Bayzid SB
Nearby public figures
Rajarhat
Benapole
Paikgacha, Khulna
7400
Chuadanga
7431
Rajghat
7440
নড়াইল
হারিয়ে গেছে বহু অদেখা প্রাপ্তি;
আপনার আগমন হোক প্রতিপদে তৃপ্তি"!💜
ইরাকের স|দ্দ|ম হোসেইন ইসর|[য়[ল মাত্র ৪৮টি ক্ষেপণ|স্ত্র নিক্ষেপ করেছিলেন এতে ইহুদি নি*হত হয় প্রায় ২ লাখেরও বেশি। কিন্তু প্রযুক্তির সেরা সময়ে এসে ইর|ন ৩০০টি ক্ষেপণ|স্ত্র নিক্ষেপ করেছে যাতে একটি ইহুদি মশাও ম|র| য|য়নি। অন্যদিকে এই নাটক দেখে বাঙ্গালী পড়ায় হৈচৈ লেগে গেছে।
যারা আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তারা আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়ার চেষ্টা করে।সিজদায় নত হয়।আল্লাহর দেখানো পথ অনুসরণ করেন।
জন্মের ৫০হাজার বছর আগে জিকিক নির্ধারণ করা।হালালের পেছনে ছুটুন।হারাম কাজ পরিত্যাগ করুন।তবেই প্রকৃত সফলতা মিলবে।অন্যথায়,
বিপর্যয় অনিবার্য
৫-২-২৩
রবিবার
আঁধার যখন ঘনায় আকাশ তলে — আবছা আলোর আবেশ লাগে যে ঘাসে; নতুন সূর্য খিলখিলিয়ে ওঠে — সোহাগ আদরে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে!
এই ধোঁকাময় জীবনে মৃত্যু তুমিই চিরন্তন সত্য...💔
'কখনোই আমার না হওয়া' জিনিসের প্রতিই
মানুষের যত টান, যত আকর্ষণ!
খুব ছোটবেলা— আকাশ ছুঁতে চাইতাম।
বুঝতে শেখার বয়সে এসে জেনেছি ;
আকাশ অস্পৃশ্য, তাকে কখনো ছোঁয়া যায় না।
তবে চাইলে— নিজেই আকাশ হওয়া যায়।
সেই থেকে আকাশ হবার অপেক্ষায় দিন গুনছি।
আমিও একদিন আকাশ হবো,
কারো সবটুকু দুঃখবোধ জমিয়ে রাখা আকাশ।
আমি তো একা থাকি!
একা ঘর;রাত নামলেই কবর!,
ঘুমের ভেতর যদি মৃত্যু এসে ফিরে !
জীবন কে ডেকে দেবার মতো কেউ নাই।
🖤🥀জীবন জুড়ে অজস্র শোক
অচিন কিছু দুঃখ থাকুক,
এই শহরের মানুষগুলোর
আকাশ দেখার অসুখ থাকুক।
এই বিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা করো।
সূরা আলে ইমরান: ১৯১
আমাদের সবার কিছু দুঃখ থাকে। কোন দুঃখ প্রকাশ পায় । আর কোন কোনটা খুব ব্যক্তিগত সম্পত্তি হয়ে রয়ে যায় আজীবন...
কৈশোরে হারিয়ে ফেলা ___ দুঃখ, যৌবনে ক্রমাগত দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে নিজেকে হারিয়ে ফেলার দুঃখ, বার্ধক্যে ইট-পাথরের শহরে বসে কত দশক আগের হারিয়ে ফেলা সেই ধানক্ষেত, বাড়ির পাশের নদী কিংবা জোসনার আলোয় হেঁটে যাবার সেই আইল-টাকে হারিয়ে ফেলার দুঃখ...
আমাদের সবার কিছু যাত্রা থাকে। কারো কারো শেষ হয় যাত্রা, পৌঁছায় গন্তব্যে। কেউ কেউ শুধু ছুটতেই থাকে দিকবিদিক...
মেইন লাইন থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলা হারাম ও অবৈধ কাজ - শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিঃ
শীতকালের জনপ্রিয় খেলা ব্যাডমিন্টন। প্রায় ২০০০ বছর আগে ঈসা (আ.)-এর জন্মের সময়ে প্রাচীন গ্রিসে এক বিশেষ ধরনের খেলার প্রচলন ছিল, যাতে প্রাচীন গ্রিকরা শাটলকক ব্যবহার করত। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এ খেলাটি পরবর্তী সময়ে পূর্বদিকের দেশগুলোর অধিবাসীরা পছন্দ করেন ও খেলা শুরু করেন। কালক্রমে এই ক্রীড়া রীতিটি পূর্বদিকের ব্রিটিশ, ভারত, চীন ও থাইল্যান্ডে ছড়িয়ে পড়ে।
উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে, ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ সেনা অফিসাররা এই খেলা উদ্ভাবন করেন। তাঁরা ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী খেলা ব্যাটলডোর ও শাটলককে একটি নেট যুক্ত করে এই খেলা চালু করেছিলেন। ব্রিটিশ গ্যারিসন নগরী পুনরায় এই খেলা বিশেষ জনপ্রিয় ছিল বলে এই খেলার অপর নাম পুনাই। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এই খেলা ইংল্যান্ডে ব্যাপক প্রচার পায়।বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও খেলাটি বেশ জনপ্রিয়। শীতকাল এলেই বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় এই খেলার আয়োজন করা হয়। যদি কেউ এই খেলাটি জুয়ার উদ্দেশ্যে না খেলে থাকেন তবে শুধু শরীরচর্চার উদ্দেশ্যে এই খেলা খেলাতে ইসলামী কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। শরীরচর্চার উদ্দেশ্যে খেলাধুলা (যা মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ভুলিয়ে দেয় না) ইসলামে বৈধ। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু : ২৬৬২, ইমদাদুল আহকাম : ৪/৩৬৯)। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেকে এই খেলাটি সেভেনআপ, পেপসি ইত্যাদির বাজিতে খেলে। বিষয়টি খালি চোখে অনেক হালকা মনে হলেও, মূলত এটি জুয়া। জুয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। শরীয়তের দৃষ্টিতে খেলাধুলা জায়েজ হওয়ার জন্য শর্ত হলো, তাতে কোনো অনৈসলামিক কার্যকলাপ থাকতে পারবে না। (ফাতাওয়ায়ে রহিমিয়া : ৭/২৭৭)অন্যের বিদ্যুৎ ব্যবহার করে খেলা যাবে?
বেশির ভাগ মানুষ ব্যাডমিন্টন খেলেন রাতের বেলায়। যার জন্য বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। যার জোগান দেওয়া হয়, আশপাশের কোনো বাসা-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা সরাসরি সরকারি লাইন থেকে। কারো ব্যক্তিগত বিদ্যুৎ ব্যবহার করে ব্যাডমিন্টন খেলতে চাইলে অবশ্যই তার অনুমতি নিতে হবে। তা না হলে সেই বিদ্যুৎ ব্যবহার করা জায়েজ হবে না। কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে চাইলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ১১/১৪০, আদ্দুররুল মুখতার : ৬/২০০)
সরাসরি সরকারি লাইন থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহার
সরাসরি সরকারি লাইন থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলা আইনত দণ্ডনীয়। সরকারি আইন অনুযায়ী এভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্রে তিন বছরের কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। (ডিপিডিসি)তা ছাড়া এটি বিদ্যুৎ চুরির শামিল। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে নবী (সা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, চোরের ওপর আল্লাহর অভিশাপ হোক, যখন সে একটি হেলমেট চুরি করে এবং এ জন্য তার হাত কাটা হয় এবং সে একটি রশি চুরি করে এ জন্য তার হাত কাটা হয়।
আমাশ (রহ.) বলেন, তারা মনে করত যে হেলমেট লোহার হতে হবে আর রশির ব্যাপারে তারা ধারণা করত তা কয়েক দিরহামের সমমূল্যের হবে। (বুখারি, হাদিস : ৬৭৮৩)। অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে যে রাসুল (সা.) বলেন, মুমিন চুরি করার সময় ঈমানদার থাকে না। (মুসলিম, হাদিস : ১০৬)।
উল্লেখ্য, মানুষ কারো ব্যক্তিগত সম্পদ চুরি করলে, সে একজনের হক নষ্ট করল। কিন্তু কেউ যদি জাতীয় সম্পদ চুরি করে, সে গোটা জাতির হক নষ্ট করল, যা অত্যন্ত ভয়াবহ অপরাধ।
শীতের দিনে ব্যাডমিন্টন খেলার জন্য কারেন্টের খাম্বা থেকে অবৈধভাবে লাইন ব্যবহার করা জায়েজ নয়।দেশের সকল জনগনের হক জড়িয়ে আছে এর সাথে।অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ করার পরিনামও খুব ভয়াবহ।
2:188 সূরা আল বাকারাহ
وَلَا تَأْكُلُوٓا أَمْوٰلَكُم بَيْنَكُم بِالْبٰطِلِ وَتُدْلُوا بِهَآ إِلَى الْحُكَّامِ لِتَأْكُلُوا فَرِيقًا مِّنْ أَمْوٰلِ النَّاسِ بِالْإِثْمِ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ
আর তোমরা নিজদের মধ্যে তোমাদের সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না এবং তা বিচারকদেরকে (ঘুষ হিসেবে) প্রদান করো না। যাতে মানুষের সম্পদের কোন অংশ পাপের মাধ্যমে জেনে বুঝে খেয়ে ফেলতে পার।
আর তোমরা অন্যায় ভাবে পরস্পরের মাল গ্রাস করো না এবং জানা সত্ত্বেও অসৎ উপায়ে লোকের মাল গ্রাস করার উদ্দেশে তা বিচারকের নিকট নিয়ে যেয়ো না।
১৮৮ নং আয়াতের তাফসীর:
অত্র আয়াতে মানুষের স¤পদে স্বতন্ত্র অধিকার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একজন মানুষ অন্যায়ভাবে যেমন মিথ্যা শপথ, ডাকাতি, চুরি, ঘুষ নিয়ে ও সুদ খেয়ে অন্যের সম্পদ হরণ করবে তা হারাম।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিদায় হজ্জে বলেন, একজন মুসলিমের জন্য অন্য মুসলিমের মান-সম্মান, রক্ত, সম্পদ সব কিছু হারাম। (সহীহ বুখারী হা: ৬৮, সহীহ মুসলিম হা:১৬৭৯)
হাফেয ইবনে কাসীর (রহঃ) বলেন: এখানে ঐ সব ব্যক্তিদের আলোচনা করা হচ্ছে, যাদের কাছে অপরের কোন প্রাপ্য থাকে কিন্তু প্রাপকের নিকট তার প্রাপ্য অধিকারের কোন প্রমাণ থাকে না, ফলে এ দুবর্লতার সুযোগ গ্রহণ করে সে আদালতের আশ্রয় নিয়ে বিচারকের মাধ্যমে নিজের পক্ষে ফায়সালা করিয়ে নেয় এবং এভাবে সে প্রাপকের অধিকার হরণ করে। এটা জুলুম ও হারাম। আদালতের ফায়সালা জুলুম ও হারামকে বৈধ ও হালাল করে দিতে পারে না। আদালত কেবল বাহ্যিক দিক অবলোকন করে বিচার করে।রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আমি একজন মানুষ। লোকজন আমার নিকট বিবাদ নিয়ে উপস্থিত হয়ে থাকে। স্বভাবত একজন অপরজন অপেক্ষা বেশি যুক্তিতর্কে পারদর্শী হয়ে থাকে। তার যুক্তিপূর্ণ কথা শুনে আমি হয়তো তারই পক্ষে ফায়সালা দিয়ে থাকি (অথচ প্রকৃত ঘটনা এর বিপরীত)। তবে জেনে রেখ: যে ব্যক্তির পক্ষে এরূপ ফায়সালা দেয়ার ফলে কোন মুসলিমের হক আমি তাকে দিয়ে দেই, ওটা হবে তার জন্য জাহান্নামের আগুনের টুকরা। অতএব সেটা সে গ্রহণ করবে বা ছেড়ে দেবে। (সহীহ বুখারী হা: ২৬৮০)কাতাদাহ (রহঃ) বলেন: হে আদম সন্তান! জেনে রেখ, বিচারকের মীমাংসা তোমার জন্য হারামকে হালাল এবং অন্যায়কে ন্যায় করে দিতে পারে না। বিচারক সাক্ষীদের সাক্ষ্য অনুসারে বাহ্যিক অবস্থা দেখে বিচার করে। তাছাড়া তিনি মানুষ, তার দ্বারা ভুল হওয়াও সম্ভব। (তাফসীর ইবনে কাসীর, অত্র আয়তের তাফসীর)
অতএব এরূপ ধোঁকাবাজী ও মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে অন্যের সম্পদ ভোগ করলে এর বিনিময়ে তাকে জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করতে হবে।*বান্দার হক:*
বান্দার হক কে আমরা তুচ্ছ মনে করি, কিন্তু বান্দার হক নষ্ট করা আল্লাহর হক নষ্ট করা হইতেও ভয়াবহ!!!
হক দুই প্রকারঃ-
১ আল্লাহর প্রতি হক
২ বান্দার প্রতি হক
১ আল্লাহর হকঃ
আল্লাহর হক নষ্ট করলে আল্লাহ চাইলে শিরক ব্যতীত অন্য যে কোন গুনাহ ক্ষমা করতে পারেন বলে আমাদের বলেছেন!
নিশ্চয় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে! এছাড়া যাকে ইচ্ছা, ক্ষমা করেন! যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে সুদূর ভ্রান্তিতে পতিত হয়! (সূরা নিসা: ১১৬)
তবে এই আয়াতে উল্লেখিত গুনাহ হচ্ছে নামাজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত যেগুলো আল্লাহর হক সেগুলো পালন না করার গুনাহ!
২ বান্দার হকঃবান্দার হক নষ্ট করার গুনাহ ক্ষমা করার এখতিয়ার আল্লাহ নিজ হাতে রাখেন নি! যেমন, আমি যদি একজনকে ধোঁকা দিয়ে ১ টি টাকাও নিয়ে নিই, কোন কথা বা গালির সাহায্যে মনে কষ্ট দেই, তবে একমাত্র সেই লোক (যার হক নষ্ট করলাম) সে বাদে আর কেউ ক্ষমা করতে পারবে না!
বান্দার হকের গুরুত্ব সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেনঃ-
ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻢُ ﻣَﻦْ ﺳَﻠِﻢَ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻤُﻮﻥَ ﻣِﻦْ ﻟِﺴَﺎﻧِﻪِ ﻭَﻳَﺪِﻩِ، ﻭَﺍﻟْﻤُﻬَﺎﺟِﺮُ ﻣَﻦْ ﻫَﺠَﺮَ ﻣَﺎ ﻧَﻬَﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ
প্রকৃত মুসলিম সেই ব্যক্তি, যার কথা ও হাত থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে! আর মুহাজির সেই ব্যক্তি, আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তা যে পরিত্যাগ করে! (সহীহুল বুখারী: ৬৪৮৪)অন্যত্র রাসূল ( সা:) বলেনঃ-
ﺑِﺤَﺴْﺐِ ﺍﻣْﺮِﺉٍ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺸَّﺮِّ ﺃَﻥْ ﻳَﺤْﻘِﺮَ ﺃَﺧَﺎﻩُ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻢَ ﻛُﻞُّ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻢِ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻢِ ﺣَﺮَﺍﻡٌ ﺩَﻣُﻪُ ﻭَﻣَﺎﻟُﻪُ ﻭَﻋِﺮْﺿُﻪُ
একজন মানুষের মন্দ হওয়ার জন্য এতটুকু যথেষ্ট যে, সে তার মুসলিম ভাইকে হেয় মনে করে! এক মুসলিমের রক্ত, সম্পদ ও মান-সম্মান অন্য মুসলিমের জন্য হারাম! (সহিহ মুসলিম: ৬৪৩৫
মহান আল্লাহ, সুরা হুজুরাত-এর পরপর তিনটি আয়াতে হাক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করছেন!ঝগড়া হলে মীমাংসা করে নেওয়াঃ-
ﺇِﻧَّﻤَﺎ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨُﻮﻥَ ﺇِﺧْﻮَﺓٌ ﻓَﺄَﺻْﻠِﺤُﻮﺍ ﺑَﻴْﻦَ ﺃَﺧَﻮَﻳْﻜُﻢْ ﻭَﺍﺗَّﻘُﻮﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗُﺮْﺣَﻤُﻮﻥَ
নিশ্চয় মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই, তাই তোমাদের ভাইদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও আর আল্লাহকে ভয় কর যেন তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও! (আল-হুজুরাত, ৪৯/১০)
হাদীসে পারস্পরিক বিবাদ মীমাংসা করে দেওয়াকে সিয়াম, ছাদাক্বাহ, এমনকি সলাতের চাইতে উত্তম বলা হয়েছে! (সহীহ আবু দাঊদ: ৪৯৯২)
একবার রাসুলূল্লাহ (সাঃ) তাঁর পাশে উপবিষ্ট সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ)কে বললেন-তোমরা কি জানো,গরীব কে ?সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ) বললেন-আমাদের মধ্যে তো গরীব তাদেরকে বলা হয়,যাদের কাছে ধন-সম্পদ,টাকা-পয়সা না থাকে। তখন রাসুলূল্লাহ (সাঃ)বললেন- প্রকৃত পক্ষে আমার উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে গরীব সে, যে কিয়ামতের দিন নামায,রোযা,যাকাত, সবকিছু নিয়ে উঠবে,কিন্তু তার এ কর্মগুলো থাকবে যে, সে দুনিয়াতে কারো সাথে মন্দ আচরন করেছে,কারো নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে, কারো সম্পদ আত্মসাৎ করেছে,কাউকে আঘাত করেছে, কাউকে খুন করেছে ইত্যাদি, তাই এর বিনিময়ে কিয়ামতের দিন তার কিছু নেকী একে দিবে, কিছু নেকী ওকে দিবে! এভাবে দিতে দিতে বান্দার হক আদায়ের পূর্বে যদি তার নেকী শেষ হয়ে যায়, তাহলে এই হকদারদের গুনাহ তার উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে। এরপর তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে! (সহীহ মুসলিম: ৬৪৭৩)যারা বিনা অপরাধে মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য পাপের বোঝা বহন করে! (সূরা আহযাব: ৫৮)
অর্থাৎ কোন মানুষকে যে কোন ভাবে কষ্ট দিলে তা আল্লাহ ক্ষমা করবেন না! ক্ষমা কেবল সেই ব্যক্তিই করতে পারে!
বান্দার হক নষ্ট করলে তা হতে ক্ষমা চাওয়ার উপায়ঃ-
১. যার হক নষ্ট করেছি তার কাছে গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে!
এখন, আমি যদি মন থেকে অপরাধ স্বীকার করলাম, এত দেরিতে যখন (যার হক নষ্ট করলাম) সে মারা গেছেন, সেই ক্ষেত্রে তার উপযুক্ত উত্তরাধিকার এর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে! (এই নজীর মক্কা বিজয়- এর পরে দেখা যায়)২. এখন, আমি যদি মন থেকে অপরাধ স্বীকার করলাম, এত দেরিতে যখন (যার হক নষ্ট করলাম), সে মারা গেছেন বা পাওয়া যাচ্ছে না এবং তার উপযুক্ত কোন উত্তরাধিকার কেও পাওয়া যাচ্ছে না, তখন দেখতে হবে, অপরাধ এর ধরন কি? যদি, অপরাধটি আর্থিক ক্ষতি বিষয়ক হয়, তবে সমপরিমাণ অর্থ কোন সওয়াব এর প্রত্যাশা না করে কোন ভাল কাজে দিয়ে দিতে হবে! (যেমন, মসজিদ নির্মাণ) এবং আল্লাহ-র কাছে মন থেকে ক্ষমা চাইতে হবে!
৩. এখন, আমি যদি মন থেকে অপরাধ স্বীকার করলাম, এত দেরিতে যখন (যার হক নষ্ট করলাম), সে মারা গেছেন বা পাওয়া যাচ্ছে না এবং তার উপযুক্ত কোন উত্তরাধিকার কেও পাওয়া যাচ্ছে না, তখন যদি, অপরাধটি ঐ লোককে অপমান করার মত কিছু হয়, যেমন ব্যাক্তিগত আক্রমণ (অহংকার, হিংসা, ঘৃণা)এর মত হয়, তখন কোন সওয়াব এর প্রত্যাশা না করে কাফফারা স্বরূপ ১০ জন মিসকিনকে এক বেলা খাইয়ে দিয়ে, আল্লাহর কাছে মন থেকে ক্ষমা চাইতে হবে!
মনে রাখতে হবে আল্লাহ মুখ দেখেন না মন দেখেন!
৪. উপরের কোন ভাবেই ক্ষমা না চাইলে , তাকে অবশ্যই কিয়ামতের দিন হাশরের ময়দানে শেষ বিচারের সময় বিচারের মুখোমুখী হতেই হবে!
লক্ষনিও বিষয়:
১. অন্যায়ভাবে মুসলিম ভাইয়ের সম্পদ হরণ করা হারাম।
২. বিচার-ফায়সালায়অন্যায়ভাবে রায় প্রকাশে ঘুষ দেয়া ও নেয়া উভয়ই হারাম।
৩. বিচারক অজান্তে কারো জিনিস অন্যকে দিয়ে দিলেই হালাল হয়ে যাবে না।
৪. কোন মানুষ এমন কি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)ও মানুষের অন্তরের খবর জানেন না। বরং প্রকৃতপক্ষে শুধু আল্লাহ তা‘আলাই সকলের অন্তরের খবর জানেন।
কষ্টগুলোকে আকাশ ছুঁতে দাও।
যদি কখনো কালো মেঘের আনাগোনা তোমার মনকে বিষিয়ে তুলে ,
তবে রবের দরবারে হাত উঠিয়ে চোখ দিয়ে ভারী বর্ষণ করাও ।
দেখবে কালো মেঘ কেটে গেছে । কালো মেঘ ভেদ করে "ভরসার সূর্য " তোমার পৃথিবীকে আলোকিত করছে ।
দেখবে কেমন এক জান্নাতি সুখ তোমায় পেয়ে বসেছে ।।
তোমার কষ্টের কথা গুলো এমন জনকেই বলা উচিত যে তোমার কষ্ট দেওয়ার পরিবর্তে বুকে তুলে নিবে ; তোমার ভারী বুঝা হালকা করবে ।।
এখন বল,
আল্লাহকে ছাড়া আর কে আছে ?
যে তোমার কষ্ট গুলো খুব ভালো ভাবে বুঝবে !
ওয়াল্লাহি , তিনি ছাড়া আমাদের কষ্ট বুঝার কেউ নেই ।
সাহায্য করার কেউ নেই । ভালোবাসার কেউ নেই ।
সবাই যা পারে তা হলো , খুব করে কষ্ট দেওয়া ।।
আর অনেক বেশি পরিমাণে যন্ত্রণা দেওয়া ।।
আর আমার রব আল্লাহ কেবল তার 'রহমতের নীড়ে'ই ডাকেন ।
আমি তো এক
কারাগারের
ছটফট করা পাখি,
যে জানে সে পাপী,
তবুও জান্নাত দেখার ছবি মনে আঁকি!
কথা:আমাতুল্লাহ গুরাবা নাবা
যেদিন বুক এফোঁড় ওফোঁড় করে বেরিয়ে যাবে শত্রুর আঘাত, মাটিতে গড়িয়ে পড়বে প্রথম রক্তবিন্দু, আল্লাহ সুব'হানাহু ওয়া তায়া'লা দেখিয়ে দেবেন জান্নাতে আমাদের ঘর।
সেদিন— সেদিন হয়তো আকাশের ওপারের ঐ জীবনের জন্য কিছু সঞ্চয় হলো!
জীবনের কাছ থেকে- হিসেব নিকেশ বুঝে নেবো, যেটুকু বিশ্বাস রয়েছে বাঁকি- বাজি রাখবো মৃত্যুর চৌকাঠে.! ___হয়তো বিবাগী হবো- করবো কোনো বৃহত্তর ভুল.! হয়তো দুর্গম পথ দিতে হবে পাড়ি- ভেবো না পথ হারাবো.! ____পথিক আমি- ___আমি দুর্গম পথচারী..!
মহাপ্রলয়ের সেই সংকটময় সময়ে আমরা প্রত্যেকে একলা হয়ে যাবো। দূর আকাশে মিটিমিটি জ্বলা সেই সঙ্গিহীন তারাটার মতো, প্রকৃতির বুকে ঝুপ করে নেমে আসা সেই নিঃসীম অন্ধকারাচ্ছন্ন রাতের মতো...
পার্থিব জীবন স্রষ্টার দেওয়া- ______কিছু সময়ের ঋণ..! পৃথিবীর মোহে কি করে ভুলেছো- ______স্রষ্টার দেওয়া দ্বীন..!
পথ ভুললে পথিক আর পথিক থাকে না,
হয় ক্লান্ত মানুষ!
আমিটাই সত্য
বাকী সব কুয়াশা
আজকাল কেউ যখন জানতে চায় যে,
কেমন আছি?
এক মুহূর্ত না ভেবে, একটা চাপা হাসি দিয়ে
সটান মুখের উপর বলে দেই,
-"ভালোই আছি!"
ভালো আছি-বলাটা শুধু যে
অভ্যাসে পরিণত হয়েছে তা কিন্তু নয়!
বলতে গেলে অনেকটা- ছেলেবেলায় মুখস্থ করা ছড়ার মতন হয়ে গেছে।
যেমন ধরুন- আম পাতা জোড়া জোড়া!
কিংবা -মৌমাছি মৌমাছি!
সত্যি বলতে-
জীবনের কিছু অধ্যায় শেষ করার পর,
আমরা নিঃসংকোচে মিথ্যা বলতে শিখে যায়!
সে মিথ্যাচারের পিছনে কোন স্বার্থ থাকে না।
ছোটবেলায়, ক্লাসে প্রায় সময়ই
কি সাজিয়ে গুছিয়েই না মিথ্যা বলতাম!
-"স্যার,আমি হোম ওর্য়াক করেছি কিন্তু
খাতাটা ভুল করে বাড়িতে ফেলে এসেছি"।
এটা ছিল একটা মিথ্যা যার পিছনে নিজেকে অনায়াসে সত্য প্রমাণ করতে পারতাম এবং
নিজের এক বিশাল স্বার্থ থাকতো।
কিন্তু "ভালো আছি" বলা মিথ্যা কথাটায়,
কোন স্বার্থ থাকে না।
বিশ্বাস করুন একটুও না!
কেবল নিজেকে আড়াল করতে পারি।
যাতে করে-
নিজের খারাপ থাকার কারণ টা আর কারোর কাছে
বিশ্লেষণ করতে হয় না।
আসলে,
আমি ভালো নেই!
আমার ভালো না থাকার কারণ-
কাউকে বললেই কি আমি ভালো হয়ে যাবো?
নাকি, সে আমার ভালো না থাকার যন্ত্রণা টা বুঝতে পারবে?
আমার খারাপ থাকার গল্পটা যে
পুরো একটা আলোকবর্ষ সমান!
কারোর কি শুনার সময় হবে?
আর যদি সত্যি সত্যি জানতে চায় কেউ,
কেমন আছি আমি?
আমি হয়ত চিৎকার করে বলেই দেবো,
"আমি ভালো নেই! আমি একটুও ভালো নেই।"
তারপর ঘটে যাবে এক্কেবারে যাচ্ছেতাই কান্ড।
থাক না ওসব!
এর চেয়ে ঢেড় ভালো এটাই যে
- "আমি ভালোই আছি। আপনি?"
আর আপনি?
প্রেরণ ব্যতীতই যে কথা পৌঁছে যায়,
তার নাম প্রার্থনা।
মাঝরাতে চুপিসারে আমি আল্লাহর কাছাকাছি যাই।
ভীরু উচ্চারণে বলি; "লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক"
শূন্যতা বুকে যার
সেইত পূর্নতা খোঁজে,
ব্যর্থতা যারে পূর্ন করে
সেই শুধু আমাকে বোঝে!
তুমি শ্রাবনে প্লাবন হও
শরতে মেঘ,
উষ্ণতা ছুঁয়ে থাকো
বাঁচার আবেগ!
স্মৃতিগুলো ডাস্টবিনের জঞ্জাল
আর আমিই অনুসন্ধানরত
আজীবন ডাস্টবিনের ব্যর্থ কাক 🙂
স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া বা সফরে যাওয়া সুন্নাত। স্ত্রীদের সফরে নিয়ে যেতে রাসূল (সাঃ) লটারী করতেন, যার নাম আসতো তাকে নিয়ে ঘুরতে যেতেন।
———(বুখারীঃ২৫৯৩)
Bayzid SB
ঝুম বৃষ্টি এসে আছড়ে পড়ছে
জানালার নীলরঙা কাচে,
বৃষ্টি কি জানে;কত কত চোখ
চোখের পাতায় -ঝুম বৃষ্টি নিয়ে বেঁচে আছি! 🖤
কতদিন মনে থাকে মৃত্যুর শোক
আমি চলে গেলে— কাঁদবে আকাশ?
আমার শোকে ভারি হবে কারো কারো বুক?
আমি হীন দুনিয়া।
Labbaik Allahumma Labbaik 🥀🕋
মুছে যাবে সব স্মৃতি
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Jhenaidah
Jessore
7320
Holding No. 1546-08, Khorki Bamonpara, Bank Para, Jashore
Jessore, 7400
বিভিন্ন চাকরির সত্য খবরা-খবর পেতে আমা?
Jessore, Khulna
Jessore, 2223
The world's most popular social networking web site, Facebook enables users to connect with friends and family by sharing status updates, personal photos and other items of interes...