Dosa station - Jashore

Cold Coffee....
এক সাথে মন চাঙ্গা, ঠান্ডা দুটোই হবে।

ফালুদার গল্প
ফালুদা হচ্ছে শীতল খাবার যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে জনপ্রিয়। ঐতিহ্যগতভাবে গোলাপ জল, সেমাই বা নুডলস, মিষ্টি বেসিল বীজ, জেলির টুকরো, দুধ এর মিশ্রণে তৈরী করা হয় এবং উপরে উপরে আইস ক্রিম দেওয়া হয়।
ফালুদার সঙ্গে পারস্যের গল্প জড়িয়ে আছে। সেখানে ফালুদেহ নামে একটি ডেজার্ট জনপ্রিয়। ভারতে আগত মুসলিম বণিক, শাসকদের হাত ধরে ভারতবর্ষে এর আগমন ঘটে। সময়ের সংগে পরিবর্তিত হয়ে বর্তমান রূপ ধারণ করেছে। মুঘলদের পৃষ্ঠপোষকতা, হায়দ্রাবাদের নবাব ও কর্ণাটকের নবাব নিজস্ব অভিযোজনে ফালুদা বৈচিত্র্যতা লাভ করেছে।

এমন এক কাপ চা পেলে শরীরের ক্লান্তির সাথে মনের ক্লান্তি ও দূর হবে।
চকলেট টি।
সেপ্টেম্বর থেকে পাওয়া যাবে, Dosa station - Jashore এ।

ফুচকা পছন্দ করে না, এমন মানুষ খুব কমই আছে।
কিন্তু, সেটা যদি হয় চকলেট ফুচকা, জীহবাতে তো পানি আসবেই।

চা আমরা সবাই চিনি কিন্তু চকলেট চা কি কখনো খেয়েছেন?
Dosa station - Jashore নিয়ে আসছে চকলেট চা।
অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন।

মচমচে, ক্রাঞ্চি, মুখে দিলে কয়েক সেকেন্ড চোখ বন্ধ করে ফিল করা তারপর আবার এক কামড়, এটাই তো দোসা।
সেপ্টেম্বর থেকে Dosa station - Jashore চালু হচ্ছে।
দোসার আসল স্বাদ পেতে হলে Dosa Station এ আসতেই হবে।

আপনি জানেন কি ২১শে অক্টোবর বিশ্ব নাসোস দিবস। একটি খাবার কে কেন্দ্র করে একটি দিবস পালন করা হয় তাহলে বুঝে দেখে এই খাবারের কত পরিচিতি।
নাচোসের জন্ম
মেক্সিকোতে প্রথম জন্ম হয় নাচোস নামের নতুন খাবারটির। আর এটি উদ্ভাবন করেন ইগনাসিও আনায়া। ১৯৪৩ সালে মেক্সিকোর পেদ্রেস নেগ্রেসে অবস্থিত রেস্টুরেন্ট ভিক্টোরি ক্লাবে যুক্তিরাষ্ট্রের সৈনিকদের স্ত্রীদের জন্য নতুন এক খাবার তৈরি করেন তিনি। সেসময় সৈনিকেরা কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আর তাদের স্ত্রীরা অনেক্ষণ ধরে কেনাকাটা করার পর কিছু খাওয়ার জন্য রেস্টুরেন্ট খুঁজছিলেন। একটা সময় তাদের চোখে পড়ে আশেপাশে থাকা এই রেস্টুরেন্টটি। তক্ষুণি কোনো খাবার ছিল না রেস্টুরেন্টে। কিন্তু ক্ষুধার্ত অবস্থায় মানুষকে ছাড়তেও ইচ্ছে করছিল না ইগনাসিওর। তাই রান্নাঘরে বেঁচে যাওয়া খাবারগুলোকে নিয়েই নতুন কিছু একটা তৈরি করার চেষ্টা করেন তিনি। আর তার চেষ্টা সফল হয়। ডানকান দুর্গের ঠিক পাশেই ছিল রেস্টুরেন্টটি। টরটিলা চিপস, জালাপেনো, পনির মিশিয়ে প্রথমবারের মতো খাবারটি তৈরি করেন তিনি। তক্ষুণি কোনো নাম দরকার ছিল খাবারটির জন্য। কী নাম দেওয়া যায়? শেষমেশ অনেক চিন্তার পর নিজের ডাকনাম ব্যবহার করেন এই মানুষটি। খাবারটির নাম দেন ‘নাচোস ইস্পিশিয়ালস’। সেখান থেকে পরবর্তীতে এর নাম হয়ে যায় সংক্ষেপে নাচোস। তারপর? তারপরের ঘটনা তো বলাই বাহুল্য! বর্তমানে সবখানেই নাচোস নামের এই খাবারটি বেশ পরিচিত ও বিখ্যাত।

বার্গারের মূল বিষয়টা হলো দুই পাশে বান মাঝখানে পেটি, একটু চিজ, মেয়োনিজ, সস।
তারপর একটা কামড়, ওপর পাশ দিয়ে চিজ, মেয়োনিজ গলে হাতের উপর পরা, এটাই তো বার্গারের আসল মজা।

সেই মজা দিতে Dosa station - Jashore নিয়ে আসছে চিজ বার্গার।
জিহবা তে জল আসবেই।

দই ফুচকা এমন একটি খাবার।
একবার মুখে দিলে যে কারোর মন গলবেই।
Dosa station - Jashore

ছোলা ভাটোরা উত্তর ভারত থেকে উদ্ভূত একটি খাবার। এটি চানা মশলা (মশলাদার সাদা ছোলা) এবং ভাটোরার মিশ্রণ, যা ময়দা থেকে তৈরি একটি ভাজা রুটি। খাবারটির আলাদা পাঞ্জাবি স্বতন্ত্র রয়েছে।
ছোলা ভাটোরা প্রায়শই প্রাতঃরাশের খাবার হিসাবে খাওয়া হয়, মাঝে মাঝে এর সাথে লাচ্ছিও অনুষঙ্গী হিসাবে থাকে। এটি জলখাবার অথবা একটি পূর্ণ খাবারও হতে পারে এবং এটি পেঁয়াজ, গাজর, সবুজ চাটনি বা আচারের সাথে পরিবেশিত হতে পারে।
পাঞ্জাবি এই খাবারটি বাংলাদেশেও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অনেকের কাছে ছোলে ভাটুরে/ছোলা বাটোরা নামেও এই খাবার পরিচিত। প্রায় সব বয়সিদের কাছেই এই মুখরোচক খাবার বেশ প্রিয়।

চলবে নাকি রাজকাচুরি।
Dosa station - Jashore এ আসছে রাজকাচুরি।
মন জুরাবেই।

যশোরে প্রথম দোসা নিয়ে আসছে
Dosa Station

Dosa Station
এখন যশোরে

দোসার উৎপত্তি
শুধু ভারতবর্ষের বিভিন্ন অংশে নয়, শ্রীলঙ্কাতেও দোসা অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি খাবার। দোসার উৎপত্তি দক্ষিণ ভারতে। কিন্তু এর সঠিক জন্মস্থান অনুমানসাপেক্ষ একটি ব্যাপার। ইতিহাসবিদ P. Thankappan Nair এর মতে, দোসা বর্তমানকালের কর্ণাটকের উডুপি শহরে উদ্ভূত হয়েছিল। খাদ্য ইতিহাসবিদ K. T. Achaya এর মতে, প্রথম শতাব্দীর কাছাকাছি প্রাচীন তামিল দেশে দোসা (দোসাই) হিসেবে প্রচলিত ছিল।
সম্ভবত উডুপি (কর্ণাটকের একটি জায়গার নাম, নিজস্ব রান্নার ঘরণার জন্য বিখ্যাত) খাবারের রেস্তোরাঁয় দোসার জনপ্রিয়তার কারণে, দোসার উৎপত্তি উডুপির সাথেই যুক্ত বলে ধরা হয়। আসলে দোসা প্রথমে নরম এবং মোটা ছিল। দোসার পাতলা এবং মুচমুচে সংস্করণটি প্রথমবার কর্ণাটকেই তৈরি করা হয়েছিল। এখন বিভিন্ন ধরনের দোসা পাওয়া যায় দেশ জুড়ে। আর যশোরে প্রথম দোসা নিয়ে আসছে Dosa station - Jashore