Mejho Bhai - মেঝ ভাই
Nearby media companies
Bangladeshi
Khajura Bazaar
Kalkata, Indore
Jassore, Jhenida
Jessore
Jashore
SAKEPOST
Noapara
7430
Jessore
যশোর
Dhaka
7400
MBBS, CMU (IMST), Khulna
Medical Officer & Sonologist.
সম্পাদক - দৈনিক সমাজের কন্ঠ Comedy & Real Video creator
ট্রাম্পের বিজয়ে বাংলাদেশে কতোটা প্রভাব পড়বে?
-মার্কিন ডীপ ষ্টেট পলিসি সারা পৃথিবীতে নিজেদের সমৃদ্ধ করতে নানান দেশে নিজেদের পছন্দের রাষ্ট প্রধান নির্বাচন ও বাস্তবায়ন হয় এই পলিসি দিয়ে, রিপাবলিক ডেমোক্রেট উভয় দল যুগের পর যুগ ধরে এটা করে চলেছে, ট্রাম্প জামানার আগে পর্যন্ত দুই দলের চর্চায় প্রাধান্য ছিলো ডীপ ষ্টেট পলিসি। ২০১৬ সালে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে এক ভিন্ন আমেরিকা দেখেছিলো বিশ্ব, ডীপ ষ্টেট কার্যত অচল করেছিলো ট্রাম্প। পুনরায় ট্রাম্পকে নির্বাচিত হতে দেখে তাই আমার উচ্ছাস, অন্তত আগামী কয়েক বছরে পৃথিবীতে চলমান বিশেষ করে বড় ঝামেলা রাশিয়া ইউক্রেন সমস্যার একটা সমাধান আসন্ন।
ট্রাম্পের বিজয়ে আওয়ামীলীগের লাভ কি?
-যেহেতু ইউনুস মার্কিন ডীপ ষ্টেট পলিসির পুতুল সরকার প্রধান, তাড়াছা ইউনুস আগে থেকেই ট্রাম্পের চক্ষুশুল ডেমোক্রেটের বৈশ্বিক আর্থিক ডোনার, সমর্থক, তাছাড়া ট্রাম্পের বিগত জামানায় ইনুসের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটা অভিযোগের তদন্তও শুরু করেছিলো ট্রাম্প প্রশাসন, শেষ করতে পারেনি, গত কয়েক বছর ধরে আমেরিকাতে ট্রাম্প ডেমোক্রেট দ্বারা প্রচুর নির্যাতিত, বেশ কয়েকবার ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে অভিযোগের আংগুল ছিলো ডেমোক্রেটদের দিকে, সেখানে দাঁড়িয়ে আমেরিকাতে বা বৈশ্বিক ভাবে ডেমোক্রেট সমর্থক ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান ট্রাম্প জামানায় সুবিদা ভোগ করবে ইহা ফাইজলামী গল্প ছাড়া আর কিছুই না। সেখানে দাঁড়িয়ে আওয়ামীলীগ তার নিজের শক্তি সামর্থ্যের উপর বেশ কনফিডেন্ট, ড. ইউনুস বিষয়ে আমেরিকার সাহায্য নয়, শুধু নিরবতা চাচ্ছে আওয়ামীলীগ, ব্যস এইটুকু হলেই বাকী কাজ আওয়ামীলীগ নিজেই করে নিতে পারবে।
ইউনুস বিএনপি জামাতিরা কি ট্রাম্প প্রশাসনের ধারে কাছেও যেতে পারবে না?
-উত্তর হচ্ছে না। ট্রাম্প জামানায় ইউনুস আম্রিকায় ফেরত গেলে লাইফ অনিশ্চিত ২০১৬ সালের অভিযোগে ইউনুস বিরোধী লবিষ্ট যদি হাওয়া দেয় তাহলে ইউনুসের আম্রিকার জেলে যেতে হবে কাজেই সুযোগ নাই, আর বিএনপি জামাতের মাঝখানে বড় বাধা হবে ইন্ডিয়া এই বাধা টপকানোর ক্ষমতা বিএনপি জামাতিদের হবে না লবিষ্ট নিয়োগ করেও না।
যারা বলছে বা বুঝাতে চাচ্ছে মার্কিন সরকার বদল হলেও পররাষ্ট নীতি বদলায় না, তাদের জন্য, হা ঠিক হতো যদি ওপারে ট্রাম্প না হয়ে অন্য কেউ হতো আর এইপারে ইউনুস না হয়ে অন্য কেউ হতো। তাছাড়া ট্রাম্প ব্যাক্তি সম্পর্ককে বেশি গুরত্ত্ব দেয়। খবর নেন, ট্রাম্প বিজয়ে সবচেয়ে বেশি আনসিকিউর ব্যাক্তিটা হচ্ছে ইউনুস। অতএব ড. ইউনুস এখন কিভাবে এক্সিট নেয় সেটাই দেখতে এখন সময়ের অপেক্ষা।
ডোনাল ট্রাম্পের কাজকর্ম পাগলাটে মনে হলেও বৈশ্বিক শান্তির জন্য ট্রাম্পই আমেরিকান অন্য সকল ক্রিমিনাল প্রেসিডেন্টদের থেকেও অনেক ভালো
তেলাপোকাও একটা পাখি,
নাজমুল হোসেন শান্তও একজন অধিনায়ক
হাজার বছর আগে বাঙ্গালি জাতির মুখের ভাষা ‘বাংলা’কে কেড়ে নিয়েছিল দক্ষিণ ভারত থেকে আগত সেন রাজারা। সেন রাজাদের হিন্দু পণ্ডিতরা নির্দেশ জারি করেছিল, 'যারা বাংলা ভাষা বলবে ও শুনবে তারা রৌরব নামক নরকে যাবে।' ওই সময় তুর্কি বংশোদ্ভূত ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজি নির্যাতিত বাঙালিদের মুক্ত করতে এগিয়ে আসেন এবং ১২০৪ খ্রিষ্টাব্দে মাত্র ১৮ জন ঘোড়সওয়ারি নিয়ে সেন রাজাকে পরাজিত করে বাংলাকে স্বাধীন করেন। বক্তারা বলেন, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজির বাংলা বিজয়ের মাধ্যম সেই দিন শুধু ভূমির বিজয় হয়নি, সঙ্গে মুক্ত হয়েছিল বাঙ্গালিদের মুখের ভাষা ‘বাংলা’।
ভাষাবিদ দীনেশ চন্দ্র সেন বলেন, 'মুসলমান সম্রাটরা বর্তমান বঙ্গ-সাহিত্যের জন্মদাতা বললে অত্যুক্তি হয় না। বঙ্গ-সাহিত্য মুসলমানদেরই সৃষ্ট, বঙ্গ-ভাষা বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা।' অধ্যাপক ও গবেষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, 'যদি বাংলায় মুসলিম বিজয় ত্বরান্বিত না হতো এবং এ দেশে আরও কয়েক শতকের জন্য পূ্র্বের শাসন অব্যাহত থাকত, তবে বাংলা ভাষা বিলুপ্ত হয়ে যেত এবং অবহেলিত ও বিস্মৃত-প্রায় হয়ে অতীতের গর্ভে নিমজ্জিত হতো।'
মধ্যযুগে মুসলিম শাসকদের রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা ভাষার যে সাহিত্যচর্চা শুরু হয়, তার মাধ্যমে বাংলা ভাষা একটি পরিপূর্ণ ভাষা হিসেবে আত্মপ্রকাশের যোগ্যতা অর্জন করে।
বাংলা ভাষাকে কলুষিত করার চেষ্টা যুগে যুগে আরও হয়। ১৮শ’ সনে ব্রিটিশরা কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করে বাংলা ভাষার আরবি ও ফারসি শব্দ বাদ দিয়ে সংস্কৃত শব্দ প্রবেশের উদ্দেশ্যে সাহিত্যচর্চা শুরু করে। তারা দেখাতে চায়—বাংলা ভাষার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই।
মুসলিমদের হেয় প্রতিপন্ন করতে প্রচার করা হয়, বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজিদ অনুবাদ নাকি গিরিশ চন্দ্র সেন করেছেন। অথচ ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দে গিরিশ চন্দ্র সেনের অনুবাদের বহু আগে ১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা ভাষায় কুরআন মাজিদের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমিরুদ্দিন বসুনিয়া। এরপর ১৮৩৬ খ্রিষ্টাব্দে মৌলবি নাঈমুদ্দিন পূরো কুরআনের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। অথচ এ ইতিহাস প্রচার করা হয় না।
সুত্র: ১৯৯৫, পৃ. ৩২, বাংলাপিডিয়া
সংগ্রহে: ডা. শাহরিয়ার আহমেদ
মেধাবী হলেই গর্ব করার কিছুই নেই, শয়তানও কিন্তু মেধাবী ছিলো। মনুষত্ব ও সততা না থাকলে সে মেধা ঘৃণিত
ভারতে রাষ্ট্রীয়ভাবে হিন্দু ধর্মের সকল দিবস পালন করা হয় এবং আমেরিকায় খ্রিষ্টধর্ম সহ বিশ্বের সকল দেশে সেই দেশের ধর্ম অনুযায়ী রাষ্ট্রীয়ভাবে সকল দিবস পালন করা হলেও বাংলাদেশে কেনো ইসলাম ধর্মের সকল দিবস পালন করা হয় না??
ভারত দক্ষিণ এশিয়ায় একটি অন্যতম ভিখারি দেশ। বিশ্বে ১২১ টা ক্ষুধার্ত দেশের মধ্যে ভারতের অবস্থান মাত্র ১০৭ নাম্বারে। নিজের দেশে এত অভাব থাকার পরেও ভারত খাদ্য অন্য দেশে রপ্তানি করতে বাধ্য হয়।ভারতে সবচেয়ে বেশি কৃষক আত্মহত্যা করে অভাবের জন্য তবুও ভারত খাদ্য রপ্তানি করে। বুঝতে হবে যখন অভাব চারদিক থেকে ঘিরে ধরে তখন যে কেউ তার নিজের ঘর বিক্রি করা শুরু করে। ভারতের অবস্থাও তাই হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য লোক ভারতে চিকিৎসা করতে যায় কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এই ভারতেই দ:এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি মানুষ বিনা চিকিৎসাই মারা যায়।
আর বেশি উদাহরণ দেবার দরকার নেই।
অন্যদিকে বাংলাদেশ?
একজন ক্রেতা সেখান থেকেই কিনবে যেখানে কম দামে পণ্য পাওয়া যায় সেদিক থেকে ভারত পৃথিবীর সবচাইতে সস্তা একটা দেশ।
আর বাংলাদেশ এত ছোট একটা দেশ তারপরও ভারতের বড় একটা অংশ এই দেশের সমালোচনা করতে ব্যস্ত এর কারন বাংলাদেশের অগ্রগতি যা এদের সাধারণ মানুষের দ্বারা সম্ভব হয়েছে।ভারত তার হাজার বছরের ইতিহাস খাটিয়েও সেটা করতে পারেনি।
অপর দিকে বাংলাদেশ ভারতকে কি দিয়েছে?
১৬ কোটি ক্রেতার একটা বিশাল বাজার দিয়েছে। ১৬ কোটি মানুষের জন্য যে বিনোদন মিডিয়া দরকার সেটা দিয়েছে। ফ্রি ট্রানজিট দিয়েছে।
আসল কথা হলো, দরিদ্র প্রতিবেশীকে সাহায্য করার জন্য যাকিছু করা দরকার তার সবকিছুই বাংলাদেশ করে যাচ্ছে।
কারন আমরা চাই ভারতীয়রা খেয়ে পরে বেঁচে থাক।
ত্রিপুরা থেকে দাবী উঠেছে শুনলাম, তারা নাকি বাংলাদেশের সাথে একিভুত হয়ে বাংলাদেশী হতে চাই! এটা যদি সত্যিই ঘটে তাহলে ত্রিপুরার বাসিন্দাদের জীবন যাপনের মান উন্নয়ন ঘটবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এরা ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে রাজধানীতে যেতে গেলে তিন চার দিন লাগবে না অত্যাধুনিক জীবন ব্যবস্থা সুশিক্ষিত জাতি হিসেবে বিশ্বের মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।
মাজার ভাঙ্গিস কেনরে তোরা মাজার ভাঙ্গিস কেন
হারতে ভুলে যাওয়া আর্জেন্টিনা একবার না হারলে হার জিতের রসায়ন জমছে না। মেসিবিহীন আর্জেন্টিনা এবার কলম্বিয়ার সামনে
ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন মনিপুর রাজ্যের দুই বিদ্রোহী নেতা।
কথাগুলি কলিজায় লাগলো 😢
জাতীয় সংগীত কোনো মহাপবিত্র আসমানী বাণী নই যে এটা নিয়ে কথা বলা যাবে না।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত লেখা হয় ১৯০৫ সালে, তাও বাংলাদেশের জন্য না, লেখা হয়েছিল ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে | গানের ভিতরে বা তার কবিতায় তিনি সন্ধ্যায় মোমবাতি জ্বালানো, মায়ের পায়ে মাথা ঠেকানো কিছু বাক্যের ব্যবহার করেন যা হিন্দু ধর্মের অংশ, মুসলমানের ধার্মিক বিশ্বাসের বিরোধী কাজ ।
আপনি লক্ষ্য করলে বুঝবেন যে এই গানটির মধ্যে ‘বাংলাদেশ’ শব্দটা নাই। রবীন্দ্রনাথ যখন এই কবিতা লেখে স্বাভাবিকভাবে ‘বাংলা’ বলতে সে বাংলাদেশকে বুঝায় নি, তার এই বাংলা বলতে কেউ বাংলাদেশ বুঝে না, কবিতা লেখার সময় ভারতে বাংলা বলতে বুঝে পশ্চিমবঙ্গ। যেহেতু রবীন্দ্রনাথ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী (মাঝে মাঝে বাংলাদেশে বেড়াতে ও খাজনা তুলতে আসতো) তাই ‘বাংলা’ বলতে সে পশ্চিমবঙ্গ বুঝিয়েছে। কিন্তু আমরা মিথ্যা দিয়ে ইতিহাস ঢেকে এ গানটিকে বাংলাদেশের গান বলে চালাতে চাচ্ছি। এ যুক্তিকে কখনই এ গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হওয়ার যোগ্যতা রাখে না।
যে সঙ্গীত আমাদের স্বাধীনতার জন্য লেখা হয়নি, লেখা হয়েছে এমন একজনের দারা যে বাংলাদেশী না, যে বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে এই সঙ্গীত লেখে নাই, আর আমরা আমাদের দেশের সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে দিলাম তার এই পশ্চিম বাংলাকে নিয়ে লেখা কবিতাকে
এই গানটির মধ্যে কোন জাতীয় চেতনা নাই। এই গানটিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা করা হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বা ভাষা আন্দোলন কোন চেতনা এর মধ্যে প্রবেশ করে নাই। অথচ এই গানটি শোনানোর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উব্ধুদ্ধ করা সম্ভব ছিলো। উল্লেখ্য আমেরিকার জাতীয় সংগীত, ফ্রান্সের জাতীয় হচ্ছে রণ সঙ্গীত, যা শুনলে দেশকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করার চেতনা জাগ্রত হয়। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে তার বিপরীত ।
যারা আবেগে মোরে যাচ্ছেন, তাদেরকে বলি উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই নিজেদের জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের কাজ করেছে ।
এর আগেও কি এই সঙ্গীত পরিবর্তন করতে চেয়েছিল কেউ?
জ্বি, মেজর ডালিম, বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলার পরে খোন্দকার মোস্তাক সেই সময়ের প্রেসিডেন্ট হন, তিনি এর পরিবর্তন করতে চান । তিনি কাজী নজরুল ইসলাম এর "নতুনের গান" যাকে আমরা রণ সঙ্গীত "চল চল চল" নামেও চিন থাকি ।
1979 সালে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো একটি চিঠিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান যুক্তি দিয়েছিলেন যে আমার সোনার বাংলা জাতীয় পরিচয় এবং বাংলাদেশিদের সংস্কৃতির সাথে সাংঘর্ষিক কারণ এটি একজন অ-বাংলাদেশী ব্যাকগ্রাউন্ডের দ্বারা লেখা হয়েছে, যা মুসলিমদের ধর্ম আর বিশ্বাসের সাথে যায় না ।
তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে জাতীয় টেলিভিশন ও সরকারি অনুষ্ঠানে "Prothom Bangladesh" গানটি বাজানো হয়। তবে, 1981 সালে রহমানের মৃত্যুর পর, উদ্যোগটি বন্ধ হয়ে যায় এবং গানটি তার মর্যাদা হারায়। আজ, প্রথম বাংলাদেশ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের দলীয় সঙ্গীত |
2002 সালে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী ইসলামী মূল্যবোধ ও চেতনার সাথে মিল রেখে, আমার সোনার বাংলা গানের একটি সংশোধনের প্রস্তাব করেন।
অনেক দেশেই স্বাধীনতার বহু পরে জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করেছে। এদের মধ্যে সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া, কানাডা, মায়নামার, নেপাল, জার্মানি উল্লেখযোগ্য। এত বড় বড় দেশ যদি জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করতে পারে, তবে বাংলাদেশ কেন পারবে না ??
জাতীয় সংগীত মহাপবিত্র কোনো আসমানী বাণী নয় যে এটা নিয়ে কথা বলা যাবে না, সমালোচনা করা যাবে না বা এটার পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা যাবে না। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নতুন কিছু না, অনেক দেশই সময়ে সময়ে তাদের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করেছে।
৫ ই অগাস্ট এমন একটা বিপ্লব হয়েছে যেটার এসেন্স হলো, সাধারণ জনতার ইচ্ছার প্রতিফলন থাকবে সর্বত্র। চেতনা, দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধ যা-ই বলিনা কেনো, এগুলো আবেগ দিয়ে মাপার দিন শেষ, সাধারণ আপামর জনতা যেটা ঠিক করবে সেটাই মানদন্ড। জনতা যদি জাতীয় সংগীতে পরিবর্তন চাই, আমি মনে করি সেটাই হওয়া উচিত।
আমাদের তো একজন জাতীয় কবি আছেন। তার চেতনা বিপ্লবি চেতনা, দেশ প্রেমের চেতনা, তা রেখে আমরা কেন রবীন্দ্রনাথে যাবো যার ইতিহাস রাজতন্ত্র ও শোষন ও পতিতালয়ের ইতিহাস, যে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় চায়নি তার গান গেয়ে কোন দেশ প্রেম জাগে না ।
আবারও প্রমানিত হলো এদেশে একটি অপশক্তি চরমভাবে গুজব রটাতে অপচেষ্টা চেষ্টা করে চলেছে। যদিও এখন মানুষ সচেতন, তাই গুজব রটিয়ে লাভ নাই
যে জাতীয় সংগীত দুই বাংলাকে এক করার জন্য রচিত হয়েছিলো, তাতে নিজ দেশের নাম একবারও নেই, সেই ভারতীয় লেখকের লেখা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে।
ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ হলে ১ বছরের মধ্যেই ফাঁকা হবে ঢাকার অধিকাংশ বাসা বাড়ি। কমে যাবে নামীদামি স্কুল কলেজে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা
আসলে আমার পড়ালেখা করার কোনো উদ্দেশ্য নাই। না করলে খারাপ দেখা যায়, তাই করি 🤣
দেশে একজনও আদর্শিক শিক্ষক লাঞ্ছিত হচ্ছে না।
যারা লাঞ্ছিত হচ্ছে তারা নীতিহীন ও আদর্শহীন শিক্ষক।
Dotcor দের Hadnwttring এত খারাপ হওয়া সত্ত্বেও Hopstial বা দোকানের Phamraicst রা prsepctriion এত সহজে কিভাবে বুঝে যায় ভেবে দেখেছেন কখনো??
উত্তরটা কিন্তু এই Qeusiton এর মধ্যেই দিয়ে রেখেছি। এতক্ষণে হয়তো খেয়াল করেননি যে এই post এর সবগুলো Egnislh বানানই ভুল, তবুও আপনার পড়তে খুব বেশি বেগ পেতে হচ্ছেনা। কারণটা হলো আপনার konwdlege এবং Hmuan Bairn এর কেরামতি। আপনার চেনা-জানা শব্দগুলির শুধু শুরু ও শেষের Lteter এবং tatol Lteter সংখ্যা ঠিক থাকলেই, মাঝে উল্টা পাল্টা করে যাই থাকুক না কেন আপনার আমার Biran সেটাকে roecginze করে ফেলে।
সময় এসে গেছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কাউন্টার দ্বিতীয় ফারাক্কা বাধ নির্মাণের। মাঝ রাতে মানুষের ঘুমন্ত অবস্থায় বাধ ছেড়ে দিয়ে ভারত আজীবনই পৈচাশিক আনন্দ পায়। তারা বর্ষায় যা পানি দেবে এই ৪০ কিলোর মধ্যেই থাকবে আর যদি এর চেয়ে বেশি পানি ছাড়ে তো তাদের দেশেই সেই পানি চলে যাবে কারন তাদের বাধের উচ্চতা ৭৩৫০।
আর গ্রীষ্মকালে তারা পানি দিতে চায়না এই পানি আমরা তখন আমাদের সুবিধা মতো নিয়ে নিবো।
তাই সময় এসেছে এখন আমাদের দ্বিতীয় বাধ নির্মাণের। আমরা চাইলেই সামনে দিয়ে আরেকটা বাঁধ নির্মাণ করতে পারি।
# বিদেশে পাচারকৃত টাকা গুলো ফেরত এনে এই কাজটি কার হোক।
ফেনী আর কুমিল্লা মিলিয়ে তিন লাখের উপরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বসবাস। জলের বন্যায় কি আপনাদের মন্দির ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে??
আপনারা সবাই শাহবাগে আসুন। এসে ভারত বিরোধী স্লোগান দিন আর বলুন আমরা ডুবে যাচ্ছি। দেখি এবার ভারত আপনাদের পাশে দাঁড়ায় কিনা!!
রাতের আধারে কেনো বাঁধ খুলে দিতে হবে? আবার জিজ্ঞেস করবেন বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ভারতবিদ্বেষ কেনো?
গত ৪০ বছরের রেকর্ড ভেঙে ফেনীর মুহুরী নদীর পানি বিপদসীমার অন্তত ৫৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ভারতের ত্রিপুরায় অবস্থিত ড'ম্বু'র হাইড্রইলেক্ট্রিক পাওয়ার প্রজেক্ট বা ড'ম্বু:র গেট খুলে দেয়া হয়েছে। যার ফলে ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চল বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক লাখ মানুষ।
সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে ভারত এই গেট খুলে দিয়েছিল, আবার এই ২০২৪ সালে।
ভারতীয়রা এতদিন চিৎকার করছিল বাংলাদেশের হিন্দুদের বাচানো নিয়ে, এখন বাধ খুলে দেওয়ার সময় কি মনে পড়েনি বাংলাদেশের হিন্দুদের কথা?
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Jessore, Khulna
Jessore
15, M M Ali Road
Jessore, 7400
The Daily Gramer kagoj. The first color & online newspaper of jessore, Bangladesh.
Jashore
Jessore, 7400
here you cant enjoy our gaming experience and others things so follow our page and enjoy
Jessore
لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ( সাঃ)
Jessore
Jessore
High School Club is Bangladeshi education based page. This channel is uploaded class six to
Jhumjhumpur
Jessore, 7400
It's a marketing which help small business owner to archive their actual goal
Jessore
Jessore, 7420
Best Ever Food Review Show!! ’m Jony! I’m from the bangladesh but currently i am leaving malaysia . I’ve been living in Malaysia for 5 years and i started making food and blog vid...