HARUN BHAI
Nearby media companies
Jhenida 7320
khulna
Hazi Meher Ali Road
009000
Khulna
Dhaka
Shenpara Dumuria Khulna
9210
Nirala More
Satkhira
9285
Khulna
Dhaka
You may also like
Eager to Know the unknown
(১)
আমরা তো এক্সপেরিমেন্ট করতে চেয়েছিলাম। এজন্য C টিম নামাইছি। 😂
★ব্যাপারটা অনেকটা এরকমঃ
আমি পরীক্ষায় ফেল করেছি। কারন যে চ্যাপ্টারগুলো পরীক্ষায় পড়বে,ইচ্ছা করেই সে চ্যাপ্টারগুলো পড়ে যাইনি। ভাবছি,যেগুলো এক্সামে আসেনা,সেগুলো পড়ে দেখি।
(২)
আমাদের C টিম/বেঞ্চ প্লেয়ার দিয়ে খেলিয়েছি৷ আর তোমাদের টিম তো সৌদি আরবের সাথেই জিততে পারোনাই।
★মানে ব্যাপারটা এমন তুমি মরেছো গুলি খেয়ে,আমি তো করেছি সুইসাইড৷ উই আর নট সেইম ব্রো! 😂
(৩)
লাস্ট বাট নট দ্যা লিস্ট এক্সকিউজঃ
আমাদের বেঞ্চ প্লেয়ারের সাথে তোমাদের বেঞ্চ প্লেয়ারদের খেলাও,দেখি কারা যেতে! 😂
আমরা অন্ততঃ এসব লজিকলেস,টপিকলেস এক্সকিউজ দেইনা। আমরা হারলে বলি হারছি। সৌদির ম্যাচকে আমরা হালকাভাবে নিয়ে ফেলেছি,হেরে গেছি।।উই আর নট সেইম ব্রোহ 😂
©HARUN BHAI
উঠায়ে রাখা হুডির পকেটে ধোয়া নোট দেখে বুঝলাম,আগে টাহা পয়সা আছিলো। এখন গরীবস হয়ে গেছি🤫
প্রথম ছবিটা সৌদি আরবের ডিফেন্সের প্লেয়ার ইয়াসিরের এক্সরে রিপোর্ট !! অবস্থা খুবই ভয়াবহ !! তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জার্মানি পাঠানো হয়েছে !! আল্লাহ সহায় হোন !!
©copied
My students to me:
💀💀
ফুটবল,ক্রিকেট নিয়ে আমার সাথে কথা বলবা না। এগুলা আমার পছন্দ নয়
🇦🇷🇦🇷
Did you know….An oyster that has not been wounded in any way does not produce pearls?
A pearl is a healed wound.
Pearls are a product of pain, the result of a foreign or unwanted substance entering the oyster, such as a parasite or a grain of sand.
The inside of an oyster shell is a shiny substance called “nacre.”
When a grain of sand enters, the nacre cells go to work and cover the grain of sand with layers and more layers to protect the defenseless body from the oyster. As a result, a beautiful pearl is formed!
The more pearls, the more valuable…
God never allows pain without a purpose.
What if your greatest ministry to others comes out of your greatest hurt?
For I consider that the sufferings of the present time do not amount to anything in comparison with the glory that is going to be revealed in us. (Romans 8:17-18)
May you all have many pearls to show for all you have overcome ♡
অনেকদিন এ শহরে-
কাব্যেরা ভিড় করেনা
শেষ বর্ষনে উদ্বেলিত হয়না
শ্যামল প্রান্তরে বজ্রাগ্নির অগ্ন্যুৎপাত।
স্নিগ্ধতার হাতে রাইফেল
কবিতার চত্ত্বর পুড়ে ছাই
গলিত উপন্যাসের বিভৎস আত্মচিৎকার।
প্রস্ফুটিত কাননে মায়ের ক্রন্দন
অহমিকার বিষবাষ্পে দিশেহারা স্বজন
খুনে চাহনিতে মাদকতার নির্ভুল শমন।
মা,তুমি শয্যাশায়ী
মেরুদন্ড ভেঙ্গে কি শুভ্রতা আনা যায়?
লেলিহান শিখায় দগ্ধ তোমার বিদির্ন হিয়া।
All rights reserved by
©HARUN BHAI
পাশের বাসার আন্টি আমাদের রুমে এসে আমাকে বললো,
--মা, কিছু টাকা হবে তোমার কাছে?
আমি খানিক বিব্রত হয়ে বললাম,
--আন্টি আমার কাছে চাল কেনার টাকা আছে।অতিরিক্ত টাকা নেই।
--তোমাকে চাল আমি দিচ্ছি।তার বিনিময়ে তুমি চালের টাকাটা আমাকে দাও।
ভদ্রমহিলা উদ্বিগ্ন দৃষ্টি নিয়ে আমাকে কথাগুলো বলে রুম থেকে বেরিয়ে যায়।
মুন্নী, তমা,স্বর্ণা আমরা তিনজন এ-ই বাসাতে থেকেই পড়াশোনা করছি।তিনজনের বাসা ভার্সিটি থেকে অনেক দূর।তাই এখানে বাসা ভাড়া নিয়ে আমরা থাকছি।আমরা নিজেদের রান্না নিজেরাই করি।
এ-ই ভদ্রমহিলা আমাদের পাশের বাসাতেই থাকে।উনার ছয় মেয়ে।আমার জানামতে উনার বর খুব সামান্য বেতনের কাজ করে।
কিছুক্ষণপর ভদ্রমহিলা প্রায় তিন কেজি চাল এনে আমার হাতে দিয়ে বললেন,
--মাগো, টাকাটা তাড়াতাড়ি দাও।আমার মেয়ে খুব অসুস্থ, ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
জানিনা তিন কেজি চালের দাম দিয়ে উনি কিভাবে মেয়েকে ডাক্তার দেখাবেন কিংবা ঔষধ কিনবেন।আমার কাছেও অতিরিক্ত টাকা ছিলোনা।
পরেরদিন ভদ্রমহিলার মেয়ের খোঁজ নেওয়ার জন্য উনার বাসায় যাই।গিয়ে দেখি মেয়ে শুয়ে আছে আর ভদ্রমহিলা তার পাশে বসে আছেন।আমাকে দেখে খুব খুশি হয়ে বললেন,
--মাগো,তোমার উপকারের কথা কখনো ভুলবো না।ঐ টাকাটা না পেলে কি যে হতো!
আমি উনাকে বুঝালাম, টাকাটা আমি এমনি দেইনি।বিনিময়ে আপনি চাল দিয়েছেন, সুতরাং এতটা কৃতজ্ঞ হওয়ার কিচ্ছু নেই।
উনি আমাকে মেয়ের পাশে বসিয়ে হুট করে বেরিয়ে গেলেন।আমি বাচ্চাটার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম,
--কেমন আছো?
--ভালো আছি।
তারপর বাচ্চাটা শোয়া থেকে উঠে বসে বললো,
--জানেন আপু,গতকাল আপনাকে যে চাল দিয়ে মা টাকা এনেছে ওটা আমাদের ঘরের শেষ চাল ছিলো।মা রান্না করতে চাল পাতিলে নিয়েছিলেন।তারপর সেই চাল ই পলিথিনে ঢেলে আপনাকে দিয়ে আসে।
আমাদের ঘরে আজ নিয়ে দুইদিন ভাত রান্না হয়নি।আমি যে এ-ই কথা আপনাকে বলেছি,মাকে বলবেন না।কথাটা বলে বাচ্চাটা আবার শুয়ে পড়ে।
আমি আর ওর পাশে বসে থাকতে পারলাম না।খুব কষ্ট হচ্ছিলো।চোখ মুছতে মুছতে ঘর থেকে বের হয়ে আসলাম।
এ-ই ঘটনাটা প্রায় বিশ বছর আগের।বিশ বছর পর আজ কোনো একটা কাজে আমি সেই বাসার সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম।বাসার গেটের সামনে সেই ভদ্রমহিলাকে দেখে থেমে যাই।উনি এখনো এ-ই বাসাতে থাকেন, এটা দেখে অবাক হয়েছি।
আমি রাস্তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে ভদ্রমহিলাকে দেখছি।কোনো পরিবর্তন নেই।সেই একইরকম মাথাভরতি কালো চুল,চেহারা।কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে খোঁজখবর নিলাম।কথা বলার একপর্যায়ে উনি আমার মাথায় হাত রেখে বললো,
--সেই দিনের কথা আমার সারাজীবন মনে থাকবে, মা।তুমি হয়তো জানো না।
আমার বাচ্চারা জীবনে প্রথম ঐ সময়ে দুইদিন না খেয়ে ছিলো।আর সেটা আমাকে সহ্য করতে হয়েছে।
অথচ দেখো,আজ আমার কোনো কিছুর অভাব নেই।এ-ই যে বাসাটা, এটা এখন আমাদের নিজের।
আমার সেই মেয়েটা আজ একজন ডাক্তার।
জানো মা,
ধৈর্যশক্তি এমন এক জিনিস,যদি ধরতে পারা যায় তবে বেঁচে থাকতেই এ-র ফল দুনিয়াতে ভোগ করা যায়।
ভদ্রমহিলার হাসিখুশি জীবন দেখে ভীষণ আনন্দ নিয়ে বাসাটা অতিক্রম করি।
হাঁটতে হাঁটতে ভাবছি,জীবন বড় অদ্ভুত! কাকে,কখন, কোথায়, কিভাবে নিয়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না।আর এর জন্য জীবনকে সুযোগ এবং সময় দুটোই দিতে হয়।সত্যি দিতে হয়।
#জীবন_কখনোই_থেমে_থাকেনা।
#উম্মে_রোকসানা
© copied
Waste Dumping Site.
Rajbadh,Khulna
সংগৃহীত লেখাঃ
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে মাত্র ৫০ বছর হলো। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশতো পাকিস্তানের একটি অংশ ছিলো।৭৫ বছর আগে ভারতের একটি অংশ ছিলো। নাকি ভুল বললাম? আজ থেকে দুশো বছর আগে তো ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ, অখণ্ড ছিলো। সেই সুবাদে বলছি! যে, দুশো বছর আগে কেরালা অঙ্গরাজ্যে হিন্দুদের মধ্যে ‘স্তনকর’ বা ‘Breast Tax’ প্রচলিত ছিলো। এর আরেকটি নাম মুলাক্কারাম।
ঐ সময় নিয়ম ছিলো যে, শুধু ব্রাহ্মণ নারী ব্যতিত অন্য কোন হিন্দু নারী তার স্তনকে ঢেকে রাখতে পারবে না(পুরোনো ব্রাহ্মণ্যবাদ)। শুধুমাত্র ব্রাহ্মণদের নারীরা তাদের স্তনকে এক টুকরো সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে পারবে, বাকি হিন্দু নারীদেরকে প্রকাশ্যে স্তন উন্মুক্ত করে রাখতে হবে। তবে যদি কোন নারী তার স্তনকে কাপড় দ্বারা আবৃত করতে চায়, তবে তাকে স্তনের সাইজের উপর নির্ভর করে ট্যাক্স বা কর দিতে হতো। বড় স্তন হলে বেশি কর আর ছোট স্তন হলে কম কর দিতে হতো।
১৮০৩ সালে নাঙ্গেলী নামে এক নারী তার স্তনকে আবৃত করে রাখে। যখন গ্রামের ট্যাক্স কালেকটর তার থেকে স্তনকর চাইতে আসে, তখন নালেঙ্গী স্তনকরের বদলে নিজের দুটি স্তনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেটে পাতা দিয়ে মুড়িয়ে ট্যাক্স কালেকটরের হাতে ধরিয়ে দেয়।
স্তন কেটে ফেলার কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্য নাঙ্গেলীর মৃত্যু হয়। স্ত্রীর মৃত্যু শোকে নালেঙ্গীর স্বামীও আত্মহত্যা করে। এই ঘটনার পর থেকেই স্তনকর বন্ধ হয়।
তবে আমি যতটা সহজে বিষয়টা লিখলাম, বাস্তবে কিন্তু স্তনকর বন্ধ করা এত সহজে হয়নি। এর জন্য দক্ষিণ ভারতীয় নারীদের বহু সংগ্রাম করতে হয়েছে। এমনকি বিষয়টি নিয়ে রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা পর্যন্ত করতে হয়েছে।উনিশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে যখন কিছু নিচু জাতের হিন্দু নারীরা তাদের শরীরের উপরের অংশ আবৃত করার অধিকার দাবী করে, তখন পুরোহিতরা স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, নীচু বর্ণের নারীদের শরীরের উপরের অংশ আবৃত করা ধর্ম বিরোধী কাজ।
তখন সমগ্র নারীরা এই দাবি আদায়ের জন্য ১৮৫৯ সালে আন্দোলন শুরু করে এবং দক্ষিণ ভারতে এটিকে কেন্দ্র করে একটি রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা সংগঠিত হয়। এই দাঙ্গার উদ্দেশ্যই ছিলো নারীদের শরীরের উপরের অংশ আবৃত করা। সেই দাঙ্গায় অনেক নারী মারা যায় এবং আহত হয়।
নারীরা আন্দোলনে নেমেছিলো কি কারণে? যাতে শাড়ী পড়তে পারে, স্তন ঢেকে রাখতে পারে, সেই কারণে।
এই আন্দোলন এবং হিন্দুদের এই নগ্ন প্রথা টিপু সুলতান (মুসলমান) মোটেও পছন্দ করেননি। তিনি চেয়েছিলেন এই নগ্নতা বন্ধ হোক। কিন্তু তিনি মুসলিম সম্প্রদায়ের হওয়ার কারণে জবরদস্তি কিছু করতে পারেননি। তাই তিনি হিন্দু নারীদেরকে আহবান করেছিলেন, “যদি তোমরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করো, তবে কাপড় পরার অধিকার পাবে। ইসলামে নগ্নতার কোনো স্থান নেই"। টিপু সুলতানের ঐ কথা শুনে হাজার হাজার নীচু বর্ণের হিন্দু নারীরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে।
কেন নীচু বর্ণের হিন্দু নারীরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলো? কেবলমাত্র নিজের শরীরকে আবৃত করার অধিকার পাবার জন্য।
আর আজ দেখছি বাংলাদেশের নারীরা উল্টো করছে।নাঙ্গেলী যে স্থানকে ঢেকে রাখার জন্য নিজের জীবনকে বলিদান দিলো, নারীরা যে স্থানকে ঢেকে রাখার জন্য রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ করলো, সেই একই স্থান থেকে কাপড় সরানোর জন্য বাংলাদেশের নারীরা আন্দোলন করছে।নাম দিয়েছে আবার পোশাকের স্বাধীনতা!
নাঙ্গেলীসহ শতশত নারী স্তনকে ঢেকে রাখার জন্য জীবন উৎসর্গ করলো আর বাংলাদেশের নারীরা সেই স্তনকে উন্মুক্ত করে রাখার জন্য আন্দোলন করছে! জঘন্য তাদের রুচিবোধ।
নাঙ্গেলী ব্লাউজ পরিধান করার উদ্দেশ্যে জীবন দিলো আর বাংলাদেশের নারীরা সেই ব্লাউজ খোলার জন্য আন্দোলন করছে, পার্থক্য এখানেই।
✍️ঝুমুর রায় (কোলকাতা)
টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,
__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?
"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"
__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে
আছে।
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,
__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন,
এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন,
–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ
দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ
করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।
এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত
কাঁদছে।
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর
নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর
সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।
কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে
আর পারছেনা। টিচার বললেন
–মা গো, এইটা একটা খেলা।
সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে
বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা
গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে
ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে
দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা
বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই
রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে
বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে
দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট
ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু
সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে
বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন
আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু
ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।
কালেক্টেড
কার ছেলেবেলা এরকম ইন্টারেস্টিং ছিলো? বন্ধুর ঠ্যাং টানা ডিগবাজি খেয়েছেন কে কে? 😂😂
১৯৬৯ সালের ২১ জুলাই, সোমবার The new York Times এ প্রকাশিত MEN WALK ON MOON শিরোনামে চাঁদে মানুষের গমনের খবর ছাপানো হলেও চাঁদে ভ্রমন মানুষ কখনো করেইনি এমন অনেক কন্সপাইরেসি থিওরি আছে৷ এবং সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায়না যে,আদৌ মানুষ চাঁদে ভ্রমন করেছে কিনা!
♪♪
বাসের রুটটা দেখে অবাক হবেন না। একসময় কোলকাতা থেকে দিল্লি হয়ে লন্ডন যাওয়া যেত বাসে করে। তখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাস রুট ছিল কোলকাতা টু লন্ডন ভায়া দিল্লি। কোন ভারতীয় বা ব্রিটিশ কোম্পানি না, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের #অ্যালবার্ট_ট্যুর_কোম্পানি এই বাস চালাতো। প্রায় ২৫ বছর ধরে চলে এই বাস সার্ভিস।
১৯৫০ সালের প্রথম পর্যন্ত এই বাস সার্ভিস চালু ছিল। এই বাসের ভাড়া কোলকাতা থেকে লন্ডন ৮৫ পাউন্ড থেকে ১৪৫ পাউন্ড ছিল। বাস কোলকাতা ধর্মতলা থেকে ছেড়ে বেনারস, এলাহাবাদ, আগ্রা, দিল্লি,লাহোর, রাওয়ালপিন্ডি, কাবুল, কান্ধাহার, তেহরান, ইস্তানাবুল, যুগোস্লাভিয়া, বুলগেরিয়া হয়ে ইংল্যান্ড পৌছাত।
এই রাস্তা কমবেশি ২০৩০০ কিমি ছিল। ১১টি দেশ পার করে অবশেষে লন্ডন পৌছানো যেত।
#সংগৃহীত
অবস্থা এমন হয়েছে যে, কিছু বোন স্বামীর জন্য রান্নাবান্না করে খাওয়ানোকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের পর্যায়ে ফেলে দিয়েছেন। তারা খাদিজা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) এর কথা বলেন যে, উনি একজন স্বাবলম্বী মহিলা ছিলেন, বিজনেস উইম্যান ছিলেন মাশা আল্লাহ্। দেখুন, দুনিয়ার বুকে তিনি ছিলেন একমাত্র নারী যাকে স্বয়ং আল্লাহ তা'আলা সালাম দিয়েছিলেন। কিন্তু কখন এবং কোন অবস্থায় সালাম দিয়েছিলেন, সেটা খেয়াল করেছেন?
সহীহুল বুখারিতে বর্ণিত আছে এভাবে : জিবরাঈল (আ.) নবী কারীম ﷺ-এর নিকট আগমন করে বলেন, 'হে আল্লাহর রাসূল! খাদিজা (রা) আগমন করেছেন। তাঁর নিকট একটি পাত্র আছে, যার মধ্যে তরকারি, খাদ্যবস্তু অথবা পানীয় আছে। যখন সে আপনার নিকট এসে পৌঁছবে, তখন আপনি তাঁকে তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে সালাম বলবেন।'
ভেবে দেখুন, এমন একটা সময় আল্লাহ্ তায়া'লার পক্ষ থেকে তিনি সালাম পেয়েছেন, যখন স্বামীর জন্য যত্ন করে খাবার নিয়ে আসছিলেন, সুবহা'ন আল্লাহ্। মুহূর্তটা কি মর্যাদাপূর্ণ নয়? মা খাদিজা (রা.) তো অন্য কোন মুহুর্তেও আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে সালাম পেতে পারতেন! কিন্তু ঠিক ওই মুহূর্তে কেন সালাম পেলেন, ভেবেছেন?
অর্থোপার্জনেই নারীর সম্মান আর ঘরের কাজ, স্বামীর খেদমত নারীর বন্দিত্ব - এই চিন্তাধারা যাদের মগজে গেঁথে আছে, তারা আরেকটু ভাবুন, সম্মান কি দুনিয়ার মানুষ দেয় নাকি সম্মান দেওয়ার মালিক স্বয়ং আল্লাহ্ তায়া'লা...
© আলা-রিসা
[Roktim এর টাইমলাইন থেকে সংগৃহীত]
Being a woman is not easy. The toughest in the time of crisis, the coolest if needs be,the mentor of the children as well as husbands, the entrepreneur of the family,the loveliest,having the most tolerance of pathetic pain of every month during the period and in total those are characterized by a single word 'WOMEN'.
I love my MOM
I love my GIRL
I respect every single woman.
Hey women,
you are the real Champs. Never feel low.You are the queen,you are the philosopher, you are the best.
❤️
Women are soft,kind-hearted. They actually care about the person who is the most loved one to them. Even if you don't say anything in high tone, then it can also be hurt to them. They have the strong power to correlate with thoughts and behaviour even your bu****it type speech. Consequently,they get hurt by our conscious and subconscious deeds.
So, you,the men need to be more wise to talk,more wise to behave,more wise to look at them. They are the Queen of the house,they are all in all at home and this power is given to them by Allah (SWT). They are emotional. Be more and more nice as well as loving to them. I know you are loving. But,it is not enough. Allah has sent her as your better half. And be the best one to get the better,smiling version of your better half. ❤
At least, it is important to have enough guts to say publicly that I love the love of my life❤️
রাজধানীর কাওরানবাজারে ভাড়ায় চালানো রিকশা চুরি হওয়ায় রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিলাপ করছিলেন শামীম নামে এক যুবক। গায়ের পোশাক, চুলের স্টাইল, অবয়ব আর স্মার্ট কথাবার্তা শুনে বোঝার উপায় নেই তিনি রিকশাচালক।
তবে তার মায়াকান্না পথচারীদের দৃষ্টি কাড়ে। সেই দৃষ্টি এড়ায়নি বেসরকারি এক টেলিভিশন সাংবাদিকেরও।
কিন্তু আসলে কে এই শামীম? কী তার পরিচয়?
জানা গেছে, শামিমের আসল নাম মেহেদী হাসান, গ্রামের বাড়ি ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানার রোহিতপুর ইউনিয়নের মুগারচর গ্রামে। তার বাবা মোতাহার হোসেন ২০১৬ সালে আপন নাতি শিশু আব্দুল্লাহ হত্যার আসামি। তিনি র্যাবের ক্রসফায়ারে মারা গেছেন। শামিম ওরফে মেহেদীও একই মামলার ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি।
রিকশা হারিয়ে শামিমের মায়াকান্না দেশের লাখ লাখ মানুষের মনে দাগ কাটলেও ব্যতিক্রম ছিল তার নিজ গ্রাম কেরানীগঞ্জের মুগারচর ও এর আশপাশের বিভিন্ন গ্রামের মানুষ। তাদের অভিযোগ, টিভিতে ভাইরাল হওয়া তার একটি ফন্দি। সে মিথ্যা কথা বলে দেশবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে। গ্রামে তার কোটি কোটি টাকার সম্পদ থাকলেও তিনি নিজেকে রিকশা চালক সাজিয়েছেন। মাকে নিয়েও তিনি মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। নিজে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি হয়ে মিডিয়ায় কথা বলছেন, বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থা থেকে সাহায্য তুলছেন, অথচ তার সম্পদের অভাব নেই।
তারা বলছেন, শামিম (মেহেদী) ও তার পরিবারের লোকজন মিলে ২০১৬ সালে শিশু আব্দুল্লাহকে হত্যা করে একটি ড্রামের ভেতর রেখে তার পরিবার থেকে মুক্তিপণ আদায় করে। সে মামলায় তার বাবা মোতাহার র্যাবের ক্রসফায়ারে মারা গেছেন। তাছাড়া ওই মামলায় একজনের ফাঁসি, অন্যান্য আসামির সঙ্গে মেহেদীর ১০ বছরের জেল হয়।
পরে বয়স বিবেচনায় জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে এলাকায় ভয়ানক মাদক ও চুরির কিশোর গ্যাং তৈরি করেন। এক পর্যায় এলাকার মানুষ ক্ষেপে গেলে তিনি শহরে পালিয়ে গিয়ে নতুন নাটকের ছক আঁকেন। এখন চলছে তার অনুদান নামক নতুন ব্যবসা। এই নাটকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ বিভিন্ন লোকজন খতিয়ে না দেখেই খুনিকে সহায়তা করছে বলে দাবি এলাকাবাসী ও আব্দুল্লাহর স্বজনদের।
সূত্র: banglanews24
কেমন ছিলেন আবরার ফাহাদ, সহপাঠীদের জবানে
বিছানায় হালকা সবুজের ডোরাকাটা চাদর। সিঙ্গেল খাটের স্ট্যানে ঝুলানো শার্ট, লুঙ্গির মতো কিছু একটা। বালিশ এক কোনায়, কাঁথাটা বিছানার মাঝে জড়ো করে রাখা। দেখলেই বুঝা যায় একটু আগেই এখানে ঘুমাচ্ছিল কেউ। টেবিলের বইগুলোও অগুছালো। যেন ঘুম থেকে উঠে তো আবার পড়তে বসারই কথা। খাটের নীচ থেকে বেরিয়ে আছে একটা ট্রাংক। তাতে সাদা কালিতে লেখা ‘ফাহাদ’। ঠিক ধরেছেন—শেরে বংলা হলের এই ১০১১ নম্বর রুমে থাকতেন আবরার ফাহাদ। সন্ধায় ঘুমিয়েছিলেন, রুমমেটকে বলেছিলেন, নয়টায় ডেকে দিস।
টেবিলে একটা খোলা খাতায় অপূর্ণ রেখে দেয়া অমিমাংসিত অঙ্ক। ঘুম থেকে উঠেই অঙ্কটা মেলাবেন। কিন্তু জীবনের সব অঙ্ক কি মেলানো যায়? জীবনে সব হিসেব, সব অমিমাংসিত রহস্য কি উদঘাটন করা যায়? আবরার ফাহাদ জীবনের শেষ অঙ্কটা আর মেলানোর সুযোগ পাননি। রাত আটট বারো মিনিটে তার কাঁচা ঘুম ভাঙিয়ে ডেকে নিয়ে যাওয়া হল বুয়েট ছাত্রলীগের টর্চাল সেল খ্যাত ২০১১ নম্বর রুমে। ফেসবুক পোস্টের জের ধরে শুরু হলো নির্যাতন। আবরার চিৎকার করলেন ‘মাগো’ ‘মাগো’ বলে, কেউ এগিয়ে এলো না কিংবা আসার সাহস করল না। এতটুকু শরীর আর কতটুকু সয়। পরদিন সূর্য উঠার আগেই এই পৃথিবীকে বিদায় জানায় আবরার ফাহাদ।
বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের (১৭তম ব্যাচ) ছাত্র ছিলেন আবরার। ক্যাম্পাসের বিখ্যাত না হলেও বন্ধুদের প্রিয়জন ছিলেন নিশ্চয়ই। এখন রুম আছে, পড়ে আছে ব্যবহৃত জিনিসপত্র, পড়ার টেবিল। নাই শুধু মানুষটি। একটা নিঃসঙ্গতার নিদারুণ অনুভূতি যেন কেউ ছড়িয়ে দিয়েছে ক্যাম্পাসে।
আবরারের কথা জিজ্ঞেস করতেই একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন আবরারের ক্লাসমেট তানভীর। তার ভাষ্য, আবরারের তুলনা হয় না। সবসময় মুখে ফুটে থাকতো হাসি। একসঙ্গে ক্লাসে যাচ্ছি, হাঁটতে যাচ্ছি, কোথাও কোনো ঝামেলা দেখলেই দৌড়। রাজনৈতিক আন্দোলন, ব্যক্তিগত রেষারেষি—কোথাও জড়াত না। নিবিড় নিস্তরঙ্গ জলের মতো শান্ত ছিলো সে। রুমে এলেই বসতে দিতো, আপ্যায়ন করতো। সবার সাথেই মিশে যাওয়ার অদ্ভুত এক গুণ ছিল তার।’
কখনো আবরারের কাছ থেকে কষ্ট পাননি?—জানতে চাইবার প্রস্তুতি নিতেই তানভীর চোখটা নামিয়ে বললো, ‘আবরারের চলাফেরা, আচার ব্যবহারে কখনো আমরা কেউ কষ্ট পাইনি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো সে। মসজিদে দেখা হলেই বলতো, কিরে কেমন আছিস?
মাঝে মাঝে এই ‘কেমন আছিস’ নামের ছোট্ট একটি স্মৃতিই বুকের মধ্যে লালন করা ব্যক্তিগত সরোবরে ঢেউ তুলে প্রচণ্ড। তানভীরের ভেতরও নিশ্চয়ই এমন এক ঢেউ তোলপাড় করছে। পৃথিবীর সবচে শক্ত দেয়াল হলো মানুষের বুক। ওই বুকের আড়ালে ঘূর্ণিঝড় বইলেও ওই ভুক্তভোগী মানুষ ছাড়া আর কেউ দেখতে পায় না।
আবরারের আরেকজন ক্লাসমেট শাহেদ। খানিকটা স্বাভাবিক স্বরেই শাহেদ বললো, ‘কখনো তাকে নামাজ ছাড়তে দেখি নাই। সবসময় নামাজ পড়তো। অন্যকে ভালো কাজের আদেশ দিতো এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করতো। আজেবাজে কাখনো সময় নষ্ট করতো না।’
আবরারের মাঝে সন্দেহজনক কিছু লক্ষ্য করেছেন জানতে চাইলে শাহেদ বললেন, ‘এমন কিছু সন্দেহজনক দেখি নাই, যার কারণে তাকে এইভাবে পিটিয়ে মারা হয়। আবরার ছিলো দারুণ মেধাবী। তার কথায় মেধার ছাপ লক্ষ্য করা যেতো। সবসময় চুপচাপ থাকতো। নিজে তো ব্রিলিয়ান্ট ছিলোই, পাশাপাশি অন্যকেও ভালো ভালো পরামর্শ দিতো।’
বাঁচতে চেয়েছিলো আবরার ফাহাদ শান্ত নীলীমায় ঢাকা বিকেলের মতো। কিন্তু কিছু বৈশাখী উদ্ধত মেঘ কালো ঝড় নিয়ে এসেছে জীবনে। আবরারের মৃত ছবিটা এখন নৃশংসতার প্রতীক, যেমন পায়রা প্রতীক শান্তির। আবরারের ফেসবুকে বায়োতে লেখা আছে এখনো—’অনন্ত মহাকালে মোর যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে।’ সেই যাত্রাটা এমন হবে, আমরা কেউ কল্পনা করিনি। আমাদের কল্পনার বাইরে অনেক কিছু ঘটে যায়।
লিখেছেন ইমরান আবদুল্লাহ।
©Copied
-প্রতিটি জেলার ট্যুরিস্ট স্পট।
আপনার জেলা কোনটি?
-টাইমলাইনে রেখে দেওয়ার মতো..❤️
সংগ্রহীত
#গতকালের_রাজা_আজকের_ফকির!!ছবির লোকটির নাম মঈন। কথিত যে পাকিস্তান আমলে তিনি বিমান ভাড়া করে বরযাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে গিয়েছিলেন!
৭০ দশকে খুলনার বিশিষ্ট শিল্পপতি হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন মঈন। এখনও তিনি ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে পারেন। বাংলা ভাষা বোঝেন কিন্তু কথা বলেন উর্দু ভাষায়।
আল্লাহর লীলা-খেলা, বোঝা বড়ো দায়...., সেই মঈন আজ নিঃস্ব, পথের ফকির। পাগল হয়ে ঘুরে বেড়ায় খুলনার পথে পথে।
আমরা বলি, দুদিনের এই দুনিয়ায় ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সা নিয়ে অহংকার-বড়াই করা নিতান্তই মূর্খতা। আমরা একটা বিষয় কখনোই মাথায় নেই না যে যেকোন সময় আপনি কিংবা আমি অথবা যেকেউ যেকোনো মুহূর্তে এই শিল্পপতি মঈন আলী'র মত হয়ে যেতে পারি।
সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবাইকে উত্তম বুঝ দান করুন।
আপনার টাইপিং দক্ষতা দেখান।।
( র্ন্ধ্র্যো )
-no copy
-no cheating
গুগল এতটাই শক্তিশালী যে, আমাদের কাছ থেকে অন্যান্য সার্চ সিস্টেমকেও "লুকিয়ে" রাখে। এমন কিছু সাইটের একটি তালিকা, পরে হয়তো কাজে দিবে-
www.refseek.com - ক্লাসিক্যাল রিসোর্স খুঁজছি। এক বিলিয়নেরও বেশি উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া, মনোগ্রাফি, ম্যাগাজিন।
www.worldcat.org - বিশ্বব্যাপী ২০,০০০ লাইব্রেরির বিষয়বস্তু অনুসন্ধান করা যায়।
https://link.springer.com - ১০ মিলিয়নেরও বেশি বৈজ্ঞানিক নথিতে প্রবেশ: বই, প্রবন্ধ, গবেষণা প্রোটোকল।
www.bioline.org.br একটি গ্রন্থাগার যা উন্নয়নশীল দেশে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক জীববিজ্ঞান ম্যাগাজিন।
http://repec.org - ১০২টি দেশের স্বেচ্ছাসেবীরা অর্থনীতি ও সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানের উপর প্রায় ৪ মিলিয়ন বিবৃতি সংগ্রহ করেছেন।
www.science.gov হল 2200+ বৈজ্ঞানিক সাইটে একটি আমেরিকান রাষ্ট্রীয় অনুসন্ধান মেশিন। ২০০ মিলিয়নেরও বেশি নিবন্ধ উদ্ধার করা হয়েছে।
পিডিএফ ফরম্যাটে বিনামূল্যে বই ডাউনলোড করার সবচেয়ে বড় ওয়েবসাইট হল www.pdfdrive.com (২২৫ মিলিয়নেরও বেশি নাম দাবি করছি)
www.base-search.net শাস্ত্রীয় কোর্সের উপর সবচেয়ে শক্তিশালী গবেষণাগুলোর একটি। ১০০ মিলিয়নেরও বেশি বৈজ্ঞানিক কাগজপত্র, তাদের ৭০% বিনামূল্যে।
©collected
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Khulna University
Khulna
9208
Jessore
Khulna, 7222
Do you want to start a freelancing career! Insha'Allah gets started. We are by your side, are always trying to provide something better. Thanks. Md. Amir Hossan?
Bodorganj Madrasa Gate
Khulna, 7200
ঘুরে আসুন আমাদের চ্যানেল সাইফ বিন আশরাফ এখানে নিত্য নতুন ইসলামিক ভিডিও পাবেন।
Khulna, 9252
এটা আমার পেজ আমি ভিডিও দেবো তোমরা সবাই সাপোর্ট করবে নতুন ভিডিও পেতে হলে ফলো করবে রাখব