Era Moni
Nearby media companies
Dhaka
Riyadh
manikganj
1000
Dhaka
West Dasora
Rupsha
Manikganj
Manikganj
Dhaka
দমে দমে পাই যারে তারে তো খুজিনা,ভালোবাসি তোমারে আর কিছু বুঝিনা
তুমি পাশে আছো বলে, হয়তো আমার চলার পথ অনেক সহজ লাগে, তুমি পাশে না থাকলে, আমার চলার পথ গুলো হয়তো অনেক কঠিন হয়ে যেত,
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা
সহানুভূতি নয়
ধৈর্য চাই
পরিবারকে আগে ভালবাসতে শেখো,তবেই বাকি পৃথিবীর লোকেরা তোমায় ভালবাসবে..❣️
কিছু মানুষ থাকে,
যে কোন জায়গায়,যুক্তি দার করিয়ে দিবে,বিষয়টা কিছুটা এমন,যে তোমার জন্য একটা লোক মারা গেলো,যুক্তিবাদী তখনও বলবে ওর মরার সময় হইছে, মরছে আমার কিছু করার নাই
চরিত্র আর আয়না দুটোকেই পরিস্কার রাখুন🌿 নিজেকে এমনিতেই সুন্দর দেখাবে.❤️🥀
একজন অশিক্ষিত লোক আঠারোতে বিয়ে করে, উনিশে বাবা হয়, চল্লিশে দাদা হয়, ষাটে হয় পরদাদা, আশি পর্যন্ত গেলে মহাদাদাও হয়ে যেতে পারে
আর শিক্ষিত লোক আজকাল বিয়েই করে পয়ত্রিশে, বাপ হয় চল্লিশে, আর তার পোলাপান যখন স্কুলে ঢোকে তখন হঠাৎ একদিন ফট করে হৃদরোগে মারা যায়
এত শিক্ষিত হয়ে লাভটা কি?😒
কাউকে মুগ্ধ করার মতো প্রতিভা আমার নেই!
আমি আমার মতো কারো প্রত্যাশার মতো নই!
কারো কাছে কোন কিছু আশা করিনা,কিন্তু তোমার অবহেলা ভীষণ কষ্ট দেয়,
আন্তরিকতা মন থেকে তৈরী হয়,
জোর করে নয়,
সবাই ভালোবাসা সবাই জন্যে,নয়,
কিছু মানুষের ভালোবাসা তার নিজের কিছু আপন মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, বাহির মানুষের সাথে যতোই আপন্তের সম্পক হক না কেন,বাহিরের মানুষ বাহিরের মানুষেই থেকে যায়
প্রকৃত স্বামী তো সেই,
যে বউয়ের কষ্ট দেখে, নিজেও কষ্ট পায়
একটা মানুষের মন মানুষীকতা কতটা নিচু হলে এমন করতে পারে,
বিয়েতে খালা, ফুফু, চাচা, মামা, দুলাভাই এরা আসে শুধু রাগ করার জন্য। 😏
দুনিয়ার সব চেয়ে বড় আদালত
হল
বিবেক
আজকের নতুন সদস্য
বাম্পার ফলন
2022 & 2023
কেউ কি কখনো চিন্তা করেছিল, আমার ছোট্ট বেলকুনি বাগানে এতো সুন্দর শাক হবে,রিজিকের মালিক রাজ্জাক, আলহামদুলিল্লাহ
সাদা সাদা কালা কালা
মাছের মেলায় গিয়ে অল্প কিছু মাছ এনেছিলাম💝
সেই দুনিয়ার মানুষ তো আর এই দুনিয়ার নাই,
মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোজাই
তুমি যতই ভালো হও না কেন, যদি তুমি ভুল জায়গায় থাকো, তাহলে তুমি মূল্যহীন 🙂
Anira international Ltd, mobile company,overview
কতোটা ভালো লাগে দেখলে, যারা আমার মতো সখ করে গাছ লাগায় তারাই বুঝবে
প্রথম এক বছর কোন গাছ হওয়াতে পারিনি, আলহামদুলিল্লাহ, এখন যে কোনো গাছ লাগালেই হয়,
আমার ছোট্ট বেলকুনি বাগান,এক নজরে দেখে নাও,না দেখলে মিস ❤️
Delwar Hossain
আপনি যদি এই পোস্টটি দেখে থাকেন, তার মানে আমার পোস্ট আপনার নিউজফিডে যায়। জানতে পারি কোথায় থেকে আপনি দেখছেন এই পোস্ট?
চাকরির বেতনের টাকাটা যখন আমার স্বামী আসিফের হাতে তুলে দিলাম, সে টাকাটা গুণে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
- “তুমি তো ৩০ হাজার টাকা বেতন পাও, এখানে তো দেখছি মাত্র ১০ হাজার টাকা!”
আমি বললাম- ১০ হাজার তোমাকে দিলাম, ১০ হাজার নিজের কাছে রাখলাম আর বাকি ১০ হাজার আমার বাবা-মায়ের জন্য।
আসিফ অবাক হয়ে বললো,
- “তোমার বাবা-মায়ের জন্য মানে! মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে মানে মেয়ের উপর তাদের দায়িত্ব শেষ! আর স্বামীর বাড়ি পা রেখেছো মানে তোমারও তাদের উপর দায়িত্ব শেষ! আলাদা করে উনাদের প্রতিমাসে তোমার টাকা দিতে হবে না। দাও বাকি টাকাটা দাও!”
আমি বাবা-মায়ের জন্য যে টাকাটা আলাদা করে রেখেছিলাম, সেই টাকাটাও আসিফের হাতে তুলে দিলাম। আসিফ টাকাটা গুণে বললো
- “তোমার নিজের জন্য টাকা রাখতে হবে কেন? তোমার যা লাগে সবই তো আমি দিই!”
আসিফের কথার ধরণ দেখে বুঝতে পেরেছিলাম কি বুঝাতে চেয়েছে। আমি আমার জন্য রাখা টাকাটাও চুপচাপ তার হাতে দিয়ে দিলাম…
শ্বাশুড়িও কিছুটা তার ছেলে আসিফের মতোই। একদিন মার্কেট থেকে একই রঙের দুইটা শাড়ি এনে শ্বাশুড়িকে দেওয়ার পর শ্বাশুড়ি বললো,
- “বউমা, একই রঙের দুইটা শাড়ি এসেছো কেন? দুইটা দুই রকম আনতে?”
আমি বলেছিলাম- একটা আপনার জন্য, একটা আমার মায়ের জন্য।
সেদিন শ্বাশুড়ি বির'ক্ত হয়ে বলেছিল
- “তোমার আহ্লাদ দেখে বাঁচি না। মেয়ে মানুষের বিয়ের পর স্বামীর বাড়িই সব। এতো বাপের বাড়ির কথা চিন্তা করলে হবে?”
মাথা নিচু করে বলেছিলাম- ঠিক আছে, আর বাপের বাড়ির কথা চিন্তা করবো না!
পরদিন সকালে অফিস যাওয়ার সময় আসিফকে বললাম,
- আমাকে ভাড়া বাবদ ২০০ টাকা দিও। আর শোনো, বাসায় ফেরার সময় আমার জন্য নতুন দুই সেট ব্রা*-পেন্টি* নিয়ে এসো, আর হ্যাঁ ফার্মেসি থেকে এক প্যাকেট প্যাডও। ব্রা* আনার সময় ভুল সাইজ এনো না কিন্তু! যদি আনো, তাহলে তোমারই আবার সেটা চেঞ্জ করে আনতে হবে।
কথার ধাক্কাটা হয়তো আসিফ নিতে পারেনি। তাই বোবা হয়ে গেলো! আমি মানিব্যাগ থেকে ২০০ টাকা নিয়ে অফিস চলে গেলাম…
অফিস থেকে ফেরার পর শ্বাশুড়ি একটা শাল দেখিয়ে বললো,
- “এটা রিনা (আমার ননদ) আমার জন্য কিনে পাঠিয়েছে। কেমন হয়েছে বউ মা?”
কিছুটা অবাক হয়ে বললাম
- রিনার তো বিয়ে হয়েছে। সে শ্বাশুড়ির জন্য শাল না কিনে কোন আক্কেলে আপনার জন্য কিনেছে বুঝলাম না! বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িই মেয়েদের নিজের বাড়ি! জানি না রিনার এতো আহ্লাদ কেন? যা হোক, শালটা আমি নিয়ে গেলাম। পরে সময় মতো রিনার কাছে পাঠিয়ে দিবো! একথা বলে শ্বাশুড়ির গা থেকে শালটা খুলে নিজ রুমে চলে আসলাম…
কিছুক্ষণ পর আসিফ বাসায় ফিরলে তাকে জিজ্ঞেস করলাম,
- আমার জিনিস এনেছো?
আসিফ মুখ ভোঁতা করে বললো- “না, আনিনি!”
কিছুটা রেগে বললাম,
- আনো নি কেন? আমার পেট ব্য'থা শুরু হয়েছে। একটু পর যখন পি'রিয়'ড শুরু হবে, তখন বিদেশ থেকে আনা এই দামী কম্বলে র'ক্তের দাগ লেগে গেলে সেটা কি ভালো লাগবে? আমার কথা শুনে আসিফ তাড়াতাড়ি রুম থেকে বের হয়ে গেলো…
কিছুক্ষণ পর এক প্যাকেট প্যাড এনে আমার হাতে দেওয়ার পর আমি বললাম
- বাকী জিনিস কোথায়?
আসিফ মাথা নিচু করে ১০ হাজার টাকা হাতে দিয়ে বললো
- “আজ থেকে তোমার জিনিস তুমিই কিনো। মেয়েদের সব জিনিস পুরুষ কিনতে পারে না!”
পরদিন বাবা বাসায় এসে আমার স্বামী-শ্বাশুড়ির সামনে আমাকে বললো,
- “মা, আমার বয়স হয়েছে। কখন কি হয় বলা যায় না। তুই তোর প্রাপ্য সম্পত্তিগুলো বুঝে নে।”
বাবার দিকে তাকিয়ে বললাম,
- কিসের সম্পত্তি বাবা? তুমি জানো না, মেয়েরা বিয়ের পরে পর হয়ে যায়? তুমি যেদিন আমায় বিয়ে দিয়েছো, সেদিনের পর থেকেই আমার প্রতি তোমার দায়িত্ব শেষ! আর আমি যখন শ্বশুরবাড়িতে পা রেখেছি, তখনই তোমার প্রতি আমার দায়িত্ব শেষ! আমার স্বামী-শ্বাশুড়ি আমাকে সেটাই শিখিয়েছে!
বাবা অবাক হয়ে বললো,
- “মা, এসব তুই কি বলছিস?”
আমি বললাম- ঠিক বলেছি বাবা, আমার কিছুই লাগবে না।
আসিফ আমতা আমতা করে আমাকে বললো,
- “তুমি আমাদের ভুল বুঝছো, বিষয়টা এমন না!”
শান্ত গলায় আসিফকে বললাম,
- তুমিই বলো বিষয়টা কেমন? আমার কি ইচ্ছে হতে পারে না, যে মানুষটা আমাকে এতো বড় করলো, পড়াশোনা শিখিয়ে যোগ্য পাত্রের সাথে বিয়েও দিলো, তার জন্য কিছু করতে? আজ আমি চাকরি করছি সবটা তো উনার জন্যই। উনি তো চাইলেই পারতেন উনার মেয়েকে পড়াশোনা না করাতে। আমার বিয়ে হয়ে গেছে বলে উনার প্রতি আমার সব দায়িত্ব শেষ হয়ে যাবে? মেয়ে বিয়ে দিলেই যদি বাবা-মায়ের দায়িত্ব শেষ হয়ে যেতো, তাহলে আমার বাবা এখানে আসতো না আমার প্রাপ্য আমাকে বুঝিয়ে দিতে।
আসিফ আর কোন কথা না বলে মাথা নিচু করে রইলো…
আমি তখন শ্বাশুড়িকে বললাম,
- এক মাকে ছেড়ে আরেক মায়ের কাছে এসেছি। আমার দুই-দুইটা মা! যে মেয়ের দুই-দুইটা মা, সে তো একটু আহ্লাদি হবেই। আমি এক মায়ের জন্য কিছু কিনবো, আরেক মায়ের জন্য কিনবো না, সেটা কিভাবে হয় মা, আপনিই বলুন?
শ্বাশুড়ি মাথা নিচু করে কাঁদতে লাগলো…
আসিফ আমার হাত ধরে বললো,
- “তুমি তোমার সম্পত্তি নাও কিংবা না নাও, এতে আমার বিন্দু পরিমাণ আপত্তি নেই। কিন্তু তুমি আমাকে কখনো ছেড়ে যেও না। আমি চাই তোমার সাথে থেকে হলেও আমার নিচঁ মন-মানসিকতার পরিবর্তন হোক।”
বাবা আমাদের এসব কথা শুনে অবাক হয়ে বললো- “মা রে, আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না!”
হেসে বললাম- তেমন কিছু না বাবা। একটু সম'স্যা হয়েছিল, তোমার সামনেই সেটা সমাধান হয়ে গেলো।
শ্বাশুড়ির কাছে গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে বললাম
- আহারে সোনা, শালটা নিয়ে গেছি বলে কা'ন্না করতে হবে না?
শ্বাশুড়ি আমার কান টেনে বললো,
- “ফা'জিল মেয়ে, মায়ের সাথে ঢং করা হচ্ছে? শালের জন্য না, আমি আমার করা ভুলের জন্য, আর এক মেয়েকে বিয়ে দিয়ে আরেকটা মেয়ে পেয়েছি, সেই খুশিতে কান্না করছি।”
মানুষ কখনো ভুলের উর্ধ্বে নয়। সংসার জীবনে এমন স'মস্যা হতেই পারে। আপনার প্রতিবাদের কৌশলটা শুধু একটু অন্য রকম হোক…
-প্রতিবাদের কৌশল হোক অন্য রকম
Copyright
©️
😭😭😭
অফিস শেষে বাসায় এসে শুয়ে আছি। হঠাৎ বিশাল এক ঝাকুনি অনুভব করলাম । ভাবলাম হয়তো কেউ খাট নাড়াচড়া করেছে।
পরপরই বন্ধু ফোন দিয়ে বলল যে, ভূমিকম্প হয়েছে।
আমি ফেসবুকে ঢুকলাম ভূমি কম্প্রেস খবর দেখার জন্য । facebook ওপেন করা মাত্রই দেখলাম যে, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী আর আমাদের মাঝে নেই।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
এটা কি আসলেই ভূমিকম্প ছিল, নাকি আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য কোন বার্তা ছিল। হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে মাফ করে দিন এবং সঠিক বুজ দান করুন।
আমিন!
মানুষের প্রকৃত সৌন্দর্য তার মুখের কথায়, তার চেহারায় নয়,মুখের কথা যদি কু'ৎ'সি'ত হয়ে যায়,তাহলে ভালো মানুষকে-ও খা'রা'প মনে হয়!!
এরা নতুন সদস্য,প্রথম বার ফুল ফুটেছে,
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Manikganj
Dhaka
Manikganj, 1800
ভূত এফএম ০০৯ এ প্রচারিত নানারকম রোমাঞ্চকর, অলৌকিক, অতিপ্রাকৃতিক ও রক্ত হিম করা ভয়ানক সব ভৌতিক ঘটনা নিয়মিত শুনতে আমাদের পেজ টি ফলো করুন সর্বদা আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন। আমাদের ভিডিওগ...
Manikgonj
Manikganj, 1810
Assalamu-Oylaikum Fnds,This is Rasel&Runa,Welcome to my page, Follow & support my page💖❤️
Manikganj
welcome my new page sk jihad blog,,valo valo content pete follow and support korun..Thanks