AEC Training Institute Sonadanga , Khulna .
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from AEC Training Institute Sonadanga , Khulna ., Restaurant, Bishwas properties, hasanbag, kda outer , Bypass Road, Khulna.
✅ আধুনিক যুগের শিক্ষা ব্যবস্থায় কোথাও যদি শিল্প ও বিজ্ঞানের সমন্বয় ঘটে থাকে, সেটি হচ্ছে স্থাপত্যবিদ্যা বা আর্কিটেকচার। একজন আর্কিটেক্ট কোন বিল্ডিং বা স্থাপনার বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উভয় নকশাই করে থাকেন। এক্ষেত্রে তাকে কারিগরি জ্ঞানের পাশাপাশি সৃজনশীলতা ও উন্নত রুচির পরিচয় ও দিতে হয়।
AEC -তে আর্কিটেকচার ভিজুয়ালাইজেশন কোর্স করে এখন শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন আর্কিটেকচার ফার্ম, সরকারী বে-সরকারী প্রোজেক্ট, আর্কিটেকচার কনসালট্যান্সি এজেন্সিতে সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।
✅ অনলাইন Architectural Visualization কোর্স এখন ৭৫% স্কলার্শিপে।
📌কোর্সটির সুবিধাসমূহ:-
✔️কোর্সটি আপনি সম্পূর্ন ঘরে বসেই করতে পারবেন/অফিসে এসে কাজ শিখতে পারবেন।
✔️প্রতিক্লাসে ভিডিও রেকোর্ড দেয়া হয়।
✔️প্রতিক্লাসে এসাইনমেন্ট দেয়া হয়।
✔️ ২৪ ঘন্টা মেন্টরশীপ সাপোর্ট।
✔️প্রোজেক্ট নির্ভর সার্টিফিকেট।
📌 কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন অথবা আমাদের মেসেজ করুন।
📌 আমাদের ঠিকানাঃ
ব্রাঞ্চ অফিস: হাসান বাগ ,সোনাডাঙ্গা, খুলনা।
অফিসঃ 12/ka/D, Road_2,ঢাকা-1207.
ফোনঃ 017 37971553 (WhatsApp)
"প্রফেশনাল ভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং"(বাস্তব প্রজেক্ট)
☀️কোর্সের টপিকঃ
✅রাজউক শিট: অল কমপ্লিট।
✅পেীরসভা/সিটি কর্পোরেশন শিট: অল কমপ্লিট।
✅ফার, এম জিসি, সেটব্যাক রুল সহ অন্যান্য ড্রইং রুলস।
✅রাজউক, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভার সকল ক্যালকুলেশান।
✅সেকশন, এলিভেশন, লেআউট প্লান।
✅ফুটিং, কলাম, বীম, স্লাব, স্টেয়ার সহ অন্যান্য কাঠামোর ডিটেইলস ড্রইং।
✅স্ট্রাকচারাল মেম্বার ডিটেইলস ড্রইং(ড্রাফট)
✅আর্কিটেকচারাল প্লানে বিবেচ্য বিষয় সহ ডিটেইলস ড্রইং।
✅প্লাম্বিং, ইলেক্ট্রিক্যাল বেসিক রেসিডেন্সিয়াল প্লান।
☀️অন্যান্য বিষয়ঃ
1. প্রত্যেক ব্যাচের জন্য হোয়াটস আপ গ্রুপ মেইনটেইন করা হয়, যেখানে ফাইল সহ অন্যান্য আপডেট থাকবে।
2. গুগল ড্রাইভের একটি ফোল্ডার শেয়ার করা থাকে যেখানে আপডেট ফাইল যখন ইচ্ছা ডাউনলোড করা যাবে।
3. ক্লাস ব্যাকাপ এর জন্য রেকর্ড করে আপলোড করা থাকবে। এজন্য টেনশন মুক্ত, ক্লাস মিস হয়ে গেলেও পরে ভিডিও পাওয়া যাবে।
☀️কোর্স প্রয়োজন কেন?
1. কোর্স টি প্রফেশনাল আর্কিটেকচারাল ও সিভিল ড্রইং কে কেন্দ্র করে। এতএব প্রফেশনাল কাজ শিখে সরাসরি কোন অফিসে কারো হেল্প ছাড়াই কাজ করার জন্য প্রয়োজন।
2. কনসাল্টিং ফার্মে বা ডেভলপার ফার্মে চাকরি করতে চাইলে।
3. নিজে কনসাল্টিং ফার্ম করতে চাইলে।
4. ব্যক্তিগত ভাবে নিজের বাড়ির ড্রইং ডিজাইন করতে চাইলে।
5. অটোক্যাড অপারেটর হিসাবে চাকরি করতে চাইলে।
6. এছাড়া সিভিল বা আর্কিটেক্ট কাজে জড়িত প্রত্যেক ব্যাক্তির জন্য এই কোর্সের স্কিল থাকা জরুরী।
প্রফেশনাল ভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং করুন।
অফিস লোকেশন: হাসান বাগ, সোনাডাঙ্গা ,খুলনা।
Job Notice for Diploma Architect....
1.Number of post-02
Job nature: Full time.
Education: Diploma in Architecture and Interior Design/ Architecture .....from any recognized institution.
Experience: Minimum 1-3 years experience and skill, Modeling, High Quality Render in Interior and Exterior 3D Visualization by 3D Studio Max...2D Drawing by Autocad...
Job location: Sonadanga, Khulna.
Salary range: Negotiable Handsome Salary.
Apply instruction: Please sent the update resume at
[email protected]
[email protected]
Send Your CV and Portfolio only Gmail.
Job location : Sonadanga, Khulna.
Cell:01737971553,01878939451
প্রফেশনাল ভাবে শেখানো হবে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরির কর্মক্ষেত্র সমূহ ও পড়াশোনা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং যে সকল কাজ গুলো সাধারণত করে থাকেন।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারা সাধারণত নির্মাণ কাজের প্রোজেক্ট এর পরিকল্পনা, ডিজাইন, কাঠামো রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে থাকে। যে কোন প্রোজেক্ট এর কাজ শুরু করতে হলে, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার প্রোজেক্ট এর জন্য জরিপের কাজ করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এমনি কি প্রোজেক্ট ব্যাবস্থাপক এর কাজও করে থাকে। ইঞ্জিনিয়ারিং জগতে সবচেয়ে পুরাতন প্রকৌশল বিজ্ঞান হল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। এই জন্য পুরকৈশলকে সকল ইঞ্জিনিয়ারিং এর মা বলা হয়।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাবহারিক প্রযোগ।
যে কোন দেশে প্রায় যত গুলো বড় বড় প্রোজেক্ট এর কাজ সরকার করে থাকেন। তার বেশির ভাগ প্রোজেক্ট এর কাজ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারাই করে থাকে। যেমন, রাস্তা নির্মাণের কাজ, সেতু বা ব্রীজের কাজ, রেলওয়ের কাজ, পানি ও নদী গবেষণার কাজ, পরিবেশ রক্ষণাবেক্ষণের কাজ, বন ও পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের কাজ, নদী বাঁধ রক্ষার কাজ, আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ, আবহাওয়া, এছাড়া আরো অনেক প্রোজেক্ট এর কাজ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা করা হয়। এছাড়া বাড়ির বা বিল্ডিং নির্মাণের কাজ এমনি পারমাণবিক বিদ্যুৎ তৈরি প্রোজেক্ট এর জন্যও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের প্রযোজন হয়।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের সরকারি চাকরির কর্মক্ষেত্র সমূহ।
১) গণপূর্ত অধিদপ্তর।
২) সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
৩) সেচ অধিদপ্তর।
৪) জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।
৫) বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বাের্ড।
৬) বিদ্যুৎ উন্নয়ন বাের্ড।
৭) ঢাকা ওয়াসা।
৮) হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন।
৯) স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর।
১০) শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর।
১২) ডাক ও টেলিযােগাযােগ মন্ত্রণালয়।
১৩) প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
১৪) দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
১৫) পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় অধিদপ্তর।
১৬) বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক)।
১৭) বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)।
১৮) সার্ভে অব বাংলাদেশ।
১৯) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
২০) পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ইত্যাদি আরো ও অনেক আছে......
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের স্বায়ত্তশাসিত সরকারি কর্মক্ষেত্র সমূহ।
১) তিতাস গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড।
২) জালালাবাদ গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড।
৩) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
৪) ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড।
৫) নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড।
৬) ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ।
৭) পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি বাংলাদেশ আরো ও অনেক আছে......
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের বেসরকারি কর্মক্ষেত্র সমূহ।
১) মিস্টিক ষ্টীল বিল্ডিংস।
২) জেকে কন্ট্রাকশন ফার্ম ।
৩) ফেয়ার টেক ষ্টীল বিন্ডিংস।
৪) ডট ষ্টীল লিমিটেড।
৫) বিভিন্ন দেশী ও বিদেশী কন্সট্রাকশন ফার্ম গুলােতে আরও অনেক আছে....
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং টাকা উপার্জনের ১৪ টি উপায়।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সাতটি বিভাগ নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা।
১।স্ট্রাকচারাল (Structural Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
২।কন্সট্রকশন (Construction Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
৩।ট্রান্সপোর্টেশন (Transportation Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
৪।জিওটেকনিক্যাল (Geo technical Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
৫।এনভায়রনমেন্ট (Environmental Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
৬।আরবান এবং কমিনিটা প্লানিং (Urban and Community Planning Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
৭।ওয়াটার রিসোর্স (Water Resource Civil Engineering) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
১।স্ট্রাকচারাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
সেতু বা ব্রীজ, কালভ্রাট, টাওয়ার, বাড়ি, বিল্ডিং ইত্যাদি নির্মাণের পুর্বে এগুলো উপর নিজস্ব ভার বহন বা ভার প্রতিরোধ ক্ষমতাসহ বাতাস, পানি, ভূমিকম্প, তাপমাত্রা এই সমস্যা থেকে রক্ষার জন্য হিসাব নিকাশ করে কাঠামো বা নকশা তৈরি করাই হল স্ট্রাকচারাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের কাজ।
২।কন্সট্রকশন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
স্ট্রাকচারাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সে নকশা বা ডিজাইন করে থাকেন। সেই ডিজাইন অনুসারে কন্সট্রকশন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সিমেন্ট, বালি, রি-ইনফোর্সমেন্ট, কাঠ, ও অন্যন্য মালামাল যন্তপাতি মিলে সঠিক ভাবে কাঠামো তৈরি করে প্রোজেক্ট বাস্তবায়ন করাই হল কন্সট্রকশন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ।
৩।ট্রান্সপোর্টেশন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
যে কোন দেশেকে উন্নতি ও আধুনিক ভাবে গড়ে তুলতে হলে। যে সমস্যাটা সামনে আসে, সেটা হল যোগাযোগ ব্যাবস্থার সমস্যা। তাই ট্রান্সপোর্টেশন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ হল, ব্রীজ, কালভ্রাট, রাস্তা, রেলওয়ে, বিমান বন্দর, ইত্যাদির ডিজাইন ও গবেষণা করে নিরাপদ এবং দুর্ঘটনা মুক্ত যোগাযোগ ব্যাবস্থা করা।
৪।জিওটেকনিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রায় বেশির ভাগ বিভাগে জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রযোজন হয়। কারণ যে কোন নির্মাণ কাজ শুরু করতে হয় ভুমির উপরে।আর সেই ভুমির ভৌগোলি অবস্থা, মাটির ভূ-গর্ভের সিপেজ, ভূমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা, মাটি পরিক্ষা, ইত্যাদি নিয়ে জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ কাজ করেন। এছাড়া নদীর বাঁধ, রিটেইনিং দেওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করেন জিওটেকনিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ার।
৫।এনভায়রনমেন্ট সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
পৃথিবীতে যে কোন প্রাণীকে সুস্থ ভাবে বেচে থাকতে হলে সুন্দর অনুকূল পরিবেশের প্রযোজন হয়। আর এনভায়রনমেন্ট সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সকল প্রকার প্রাণীকে সুন্দর ভাবে জীবন ধারণের জন্য সেই পরিবেশ বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করে থাকেন। এনভায়রনমেন্ট সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পানি দূষণ, বায়ু দূষণ, বর্জ্য মল মূত্র ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ করণ নিয়ে কাজ করে থাকেন।
৬।আরবান এবং কমিনিটা প্লানিং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
একটি শহর বা নগরকে কিভাবে সুন্দর করে গড়ে তুলতে হয়। সেই সকল বিষয়ে আরবান এবং কমিনিটা প্লানিং সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা পূর্বে থেকে পরিকল্পনা করে থাকেন। শহরে স্কুল, কলেজ, মাদ্রসা, মসজিদ, মুন্দির, গির্জা, খেলার মাঠ, পার্ক, হোটেল, মার্কেট ইত্যাদি কোথায় কিভাবে হবে। সেটা আরবান এবং কমিনিটা প্লানিং সিভিল ইঞ্জিনিয়ার নির্ধারণ করে থাকেন।
৭।ওয়াটার রিসোর্স সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।
পানির অপর নাম জীবন, এটা একটি সাধারণ কথা আমরা সবাই জানি। আবার এই পানি দুষিত হয়ে আমাদের মরণও ডেকে অনতে পারে। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। ওয়াটার রিসোর্স সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বন্যা, শহরের- কারখানা, সেচ পানি সরবরাহ, নদী ভাঙ্গন রোধ, নদী শাষন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ছাড়া হাইড্রলিক পাওয়ার, বাঁধ, খাল, ইত্যাদির নির্মাণের জন্য ডিজাইনও করে থাকেন।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরির জন্য পূর্ব প্রস্তুতি।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যায়ন রত ছাত্ররা ভর্তি হয়েই ভাবেন যে তিনি খুব শিঘ্রই এক জন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যাবেন। কিন্তু এক বছর যেতেই তাদের চোখের উপর থেকে পর্দা সরে যায়। তারা বুঝতে শুরু করেন যে তারা তাদের জীবনে কি ভুলটাই না করছেন। আর যারা বুঝতে পারেন না তারা ভাবেন যেমন চলছে চলুক, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শেষে নিশ্চিত চাকরি হবেই।
অনেকের ধারণা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পার্শ করলেই চাকরি পাওয়া যায় তবে বাস্তবতা এত সহজ নয়। ভাল ব্যবহারিক জ্ঞান না থাকায় প্রায় বেশির ভাগ ছাত্র, যে কোন ইঞ্জিনিয়ারিং পার্শ করেও বেকার হয়ে বসে আছে।
তাই আপনাদের নিকট আগাম সতর্কবার্তা যে আপনারা আগে থেকেই সাবধান হয়ে যান, আর নিজের ক্যারিয়ার গড়ার প্রতি নিজে সচেতন হন। ইন্টানিং এর আগেই শিখে ফেলুন আপনার বিষয় ভিত্তিক প্রাক্টিক্যাল কাজ। তাহলে চাকরি আর অপর কহে সােনার হরিণ হবে না, আর ঘরে বসে দিতে হবে না বয়স্ক বাবা-মাকে কষ্ট, আর খেতে হবে না গালমন্দ।
ফার্স্ট ইয়ার ডােন্ট কেয়ার।
এরূপ চিন্তা ভাবনা মন থেকে মুছে ফেলুন। দেখবেন শুরু থেকেই টাকা উপার্জন করতে শিখেছেন। কারণ আমাদের মধ্য অনেক ব্যাচমেট দেখা যায়, প্রথম এক বছরে অটোক্যাড ড্রয়িং শিখে দ্বিতীয় বছর থেকেই উপার্জনের সাথে সমপৃক্ত হয়েছেন। কারন তারা জানে ইঞ্জিনিয়ারিং শিখে কিভাবে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
চাকুরি বা টাকা উপার্জন এতাে সহজ নয়। এখন ইন্টারভিউ বোর্ডে আপনার রেজাল্টকে যতটা জানতে চায়। তার চেয়ে আপনি কি কি কাজ পারেন বা ব্যাবহারিক কাজ এর অভিজ্ঞতা কতটুকু সেটাই বেশি যাচাই করা হয়। তাই নিজেকে আগে ভাগেই চাকুরির যােগ্য করে গড়ে তুলুন।
কিভাবে আপনি একজন সফল সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হবেন।
এখানে এক জন কন্সট্রকশন ও স্ট্রাকচারাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং হতে হলে। যে সকল গুনগুলো আপনার মধ্য থাকা উচিত সে গুলো নিম্নে দেওয়া হল।
১। আপনাকে প্রথমে অবশ্যই প্রফেশোনাল ভাবে অটোক্যাড শিখতে হবে। যদি অটোক্যাড শিখতে না পারেন তাহলে মনে রাখবেন। আপনি কখনো পরিপুন্য এক ইঞ্জিনিয়ার হতে পারবেন না।কারণ একজন প্রকৌশলীর ড্রয়িং করতে অবশ্যই জানতে হবে। আর অটোক্যাডে ড্রয়িং করতে পারলে। আপনার চাকরি পাওয়ার সুযোগ অনেক গুন বেড়ে যাবে।
২। বিভিন্ন কনস্ট্রাকশন সাইটের কাজ গুলাে পর্যবেক্ষণ করবেন। কনস্ট্রাকশন সাইটে অনেক ফোরম্যান কাজ করে যাদের ড্রয়িং সম্পকে ভাল অভিজ্ঞতা আছে বা বােঝে তাদের কাছ থেকে সহযােগিতা নিতে পারেন।
৩। তারপর যেটা করতে হবে সেটা হলাে এস্টিমেট। এস্টিমেট অনেক সহজ একটা বিষয়। ড্রয়িং এর বিস্তারিত তথ্য ভালভাবে বুঝলে এস্টিমেট করা সহজ হবে। অটোক্যাড জানা থাকলে ড্রয়িং বােঝা আরও সহজ হবে।
৪। ড্রয়িং হাতে পাওয়ার পর নিজে একবার চোখ বুলিয়ে নিন। যে বিষয়গুলাে বুঝা কষ্টকর সেগুলাে দাগিয়ে রাখুন। তারপর সেগুলাে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবেন। প্রয়ােজনে ড্রয়িং এর ফটোকপি তুলে নিয়ে পাশের বড় ভাই, বন্ধু বা কম্পানির সিনিয়ার ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে যােগাযােগ করতে পারেন।
৫। ড্রয়িং নিজের কালেকশনে রাখুন এবং নিজের শখে পরিণত করুন।
৬। আপনার ডির্পাটমেন্ট এর কাজ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখুন। পেশা জীবনে নিজেদেরকে কি কি কাজ করতে হয় সে বিষয়ে খোঁজ খবর রাখুন।
৭। আপনার আশে পাশে নিজেদের টেকনােলজি সম্পর্কিত যেসব কাজ হচ্ছে সেগুলাে দেখুন। প্রয়ােজনে মিস্ত্রিদের কাছ থেকে উক্ত কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন। কত ডায়ার রড কি পরিমাণ ব্যবহার করা হচ্ছে, টাই/স্টিরাপ এর স্পেশিং কোন জায়গায় কত, বিম ও কলামের সাইজ, মাটির উপরে ও নিচে ক্লিয়ার কভার কত ইত্যাদি।
একজন দক্ষ প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ারের কি কি কাজ করতে হয়।
১। প্রোজেক্ট ড্রয়িং ডিজাইন সংগ্রহ করতে হবে এবং সেই অনুসারে কাজ শুরু করতে হবে।
২। আর্কিটেচারাল ও স্ট্রাকচারাল ডিজাইন মিলিয়ে দেখতে হবে। কোন সমস্যা থাকলে ডিজাইনারকে জানাতে হবে।
৩। সাইটে কোন মালামাল আসলে তার গুনগত মান ঠিক আছে কি না সেটা প্রথমিক ভাবে পরিক্ষা করে দেখতে হবে।কোন রকম সমস্যা থাকলে অফিসে জানাতে হবে।
৪। সাইটে কোন মালামাল প্রয়ােজন হলে আগে থেকে রিকুয়িজেশন দিতে হবে।
৫। মালামাল যেমন, পাথর, সিলেট বালি, লােকাল বালি, খােয়া, ইট, রড ডায়া | অনুযায়ী পৃথক পৃথক ভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে।
৬। সাইটের ইলেকট্রিক তারের লাইন নিরাপদ স্থান দিয়ে নিতে হবে এবং সাইট পরিষ্কার ও গোছালো ভাবে রাখতে হবে।
৭। স্যানিটারী ও পানির পাইপ লাইনে কোন সমস্যা আছে কি না সেটা লক্ষ্য রাখতে হবে।
৮। ইলেক্ট্রিক তার লাগানাের সময় আর এম অনুসারে দেওয়া হচ্ছে কি না চেক করতে হবে। যেমন এসি ৩/৪ আর এম। পাওয়ার পয়েন্ট ৩/২.৫ আর এম। লাইট ও ফ্যান পয়েন্ট ১.৫ আর এম ইত্যাদি।
৯। সাইটে নিজেদের জন্য সাইট অফিস রুম ও মালামাল রাখার জন্য গােডাউন তৈরী করতে হবে।
১০। রড কাটার আগে সাইটের ফোরম্যান ও হেড মিস্ত্রি সহ মিটিং করতে হবে যেন রড়ের টুকরা কম হয়। রডের অপ্রয়ােজনীয় টুকরাগুলাে গুছিয়ে গােডাউনে রাখতে হবে।
১১। সিমেন্ট রাখার জন্য উঁচু স্থানে ভাল গোডাউন রুম তৈরি করতে হবে। যাতে করে সিমেন্টের সংপর্শে পানি আসতে না পারে।এবং সিমেন্ট নষ্ট না হয়।
১২। ইটের গাথুনি, প্লাষ্টার, কলাম, শেয়ার ওয়াল, লিফটের ওয়াল এছাড়া জানালা-দরজার চৌকাঠ, গ্রীল ও সিড়ির রেলিং এ সকল ভার্টিক্যাল কাঠামােগুলােকে ওয়াটার লেভেল ও সল-সুতা দ্বারা ভাল ভাবে চেক করতে হবে।
১৩। সকল ফিটিং সেট করার আগে উচ্চতা চেক করতে হবে। যেমন, সুইচ বাের্ড, লাইট পয়েন্ট, পাওয়ার পয়েন্ট, বিব কর্ক ও কনসিল স্টপ কর্ক।
১৪। টাইলস লাগানাের আগে, লাইট পয়েন্ট, ওয়াস্ট ওয়াটার লাইন, কমড লাইন, বেসিন লাইন, পাইপ লাইন ও লাইনের পেসার চেক করে নিতে হবে।
১৫। রঙ করার আগে রং সিলেকশন করতে হবে। কোন রুমে কি রং হবে। ভাল ভাবে ঘষা হয়েছে কি না। পুটি ঠিক ভাবে মিক্স ও লাগাতে হবে। এছাড়া প্রথম কোট, দ্বিতীয় কোট, ফাইনাল কোট শেষে চেক করতে হবে।
নির্মাণ প্রজেক্ট শুরুর পুর্বে যে কাজ গুলো অবশ্যই করণীয়।
গাছপালা কাটা।
নির্মাণ সাইটের পাশে এবং ভেতরে গাছপালা থাকলে কাটে ফেলতে হবে। কারণ গাছের শিকড় প্রজেক্টের ভেতরে কাঠামাের ক্ষতি করতে পারে।
বাউন্ডারী ওয়াল।
সাইটের নিরাপত্তার জন্য প্রজেক্টের চার পাশে শক্ত ভাবে বাউন্ডারি দেওয়াল নির্মাণ করতে হবে।এবং লােকজনের যাতায়াতের জন্য শক্ত একটি গেট বানাতে হবে।
সাইট অফিস।
সাইট ইঞ্জিনিয়ার ও কর্মকতাদের বসার জন্য একটি অস্থায়ী সাইট অফিস তৈরি করতে হবে। সেখানে কয়েকটি চিয়ার, টেবিল ও ফ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে।
স্টোর রুম।
সাইটের সকল প্রকার মালামাল রাখার জন্য ভাল মানের দরজা যুক্ত করে একটি ষ্টোর ঘর বানাতে হবে।
লেবার সেড।
সাইটে কাজের লোকদের থাকার জন্য একটা সেড তৈরি করতে হবে। সেটা অবশ্যই পানিরােধী হতে হবে।
সিকিউরিটি সেড।
সিকিউরিটিদের থাকার জন্য ভাল করে ঘর তৈরি করে দিতে হবে। আর এটা লেবারদের সেড থেকে দুরে করাই ভাল।
সাইট পরিষ্কার করা।
পুবাতন বিল্ডিং থাকলে ভাঙ্গার ব্যবস্থা করতে হবে। পুরাতন বিল্ডিং এর বেজ থাকলে তা তুলে সাইট পরিষ্কার করে ফেলতে হবে তা না করলে পাইলিং করা বা নতুন বেজ এর মাটি কাটার সময় ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হবে।
পানির ব্যবস্থা করা।
সাইটে পাইলিং করা, ঢালাই করা, লেবারদের গােছল করা, রান্ন করা থেকে শুরু করে সকল কাজে পানির প্রয়ােজন হবে। সে কারনেই সাইটে পানির সংযােগ নিতে হবে।
বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা।
সাইটে লাইটিং এর ব্যবস্থা করা ওয়েল্ডিং মেশিন চালানাে ও পাম্প মেশিন চালানাের জন্য বিদ্যুতের সংযােগ নিতে হবে।
গ্যাস সংযোেগ করা।
সাইটের লেবারদের রান্না করার প্রয়ােজনে গ্যাসের সংযােগ নিতে হবে। তাছাড়া ভবিষ্যতে বিল্ডিং এ গ্যাসের প্রয়ােজনের কারণে গ্যাসের সংযােগ নিতে হবে।
সাইট সমতল করা।
লে-আউট দেওয়ার জন্য প্রজেক্টে বালি ফেলে সমতল করতে হবে।
ড্রয়িং ডিজাইন সংগ্রহ করা।
সব শেষে কাজ শুরু করার জন্য সকল প্রকার ড্রয়িং সংগ্রহ করতে হবে।
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সনদের মান।
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সনদের মান কত জন হয়তাে অনেকরই অজানা। তাদের মাঝে একটা সংকোচ আছে। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারি সনদের মান এইচ এস সি সমমান নাকি ডিগ্রীর সমমান। তবে বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বাের্ডের সরকারি ওয়েব সাইট ঘুরে দেখা যায়। যে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মান গ্রেড-১৪ আর এইচ এস সি এর মান গ্রেড মান -১২ এবং অনার্সের মান গ্রেড ১৬।এছাড়া এইচ এস সি কে দেখানাে হয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে আর ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কে দেখানাে হয়েছে মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষা স্তরের মাঝামাঝি স্থানে।
চাকরি ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং।
একজন এইচ এসসি সনদধারী তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে চাকরিতে প্রবেশ করেন এবং তাকে সারাজীবন একই পদে চাকরি করে যেতে হয় অর্থাৎ তার কোন পদোন্নতি হয় না। আর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা দ্বিতীয় শ্রেনীর কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে প্রবেশ করেন এবং তারা ক্রমে ক্রমে পদোন্নতি পেয়ে প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা হতে পারেন। যা সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত কাউকে পেতে হলে অন্ততপক্ষে মাস্টার্স অথবা বি সি এস ডিগ্রী ধারী হতে হয়।
আমরা যদি ডিপ্লোমা পড়ে আবার বিএসসি করি তবে জেনারেলদের চেয়ে আমাদেরকে দুই বছর বেশি সময় ব্যয় করতে হয়। হ্যাঁ কথা সত্য। তবে এখানে আপনি দুটি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী পাচ্ছেন। (ক) ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী। (খ) বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী।
গ্রামে অনেকেই আছেন যারা, অনার্স-মাস্টার্স কমপ্লিট করেও টু টু করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। নিজের সম্মানটুকু বাচানাে যায় এমন একটা চাকরি পাচ্ছেন না। আর যিনি ডিপ্লোমা পড়েছেন তিনি পাশ করার দু-চার মাসের মাথায় একটা চাকরি পেয়ে যান। ৩ থেকে ৪ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এক জন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বেতন পাচ্ছেন প্রায় ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা। এর পরেও কি বলবেন ডিপ্লোমা পড়া উচিত নয়। এছাড়া এক জন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ইন্টার পাশের মান দিয়ে যেকোন অফিসে চাকার করতে পারবে অথচ্য এক জন ইন্টার পাশ ব্যাক্তি কখনই ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি করতে পারবে না।
বি ,এস, সি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তির জন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
√. Dhaka University of Engineering & Technology (DUET)
√.AMIE
এছাড়া আরো প্রযুক্তি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থাকতে পারে।আপনারা একটু গুগোলে সার্চ করে খুঁজলেই পাবেন। যেখানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হয়ে পড়াশোন করতে পারবেন।
বি ,এস, সি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তির জন্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়।
✔️ International University of Business Agriculture and Technology
✔️ Ahsanullah University of Science & Technology
✔️ American International University-Bangladesh
✔️ Stamford University Bangladesh
✔️ Daffodil International University
✔️ Northern University Bangladesh
✔️ Green University of Bangladesh
✔️ World University of Bangladesh
✔️ Dhaka International University
✔️ University of Asia Pacific
✔️ North South University
✔️ Presidency University
✔️ BRAC University
এছাড়া আরো অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থাকতে পারে।আপনারা একটু গুগোলে সার্চ করে খুঁজলেই পাবেন। যেখানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হয়ে পড়াশোন করতে পারবেন।
এই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির পূর্বে অবশ্যই শিক্ষার্থীর যোগ্যতা, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, উদ্দেশ্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী সাবজেক্ট ও ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করে ভর্তি হতে পারেন।
স্টুডেন্ট ভর্তির পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায় ও জীবন যাত্রা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নিতে পারেন। এতে করে ভর্তির পর স্টুডেন্টকে ভোগান্তিতে পড়তে হবে না
(Collected)
ভূল ত্রুটিগুলো মার্জনীয়।।।
পলিটেকনিকে অধ্যয়নরত সকল শিক্ষার্থীদের জন্য (এ ই সি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট) পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । এ গ্রুপে প্রতিনিয়ত ক্যারিয়ার বিষয়ক দিকনির্দেশনা এবং স্কীল ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করা হবে। আপনার ক্যারিয়ার দিকনির্দেশনা এবং স্কীল ডেভেলপমেন্ট করতে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করুন
01999971553
ইন্টেরিয়র ডিজাইন বিষয়ক অনলাইন/ ফ্রি ক্লাসে অংশগ্রহণ করুন।
সময়: ফ্রি ক্লাস প্রতি শুক্রবার, রাত ৮ টা।
ইন্টেরিয়র ডিজাইনকে যে কোন সেক্টরের মানুষই চাইলে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহন করতে পারেন। একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র ব্যাপক। একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার যেমন দেশের বিভিন্ন রিয়েল স্টেটস, কন্সাল্টেন্সি ফার্মে, ইন্টেরিয়র ডিজাইন ফার্মে কাজ করতে পারেন তেমনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতেও রয়েছে কাজ করার সুযোগ।
ইন্টেরিয়র ডিজাইনার তার চিন্তা ও সৃজনশীলতাকে অটোক্যাড, স্কেচ আপ, ভি-রে, লুমিয়ন ইত্যাদি এ জাতীয় সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলেন এবং ক্লায়েন্ট কে যে কোন প্রজেক্টের রিয়েলিস্টিক প্রেজেন্টেশন দিয়ে থাকেন।
এ সম্পর্কে আরো জানতে ফ্রি ক্লাসে অংশগ্রহণ করুন।
AEC Training Institute
Bishwas properties,hasanbag, kda outer ,bypass Road , Sonadanga, 9100 Khulna, Khulna Division, Bangladesh.
ফোনঃ 01999970553,01518390371
#তিনটি_পাইলের_পাইলক্যাপের_ক্ষেত্রফল_এবং_রডের_দৈর্ঘ্য_বের_করার_পদ্ধতি:
প্রথমেই ক্ষেত্রফলঃ
#পদ্ধতি-১: যদি আপনার কাছে অটোক্যাড ড্রয়িং থাকে, তবে LIST কমান্ড দিয়ে বের করে নিতে পারবেন।
#পদ্ধতি-২: যখন আপনার কাছে প্রিন্টেড ড্রয়িং আছে, তখন পুরো পাইলক্যাপটিকে দুই ভাগে ভাগ করে নিবেন।
ছবির মত ১ এবং ২ অংশে।
অংশ-১, আয়তক্ষেত্রাকার। তাহলে দৈর্ঘ্য * প্রস্থ দিয়ে এর ক্ষেত্রফল বের করে নিলেন।
এখানে, ক্ষেত্রফল = 100" * 40"
অংশ-২, ট্রাপিজিয়াম। তাহলে ট্রাপিজিয়ামের সুত্র হলো
0.5* (সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের যোগফল)* উচ্চতা।
এখানে, ক্ষেত্রফল = 0.5*(100"+40")*52"
দুইটা ক্ষেত্রফল যোগ করলেই মোট ক্ষেত্রফল চলে আসবে।
এখন আপনার পাইলক্যাপের thickness দিয়ে গুন করে বাকি হিসাবের পর Materials এর পরিমাণ বের করতে পারবেন।
রডের দৈর্ঘ্য বের করার পদ্ধতি ঃ
পুরো পাইলক্যাপটিকে এবার চার ভাগে বিভক্ত করি।
অংশ -১ এবং ৩ এ আপনি সাধারণ ফুটিং এর রড়ের দৈর্ঘ্য যেভাবে বের করেন, ঠিক সেভাবেই করবেন।
মানে, অংশ ১:
রডের দৈর্ঘ্য= 100" - (2 * cover) + (2 * L Bend)
অংশ ২:
রডের দৈর্ঘ্য= 92" - (2 * cover) + (2 * L Bend)
L-Bend= মাটামের দৈর্ঘ্য
তারপর 40" থেকে কভার বাদ দিয়ে রডের স্পেসিং দিয়ে ভাগ করে, তার সাথে 1 যোগ দিলেই রডের সংখ্যা পেয়ে যাবেন।
অংশ ২ এবং ৪:
২ এবং ৪ নং অংশে গড় দৈর্ঘ্য নিতে হবে
যেমন (100"+40")/2 = 70"
এবং (92"+40")/2= 66"
রডের দৈর্ঘ্য= 70" - (2 * cover) + (2 * L- Bend)
রডের দৈর্ঘ্য= 66" - (2 * cover) + (2 * L- Bend)
এবার অংশ ২ এ 52" থেকে কভার বাদ দিয়ে রডের স্পেসিং দিয়ে ভাগ করে, তার সাথে 1 যোগ দিলেই রডের সংখ্যা পেয়ে যাবেন।
এবং অংশ ৪ এ (30"+30") থেকে কভার বাদ দিয়ে রডের স্পেসিং দিয়ে ভাগ করে, তার সাথে 1 যোগ দিলেই রডের সংখ্যা পেয়ে যাবেন।
অংশ ২ এবং ৪ এ রডের দৈর্ঘ্য পরিবর্তনশীল। তাই আমি গড় ধরে নিই। যদি আপনি প্রতিটি রডের সঠিক দৈর্ঘ্য বের করতে চান তবে,
অংশ ২ এর ক্ষেত্রে, সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য হবে 100" এবং সর্বনিম্ন হবে 40"
দুটি দৈর্ঘ্যের মাঝে দুরত্ব 52"
তারমানে 52" দুরত্বের জন্য দৈর্ঘ্য কমেছে 60"
তারমানে 1" দুরত্বের জন্য দৈর্ঘ্য কমবে
(60"/52") = 1.15"
তাহলে আমরা যদি 100" এর দিক থেকে রড বসানো শুরু করি তবে ১ম রডের দৈর্ঘ্য হবে
রডের দৈর্ঘ্য= 100" - (2 * cover) + (2 * L- Bend)
মনে করি রডের স্পেসিং 6", মানে 6" দুরে পরের রডটি থাকবে।
#সেপটিক_ট্যাংক_ডিজাইন_নিয়ে_বিস্তারিত :-
সেপটিক ট্যাংক ডিজাইনের:
-সেপটিক ট্যাংকের দৈর্ঘ্য প্রস্থের ২ থেকে ৮
গুণ ধরতে হবে ।
-.ভিত্তিতে ১:৩:৬ অথবা ১:২:৪ অনুপাতে সিসি ঢালাই
করতে হবে ।
-.সিমেন্ট মসলা দ্বারা ইটের গাঁথুনী করে সেপটিক
ট্যাংক নির্মাণ করতে হবে ।
-.ভিতরের দেওয়ালে ১:৩ অনুপাতে ১২ মিমি
পুরুত্বে প্লাস্টার করতে হবে ।
-.সেপটিক ট্যাংকের নূন্যতম প্রস্থ ৬০ সেমি এবং
তরলের গভীরতা ১ মিটার ধরতে হবে ।
-সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নামার আগে
অবশ্যই বিষাক্ত গ্যাসের উপস্থিতি পরীক্ষা করা
উচিত। এ বিষয়গুলোয় একটু নজর দিলেই দুর্ঘটনা
অনেকাংশে কমে আসবে।
* আসুন সেপটিক ট্যাংকের আয়তন নির্ণয় করতে
শিখি :
ধরি,
আমরা ১০০ জন ব্যবহারকারী জন্য সেফটিক ট্যাংক
তৈরী করবো.
আমাদের দেশে সিউয়েজের সর্বোচ্চ হার
গড়ে দৈনিক প্রতিজনের জন্য ৯০ লিটার থেকে
১২০ লিটার পর্যন্ত ধরা হয়।
সুতরাং আমরা ধরি,
জনপ্রতি দৈনিক সর্বোচ্চ সিউয়েজ প্রবাহের হার =
১১০ লিটার।
সুতরাং দৈনিক মোট সিউয়েজের পরিমাণ = (১০০×১১০)
= ১১০০০ লিটার।
= ৩৮৮.৪৬ ঘনফুট।
অবরোধকাল ধরলাম = ১ দিন।
সুতরাং কক্ষের তরল ধারণ ক্ষমতা = (৩৮৮.৪৬×১)
=৩৮৮.৪৬ ঘনফুট।
মনেকরি, কক্ষে তরলের গভীরতা = ৪ ফুট।
কক্ষের তলের ক্ষেত্রফল =(৩৮৮.৪৬÷৪)=
৯৭.১১ বর্গফুট।
মনেকরি, ট্যাংকের প্রস্থ = B
এবং দৈর্ঘ্য = L =৩B
সুতরাং তলের ক্ষেত্রফল = B×৩B =৩B²
সুতরাং ৩B²= ৯৭.১১
বা, B² =(৯৭.১১÷৩) =৩২.৩৭
বা, B = √৩২.৩৭
সুতরাং B = ৫.৬৮ ফুট
সুতরাং L= ৩B =৩×৫.৬৮ =১৭.০৪ ফুট
মুক্ত এলাকার গভীরতা ২.৫০ ফুট ধরা হলে, মোট
গভীরতা হবে = (৪+২.৫০)= ৬.৫০ ফুট।
সুতরাং সেপটিক ট্যাংকের আয়তন = দৈর্ঘ্য ×প্রস্থ
×গভীরতা
=(১৭.০৪×৫.৬৮×৬.৫০) ফুট।
সুতরাং ১০০ জন ব্যবহারকারীর জন্য সেফটিক
ট্যাংকের আয়তন হবে = (১৭.০৪×৫.৬৮×৬.৫০) ফুট
= ৬৪২.৪০৮ ঘনফুট
আর্কিটেকচার ও সিভিল পরুয়াদের জন
“অনলাইনে/অফ লাইনে শেখানো হয় AUTO CAD & 3DS MAX”
(Professional work)
AUTO CAD Course এ
আমাদের এখানে *Architectural Drawing *Structural Drawing * RAJUK Sheet & Electric Drawing সুন্দর প্রক্রিয়ায় শেখানো হচ্ছে।আপনি চাইলে আপনার skill Improve করতে পারেন। আশা করি আমাদের কাজগুলো মনোযোগ দিয়ে শিখলে *CAD Operator, * Draftsman, * pharmacy Cal, *Designer, *Site Engineer ইত্যাদি পদে চাকুরি অনায়েসে করতে পারবেন। Skill & Carrier গড়তে আমাদের Course টা কাজে লাগাতে পারেন। আপনার প্রতি আমাদের সাপোর্ট থাকবে সবসময়। আমাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে নিচের নাম্বারে কল করতে পারেন। মোবাইলঃ 01999971553
কোর্সের বিস্তারিত;
*** Architectural Drawing:-
(With Basic Short cut Command)
1. Ground Floor Plan.
2. Typical Floor Plan.
3. Working Drawing.
4. Roof Top Plan.
5. Furniture layout plan.
6. Interior Space Planning.
7. Fort Elevation.
8. Side Elevation.
9. Rear Elevation.
10. Sectional Elevation.
11. Door & Window Details.
12. Toilet details.
13. Stair & Railing Details.
14. Electric Floor plan.
15. RAJUK SHEET.
*** Structural Design:-
1. General notice.
2. Footing Layout.
3. Footing section.
4. Column Layout.
5. Column long & Cross Section.
6. Schedule of Column Reinforcement.
7. Grade beam Layout.
8. Stair Section Layout.
9. Slab Design.
10. Beam Design long & Cross.
11. Septic Tank.
কোর্স শেষে মেধা যাচাই এবং যেসব শিখেছেন তার জন্য একটা ভাইভা নিয়ে থাকি।
প্রফেশনাল অটোক্যাড মাস্টার কোর্সের ফ্রি ক্লাসে অংশগ্রহণ করুন।
সময়: ফ্রি ক্লাস প্রতি শুক্রবার, রাত ৮ টা।
অটোক্যাড হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে ডিজাইনিং ও ড্রাফটিং করার সবচেয়ে জনপ্রিয় গ্রাফিক্স প্রোগ্রাম। ইন্টেরিয়র ডিজাইনিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি,প্রায় ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে দেশে বিদেশে 2D অথবা 3D ডিজাইনিং এর জন্য অটোক্যাড ব্যাবহৃত হয়ে আসছে এবং বর্তমানে ইন্টেরিয়র ডিজাইনিং বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর চাকরি পেতে হলে অটোক্যাড এর কাজ জানা থাকা আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মনের মতো করে বাড়িঘর ডিজাইন করতে বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর সিভিল ড্রয়িং,মেকানিক্যাল ড্রয়িং, আর্কিটেকচারাল ড্রয়িং এর জন্য এমন কার্যকর সফটওয়্যার খুব কমই আছে । খুব সহজে ও নিখুঁতভাবে ডিজাইন করার জন্য সব নামকরা ইন্টেরিয়র ডিজাইনার ও ইন্জিনিয়ার অটোক্যাড এর ওপর নির্ভর করে।
এ সম্পর্কে আরো জানতে ফ্রি ক্লাসে অংশগ্রহণ করুন।
AEC Training Institute
Bishwas properties,hasanbag, kda outer ,bypass Road , Sonadanga, 9100 Khulna, Khulna Division, Bangladesh.
ফোনঃ 01999970553,01518390371
Sketch
Institute of Classical music Ustad Allauddin khan.
Thesis project (2018) -Final 3ds max render vray
Institute of Classical Music Ustad Allauddin khan.
My thesis project -sketch (2018)
Versity Works
ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাষ্ট্রিয়াল
ট্রেনিং-২০২২
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং(Architecture And Civil) এর নিয়মাবলী নিচে দেওয়া হল ।
যে সকল শিক্ষার্থীরা এবার ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং করবেন,আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।
৮ম পর্বে ১৬ সপ্তাহে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং সম্পন্ন হবে
১২ সপ্তাহ ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় এবং ৪ সপ্তাহ ইন্সটিটিউটে
ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় এবং ইন্সটিটিউটে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এর মোট ১৬ সপ্তাহের কার্যক্রমের উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষার সময় মূল্যায়নের জন্য পরীক্ষকদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।
কোন শিক্ষার্থীর হাজিরা ৮০% এর নীচে থাকলে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এ অনুত্তীর্ণ ঘোষনা করা হবে।
ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং ক্রেডিট এর একটি ব্যবহারিক বিষয় হিসেবে বিবেচিত হবে, যার মোট নম্বর হবে ৩০০। উক্ত মোট নম্বরের মধ্যে ২০০ নম্বর ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় ট্রেনিং
এর জন্য এবং ১০০ নম্বর ইন্সটিটিউটে ট্রেনিং এর জন্য নির্ধারিত থাকবে।
______________________________
কোথায় ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং করবেন ?
______________________________
ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং বা আমরা অনেকে বাস্তব প্রশিক্ষণ বলি অর্থাৎ বাস্তব প্রশিক্ষণ বা প্রাকটিক্যাল কাজের মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন। ধরুন আপনি সিভিল এ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করছেন।তো ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করার পর, আপনার দরকার নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বাস্তব/প্রাকটিক্যাল ধারণা নেবার (যেমন: সাইট ভিজিট, এস্টিমেটিং এন্ড কস্টিং, Auto CAD, ETABS, 3D max, বেসিক এম এস প্রোগ্রাম, নিজে একটি বাড়ির ডিজাইন করা ইত্যাদি)।
এ ক্ষেত্রে সব চাইতে ভালো হয়, আপনি যদি কোনো কোম্পানি/কারখানা তে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং (বাস্তব প্রশিক্ষণ) এর সুযোগ পান। বাংলাদেশে এই ধরনের শিল্প-কারখানা/কোম্পানি তুলনা মূলক কম এবং পরিচিত লোক না থাকার কারণে আমরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং (বাস্তব প্রশিক্ষণ) থেকে বঞ্চিত হই।
AEC-Training-Institute হলো এমন একটি ইনস্টিটিউট যেখানে আপনি সব ধরনের বাস্তবধর্মী প্রশিক্ষণ পাবেন।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা AEC-Training-Institute এ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং করুন, নিজের ক্যরিয়ার নিজেই গড়ুন ।
Call Me - WhatsApp,imo-01737971553
এখনকার সময়ে আর্কিটেকচারাল, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এবং শিক্ষার্থীদের জন্য অটোক্যাড একটি গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার। প্রফেশনালি অটোক্যাড জানা থাকলে কর্মজীবনে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।
@ আমাদের এখানে যে সকল বিষয় শিখানো হবেঃ
🏢আর্কিটেকচারাল, সিভিল টেকনোলজিঃ
# অটোক্যাড কি,
# অটোক্যাড (2D, 3D)
# 3D Soudio Max
# ফটোসপ,
# অটোক্যাড কীবোর্ড শর্টকাটস,
# কিভাবে বাস্তব প্রকল্পে অটোক্যাড ব্যবহৃত হয়।
🕒 সময়ঃ সপ্তাহে ৭ দিন , সময় সকাল ৯টা থেকে রাত ৯ টা পযন্ত।
☎ যোগাযোগ করুন
01999971553
Bishwas properties,hasanbag, kda outer ,bypass Road 9100 Khulna, Khulna Division, Bangladesh
Download and Install AutoCAD
👉AutoCAD 2016: https://youtu.be/0HlGB1ncZ-E
👉AutoCAD 2017: https://youtu.be/Cwhu2qGW3Us
👉AutoCAD 2018: https://youtu.be/SX9u7euE5eo
👉AutoCAD 2019: https://youtu.be/m_abmmGpa_g
👉AutoCAD 2020: https://youtu.be/vra3yZYq9Jg
Also Download
👉Sketchup: https://youtu.be/mOqY93g6nyw
👉Revit:https://youtu.be/nXVKP2XqsAM
👉3ds Max:https://youtu.be/xTa2c8VAKek
👉Staad Pro:https://youtu.be/tfLpFNWQ_Rg
👉Lumion 8: https://youtu.be/6vV1Zrw4EBs
Subscribe: www.youtube.com/c/homecad
HOME CAD Hello Friends, Welcome To HOME CAD Channel where I Create Videos on 2D & 3D Home Plans & also Tutorials On AutoCAD & Revit. If You Need Any Home Plan or Plan...
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য কিছু কথা :
১) ব্যবসা শুরু করার আগে কমপক্ষে ১ বছরের সংসার খরচ আলাদা করে রাখুন।
২) ব্যবসার শুরুতে ধরে নিন ফ্যামিলি ও আত্মীয় সজন কেউ নেই আপনার। ৫ বছর দেখুন, অনেক আত্মীয় আপনার।
৩) বিপদে শুধু সৃষ্টিকর্তাকে ডাকুন, তিনি আপনার একমাত্র আপন, তিনি সকল সমস্যার সমাধান করবেন।
৪) আপনার ব্যক্তিত্ব ভুলে যান।
৫) EGO ঝেড়ে ফেলুন। জেনে রাখুন EGO আপনাকে বড় হতে দেবে না।
৬) আপনার স্কিল ডেভলপ করুন।
৭) কাজের পিছনে ছুটুন, টাকার পিছনে নয়।
৮) অবসরে হাটুন।
৯) স্বপ্নের রাস্তায় হাটুন, হাল ছাড়বেন না।
১০) বিপদ আসবেই, আপনাকে আরো শক্ত করতে আসবে।
১১) বিনয়ী আচরণ করুন সবার সাথে।
১২) কিছু সময় হাতে কাজ না থাকাও ভাল, তখন নিজের ভুলগুলো নিয়ে চিন্তা করে, সেগুলো শুধরে নেওয়া যায়।
১৩) অনেক ধৈর্য্য দরকার।
১৪) গোসল আর ঘুম ঠিক মত হতে হবে, তাছাড়া আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন।
১৫) নিজেকে ভালবাসুন আর সৃষ্টিকর্তাকে হৃদয়ে রাখুন।......এবার আপনি পারবেন। আরো যারা পেরেছে তারাও আপনার মতই ছিল। সুতরাং, চেষ্টা করুন। হাল ছাড়বেন না।
হিসাবগুলো জেনে রাখুন, জীবন চলার পথে কাজে লাগবে।
1 ফুট = 12 ইঞ্চি
1 গজ = 3 ফুট
1 মাইল = ১৭৬০ গজ
1 মাইল ≈ 1.61 কিলোমিটার
1 ইঞ্চি = 2.54 সেন্টিমিটার
1 ফুট = 0.3048 মিটার
1 মিটার = 1,000 মিলিমিটার
1 মিটার = 100 সেন্টিমিটার
1 কিলোমিটার = 1,000 মিটার
1 কিলোমিটার ≈ 0.62 মাইল
# ক্ষেত্রঃ
1 বর্গ ফুট = 144 বর্গ ইঞ্চি
1 বর্গ গজ = 9 বর্গ ফুট
1 একর = 43560 বর্গ ফুট
# আয়তনঃ
1 লিটার ≈ 0.264 গ্যালন
1 ঘন ফুট = 1.728 ঘন ইঞ্চি
1 ঘন গজ = 27 ঘন ফুট
# ওজনঃ
1 আউন্স ≈ 28.350 গ্রাম
1 cvDÛ= 16 আউন্স
1 cvDÛ ≈ 453.592 গ্রাম
1 এক গ্রামের এর্কসহস্রাংশ = 0.001
গ্রাম
1 কিলোগ্রাম = 1,000 গ্রাম
1 কিলোগ্রাম ≈ 2.2 পাউন্ড
1 টন = 2,200 পাউন্ডের
===========================
# যারা মিলিয়ন, বিলিয়ন, ট্রিলিয়ন হিসাব জানেন না।:-
১ মিলিয়ন=১০ লক্ষ
১০ মিলিয়ন=১ কোটি
১০০ মিলিয়ন=১০ কোটি
১,০০০ মিলিয়ন=১০০ কোটি
আবার,
১,০০০ মিলিয়ন= ১ বিলিয়ন
১ বিলিয়ন=১০০ কোটি
১০ বিলিয়ন=১,০০০ কোটি
১০০ বিলিয়ন=১০,০০০ কোটি
১,০০০ বিলিয়ন=১ লক্ষ কোটি
আবার,
১,০০০ বিলিয়ন=১ ট্রিলিয়ন
১ ট্রিলিয়ন=১ লক্ষ কোটি
১০ ট্রিলিয়ন=১০ লক্ষ কোটি
১০০ ট্রিলিয়ন=১০০ লক্ষ কোটি
১,০০০ ট্রিলিয়ন=১,০০০ লক্ষ কোটি।
===========================
১ কুড়ি = ২০টি
১ রিম = ২০ দিস্তা = ৫০০ তা
১ ভরি = ১৬ আনা ;
১ আনা = ৬ রতি
১ গজ = ৩ ফুট = ২ হাত
১ কেজি = ১০০০ গ্রাম
১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি
১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি ১ লিটার = ১০০০ সিসি
১ মণ = ৪০ সের
১ বিঘা = ২০ কাঠা( ৩৩ শতাংশ) ;
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট (৮০ বর্গ গজ) 1 মিলিয়ন = 10 লক্ষ
1 মাইল = 1.61 কি.মি ;
1 কি.মি. = 0..62
1 ইঞ্চি = 2.54 সে..মি ;
1 মিটার = 39.37 ইঞ্চি
1 কে.জি = 2.20 পাউন্ড ;
1 সের = 0.93 কিলোগ্রাম
1 মে. টন = 1000 কিলোগ্রাম ;
1 পাউন্ড = 16 আউন্স
1 গজ= 3 ফুট ;
1 একর = 100 শতক
1 বর্গ কি.মি.= 247 একর
===========================
★ # সুত্র-১)সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
(যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)
1+2+3+4+......+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা
s=যোগফল
# প্রশ্নঃ 1+2+3+4+…………+100 =?
# সমাধানঃ[n(n+1)/2] = [100(100+1)/2] = 5050
★ # সুত্রঃ2)সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
S= [n(n+1)2n+1)/6]
(যখন 1² + 2²+ 3² + 4²........ +n²)
# প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ....... +31²) সমান কত?
# সমাধানঃS=[n(n+1)2n+1)/6]
= [31(31+1)2x31+1)/6] (এখানে n=শেষ সংখ্যা,31)
★ # সুত্রঃ3)সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি
S= [n(n+1)/2]2
(যখন 1³+2³+3³+.............+n³)
# প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
# সমাধানঃ [n(n+1)/2]2 = [10(10+1)/2]2 = 3025(উঃ)
★ # সুত্রঃ4)পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +১
# প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
# সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+ ১
= [(50 – 5)/5] + 1 =10
সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি = [(5 + 50)/2] x 10 = 275(উঃ)
★ # সুত্রঃ৫)n তম পদ=a + (n-1)d
এখানে, n =পদসংখ্যা, a = ১ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
# প্রশ্নঃ 5+8+11+14+.......ধারাটির কোন পদ 302?
# সমাধানঃধরি, n তম পদ =302
বা, a + (n-1)d=302
বা, 5+(n-1)3 =302
বা, 3n=300
বা, n=100(উঃ)
★ # সুত্রঃ6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(১ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
# প্রশ্নঃ1+3+5+.......+19=কত?
# সমাধানঃS=M²={(1+19)/2}²=(20/2)²=100(উঃ)
===========================
ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
(০১) 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
(০২) 213/5=42.6 (213*2=426)
0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
(০৩) 12,121,212/5= 2,424,242.4
এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন, ৩.৫ সেকেন্ডের বেশি লাগবে না!!
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটিও সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
০২. 210/25 = 8.40
০৩. 0.03/25 = 0.0012
০৪. 222,222/25 = 8,888.88
০৫. 13,121,312/25 = 524,852.48
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 7/125 = 0.056
টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
০২. 111/125 = 0.888
০৩. 600/125 = 4.800
===========================
আসুন সহজে করি ...
টপিকঃ ১০ সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।
বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল ১ থেকে ৯৯ এর মধ্যে এই পদ্বতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।
** অনেক বড় পোস্ট। অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ৫ মিনিটের মাথায় ভুলে যাবেন।
তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-
1 square = 1
2 square = 4
3 square = 9
4 square = 16
5 square = 25
6 square = 36
7 square = 49
8 square = 64
9 square = 81
এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে -
*১ আর ৯ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81);
*২ আর ৮ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64);
*৩ আর ৭ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);
*৪ আর ৬ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);
এবং ৫ একা frown emoticon
এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।
উদাহরণ ১ঃ 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।
১ম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে '6' ।
২য় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা '6' । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।
৩য় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন ৮ম ধাপে, পড়তে থাকুন ...)
৪র্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।
৫ম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )
৬ষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6
৭ম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে ৩য় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)
৮ম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / ৬ মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।
৯ম ধাপঃ মনে আছে, ৫ম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2? এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24 !
কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে ১০ সেকেন্ডের বেশি লাগার কথা না।
উদাহরণ ২ঃ 4225 এর বর্গমূল বের করুন।
মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেন -
- প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।
- প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।
- 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 ।
- তাই উত্তর হচ্ছে 65 !
===========================
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টিঃ
২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১,৩
৭,৪১,৪৩,৪৭,৫৩,৫
৯,৬১,৬৭,৭১,৭৩,৭৯,৮৩,৮৯, এবং ৯৭।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
১০৬০।
১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি।
এভাবে ১-১০,১১-২০...... ১০০ পর্যন্ত
মৌলিক
সংখ্যা হল ৪,৪,২,২,৩,২,২,৩,২,১
-
প্রশ্নঃ ১ কিমি সমান কত মাইল ?
উত্তরঃ ০.৬২ মাইল।
প্রশ্নঃ ১ নেটিক্যাল মাইলে কত মিটার ?
উত্তরঃ ১৮৫৩.২৮ মিটার।
প্রশ্নঃ সমুদ্রের পানির গভীরতা মাপার
একক ?
উত্তরঃ ফ্যাদম।
প্রশ্নঃ ১.৫ ইঞ্চি ১ ফুটের কত অংশ?
উত্তরঃ ১/৮ অংশ।
১মাইল =১৭৬০ গজ।]
প্রশ্নঃ এক বর্গ কিলোমিটার কত একর?
উত্তরঃ ২৪৭ একর।
প্রশ্নঃ একটি জমির পরিমান ৫ কাঠা হলে,
তা কত বর্গফুট হবে?
উত্তরঃ ৩৬০০ বর্গফুট।
প্রশ্নঃ এক বর্গ ইঞ্চিতে কত বর্গ
সেন্টিমিটার?
উত্তরঃ ৬.৪৫ সেন্টিমিটার।
প্রশ্নঃ ১ ঘন মিটার = কত লিটার?
উত্তরঃ ১০০০ লিটার।
প্রশ্নঃ এক গ্যালনে কয় লিটার?
উত্তরঃ ৪.৫৫ লিটার।
প্রশ্নঃ ১ সের সমান কত কেজি?
উত্তরঃ ০.৯৩ কেজি।
প্রশ্নঃ ১ মণে কত কেজি?
উত্তরঃ ৩৭.৩২ কেজি।
প্রশ্নঃ ১ টনে কত কেজি?
উত্তরঃ ১০০০ কেজি।
প্রশ্নঃ ১ কেজিতে কত পাউন্ড??
উত্তরঃ ২.২০৪ পাউন্ড।
প্রশ্নঃ ১ কুইন্টালে কত কেজি?
উত্তরঃ ১০০কেজি।
British & U.S British U.S
1 gallons = 4.5434 litres = 4.404
litres
2 gallons = 1 peck = 9.8070 litres
= 8.810 litres
ক্যারেট কি?
উত্তরঃ মূল্যবান পাথর ও ধাতুসামগ্রী
পরিমাপের একক ক্যারেট ।
1 ক্যারেট = 2 গ্রাম
বেল কি?
উত্তরঃ পাট বা তুলা পরিমাপের সময় ‘বেল’
একক হিসাবে ব্যবহৃত হয় ।
1 বেল = 3.5 মণ (প্রায়) ।
=
সূক্ষ্ণকোণ : এক সমকোণ (৯০º) অপেক্ষা ছোট
কোণকে সূক্ষ্ণকোণ বলে।
০৩. স্থুলকোণ : ৯০º অপেক্ষা বড় কিন্তু
১৮০º
অপেক্ষা ছোট কোণকে স্থুলকোণ বলে।
০৪. সমকোণ : একটি রেখা অপর একটি রেখার
উপর লম্ব হলে সমকোণ সৃষ্টি হয়।
০৫. সরলকোণ : যে কোণের পরিমাণ ১৮০º
কোণের সমান তাকে সরল কোণ বলে।
০৬. পূরক কোণ : দুটি কোণের সমষ্টি ৯০º
এর
সমান হয় তবে একটি কোণকে অপর কোণের
পূরক কোণ বলে।
০৭. সম্পূরক কোণ : দুটি কোণের সমষ্টি
১৮০º
এর সমান হলে, একটি কোণকে অপর কোণের
সম্পূরক কোণ বলে।
০৮. পৃবৃদ্ধ কোণ : দুই সমকোণ (১৮০º)
অপেক্ষা
বড় কিন্তু চার সমকোণ (৩৬০º) অপেক্ষা
ছোট
কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।
===========================
বৃত্ত সম্পর্কিত তথ্য:-
1. পূর্ণ বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কে বলা হয়? =
পরিধি
2. পরিধির যেকোন অংশকে বলা হয় = চাপ
3. পরিধির যেকোন দুই বিন্দুর সংযোগ
সরলরেখাকে বলা হয় = জ্যা ( বৃত্তের ব্যাস
হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা)
4. বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা-ই = ব্যাস
5. কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে
বলা
হয় = ব্যাসার্ধ
বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু সূত্র:
1. বৃত্তের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = πr²
( যেখানে r বৃত্তের ব্যাসার্ধ)
2. বৃত্তের পরিধির সূত্র = 2πr
3. গোলকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল = 4πr²
4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3
===========================
ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল:-
সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ১/২
ভূমিXউচ্চতা
সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ১/২
সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের গুণফল
সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = a/4√
(4b2-
a2) যেখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু
সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √(3/4)a2
যেখানে, a = যে কোন বাহুর দৈর্ঘ্য
চতুর্ভূজের ক্ষেত্রফল
===========================
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ
বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (বাহু)২
সামন্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি x
উচ্চতা
অন্যান্য সূত্রাবলী
আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ (দৈর্ঘ্য +
প্রস্থ)
বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 x এক বাহুর
পরিমাণ
===========================
সহজভাবে মনে রাখার কিছু সুত্রঃ
১) জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা ; যেমনঃ ৪ + ৮ = ১২
২) জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৪ + ৭ = ১১
৩) বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
জোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৫ + ৭ = ১২
৪) জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা ; যেমনঃ ৮ × ৪ = ৩২
৫) জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা ; যেমনঃ ৮ × ৩ = ২৪
৬) বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৫ × ৭ = ৩৫
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the restaurant
Website
Address
Bishwas Properties, Hasanbag, Kda Outer , Bypass Road
Khulna
9100
Khulna, 9100
PhotoFrame.Net Have a handful of computers and very good and fast internet connection which is mostly said that the fastest cyber cafe in khulna City. Charge: TK 20/hr.
Khulna, 9203
Welcome to "NEW COFFEE CATS CAFE"Official page. Hello Food Lovers, New Coffee Cats Cafe is
33 সেন্ট্রাল ব্লক 150 রোড নাম্বার খালিশপুর খুলনা
Khulna, 9000
কিছু ভালো মানের খাবার দেওয়াই আমাদের ?
Mohila College Road, Meherpur Sadar, Meherpur
Khulna, 7100
We serve the food that will surprise you. #surprised
Hazi Mohammad Mohsin Road
Khulna, 8280
Asalamualaykum sir/mam... Please Test & enjoy our food😊