছর বয়সী এক রোগীর শরীরে মিউকরমাইকোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়। এরপর গত ২৩ মে ৬০ বছর বয়সী আরেক জনের শরীরেও ছাত্রাকজনিত রোগটি শনাক্ত হয়।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানান, যাদের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল তাদের মিউকরমাইকোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
এ বিষয়ে বারডেম হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. লাভলি বাড়ৈ বলেন, ‘আমাদের ল্যাবে দুজনের শরীরে মিউকরমাইকোসিস শনাক্ত হয়েছে। আমরা তাদের চিকিৎসা দিচ্ছি এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছি।’
বারডেম হাসপাতালের ল্যাবরেটরিতে কোভিড-১৯ রোগীর শরীরে এবারই প্রথম ব্ল্যাক ফাঙ্গাস শনাক্ত হওয়ার কথা জানান তিনি।
‘আমরা সতর্কভাবে তাদের পর্যবেক্ষণ করছি’ উল্লেখ করে ডা. লাভলি বাড়ৈ বলেন, ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে অবস্থা গুরুতর হতে পারে। তাই, তাদের সতর্কভাবে চিকিৎসা দিতে হয়।’
তিনি আরও জানান, করোনা আক্রান্ত রোগীকে মাত্রা না বুঝে স্টেরয়েড দিলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে, যার ফলে রোগীর ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) মতে, মিউকরমাইসিটিস ছত্রাক থেকে মিউকরমাইকোসিস হয়ে থাকে। এটি বাতাসের চেয়ে মাটিতে এবং শীত ও বসন্তকালের চেয়ে গ্রীষ্ম ও শরৎকালে বেশি দেখা যায়। বেশিরভাগ মানুষই প্রতিদিন এই আণুবীক্ষণিক ছত্রাকের স্পোরের সংস্পর্শে আসে। সুতরাং এই মিউকরমাইসিটিসের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব।
তবে, বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে এই ছত্রাক ক্ষতিকর নয়। যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে তাদের শরীরে মিউকরমাইসিটিসের স্পোর প্রবেশ করলে ফুসফুস ও সাইনাস আক্রান্ত হতে পারে। যা পরে শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে পড়ে।
সিডিসি’র মতে, এই বিরল ছত্রাকে আক্রান্তদের মৃত্যুহার ৫০ শতাংশ। তবে, ৯২৯টি ঘটনা নিয়ে করা ২০০৫ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে মৃত্যুহার ৫৪ শতাংশ।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সব বয়সী মানুষের এই ছত্রাকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি না থাকায় এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার তেমন কিছু নেই।
তারা আরও জানান, কোভিড-১৯ ও ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগী, যারা স্টেরয়েড নিচ্ছেন, ক্যান্সার আক্রান্ত অথবা যারা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করেছেন, তারা সবচেয়ে বেশি ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় তাই নয়, কোভিড-১৯ চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধের কারণেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
ডা. লাভলি বাড়ৈ বলেন, ‘যখন একজন বয়স্ক ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তখন যথেচ্ছভাবে স্টেরয়েডের ব্যবহারের কারণেও তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে তিনি ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হতে পারেন।’
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস ভারতের স্বাস্থ্যখাতে নতুন হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা গত রোববার জানান, ব্ল্যাক ফাঙ্গাস প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় তারা খুব শিগগিরই একটি নীতিমালা তৈরি করবেন।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘কোভিড-১৯ প্রতিরোধে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজারি কমিটি কিছু সুপারিশ তৈরি করছে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের স্বাস্থ্যসেবা উপদেষ্টা কমিটিও এই রোগ প্রতিরোধে কিছু বিধিবিধান তৈরি করছে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণের চিকিৎসায় এগুলো খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।’
ডা. নাজমুল আরও জানান, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের কোনো অস্বাভাবিক সংক্রমণ শনাক্ত হয়নি।
তবে, ভারতে এখন পর্যন্ত ৭ হাজার ২০০ জনের শরীরে মিউকরমাইকোসিস শনাক্ত হয়েছে, তাদের মধ্যে ২১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে ভারতের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, যেসব কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় অতিরিক্ত স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ বাড়ছে।
ভারতের তামিলনাড়ু, গুজরাট, ওডিশা, রাজস্থান ও তেলেঙ্গানা- এই পাঁচ রাজ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে মহামারি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরিন বলেন, ‘রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা রোগীরা সবচেয়ে বেশি ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার রোগীরা ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হলে তাদের অবস্থা গুরুতর হতে পারে। তাই, তাদের সতর্কভাবে চিকিৎসা দেওয়া উচিত।’
সিডিসি’র গাইডলাইন বলছে, অ্যান্টি ফাঙ্গাল মেডিসিন ব্যবহার করে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস চিকিৎসা করা হয়। এসব ওষুধের বেশিরভাগই শিরা পথে দেওয়া হয়। ব্ল্যাক ফাঙ্গাস চিকিৎসায় সবচেয়ে প্রচলিত ওষুধের মধ্যে আছে অ্যাম্ফোটেরিসিন বি। এই ওষুধটি সম্প্রতি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস চিকিৎসায় ব্যবহার করা হচ্ছে।
সেরে উঠতে রোগীকে ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত এই ওষুধ দিতে হতে পারে। তবে, কত তাড়াতাড়ি রোগ শনাক্ত ও চিকিৎসা আরম্ভ করা হয়েছে তার ওপরও এটা নির্ভর করে।
সম্প্রতিকালে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রায় ক্ষেত্রেই অস্ত্রোপচার করে রোগীর ছত্রাক আক্রান্ত কোষ ফেলে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এতে কিছু রোগী তাদের ওপরের চোয়াল ও চোখ হারিয়ে থাকেন।
Source : The Daily Star
ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনোলজি (IHT) কোর্সের
জানুয়ারী/২০ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে আগামী ২৫/০৫/২১ ইং।
ফলাফল পেতে ভিজিট করুন:
https://www.smfb.edu.bd/
This International Nurses Day, we thank the nurses for leading the fight against COVID-19 and for all their sacrifices and efforts to save lives. ❤️🥀
☞কোভিড ১৯ প্যান্ডেমিকে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে এসেছে। শুধুমাত্র গতকালকেই ভারতে করোনা রোগীর সংখ্যা একদিনেই তিন লক্ষ ছাড়িয়েছে 😥
➤চিকিৎসা পাচ্ছেন না অনেকেই
➤জীবন্ত মানুষগুলো মুহূর্তের মধ্যেই লাশ হয়ে যাচ্ছে 😥
➤মসজিদগুলোকে কোভিড ইউনিট হিসেবে তৈরী করা হচ্ছে
➤শ্মশানে ও কবরস্থানে লাশের সারি দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে 😥
সব দেশের,
সব জাতের,
সব ভাষার,
সব বর্ণের,
সব ধর্মের,
সকল মানুষের কান্নার রঙ একই রকমের,
প্রিয়জন হারানোর ব্যাথার অনুভব একই রকম
যার চলে যায় সেই বুঝে হায় বিচ্ছেদে কি যন্ত্রণা 😥😥
☞এই পর্যায়ে ভারতে নতুন ধরনের #ডাবল_মিউট্যান্ট' করোনা ভাইরাস আক্রমণ করেছে ।
এ ধরনের ভাইরাসে দুইটি মিউটেশন বা ডিএনএ পরিবর্তনের দুই ধরনের ক্ষমতা থাকে, যা শরীরের সাধারণ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে অনায়াসেই পাশ কাটিয়ে আক্রমণ করতে পারে এবং রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দেয় ।
☞ভারতের একেকটা নামকরা হাসপাতালগুলোতেও অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারছে না কেউই ঠিকঠাক।
কবরস্থানে জায়গা নেই । গণকবর দিয়ে শেষমেষ স্থানও ফুরিয়ে গেছে। শশ্মানে মৃতদেহ পোড়াতে পোড়াতে মানুষ হিমশিম খাচ্ছে ।
সারি সারি লাশ সাজিয়ে রেখে মানুষ হতবাক হয়ে আছে - এদের শেষ ঠিকানা কোথায়, কি হতে যাচ্ছে সামনে 😥
ভারত প্রতিবেশি দেশ হিসেবে আমরা যে একটা 'রেড জোন এরিয়ায় ' আছি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না ।
আজ থেকে শপিং মল খুলে দিচ্ছে। হয়তোবা লকডাউন খুলে যাবে।
আমরা একটু সতর্ক হই ।
রমজানের উসিলায় আল্লাহ আমাদের উপর রহমত বর্ষণ করুক,
☞☞ঈদের জন্য রঙিন পোশাক কিনতে গিয়ে শেষমেশ এক বর্ণহীন সাদা পোশাকে আমাদের যেনো চলে যেতে না হয় 😥
#মাস্ক_পড়ুন_সচেতন_থাকুন
#ওহে_পবিত্র_মাহে_রমজান
রমজান মোবারক
ঘরে বসে নববর্ষ উদযাপন করুন, নিরাপদে থাকুন।
103
রোগী এসে আপনাকে কখনোই জিজ্ঞাস করবে না, Define Pharmacology. Name the branches of pharmacology!
রোগী এসে বরং বলবে, আমার কাঁশির সাথে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। তখন আপনাকে montelukast গ্রুপের ঔষধের সাথে আরও কিছু স্পেসিফিক ট্রিটমেন্ট দিতে হবে সিম্পটম অনুযায়ী।
তাহলে আপনাকে 1st Year, 2nd Year, 3rd Year এ এতো কিছু পড়তে হয় কেন? কখনো ভেবে দেখেছেন যেটা পড়ছেন সেটা কি সরাসরি চিকিৎসা দেওয়ার কাজে লাগছে? এই যে ধরুন, Define Primary Health Care (PHC). What are the components and principles of Primary Health Care? কখনো ভেবে দেখেছেন এসব এতো এতো একগাদা প্রশ্ন মুখস্থ করে সেটা কি রোগী দেখার কোনো কাজে লাগছে সরাসরি?
লাগছে না। তবে পড়তে হবে কেন? একটা কনসেপ্ট বা ধারনা নেওয়ার জন্য। এতটুকুই। এর বাইরে সরাসরি কোনো চিকিৎসার কাজে এগুলো লাগে না। এসব প্রশ্নের অনেক কিছুই আপনার সারাজীবনে আর কখনোই কোনো কাজে লাগবে না একমাত্র পরীক্ষায় পাশ করার জন্য ছাড়া!
দুই জন স্টুডেন্ট। একজন 1st Year, 2nd Year, 3rd Year এ বইয়ের সব পড়ে বিশাল জ্ঞান অর্জন করলো ( যদিও এই জ্ঞান পরবর্তী কর্মজীবনে কাজে লাগে না খুব একটা) কিন্তু ইন্টার্নীর সময় গিয়ে ফাঁকি মারলো।
আরেকজন স্টুডেন্ট 1st Year, 2nd Year, 3rd Year এ জাস্ট পাশ করার জন্য যতটুকু পড়লে হয় ততটুকুই পড়লো এবং পাশ করে গেল কোনো মতে। কিন্তু ইন্টার্নীর সময় খুব মনোযোগ দিয়ে হাতের কাজগুলো সব শিখে নিলো, ঔষধের ব্যবহার এবং চিকিৎসার বিষয়গুলো সব জেনে নিলো যেগুলো প্র্যাকটিক্যালি কাজে লাগে। আসলে প্র্যাকটিক্যাল এইসব বিষয়গুলো কেবলমাত্র ইন্টার্নীর সময়ই শেখানো হয় হাতে কলমে, অন্য সময় না।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কে পরবর্তী কর্মজীবনে ভালো করবে? যে ইন্টার্নীর সময় সবকিছু হাতে কলমে শিখে নিলো সে নাকি যে 1st Year, 2nd Year, 3rd Year এ বইয়ের সবকিছু পড়ে বিশাল বিদ্যাসাগর হয়ে গেল কিন্তু পরবর্তীতে ইন্টার্নীর সময় ফাঁকিবাজি করলো সে? আমি গত ৪ বছর ধরে বহু স্টুডেন্ট দেখেছি, এদের মধ্যে অনেকেই 1st Year, 2nd Year, 3rd Year এ অনেক ভালো পড়াশোনা করেছিলো কিন্তু ইন্টার্নীর সময় ফাঁকি মারার কারণে একদম শেষ হয়ে গেছে। ঐ বেশি পড়াটা কোনোই কাজে আসেনি।
আবার ইন্টার্নীর সময় স্যারদের সাথে সুসম্পর্ক রেখে সঠিক সময়ে সঠিক জিনিসটি শিখে নিয়ে এখন খুব ভালো পজিশনে আছে এমন স্টুডেন্টও দেখেছি। আসলে কাজের জিনিসটি শেখাটাই আসল কথা।
ইন্টার্নীর সময় প্রাকটিক্যাল জিনিসগুলোই শিখানো হয় যা সারাজীবন কাজে লাগে। Define Pharmacology. Name the branch of pharmacology এইসব আর পরবর্তী কর্মজীবনে কখনোই কাজে লাগে না। কখনো কোনো রোগী এসে আপনাকে এসব জিজ্ঞাসও করবে না!
আমি বাস্তব কথাটাই আজ শেয়ার করলাম। যা লাগে তাই পড়বেন, শিখবেন, মনে রাখবেন এবং পারবেন। সেটাই অনেক কিছু।
- Dr. Shahneem's - ডা. শাহনিম'স
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the university
Address
7400
MAIT/Jashore
Jessore
Muslim Aid Institute of Technology has been working tirelessly to expand technical education and provide practical education. Under the Bangladesh Technical Education Board.
Natunhat, Sadar, Jashore
Jessore, 7400
Come for knowledge, go back for welfare.
Jashore University Of Science & Technology
Jessore, 7408
Welcome to the Dept. of Physiotherapy & Rehabilitation, Jashore University of Science & Technology.