Md.Arifuzzaman
Nearby computer & electronics services
Adarshapara
Dhaka
7300
Computer/Technology
একটা কনস্ট্রাকশন ওয়েব সাইট তৈরি করছি। ১৫তারিখের মধ্যে এইটা পাবলিস্ট করা হবে।
থিমফরেস্টের জন্য প্রজেক্ট করতে গিয়ে অনেক কিছু জানলাম। আরো জানার বাকি আছে যদিও।
কথা হচ্ছেঃ W3 code validator এ আমার কোডিং এ দেখাচ্ছে সব ঠিক আছে৷ এখন কি ক্লিন কোডার দের কাতারে পরব?
মানে আমার কোডের কোয়ালিটি কে কি ভাল বলা যায় কিনা এটার উপর ভিত্তি করে? 🙂🙂
Clean বলতে less code, reusable code, proper class naming, easily navigation এগুলো কে বোঝায়। ধরুন আপনি একটা Title স্টাইল করলেন কোন header এর জন্য। দেখা যাচ্ছে এই রকম Title আরো অনেক জায়গায় ব্যবহার হতে পারে। আপনি যদি এই Title টি scss mixin এর মাধ্যমে style করেন। তাহলে এই কোডিং অংশ কে clean কোড বলা যাবে।
It All Starts With Alignment & Grid
Getting started with Figma
Intro to Good Design
Data Type of python
হাসপাতালের রুমে ঢুকেই মা বাবার গালে ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দিলো।ডাক্তার-নার্স এমনকি আমিও চমকে গেলাম।
-তুমি থাকতে চারু'র এ্যাকসিডেন্ট হলো কীভাবে?
-আসলে টার্ন নিতে গিয়ে বাইক থেকে পরে গেছে আর আমিও বুঝতে পারিনি।
-তোমার মতো দায়িত্বহীন মানুষের কাছে চারুর দায়িত্ব দেওয়াটাই আমার ভুল হয়ে গেছে।
-মিতু,তুমি নিজে ওকে আমার কাছে ফেলে রেখে চলে গেছ তোমার ক্যারিয়ার গড়তে।
-শোন, আমার জন্যই সে আজ এত বড় স্কুলে পড়তে পারছে।তুমি পারতে ওত দামি স্কুল অ্যাফোর্ড করতে?
-এটা তোমার ধারনা। শিক্ষা দামি-কমদামি হয় না।সে একই জিনিস শিখত কিন্তু বাংলায়।তুমি তার পড়াশোনার দায়িত্ব নিতে চেয়েছো আমি না করিনি কারণ তুমি তার মা। কিন্তু আমাকে সবার সামনে কোন অধিকারে থাপ্পর মারলে ?
-কারণ আমি এখনো তোমার স্ত্রী, আমাদের এখনো ডিভোর্স হয়নি।
-ওহ, ধন্যবাদ।ভুলে গিয়েছিলাম।এই নাও আরো মারো।
বাবার এই কথা শুনে আমি হেসে ফেললাম।বাবাও আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। কিন্তু মা রাগে গজগজ করছে।মা বলল,
-চারু,এখন থেকে তুই আমার সাথে থাকবি।এখনি আমার গাড়িতে করে তোর বাবার বাসায় গিয়ে তোর সব জিনিস নিয়ে আসবি।চল আমার সাথে।
আমি বাবার দিকে তাকালাম।বাবা হ্যাঁসূচক ঘাড় নাড়লেন।আমিও খুশি হয়ে গেলাম খুব।মা বিশাল বড় একটা অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন। সম্পূর্ণ তার নিজের।আর খাবার তো চাইনিজ-ইতালিয়ান ছাড়া কথাই নেই। খুব মজা হবে সেখানে। কিন্তু বাবার জন্যও খারাপ লাগছে, বাসায় একা কী করে থাকবে।সে যাই হোক।আমি আমার সব জিনিস নিয়ে মায়ের সেই বিশাল বড় বাড়িতে চলে আসলাম।আমাকে একটা বিশাল বড় রুম দিল।আমার খুব ভালো লাগছে।পরের দিন সকালে দেখি মা অফিসের জন্য বের হয়ে যাচ্ছে,আমাকে বলল,
-চারু,ফ্রিজে ব্রেড আর জ্যাম আছে খেয়ে নিস।আর এই নে,এই টাকা দিয়ে দুপুরে তোর যা ভালো লাগে খেয়ে নিস।আমি গেলাম।
ব্রেড আর জ্যাম!এর থেকে তো বাবার হাতের লুচি অনেক ভালো আছে। কিন্তু মা আমাকে একবেলা খাওয়ার জন্য পাঁচশ টাকা দিয়ে গেল ভাবতেই কেমন মজা লাগছে।অনেক রাতে মা বাসায় ফিরলো।মাকে বললাম ক্ষুধা পেয়েছে।মা বলল,
- তোর যা মন চায় অর্ডার কর।
-কিন্তু আবার সেই বাইরের খাবার?
-তো?আমি এখন রান্না করব নাকি!দেখ এমনিতেই অনেক ক্লান্ত আর বেশি বকিস না।
আমি না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম।মা কিছু বললও না।অথচ বাবা কখনো আমাকে না খেয়ে ঘুমোতে দেয়না।
সকালে আবার সেই জ্যাম-পাউরুটি।মা আমার হাতে টাকা দিয়ে চলে গেলেন।আমি স্কুলের টিফিন টাইমে চলে গেলাম বাবার অফিসে। কিছু কথাবার্তা বললাম,কেমন আছি না আছি।এরপর বললাম,
-বাবা টিফিনে কী এনেছো?
-খিচুড়ি আর মুরগি।খাবি?আয় খাইয়ে দিই।
সেখানে বাবার সাথে খাওয়া করে আমি আবার স্কুলে ফিরে গেলাম। বিকালে বাসায় ফিরতেই দেখি মা আমার উপর খুব রেগে আছে।
-চারু,তুই আমাকে না বলে তোর বাবার অফিসে গিয়েছিলি?
-হ্যাঁ, কিন্তু এতে রাগার কী আছে?বাবা তো কখনো আমাকে তোমার সাথে দেখা করতে বাধা দেয় নি।
-এরপর থেকে গেলে আমার অনুমতি নিয়ে মেতে হবে।
-আচ্ছা।
পরেরদিন আমি আবার গেলাম বাবার অফিসে।চলে আসার সময় বাবা মায়ের জন্য একটা টিফিন বক্স দিয়ে বললো,
-এটা তোর মায়ের জন্য।
-বকা দেয় যদি?
-আরেহ দিবেনা।তুই শুধু বলবি বাবা দিয়েছে।
-আচ্ছা।
বিকেলে মা আসলে মাকে বললাম,
-তোমার জন্য বাবা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছে।
-কোথায়? দেখি।
আমি টিফিন বক্সটি নিয়ে আসলাম।মা খুলে দেখে মায়ের সব প্রিয় খাবার।মা কিছু না বলে একটি প্লেট নিয়ে চুপচাপ খাওয়া শুরু করলো।খেতে খেতে মা যেন কোথায় হারিয়ে গেল,মনে মনে হাসতে লাগলো।আমি জিজ্ঞেস করলাম কেন হাসছে।বলল,
-তোর বাবার কিছু মজার ঘটনা মনে পড়ল।
-মিস করো বাবাকে?
-হূম,করি তো।
-তাহলে আলাদা থাকো কেন?
-শোন, কোন সম্পর্কে তিক্ততা আসার আগেই ভালো ভাবে সড়ে আসা ভালো।তার স্বপ্ন আর আমার স্বপ্ন অনেক আলাদা,মতের অনেক অমিল। দুজনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়েই আমরা আলাদা থাকছি।
-কখনো ইচ্ছা করে না সবাই একসাথে থাকার?
-হয়তো করে!
পরেরদিন বিকেলে আমি গিটার নিয়ে প্র্যাকটিস করছি,মা এসে বলল,
-চারু,তুই এভাবে এখানে গান বাজাতে পারিস না।এই সোসাইটি তে আমার একটা ইমেজ আছে।আর এসব বাদ দিয়ে পড়াশোনা কর তাহলে আমার মত কিছু হতে পারবি।এসব আমার বাসায় চলবে না।
-কই বাবা তো কখনো আমাকে গান গাওয়া থেকে আটকায়নি।আর তোমার সোসাইটি?যেখানে কোনো স্বাধীনতা নেই।আর যাই হোক মা,বড় হয়ে আমি তোমার মতো হতে চাই না। একটি বাড়ি,গাড়ি আর ব্যাংকে কিছু টাকা ছাড়া কী আছে তোমার কাছে? থাকতে চাই না তোমার সাথে। আমার সাদামাটা বাবার সেই ছোট্ট বাড়িই আমার জন্যে ঠিক আছে।আমি যাচ্ছি মা।যদি কখনো ইচ্ছে হয় একসাথে থাকার চলে এসো।
-চারু!
-থাকো, আল্লাহ হাফেজ।
আমি বাসায় চলে আসলাম।দেখি বাবা আমায় দেখে হাসছে।
-কীরে থাকতে পারলি না তো ওর সাথে।এত তাড়াতাড়ি চলে এলি।
আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। বাবাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলাম। বাবা বলল,
-আরে আমার চারু!কাঁদছিস কেন? মায়ের কথা মনে পড়লে চলে যাবি দেখা করতে।আমি তো আর আটকাই না,তাই না?
আমি কাঁদতেই আছি।এমন সময় দরজায় কড়া নাড়ছে কে যেন।বাবা দরজা খুলে থ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো।মা এসেছে।কোনো কথা না বলেই ভিতরে ঢুকে পড়লো।বলল,
-রাতে কী রান্না করেছো?খেতে দাও।
বাবা মায়ের জন্য খাবার নিয়ে আসতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো।আমি অবাক হয়ে তাদেরকে দেখছি।মা নিজ হাতে আমাকে খাইয়ে দিলো।মা সেদিন যে এলো আর যায়নি।থেকেই গেলো আমাদের সাথে,তার নিজের সেই
আমিত্বের জগৎ ছেড়ে, আজীবনের জন্য।
আমার দেশের ঠিকানা বন্ধু পাবে
ধীরে ধীরে বয়ে যাওয়া নদীর গানে।
আরও পাবে ভালবাসা ছড়িয়ে
পাপড়ী মেলেছে ঐ শাপলা শালুক যেখানে।
দেখবে রুপ তার শ্যামলী
খোঁপায় সাজিয়ে প্রাণের মেলা
বটের ছায়ায় নকশী কাঁথার বুকে
বর্ণালী ছবি আঁকা
যেখানে ধীরে ধীরে বয়ে ....
আমার দেশের ঠিকানা বন্ধু পাবে।
শুনবে রুমঝুম ঝর্ণা ধারায়
পাহাড়ী রুপসী কত গান
গেয়ে যায় পলাশ কৃষ্ণচূড়া
জড়িয়ে হৃদয় থাকে
যেখানে ধীরে ধীরে বয়ে যা
রোজ বিহানে একটা পাখি
আল্লাহ আল্লাহ ডাকে
সেই পাখিটির গানে গানে
হৃদয় দুলতে থাকে ।।
দিকে দিকে সে সুর তোলে সাড়া
ঘুম ভেঙ্গে যায় সে সুর শুনে
জাগে ঘুমের পাড়া
রঙ্গিন আলো ছড়িয়ে পড়ে
তখন শাখে শাখে ।।
ফুলে ফুলে রঙ্গিন রেনু
ওড়ে মৌমাছিরা তখন শুধু ঘোরে
গুন গুনিয়ে তখন সেযে
গাইতে শুধু থাকে ।।
ভোরের বাতাস
পাতায় পাতায় নাচে
পাঁপড়ি ঝরে ঘাস ফুলেদের কাছে
ঘাসে ঘাসে ফুলের রেণু
চতুরদিকে মাখে ।।
গীবত করা মানুষগুলো
সবচেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর
ছড়িয়ে যাক ভালোবাসা
প্রাণ থেকে প্রাণ পরস্পর।।
আরেকজনের
দোষ খুঁজতেই ব্যস্ত
সে যে সব সময়
নিজের দোষের পাইনা হদিস
মানবে না ভুল তার
হয় আরেকজনের নিন্দা করে
জিন্দা করে পাব যে তার।।
নিজের মতের মিল খুঁজতে
যারা থাকে একরোখা
তাদের চোখে তিনি চালাক
অন্যরা সবাই বোকা
দূর করে দাও মন থেকে সব
হিংসা গীবত অহংকার।।
সাফল্য অর্জনের দুর্গম পথ পাড়ি দেওয়ার সময় আম’রা এমন অবস্থার সম্মু’খীন ও হই যখন আমাদের সাথে সব কিছু খা’রাপ হয়। অবস্থাটা খানিকটা এমন “অভাগা যেদিকে চায় সাগর শুকিয়ে যায়!” আর জীবনের এই ক’ঠিন সময়টাতে আপনি যদি নিজেকে সামলে রাখতে না পারেন তাহলে এই অবস্থার মধ্য থেকে কখনোই বের হয়ে আসতে পারবেন না। তাই আজ আপনাদের বলবো আপনার সাথে যখন সব কিছু খা’রাপ আর ভুল হয় তখন যে বিষয়গুলো সব সময় মনে রাখবেন।

১. জীবনে সবকিছু সাময়িক: বৃষ্টি ঝরতে তো সবাই দেখেছেন। কখনো কি এমনটা দেখেছেন আজীবনের জন্য বৃষ্টি ঝরা শুরু হয়েছে? ঠিক একইভাবে জীবনে কোনকিছুই দীর্ঘস্থা’য়ী হয়না। তাই আপনার জীবনের খা’রাপ সময়গুলোতে দিশেহারা হবেন না। বিশ্বা’স করুন যে এই সময়ের শেষও আছে।

২. দু’শ্চিন্তা ও দোষারোপ কোনটাই কিছু বদলাতে পারেনা: এমন অনেকেই আছেন যে তাদের সাথে খা’রাপ কিছু ঘটলেই তারা ঠিক কাউকে বা নিজেকে দোষারোপ করবে। কিংবা দু’শ্চিন্তা করে খা’রাপ সময় আরও খা’রাপ করে তুলবে। কথা হচ্ছে আপনি একটি বারও কি ভেবে দেখেছেন আপনার এই আচরণ আপনার স’মস্যা সমাধানে কতটুকু সাহায্য করেছে? তাই আর দোষারোপ বা দু’শ্চিন্তা নয় বরং এই অব’স্থায় নিজেকে সামলে রাখু’ন।

৩. কিছু জিনিস ঠিকই সঠিক হচ্ছে: অন্ধকারের শেষে যেমন আলো লুকায়িত থাকে একইভাবে আপনার খা’রাপ সময়গুলোর পেছনে নিশ্চয় সঠিক কিছু ঘটছে। এখানে আপনাকে শুধু একটু আপনার সহ্যশ’ক্তি বাড়াতে হবে। আর তাই এমন সময়ে শুধুমাত্র খা’রাপ জিনিসের প্রতি লক্ষ্য না করে দেখু’ন কি ভালো ঘটছে আপনার জন্য সেটা সামান্য পরিমাণই হোক না কেন।

৪. আপনি এটা সামলাতে পারেন: সময় যত খা’রাপই হোক না কেন আপনি সব সময় এটি বিশ্বা’স করুন যে আপনি এটা সামলাতে পারেন। জীবন আপনার আর স’মস্যাও আপনার তাই স’মস্যা থেকে বের হয়ে আসার উপায়ও আপনাকেই জানতে হবে। তাই নিজে’র প্রতি বিশ্বা’স কখনো হারাবেন না।

৫. আপনার নিজে’র প্রতি যত্নবান হতে হবে: যখন সবকিছু আপনার সাথে খা’রাপ হয় তখন নিজে’র প্রতি যত্নবান হন। কেননা এই খা’রাপ সময়ের সবটা আপনাকেই অতিক্রম ক’রতে হবে। আর নিজেই যদি ঠিক না থাকেন তাহলে এই সময় শেষ হওয়ার আগেই হয়তো আপনি নিজেই শেষ হয়ে যাবেন। তাই ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া করার পাশাপাশি বিশ্রাম করুন ও আপনার প্রিয় মানুষগুলোর সাথে সময় অতিবাহিত করুন।

৬. আবেগ ধ’রে রাখবেন না: বিশেষ করে পুরুষদের মধ্যে নিজে’র আবেগ লুকানোর প্র’বণতাটা বে
#একটু_সময়_করে_পড়ুন_প্লিজ
আজ থেকে ১০০ বছর পর! ক্যালেন্ডারের পাতায় যখন ২১২০ সাল! আমাদের প্রায় প্রত্যেকের দেহ তখন মাটির নিচে! অস্তিত্ব তখন রূহের জগতে!
-
ইতিমধ্যে ফেলে যাওয়া আমাদের সুন্দর বাড়িটা হয়তো পরবর্তী প্রজন্ম ভােগ করছে, পছন্দের কাপড়গুলাে ব্যকডেটেড হয়ে গেছে, শখের গাড়িটা হয়ত অন্য কেউ চালাচ্ছে অথবা মড়চে পড়ে বাড়ির কোনো স্যাঁতস্যাঁতে যায়গাতে অচল হিসেবে পড়ে আছে! আর আমি? পচে গলে নিশ্চিহ্ন হয়ে হয়ে গেছি, একদিন যেই সুঠাম দেহ, গায়ের ফর্সা রং নিয়ে গর্ব করতাম, সেই অস্তিত্বের বিন্দুমাত্র আর অবশিষ্ট নেই! খুব কম জনই স্মরণে রেখেছে, কেউবা ভাবেও না, হাতে সময় নেই! যাদের জন্য সব করতে নিজের জীবন শেষ করে দিয়েছিলাম!
-
আচ্ছা, ব্যস্ততার এই জীবনে আপনি,
আপনার দাদার দাদাকে কত বার স্মরণ করেন?
-
আপনার দাদীর দাদীর কথা কখনাে কি আপনার মনে পড়ে?
-
পৃথিবীর বুকে আজকের এই বেঁচে থাকা, এতাে হৈ চৈ, এতাে মায়া কান্না-এভাবেই চলছে! গত হওয়া অসংখ্য প্রজন্মকে টপকে আমরা এই জীবন লাভ করেছি তেমন ভাবে আগামীতে অসংখ্য প্রজন্মের ভিড়ে হারিয়ে যাবে এই জীবন!
-
যত প্রজন্ম আসছে আর যাচ্ছে, দুনিয়াকে বিদায় জানাবার, দায়িত্ব-ক্ষমতা অন্যের হাতে অর্পণ করবার, কিংবা কারাে ইচ্ছা অপূর্ণ রেখে যাবার পূর্বে খুব কম জনই সময় পায় ফেলে যাওয়া জীবনটা একটু ফিরে দেখবার! বাস্তবতা হচ্ছে, এই জীবনটা আমাদের কল্পনার চেয়েও ছােট!
-
২১২০ সালে কবরে শুয়ে আমরা প্রায় সবাই এই বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবাে, সত্যিই দুনিয়াটা কতই না তুচ্ছ ছিল! একে ঘিরে দেখা স্বপ্নগুলাে কতই না নগণ্য ছিল! ২১২০ সালে আমরা অনেকেই চাইবাে, 'ইশ যদি জীবনটা মহৎ কিছুতে উৎসর্গ করতে পারতাম, নেক আমল সংগ্রহের জন্য আরও কিছু করতে পারতাম! মৃত্যুর পরেও যে কাজগুলাে আমাদের উপকার করে যেত, সেগুলাের পেছনে যদি আরও সময় উৎসর্গ করতে পারতাম!' ইশ!
শুধু ইশ আর ইশ!
-
যারা স্রষ্টার অনুগত করেনি, তাহার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশে কার্পন্য করেছে, সৎ ও হালাল ভাবে জীবন-যাপন করেনি তারা চিৎকার করে কথাগুলাে বলবে, কিন্তু কোনাে ফল বয়ে আনবে না, এই হাহাকার :
-
🔘"হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল এর আনুগত্য করতাম!"
(সূরা আহযাব, আয়াত : ৬৬)
-
🔘"হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তা হলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম!"
(সূরা আন-নিসা, আয়াত :৭৩)
-
🔘"হায়! আমি যদি ওকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম!"
(সূরাহ ফুরকান, আয়াত :২৮)
-
🔘"হায়! এমন যদি কোনাে সুরত হতাে- আমাদেরকে আবার দুনিয়াতে পাঠানাে হতাে, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারদের শামিল!"
(সূরা আনআম, আয়াত : ২৭)
-
🔘 "হে আমার রব! আমাকে আবার ফেরত পাঠান, যাতে আমি সৎকাজ করতে পারি যা আমি আগে করিনি! (বরং জবাব মিলবে) "না, এটা হবার নয়, এটা তাে তার একটি বাক্য মাত্র যা সে বলবেই! তাদের সামনে বারাখ থাকবে উত্থান দিন পর্যন্ত।"
(আল-মু'মিনুন, ৯৯-১০০]
-
মৃত্যুর পর অনেকেই আফসােসে নিজেদের হাত কামড়াতে থাকবে এই বলে,
-
🔘"হায়! আমি যদি রাসূল এর পথ অবলম্বন করতাম।"
(সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৭)
🔘"হায়! আমার এ জীবনের জন্য আমি যদি কিছু অগ্রিম পাঠাতাম?"
(সূরা আল-ফাজর, ২৪]
মৃত্যুর ফেরেশতা আমাদেরকে নেককার হবার সময় দেবে না! সে অপেক্ষা করবে না আমাদের জন্য!
-
তাই আসুন না, মৃত্যুর ফেরেশতা আসার আগেই আমরা
সংশােধন হয়ে যাই! পাপে ভরা জীবনটা পাল্টে ফেলি!
Frojtee Logo Graphic Design,Illustration,Interaction Design,Pen Tool,Fontself
#সময় পরিবর্তনশীল
* ১০ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী
নজর কাড়া মেয়েটাও এখন দুই সন্তানের মা..
কিন্তু সেই রুপ আর নাই....
* সব পরীক্ষায় নকল করে পাস করা
ছেলেটিও এখন বিসিএস ক্যাডার.....
* ক্লাসের পড়াশুনোয় সবচেয়ে বেশি সময়
ব্যয় করা ছেলেটিও এখন বেকার ঘুরছে...
* অন্যের গার্ল ফ্রেন্ড ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়া
বাইকওয়ালা ছেলেটার হবু বউও এখন
আরেক প্রতিষ্ঠিত টাকাওয়ালার বিয়ে করা বউ...
* ৮ বছর আগে ক্লাসে সবচেয়ে অহংকার
নিয়ে চলাফেরা করা ছেলেটাও এখন
ঋণের বোঝা নিয়ে কোন মতে বেচে আছে....
* ১০ বছর আগে ক্লাসের লাস্টে বসা
প্রতিনিয়ত খারাপ রেজাল্ট করা ছেলেটাও
এখন ডাক্তারি পড়া শেষ করে ফেলেছে...
* ৬-৭ বছর ধরে বারবার বয়ফ্রেন্ড চেঞ্জ করা
ফর্সা সুন্দরী মেয়েটাও এখন পাত্র পক্ষের কাছে
বার বার রিজেক্ট হচ্ছে....
* ৫ বছর আগের সবচেয়ে সেরা জুটিটা
এখন একজন আরেকজনের ব্লক লিস্টে....
* ৭-৮ বছর ধরে নিজের ইচ্ছামতো একের
পর এক প্রেম করা মেয়েটিও এখন নিজের
অনিচ্ছায় অপছন্দের মানুষের সাথে সংসার করছে...
* ১০ বছর আগে আড্ডা জমানো ছেলেটাকে
বন্ধু সার্কেল থেকে সরিয়ে দেওয়া মানুষটা
এখনো বন্ধুত্তহীনতায় ভুগছে....
কখন কার কপালে কি ঘটে তা আগে থেকে জানা সম্ভব নয়। অর্থ-বিত্ত,রুপ-গুনের কারনে সাময়িক কিছু দিনের জন্য আপনি-আমি হয়তো সময়কে নিজের মতো করে চালাতে পারবো.. কিন্তু সময় সবসময় আমার-আপনার
ইচ্ছামত চলবে,এমন আশা করা টা ভুল.. সময় সময়ের মতো করে শোধটা নিয়ে নেয়...
এত অহংকার কিসের আমাদের..?
জীবনের প্রথম গোসল করছি অন্যজনের হাতে,
শেষ গোসল টা ও হবে অন্যজনেরই হাতে।।
।।কপিকৃত পোস্ট।।
logo design portfolio link https://www.behance.net/gallery/95183717/TIQAZ-SOLUTIONS
এই লোগোটা ডিজাইন করলাম কেমন হয়েছে তা একটু আমাকে জানাবেন। সবাইকে ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
kokoma entertainment logo Branding,Fashion,Graphic Design,Adobe Illustrator,Adobe Photoshop
Join flyer design We are the National Organization of Restoration and Remediation Professionals. our website is www.norrp.org on our main page we have our mission statement and our action plan. Under memberships shows our $500 membership fee and what comes with it. We need…
I have designed this flyer to tell a little how. If there is any mistake, give it up. Thank you all.
এই লোগোটা ডিজাইন করলাম কেমন হয়েছে একটু বলবেন।
Diesel Power Addiction logo We are a new startup Diesel Performance Parts/Clothing eCommerce store and our logo must catch the eyes of our customer. We want something that can be used as a logo, but also screen-printing and embroidery. We prefer something that would include maybe a …
pool today logo design Showcase and discover the latest work from top online portfolios by creative professionals across industries.
পোর্টফলিওতে কি ধরনের ডিজাইন রাখবো? 🤔
পোর্টফলিও শব্দটা যারা ডিজাইন নিয়ে কাজ করেন তাদের কাছে খুব বেশি পরিচিত। আপনি কি ধরনের ডিজাইন করেন, আপনি কি কি ডিজাইন করতে পারেন, আপনার ডিজাইনের কোয়ালিটি কেমন ইত্যাদি সব কিছুই আপনার পোর্টফলিও দেখে বুঝে নেয়া যায়। এটা অনেকটা আপনার কাজের এক্সপেরিয়েন্স শো করে। যে কেউ আপনার পোর্টফলিও দেখেই সহজেই বুঝে নিতে পারবে আপনি কি রকম ভাল বা এক্সপার্ট বা কতটা ক্রিয়েটিভ ডিজাইনার।
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে পোর্টফলিও কোথায় কিভাবে বানাব? 🧐
সেটার জন্য Behance, Flickr, dribbble ইত্যাদি বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। এখানে আপনি নিজের নামে সুন্দর করে একটি আইডি ওপেন করে যত ইচ্ছা খুশি ডিজাইন আপলোড করতে পারেন। তবে সেই ডিজাইনগুলো অবশ্যই মান সম্মত হতে হবে। তাছাড়া আপনি নিজের জন্য পার্সোনাল ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করেও সেটা আপনার পোর্টফলিও হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন।
আরেকটা বিষয় যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যে ডিজাইন গুলো আপনি আপনার পোর্টফলিওতে রাখবেন সেই ডিজাইনগুলো অবশ্যই অবশ্যই আপনার নিজের করা ডিজাইন হতে হবে। অন্য কারো ডিজাইন কপি করে সেটা নিজের নামে পেস্ট করে ব্যাবহার কখনোই করবেন না। কারন পৃথিবীটা খুব ছোট। আপনি অন্য কারো ডিজাইন চুরি করে নিজের নামে চালাবেন, সেটা আজ বা কাল ধরা খাবেনই। সেটা নিয়ে সন্দেহও নাই। যখন ধরা খাবেন তখন আম আর ছালা সব এক সাথে যাবে। সুতরাং সাবধান। আমরা বাঙ্গালিরা তো আবার চুরিতে ওস্তাদ। এবং এই ওস্তাদগিরি অন্য সব জায়গার মতো ডিজাইন খাতেও আমরা বিশাল ভাবে চালাই।
ডিজাইন শিখার ক্ষেত্রে শুরুতে ডিজাইন কনসেপ্ট বুঝা, কালার কম্বিনেশন শিখা, ডিজাইন লেআউট সম্পর্কে জানার জন্য আমরা অনেক অনেক ডিজাইন কপি করি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে। কিন্তু অনেকে জেনে বা না জেনে সেই কপি করা ডিজাইন গুলোই নিজের পোর্টফলিওতে দিয়ে রাখেন। এটা সম্পূর্ণ ভুল।
পোর্টফলিও হল আপনার নিজের কাজের শোকেস। সেখানে আপনি অন্যের কাজ দিয়ে রাখলে লাভ হবে না। মানুষ আপনাকে চোর ডিজাইনার ভাববে। অন্যের ডিজাইন নিজের নামে চালায় দেয়া আমার কাছে অনেকটা পাশের বাড়ির ভাবিকে নিজের বৌ বলে পরিচয় দেয়ার মতো মনে হয়। 🙄🙄
আপনি আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি দিয়ে নিজের আইডিয়া নিয়ে যে ডিজাইন গুলো করবেন সেগুলোই পোর্টফলিও তে দিবেন।
ডিজাইন রিলেটেড বিভিন্ন গ্রুপে এড থাকার কারনে আমি অনেককেই দেখেছি যারা নিজেকে একজন ভাল মানের ডিজাইনার দাবি করে, অনেকে বলে সে ভাল কাজ পারে কিন্তু অনলাইনে কোন কাজের অর্ডার পাচ্ছে না। এরকম কয়েক জনের পোর্টফলিও দেখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তারা বলেছে তাদের কোন পোর্টফলিও নাই। এটা শুনে আমি মাননীয় স্পীকার হয়ে গেছিলাম। অনেকে আবার উল্টা জিজ্ঞেস করে, ভাই পোর্টফলিও আবার কি? এটা শুনে আমি আবারও স্পীকার হয়ে গেছিলাম। 🙃
আবার যাদের পোর্টফলিও থাকে তাদের অনেকেরটাই দেখলাম Freepic থেকে বিজনেস কার্ড, ফ্লায়ার ইত্যাদির ফ্রি টেম্পলেট গুলো নিজের নামে চালায় দিচ্ছে পোর্টফলিওতে রেখে। যখন একজন ক্লায়েন্ট আপনার পোর্টফলিও তে দেখবে যে আপনি অন্যের জিনিস নিজের নামে চালাচ্ছেন সে কেন আপনাকে কাজ দিবে বলেন তো?
কাজ পেতে হলে আগে নিজেকে ভাল ভাবে তৈরি করুন। নিজেকে দক্ষ করুন। একটি সুন্দর পোর্টফলিও তৈরি করুন। পোর্টফলিও তে আপনে যা যা ডিজাইন পারেন সেই সব ডিজাইনের সব ক্যাটাগরির ১০/২০ টা করে ডিজাইন এড করুন। যেমন- ফ্লায়ার ডিজাইন করবেন। তাহলে আপনি কর্পোরেট ফ্লায়ারের জন্য ১০ টা ডিজাইন, স্পা/ বিউটি পারলারের জন্য ১০ টা ডিজাইন, বিভিন্ন ক্লিনিং সার্ভিসের জন্য আলাদা ভাবে ১০ টা ডিজাইন করেন। একই ভাবে লোগো, পোস্টকার্ড, বিজনেস কার্ড ইত্যাদি আরও যা যা আইটেম আছে সব গুলোর জন্য এরকম ক্যাটাগরি অনুযায়ী ডিজাইন করেন। যাতে কোন ক্লায়েন্ট যখন আপনার পোর্টফলিও দেখবে সে যেন বুঝতে পারে যে আসলেই আপনি অনেক কাজ পারেন এবং খুব ভাল মতোই পারেন। তবে শর্ত একটাই..। কপি ডিজাইন চলবে না। নিজের করা ডিজাইন হতে হবে।
আমি নিজেও নতুন যখন কাজ শুরু করি তখন ফাইভারে প্রথম দিকে একবার একটা বায়ার ইনবক্স করেছিল। তার একটা পার্টি ফ্লায়ার ডিজাইন দরকার এবং সে আমার কাছে আমার কাজের স্যাম্পল দেখতে চেয়েছিল। কিন্তু তখন আমার পোর্টফলিওতে সেরকম কোন পার্টি ফ্লায়ার ডিজাইন ছিল না। বায়ার কে দেখাতে পারিনি এবং সেই অর্ডারটাও পাই নাই।
মিষ্টি মধুর কথা দিয়ে আমার কনফিডেন্স লেভেল বুঝিয়েও ক্লায়েন্টের থেকে অর্ডার টা নিতে পারিনি। তখন বুঝতে পেরেছিলাম যে পোর্টফলিওতে সব ধরনের ডিজাইন রাখা কতটা জরুরি। শুধু কথায় চিরে ভেজানো অনেক কঠিন ডিজাইনের ক্ষেত্রে। 😔
আপনি যখন কোথাও কাজের জন্য কোন ক্লায়েন্টকে ম্যাসেজ দিবেন, সাথে আপনার পোর্টফলিও লিঙ্কটাও দিয়ে দিবেন। তখন ক্লায়েন্ট সেটা দেখে আপনার কাজের দক্ষতা বুঝবে।
সব কথার শেষ কথা...সুন্দর সুন্দর ডিজাইন করেন, পোর্টফলিও তৈরি করেন, চুরি করা বাদ দেন। আগে হোক আর পরে হোক, কষ্ট করলে সফলতা আসবেই। কারো জলদি আসে, কারো টা দেরিতে।
সব কিছু আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে লেখা। ভুল থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কমেন্ট বক্স তো খোলাই আছে...লিখতে পারেন! ভাল লাগলে শেয়ার করতে পারেন যাতে অন্যরাও নতুন কিছু জানতে পারে, শিখতে পারে। কপি পেস্ট করে শেয়ার দিলে ক্রেডিটে পোষ্টদাতার নাম উল্লেখ করে দেয়া সাধারন ভদ্রতা। ভদ্রতা বজায় রাখবেন। 🙂🙂
ফ্রিলান্সারের প্লান B:
আপনি যদি ফ্রিলান্সার হন, মাসে যদি মোটামুটি একটা, নিদিষ্ট ইনকাম করছেন তবে বোঝা যায় আপনার প্লান A সফল হয়েছে। কিন্তু আপনার প্লান B কি রেডি আছে? যদি থাকে খুবই ভাল কথা। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের বেশিরভাগ ফ্রিলান্সারেরই কোন প্লান B নেই। কারন আমরা ধরেই নেই এভাবেই মনে হয় আমাদের চলতে থাকবে। কিন্তু এর থেকে ভুল ধারনা আর কিছুই হতে পারে না। অনলাইন জগৎ প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে। যারা তাল মিলাতে পারবে একমাত্র তারাই টিকতে পারবে। বাকিরা ঝড়ে পড়ে যাবে। তাই আপনার প্লান B রেডি থাকতে হবে, যেন প্লান A যদি ব্যর্থও হয়, তার পরেও যেন আপনি ভাল করে টিকে থাকতে পারেন।
অসংখ্য উদাহরণ দিতে পারি, যারা এখন ব্যর্থ ফ্রিলান্সার, অথচ একসময় তাঁরা খুবই সফল ছিলেন। ইনাকামের বিকল্প কোন সোর্স রেডি না করতে পের্ তাঁরা এখন সবার করুনার আর উপহাসের পাত্র। নাম না উল্লেখ করে কিছু বাস্তব উদাহরণ দেই
১. Elance মার্কেটপ্লসে কাজ করত একজন সফল ফ্রিলান্সার। হাতে গোনা কয়েকজন বায়ার দিয়ে খুবই ভাল কাজ করত। তার বড় একটা টিম ছিল। Elance, oDesk এর সাথে মিলে যাবার পর তার কাজে ধ্বস নামে। প্রায় সব বায়ার হাতছাড়া হয়ে যায়। প্রায় ০৬ মাস তাঁরা কর্মীদের প্রায় বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিয়ে, চালাতে না পেরে সবাইকে বিদায় করে। এখন নিজে নিজে কাজ করে, কোন মতে কাজ টিকে আছে।
২. পরিচিত একজন Fiverr এ খুবই ভাল কাজ করত। খুব সুন্দর একটা অফিসে প্রায় ১২ জনের একটা টিম নিয়ে কাজ করত। প্রায় ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে শুধু অফিস ডেকারেশন করেছিল। বেশ কয়েকটা বিদেশি একাউন্ট ছিল VPN, প্রক্সি দিয়ে চলাত। একে একে সব ব্যান হয়ে যায়। এখন নামে মাত্র অফিসে থাকলেও, এখন তার মূল ব্যাবসা হচ্ছে ফিলান্সিং টিউশনি, মানে মানুষের বাসায় যেয়ে ফ্রিলান্সিং শেখায়। আসলে টিকে থাকার জন্য, মুলত ধান্দাবাজি করছে, অধঃপতন আর কাকে বলে :(
৩. কয়েকদিন আগের ঘটনা, একজনের সাথে কথা হচ্ছিল। সে শুধু ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভের কাজ করেই Upwork থেকে গত কয়েক বছর ধরে ভাল ইনকাম করছিল। এর বাহিরে সে কিছু জানে না, শেখার চেষ্টাও করেনি। কোন কারনে তার একাউন্ট সাসপেন্ড। এখন Fiverr এ এসেছে। অনেক চেষ্টা করেও কোন অর্ডার পাচ্ছে না। এখন খুবই হতাশ।
৪. একজন ফ্রিলান্সার লোভে পড়ে ইনকামের ৫৬ লক্ষ টাকা শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করে প্রায় পুরটাই খুইয়েছে। যে কাজে ফ্রিন্সান্সিং করত তার চাহিদা কমে গেছে, আর সে নিজেকে আপডেট করতে পারেনি। এখন চাকরীর জন্য বিভিন্ন অফিসে ট্রাই করছে।
৫. বছর তিনেক আগে একজন গ্রুপে তার একমাসের ইনকাম, ১ হাজার ডলারের স্কিনশট দিয়ে হুংকার দিয়ে বলছিল পারলে ঠেকা :) সেই লোকের এখন অনলাইনে কোন অস্তিত্বই নেই :)
৬. আমার পরিচিত এক ছোট ভাই কাজ করতে করতে অসুস্থ হয়ে পড়ল। হঠাৎ একদিন তার ব্রেন স্ট্রোক করে বসে। প্রায় ০৭ দিন হাসপাতালে ভর্তি থেকে এবং মাস ছয় বেড রেস্টে থেকে এখন কিছুটা সুস্থ। ফ্রিলাস্নিং মাথায় উঠেছে।
আসলে লিখতে গেলে এই রকম গল্প অনেক বলা যাবে। তাই আর লিখছি না, বলব সময় থাকতে সাবধান হোন। আপনার প্লান B রেডি করে ফেলেন। যেন কোন কারনে যদি আপনার একাউন্ট চলে যায়, বা ইনকামের সোর্স নষ্ট হয়ে যায়, তার পরেও যেন ভাল করে টিকে থাকতে পারেন। টিকে থাকার জন্য আপনি কি কি করতে পারেন সেই ব্যাপারে আমার কিছু মতামত দিচ্ছি। আপনার কোন আইডিয়া থাকলে কমেন্টে দিতে পারেন।
১. আপনার প্রথম ইনকাম চালু হবার সাথে সাথে ব্যাংকে একটা DPS খুলে ফেলেন সামর্থ্য অনুযায়ী। বিশ্বাস করেন এটা একসময় আপনার বিপদের বন্ধু হিসেবে কাজে দেবে।
২. আপনি যে কাজ করেন সেটা আপনার খুব ঘনিস্ট কেউ, যেমন ভাই, বোন, স্ত্রীকে মোটামুটি শিখিয়ে দেন। যেন আপনার অবর্তমানে সে চালিয়ে নিতে পারে। ব্যাক্তিগত কারনে আমার একাউণ্ট প্রায় দেড় মাস বন্ধ রেখেছিলাম। তাখন এটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি।
৩. চীনাদের মত মাসিক সঞ্চয় করুন। তাদের নীতি হচ্ছে আগে সঞ্চয় করতে হবে। এর পরে যদি কিছু বাচে, তবে সেটা খরচ করতে হবে। আমরা করি উল্টা, খরচের পর যদি কিছু থাকে তবে সঞ্চয় করি। এটা উচিৎ না। ব্যাংকে কত টাকা জমাবেন সেটা টার্গেট করেন। সেটা অর্জন না করা পর্যন্ত লেগে থাকেন।
৪. ইনকামের আরেকটা সোর্স চালু করেন। Fiverr পাশাপাশি অন্য মারকেটপ্লেস ট্রাই করেন। যেন Fiverr এর প্রফাইল চলে গেলেও টিকতে পারেন।
৫.রেগুলার পারমানেন্ট বায়ার তৈরি করেন। একসময় হয়ত আর মার্কেটপ্লেসে কাজ নাও করা লাগতে পারে।
৬. জমিতে বিনিয়োগ করেন। জমির বিনিয়োগ লাভজনক। হতে মোটামুটি টাকা হলেই জমি কিনে রেখে দেবেন। আমার পরিচিত যারা এইধরনের বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা প্রায় সবাই লাভবান হয়েছেন। শহরে থাকলে ফ্লাটে বিনিয়োগ করতে পারেন। এটাও লাভজনক।
৭. কৃষিতে বিনিয়োগ করতে পারেন। এটা এখন খুবই লাভজনক ব্যাবসা। ফিশারিজ, পোল্ট্রি এখন অনেক লাভ জনক। ইকমার্স এর ব্যাবসাও ভাল করছে। সামনে ঈদ এটা নিয়ে এগুতে পারেন। ভাল লাভ থাকবে।
৮.ভুলেও শেয়ার বাজার বা কোন LML ব্যাবসায় যাবেন না এমনকি পরিচিত কেউ যদি এসব ব্যাবসা করে তবে তার থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন।
৯. আপনি যে সার্ভিস দেন সেটার উপর একটা সার্ভিস সাইট করে রাখেন। একদিন এটা আপনার সম্পদে পরিণত হবে।
১০. রেন্ট এ কারে বিনিয়োগ করতে পারেন। ভাল লোক পেলে আপনার ইনভেস্ট লাভ সহ উঠে আসবে। নিজের কাছের কেউ ভাল ড্রাইভিং জানলে এটা নিয়ে এগোতে পারেন।
১১. ডীলার শিপের ব্যাবসা করতে পারেন। ভাল কোম্পানির ডিলারশিপ অনেক নিরাপদ ব্যাবসা।
নিজেকে নিজে মোটিভেট করেন। নিদিষ্ট একটা সময় নির্ধারণ করেন যে, এই সময়ের মধ্যে আপনি কি কি অর্জন করবেন। সেগুলো অর্জন করার চেষ্টা করেন। নিজেকে পুরস্কৃত করেন। এই ব্যাপারে আরও ভাল আইডিয়া পেতে চাইলে আমার মতে, আপনার কাছের কেউ যদি ব্যাংকে চাকরী করে তবে তার পরামর্শ নিতে পারেন। কারন বৈষয়িক ব্যাপারে আমার মতে, তাদের মত ভাল কেউ জানে না। দেখবেন বেশির ভাগ ব্যাংকার বয়স ৪০ হবার আগেই তার জীবন গুছিয়ে ফেলে, ভবিষ্যতে কি কি করবে সব কিছু তার কাছে ফিলিপস বাত্তির মত পরিস্কার :) তাদের থেকে ভাল পরামর্শ পাবেন।
অনেক ইয়াং ফ্রিলান্সার অল্প বয়সে ভাল ইনকাম করে সেই টাকার চূড়ান্ত অপচয় করে। অনেকেই দামি মোটরবাইক কিনে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে শো অফ করে। আইফোন, মাকবুক কিনে টাকার শ্রাদ্ধ করে! (যদি কাজের খাতিরে দরকার হয় তবে সেটা ভিন্ন কথা) টাকা আজে বাজে কাজে খরচ করে। এসব করা উচিৎ না। টাকা সঞ্চয় করা শেখা উচিৎ।
আমাদের দেশের অধিকাংশই ৪০ বছর পার হবার পর পরই জীবনের হিসেব মেলানো শুরু করে দেয়। কি চাইলাম আর কি পেলাম, এসব বলে হতাশ করে :( তাই জীবনে যেন হা হুতাশ না করতে হয়, এই জন্য যা কিছু করার ৪০ এর আগেই করে ফেলা উচিৎ। এর পরে সেটা শুধু উপভোগ করবেন। অনেকে মনে করতে পারেন ৪০ আসতে অনেক বাকি। ঠিক আছে আপনি ৩০ এর মধ্যেই সব কিছু করে ফেলেন। আপনাকে কে ঠেকাচ্ছে :)
একটা সাফল্যের গল্প দিয়ে লেখা শেষ করব। সেদিন কোন এক গ্রুপে একজনের ফ্রিলান্সারের পোষ্ট দেখলাম। সে আগামী আড়াই বছরের জন্য বিশ্ব ভ্রমনে বের হচ্ছে। ভ্রমনের প্লান রেডি। মানে আগামী আড়াই বছর সে বিশ্বের সম্ভব সব যায়গা ভ্রমন করবে। কারন সে এই ইয়াং বায়সেই সবকিছু সুন্দর ভাবে গুছিয়ে নিয়েছে। একটু চোখ বন্ধ করে তার যায়গায় নিজেকে কল্পনা করেন। দেখেন কেমন লাগে :)
তাই বলব হাতে এখনো সময় আছে। আপনার প্লান B রেডি করে ফেলেন।
ধন্যবাদ! From: Golam Kamruzzaman
দোকানদারের ডিজাইন বনাম ডিজাইনারের ডিজাইন
----------
আমাদের দেশে ডিজাইন বলতে অধিকাংশজনই তাকায় স্টুডিও এর দিকে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন? হ্যা! ওই যে সেদিন ছবি তুললাম। চুল কেটে দিলো, মুখের দাগ মুছে দিলো, ইয়ে মানে হাল্কা একটূ ফর্সাও করে দিলো, এটাইতো ডিজাইন। আরেকটু এডভান্সড যারা, তারা প্রেসে
কাজ করা পিচ্চিগুলাকে দেশের বেস্ট ডিজাইনার ভাবে।
ভাই জানেন? বাচ্চা একটা ছেলে, কত আর বয়স? ১৩-১৪ হবে? আমার নাম ঠিকানা দিলাম, ৫ মিনিটের মধ্যে ভিজিটিং কার্ড বানিয়ে দিলো। ক্যান ইউ ইমাজিন?
------------ এটাই হচ্ছে ডিজাইন নিয়ে আমাদের আম জনতার ধারনা।
এবার আমার কিছু অভজারবেশন শেয়ায় করি। ডিজাইন মুলত একটি বিশাল সিস্টেম। তার ছোট একটা অংশ হচ্ছে ইমেজ প্রসেসিং বা রিটাচিং যেগুলো স্টুডিওতে করে থাকে। খুবই সামান্য একটু অংশ
দেখেই যারা অভিভুত হয়ে যায়, তাদের কাছে এই বিশালতা অন্ধকারেই থেকে যায়।
একজন ডিজাইনার যখন ইমেজ প্রসেসিংও করবে, ছবির দিকে তাকালে মনে হবে না যে, এখানে কিছু একটা করা হয়েছে। কারন তার ক্লিপিং, মাস্কিং, লাইট, শ্যাডো সবই হবে নিখুত।
এখানে একটূ অফ টপিকে যাই,
গার্মেন্টসে যে কাপড়গুলো তৈরি হয়, তার ভালো কোয়ালিটির প্রোডাক্টগুলো বাইরে এক্সপোর্ট হয়ে যায়, আর সেকেন্ড ক্লাস গুলো শোরুমে এবং থার্ডক্লাসগুলো ফুটপাতে সেল হয়। তাহলে কেন আমাদেরই
উৎপাদিত পণ্য থেকে আমরাই বঞ্চিত হই? কারন, আমাদের দেশে যে প্রাইসে আমরা কাপড় কিনতে অভ্যস্ত তার ৪-৫ গুন দাম দিয়ে আমরা কেউই কিনতে চাইবো না। যে শার্ট আমরা ৬০০-৭০০
টাকা দিয়ে কিনি, সেটা ৪-৫ হাজার টাকা দিয়ে কিনতে চাইবো না আমরা। তাই, সেলাররা লোকালি সেলও করে না।
সেইম ভাবে আমাদের দেশেও ওয়ার্ল্ড ক্লাস ডিজাইনাররা রয়েছেন, যারা লোকালি সার্ভিস প্রোভাইড করেন না। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকেন।
একটা নরমাল ডিজাইনের প্রাইস কত?
অনেক প্রেসে প্রিন্টিং করলে ডিজাইন ফ্রীতেই করে দেয়। ৫০-১০০ টাকা নেয় কেউ কেউ। কিন্তু আপনি একটা ডিজাইনের জন্য ১০০০ টাকা চান? শুধু ডিজাইন? প্রিন্টও করে দেবেন না? আমাকেতো
৬০০ টাকার মধ্যে ডিজাইন সহ প্রিন্ট করে দেবে। তাহলে আপনি এতো বেশী চান কেন? ডাকাতি, গলাকাটা দাম... আরে ভাই থামুন। আগে বুঝুন, তারপরে বলুন।
ডিজাইনের কোয়ালিটি নিয়ে কথা বলতে গেলে অনেক লম্বা হবে। সংক্ষেপে একটু আইডিয়া দিই। ধরুন, একজন প্রেসের লোক। জিনি ৫০ টাকা দিয়ে ডিজাইন করে দেয়। সে দিনে ১০০/২০০ ডিজাইন
করে। কিভাবে? তার কাছে কমন কিছু ফরম্যাট করা আছে। সেখানে আপনার নাম ঠিকানা বসিয়ে দেয় জাস্ট। হয়তো আপনাকে যে ডিজাইন দিচ্ছে, সেটা আরো ৫০ জনের কাছেও সেল করছে।
সামান্য কালার বা সাইজ মোডিফাই করে। একটা ডিজাইনে সে সময় দিচ্ছে ৫-১০ মিনিট। সেই কাজে ৫০-১০০ টাকা নিলে কিংবা না নিলেও তার খুব বেশী ক্ষতি নেই।
কিন্তু একজন প্রফেশনাল ডিজাইনার কি করে? প্রথমে আপনার লোগো, কালার স্কিম এসব নিয়ে স্টাডি করে। কোন কোন কম্বিনেশন, কোন শেইপ কোথায় কি দিলে ভালো লাগবে। এক এক জায়গায়
৫০-১০০ টা কালার, ইফেক্ট দিয়ে দিয়ে ট্রাই করে কোন টা ভালো মানায়। অনেক গুলো ফন্ট নিয়ে ঘাটাঘাটি করে যে, কোনটা আপনার এই স্টাইলের সাথে পারফেক্টলি যাচ্ছে। এই সব কিছু করে
ফাইনালি দেখা যায় এক-দুই দিন সময় লাগিয়ে দেয় আউটপুট দিতে। আপনি এখানে বিরক্ত হচ্ছেন, যে সেই কবে দিলাম? ৫ মিনিটে করে দেয়, সেখানে আজ দুইদিন হল। দুইদিন পর ডিজাইন দেখে
যখন বলেন যে, এই পার্টটি চেঞ্জ করুন। তখন ওই পার্ট এর উপর তার পুরো পরিশ্রম মাটি হয়ে গেলো। আমার নতুন করে শুরু করা... তাহলে সেই অনুপাতে প্রাইস কি বেশী?
প্রফেশনাল ডিজাইনারের কাজের প্রথম বিশেষত্ব হচ্ছে ডিজাইন ইউনিক। অন্য ডিজাইন থেকে আইডিয়া নেয়া যেতে পারে, কিন্তু সেইম সেইম মিলবে না কোথাও।
যখন আপনারা সেই মানের একজন ডিজাইনারকে এক্সাম্পল দেন যে, এতো টাকা লাগে নাকি ডিজাইন করতে? তখন তার মুচকি হাসি দেয়া ছাড়া কিছুই বলার থাকে না আসলে।
আমাদের অফিসের ম্যাম বলেন যে, আপনি যে প্রোডাক্টটি নিয়ে ডিজাইন করবেন, সেটি শো-রুম থেকে এক পিস এনে আপনার টেবিলে রাখবেন। নাড়া চাড়া করবেন, উলটে পালটে দেখবেন। আলোতে
কালার কেমন লাগে, অন্ধকারে কেমন লাগে। এই টাইপের ১০০ টা ডিজাইন দেখবেন। ১০ ঘন্টায় ১০ টি ডিজাইন করার দরকার নেই, ১০ ঘন্টায় একটি করুন। বাট ইট শুড বি লুক গর্জিয়াস।
আমার মনে হয় এই পুরো লেখাটা পড়লে ডিজাইনে-ডিজাইনে পার্থক্য সম্পর্কে আর কারো কনফিউশন থাকবে না। এবং আমি বিশ্বাস করি, একদিন আমাদের সবার মোটিভ চেঞ্জ হবে। উন্নত বিশ্বের মত
আমরাও মানসম্মত পণ্য ও সেবা ব্যাবহার করবো এবং তাদের যথাযোগ্য মূল্যায়নও করবো...
Dentist flyer This flyer Template is made in Adobe Photoshop format. It is professionally organized and labeled so you can Easily Edit & change colors Text, logo etc.Easy smart object editing for images.
ui design practice Showcase and discover the latest work from top online portfolios by creative professionals across industries.
A testy of spring poster Showcase and discover the latest work from top online portfolios by creative professionals across industries.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Jhenida
7300
Jhenida, 7340
এখানে কম্পিউটার প্রশিক্ষন সহ আই.সি.টি
16, Mowlana Vashani Road, Jhenaidah(Beside Of SA Paribohon)
Jhenida, 7300
Pc dvd games, all pc items, mobile items
Jhenida, 7320
This page a entertainment pales and all update information of IT sector................!