Mahmudul Hasan
Nearby law practices
Shahid Abdul Matin Road, Dhaka
Kalabagan 1st Lane, Dhaka
Kalabagan 1st Lane, Dhaka
DHAKA-1205
London College of Legal Studies South, 58, kalabagan, 1st Lane, Dhaka
Law Learners | Legal Researcher | Student Rights Activist | T-Shape Marketers
Organized and analytical marketing professional with more than 3 years of experience in the field and strong communication and computer skills. Interested in using advanced SEO, Google Analytics, and Facebook Ads skills to benefit the organization's clients and raise brand awareness.
ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রাপ্তির ফলে সেনাবাহিনী কী কী করতে সক্ষম হবে?
আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) থেকে পরবর্তী ৬০ দিনের জন্য সেনা কর্মকর্তাদের এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
আইনের এসব ধারা অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের যেসব ক্ষমতা রয়েছে-
🔰ধারা ৬৪ : ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অপরাধ সংঘটনকারী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার বা গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার এবং হেফাজতে রাখার ক্ষমতা।
🔰ধারা ৬৫ : গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা বা তার উপস্থিতিতে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা যার জন্য তিনি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন।
🔰ধারা ৮৩/৮৪/৮৬ : ওয়ারেন্ট অনুমোদন করার ক্ষমতা বা ওয়ারেন্টের অধীনে গ্রেপ্তারকৃত অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অপসারণের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা।
🔰ধারা ৯৫(২) : নথিপত্র ইত্যাদির জন্য ডাক ও টেলিগ্রাফ কর্তৃপক্ষের দ্বারা অনুসন্ধান এবং আটক করার ক্ষমতা।
🔰ধারা ১০০ : ভুলভাবে বন্দি ব্যক্তিদের হাজির করার জন্য অনুসন্ধান-ওয়ারেন্ট জারি করার ক্ষমতা।
🔰ধারা ১০৫ : সরাসরি তল্লাশি করার ক্ষমতা, তার (ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি) উপস্থিতিতে যে কোনো স্থানে অনুসন্ধানের জন্য তিনি সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করতে পারেন।
🔰ধারা ১০৭ : শান্তি বজায় রাখার জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় ক্ষমতা।
🔰ধারা ১০৯ : ভবঘুরে এবং সন্দেহভাজন ব্যক্তির ভালো আচরণের জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনীর ক্ষমতা।
🔰ধারা ১১০ : ভালো আচরণের জন্য নিরাপত্তা প্রয়োজনীয় ক্ষমতা।
🔰ধারা ১২৬ : জামিনের নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা।
🔰ধারা ১২৭ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার আদেশ দানের ক্ষমতা।
🔰ধারা ১২৮ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য বেসামরিক শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা।
🔰ধারা ১৩০ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য সামরিক শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা।
🔰ধারা ১৩৩ : স্থানীয় উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে ক্ষেত্র বিশেষে ব্যবস্থা হিসেবে আদেশ জারি করার ক্ষমতা।
🔰ধারা ১৪২ : জনসাধারণের উপদ্রবের ক্ষেত্রে অবিলম্বে ব্যবস্থা হিসেবে আদেশ জারি করার ক্ষমতা।
উল্লিখিত ক্ষমতা ছাড়াও, যে কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর অধীনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার জন্য সরকার এবং সেই সঙ্গে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা সংশ্লিষ্ট এখতিয়ারের মধ্যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
এই আইনের অধীনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার উপস্থিতিতে সংঘটিত অপরাধ বা ঘটনাস্থলে তার বা তার সামনে উন্মোচিত হওয়া অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারেন। অভিযুক্তের স্বীকারোক্তির পর ম্যাজিস্ট্রেট সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী অপরাধীকে সাজা দিতে পারেন। তবে কারাদণ্ডের ক্ষেত্রে তা দুই বছরের বেশি হবে না।
সোর্স: ঢাকা পোস্ট
পলিজুট হতে পারে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম মাধ্যম:
দেখতে হুবহু প্লাস্টিকের ব্যাগ মনে হলেও এটা প্লাস্টিক নয়। পাট থেকে তৈরি করা সোনালী ব্যাগ। ব্যবহারের পর মাটিতে ফেললে কিছুদিনের মধ্যেই মাটির সঙ্গে মিশে জৈব সার হিসেবে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করবে। রাস্তাঘাটে ফেললে সেটা ড্রেনে পৌঁছুলেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে না। কারণ কিছুদিন পরই জলের সাথে মিশে মাছের খাদ্যে পরিণত হবে।
বৈপ্লবিক সোনালী ব্যাগের আবিষ্কারক ড. মোবারক আহমেদ খাঁন।
শীঘ্রই বাজারে আসছে।
সারা পৃথিবী মরিয়া হয়ে আছে এই পরিবেশ বান্ধব পলিজুটের ব্যাগের জন্য। দরকার শুধু রাষ্ট্রীয় যথাযত পৃষ্টপোষকতার।
স্বাধীন দেশে বিচারবহির্ভূত কোনো হত্যা সমর্থনযোগ্য না। অন্য অপরাধকে পাশে দাঁড় করিয়ে এমনকি তার নিজের কোনো অপরাধকেও সামনে এনে তাকে হত্যা বা নির্যাতন সমর্থন করাও স্বৈরাচারী আচরণ। যেকোনো যুক্তি দিয়ে কাউকে আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে হত্যাতো দূরে থাক, নির্যাতন বা হয়রানিও সমর্থন করি না। রাজশাহীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদকে হত্যার নিন্দা জানাই ও হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানাই। একই সঙ্গে হিরো আলমকে অপদস্থ করারও নিন্দা জানাই।
সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিক, হাসানুল হক ইনুসহ অন্য আসামীদেরকে আদালত প্রাঙ্গনে মারধর করার মাধ্যমে ন্যায়বিচারের ধারণাকে সংকুচিত করা হচ্ছে। আরো আশ্চর্যজনক এবং দুঃখজনকভাবে এসব হামলায় 'বিজ্ঞ' আইনজীবীদের জড়িত থাকতে দেখা গেছে। ফ্যাসিবাদ-উত্তর সময়ে আমাদের মাঝে ন্যায়বিচারের ধারণা কেমন ছিল এগুলো তার দলিল আকারে রয়ে যাবে কিন্তু!
২০১৩ সালে শাহবাগে 'ফাঁসি চাওয়া'র মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের ধারণার কবর রচিত হয়েছিল। এখন এই দুটো ধারণাকে পুনরুত্থিত করতে হবে আমাদের। মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের ধারণা ধর্ম-বর্ণ-দল-মত নির্বিশেষে সার্বজনীন। মানবাধিকার বলে সবাই আইনের সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার রাখে। অর্থাৎ, ইনু এবং মানিকরা একটি যথাযথ আইনী ট্রায়ালের অধিকার রাখে। যতো বড় অপরাধীই হোক না কেন, একজন ব্যক্তি একটি নিরপেক্ষ ও যথাযথ আইনী ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে যাওয়ার অধিকার রাখে। আমরা শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই না; তার বিচার চাই। আমরা মব জাস্টিস চাই না, বিচার চাই। বিচার মানে আবার 'ক্যাঙ্গারু' আদালত বা 'শাহবাগী' ট্রাইব্যুনালের বিচার না। যথাযথ তদন্ত ও সবুত সাপেক্ষে রায় প্রদান। স্রেফ আইনী টেকনিক্যাল ব্যুরোক্রেটিক প্রসেস উদ্দেশ্য না৷ শামসুদ্দিন মানিক কিংবা ইনুদের বিচার যদি খোদ আইনজীবীরা কিংবা সাধারণ মানুষরাই করে ফেলেন তবে বিচারব্যবস্থার কি প্রয়োজন? আদালতের কি দরকার?
সম্প্রতি এক নারীকে সেনবাহিনীর সাথে বাকবিতণ্ডায় বলতে শোনা গেছে যে, তিনি বা তারা আসামীকে পুলিশ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে ক্যালাতে চান। এই ক্যালাতে চাওয়ার মধ্যে ন্যায়বিচারের কোনো ধারণা নেই। আছে প্রতিশোধের ধারণা। মানবাধিকার সেই ব্যক্তিরও অধিকারের পক্ষে কথা বলে যে নিজেই মানবাধিকারে বিশ্বাস করে না। কোনো হুজুর যদি ধর্মীয় ব্যাখ্যা টেনে মানবাধিকারে বিশ্বাস নাও করে, তারপরও তার উপর মানবাধিকার লাগু হবে। এমনকি মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীর উপরও মানবাধিকার লাগু হবে।
আমরা নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু, ও যথাযথ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের বিচার নিশ্চিত করতে চাই। আইনজীবীসহ সবাইকে বুঝতে হবে- তাদের যা অপরাধ, তাতে আদালত ঠিক থাকলে কোনো রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগের দরকার পড়ে না। মোদ্দাকথা, অভ্যুত্থান উত্তর সময়ে সবচেয়ে জরুরি কাজ রুগ্ন-ভগ্ন প্রতিষ্ঠানসমূহকে দাঁড় করানোর। সিস্টেম পরিবর্তনের। কিন্তু দেখুন, আমরা জানি না ঠিক কোন পদ্ধতি ও মাপকাঠির ভিত্তিতে ডেপুটি ও সহকারী এটর্নি জেনারেলদের নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। কাঠামো ও প্রতিষ্ঠান ঠিক না হলে, সবকিছুই রাজনৈতিক প্রেশার সৃষ্টি করার উপর নির্ভর করবে, যা কখনোই ফিজিবল ও টেকসই না।
🎤 আমীরে জামায়াতের বক্তব্য:
"অনেকেই হয়তো শুনেছেন যে, আমরা রিলিফ দিতে এসেছি। না, আমরা রিলিফ দিতে আসিনি। যদি আপনারা আমাদের ভাই-বোন হন, তাহলে জেনে রাখুন, আমরা আপনাদের বাড়িতে শুধু বেড়াতে এসেছি। আর আসার পথে আমাদের সামান্য হাদিয়া সঙ্গে এনেছি।"
---- ডা. শফিকুর রহমান
কি লিখবো? লেখার কোন ভাষা জানা নেই!
হে আল্লাহ, তোমার বিশেষ রহমত দ্বারা সবাইকে হেফাজত করো। আমিন
গল্প সাজিয়ে প্রবীন সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও শফিক রহমানের বিরুদ্ধে একটি বানোয়াট মামলা করা হয়েছিল। অভিযোগ, তারা বাংলাদেশে বসে জয়কে আমেরিকায় অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিলেন।
এই কাল্পনিক অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জয় এসেছিলেন ঢাকার সিএমএম কোর্টে স্বাক্ষ্য দিতে।
স্বাক্ষ্য দেওয়া শেষে সিএমএম কোর্টের কথিত বিচারক সাহেব এজলাস থেকে নেমে জয়ের পেছনে পেছনে গাড়ি পর্যন্ত এগিয়ে আসেন।
বিচারের নীতি নৈতিকতা ভঙ্গের অভিযোগে অবিলম্বে তার অপসারণ ও গ্রেফতার দেখতে চাই। কল্পিত কাহিনীর বিচারে ঘোষিত রায় অবিলম্ম্বে বাতিল করতে হবে।
এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা ও অ্যাটরনি জেনারেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সময়কে মনে রাখুন,
কোন সময়ে কোন মানুষ কীরকম আচরণ করেছে, এটা খুব দরকারী।
The president of Iran Mr. Ibrahim Raisi along with foreign minister and 3 others high officials are died for helicopter crash. Inna Lillahi wa inna ilaihi rajiun.
May Allah ease their hereafter live forever.
ঈদ মুবারাক।
এই হলো বাংলাদেশের আকাশের চাঁদ।
আগাম জামিন প্রদান করার ক্ষেত্রে মহামান্য আপীল বিভাগ ১৬ টি নির্দেশনা প্রদান করেছেন। নির্দেশনা গুলো নিম্নে অনুলিখিত হল:
১. আসামীদের বিরুদ্ধে যে FIR টি lodge করা হয়েছে, তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ও সতর্কতার সাথে বিশ্লেষন করতে হবে।
২. অভিযোগের প্রকৃতি ও আসামীর ভূমিকা যথাযথভাবে অনুধাবন করতে হবে।
৩. আসামীকে আগাম জামিন প্রদান করলে পালিয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে কিনা
৪. চরিত্র, আচরণ, জীবিকা ও সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় নিতে হবে।
৫. Arrest টি সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য করা হয়েছে কিনা। কারন Arrest এর সাথে সামাজিক অপমান ও মানসিক ক্লেশ জড়িত থাকে। Arrest পরিবারের জন্য বিভিন্ন বিরুপ প্রভাব বয়ে আনে।
৬. দুটি অনুঘটকের মাঝে সমন্বয় সাধন করতে হবে। ১.প্রথমত, Arrest নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হতে হবে। দ্বিতীয়ত, লাঞ্চনা, অপমান ও অন্যায্য আটক প্রতিরোধ করতে হবে।
৭.বিশেষ ক্ষেত্রে আগাম জামিন প্রদান করতে যাবে। বিশেষ ক্ষেত্র গুলো proper discretion এর মাধ্যমে নির্ণয় করতে হবে।
৮. আগাম জামিন প্রদান করার সময় এটি বিবেচনায় নিতে হবে যে আগাম জামিন দিলে আসামী সাক্ষী Tamper করবেনা।
৯. আগাম জামিন প্রদানের সময় কোর্ট বিবেচনায় নিবে যে, আসামী সাক্ষীকে, প্রলোভন, জোর কিংবা তথ্য প্রদানে বাঁধা দিবেনা।
১০.হত্যা, ধর্ষণ, দস্যুতা ইত্যাদি গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রে আগাম জামিন প্রদান করা যাবেনা।
১১. আগাম জামিন প্রদানের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৭ এ বিলোপ করা হয়েছে।
১২. অনির্দিষ্টকাল সময়ের জন্য আগাম জামিন প্রদান করা যাবেনা।
১৩. তদন্ত চলমান অবস্থায় আগাম জামিন প্রদানের ক্ষেত্রে খুব সতর্ক হতে হবে।
১৪. আগাম জামিন প্রদানের সময় আদালত আসামীকে তদন্তে সহযোগিতার নির্দেশনা প্রদান করবে।
১৫.আগাম জামিন আট সপ্তাহের বেশি প্রদান করা যাবেনা। অভিযোগপত্র প্রদানের পর আগাম জামিন চলমান থাকবেনা।
১৬.আদালত যে কোন সময় আগাম জামিন বাতিল করতে পারে।
Ref: State vs Professor Dr. Morshed Hasan Khan and others.
71 DLR( AD)364
বেদখল হয়ে যাওয়া জমির দখল ফিরে পেতে করণীয়
-----------------------------------------------------------------
আমাদের দেশে জমির দখল-বেদখল নিত্য বিষয়। কখন কে কাকে কার জমি থেকে উৎখাত করে দিয়ে জমির দখল নিয়ে নিচ্ছে তা বলা যায়না। তবে অপরাধ যেমন আছে তা প্রতিকারে আইনও আছে, শুধু জানা দরকার সঠিক আইনের সাহায্য নেয়ার প্রক্রিয়া।
আপনার বৈধ জমি থেকে কেও যদি আপনাকে উৎখাত করে জমির দখল অবৈধভাবে নিয়ে নেয়, আপনার তখন করণীয় কি? হতাশ হবেন না, আইন আপনাকে আপনার বৈধ জমি ফিরে পাওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনাকে যা যা করতে হবে তা হচ্ছে দুই ভাবে আপনি আপনার জমি ফিরে পেতে পারেন।
এলাকার মাতব্বর/মুরুব্বীদেরকে জানিয়ে তাদের আপনার জমির বৈধ কাগজ দেখিয়ে দখল ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান করতে পারেন। এক্ষেত্রে মাতব্বর/মুরুব্বীরা আপনাকে এবং অবৈধ দখলদারকে ডেকে বৈঠকের মাধ্যমে একটি সিদ্ধান্তে আসতে পারেন। তবে অনেক ক্ষেত্রেই যে অবৈধ দখল নেয়, তার প্রভাবের কাছে স্থানীয় বিচার টিকেনা, এক্ষেত্রে যদি বৈঠকের সিদ্ধান্ত আপনার পক্ষে না যায় তবে হতাশ হবেন না। আপনার উপর তারা কোন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে পারবেনা। বৈঠকের সিদ্ধান্ত আপনি যদি না মানেন তবে তাদের পরিষ্কার করে বলে দিবেন যে আমি আপনাদের সিদ্ধান্তে খুশি হতে পারছিনা ফলে আমি আদালতে আইনের শরণাপন্ন হব।
আদালতে আপনার জমি ফিরে পেতে আইন আপনাকে যথেষ্ট প্রতিকার দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনি ফৌজদারী আদালত অথবা দেওয়ানী আদালত দুই আদালতেই আপনার জমি ফিরে পেতে মামলা করতে পারবেন।
ফৌজদারী আদালতে মামলা করলে আপনি দ্রুত প্রতিকার পাবেন, ফলে প্রথমে এখানেই যাওয়া উচিৎ। ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারা মতে যদি কোনো ব্যক্তি তার দখলকৃত জমি হতে (মালিকানা থাক বা না থাক) হঠাত্ করে বেদখল হয়ে যায় কিংবা কোনো ব্যক্তি তাকে জোরপূর্বকভাবে বেদখল করে তাহলে জমি হতে বেদখল হওয়ার পর তাকে ফৌজদারী আদালতে মামলা করতে হবে।
ফৌজদারী আদালতে মামলা করার ক্ষেত্রে কিছুটা সময় বেধে দেয়া আছে আইনে, আপনার জমি বেদখল হয়ার ২ মাসের মাঝেই আপনাকে মামলা করতে হবে অন্যথায় আপনি এই আদালতে মামলা করার এখতিয়ার হারাবেন। ফৌজদারী আদালতে মামলা করার ক্ষেত্রে এলাকার নির্দিষ্ট অঞ্চলের জন্য নিয়োজিত ১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা করতে হবে।
এবার চলুন জেনে নি কিভাবে দেওয়ানী আদালতে বেদখল হওয়া জমির জন্য মামলা করবেন।
এক্ষেত্রে একটা জিনিস লক্ষণীয় আপনি যদি আপনার জমি বেদখল হয়ার দুই মাসের মাঝে ফৌজদারী আদালতে মামলা করতে ব্যর্থ হন তবে সেক্ষেত্রে আপনার জন্য দেওয়ানী আদালতে মামলা করার পথ খোলা থাকবে। দেওয়ানী আদালতে মামলা করতে হলে জমি বেদখল হয়ার তারিখ হতে ৬ মাসের মধ্যে মামলা করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে মামলার রায় পেতে কিছুটা সময় লাগবে।
দেওয়ানী আদালতে বেদখল হওয়া জমির জন্য মামলা করতে হলে আপনাকে আপনার জমির মূল্য হিসেবে দেওয়ানী আদালতের বিভিন্ন র্যাঙ্কের জজ আদালতে যেতে হবে।
যেমনঃ
বেদখল সম্পত্তির মূল্য যদি ২ লাখ টাকা পর্যন্ত হয় তাহলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার সহকারী জজের নিকট মামলা দায়ের করতে হবে।
বেদখল সম্পত্তির মূল্য যদি ২ লাখ ১ টাকা থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত হয় তাহলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার সিনিয়র সহকারী জজের নিকট মামলা দায়ের করতে হবে।
বেদখল সম্পত্তির মূল্য যদি ৪ লাখ ১ টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হয় তাহলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার যুগ্ন জেলা জজের নিকট মামলা দায়ের করতে হবে।
বেদখল সম্পত্তির মূল্য যদি ৫ লক্ষ ১ টাকা থেকে অসীম পর্যন্ত হয় তাহলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার জেলা জজ অথবা অতিরিক্ত জেলা জজের নিকট মামলা দায়ের করতে হবে।
এবার স্বাভাবিক ভাবে একটি প্রশ্ন আসে যদি আপনার জমি বেদখল হয়ে যায় এবং আপনি ২ মাস বা ৬ মাসের মাঝেও মামলা করতে পারলেন না কোন কারণে তখন কি করবেন?
জেনে নিনঃ জমি কেনার আগে ক্রেতা হিসেবে আপনার যা কিছু করণীয়
হ্যা আইনে এই জন্যও বিধান রাখা হয়েছে, আপনি আপনার জমির দখল হারানোর ৬ মাসের বেশি হলে এবং ১২ বছরের ভেতরে হলে মামলা করতে পারবেন ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ এবং ৪২ ধারা মোতাবেক এখতিয়ার ভুক্ত দেওয়ানী আদালতে।
অতএব, আইন আপনাকে আপনার দখল হারান জমি ফিরে পাওয়ার জন্য সকল সুবিধাই দিচ্ছে। আপনার শুধুমাত্র সঠিক আইনের ধারা এবং প্রক্রিয়া জানা থাকা প্রয়োজন। জমির দখল আজকে হারান-নি তো কি, ভবিষ্যতে কখনো এমন পরিস্থিতিতে পড়তেও পারেন। সুতরাং, বিষয় সমূহ জানা থাকলে নিজের এবং অন্য কারর বিপদে এগিয়ে যেতে পারবেন।
দণ্ডবিধি (The Penal Code), ১৮৬০।
**গুরুত্বপূর্ণ ধারাসমূহ:-
দন্ডবিধি ১৮৬০ সালের ৪৫ নং আইন। ইহা একটি তত্ত্বগত আইন।১৮৩৪ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম আইন কমিশন গঠিত হয়। উক্ত কমিশনের চেয়ারম্যান থমাস ব্যাবিংটন ম্যাকলে। অত্র আইন অপরাধের বিবরণ, অপরাধ সংঘটনের বিভিন্ন উপদান এবং অপরাধের সহায়তা, অপরাধের উদ্যোগ, অপরাধ সংঘটনের তৎ বিষয়ে শাস্তির বিধান নিয়ে আলোচনা করে। দন্ডবিধি ১৮৬০ সালের ৬ অক্টোবর পাস হলেও কার্যকর হয় ১৮৬২ সালের পহেলা জানুয়ারি। অত্র আইনের ৫১১ টি ধারা, ২৩ টি অধ্যায় রয়েছে।অত্র আইন সমগ্র বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য।
*সাধারণ অভিপ্রায়:- ধারা-৩৪; যৌথ অপরাধের দায়ের নীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। সর্বনিম্ন ২ জন ব্যক্তি থাকতে হবে এমনকি ৪ জনও হতে পারে তবে ৫ জনের অধিক হবে না।
*শাস্তির প্রকারভেদ:- ধারা-৫৩;
৫ প্রকারের শাস্তির বিধান রয়েছে।
*মৃত্যুদণ্ড,
*যাবজ্জীবন কারাদণ্ড,
*কারাদণ্ড যে কোন মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম হতে পারে।
*সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত,
*অর্থদণ্ড বা জরিমানা।
*মৃত্যুদন্ড হ্রাসকরণ:- ধারা-৫৪; মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত ব্যক্তির সম্মতি ব্যতীত সরকার চাইলে মৃত্যুদণ্ড হ্রাস করতে পারে।
*যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হ্রাসকরণ:- ধারা-৫৫; যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত ব্যক্তির সম্মতি ব্যতীত সরকার চাইলে উক্ত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড রদবদল, হ্রাস করে ২০ বছর পর্যন্ত যেকোনো মেয়েদের কারাদণ্ড দিতে পারে।
*রাষ্ট্রপতির বিশেষ অধিকার:- ধারা-৫৫ক;
দন্ডবিধির ৫৪,৫৫ ধারার কোন কিছু রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শন, দন্ড লাঘব,দন্ড বিলম্ব, দন্ড মওকুবের অধিকার খর্ব করবে না।
*দন্ডের মেয়াদসমূহের ভগ্নাংশ:- ধারা-৫৭; যাবজ্জীবন কারাবাসকে ৩০ বছরের মেয়াদে কারাদণ্ড সমতুল্য হিসেবে বিবেচিত হবে।
*কারাদন্ড সশ্রম বা বিনাশ্রম হইতে পারে:- ধারা-৬০;
*অর্থদন্ডের পরিমান:- ধারা-৬৩;
যেক্ষেত্রে অর্থদণ্ডের পরিমাণ উল্লেখ থাকবে না সেক্ষেত্রে অপরাধকারী কর্তৃক প্রদেয় অর্থদণ্ডের কোন সীমা থাকবেনা, তবে এটা অতিরিক্ত ও অত্যাধিক হবে না।
*অর্থদণ্ড অনাদায়ে কারাদণ্ড:- ধারা-৬৪;
*শুধুমাত্র অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইলে:- ধারা-৬৭;
*নির্জন কারাবাস:- ধারা-৭৩;
*নির্জন কারাবাসের সীমা:- ধারা -৭৪;
*ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার:- ধারা-৯৬- ১০৬ ধারা পর্যন্ত প্রতিরক্ষা ও ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার অধিকার এর বিধান বর্ণিত হয়েছে।৯৬ ধারায় ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ কৃত কোন কিছু অপরাধ নয়।
*শরীর ও সম্পত্তির প্রতিরক্ষার অধিকার:-ধারা-৯৭;
*ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার অধিকার দুই ভাবে প্রয়োগ করা যায়
* 1 নিজের ও অন্যের দেহ রক্ষার ক্ষেত্রে,
* 2 নিজের ও অন্যের সম্পত্তি রক্ষার ক্ষেত্রে।
*যে সকল ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা যায়:- ধারা-৯৮;
*অপ্রকৃতিস্থ, অপরিণত বোধশক্তি সম্পন্ন ব্যক্তির কার্যের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা যায়।
*আত্মরক্ষার ব্যতিক্রম:- ধারা-৯৯;
*আত্মরক্ষার অধিকার ৯৯ ধারার বিধান সাপেক্ষে প্রয়োগ করতে হবে।
*যে সকলক্ষেত্রে দেহের প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করতে গিয়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যায়:- ধারা-১০০;নিজের এবং অন্যের দেহরক্ষার' ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করে ৬ টি ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যায়।
*এমন আক্রমণ যাহা মৃত্যু ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
*এমন আক্রমণ যাহা গুরুতর আঘাত ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
*অপ্রকৃতস্থ, কাম লালসার অভিপ্রায় নিয়ে আক্রমণ।
*ধর্ষণের অভিপ্রায় নিয়ে আক্রমণ।
*মনুষ্য হরণের অভিপ্রায় নিয়ে আক্রমণ।
*অবৈধ আটকের অভিপ্রায় নিয়ে আক্রমণ, যে ক্ষেত্রে মুক্তির জন্য সরকারি কর্তৃপক্ষের আশ্রয় নিতে অসমর্থ হবে।
*যে ক্ষেত্রে সম্পত্তি সম্পর্কিত ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যায় ১০৩;
*সম্পত্তি সম্পর্কিত ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগে ৪ টি ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যায়।
*দস্যুতা
*রাত্রিবেলায় অপথে গৃহে প্রবেশ।
*বাসগৃহ বা সম্পত্তির সংরক্ষণের ব্যবহারের স্থানে অগ্নিসংযোগ করে ক্ষতি সাধন।
*চুরি, অনিষ্টকারী, অনধিকার গৃহে প্রবেশ করে মৃত্যু বা গুরুত্ব আঘাতের ভয়ের সৃষ্টি করা।
*অপরাধে সহায়তা:- ধারা-১০৭;তিনটি ক্ষেত্রে অপরাধে সহায়তা করা যায়।
*প্ররোচনা দিয়ে,ষড়যন্ত্র করে, অন্যয় ভাবে কোন কার্য করা হতে বিরত রাখতে।
প্ররোচনাদাতা:- ধারা-১০৮;
*প্ররোচনার শাস্তি:- ধারা-১০৯;দুষ্কর্মে সহায়তার জন্য দণ্ডদানের কোন বিধান না থাকে, এরূপ দণ্ডিত হবে যেন সে অনুরুপ অপরাধে সহায়তা করেছে।
*অপরাধ্মুলক ষড়যন্ত্রের সংজ্ঞা:- ধারা-১২০-ক;
দুই বা ততোধিক ব্যক্তি কোন অবৈধ কার্য অথবা অবৈধ নয় এমন কোন কার্য অবৈধ উপায়ে সম্পাদন করা।
*অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের শাস্তি:- ধারা-১২০-খ;উক্ত অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের শাস্তির বিধান অত্র বিধিতে স্পষ্ট উল্লেখ না থাকলে, এরূপ দন্ডিত হবে যেন সে অনুরূপ অপরাধে সহায়তা করেছে।
Mahmudul Hasan
কি ভাবছেন হারাম টাকা কামিয়ে দশতলা বিল্ডিং এ থাকবেন!!
কিন্তু আপনার ধারণা ভুল, আপনার শেষ সম্বল হল এটাই। হালাল পথে আসেন, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান।
স্যালারি নেগোসিয়েশন: যেসব প্রশ্নের উত্তর জানা থাকা ভালো।
প্রশ্নঃ আমি এখন ৬০ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছি, একই জাতীয় একটি কোম্পানি আমাকে ৬৬ হাজার টাকা বেতন দিতে চাচ্ছে। ৬ মাস পর বাড়িয়ে দেবে বলেছে। আমি কি জয়েন করবো?
উত্তরঃ আপনি অবশ্যই জয়েন করবেন না। কারন একটা কোম্পানি থেকে আরেকটা কোম্পানিতে জব সুইচ করতে গেলে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ বেতন বাড়তেই হবে। এটা নিয়ম। আপনি হিসাব করবেন বাৎসরিক আয় দিয়ে। অর্থাৎ, আপনার বাৎসরিক আয়কে ১২ দিয়ে ভাগ করবেন। এর ৪০ শতাংশ বাড়িয়ে বেতন চাইবেন। অর্থাৎ ৬০ হাজার টাকা বেতনে আপনার বাৎসরিক বেতন আসবে (৬০০০০×১২= ৭২০০০০) এর সাথে বেতনের অর্ধেক দুই ঈদের বোনাস আরো ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ আপনার বাৎসরিক আয় ৭৮০০০০টাকা। একে ১২ দিয়ে ভাগ করলে আপনার মাসিক আয় আসবে ৬৫০০০ টাকা। এর ৪০% বাড়িয়ে বেতন চাইতে হবে। অর্থাৎ বেতন চাইবেন ৬৫ হাজার টাকার ৪০ শতাংশ বেশি, অর্থাৎ, ৯১ হাজার টাকা। আর ৩০% বেতন না বাড়লে জয়েন করবেন না। অর্থাৎ ৮৪৫০০টাকা বেতন না হলে ৬০ হাজার টাকার একজন কর্মীর স্থায়ী জব ছাড়ার কোন দরকার নেই।
যেহেতু আপনি ৬ বছর কাজ করছেন, কাজেই আপনাকে ৬ মাস কাজ করে বাড়তি কিছু প্রমাণ করতে হবে না। দুই, কোম্পানির বেচা বিক্রি, প্রোডাকশন সব কিছু কেবল আপনার উপরেই নির্ভর করে না। এর মানে এই না যে আপনি কাজ খারাপ করেন বা কম করেন। এছাড়াও জয়েনের পর কবে থেকে ঈদ বোনাস পাবেন (কোন কোন কোম্পানি বলতে পারে, আমরা জব পার্মানেন্ট হওয়ার এক বছর পর বোনাস দেই, এর মানে আপনি আগামী দেড় বছর বোনাস পাবেন না। এরকম নিয়মের কোন ভিত্তি নেই, এটা একটা কূটকৌশল মাত্র), কী রকম পারফর্ম করলে কী রকম সুযোগ-সুবিধা পাবেন, আসা-যাওয়া, থাকা, খাওয়া, নাস্তা ইত্যাদি কোনটা কোম্পানি দিবে আর কোনটা কোম্পানি দিবে না, তা আলোচনা করে নিবেন।
প্রশ্নঃ পে স্লিপ দেখতে চাইলে কী করবো?
উত্তরঃ প্রথমত, পে স্লিপ দেখতে চাওয়া অবৈধ। সেক্ষেত্রে আপনিও কিন্তু অধিকার রাখেন কোম্পানি ট্যাক্স দেয় কি না, লাইসেন্স আছে কি না, এগুলো দেখতে চাওয়ার আবদার করতে পারেন। কিন্তু তারা আপনাকে দেখাবে না। তাহলে আপনার কোম্পানির পে স্লিপ তাদের দেখাতে হবে কেন? আর সমমনা ইন্ডাস্ট্রিতে কেমন বেতন কাঠামো, কে ভালো করছে, কে কেমন বেতন পায়, এগুলো খোঁজ খবর রাখাও এইচ আরের কাজ। তার যদি আপনার কথা বিশ্বাস নাই হয়, তাহলে সে খবর নিয়ে জানুক। আপনি পে স্লিপ দেখাবেন না।
প্রশ্নঃ সার্টিফিকেটের মেইন কপি রেখে দিলে কী করবো?
উত্তরঃ থানায় গিয়ে ওই এইচ আরের নামে জিডি করে দিবেন।
প্রশ্নঃ এগ্রিমেন্টে সই করতে বললে কী করবো?
উত্তরঃ এগ্রিমেন্ট বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী অবৈধ। এখন যে কোম্পানি শুরুতেই একটা অবৈধ কাজে আপনাকে প্ররোচিত করবে, সে যে পরে আপনাকে দিয়ে আর কোন অবৈধ কাজ করাবে না, তার বৈধতা কী? আসলে, কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের ভিত দুর্বল থাকে এবং তারা তাদের প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা দিয়ে প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছায় কাজ করাতে পারে না। ফলে তাদের আশংকা থাকে কর্মীরা অন্য প্রতিষ্ঠানে অধিক সুযোগ সুবিধা পেয়ে চলে যাবে। এ ধরণের যাওয়া রোধ করতে প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন চুক্তির মাধ্যমে কর্মীদের জিম্মি করে রাখার চেষ্টা করে।
এ ধরনের চুক্তি আইন অনুসারে অবৈধ, কাজেই এর বিপরীতে কোনো আইনি লড়াইয়ে কোনদিন কোম্পানি জয়ী হতে পারবে না। বাংলাদেশের সংবিধানের কথা বলছি, ৩৪ অনুচ্ছেদে বলা আছে দু'টি ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ব্যতিত সকল প্রকার জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধ; এবং এই বিধান কোনো ভাবে লংঘিত হইলে তাহা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
No one will know your pain, except Allah.
And that’s not anyones fault.
It’s how Allah made us.
So in our pain we can't allow ourselves to become aimless.
We run to Him now. Not away from Him.
He will bring relief.
Only He can.
May He make it easy for us.
-Nowman ali khan
“Life isn't easy for people with overthinking mind and sensitive heart.”
Alhamdulillah ❤️
Prayer is enough to solve your problems 🤎✨
খোদার কাছে জানতে চাইলাম, "আমাকে অশান্ত নদীতে কেন ফেললে?"
খোদার জবাব, "কারণ, তোমার শত্রুরা সাঁতার জানে না।"
- মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি
“The timing of Ramadan always amazes me every year, Ramadan comes at a time when our souls need it the most, to recharge our energy, to put our minds in peace, to heal our hearts, and to purify our souls. It’s a month full of blessings, forgiveness, and answered prayers.”
‘’Dear Allah, sometimes it's hard for me to understand what you really want to happen.
But I trust you.
I know you'll give me what's best.’’
“When you love something, you don’t threaten it. You don’t punish it. You fight for it. You take care of it. You put it first.”
Copy from: Unthinkable Beliefs.
Today is February 29th and the 29th of this month only comes once every 4 years, meaning this post will not appear in your memory for another 4 years!
I also hope that in 4 years, when it appears, we will have achieved what we wish for, and we will have achieved anything we dream of and want, and we will be in better shape than now.
গ*র্ভের শি*শুর পরিচয় প্রকাশ বন্ধে হাইকোর্টের যুগান্তকারী রায়👨⚖️
পবিত্র শবে বরাতের রাত, ক্ষমা প্রার্থনার রাত, বরকতের রাত;
পবিত্র এই রজনীতে সকলের দোয়া কবুল হউক।🌙
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the practice
Telephone
Website
Address
1st Lane, Kalabagan, Dhaka
Kalabaga
1205
Kalabaga
We deal with Tax matters (Corporate & Individual), Company affairs (Registration of Company, VAT, IRC
Kalabaga, DHAKA-1205
The International & Comparative Law Journal is a publication of the London College of Legal Studies (South), which has been setting up an academic forum for legal scholarships with...
63, Pantha Nibash-1, Dolphin Goli, Kalabagan
Kalabaga, 1205
Blue Bond is Bangladesh's premier student visa consulting firm, providing educational counseling .
Kalabaga
Online Guru is a virtual platform to help you. Based on your need we are ready to help.