Md.Momin-iu

Momin fashion house girls and boys find very well designed clothes in our shop is the most famous.The

Photos from Md.Momin-iu's post 16/10/2023

আবু ওসমান মমিন জার্মান থেকে বহিস্কৃত
ফিলিস্তিনে আসা প্রথম ইহুদী গ্রুপ
সৈয়দ মবনু

যে ছবি পোস্ট করেছি তা ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ফিলিস্তিনে আশ্রিত প্রথম ইহুদীরা। যাদেরকে মেরে হিটলার জার্মান থেকে বের করে দিয়েছিলো। এই সময় দুনিয়ার কোন দেশ ইহুদীকে আশ্রয় দিচ্ছিলো না। রাশিয়া, বৃটিন, আমেরিকা, ফ্রান্স কেউ না। যে দেশেই তারা জাহাজের নোঙর দিয়েছে তারাই তাড়িয়ে দিয়েছে। অবশেষে তারা নিজের জাহাজে বসে একটি আবেদন প্রকাশ করে, যাতে লেখা ছিলো; The German destroyed our familis & homes, don't you destroy our hopes'
জার্মানীরা আমাদের ঘর ও পরিবারকে ধ্বংস করে দিয়েছে তোমাদের কাছে আমাদের বিশ্বাস তোমরা আমাদের আশা ধ্বংস করবে না। আশ্রয় প্রার্থী হয়ে আমরা ফিলিস্তিনে এসেছি।' তাদের এই আবেদনের ভিত্তিতে মানবিক কারণে ফিলিস্তিনীরা ইহুদিদেরকে আশ্রয় দিয়ে নতুন জীবন দান করেছিলো। ফিলিস্তিনীরা সেদিন তাদের বাড়ী-জমিন দিয়ে সাহায্য করেছিলো। এই ইহুদীরা পরবর্তীতে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্টা করে ফিলিস্তিনীদের উপর জুলুম নির্যাতন করে সেই এহসানের পূর্ণাঙ্গ বদলা দিলো। ৬০ লাখ ইহুদীকে হত্যার পর কিছুকে ছেড়ে দিয়ে হিটলার বলেছিলো: কিছুকে রাখলাম যাতে দুনিয়ার মানুষ বুঝতে পারে ওরা কি জিনিষ।

Photos from Md.Momin-iu's post 31/01/2022

আবু উসমান (মুমিন)

উসমান গাজীর জীবনী
উসমান বিন আরতুগ্রুল। যাকে সবাই ডাকতো ‘কারা উসমান’ বলে। কারা শব্দের অর্থ কালো, এখানে কারা উসমান বলতে সাহসী উসমান বুঝানো হয়েছে। ছুটন্ত ঘােড়ার পিঠে থেকে তীর ছােড়া (কাবাক খেলা) তার প্রিয় খেলা। তার আরেকটা প্রিয় খেলা আছে, মঙ্গোলিয়ান কুস্তি।

ঘােড়াটা দুরন্ত বেগে ছুটে চলছে! দুই পা দিয়ে শক্ত করে ঘােড়াটার পিঠে সেটে আছে এক সুদর্শন তরুণ। তরুণের হাতে ধরা ছােটো একটা বাঁকানাে ধনুক। দু পায়ের গােড়ালি দিয়ে সে নিয়ন্ত্রণ করছে ঘােড়ার গতিপথ। গােড়ালির ভেতরের দিকটা দিয়ে ঘােড়ার পেটের একেক জায়গায় একেকভাবে চাপ দিলে ঘােড়া সেভাবে দিক বদলায়।

ছেলেটির চোখ এই মুহূর্তে সামনের দিকে না, পেছনে। দূরের একটা গাছে দারুণ একটা বেদানা দেখেছে সে, এই বেদানাটা তার খাওয়া চাই, অবশ্যই গাছে না ওঠে। ওঘুজের হাতে তীর থাকতে ওঘুজ গাছে উঠে কী করবে? তরুণ ঠিক করল ঘােড়াটাকে সােজা গাছের দিকে না ছুটিয়ে উলটোদিকে ছােটাবে।

সােজা ছুটিয়ে তীর তাে বাচ্চারাও লাগাতে পারে, তাতে আর বাহাদুরির কী আছে? ঘােড়ার পেটে চাপ দিয়ে তরুণ ঘােড়ার বেগ আরও বাড়িয়ে দিলাে। প্রায় দুইশাে কদম এসে ঘােড়াটা যখন শুন্যে লাফিয়ে ওঠল, ঠিক তখন সে ধনুকের ছিলা টেনে দিলাে। বেদানাটার বােটা ভাল থেকে আলাদা হয়ে নিচে পড়ল।

গাছের নিচে গিয়ে বেদানাটা তুলে নিল তরুণ। পাগড়ি খুলে ফেলে নিশ্চিত্তে খেতে শুরু করল সে। তার কুচকুচে কালাে চুল বলমল করে উড়ছিল আনাতােলিয়ার পাহাড় থেকে আসা বাতাসে। বাগদাদের দেয়াল ভেঙে যেবার হালাকু খানের সৈন্যরা চুকে পড়েছিল, সেই বছরের শীতেই আনাতােলিয়ার উত্তর-পশ্চিমে সােগুত নামের ছােটো এক শহরে কায়ী গােত্রের বে আরতুগ্রুল গাজীর ঘরে এক ফুটফুটে বাচ্চার জন্ম হয়।

বাচ্চটার নাম রাখা হয় উসমান, উসমান মানে হাড় গুড়িয়ে দেওয়া পালােয়ান। উসমানের মা ছিলেন এক সেলজুক শাহজাদি হালিমা সুলতানা। তার বাবা অবশ্য সুলতান হতে পারেননি। ওঘুজ মেয়েদের কাছে স্বামীই সব। সেলজুক প্রাসাদের ঐশ্বর্য ছেড়ে স্বামীর আধা যাযাবর কায়ী গােত্রের শিবিরে বউ হয়ে আসা হালিমা নাম থেকে সুলতানা শব্দটাই বাদ দিয়েছিলেন।

তার বদলে তিনি আর দশজন কায়ী মহিলার মতাে হালিমা হাতুন নামেই পরিচিত হতে পছন্দ করতেন। আরতুগ্রুলের বেইলিকটা ছিল ছােটো কিন্তু তিনি ছিলেন দুর্বর এক যােদ্ধা। মােঙ্গল আক্রমণ এড়িয়ে আনাতােলিয়ায় আসার পর সুলতান আলাউদ্দিনকে সহযােগিতা করে জায়গির হিসেবে প্রথমে কারাজা দাঘ পর্বতের কাছে কিছু জমি পান আরতুগ্রুল বে।

তারপর সেখান থেকে তাকে সুলতান আলাউদ্দিন পাঠান সেলজুকদের সীমান্তের একেবারে পাশ্চিমে, বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের সঙ্গে লাগােয়া সােগুতে ধীরে ধীরে বড়াে হতে লাগলেন উসমান। সেইসঙ্গে বড়াে হতে লাগল আরতুগ্রুল বে আর হালিমা সুলতানের ছােটো বেইলিকটাও।

আরতুগ্রুল বে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রিয় বন্ধু দরবেশ এদেব আলীর বাড়িতে বেড়াতে যাবেন। সঙ্গে নিয়ে যাবেন হালিমা হাতুন আর উসমানকে। এক বৃহস্পতিবার দুপুরে রওনা দিয়ে বিকেল নাগাদ বন্ধুর বাড়িতে পৌছে গেলেন তারা। সঙ্গে অল্প কয়েকজন সৈনিক।

এদেব আলী ছিলেন তৎকালীন একজন বিখ্যাত শায়েখ, আলেম ও দরবেশ ছিলেন। তার অসংখ্য গুণগ্রাহীর মধ্যে আরতুগ্রুল বে নিজেও একজন। রাতে আরতুগ্রুল বের সম্মানে এক ভােজের আয়ােজন করলেন এদেব আলী। খাওয়া দাওয়া শেষে ঘুমানাের জন্য যখন সবাই যার যার কামরায় গেলেন।

নিজের শােওয়ার ঘরে ঢুকে উসমান খেয়াল করলেন, দেয়ালের তাকে পবিত্র কুরআন শরিফ রাখা। কুরআন শরীফ ঘরে থাকা অবস্থায় শুয়ে পড়া তার কাছে বেয়াদবি বলে মনে হলাে। আল্লাহর কালামকে সম্মান দেখানাের জন্য তিনি দাঁড়িয়ে রইলেন, ভাবলেন সারা রাত ঘুমাবেন না। ভােরের কাছাকাছি সময়ে তার ঘুম এসে গেল। তিনি স্বপ্ন দেখলেন, অদ্ভুত এক স্বপ্ন।

শায়খ এদেব আলীর বুক থেকে একটা চাঁদ ওঠল। উসমানের বুকে এসে ঠাই নিল সেই চাঁদ। তারপর তার নাভি থেকে গজিয়ে উঠলো এক বিশাল গাছ। গাছটি সুন্দর সবুজ ডালপালায় ভরে উঠলো। সময়ের সাথে সাথে গাছটি বড়াে হতে হতে পেরিয়ে যেতে লাগল চারটি পর্বতমালা; কলকান, আলবুর্জ, ককেশাস আর অ্যাটলাস। গাছের শেকড় থেকে বইতে লাগল চার চারটি নদী, দানিয়ুব, ইউফ্রেতিস, তাইগ্রিস আর নীল।

গাছের পাতাগুলাে হঠাৎ রূপ নিলাে তরবারীর ফলায়। তারপর হঠাৎ বাতাস বইতে শুরু করলো। কনস্ট্যান্টিনােপলের দিকে, বসন্তের বাতাস। সে বাতাসে একেকটা পাতা একেকটা তরবারী হয়ে উড়ে যেতে লাগল কনস্ট্যান্টিনােপলে। দুই মহাদেশ আর দুই সমুদ্রের শহর। তারপর কনস্ট্যান্টিনােপল পরিণত হলাে একটা আংটির কেন্দ্রে। সেই আংটি উসমান যখন হাতে পরতে গেঁলেন, তখন তার ঘুম ভেঙে গেল। (স্বপ্নের বর্ণনা একেকজন বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে একেকরকম পাওয়া যায়।)

ঘুম থেকে উঠে শায়খ এদেব আলীকে এই স্বপ্নের কথা জানালেন উসমান। শায়েখ এদেব আলী স্বপ্নের বর্ণনা শুনে খুশিতে উচ্ছাসিত হয়ে উঠলেন। তিনি উসমানকে বললেন, তােমাকে আল্লাহ বাদশাহী দান করবেন। আমার মেয়ে ‘রাবিয়া বালা’ কে তােমার সঙ্গে বিয়ে দিতে বলা হয়েছে। আমি আল্লাহর এই ফয়সালা মেনে নিলাম।

পরবর্তীতে শায়েখ এদেব আলীর একমাত্র কন্যা রাবিয়া বালা হাতুনের সঙ্গে উসমানের বিয়ে হয়। বাবা আরতুগ্রুল গাজীর মৃত্যুর পর, ১২৮৮ সনের দিকে, কায়ী বসতির প্রধান বে হোন উসমান অর্থ্যাৎ উসমান বে। (বে শব্দের অর্থ-নেতা)

কায়ী গোত্র ধীরে ধীরে বড় হতে লাগলো, আর আশেপাশের দুর্গগুলোও উসমান বে নিজের দখলে নিয়ে নিলেন। সোগুতকে কেন্দ্র করে উসমান বে’র শাসন ব্যবস্থা চলতে লাগলো।

ওদিকে সেলজুক সাম্রাজ্য মঙ্গোলদের দখলে চলে গিয়েছিলো। তাই উসমান বে তার বাবার রাষ্ট্র গঠনের অপূর্ণ স্বপ্নকে পূরণের জন্য কাজ করে যেতে লাগলেন। আশেপাশের তুর্কি উপজাতিগুলো উসমান বে’র পতাকার নিছে আশ্রয় নিতে লাগলো। আর কায়ীরা তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে লাগলো।

বালা হাতুনের সঙ্গে উসমান বে’র সংসারে যেন একটা অপূর্ণতা রয়ে গেলো। সেটা হচ্ছে, তাদের কোনো সন্তান হচ্ছিলো না। তাই সবাই এটা নিয়ে কানাঘুষা চালাচ্ছিলো। তাই উসমান বে বাবার ইচ্ছায় ও বালা হাতুনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন কিজিলবেওলু বসতির বে ওমর বে’র মেয়ে মালহুন হাতুনকে।

আর মালহুন হাতুনের ঘরেই জন্ম নেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সুলতান, ওরহান গাজী। যদিও পরবর্তীতে আল্লাহ’র ইচ্ছায় বালা হাতুনের ঘরেও সন্তান জন্ম নেন। যার নাম রাখা হয়, ‘আলাউদ্দিন’ । জানা যায়, উসমান বে’র পাঁচ বা সাতজন সন্তান ছিলেন। বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে কম বা বেশীও। তবে, উনার দুই বা তিনজন মেয়েও ছিলো জানা যায়।

সেলজুক সাম্রাজ্যের পতনের পর, উসমান বে ধীরে ধীরে নিজের বেইলিক বড় করেন এবং ১২৯৯ সালের দিকে স্বাধীন রাষ্ট্রের ঘোষণা দেন। যার নাম করণ করা হয়, উসমান বে’র নিজের নামেই ‘দেভলেত-ই-আলিয়ে উসমানীয়ে’ বা ‘উসমানীয় সাম্রাজ্য’। যার প্রথম সুলতান হোন, ‘উসমান বে’। অর্থাৎ মঙ্গোলদেরকে খাজনা দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা দেন।

উসমান বে সাম্রাজ্যের সীমানা ধীরে ধীরে বড় করেন। ১২৯৯ খৃষ্টাব্দে তার সেনাপতিত্বে তাঁর সৈন্যগণ ইয়েনি দখল করে। এই ইয়েনি শহরই হয় উসমানী খিলাফাতের প্রথম রাজধানী। ১৩০১ খৃষ্টাব্দে পার্শ্ববর্তী খৃষ্টান দেশ গ্রীসের সাথে উসমানের যুদ্ধ বাঁধে। গ্রীসই তখন পূর্ব রােমান সাম্রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র। কুয়ুন হিসার যুদ্ধে গ্রীক সেনাপতি মুজালােনকে পরাজিত করে তিনি গ্রীস সাম্রাজ্যের কিছু অংশ দখল করেন।

১৩০২ খৃষ্টাব্দে গ্রীসের রাজা এক বিশাল সৈন্য বাহিনী নিয়ে উসমানের বিরুদ্ধে অগ্রসর হোন। যুদ্ধে গ্রীসের রাজা পরাজিত হন। তাঁর রাজ্যের এশীয় অঞ্চল উসমানের পদানত হয়। এভাবে বহু অঞ্চল উসমান বে’র দখলে চলে আসে।
উসমান বে পরবর্তীতে তার পুত্র ওরহানকে সেনাপতি হিসেবে নিযুক্ত করেন এবং যুদ্ধে পাঠাতেন। ১৩১৭ সালের দিকে, ওরহান ই বুরসা শহর জয় করেন। যা, পরবর্তীতে উসমানীয় সাম্রাজের মূল রাজধানী হয়ে উঠে।

কিন্তু, উসমান বে তাঁর পুত্রের দাপুটে যুদ্ধ করা বিজয়গুলো আর বেশীদিন দেখে যেতে পারেন নি। ১৩২৬ সালে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন, উসমান বে। কারো কারো মতে, ফুসফুস রোগ বা বিষফোঁড়ার কারণে উসমান বে’র মৃত্যু হয়। বর্তমানে, পুরো বিশ্বে যিনি উসমান গাজী নামে পরিচিত। আজো যার নাম শুনলে, ইহূদী খ্রীষ্টানরা কেঁপে উঠে।

উসমান গাজী ছিলেন ইসলামী নৈতিকতার বিমূর্ত রূপ। তাঁর জীবন ছিলাে খুবই অনাড়ম্বর। তিনি ছিলেন উঁচু মাপের শাসক। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে তিনি সকলের সুখ-শান্তির কথা ভাবতেন। তিনি তাঁর দীনদার শ্বশুরকে প্রথমে কাজী (বিচারক) ও পরে উজির হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন। উসমান গাজী রাজ্যময় মাসজিদ নির্মাণ করে সালাত কায়েম এবং ইসলামী জ্ঞানচর্চার সুব্যবস্থা করেন। তিনি ছিলেন খুবই বিচক্ষণ।

সৈনিক হিসেবেও তিনি ছিলেন অসাধারণ। তাঁর রণকৌশল ছিলো অত্যন্ত উন্নত মানের। যুদ্ধে প্রাপ্ত মালে গণিমতের এক পঞ্চমাংশ রাষ্ট্র-তহবিলে জমা করে বাকি চার ভাগ সৈনিকদের মধ্যে বন্টন করে দিতেন। সাধারণত তিনি কোমলতা অবলম্বন করতেন। কিন্তু প্রয়ােজনে তিনি হতেন ইস্পাতের ন্যায় দৃঢ়। তিনি একজন ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন। তাঁর উত্তরাধিকারীদের জন্যও কোন ধন-রত্ন জমা করে যাননি।

ইন্তিকালের পূর্বে তিনি তাঁর পুত্র ওরহানকে সম্বােধন করে বলেন, “তােমার প্রতি আমার নির্দেশ এই যে, কখনাে জুলুম ও নিষ্ঠুরতা অবলম্বন করবেনা। বিজিত অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের উদ্যোগ নেবে। জ্ঞানী ব্যক্তিদের সম্মান করবে। শারীয়াহর বিধি-বিধান মেনে চলবে। ঐতিহ্য আর আইনই আমাদের বড়াে শক্তি। পরম করুণাময়ের পথেই আমাদের সমৃদ্ধি। প্রজাদের রক্ষণাবেক্ষণ তােমার বড়াে কর্তব্য। এই কর্তব্য পালন করতে পারলে তুমি পরম করুণাময়ের অনুগ্রহ ও আশ্রয় লাভ করতে পারবে।

28/11/2021

আবু উসমান (মুমিন)

আসসালামু আলাইকুম।
আমি জানতাম শুধু পশু বা কোনো শয়তান রাক্ষসের মতো দেখতে স্টিকার ইমোজি ব্যবহার করা যাবে না কিন্তু এখন জানতে পারলাম কোন কোন ইমোজি ব্যবহার করা হারাম এইবার থেকে আর স্টিকার ইমোজি ব্যবহার করবো না ইনশাআল্লাহ

স্টিকার_ইমোজি_ব্যবহারে_সতর্ক_হোন।

ফেসবুক, মেসেন্জার সহ অন্যান্য ভার্চুয়াল লাইফে রয়েছে নানা রকম স্টিকার-ইমোজি। এসব স্টিকার-ইমোজি'র অর্থ না বুঝেই আমরা ব্যবহার করছি ইচ্ছেমত। অথচ কিছু স্টিকার -ইমোজি মুসলমান হিসেবে ব্যবহার করা মোটেও বৈধ নয়।

আসুন কয়েকটি স্টিকার ও ইমোজি ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেই :

🤘🤙👌👁 💦
এগুলো দাজ্জালের দোসর ইলুমিনাতি সিম্বল। এসব থেকে অবশ্যই বেঁচে থাকতে হবে। নয়তো আপনি না জেনেই দাজ্জালের পক্ষে কাজ করবেন।

😈👿👹
ইলুমিনাতির পূজনীয় শয়তান "লুসিফার" এর সিম্বল। Lol শব্দটিও ব্যবহার করবেন না। কেননা এর পূর্ণরূপ "Lucifer is our lord" বা "শয়তান লুসিফার আমাদের প্রভু" এমনটি মনে করেন বিশেষজ্ঞগণ।

🧖‍♀️🧖‍
কাফের-মুশরিকদের দেবতা সিম্বল।

👩‍👩‍👦👩‍👩‍👧👩‍👩‍👧‍👦👩‍👩‍👦‍👦👩‍👩‍👧‍👧
নারী সমকামিতা সিম্বল।

👨‍👨‍👦👨‍👨‍👧👨‍👨‍👧‍👦👨‍👨‍👦‍👦👨‍👨‍👧‍👧
পুরুষ সমকামিতা সিম্বল।

👩‍❤️‍💋‍👩👨‍❤️‍💋‍👨
নারী-নারী ও পুরুষ-পুরুষ সমকামিতার অধর চুম্মন সিম্বল। (নাঊযুবিল্লাহ)

💏
এই ইমোজি টি অনেককেই ব্যবহার করতে দেখা যায়। এটি হল একটি পুরুষ একটি নারীকে ঠোঁট উঁচু করে চুমু দেবার সিম্বল। অথচ এই অশালীন ইমোজি বা স্টিকারগুলো ইচ্ছেমত ব্যবহার করতে দেখা যায়, যা অতি দুঃখজনক ও অশ্লীলতার প্রসারে সহযোগীতার নামান্তর।

❄️☃️⛄🌨️🎄
খ্রিস্টানদের বড়দিন উৎসব সিম্বল।

🙌👐
অমুসলিমদের প্রার্থনা সিম্বল।

🕉️☸️✡️🔯✝️☮️☦️
কুফরি-শিরকী ধর্মসমূহের সিম্বল।

🦊🐻🐷🐮🐨🐼🐰🐱🐶🐸🐺🐗🐵
কাজের ক্ষেত্রেও এসব সিম্বল ব্যবহার বৈধ নয়। কেননা এগুলোও স্পষ্ট প্রাণীর ছবি, এর প্রচার প্রসার বৈধ নয়।

আমরা অনেকসময় একজন মানুষ হয়ে নিজেকে কুকুর, বানর, শুকর ইত্যাদির মত পশু হিসেবে প্রকাশ করছি। যেমনঃ🙉🙈🙊😺😸🙀😿😾😽😼😻😹👀 🐸
নিজের মূল্য বুঝুন। মাথা এভাবেই হরণ করা হচ্ছে আমাদের। আফসোস!

তাছাড়া অন্যান্য ইমোজিগুলো (😀😁😂🤣😅😆😉😊😋🤗🙄😏🤔🤪🥺😄😮 ইত্যাদি) ব্যবহারকে কেউ কেউ হারাম বলেছেন। যদিও এতে ইখতেলাফ আছে, তবু সম্পূর্ণভাবে ত্যাগ করাই হচ্ছে সর্বোচ্চ তাকওয়া। নিজে মেনে অন্যকেও জানান, ইনশাআল্লাহ।

আমরা চেষ্টা করব এইসব ইমোজি,স্টিকার ব্যবহার না করার। এইসব ইহুদিদের কাজ। আমরা মুসলিম। আমরা ইহুদিদের মত চালচলন করব না। আল্লাহ সবাই কে বুঝার তাওফিক দিন। ওয়ালা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ। আমিন।সুম্মা আমিন।

Photos from Md.Momin-iu's post 26/10/2021

Abu osman (momin) একজন মুসলিম হিসেবে মৃত্যু আসার আগেই আপনার পরিবারকে যে সমস্ত বিষয়ে ওসিয়ত করে যাবেন,,,,

• মসজিদের মাইকে আমার মৃত্যুর খবর বলবেন না।

• আমার মৃত্যুর সংবাদ শুনলে পড়ুন "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন"।

• আমার মৃত্যুকে অকাল মৃত্যু বলবেন না, কারণ আমি আমার নির্ধারিত রিযিক ভোগ করে ফেলেছি।

• আমাকে নিয়ে বিলাপ-মাতম করবেন না কারণ এটা সুন্নাহ বিরোধী কাজ।

• আমার মৃত্যুতে চল্লিশা, কুল-খানি করবেন না কারণ এটা স্পষ্ট বিদ'আত।

• যারা আমার মৃত্যুর খবর শুনবেন বা যারা আমার মৃত্যুর সময় থাকবেন তারা অবশ্যই আমার জানাজায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করবেন।

• আমার লাশকে সুন্দরভাবে গোসল করার ব্যবস্থা করে দিবেন।

• লাশ দাফনে ইসলামিক রীতিনীতি অবলম্বন করবেন.... সমাজের নয়।

• আমাকে কবরস্থ করার পর কিছুক্ষণ সেখানেই থাকুন আর পড়ুন আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু।

• আমার কবরের আজাব লাঘবের জন্য ও মুনকার নাকিরের প্রশ্নের উত্তর যেন দিতে পারি সেই দোয়া করবেন আল্লাহুম্মা সাব্বিত হু আলাল ইমান।

• আমার হয়ে দান-সাদাকা করবেন।এতে আমার জন্য কল্যাণ হবে। দান- সাদকা বেশি বেশি করলে আল্লাহ খুশি হন।

• আমার সাদাকায়ে জারিয়া চালু থাকলে সেটার খবর নিয়েন,, সে গুলোকে সমুন্নত করার চেষ্টা করবেন।

• আমার পরিবারের খবর নিয়েন।

• আমার মৃত্যু থেকে এই শিক্ষা নিয়ে ফিরে যাবেন... আপনার সময়ও অতি নিকটে।

• আমার পাওনা আমার পরিবার কে ফিরিয়ে দিবেন, না পারলে সাদকাহ জারিয়া করবেন আমার জন্য, তাও না পারলে আজিবন আমার জন্য দুয়া করবেন আমি ক্ষমা করে দিব ইন শা আল্লাহ।

আপনি আমার কাছে পেয়ে থাকলে আমার জীবিত অবস্থায়ই চেয়ে নিবেন আমার কাছে, আর যদি মরে যাই পরিবারের কাছে চাবেন। তারা না দিলে ক্ষমা করে দিবেন আল্লাহর জন্য আল্লাহ ও আপনাকে ক্ষমা করবেন।

اللهم إني أسألك حسن الخاتمة مع كلمة التوحيد موتا شهيدا وأدخلني الجنة الفردوس الاعلي بلا حساب ولاعذاب يا رب العالمين.

আল্লাহ তোমার কাছে কালিমা নসিব করে উত্তম শহীদী মরন চাই। কোন প্রকার আযাব হিসাব ছাড়া জান্নাতুল ফেরদৌসের প্রবেশ করতে দিও হে পৃথিবীর মালিক। আমীন।

Photos from Md.Momin-iu's post 23/10/2021

Abu osman শিক্ষনীয় গল্প!!!
শিক্ষিকা: তুমি কি কোন লোহার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী:জি, গিয়েছি।
শিক্ষিকা: তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :খোলা মেলা।
শিক্ষিকা: তুমি কি রুপার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষিকা: তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
শিক্ষিকা: তুমি কি স্বর্ণের দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :জি হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষিকা: তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :তা রুপার চেয়েও বেশী সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
শিক্ষিকা: তুমি কি হীরার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষিকা: তা কেমনে রাখা হয়?
ছাত্রী :তা স্বর্ণের চেয়েও বেশী গুরুত্ব সহকারে ঢেকে রাখা হয়।
শিক্ষিকা: কেন জান?
ছাত্রী :কেননা তার দাম অত্যন্ত বেশী তাই।যেন তাতে ময়লা না লাগে।
শিক্ষিকা মুচকি হেঁসে বললেন: ইসলামে মহিলাদের মান ও সম্মান হীরার চেয়েও অনেক অনেক বেশী। তাই তুমি পর্দায় থাকবে।
ছাত্রী :সর্ট ড্রেসে সমস্যা কি মেডাম?!
শিক্ষিকা: যারা তোমাকে সর্ট ড্রেস পরতে বলছে, তারা তোমাকে লোহার মত ব্যবহার করতে চাচ্ছে। তারা তোমার শরীরে দাগ দেবে, ময়লা লাগাবে, মরিচা ফেলবে। তারপর ছুড়ে ফেলে দেবে ডাস্টবিনে। ওরা কোনদিন তোমাকে সৌন্দর্যময় হীরা ভাববে না, বরং ভাববে ব্যবহারেরর লোহা। যা সাময়িক ব্যবহারের পর ফেলে দেবে। তাই একটু বিবেক বুদ্ধি দিয়ে ভেবে দেখ, তোমার মান সম্মান ও ভবিষ্যৎ এর কথা । মনে রাখবে এই দুনিয়াই কিন্তু শেষ নয়, আখিরাত বলেও কিছু একটা আছে।যেখানে পাপের শাস্তি জাহান্নাম। ভালোর জন্য রয়েছে জান্নাত।

Latest SuperHit Track - Utho Ay Nojawano - Ibn e Abduallh - New Kashmir Kalam 2021 09/07/2021

https://www.youtube.com/watch?v=R8GU3WB5fBc

Latest SuperHit Track - Utho Ay Nojawano - Ibn e Abduallh - New Kashmir Kalam 2021 🔴 Video Credit Voice : Ibn e Abdullah Lyrics : Saleem Naz Brelvi Mastering : R W D S P...

Photos from Md.Momin-iu's post 23/06/2021

প্রকাশনায় আবু ওসমান মুমিন:

নবী
করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন নিশ্চয় যখন ইবলিশ শয়তান দুনিয়াতে প্রেরণ হয়েছে তখন সে বলল। হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমাকে দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন ও রহমত থেকে আপনি আমাকে বিতাড়িত করেছেন। সুতরাং আমার জন্য একটি ঘর নির্ধারণ করে দেন।আল্লাহ তায়ালা বললেন:- টয়লেট। শয়তান আবার বললেন আমার জন্য একটি বৈঠকখানার ব্যবস্থা করে দেন। আল্লাহ তায়ালা বললেন:- বাজার ও রাস্তা-ঘাট তোর বৈঠকখানা।শয়তান পুনরায় বলল। আমার জন্য খাদ্য নির্ণয় করে দেন। শয়তান বললো , আমার জন্য পানীর ব্যবস্থা করে দেন। আল্লাহ তায়ালা বললেন, প্রত্যেক নেশাজাত দ্রব্য তোর পানীয়। শয়তান বললো, আমার জন্য একজন মুয়াজ্জিন নির্ধারণ করে দেন। আল্লাহ তাআলা বললেন, সকল বাদ্যযন্ত্র তোর মোয়াজ্জিন যা দ্বারা তুই মানুষকে তোর দিকে আহবান করবি । শায়তান বলল, আমাকে একটি কুরআন দান করুন যাহা বারবার পাঠ করা হবে। আল্লাহ তাআলা বললেন, অশ্লীল কবিতা হলো তোর কুরআন। শয়তান বললো, লেখার কোন বস্তু দান করেন। শরীরে উল্কি লাগানো হলো তোর লেখা। শয়তান বলল, আমার কথা কি হবে। আল্লাহ তাআলা বললেন তোর কথা হলো মিথ্যা। শয়তান বললো, আমাকে একটা জাল দিন যার দ্বারা মানুষকে ফাঁদে ফেলবো তখন। আল্লাহ তাআলা বললেন, নারী হলো তোর জান।.............আলোচ্য হাদিসে বাদ্যযন্ত্র ও গানকে শয়তানের হাতিয়ার বলা হয়েছে। যার দ্বারা শয়তান মানুষকে গুনাহের দিকে আহবান করছে। আর বর্তমানে শয়তানের এই অস্ত্র প্রত্যেকের হাতে হাতে পৌঁছে গেছে। বাচ্চা বলুন বা যুবক-বৃদ্ধ বলুন বা বৃদ্ধা সবাই আজ শয়তানের শিকারে পরিণত হয়েছে।

14/06/2021

প্রকাশনায় আবু ওসমান মুমিন:

চারদিন ধরে নিখোঁজ ইসলামি বক্তা আবু ত্বহা আদনান

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত ইসলামী বক্তা আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান। ৩১ বছর বয়সী এই বক্তা নিখোঁজের পর থেকে রংপুরসহ সারাদেশে চলছে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা ও মুক্তির দাবি।

গত বৃহস্পতিবার (১০ জুন) দিবাগত রাত থেকে নিখোঁজ রয়েছেন বলে তার পরিবার জানিয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, আদনানেন গাড়িচালক আমির উদ্দীন এবং তার সঙ্গে থাকা আব্দুল মুহিত, মুহাম্মাদ ফিরোজ নামে দুজনও নিখোঁজ রয়েছেন। ওই রাতের পর থেকে তাদের সবার মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।

১০ জুন ছেলে রিখোঁজ হওয়ার পরের দিন তার মা আজেদা বেগম রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় জিডি করেন।
মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রশিদ বলেন, ‌আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি। আদনানের সর্বশেষ মোবাইল খোলা ছিল টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা পর্যন্ত। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। সেখান থেকে তদন্ত শুরু হলে, ভালো হত।

আদনারের মা বলেন, ছেলে নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে থানায় জিডি করেছি। পুলিশ তদন্ত করছে। আশা করি, আমার ছেলেকে খুঁজে পাব।

আদনানের মা আজেদা বেগম ও তার এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় ক্রিকেট দলে সুযোগ পেয়েছিলেন আলোচিত ইসলামী বক্তা আবু ত্ব-হা মোহাম্মদ আদনান। একসময় রংপুরের ক্রিকেট অঙ্গনে সবার পরিচিত ছিলেন তিনি। রংপুর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের গন্ডি পেরিয়ে ভর্তি হন রংপুর কারমাইকেল কলেজে। অনার্সে তার বিষয় ছিল ফিলোসফি। মাস্টার্সে ফিলোসফিতে ফার্স্টক্লাস পান তিনি। অনার্সে পাড়াকালীন ধর্মের দিকে ধীরে ধীরে ঝুঁকে পড়েন এই ক্রিকেটার। সদাহাস্যোজ্জ্বল ও মিশুক ছিলেন আদনান। তার বাবা মারা যাওয়ার পরে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডে নানার বাড়িতে বড় হন তিনি। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কোনো আরবি প্রতিষ্ঠানে না পড়লেও ইসলাম ধর্মের প্রচুর বই পড়তেন এবং গবেষণা করতেন। ফিলোসফিতে মাস্টার্স করা ছাত্র অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন একজন ভালো ইসলামী বক্তা।

Photos from Md.Momin-iu's post 23/04/2021

প্রকাশনায় আবু ওসমান মুমিন:

বদরের যুদ্ধে অংশ নেওয়া 313 জন সাহাবীর নাম
১. হযরত আবু বকর (রাঃ)
২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)
৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
৫. হযরত হামজা (রাঃ)
৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ)
১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ)
১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ)
১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ(রাঃ)
১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)
১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ)
১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ)
১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ(রাঃ)
২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ)
২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ)
২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা(রাঃ)
২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী(রাঃ)
৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান(রাঃ)
৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম(রাঃ)
৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ(রাঃ)
৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের(রাঃ)
৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ(রাঃ)
৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা(রাঃ)
৩৮. হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস(রাঃ)
৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর(রাঃ)
৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ(রাঃ)
৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ(রাঃ)
৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত(রাঃ)
৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা(রাঃ)
৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান(রাঃ)
৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্(রাঃ)
৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ(রাঃ)
৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান(রাঃ)
৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম(রাঃ)
৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির(রাঃ)
৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব(রাঃ)
৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা(রাঃ)
৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর(রাঃ)
৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন(রাঃ)
৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন(রাঃ)
৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন(রাঃ)
৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ(রাঃ)
৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ(রাঃ)
৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা(রাঃ)
৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ)
৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন(রাঃ)
৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ(রাঃ)
৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ(রাঃ)
৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির(রাঃ)
৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ(রাঃ)
৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিনহারেস(রাঃ)
৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমরফারুক(রাঃ)
৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ(রাঃ
আনসার সাহাবীঃ
————–
৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
৮৬. হযরত সালামা বিন সাবেত(রাঃ)
৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা(রাঃ)
৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা(রাঃ)
৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম(রাঃ)
৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান(রাঃ)
৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান(রাঃ)
৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক(রাঃ)
৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিননিয়্যার(রাঃ)
৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর(রাঃ)
৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ(রাঃ)
১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুলমুনযির(রাঃ)
১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির(রাঃ)
১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা(রাঃ)
১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী(রাঃ)
১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা(রাঃ)
১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল(রাঃ)
১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ(রাঃ)
১০৯. হযরত আমের বিন সালামা(রাঃ)
১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব(রাঃ)
১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর(রাঃ)
১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ(রাঃ)
১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ(রাঃ)
১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা(রাঃ)
১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ)
১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব(রাঃ)
১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির(রাঃ)
১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব(রাঃ)
১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
১২০. হযরত আনাছ বিন কাতাদা(রাঃ)
১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম(রাঃ)
১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল(রাঃ)
১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম(রাঃ)
১২৫. হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ)
১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ(রাঃ)
১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা(রাঃ)
১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ(রাঃ)
১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস(রাঃ)
১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিননোমান(রাঃ)
১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর(রাঃ)
১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান(রাঃ)
১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর(রাঃ)
১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ(রাঃ)
১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান(রাঃ)
১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা(রাঃ)
১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা(রাঃ)
১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা(রাঃ)
১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ(রাঃ)
১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা(রাঃ)
১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ(রাঃ)
১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরাওয়াহা(রাঃ)
১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ(রাঃ)
১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস(রাঃ)
১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস(রাঃ)
১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ(রাঃ)
১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস(রাঃ)
১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ(রাঃ)
১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর(রাঃ)
১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের(রাঃ)
১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন(রাঃ)
১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্(রাঃ)
১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরবী’ (রাঃ)
১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনআব্দুল্লাহ্(রাঃ)
১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ(রাঃ)
১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব(রাঃ)
১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর(রাঃ)
১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর(রাঃ)
১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ(রাঃ)
১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর(রাঃ)
১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত(রাঃ)
১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক(রাঃ)
১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল(রাঃ)
১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম(রাঃ)
১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ(রাঃ)
১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ)
১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র(রাঃ)
১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা(রাঃ)
১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা(রাঃ)
১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক(রাঃ)
১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ(রাঃ)
১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায(রাঃ)
১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির(রাঃ)
১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম(রাঃ)
১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম(রাঃ)
১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর(রাঃ)
১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর(রাঃ)
১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর(রাঃ)
১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের(রাঃ)
১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ(রাঃ)
১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ)
১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক(রাঃ)
১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান(রাঃ)
১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী(রাঃ)
১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ(রাঃ)
২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর(রাঃ)
২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার(রাঃ)
২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির(রাঃ)
২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির(রাঃ)
২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান(রাঃ)
২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা(রাঃ)
২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক(রাঃ)
২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ(রাঃ
) ২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্(রাঃ)
২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস(রাঃ)
২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম (রাঃ
) ২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা(রাঃ)
২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর(রাঃ)
২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস(রাঃ)
২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান(রাঃ)
২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস(রাঃ)
২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান(রাঃ)
২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান(রাঃ)
২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদেকয়েস(রাঃ)
২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ(রাঃ)
২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ(রাঃ)
২২৯. হযরত রিফাআ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩০. হযরত খাল্লাদ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ(রাঃ)
২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ(রাঃ)
২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর(রাঃ)
২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা(রাঃ)
২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম(রাঃ)
২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব(রাঃ)
২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান(রাঃ)
২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস(রাঃ)
২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস(রাঃ)
২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা(রাঃ)
২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস(রাঃ)
২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস(রাঃ)
২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস(রাঃ)
২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ(রাঃ)
২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস(রাঃ)
২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর(রাঃ)
২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক(রাঃ)
২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক(রাঃ)
২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ(রাঃ)
২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)]
২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিন ছাহল(রাঃ)
২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা(রাঃ)
২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা(রাঃ)
২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা(রাঃ)
২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্(রাঃ)
২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের(রাঃ)
২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ(রাঃ)
২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান(রাঃ)
২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস(রাঃ)
২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান(রাঃ)
২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা(রাঃ)
২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব(রাঃ)
২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ(রাঃ)
২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর(রাঃ)
২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর(রাঃ)
২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস(রাঃ)
২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ(রাঃ)
২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল(রাঃ)
২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ(রাঃ)
২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবিবুজাইর(রাঃ)
২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক(রাঃ)
২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ(রাঃ)
২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ(রাঃ)
২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী(রাঃ)
২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা(রাঃ)
২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী(রাঃ)
২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ(রাঃ)
২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক(রাঃ)
২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ(রাঃ)
২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা(রাঃ)
২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ(রাঃ)
২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা(রাঃ)
২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা(রাঃ)
২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক(রাঃ)
২৯৭. হযরত সুহাইল বিনরাফে’ (রাঃ)
২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিনহারমালা(রাঃ)
২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর(রাঃ)
৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশকুজায়ী(রাঃ)
৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইরবিননোমান (রাঃ)
৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুলআসাদ (রাঃ)
৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স(রাঃ)
৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ(রাঃ)
৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা(রাঃ)
৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার(রাঃ)
৩০৭. হযরত মালেক বিন আবীখাওলা(রাঃ)
৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
৩০৯. হযরত মুরারা বিনরবী’ (রাঃ)
৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ(রাঃ)
৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির(রাঃ)
৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিনহারেছ (রাঃ)।
উপরের সকল সাহাবী জান্নাতী

নারীদের উলঙ্গ পোশাক | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হাফিঃ | Abu Toha Mohammad Adnan | Abu taha Muhammad 19/04/2021

প্রকাশনায় আবু ওসমান মুমিন:

এটা সবাইকে শোনার অনুরোধ রইল
এটা শুনলে আপনারা অনেক কিছু জানতে পারবেন

https://www.youtube.com/watch?v=27KN58Ykzsc

নারীদের উলঙ্গ পোশাক | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হাফিঃ | Abu Toha Mohammad Adnan | Abu taha Muhammad নারীদের উলঙ্গ পোশাক | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হাফিঃ | Abu Toha Mohammad Adnan | Abu taha Muhammadআবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান,abu toha mohammad adnan,abu taha m...

Photos from Md.Momin-iu's post 18/04/2021

"প্রকাশনায় আবু ওসমান মুমিন:

পবিত্র কুরআনের তাফসিরবিষয়ক অনুষ্ঠান 'কুরআনের আলো'র আজকের পর্বে সূরা আল-বাকারাহ'র ১৭ থেকে ১৯ নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা তুলে ধরা হবে। এই সূরার ১৭ আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন:

مَثَلُهُمْ كَمَثَلِ الَّذِي اسْتَوْقَدَ نَارًا فَلَمَّا أَضَاءَتْ مَا حَوْلَهُ ذَهَبَ اللَّهُ بِنُورِهِمْ وَتَرَكَهُمْ فِي ظُلُمَاتٍ لَا يُبْصِرُونَ (17

"মুনাফিকদের অবস্থা সে ব্যক্তির মত, যে লোক কোথাও আগুন জ্বালালো এবং তার চারদিককার সবকিছুকে যখন আগুন স্পষ্ট করে তুললো, ঠিক এমনি সময় আল্লাহ তার চারদিকের আলোকে উঠিয়ে নিলেন এবং তাদেরকে অন্ধকারে ছেড়ে দিলেন। ফলে, তারা কিছুই দেখতে পায় না।"" (২:১৭)

এর আগের আয়াতগুলোয় মুনাফিকদের কথা ও আচরণের কিছু দৃষ্টান্ত বর্ণনা করা হয়েছিল। এ আয়াতে তাদেরকে অন্ধকার প্রান্তে অগ্নি প্রজ্জ্বলনকারী ব্যক্তির সাথে তুলনা করে বলা হয়েছে-মুনাফিকদের ঈমানের আলো আগুনের আলোর মত দুর্বল,অস্থায়ী এবং এতে রয়েছে ধোঁয়া,ছাই ও অন্তর্জ্বালা। মুনাফিকরা ঈমানের আলোর বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। কিন্তু তাদের ভেতর রয়েছে কুফরী বা খোদাদ্রোহিতার আগুন। এই দুর্বল আলো মানব প্রকৃতিতে দেয়া আল্লাহর সেই পবিত্র নূরেরই অংশ। কিন্তু হিংসা-বিদ্বেষ ও একগুঁয়েমির কারণে ওই নূর ক্রমেই নিষ্প্রভ হয়ে আসে। এ ভাবে ধীরে ধীরে একসময় অজ্ঞতা ও অন্ধকারের পর্দায় তা আচ্ছাদিত হয়ে যায় এবং মুনাফিকদের সমস্ত অস্তিত্ব ছেয়ে পড়ে কুফুরী বা খোদাদ্রোহিতার নিকষ কালো অন্ধকারে। মুনাফিকরা কপটতার পথ বেছে নিয়ে মনে করে- নরকবাসী কাফেরদের খুশী রাখতে পারবে এবং একইসঙ্গে বেহেশতবাসী মুমিনদেরও সন্তুষ্ট করতে পারবে। তারা মনে করে- কাফেরদের দুনিয়া থেকেও লাভবান হতে পারবে এবং মুমিনদের পরকাল থেকেও বঞ্চিত হবে না। তাই কোরআন মুনাফিকদেরকে এমন ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করেছে যে আগুন জ্বালিয়ে আগুন ও আলো অর্থাৎ সত্য ও মিথ্যার সমন্বয় ঘটায়, যাতে এ দুটো থেকেই লাভবান হতে পারে। কিন্তু জীবন তো হলো অন্ধকার প্রান্তরের মত। এ দুর্গম প্রান্তর অতিক্রম করে নিশ্চিন্তে গন্তব্যে পৌঁছার জন্য উজ্জ্বল ও স্থায়ী আলোর প্রয়োজন। কারণ ঝড়-ঝঞ্ঝা যে কোন দুর্বল আলোর শিখা নিভিয়ে দেয় এবং মানুষকে নিমজ্জিত করে গভীর অন্ধকারে।

এই আয়াতে আমাদের জন্য কয়েকটি শিক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে,

প্রথমত: মুনাফিকের আলো আগুনের আলোর মত অস্থায়ী এবং দুর্বল।

দ্বিতীয়ত: মুনাফিকের অস্তিত্ব হলো অশান্তি ও আগুনের উৎস।

তৃতীয়ত: মুনাফিকরা সত্যিকার আলো বা হকে পৌঁছবার জন্য আগুন ব্যবহার করে। কিন্তু এর ফলে জ্বালা-পোড়া, ছাই আর ধোঁয়া ছাড়া অন্য কিছু পায় না।

চতুর্থত: শেষ পর্যন্ত আল্লাহপাক মুনাফিককে পর্যুদস্ত করেন এবং তাদের বাহ্যিক জ্যোতিও ছিনিয়ে নেন।

পঞ্চমত: মুনাফিকদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার এবং তাদের মুক্তির কোন আশা নেই।

ষষ্ঠত: আল্লাহর সামনে তাদের কপটতা ও দ্বিমুখী আচরণ তাদের বুদ্ধিমত্তার বহিঃপ্রকাশ নয় বরং তাদের এ আচরণ তাদের জন্য বয়ে আনে অন্ধকার ও ধ্বংস।

এরপর এই সূরার আঠারোতম আয়াতে বলা হয়েছে-

صُمٌّ بُكْمٌ عُمْيٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ (18

"তারা মূক, বধির ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।" (২:১৮)

অন্যান্য মানুষের মত মুনাফিকদেরও চোখ,কান ও মুখ আছে। কিন্তু তাদের চোখ যেহেতু সত্য দেখতে ও উপলদ্ধি করতে করে না, তাদের কান যেহেতু সত্য কথা শুনতে চায় না এবং তাদের জিভ যেহেতু সত্য কথা বলা থেকে বিরত থাকে তাই কোরআন তাদেরকে এমন ব্যক্তিদের সাথে তুলনা করেছে যারা কথা বলতে পারে না, চোখে দেখে না এবং কানে শোনে না। বিদ্বেষ ও অন্ধ অনুসরণের পরিণতি হলো সত্য উপলব্ধির ক্ষমতা হাত ছাড়া করা। মুনাফিকের অভ্যন্তরীণ কুফরী ও অবিশ্বাস তার চোখ, কান ও বাকশক্তিকে এমনভাবে ঢেকে দেয় এবং সত্যকে আচ্ছাদিত করে যে, সে কাফেরের মতই সত্যকে উল্টো দেখতে পায়। সত্যকে মিথ্যা থেকে পৃথক করার শক্তি হারিয়ে ফেলে। এর আগের আয়াতে বলা হয়েছে, ঈমানের আলো সরে যাওয়ার পর অবিশ্বাসের অন্ধকার মুনাফিকদের সমস্ত অস্তিত্ব এমন ভাবে ঢেকে ফেলে যে তারা দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলে। আর এ আয়াতে বলা হচ্ছে যে, তারা শুধু দৃষ্টিশক্তিই নয় একই সঙ্গে শ্রবণ ও সত্য কথা বলার শক্তিও হারিয়ে ফেলে। অন্ধকারের মধ্যে তাদের পথ চলার পরিণতি ধ্বংস ছাড়া আর কিছু নয় এবং এ থেকে ফিরে আসার কোন পথ নেই।

এবারে ১৯ নম্বর আয়াত দিকে নজর দিচ্ছি। এ আয়াতে বলা হয়েছে-

أَوْ كَصَيِّبٍ مِنَ السَّمَاءِ فِيهِ ظُلُمَاتٌ وَرَعْدٌ وَبَرْقٌ يَجْعَلُونَ أَصَابِعَهُمْ فِي آَذَانِهِمْ مِنَ الصَّوَاعِقِ حَذَرَ الْمَوْتِ وَاللَّهُ مُحِيطٌ بِالْكَافِرِينَ (19

"আর তাদের উদাহরণ সেসব লোকের মত যারা দুর্যোগপূর্ণ ঝড়ো রাতে পথ চলে,যাতে রয়েছে আঁধার,গর্জন ও বিদ্যুৎ চমক। মৃত্যুর ভয়ে তারা গর্জনের সময় কানে আঙ্গুল দিয়ে রক্ষা পেতে চায়। অথচ সমস্ত কাফেরই আল্লাহ কর্তৃক পরিবেষ্ঠিত।" (২:১৯)

সূরা বাকারাহ'র ১৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহপাক মুনাফিকদেরকে এমন দিগভ্রান্তদের সঙ্গে তুলনা করেছেন যারা তাদের পথের আলো হারিয়ে ফেলেছে এবং নিকষ কালো অন্ধকারের মধ্যে উদ্ভ্রান্তের মত পথ হাতড়াচ্ছে। কিন্তু তাদের সঠিক পথ পাওয়ার কোন আশা নেই, আশা নেই সত্যের দিকে ফিরে আসার। কিন্তু এই ১৯ নম্বর আয়াতে বলা হচ্ছে যে, মুনাফিকরা কাদার মধ্যে আটকে আছে, আর মুষলধারে বৃষ্টি,অন্ধকার,রক্তহিম করা বজ্রপাতের শব্দ চোখ ধাঁধানো বিদ্যুৎ চমকানী এবং ভয়ঙ্কর মৃত্যুভয় তাদেরকে ঘিরে রেখেছে। কিন্তু বৃষ্টি থেকে নিজেদেরকে রক্ষার কোন আশ্রয় স্থল তাদের নেই এবং অন্ধকার,বিদ্যুৎ ঝলক,বজ্রপাতের শব্দ থেকেও তাদের নিস্তার নেই।

সূরা বাকারাহ'র ১৯ নম্বর আয়াতের কয়েকটি শিক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে-

প্রথমত: মুনাফিকরা সমস্যায় জর্জরিত এবং সন্ত্রস্ত। এ দুনিয়াতে ভয় ও শঙ্কায় সব সময় তারা আক্রান্ত।

দ্বিতীয়ত: মৃত্যুভয়ে মুনাফিকরা সব সময় শঙ্কিত। এই ভয় ও আশঙ্কার কারণে তাদের আত্মায় শান্তি নেই।

তৃতীয়ত: আল্লাহপাক মুনাফিকদেরকে ঘিরে রেখেছেন এবং তাদের ষড়যন্ত্র ফাঁস করে দেন।

Want your business to be the top-listed Transport Service in Khulna?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Address


Sheikhupura Bazar Shailkupa Jhenaidah
Khulna
1534

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Other Bus Lines in Khulna (show all)
Buses of Bangladesh Buses of Bangladesh
Rupsha
Khulna, 9000

All Bus information.. Buses of Bangladesh.. Bus service.. Bus route.. Buses of Bangladesh..

BD BUS Exclusive BD BUS Exclusive
Khulna

https://www.youtube.com/@travellingbd2707 https://www.facebook.com/profile.php?id=100084336887054&mib

Ena Transport Khulna Zone Ena Transport Khulna Zone
Khulna, 9000

এনা ট্রান্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড এর সকল আপডেট তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

সোহাগ পরিবহন প্রা: লি:, খুলনা। সোহাগ পরিবহন প্রা: লি:, খুলনা।
শিববাড়ি মোড়, খুলনা।
Khulna, 9100

Welcome to the official page of Shohagh Paribahan Pvt. Ltd. If you have any comments, you can easil

Bd Bus Lover Bd Bus Lover
Khulna

Falguni Modhumoti Paribahan - PVT Ltd Falguni Modhumoti Paribahan - PVT Ltd
Royal Mor
Khulna, 9100

Khulna To Dhaka, Dhaka To Khulna, Ferry & Launch Parapar. for ticket- 01709050903 (Khulna)

AKON Enterprise AKON Enterprise
KHULNA TO BORISHAL, KUAKATA, KHULNA TO DHAKA, CHOTTOGRAM
Khulna, 9000

For business