Khati - খাঁটি
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Khati - খাঁটি, Health Food Shop, Satkhira, Khulna.
বিরিয়ানি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো, বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ, মিয়ানমার প্রভৃতি দেশে প্রচলিত এক বিশেষ প্রকারের খাবার যা সুগন্ধি চাল, ঘি, গরম মশলা এবং মাংস মিশিয়ে রান্না করা হয়। এটি ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের মাধ্যমে উৎপত্তি লাভ করে। এটি সাধারনত বিশেষ অনুষ্ঠানে অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়।
ঘি বাঙালিদের জন্য ঐতিহ্যবাহী এবং রাজকীয় একটি খাদ্য উপাদান। এটি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি খাবার হিসেবে পরিচিত যে কারণে এটিকে সুপার ফুড বলা হয়। আমরা এই ঐতিহ্যবাহী উপাদানটি অন্যান্য খাবারের পুষ্টিগুণ ও স্বাদ বাড়াতে খেয়ে থাকি। কিন্তু এটি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না সেই সাথে এতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। তাই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ থেকে পুষ্টিবিদরা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ঘি রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ঘিয়ে রয়েছে বুটিরিক অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যারাকিডোনিক, লিনোলেনিক ভিটামিন এ, ভিটামিন বি 12, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে। এছাড়াও অনেক পুষ্টি উপাদান যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক খাঁটি ঘি খাওয়ার উপকারিতা কি সেই সাথে ঘি খাওয়ার সঠিক নিয়ম।
benefits of taking ghee
ঘি খাওয়ার উপকারিতা
সাধারণত আমরা ঘি পেয়ে থাকি মহিষ এবং গরুর দুধ থেকে। কিন্তু এখানে প্রশ্ন হলো, কোন দুধের ঘি ভালো এবং পুষ্টিগুণ বেশি? উত্তর গরুর দুধের ঘি। এটি আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় রাখলে যেসব সুবিধা পাওয়া যাবে চলুন জেনে নেওয়া যাক:
ঘিয়ে রয়েছে ব্যাটাইরিক অ্যাসিড যার পুষ্টিগুণে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করে।
এটি দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ঘি মানসিক চাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, জয়েন্টে ব্যথা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ঘিয়ে রয়েছে কনজুগেটেড লিলোনেক অ্যাসিড যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে সুস্থ রাখে।
এটিতে রয়েছে পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদান যা আপনার শারীরিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ঘি খেলে মিনারেল ও ফ্যাটি অ্যাসিড ভালো ভাবে শোষিত হয় এবং ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে।
ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে ঘি। এছাড়া মুখের ঘা সহ যেকোন সমস্যা দূরে রাখে।
ঘি তে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা হার্ট রোগীদের জন্য এবং ব্রেইনের সুস্বাস্থের জন্য উপকারী।
ঘি এমন একটি উপাদান শুধু খাওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় বরং এটি ত্বক এবং চুলের যত্নে ব্যবহার করা যায়।
ঘি খাওয়ার নিয়ম
ঘি যেহেতু অনেক পুষ্টিকর একটি খাবার তাই ঘি খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানাও জরুরী। কেননা প্রতিটা জিনিসের উপকারের পাশাপাশি এর অপব্যবহারের ফলে অপকারিতাও রয়েছে।
পুষ্টিবিদ সুস্মিতা খান বলেন, ঘিয়ের অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতা থাকলেও তা পরিমাণমত খাওয়া উচিৎ। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ দিনে ২ চা চামচের বেশি ঘি খাওয়া উচিৎ নয়। আবার ঘি খেলে সেদিন অন্য কোন তেল জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিৎ। আবার যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, এবং কিডনির গুরুতর সমস্যা আছে, তারা ঘি খাওয়ার ব্যাপার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই খাবেন।
আমরা ঘি বিভিন্ন ভাবে খেতে পারি। গরম ভাতে ঘি মিশিয়ে খেতে দারুণ লাগে, এছাড়াও খিচুড়ি, বিরিয়ানি এবং পোলাও সহ বিভিন্ন রান্নায় ঘি ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ এবং পুষ্টি গুণ বেড়ে যায় দ্বিগুণ। এমনকি দুধের সাথে ও পরোটার সাথে মিশিয়ে ঘি খাওয়া হয়। তবে শারীরিক সমস্যা সমাধানে ঘি খাওয়ার নিয়মের ভিন্নতা রয়েছে চলুন তা জেনে নেওয়া যাক।
ওজন কমানোর জন্য সকালে ঘি খেলে শরীরের কোলেস্টেরল বার্ন হয়ে অতিরিক্ত চর্বি জমা রোধ করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
যেকোনো তরকারি কিংবা খাবার, ঘি দিয়ে রান্না করলে সেই খাবার থেকে শরীরের জন্য ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেল উৎপন্ন করে না। সেই সাথে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য গুণাগুণ বজায় থাকে খাবারে।
আপনার শরীরকে ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা থেকে সুস্থ রাখতে চাইলে আপনি এক চামচ ঘি এর সাথে সামান্য গোল মরিচ মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাবেন।
ভাতে সুগন্ধ ছড়ানো থেকে খিচুড়ির স্বাদ পরিবর্তনে ঘি এর কিন্তু জুড়ি মেলা ভার। মাঝে মধ্যেই গরম ভাতে ঘি এর জন্য মন প্রাণ যেন উসখুস করে।
** ** অর্ডার করতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
Ghee: রোজ ঘি খেলে কী হয়? এটি ভালো নাকি খারাপ ?
Health benefits of ghee: কেউ তাদের প্রতিদিনের রান্নায় তেলের পরিবর্তে ঘি ব্যবহার করেন, কারও ঘি দিয়ে অনেক খাবার খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তাহলে প্রতিদিন ঘি খাওয়া কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?
1) প্রতিদিন ঘি খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, ঘি সেবন শরীরকে ভিতর থেকে গরম করতে সাহায্য করে এবং ঠান্ডালাগার জন্য একটি ভালো চিকিৎসা এবং আটকে থাকা নাক খুলে দেয়। নাকের ছিদ্রে কিছু ঘি লাগালে সংক্রমণে দ্রুত উপশম হবে।
2) ঘিতে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে। ফলে এটি বদহজমের সমস্যা কমাতেও কাজে লাগে।
3) বাত ও জয়েন্টের ব্যথা কমাতে ঘি সহায়ক। ঘি খেলে এই সব ব্যথা কমতে পারে।
4) ঘিতে থাকা ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বার করে দিতে সাহায্য করে ঘি।
5) ঘি হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ফোলাভাব কমায়। অন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পেটের বহু সমস্যাই কমে এর কারণে।
6) ত্বক, চুল ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ঘি খুবই ভালো। তবে ঘি পরিমিতভাবে সেবন করা উচিত। অতিরিক্ত সেবন ওজন বাড়ায়। তাই প্রতিদিন এক চামচের বেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়।
এটার নাম সুক্কারি যার অর্থ চিনি। আসলেই এটা অতি মিষ্টি । শুকনা ও নরম দুই রকম পাওয়া যায় ।বাজারে সচরাচর পাওয়া যায় এমন খেজুরগুলো থেকে অনেকটাই আলাদা স্বাদের এই খেজুরটি একবার খেলে স্বাদ ভুলবেন না কখনও। শুখা অবস্থায় উপরের অংশ চিনির দলার মত ও নরম কিন্তু ভিতর ক্যারোমেলের মত। সোনালী রঙয়ের টসটসে, নরম এবং অতি মিষ্টি খেজুর যেটা সৌদি আরবের আল কাসিম প্রদেশে হয়ে থাকে।
** ** অর্ডার করতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-
১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।
৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
৮. খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।
** অর্ডার করতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
মচমচ করে ভাঙবে। তারপর মুখের ভেতরটা ভরে তুলবে মিষ্টি শিরায়। আকারে ছোট ও গড়নে চিকন বলে এর নাম দেওয়া হয়েছে রেশমি জিলাপি। শিরা কম ও মচমচে বলে এই জিলাপি সবার পছন্দ। ইফতারি তো বটেই, ঢাকাবাসী সারা বছর রেশমি জিলাপি খায়।
স্বাভাবিক আকৃতির সাধারণ জিলাপি ও শাহি জিলাপি যারা তৈরি করে, সে রকম জায়গাতেও এখন রেশমি জিলাপি পাওয়া যায়। সাধারণ কারিগরেরা বলবেন, ভাণ্ডের ছিদ্রটা ছোট করে তেলে ছাড়লেই জিলাপি চিকন হয়ে যায়। ঘটনা কিন্তু তা নয়। রেশমি জিলাপির কারিগরি একটু ভিন্ন। সাধারণ জিলাপিতে দেওয়া হয় ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার, ঘন টক দই, বেকিং পাউডার, ঘি, সয়াবিন তেল, চিনি, পানি, জাফরান, গোলাপজল, এলাচগুঁড়ো, খাবার রং ইত্যাদি। রেশমি জিলাপির জন্য লাগে পোলাওয়ের চালের গুঁড়া। আর ঘি যদি হয় খাঁটি, তাহলে ঘ্রাণে ম-ম করবে।
** খাঁটি ঘি টা পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
প্লাস্টিক বর্জ্য মাইক্রো ও ন্যানো কণার ক্ষতিকর পদার্থ মানবদেহে থাকা হরমোনজনিত পরিবেশ পরিবর্তন করে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু তৈরি ব্যাহত করতে পারে। স্নায়ুকোষ ক্ষতিগ্রস্ত করে মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের নানা রোগের কারণ হতে পারে। কোষের জীনগত পরিবর্তন করে ক্যানসারসহ আরও নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
** কাচের জারে পণ্যটি পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
প্রথমে রান্না করা ভাত দিয়ে ওর উপর মাংস, আলু-বেরেস্তা সাজিয়ে উপর থেকে একটু ঘি, বিরিয়ানি মশলা, দুধে ভেজানো কেশর ছড়িয়ে দিতে হবে। আবার উপর থেকে একই ভাবে রাইস দিয়ে লেয়ারিং করুন। উপর থেকে বেরেস্তা, মশলা, ঘি ছড়িয়ে ঢাকা দিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট এভাবে ঢেকে রেখে একসঙ্গে মিশিয়ে পরিবেশন করুন বাঙালি স্টাইল বিরিয়ানি।
**পণ্যটি পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৭ টি বৈশিষ্ট্যঃ
* দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হয় (তবে সময় ও ফুল ভেদে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
* খেতে খুবই সুস্বাদু, হালকা টকটক মিষ্টি লাগে।
* কিছু মানুষের কাছে- সুন্দরবনের মধু অনেকটা আখের রসের মতো লাগে।
* মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে (আমরা কখনই সুন্দরবনে ঘন মধু পাইনি)।
* সুন্দরবনের মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- একটু ঝাঁকি লাগলেই প্রচুর পরিমাণে ফেনা হয়ে যাবে।
* সুন্দরবনের খাটি মধু আমরা কখনই জমতে দেখনি। হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে।
* এই মধুর আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ জমা বলে থাকেন।
Here are amazing benefits of ghee are:
*Has Healthy Fats. Research proves that ghee is low in fat. ...
*Helps Digestive System. Ghee consumption is *strongly related to a healthy gut. ...
*Strengthens Immune System. ...
*Source of Essential Vitamins. ...
*Anti-inflammatory and Anti-cancer. ...
*Boon for Lactose Intolerant. ...
*Treats Burns. ...
*Healthy Skin.
দক্ষ কারীগর দ্বারা তৈরী সাতক্ষীরার বিখ্যাত কড়া জ্বালের ঘি"
আমরা নিজেরাই দুধ সংগ্রহ করে নিজস্ব কারিগরের তত্ত্বাবধানে তৈরী করে থাকি। আমাদের ঘি দেখে প্রয়োজনে খেয়ে টেস্ট করে যদি পছন্দ হয় তখন রিসিভ করবে
✅বিস্তারিত জানতে ম্যাসেজ করুন অথবা কল করুনঃ
☎️ 01920-701534.
এই বিশেষ মসলাটির নাম শুনলেই যেন মনটা ভরে যায়। এটির ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। সঠিক পণ্যটি দিয়ে আপনার বাসার খাবারের স্বাদ বাড়াতে এর তুলনা হয়না।
সঠিক পণ্যটি পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ০১৯২০-৭০১৫৩৪ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
আমরা নিজেরাই উপস্থিত থেকে সরাসরি মাঠ পর্যায় থেকে এই মধুটা সংগ্রহ করি তাই ১০০% "খাঁটি মধুর" নিশ্চয়তা দিচ্ছি। আমরা সাতক্ষীরা থেকে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় সুলভ মূল্যে "খাঁটি মধু" সরবরাহ করে থাকি-----🐝🍯
মধু ক্রয় করতে চাইলে সরাসরি যোগাযোগ করুন:-
আমাদের পেজে মেসেজ অথবা
01920-701534 (whatsapp) করুন।
💢বি: দ্র:- আমাদের মধু কোন প্রকার অপছন্দ না হলে সাথে সাথে ফেরত যোগ্য!
সরাসরি ঘি তৈরি।
বাংলার বহু রান্নায়, মূলত গুরুপাক খাবারে ঘি ব্যবহৃত হয়ে খাদ্যরসিক বাঙ্গালির রসনার তৃপ্তি ঘটিয়ে আসছে।
কিটো ডায়েট, নিরামিষ বা উদ্ভিজ্জ খাবার- স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের নানান পন্থায় অনেকেই দ্বিধায় ভোগেন কোনটি হবে উপকারী। “স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া খুব একটা জটিল বা কঠিন কোনো বিষয় না।স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ে অনেক হৈচৈ চলে। তবে বিষয়টা অত একটা জটিল নয়।” স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের কয়েকটি নিয়ম এখানে দেওয়া হল। সাধারণ উপকরণ উপকারী: সারাদিন ব্যাস্ততার খাতিরেই মানুষ মোড়কজাত খাবারের দিকে বেশি ঝুঁকেছেন। মোড়কজাত খাবার সাধারণত প্রক্রিয়াজাত হয়ে থাকে। তাছাড়া এটা রান্না করা, পরিশোধিত করা বা দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য রাসায়নিক উপাদান মেশানো হয় যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। নিয়মিত প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া স্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে প্রক্রিয়াজাত করা ছাড়াই খাবার খাওয়া উচিত। আর যদি তা প্যাকেটজাত হয় তবে উপকারণের তালিকা ভালো মতো খেয়াল করা প্রয়োজন। উদ্ভিদ ভালো: বেশি উদ্ভিজ্জ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ) অনুযায়ী- আঁশ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজের চাহিদা মেটাতে দৈনিক কমপক্ষে আড়াই কাপ শাকসবজি ও দুই কাপ ফলমূল খাওয়া প্রয়োজন। উদ্ভিজ্জ খাবার হৃদ-স্বাস্থ্য ভালো রাখে, মৃত্যু ঝুঁকি কমায় ও সার্বিক সুস্থতায় সহায়তা করে। খাবার হতে হবে আনন্দময়: “এমন খাবার খেতে হবে যা খেতে আপনার ইচ্ছা হয় ও ভালো লাগে।স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচনের ক্ষেত্রে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কপি খেতে ইচ্ছে না হলে খাবেন না। তার পরিবর্তে গাজর বা অন্য সবজি যেটা ভালোলাগবে সেটা খান।” মিষ্টি খাবার নির্বাচনের ক্ষেত্রেও পছন্দকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। এতে দেহ ও মন দুটো সুস্থ থাকে। যখন কোনো খাবার বা খাদ্যাভ্যাস পুষ্টি না যুগিয়ে বরং মানসিক চাপ ও উদ্বেগ বাড়ায় তখন তা নিয়ে পুনর্বিবেচনা করা উচিত।খাদ্য পরিকল্পনা: পরিকল্পিত খাদ্যাভ্যাসকে যদি শাস্তি বলে মনে হয় তাহলে তা না করাই ভালো। পরিকল্পিত খাদ্যাভ্যাস দীর্ঘদিন অনুসরণ করতে হয় তাই বাইরে কোথাও গেলেও অপরিকল্পিত খাবার গ্রহণ না করে বরং বিকল্প খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। সুস্থ থাকতে নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। প্রচুর পানি পান: সুস্থ থাকার মূল চাবি কাঠি হল আর্দ্র থাকা এবং এটা ক্ষুধার ওপরেও প্রভাব রাখে। দেহের পানি শূন্যতা অনেক সম্য মস্তিষ্কে ক্ষুধার সংকেত দেয়। ফলে আমরা বাড়তি খাবার এমনকি বাড়তি শর্করা গ্রহণের দিকে ঝুঁকে পড়ি। তাই ক্ষুধা অনুভূত হলে দ্রুত পানি পান করা উচিত।
শীতকালে মধুর উপকারিতা-
১. বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শীতকালে শরীরচর্চা করায় বহু মানুষেরই ইচ্ছে করে না। অলসতার কারণে এই সময়ে তাই ওজনও বেড়ে যায়। এর পাশাপাশি থাকে খাদ্যাভ্যাস। তাই দ্রুত ওজন কমাতে বা শরীরে যাতে মেদ না জমে, তার জন্য নিয়মিত খেতে হবে মধু। সকালে খালি পেটে মধু খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি নানা খাবারেও মধু ব্যবহার করতে পারেন।
২. ঠান্ডার দিনগুলোয় এার্জি অনেক কম থাকে। সারাদিন অলসভআএ কাটাতে ইচ্ছে করে। এমন পরিস্থিতিতে শরীরের এনার্জি ফিরিয়ে আনতে নিয়মিত মধু খআওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা
৩. শীতকালে হামেশাই গলায় ব্যথা, গলা বসে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা প্রতিরোধ করতে রোজ খেতে হবে মধু। তার সঙ্গে বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও।
৪. শীতকালে ঠান্ডা আবহাওয়ায় বহু মানুষেরই ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থাকে। জ্বর, সর্দি, কাশির মতো সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্ত সমস্যা প্রতিরোধ করতে মধুর জুড়ি মেলা ভার।
৫. এই সময়ে কোথাও কেটে ছড়ে গেলে কষ্ট হয় খুব বেশি। কাটা ছড়া দ্রুত সারিয়ে তুলতে মধুর জুড়ি মেলা ভার। এতে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান দ্রুত কাটা ছড়া পুড়ে যাওয়া স্থান সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
৬. ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী মধু। ত্বক নরম রাখতে এবং উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে এটি। নিয়মিত মধু খেলে ত্বকের জেল্লা ফেরে। শুধু খাওয়াই নয়, এই সময়ে ত্বকের মধুর প্যাক ব্যবহার করলে আরও বেশি উপকার পাওয়া যায় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
রূপচর্চায় ঘি ব্যবহার করুন।
এখন থেকে নিয়মিত আপনার ত্বকে ঘি ঢালতে পারেন। কারণ, ত্বকের যত্নে ঘি ব্যবহার করলে পাবেন নানা সুবিধা। খাবারে ঘিয়ের ব্যবহার যেমন স্বাদ কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলে, তেমনি উপকারী রূপচর্চাতেও। জেনে নিন রূপচর্চায় কেন ঘি ব্যবহার করবেন।
ত্বকের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার
ত্বকে আর্দ্রতা আনতে নানা ধরনের উপকরণ ব্যবহার করা হয়। এবার ঘি ব্যবহার করে দেখুন। প্রাকৃতিকভাবেই আপনার ত্বক আর্দ্র হয়ে যাবে। কোনো কারণে যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে, তাহলে খাদ্যতালিকায় ঘি রাখুন। ত্বকে নিয়মিত ঘি ব্যবহার করলেও হাতেনাতে ফল পাবেন কিছুদিনের মধ্যেই।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে
ঘি ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ই’ ও ‘কে’ সরবরাহ করে। ফলে ত্বক হয় আরও উজ্জ্বল।
বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে
বয়সের কারণে শরীর ও ত্বক বুড়িয়ে যেতে থাকে। তবে প্রতিদিন যদি আপনার খাদ্যতালিকায় কিছুটা ঘি রাখেন, তাহলেই তার প্রভাব পড়বে ত্বকে। সমবয়সীদের তুলনায় আপনার ত্বক দেখাবে উজ্জ্বল।
ঠোঁট কোমল ও গোলাপি রাখতে
শুষ্ক ও ফাটা ঠোঁটের যন্ত্রণা এড়াতেও ঘি ব্যবহার করুন। ঠোঁট ভালো রাখার জন্য লিপবামের চেয়ে কার্যকর ঘি। অল্প একটু ঘি আঙুলে নিয়ে তারপর সেটা ঠোঁটে লাগান। কয়েকবার ব্যবহারের পরই দেখবেন, আপনার ঠোঁট কোমল হয়ে উঠবে আর ফুটিয়ে তুলবে গোলাপি আভা।
চুলের স্বাস্থ্য ঠিকঠাক
চুল নিয়ে তো কম নিরীক্ষা করি না আমরা। চুল মসৃণ, ঝলমলে আর শক্ত রাখতে ঘি দারুণ কার্যকর। কয়েক মাস নিয়মিত ঘি খেলে পরে এটা উপলব্ধি করবেন নিজেই। এমনকি চুল পড়াও কমিয়ে দেয় ঘি।
গরুর দুধের তৈরি ঘিয়ের উপকারিতা:
গরুর ঘি কোলেস্টেরলের সমস্যার চিকিৎসায় খুবই উপকারী। গরুর ঘি আপনার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় রাখলে যেসব সুবিধা পাওয়া যাবে চলুন জেনে নেওয়া যাক:
১. গ্যাস্ট্রিক ও হজমের সমস্যা দূর করে।
২. চোখের জ্যাতি বাড়ায়।
৩. বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ফর্মুলেশনে ব্যবহৃত হয় ঘি।
৪. মানসিক চাপ,উদ্বেগ কমিয়ে ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫. ঘি হলো প্রদাহ বিরোধী।
৬. ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি।
৭. গর্ভকালীন ঘি খাওয়া অনেক উপকারী। তবে চিকিৎসকের সাথে অবশ্যই পরামর্শ করে নিতে হবে।
৮. ঘি খেলে মিনারেল ও ফ্যাটি এসিড ভালোভাবে শোষিত হয়।
৯. ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে ঘি। এছাড়া মুখের ঘাসহ যেকোন সমস্যা দূরে রাখে।
ঘি পুষ্টিকর ও নিরাময়কারী। কেউ কেউ ওজন কমানোর জন্য ঘি খেয়ে থাকে আবার কেউ ওজন বাড়াতে। হার্টের যেকোন সমস্যায় ঘি অত্যন্ত উপকারী। এজন্য শরীরের সুস্থতার কথা বিবেচনা করে ঘি খাওয়া শুরু করুন।
ঘি অত্যন্ত পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যকর গুণগুণ সম্পুর্ণ একটি খাবার,
যদি গরুর খাঁটি দুধ থেকে ঘি তৈরি হয় ।
ঘিতে ভিটামিন, মিনারেল, এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিড, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর থাকে।
ঘি শক্তিশালী এনার্জির উৎস হিসেবে কাজ করে এবং শারীরিক ক্ষমতা উন্নত করে।
রান্নার খাবারটি মুখরোচক করতে পরিমান মত ঘি যোগ করে নিন।
আমরা দিচ্ছি কোয়ালিটি সম্পন্ন ঘি। যা আমাদের নিজস্ব কারিগর দ্বারা তৈরি করা হয়।
অর্ডার করতে আমাদের messenger এ Inbox করুন।
সুন্দরবনের খলিসা ফুলে টেস্টোস্টেরন হরমন ও এন্টিঅক্সিডেন্ট বেশি এবং প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হওয়ায় এটি শারীরিক দুর্বলতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অধিক কার্যকর। বাচ্চা থেকে বয়স্ক সকলের জন্য পার্ফেক্ট মধু এটি।
এটি অন্য সকল মধু থেকে ব্যাতিক্রম। এটি তুলনামূলক ভাবে পাতলা ও স্বাদ ভিন্ন রকম হয়। 'প্রাকৃতিক হওয়ায়' মধুর সকল গুনাগুন অক্ষুন্ন থাকে বিধায় বাজারে প্রচলিত প্রসেসড মধু থেকে সুন্দরবনের' মধু অনেক বেশি উপকারী।
সুস্বাস্থের জন্য প্রতিদিন সুন্দরবনের খলিসা ফুলের 'র' মধু সেবন করুন।
আমরা দীর্ঘদিন যাবত সুন্দরবনের মধু নিয়ে কাজ করছি। মধু সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য, গবেষণা ও মধু সংগ্রহ করতে আমাদের পেইজে যোগাযোগ করুন।
অথবা কল করুন: ০১৯২০৭০১৫৩৪
সুন্দরবনের RAW মধু তে কেন ফেনা হয়?
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক Raw মধুতে সব সময়ই ঝাঁকি লাগলে ফেনা হতে দেখা যায় ও সম্পূর্ণ মধু সাদা রঙের হয়ে যেতে পারে। যা দেখে একজন সাধারণ মধু ক্রেতা, মধু খাঁটি হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করেন। কিন্তু এই সন্দেহ টি একেবারেই সঠিক নয়। নিচে তার Scientific ব্যাখ্যা দেওয়া হলঃ
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক Raw মধুতে অ্যাক্টিভ এনজাইম, প্রোটিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। এবং মধু একটি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় পদার্থ যাতে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ থাকে। আর গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ- কার্বন, অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের সমন্বয়ে গঠিত। এ জন্য সুন্দরবনের প্রাকৃতিক Raw মধুতে যেহেতু সব সময়ই ময়েশ্চারের পরিমাণ বেশি থাকে, অর্থাৎ মধুর ঘনত্ব খুবই কম হয় বা মধু পাতলা হয়। যার ফলে মধু একটু ঝাঁকি লাগলে বা পাকেজিং করার সময় মধুর মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে কার্বন ডাইঅক্সাইড তৈরি করে। এতে মধুর মধ্যে বায়ু বুদবুদ সৃষ্টি হয় এবং একই সাথে মধু ফেনা হয়ে সাদা হয়ে যায় ও পাত্রের ভেতরে গ্যাস হয়ে যায়, তাই প্ল্যাস্টিক এর বোতল কিছুটা ফুলে যেতে দেখা যায়। মধুতে ফেনা তৈরি হলে সেটাকে কিছুক্ষণ স্থিরভাবে একই যায়গায় রেখে দিলে আবার সেই ফেনা মধুতে পরিণত হবে। এতে মধুতে কোন প্রকার ক্ষতি বা সমস্যা হবে না।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Khulna
9411
Khulna, 9100
Baked Wd Love Home Made Food & Freshly Baked & Served By Tanjin Chowdhury...
240/4, Sher-E-Bangla Road
Khulna, 9100
#মধু, চুইঝাল, নারিকেল নাড়ু, খেজুরের গুড়, আম, সরিষার তেল, মাছ, কুমড়ো বড়ি ইত্যাদি!
Satkhira
Khulna, 9400
আল্লাহ্ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম । — আল কোরআন
Khulna
I don't say that, my cake is best. But one time you have to try this.Thank you all to support me