Brand Haze

আমরা যারা ই-কমার্স ব্যবসা করি বা করতে চাচ্ছি। তারা এ মার্কেটিং ফলো করবেন শুধু মাত্র যাদের 🌐 Website আছে তাদের জন্য।

এই স্ট্যাটেজি হলো ১ মাসের জন্য আপনি যত Long-time ⏳করবেন ভালো একটা ফলাফল পাবেন।

👉 স্টেপ ১: আপনি প্রথমে আপনার ব্যবসার সম্পর্কে মানুষের কাছে পরিচিত লাভ করাবেন। তার জন্য আপনাকে 📊 Brand awareness Ads দিতে হবে ৭ দিন। Brand awareness Facebook কাছে এমন ডাটা আছে যা আপনার ব্যবসার সম্পর্কে মনে রাখবে।

👉 স্টেপ ২: আপনি 🚦Traffic Ads Campaign চালাবেন ৭ দিন।

👉 স্টেপ ৩: 🚀Covertions Ads Campaign চালাবেন ৭ দিন।🚀 Conversation Ads হলো Sales Ads। আপনি Facebook কে 🕹️Command করতে পারবেন। Facebook সে অনুযায়ী কাজ করবে।

☑️ এ পর্যন্ত আপনি ২১ দিন মার্কেটিং করলেন আপনার কাছে ভালো একটা 🧑‍🦱🧑‍🦱অডিয়েন্স এর ডাটা আছে তা নিয়ে আপনাকে 🎯Re-marketing করতে হবে।

🎯Re-marketing এর জন্য ৬ দিন সময় দিতে হবে।
👉 ১। আপনার ওয়েবসাইটে যারা ViewCart করবে তাদেরকে নিয়ে Conversation Ads চালাবেন দুই দিন।
👉 ২। যারা Add To Cart করছে তাদেরকে নিয়ে Conversation Ads চালাবেন ২ দিন।

👉 ৩। যারা Checkout করছে তাদেরকে নিয়ে Conversation Ads চালান ২ দিন।

💥ইনশাআল্লাহ এটা ফলো করেন ১ মাস দেখবেন ভালো একটা রেজাল্ট আসবে।

📌 নোট:- এটা ফলো করার আগে আপনার🌐 Website এ Conversation API Setup করে নিতে হবে। আপনার page এ trust করার জন্য কিছু লাইক ফলোয়ার থাকতে হবে কেউ আবার পেজে 🛑বট লাইক ফলোয়ার নিয়েন না❌। আপনি 🎯Re-marketing করতে গেলে ভালো একটা রেজাল্ট আসবে না📝।

আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের পেইজে মেসেজ করতে পারেন, ইনশাআল্লাহ Brand Haze আপমাকে সর্বাত্মক সাহায্য করবে❤️❤️
ধন্যবাদ.

ব্যবসার বৃদ্ধিতে ওয়েবসাইটের গুরুত্ব।

যারা নতুন তাদের অনেকেই ওয়েবসাইটের গুরুত্ব এখনও বুঝে উঠতে পারেননি। আপনাদের জন্য আমরা একটা উদাহরণ দিতে চাই। ইচ্ছে আছে নিয়মিত লিখার।

এটা একটা ওয়েবসাইটের তথ্য। এখানে উদ্যোক্তা শুধুমাত্র ঘি বিক্রি করেন। ওয়েবসাইটের বয়স এক বছরের একটু বেশি। ধারণা অনুযায়ী ওয়েবসাইটটিতে মোট ইনভেস্ট করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা।

এই ইনভেস্টমেন্টের ফলাফল কেমন এবার সেটা দেখা যাক। স্ক্রিনশটে দেখতে পাচ্ছেন উনি ঘি সম্পর্কিত অনেকগুলো কিওয়ার্ডে বেশ ভালো পরিমাণ ভিজিটর পাচ্ছেন। স্ক্রিনশটে দেখানোর ডাটা অনুযায়ী উনি প্রত্যেক মাসে ৮০০ এর কাছাকাছি ভিজিটর পান উনার ওয়েবসাইটে। কিন্তু আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা বলে এই ওয়েবসাইটে প্রত্যেক মাসে ৩০০০ এর উপরে মানুষ আসে।

এখান থেকে যদি ২ শতাংশ মানুষকে উনি কাস্টমারে পরিণত করতে পারেন তাহলে মাস শেষে উনার বিক্রি ৬০ টি পণ্য। বাকি ৯৮% মানুষ তার পণ্য না কিনলেও এখান থেকে বড় একটি অংশ পরবর্তীতে ঘি কেনার পরিকল্পনা করলে এই ওয়েবসাইটের কথা মাথায় রাখবে। এখানে বিক্রি না হলেও একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি হয়ে যাবে।

এই ৩০০০ মানুষ প্রতিনিয়ত বাড়বে। ওয়েবসাইটের বয়স বাড়ার সাথে সাথে ৩ হাজার মানুষ একসময় ১০ হাজার হবে। এই দশ হাজার মানুষ পেতে উনাকে কিন্তু ইনভেস্ট করতে হয়েছে শুরুতে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা এবং বছরের বাকি সময় গুলোতে শুধুমাত্র নিয়মিত দেখভাল করতে হয়েছে ওয়েবসাইট টি।

এমন আরো অনেক বাংলাদেশী নতুন উদ্যোগতা আছেন যারা আরো বেশি বিক্রি করছে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য পেইজে ইনবক্স করুন❤️❤️
আপনার বিজনেস সংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্ন নিয়ে ফ্রি কনসালটেন্সির জন্য এখনই Brand Haze পেইজে যোগাযোগ করুন।
01600-956856
01886418001📞

মেটা (ফেসবুক) পিক্সেল ম্যাজিক: সঠিক পিক্সেল সেটআপে আপনার বিজনেস উন্নতির মূলমন্ত্র!
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কল্যানে আমরা এমন কিছু সুযোগ সুবিধা পেয়েছি সেগুলো সঠিকভাবে এক্সিকিউট করার মাধ্যমে বিজনেসকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করে আমরা এখন সহজেই ইউজার অ্যাকশন ট্র্যাক করতে পারছি।ইউজার অ্যাকশন এনালাইসিস করে আমাদের পক্ষে স্ট্রেটিজিক্যাল ডিসিশন নেয়াটা অধিকতর সহজ হয়েছে।বাংলাদেশ এর অধিকাংশ বিজেনেস ফেসবুক কেন্দ্রিক।ফেসবুকে যখন আমরা কোন ক্যাম্পেইন রান করতে যাই তখন যদি এই ইউজার অ্যাকশন রিলেটেড ডেটাগুলো ঠিকঠাকভাবে ব্যবহার করতে পারলে ক্যাম্পেইন এর সাকসেস পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায়।
ফেসবুক পিক্সেল এর মাধ্যমে আমরা ইউজার বিহেভিয়ার ডেটা গুলো সহজে কালেক্ট করতে পারি। ফেসবুক পিক্সেল হচ্ছে একধরনের কোড যা কিনা আমরা ওয়েবসাইটে প্লেস করে দিলে ইউজার এর বিভিন্ন ইভেন্ট ট্র্যাক করতে পারে। শুধু ওয়েবসাইট না অ্যাপের মধ্যেও আমরা এই পিক্সেল ব্যবহার করে ইউজারদের ডাটা সংগ্রহ করতে পারি।ধরুন একজন ইউজার আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে কী করছে (যেমন কোন পেইজে কতক্ষণ স্পেন্ড করল, কোন বাটনে ক্লিক করল, কোন প্রোডাক্ট Add to Card করল কিনা সবধনের তথ্য)সবকিছু আপনি ট্র্যাক করতে পারবেন।ইউজারদের অ্যাকটিভিটির ডেটা সংগ্রহ করে আপনি আপনার মতো করে অডিয়েন্স সেট করতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেক বিজনেস এর ওয়েবসাইট থাকার পরেও পিক্সেল সেটআপ এর ঝামেলাই যেতে চায় না। এইক্ষেত্রে আমি বলব এক্সপার্ট কারো সাথে পরামর্শ করে পিক্সেল সেটআপটা করে ফেলা শ্রেয়।
আসুন দেখে নেই কী কী সুবিধা আপনি পেতে যাচ্ছেন যদি পিক্সেল সেটাপ করে ফেললে।
ওয়েবসাইটে ইউজার অ্যাকটিভিটি সহজেই ট্র্যাক করতে পারছেন। ফলে আপনি সহজেই ইউজারের পেইন পয়েন্টগুলো মার্ক করে সেইগুলো ওভারকাম করার সুযোগ পাচ্ছেন।
কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করতে পারছেন যা কিনা আপনাকে সঠিক এবং পটেনশিয়াল কাস্টমারের কাছে রিচ করতে সাহায্য করছে।
রিটার্গেটিং ক্যাম্পেইন করতে পারছেন যা কিনা আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সেল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে রিটার্গেটিং ক্যাম্পেইন যদি আমরা ঠিকঠাকভাবে ইমপ্লেমেন্ট করতে পারি তাহলে ৭০% সম্ভাবনা বেড়ে যায় প্রোডাক্ট বা সার্ভিসটি সেল হওয়ার।
আপনার ওয়েবসাইট থেকে কী পরিমাণ কনভার্সন আপনি পাচ্ছেন সেই তথ্যও আপনি পেয়ে যাবেন পিক্সেল সেটআপ এর মাধ্যমে।
পিক্সেল ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার কনভার্সন কস্ট অনেকখানি কমিয়ে আনতে পারবেন।
তাহলে আর দেরি করছেন কেন? নিজ থেকে যদি না পারেন কোনো এক্সপার্ট এর সাথে কথা বলে এখনই সেট করে নিতে পারেন ফেসবুক পিক্সেল আর নিজের বিসনেজকে এগিয়ে নিয়ে যান আরেক ধাপ।

1998 সালে, 'Google' এর ফাউন্ডারা (Larry Page & Sergey Brin) ততকালীন টেক জায়েন্ট 'Yahoo' এর কাছে $1 Billion-এ Google-কে বিক্রি করতে চেয়েছিল।

কিন্তু 'Yahoo' বিষয়টি পাত্তা না দিয়ে, Overpriced বলে Google এর অফার উড়িয়ে দিয়েছিল।

ঠিক একইভাবে, 'Android' এর দেওয়া অফার ফিরিয়ে দিয়েছিল 'Nokia'

কিন্তু আজকে দেখেন, এক সময়ের মার্কেট কাপানো এই ২ জায়েন্ট কোম্পানি ছিটকে পড়েছে। কেনো জানেন ⁉

✅ কারন, তারা সময়ের সাথে নিজেদের আপডেট করেনি।

কি বুঝলেন⁉ সময়ের সাথে সাথে যদি আপনি আপনার ব্যবসাকে Update না করেন, তাহলে Yahoo, Nokia - এর মতো আপনিও হারিয়ে যাবেন গ্যারান্টি।

✅ ৩০ মিনিটের ফ্রী বিজনেস কনসালটেন্সি পেতে ট্যাপ করুন নিচের লিংকে অথবা কল করুন।

👉 m.me/brandhazeltd
👉 01600-956856

🕥 “পোস্টের টাইমিং” - বিশাল ইফেক্ট ফেলে এনগেজমেন্ট এবং রিচের উপর। যদিও এটা বিজনেস টু বিজনেস ভ্যারি করে।

তবে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সাধারণত তিনটি সময়ে পোস্ট করলে বেশি এনগেজমেন্ট পাওয়া যায়।

👉 ১। সকাল ৮-৯ টার ভিতরে পোস্ট করলে বেশি এনগেজমেন্ট পাওয়া যায়। কারণ, এই সময়ে বেশির ভাগ মানুষ অফিসে যেতে যেতে বা কাজ শুরু করার আগে তাদের ফিড চেক করে থাকে।

👉 ২। দুপুর ১-৩ টার ভিতরে পোস্ট করলেও ভালো এনগেজমেন্ট পাওয়া যায়। কারণ, এই সময়টাতে মানুষ লাঞ্চ ব্রেকে থাকে এবং খাওয়ার আগে-পরে তাদের ফিড স্ক্রোল করে থাকে।

👉 ৩। রাত ৭-১০ টা ফেসবুকে পোস্ট করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। কারণ, এই সময়ে মানুষ সারাদিনের কাজ শেষ করে ফ্রী হয় এবং বেশি এনগেজড থাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে।

তাই, এখন থেকে ইচ্ছামত সময়ে পোস্ট না করে উপরে উল্লেখিত সময়গুলোতে নিয়মিত পোস্ট করার ট্রাই করুন। দেখবেন আপনার পোস্টের এনগেজমেন্ট তো বাড়ছেই সাথে পেজের রিচও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ।

✍️ নোটঃ এই পোস্টে, ইন-জেনারেল একটা ধারণা দিয়েছি। যেটা ৯৫% ক্ষেত্রেই কাজ করে।

🎀বিজনেসে ব্র্যান্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ।🎀

আমি কোন কিছু আলোচনার সময়, আমাদের চারপাশের জিনিসগুলোর উদাহরণ দিতে পছন্দ করি।চলুন দেখি আজকে এমন কোন উদাহরণ পাই কি না।

ব্র্যান্ড হলো কোন নাম,মার্কা, ছবি,লোগো বা অন্য কোন ফিচার যা কোন বিক্রেতার পণ্য বা সেবাকে,অন্য কোন বিক্রেতার পণ্য বা সেবা থেকে আলাদা করে তুলে ধরে।

বাজারে টিকে থাকার জন্য ব্র্যান্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ।চলুন এমন কিছু দৈনন্দিন ঘটনা থেকে ব্র্যান্ডের গুরুত্ব সম্পর্কে ভালো করে জেনে নেই।

দেখুন আমরা অনেকেই দোকানে গিয়ে বলি--
একটা হারপিক দিন তো।খুব কমই বলি একটা টয়লেট ক্লিনার দিন।
এখানে হারপিক হল একটি ব্র্যান্ড,আর টয়লেট ক্লিনার একটি পণ্য।
কিন্তু হারপিক তাদের ব্র্যান্ডের,ব্র্যান্ডিং এমন ভাবে করেছে যে আমাদের মাথায় গেঁথে গেছে হারপিক মানেই টয়লেট ক্লিনার।

আবার দেখুন আমরা দোকানে গিয়ে অনেকেই বলি--
Pampers দেন তো।খুব কম জনই বলি বেবি ডায়াপার দেন।

আসলে Pampers একটা কোম্পানির নাম,আর পণ্য টি হল বেবি ডায়াপার।

আমরা অনেকেই দোকানে গিয়ে বলি হুইল পাউডার দিন তো।খুব কম ই বলি গুঁড়া সাবান দেন।কিন্তু বাজারে কিন্তু অন্যান্য ব্র্যান্ডের গুঁড়া সাবান রয়েছে।
কিন্তু হুইল কোম্পানি তাদের ব্র্যান্ডের ব্র্যান্ডিং এমন ভাবে করেছে যে,এখন গুঁড়া সাবান মানেই হুইল পাউডার বা হুইল কোম্পানি তা সবার মনে গেঁথে গেছে।

তাই ব্র্যান্ডের ব্র্যান্ডিং খুব ই গুরুত্বপূর্ণ। তবে ই-কমার্সে পারসোনাল ব্র্যান্ডিং খুবই জরুরি।
পারসোনাল ব্র্যান্ডিং এর সাথে নিজের পণ্যের ব্র্যান্ডের ব্র্যান্ডিং সহজেই হয়ে যায়।

আর আপনাদের জন্য এই মহাযজ্ঞ একজায়গায় নিয়ে এসেছে Brand Haze, যেকোনো ধরনের সমস্যা নিয়ে ফ্রী কনসালটেন্সি পেতে যোগাযোগ করুন।

দেখি কে কে বলতে পারেন!!!
কমেন্টে জানান🤗

নতুন উদ্দীপনায় শুরু হোক নতুন বছর❤️
Happy New Year 2024🌃

অনলাইনে হাজারো শপের মাঝে-
কাস্টমার আপনার প্রোডাক্টই কেন কিনবে?
দরকার হলে আপনাকেই কেন খুঁজে বের করবে?

* প্রডাক্টের বা সার্ভিসের কন্টেন্ট ডিজাইন ভালো হতে হবে।
* ভালো মানের ওয়েবসাইট থাকতে হবে, এতে কাস্টমার সহজেই ভরসা করতে পারবে।
* কাস্টমারের সাথে আন্তরিক সম্পর্ক যোগাযোগ থাকতে হবে।
* আপনার প্রতি কাস্টমারের ট্রাস্ট বিল্ড করতে হবে। (আপনি নিশ্চিন্তে নিতে পারেন, এটা কথা কাজে প্রমান করতে হবে)

ফ্রী কনসালটেন্সি পেতে Brand Haze এর সাথে থাকুন

মাত্র ৮টি পদক্ষেপে নিজের প্রোডাক্ট বা ব্যবসাকে ব্রান্ড করতে চান?

ব্যবসাকে ব্রান্ড করতে পারলে অনেক বেশি লাভ:
১. বিক্রি বাড়ে অনেক বেশি
২. প্রোডাক্টের চাহিদা বাড়ে অনেক বেশি
৩. প্রোডাক্টের যুগোপযোগী দাম সেট করা যায়
৪. কাস্টমাররা কিনতে পেরে স্বস্তি ও সৌভাগ্য ফিল করে
৫. সুনামের সাথে সাথে ব্যবসাও বাড়ে, নতুন নতুন ব্রাঞ্চ খোলা যায়

কি কি লাগে ব্রান্ড করতে?
১. ব্রান্ডের পরিচয়: ইউনিক লোগো, প্রফেশনাল ডিজাইন।
২. প্রফেশনাল ফেসবুক পেইজ।
৩. আকর্ষণীয় রেসপন্সিভ ওয়েবসাইট।
৪. উন্নত কন্টেন্ট: পোস্ট, সুন্দর ছবি, আকর্ষণীয় ভিডিও।
৫. দক্ষ প্রফেশনাল অপারেটর, ভালো ব্যবহার, ভালো সার্ভিস
৬. প্রপার মার্কেটিং প্ল্যান (ফেসবুক/ইউটিউব/গুগল/অফলাইন)
৮. সঠিক পরামর্শ ও গাইডলাইন
৬. পুজি , পরিশ্রম এবং আত্মবিশ্বাস

নতুন বছর আসছে, আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান। আপনাদের নিজেদের স্বপ্নকে জনপ্রিয় করতে, ব্রান্ড করতে, এখনই শুরু করার দারুন সময়। Brand Haze আছে আপনাদের পাশে ছায়ার মতো সবসময়।