Md Abdullah Noman
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md Abdullah Noman, Digital creator, Kachua.
আবু ওবায়দা :
যতদিন আমাদের ভূমির ১ ইঞ্চি জায়গায়ও দখলদারদের আগ্রাসন বা তাদের উপস্থিতি অব্যাহত থাকবে ততদিন আমরা আমাদের অভিযান ও প্রতিরোধ চালিয়ে যাবো।
৬ অক্টোবর ২০১৯।
রাত ৮.১৩।
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।
আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে। এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে। সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি। কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহ.)
“বান্দার জন্য সবচাইতে ক্ষতিকর বিষয় হচ্ছে তার কর্মহীনতা ও অবসর সময় (ফ্রি টাইম)। কেননা নফস তো আসলে কর্মহীনভাবে বসে থাকতে পারে না; বরং যদি নফসকে উপকারী কাজে ব্যস্ত রাখা না যায় তাহলে সে ক্ষতিকর কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়বে।”
ইসরায়েলি পান্ডাদের কে সুড়ঙ্গে স্বাগত
পৃথিবীর ইতিহাসে খলিল ইবনু আহমাদের মতো অসাধারণ মানুষ খুব কমই এসেছে।
তিনি যখন মানুষের উপকার করতেন, তখন তা গোপন রাখতেন, আর যখন কারো দ্বারা উপকৃত হতেন, তখন তা (আনন্দচিত্তে) প্রকাশ করতেন। [ইমাম বুখারি, আত-তারিখুল কাবির: ২/১৯৪]
অথচ, আমরা ঠিক উল্টোটা করি!
খলিল ইবনু আহমাদ আল-ফারাহিদি (রাহ.) একবার তাঁর এক বন্ধুর সাথে হাঁটছিলেন। হঠাৎ বন্ধুর জুতা ছিঁড়ে গেলো, তাই তিনি খালি পায়ে হাঁটতে লাগলেন। এটা দেখে খলিল ইবনু আহমাদের খারাপ লাগলো। ফলে, তিনিও নিজের জুতা খুলে হাতে নিয়ে হাঁটতে লাগলেন।
বন্ধু জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তুমি এ কী করছো?’
খলিল বলেন, ‘তুমি যে খালি পায়ে হাঁটছো, সেটার সান্ত্বনা দিচ্ছি, সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
এমন আন্তরিক মানুষ কোথায় পাওয়া যায়? এমন বন্ধু কোটিতেও একজন হয় না।
প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ইমাম সুফিয়ান ইবনু উয়াইনা (রাহিমাহুল্লাহ) সত্যই বলতেন, ‘তোমাদের কেউ যদি স্বর্ণ-রৌপ্য-মেশকের তৈরি কোনো মানুষ দেখতে চাও, তাহলে খলিল ইবনে আহমাদকে দেখো।’ [ইমাম সুয়ুতি, আল-মুযহির: ১/৫২]
উল্লেখ্য, খলিল ইবনু আহমাদকে আরবি সাহিত্যের অন্যতম শাখা ‘ইলমুল আরুদ্ব’ (ছন্দশাস্ত্র)-এর জনক মনে করা হয়। আল্লাহ তা‘আলা এই মহান মনীষীর কবরকে আলোকিত করুন, তাঁকে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন। তাঁর ব্যক্তিত্ব থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
পর্ব - ০১
মহান আল্লাহ সুবহানাহ ফিরাউন ও তার সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে পবিত্র কুরআনে হিকমাহপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরেছেন, যা কিয়ামত পর্যন্ত মানুষ পাঠ করে যাবে এবং যাদের রয়েছে সুস্থ অন্তর তারা এর মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করবে অথবা নিজ কর্ণকে সাক্ষী রাখবে। আর ফিরাউনের এই পরিনতি দেখে যেন মানুষেরা সীমালঙ্ঘনকারী, অহঙ্কারী, স্বেচ্ছাচারী, যমীনে ফ্যসাদ সৃষ্টিকারী, মুওয়াহহীদদেরকে হত্যাকারী সকল অপরাধীদের এড়িয়ে চলে। কিন্তু এতোদসত্ত্বেও যমানার তাগুতরা শিক্ষা গ্রহণ করেনি। তারা কাজে কর্মে ফেরাউনের অনুসরণ করেই যাচ্ছে। ফেরাউনের নীতি অনুযায়ী মুওয়াহহীদদের বিরুদ্ধে, মহান রাব্বুল আলামিনের শরীয়াহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেই যাচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা মহামহিম, যিনি ফেরাউন ও তার মন্ত্রীপরিষদকে কিয়ামত পর্যন্ত সকলের জন্য স্বরণীয় করে রেখেছেন।
আল্লাহ তায়ালা যদি ফেরাউনের ঘৃণ্যতা বর্ণনা না করতেন তাহলে এ যামানার তাগুত অথবা তাদের মিত্রদের মধ্য থেকে একদল বের হত যারা বলে বেড়াত; ফেরাউন ছিল সৎ লোক, যে আল্লাহর নবী মুসা আলাইহিস সালামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল। কারণ মুসা আলাইহিসসালাম ফিরআউনের সম্প্রদায়ের ধর্ম বদলে দিয়ে যমিনে ফ্যসাদ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল! যেমনটা ফেরাউন নিজেই বলেছিল, আল্লাহ তায়ালা কুরআনে সেটাকে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
وَقَالَ فِرْعَوْنُ ذَرُونِي أَقْتُلْ مُوسَىٰ وَلْيَدْعُ رَبَّهُ ۖ إِنِّي أَخَافُ أَن يُبَدِّلَ دِينَكُمْ أَوْ أَن يُظْهِرَ فِي الْأَرْضِ الْفَسَادَ ﴿٢٦﴾ (سورة الغافر).
"আর ফিরাউন বলল: তোমরা আমাকে ছেড়ে দাও, আমি মুসাকে হত্যা করব এবং মুসা যেন তার রবকে ছেড়ে দেয়। আমি তো আশঙ্কা করি সে তোমাদের ধর্ম পরিবর্তন করে দিবে বা যমীনে ফ্যসাদ সৃষ্টি করবে"-সূরা আরাফ
🚫 সংশোধন
রাসূল (সাঃ)-এর সন্তান ইব্রাহীম যেদিন মারা যায় সেদিন সূর্যগ্রহণ হলে মানুষ বলতে লাগলো যে, ইব্রাহীমের মৃত্যুতে সূর্যগ্রহণ হয়েছে।
তখন রাসূল (সাঃ) তাঁদের ভ্রান্ত ধারণা খন্ডন করে বললেনঃ (চন্দ্র-সূর্য আল্লাহর নিদর্শন) আর কারো মৃত্যুতে চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণ হয় না। (সহীহ বুখারী, হা/১০৪৩)
আজ তিনি মারা গিয়েছেন আর তাই ভূমিকম্প হয়েছে এমন ভ্রান্ত আকীদা পোষণ করার কোন মানে হয় না।
ভূমিকম্প আল্লাহর নিদর্শনসমূহের একটি নিদর্শন; সেটি যে কোন সময় হতে পারে। কারো জন্ম বা মৃত্যুর সাথে ভূমিকম্পের কোন সম্পর্ক নেই।
আল্লাহ তাঁর ভুলত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।
اللهم اغفرله وارحمه وأدخله الجنة وأعذه من عذاب القبر ومن عذاب النار
এই নাস্তিক শাতিমের ঔদ্ধত্যের সীমা দিনকে দিন বেড়েই চলছে,প্রশাসন কি ওদের দেখে না?
ওর একটা ফায়সালা করা সময়ের দাবি।
#হে তুমি একটা ফায়সালা করো এই কুলাঙ্গারের
অফলাইন হোক বা আনলাইন, উভয় ক্ষেত্রেই নারী-পুরুষের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক উভয় পর্দা খুবই জরুরি।
অনলাইনের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ পর্দা হচ্ছে, বিপরীত লিঙ্গের কারও প্রোফাইল, পোস্ট, ছবি দেখে তার প্রতি কুচিন্তা থেকে নিজেকে বিরত রাখা।
আর বাহ্যিক পর্দা হচ্ছে বিপরীত লিঙ্গের কাউকে সরাসরি ম্যাসেজ করা, তাদের পোস্টে অযথাই কমেন্ট করা, নিজের গোপন বিষয় নিয়ে পোস্ট করে মানুষকে জানানো, অবয়ব বা নারীকে আকর্ষণ করে এমন কোনো কিছুর ছবি পোস্ট করা ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা।এসব ক্ষেত্রে আল্লাহকে ভয় করে চলতে হবে।
কোনো নারীর অনলাইন কার্যক্রম দেখে তার প্রতি কুচিন্তা আনা বা কোনো কারণ ছাড়া খাতির জমানোর জন্য তাদেরকে ম্যাসেজ দেয়া আর সরাসরি দেখে কোনো মেয়ের ব্যাপারে কুচিন্তা করা বা সরাসরি তাদের সাথে অযথা কথা বলা একই গুনাহ।
তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত অনলাইনের জীবনে এসব থেকে সাবধান হওয়া।
*বিপদাপদে ধৈর্যশীলদের প্রতিদান*
বিপদাপদ ও বালা মুসিবতে ধৈর্য ধারণ করতে সবাই পারে না ৷ এ কারনে অনেকেই মানসিক টেনশন, দুঃখ-কষ্ট কিংবা অতিরিক্ত হতাশার কারণে আত্মহত্যার মত জঘন্য পথ বেছে নেয় ৷ অথচ বিপদাপদ মুমিনের নিত্যদিনের সঙ্গী, মুমিনকে দুনিয়া থেকে পাপমূক্ত করাটাই আল্লাহর উদ্দেশ্য ৷ যাতে পরকালে সহজেই মুমিন বান্দা-বান্দীর জন্য চিরস্থায়ী জান্নাতের পথ সুগম হয় ৷ তাই বিপদাপদে ধৈর্যশীলদের জন্য রয়েছে অফুরন্ত সুখবর, এতে বিচলিত ও টেনশনের কিছু নেই ৷ নবী মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
يَوَدُّ أَهْلُ الْعَافِيَةِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ حِينَ يُعْطَى أَهْلُ الْبَلاَءِ الثَّوَابَ لَوْ أَنَّ جُلُودَهُمْ كَانَتْ قُرِضَتْ فِي الدُّنْيَا بِالْمَقَارِيضِ.
❝কিয়ামতের দিন যখন বিপদগ্রস্ত মানুষদের প্রতিদান দেয়া হবে, তখন (পৃথিবীতে) বিপদমুক্ত মানুষেরা আকাঙ্ক্ষা করবে, হায়! দুনিয়াতে যদি কাঁচি দ্বারা তাদের শরীরের চামড়া কেটে টুকরা টুকরা করে দেয়া হতো!❞
[তিরমিজি হা/২৪০২, হাসান; সহীহুল জামে হা/ ৮১৭৭, সহীহাহ হা/২২০৬]
عَجَبًا لأَمْرِ الْمُؤْمِنِ إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ خَيْرٌ وَلَيْسَ ذَاكَ لأَحَدٍ إِلاَّ لِلْمُؤْمِنِ إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَهُ وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَهُ .
রসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ
❝মু’মিনের বিষয়টি বিস্ময়কর। সকল কাজই তার জন্য কল্যাণকর ৷ মু’মিন ছাড়া অন্যকেউ এ বৈশিষ্ট্য লাভ করতে পারে না ৷ সে সুখশান্তি পেলে শুকরিয়া আদায় করে আর মসিবতে আক্রান্ত হলে ধৈর্যধারণ করে, প্রত্যেকটাই তার জন্য কল্যাণকর।❞ [সহিহ মুসলিম, হা/৭৩৯০]
يَقُولُ اللهُ تَعَالَى مَا لِعَبْدِي الْمُؤْمِنِ عِنْدِي جَزَاءٌ إِذَا قَبَضْتُ صَفِيَّهُ مِنْ أَهْلِ الدُّنْيَا ثُمَّ احْتَسَبَهُ إِلاَّ الْجَنَّةُ.
রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ আল্লাহ বলেনঃ ❝আমি যখন আমার মু’মিন বান্দার কোন প্রিয়বস্তু দুনিয়া হতে উঠিয়ে নেই এবং সে ধৈর্য ধারণ করে ৷ তাহলে আমার কাছে তার প্রতিদান জান্নাত ৷❞ [সহিহ বুখারী, হা/৬৪২৪]
إِنَّ اللهَ قَالَ إِذَا ابْتَلَيْتُ عَبْدِي بِحَبِيبَتَيْهِ فَصَبَرَ عَوَّضْتُه مِنْهُمَا الْجَنَّةَ يُرِيدُ عَيْنَيْهِ تَابَعَه.
রসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ আল্লাহ তাআলা বলেছেনঃ ❝আমি যদি আমার কোন বান্দাকে তার প্রিয় দু’টি বস্তু সম্পর্কে পরীক্ষায় ফেলি, আর সে তাতে ধৈর্যধারণ করে ৷ তাহলে আমি তাকে সে দু’টির বিন
❝একজন মুমিনের অন্তর নরম হওয়ার প্রমাণ এই যে, সে অন্য মুমিন ভাইকে হোঁচট খেতে দেখলে এতটাই কষ্ট পাবে যেন সে নিজেই হোঁচট খেয়েছে। কখনোই এতে সে খুশি হবে না।❞
- ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রাহিমাহুল্লাহ!
[ মাদারিজুস সালিকীন: ১/৪৩৬ ]
‘‘বান্দা থেকে আল্লাহ্ তা‘আলার মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার অন্যতম নিদর্শন হলো - তাকে অনর্থক ও অপ্রয়োজনীয় কাজে ব্যস্ত করে দেওয়া।’’
তাবি‘ঈ হাসান আল বাসরি (রাহিমাহুল্লাহ)
[ইবনু রজব হাম্বলি, জামিউল উলুমি ওয়াল হিকাম: ১/১৯৪]
❛বান্দা যদি (হকের ক্ষেত্রে) সমস্ত সৃষ্টির বিরোধিতা করে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ করে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন কারও বিরোধিতা করা সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করবেন না।❜
_
ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ (রাহিমাহুল্লাহ)
[মাজমুয়ুল ফাতাওয়া: ১৬/৫২৯]
❝ জীবন হচ্ছে এক কাপ তিক্ত চায়ের মত!
ঈমান, সালাত ও ধৈর্য হচ্ছে চিনি।
চামচ আপনারই হাতে, আপনিই এর মিষ্টতার নিয়ন্ত্রক।❞
শায়খ আহমাদ মুসা জিবরীল
যার আগমন ঠেকাতে হাজারো শিশু হত্যা করেছে, শিশুটি জন্মের পর ফেরাউন নিজেই তাকে প্রতিপালন করেছে। আল্লাহর ফয়সালা কেউ খণ্ডাতে পারে না।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Kachua
SINGADDA