It's kholilur
Http://কাইল্লা.ম্যাম
Count.me.in.10.second.time.back.follow
°
কত বছর বয়সে 2024 ছুঁতে যাচ্ছো?🙂
°
অনেক সুন্দর একটি পেজ,সবাই ফলো করে সাথে থাকুন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
_বাড়ি ফাঁকা থাকলে কি করো ?👀🌚
°°
তোমার টা ধরার অনেক শখ ছিলো 🥹👋
°°
পিরিয়ডের র'ক্তে মাখামাখি ছোঁয়ার সাদা পায়জামা। তলপেটে হালকা ব্যাথা এবং পায়জামা কিছুটা ভেজা অনুভব করতেই বিয়ে বাড়ির এক কোণে গিয়ে একটু সাইডে সবার আঁড়ালে দাঁড়িয়ে আছে ছোঁয়া যাতে কেউ এই অপ্রস্তুত অবস্থায় ওকে না দেখে। পুরো বিয়ে বাড়ি জমজমাট। কি করবে বুঝতে পারছেনা ছোঁয়া। অন্যদিকে সব বন্ধু বান্ধব ছোঁয়াকে খুঁজতে খুঁজতে হয়রান। আজ ছোঁয়ার বেস্টফ্রেন্ড সাহারার বিয়ে। ছোঁয়া সব বন্ধুদের সাথেই ছিলো হঠাৎ এমন বিব্রতকর পরিস্থিতি অনুভব করে সবার আঁড়ালে লুকালো কারণ ছোঁয়া সাদা পায়জামা পরিধান করেছে এবং সে জানে সাদা পায়জামায় খুব স্পষ্ট ভাবে সব ফুটে উঠবে। ছোঁয়া একবার ভাবলো ওর বান্ধবীদের কল করে ডাকবে কিন্তু আজ সবাই ফোন সাইলেন্ট করে রেখেছে যাতে তাদের আনন্দে কেউ ডিস্টার্ব করতে না পারে আর এই কারণেই ছোঁয়া চেয়েও কল দিতে পারছেনা। আর ওর বন্ধুরাও একই চিন্তা থেকে ওকে কল করেনি। প্রায়ই অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর ছোঁয়া বেশ বিরক্ত হয়ে নিজের কপাল নিজেই থা'প্রা'চ্ছে। বিয়ে বাড়ির হৈ হুল্লোড় শুনে ছোঁয়া বুঝতে পারলো বরযাত্রি চলে এসেছে। রা'গে দুঃখে ছোঁয়া প্রায়ই কেঁদে ফেলে। ছোঁয়া আর না পেরে কল দেয় ওর সব বন্ধু বান্ধবীদের কিন্তু কল রিসিভ করেনি কেউ কারণ সবার ফোন সাইলেন্ট আর হাতে ফোন কেউ রাখেনি ছেলে ফ্রেন্ডদের ফোনও মেয়ে ফ্রেন্ড’দের ব্যাগে।
বিয়ে পরানোও শেষ। ছোঁয়া সব লক্ষ করছে আড়াল থেকে। বিয়ে বাড়িতে প্রচুর শব্দ থাকাই ওর গলার স্বর কারো কর্ণকুহরে পৌঁছায় না। এবার ছোঁয়া সত্যি সত্যিই কেঁদে দিলো। এতো কষ্ট করে বাসা থেকে বালা দুটো চু'রি করে এনেছে অথচ যে বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য এতো পরিশ্রম সেই বিয়েই কিনা সে এটেন্ড করতে পারলোনা। ছোঁয়ার পেটের ব্যাথাও তিব্র হচ্ছে।
"ছোঁয়া তুই এখানে?"
হঠাৎ পরিচিত কণ্ঠস্বর শুনে ছোঁয়া ভীষণ রকম ভয় পেয়ে যায়। এটা যে ওর জেটাতো ভাই শুভ্রর কন্ঠ। শুভ্র যদি ওর হাতে এই বালা দেখে তবে এখনই ছিঁনিয়ে নিয়ে নিবে। তাই ছোঁয়া হাত থেকে বালা গুলো খুলে ব্যাগে ভরে নিয়ে তারপর ধীরে ধীরে শুভ্রর দিকে তাকায়। শুভ্র কঠিন কন্ঠে বলে "বালা গুলো আগেই দেখেছি আমি, এতো ঢং করে লুকাতে হবেনা আর। আমার ভবিষ্যৎ বউয়ের বালা চু'রি করে পরতে তোর লজ্জা লাগেনা?" ছোঁয়া মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে আর ভাবছে শুভ্র এখানে কি করছে। আর মনে মনে বলে "হুহঁ তোমার ভবিষ্যত বউ তো আমিই হবো।" ছোঁয়ার ভাবনায় ছেদ পরে শুভ্রর চেঁচানিতে। শুভ্র চেঁচিয়ে বলে "এখানে কি করছিস তুই?"
"আমার বান্ধবী সাহারার বিয়ে আজ। তাই সব বন্ধুদের সাথে এসেছি।"
"তাহলে একা একা এই কোণায় এসে মুক্তির মতো দাঁড়িয়ে আছিস কেনো?"
"এমনি।"
আমতা আমতা করে বলে ছোঁয়া। ছোঁয়ার মুখ দেখে শুভ্রর মনে হচ্ছে ছোঁয়া কিছু একটা লুকাচ্ছে তাই শুভ্র চোখ রাঙ্গিয়ে বলে "দেখ ছোঁয়া এখানে বন্ধুর বিয়ের বরযাত্রি হয়ে এসেছি, আমি কোনো ঝামেলা করতে চাইনা তাই চুপচাপ বল কি হয়েছে। কি করছিস একা একা সবার আঁড়ালে?"
ছোঁয়া এবার চুপসে যায় একদম। কি বলবে বুঝতে পারছেনা। শুভ্রকে দেখলেই ছোঁয়ার হার্টবিট দ্বিগুণ বেড়ে যায়। ছোঁয়া আর কোনো পথ খোলা না পেয়ে শুভ্র কে বলে "ভাইয়া তোমার জ্যাকেট টা আমায় ধার দিবা আজকের জন্য? প্রমিজ করছি সুন্দর করে ধুইয়ে শুকিয়ে আয়রন করে ফেরত দিয়ে দিবো আবার।"
শুভ্র হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আর বুঝার চেষ্টা করতেছে কি হয়েছে ছোঁয়ার। তারপর আর কিছু না ভেবেই শুভ্র নিজের জ্যাকেট টা খুলে ছোঁয়ার হাতে ধরিয়ে দিয়ে চলে যায় সেখান থেকে। শুভ্র হয়তো কিছুটা আঁচ করতে পেরেছে কিন্তু ছোঁয়ার অস্বস্তি হবে ভেবে ওকে কিছু বুঝতে না দিয়ে চলে যায় সেখান থেকে।
শুভ্র চলে গেলে ছোঁয়া জ্যাকেট টা কোমরে বেঁধে নেয় শক্ত করে তারপর খুব ধীর পায়ে হেঁটে গাড়ির কাছে যেতেই দেখে সব বন্ধুবান্ধব গাড়ির কাছে দাঁড়িয়ে ছোঁয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। ছোঁয়াকে দেখতেই সবাই চেঁ'তে গিয়ে অনেক কথা শুনাই ওকে। ছোঁয়া কিছু না বলে মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে সবার দেওয়া বকা গিলতেছে। তারপর এক বান্ধবী নিহা কে ইশারা করে বলে সমস্যার কথা, নিহা সব বুঝে বন্ধুদের বলে "সাহারার বিদায়ের সময় হয়ে এসেছে সবাই ওর কাছে যাও।"
সবাই চলে গেলেও মেয়ে বান্ধবীরা থেকে যায়। বান্ধবী রা সবাই আবারও বকে ওকে ওর সমস্যার কথা ওদের কাউকে না বলার জন্য। আর জ্যাকেটটা কোথায় পেয়েছে তাও জানতে চাই ওরা। ছোঁয়া একটু লজ্জা পেয়ে সবাইকে বলে সবটা। তারপর সবাই এই বিষয়টা নিয়ে অনেক হাসি তামাসাও করে। সবাই-ই জানে ছোঁয়া শুভ্রর বউ হতে চাই খুব করে আর কোন লোভে এতো বউ হওয়ার ইচ্ছে সেটাও জানে।
ছোঁয়া সবাইকে বিদায় দিয়ে একা বাসার দিকে রওনা দেয়। সাথে ড্রাইভার এনেছিলো বলে ছোঁয়াকে আর ড্রাইভ করতে হয়নি কষ্ট করে।
*******
মির্জা বাড়ির আলিশান ড্রয়িংরুমে আজ সভা বসেছে। সবাই উপস্থিত আছে শুধু ছোঁয়া আর শুভ্র ছাড়া। বিকাল ৫টা। ছোঁয়ার জন্যই আজ সবাই একসাথে জড়ো হয়েছে। ছোঁয়ার বাবারা চার ভাই। শুভ্রর বাবা সবার বড়, ছোঁয়ার বাবা মেজু আর বাকি দু'জন তাদের ছোট। ছোঁয়ারা অনেক কাজিন হলেও চার ভাইয়ের মাঝে শুধু একটাই ছেলে সন্তান শুভ্র আর দুই ভাইয়ের সব মেয়ে। ছোঁয়ার ছোট চাচার ঘরে কোনো সন্তান নেই। অনেক চেষ্টা করেও একটা সন্তান জন্ম দিতে পারেননি এই দম্পতি। ছোঁয়ার ছোট চাচি তাই ছোঁয়াকে নিজের মেয়ের মতো স্নেহ করেন। ছোঁয়াও ছোট চাচির সাথে বেশ ভাব জমায়। ছোঁয়ার দাদা গত হয়েছে অনেক বছর আগে, প্রায়ই ওর ছোট চাচার বিয়ের আগে কিন্তু ওর দাদি আনজুমা খাতুন এখনো জীবিত আছেন। আনজুমা খাতুন খুব ক্ষো'ভ নিয়ে বসে অপেক্ষা করছেন ছোঁয়ার জন্য।
পা টিপে টিপে ঘরের সদর দরজায় পা রাখতেই সবাইকে ড্রয়িংরুমের সোফায় জড়ো হয়ে বসে থাকতে দেখে ভয়ে শুকনো ঢুক গিললো ছোঁয়া। এই অবস্থায় সবার সামনে দিয়ে ঘরে ঢুকবে কিভাবে ভাবছে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে। তখনই ছোঁয়ার বড় আব্বু মোঃ বেলাল মির্জা ছোঁয়াকে দেখে রাগী কন্ঠে বলে উঠে "এইতো আসছে আমাদের মহারানী, আমার একমাত্র ছেলের বউ হওয়ার স্বপ্ন দেখা রাজকুমারী।"
বেলাল মির্জার কথায় সবাই সদর দরজায় দৃষ্টি দিতেই ছোঁয়াকে দেখতে পাই। ছোঁয়ার মা সেলিনা পারভীন মুখ শুকনো করে অপরাধীর মতো দাঁড়িয়ে আছেন সোফার পাশে। ছোঁয়ার পেঁছন পেঁছন শুভ্রও আসে। কারণ শুভ্র জানে আজকে আবারো বাড়িতে মহাকান্ড ঘটবে। শুভ্রর বাবা মোটেও পছন্দ করেনা ছোঁয়াকে যার কারণ ঘরের সব ছোট সদস্যদের অজানা কিন্তু বড় রা সবাই-ই জানে। ছোঁয়ার ভীষণ মন খারাপ হয় যখন বাড়ির অন্য ছোট সদস্যদের বেলাল মির্জা খুব আদর করেন তখন।
ছেলেকে দেখে বেলাল মির্জা আবারো বললেন "বাহ্ হবু বর বধুর দেখি একসাথেই প্রবেশ ঘটলো। তা একসাথে কোথায় যাওয়া হয়েছে মির্জা বাড়ির খানদানি বালা দুটো চু'রি করে?"
শুভ্র বাবার কথায় পাত্তা না দিয়ে ছোঁয়াকে বললো "রুমে যা তুই, ফ্রেশ হয়ে আয়। তারপর সবার সব প্রশ্নের উত্তর তুই নিজেই দিবি। এবার সত্যি সত্যি তোর একটা শাস্তি হওয়া খুব জরুরি। বারংবার তুই একই ভুল করিস। সামনে পরিক্ষা সেই খেয়াল তোর মোটেও নেই।"
ছোঁয়ার ভীষণ মন খারাপ হলো। বড় ভাইয়ের মতোই শাসন করে শুভ্র সবসময়ই ওকে। বুকের ভেতর একরাশ কষ্ট লুকিয়ে ছোঁয়া নিজের রুমের দিকে পা বাড়ালো। এতোদিনে ছোঁয়া বেশ বুঝতে পেরেছে এই ঘরের হাতে গোনা কয়েকজন লোক ছাড়া বাকি সবাই ওকে অপছন্দ করে। কিন্তু দিনশেষে ওর মায়ের একটু অতিরিক্ত আদরে সব মন খারাপ পালিয়ে যায় ছোঁয়ার। ছোঁয়া ফ্রেশ হতে যেতেই শুভ্রর মা নাজমা বেগম ওকে জিজ্ঞেস "শুভ্র তোর জ্যাকেট ছোঁয়ার কোমরে কেনো?"
শুভ্র এবার বেশ বিরক্ত হলো মায়ের প্রতি। একটা মেয়ে হয়েও কিভাবে সবার সামনে ওর মা এমন প্রশ্ন করতে পারলো? যদিও শুভ্র জানে ওর মা ছোঁয়াকে মোটামুটি পছন্দ করে। বাড়ির মেয়েকে তো ফেলে দেওয়া যায়না সেই হিসেবে নাজমা বেগম ছোঁয়াকে সেই সমান ভালোবাসেন সবার মতোই। শুভ্র মায়ের প্রশ্নের কোনো উত্তর না দিয়ে দাদির পাশে গিয়ে সোফায় বসে পরে ধ'প করে। আনজুমা খাতুন নাক-মুখ কুঁচকে শুভ্রকে উদ্দেশ্য করে বলেন "ছোঁয়ার সাথে কোথায় গিয়েছিলি? বিয়ে টিয়ে করার পরিকল্পনা করতেছিস নাকি দাদু ভাই?"
শুভ্রর রাগে মাথা ফে'টে যাচ্ছে। সবাই সব না জেনেই এভাবে অহেতুক প্রশ্ন করে শুভ্রর রাগের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমনিতেই ছোঁয়ার উপর খুব ক্ষেঁ'পে আছে ওর হবু বউয়ের জন্য রাখা খানদানি বালা চু'রি করার দায়ে শুভ্র।
এই বাড়িতে একমাত্র আনজুমা খাতুন আর বেলাল মির্জা ছোঁয়াকে সহ্য করতে পারেনা মোটেও কিন্তু বাকিরা সবাই ওর সাথে স্বাভাবিক আচরণ করে।
ছোঁয়া ফ্রেশ হয়ে এসে সবার সামনে এমনভাবে দাঁড়িয়েছে যে যেনো এই মুহুর্তে সে ১০/১২ টা খু'নে'র আ'সা'মি
এবার ছোঁয়ার দিকে প্রশ্ন ছুঁ'ড়ে মা'র'লো ওর বাবা মান্নান মির্জা।
"বারবার কেনো এভাবে আমার মানসম্মান নিয়ে টানাটানি করিস তুই ছোঁয়া? তুই কি বুঝিসনা এসব তোর জন্য নয়। এই খান্দানী বালা তে শুধু বাড়ির বউদের অধিকার থাকে। শুভ্র তোর জেটাতো ভাই। আর তোর বড় আব্বু কোনোদিন তোকে শুভ্রর বউয়ের স্থানে মেনে নিবেনা জানিস তুই তবুও সব জেনে এমন পাগলামি কেনো করিস তুই মা। আমি তো প্রমিস করেছি ঠিক এর মতোই আরেক জোড়া বালা তোকে আমি বানিয়ে দিবো, একটু সময় কি দেওয়া যায়না এই অযোগ্য বাপটাকে?"
ছোঁয়ার চক্ষু মাঝে জ্বলজ্বল করছে জল। ছোঁয়া যেনো মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলেছে। অনেক ভেবেও ছোঁয়া কিছু উচ্চারণ করতে পারছেনা মুখ দিয়ে। একটু দূরে দাঁড়িয়ে অসহায় দৃষ্টিতে মেয়ের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ছোঁয়ার সেলিনা পারভীন।
চলবে_ইনশাআল্লাহ
মধুবালা [০১]
It's kholilur
আসসালামু আলাইকুম। ভালো লাগলে অবশ্যই রেসপন্স করবেন সবাই। ভুলত্রুটি মার্জনীয়।
༊
___'
আমার বান্ধুবি রাত ১১ টার দিকে তার bf এর সাথে কথা বলতেছিল ফিসফিস করে। 😶🌫️
তো ওর আম্মু হঠাৎ বান্ধবীর রুমে এসে বান্ধবীর কথা শুনে ফেলে।
দরজা লক করা ছিল না। এমন সময় তার আম্মু রুমে ঢুকে বলে- কার সাথে কথা বলছিস? তো সে বলে কই না তো আম্মু কারো সাথে কথা বলি না।
তড়িঘড়ি করে কল কাটতে গিয়া লাউড দিয়া ফোনটা পাজামার ভিতরে লুকাইয়া রাখছে। এদিকে তার বফ সালায় হ্যালো হ্যালো করেই যাচ্ছে। 🤫😷
লে বান্ধুবির আম্মু - এই তোর পাজামার ভিতরে কারে লোকাইয়া রাখছোস?🐸
😅😅😅😅😅😅
©️
যারা আইডি ফলো না করে গল্প পরছেন নীল লেখায় চাপ দিয়ে আইডি ফলো করেন 👉👉 It's kholilurIt's kholilur
°°
হাইস্কুলে যদি রান্নাবান্না শিখানো হয়। সেই হিসেবে কলেজ পর্যায়ে স্বামী স্ত্রী কিভাবে থাকে এটা শেখানো এখন সময়ের দাবি।🐸
°°
Bou চাইবা hot' আর সংসারে Agun laglei দোষ'😾🔪
মেয়ে : আমি মা হতে চলেছি,
মা : হা*রাম*জা*দি, কোথায় গেছিলি বংশের
মুখ কালো করার জন্য ? কার পা*প পেটে
করে নিয়ে আসছস?? পড়ালেখার বয়সে কার
সাথে আয়েস করে তোর বা'পে'র মুখ উজ্জ্বল করছস??
কার সাথে মা'স্তি করে এই পা*প
ঘরে নিয়ে আসছস?
বল তাড়াতাড়ি, নইলে
সিমেন্টের সাথে দেয়ালে একেবারে প্যাকেট করে রেখে দেব!
মেয়ে(কাঁদতে কাঁদতে) : স্কুলের একটা নাটকে মা-এর অভিনয় করতে চলেছি আমি 🙂
মাঃ 🤣 বে/হু/স 🤣🤣🤣🤣🤣
গল্প)
পরশু রাতে বউয়ের সাথে তুমুল ঝগরা করেছি !!
ওকে... বলেছি......."তুমি যদি মানুষের বাচ্চা হও তাহলে
আমার সাথে কথা বলবে না"
ব্যাস,কাজ হয়েছে, আর কথা বলে না। খালি রাগে ফোলে। সারারাত নাক টেনে কান্না করছে........
না নিজে ঘুমাচ্ছে না আমাকে ঘুমাতে দিচ্ছে।
সকালে খেতে বসে দেখি আজব কান্ড,আমার
খাওয়ার পাশে খাতা কলম রাখা।
বললাম এগুলা কি......??
বউ তার খাতায় কি জানি লেখলো।
তারপর আমাকে দেখালো,
আমি পড়লাম। লেখা আছে......"আমি মানুষের বাচ্চা,
তাই কোনোও কথা নাই" আজব কাহিনি। যাই
হোক...... সে নিজে আমাকে মাংস দিলো ৩ পিস।
আমি খাতায় লিখলাম, "২ পিস দাও"
খাওয়ার
মাঝে লিখলাম,"পানি দাও"।
রাতে ঘুমানোর আগে আমি শুয়ে আছি।
সে গুন গুন
করে গান গাইছে আর চুল আঁচড়াচ্ছে।
কি চমৎকার দৃশ্য
আমি খাতায় খস খস করে লিখলাম "প্রিয় জানু, আগামিকাল
সকাল ৮ টায়
আমার অফিসে একটা জরুরী মিটিং আছে।
প্লিজ সকাল ৭ টায় ডেকে দিও।
চিঠি টা
বউয়ের হাতে দিয়ে আমি ঘুমিয়ে
গেলাম।
ঘুম থেকে উঠে দেখি ৯টা ৩৫।
চিৎকার
দিয়ে উঠে বসছি। এইটা কি......? পাশ ফিরে দেখি বউ
নাই।
বউয়ের এর জায়গায় একটা চিঠি।
তড়িঘড়ি
করে খুলে দেখি, একটা লেখা-- ওগো শুনছো
সকাল সাড়ে ৭টা বাজে প্লিজ উঠো
তোমার
দেরি হয়ে যাচ্ছে!!!
এহন কেমনডা লাগে.......????
ধূসর ডায়রী ভালোবেসে শুধু কষ্ট পেলাম
It's kholilur
আগে পাকলে যা হয়🙂🐸🥴
সাহসী মেয়েরা জাস্ট oi🙃🍁
পটানোর দায়িত্ব আমার 🍁😍
কলঙ্কিনী
২য় পর্ব + ৩য় পর্ব
লেখনীতেঃ রাফিজা_আখতার_সাথী
,
সারা তাড়াতাড়ি করে নাসরিন বেগমের কাছে গিয়ে মাথাটা কোলে তুলে নেয় আর বলে,
,
-মা কি হয়েছে তোমার? মা তুমি আমাকে কলঙ্কিনী বল, অন্য কিছু থাকলে সেটাও বলো, আমার মুখে লাথি মারো। কিন্তু আমাকে দুরে সরিয়ে দিও না। কথা বলো মা!
,
নেহা সারা কে ধাক্কা মেরে দিয়ে মায়ের মাথাটা নিজের কোলের উপরে নিয়ে বলল,
,
-ভাবি তোমাকে তো বোনের আসনে বসিয়েছিলাম।
কিন্তু তুমি এটা কি করলে? ভাইয়ার ভালোবাসা, আমাদের বিশ্বাস সবকিছু চূর্ণ-বিচূর্ণ কিভাবে করে দিতে পারলে?
তোমার ঐ মুখ দেখলেও আমার ঘৃণা হচ্ছে, জাস্ট ঘৃণা হচ্ছে।
,
সারা কাদতে কাদতে বলল,
,
-নেহা এমন বলো না। আমার শুরুও তোমরা আর শেষও তোমরা।
,
-ও শুরু আমরা আর শেষটাও আমরা মাঝখান দিয়ে তুমি অন্যকারো। তার শয্যসাথী। আমার কি ইচ্ছা করছে জানো তো! তোমাকে কেটে টুকরো টুকরো করে কুকুর কে খাইয়ে দিতে ইচ্ছা করছে।
,
-নেহা!!!
,
-তোমার ঐ পাপি মুখে আমার নামটা নিওনা দয়া করে। তোমার মুখে নিজের নামটা শুনলে আমার সারাদেহ গুলিয়ে উঠছে।
,
-আমি কি এতোটাই পাপিষ্ঠা?
,
-তুমি কতটা পাপিষ্ঠা সেটা জানো না? তুমি কি বুঝতে পারছো কতটা পাপিষ্ঠা তুমি?
,
-নেহা বোন আমার, আমার কথাটা একটু শোনো। মাকে একটু ধরতে দাও।
,
সারা হাওমাও করে কাদতে লাগলো। এমন ভুল ও কিভাবে করে ফেললো নিজেই বুঝতে পারছেনা। এই সমাজে সে এখন স্বীকৃতি প্রাপ্ত কলঙ্কিনী।
,
- না না তোমার কোন কথাই শোনা হবে না।
আমার মা যদি মরেও যায় তবে তোমার হাতের স্পর্শ আমার মাকে পেতে দেবো না।
তোমাকে হাতজোড় করে বলছি তোমার ওই পাপীষ্ঠ মন পাপীষ্ঠ দেহ নিয়ে এ বাড়ি থেকে বের হয়ে যাও।
আজ মাকে তুমি নাহয় অজ্ঞান দেখছো কালকে আমাকে তুমি গলায় দড়ি দিতে দেখতেও পারো।
তোমার মত কলঙ্কিনী মেয়ের সাথে একই ছাদের নিচে আমার পক্ষে থাকা সম্ভব না।
,
সারা কাদতে কাদতে কথা বলার অবস্থাতে নেয়। তবুও কষ্ট করে বলল,
,
-না না আমার মত পাপিষ্ঠা কলঙ্কিনীর কারনে তুমি কেন আত্মহত্যা করবে। তার চেয়ে আমি বরং এই বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছি।
তুমি ঠিকই তো বলেছো নষ্টা একটা মেয়েকে নিয়ে এক বাড়ি এক ছাদের নিচে আসলেই থাকা যায়না। আমি বাড়ি থেকেই চলে যাচ্ছি আর কখনো আসবো না।
আমার মত কলঙ্কিনী কে নিয়ে আর কোন কথা শোনা লাগবে না তোমাদের।
,
নাসরিন বেগম এর মাথা নেহার কোলে আর সারা ঠিক তারই পাশে বসে আছে সারার শেষ কয়েকটা কথা নেহার একেবারেই সহ্য হয়না। ওর যেন মনে হয় সারা ওকে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করছে।
,
তাই রাগে রাগে সারা গালে কয়েকটা চড় বসিয়ে দেয়
বয়সে ছোট একটা মেয়ের হাতে সারা চড় খেয়ে একটুও অবাক হল না সারা, কারণ এটাই যে ওর প্রাপ্য ছিল। পাপের ফল ভোগ করাই লাগবে।
,
নেহা প্রতিবেশি দুইএক জনের সাহায্য নিয়ে নাসরিন বেগম কে।
খাটের উপর শুইয়ে দেয়।
,
সারা এখনো চুপ করে বসেই আছে একই জায়গাতে। শূন্যে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে আছে। চোখদুটো যেন কোনো ঝরনা ধারা হয়ে গেছে থামার নামই নেই।
,
আজকে এই বাড়িতেই শেষ দিন সারার ভাবতেই বুকের ভিতর মোচড় মেরে ওঠছে। যে মানুষটা সারাকে সম্মানের সাথে ঘরে তুলেছিলো তিনিই আজকে ছি ছি করে বিদায় করে দিচ্ছেন।
,
নিয়তি বড়ই অদ্ভুত কখন কার সাথ দেয় কার সাথে বেইমানি করে কেও জানেনা। আজকে নিয়তির কাছে পরাজিত হয়েগেছে সারা। পাপের ফল ভোগ করতেই হবে।
,
,
নিজের সমস্ত কাপড়চোপড় গোছগাছ করে অন্তিম বিদায়ের জিন্য নাসরিন বেগম আরা নেহার কাছে গেল।
,
-নেহা আমি চলে যাচ্ছি। ভালো থেকো। মাকে ভালো করে দেখে রেখো। মা যেন কোনো চিন্তা না করে।
যেন ভাবে আমি একটা বাষ্পীয় পদার্থ সময়ের সাথে সাথে আকাশে মিলিয়ে গেছি।
,
নেহার খুব ইচ্ছা করছে প্রিয় ভাবিকে বুকে জড়িয়ে নিতে, কিন্তু অদৃশ্য শক্তির কাছে সে আজকে বাধা পড়ে গেছে। সারার দিকে ভালো দৃষ্টিতে তাকানোর ইচ্ছা হলেও মস্তিষ্ক বলে দিচ্ছে৷ ও নষ্টা মেয়ে।
,
নেহাকে চুপচাপ থাকতে দেখে সারা বলল,
,
-আমাকে একটা বার মাকে ছুয়ে দেখতে দিবে না নেহা?
,
নেহা সহজ গলায় বলল,
,
-না।
,
,
সারা শেষ বারের মত নিজের সংসার, নিজের স্বর্গ দেখে বিদায় নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে গেল। হাতে একটা ব্যাগ আছে। তাতে হয়তো কয়েকটা পোশাক।
,
,
গন্তব্যহীন ভাবে হেটে চলেছে সারা কোথায় যাবে, কার কাছে সাহায্য চাইবে কিছুই বুঝতে পারছেনা। আজকে সারার হাটার কোনো শেষ হবেনা। শুধু আজকে কেন হয়তো সারাজীবন এমন ছন্নছাড়া হয়েই কাটিয়ে দিবে।
,
,
সন্ধ্যার দিকে, সারা মেইন রোডের ধার দিয়ে হেটে চলেছে। খুব কষ্ট করে হাটছে কিন্তু দেহ দুর্বল হওয়ার কারণে যখন তখন মাথা ঘুরে পড়ে যেতে পারে।
পাশ কাটিয়ে একটা গাড়ি যাওয়ার সময় দাড়ালো।
,
-আপু আপনার কি কোনো হেল্প লাগবে?
,
-না আমি ঠিক আছি।
,
,
,
আমানের বাড়িতে, রাত ৮ টার দিকে নাসরিন বেগম কিছুটা সুস্থতা অনুভব করছে। নেহা থালা থেকে ভাত আর ডাল দিয়ে মাকে নিজ হাতে খাইয়ে দিচ্ছে।
নাসরিন বেগম খাবার মুখে নিতে গিয়েও নিতে পারলো না। আবার সেই কান্না শুরু করে দিলো।
,
-নেহা মা, বলতো ওকে কিসের অভাবে রেখেছিলাম। ও এটা কি করলো। আমাদের বিশ্বাসকে নিয়ে এভাবে খেলা করতে পারলো কিভাবে?
,
-মা যে গেছে তার চিন্তা বাদ দাও। তুমি খেয়েনাও তো।
,
-নেহা।সারা এখন কোথায় আছে? ওর কোনো খোজ পেয়েছিস?
,
-মা, ঐ কালনাগিনী বিদায় হয়েছে ভালোই হয়েছে। ও জাহান্নামে যাক তুমি ওর জন্য চিন্তা কেন করবো।
,
,
নেহা আর নাসরিন বেগম কথা বলছিলো এমন সময় পাশের বাড়ির কনিকা নেহাদের বাড়িতে এসে বলল,
,
-নেহাপু টিভিতে দেখো কি খবর হচ্ছে? চমকে যাবে তুমি।
,
নেহা টিভি অন করার সাথে সাথেই সত্যি চমকে উঠলো কারণ, খবরে বলছে, 'সারা নামের একজন মেয়ে আর তিন পুরুষকে অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ'। নেহা খপ করে টিভিটা বন্ধ করে দেই।
,
-ছিহ, শেষমেশ ঐ পাপিষ্ঠার খারাপ কাজের জন্য পুলিশ ধরলো? ছিহ।
,
রাগের পিছনে সারার জন্য নেহার মনে যেই ভালোবাসাটা ছিলো সেটা একনিমিষে শেষ হয়ে গেল। হ্যা সত্যি, খবরে দেখানো মেয়েটা নেহার ভাবি সারা ই ছিলো।
,
,
,
চলবে...
কলঙ্কিনী
৩য় পর্ব
লেখনীতেঃ রাফিজা_আখতার_সাথী
,
সন্ধ্যার দিকে, সারা মেইন রোডের ধার দিয়ে হেটে চলেছে। খুব কষ্ট করে হাটছে কিন্তু দেহ দুর্বল হওয়ার কারণে যখন তখন মাথা ঘুরে পড়ে যেতে পারে।
পাশ কাটিয়ে একটা গাড়ি যাওয়ার সময় দাড়ালো।
,
-আপু আপনার কি কোনো হেল্প লাগবে?
,
-না আমি ঠিক আছি।
,
কথাটা বলার সাথে সাথে সারা তার আশে-পাশে আরো দুইজন মানুষের উপস্থিতি টের পেলো। এই লোকগুলো ঐ গাড়ির ভিতরেই ছিলো।
রাতে এমন একটা সুন্দর মেয়েকে দেখে তাদের মনের ভিতর অন্য কিছু কাজ করছে।
,
সারা লোকগুলোর কাছ থেকে একটু দুরে গিয়ে দাড়ালো। মানুষ গুলোকে কেন জানি ওর একটুও ভালো লাগছেনা। কথার ভিতর একটা অন্য ভাব আছে যেগুলা প্রকাশ করা যায়।
,
গাড়ির চালক লোকটা সারাকে চুপ থাকতে দেখে আবার বলল,
,
-কি ব্যাপার সোনামণি, কথা বলছোনা কেন? আবার আমাদের থেকে দুরেও সরে যাচ্ছো।
,
সারা লোকগুলোর মতলব ভালো ভাবেই বুঝে গেছে। কিছু না ভেবেই পালাতে গেলো। কিন্তু পুরুষ মানুষের সাথে দৌড়িয়ে পেরে ওঠে না সারা। তাদের হাতে ধরা পড়ে যায়। চিল্লাচিল্লি করতে থাকে কিন্তু আশেপাশে সাহায্য করার মত কেও ছিলো না। লোকগুলো সারাকে জোর করে গাড়িতে তুলে ফেলে।
,
কাপড় দিয়ে চোখ আর মুখ বেধে ফেলে।
,
,
সারাকে বিছানায় ফেলে একে একে নিজেরদের শার্টের বোতাম খুলতে থাকে লোকগুলো।
,
-আপনাদের দোহায় লাগে আমাকে ছেড়ে দিন।
,
এক খ্যাকখ্যাক করে হেসে বলে,
,
-ছেড়ে তো দেবোই সুন্দরী। তার আগে..... হাহহা।
,
সারার বুক কেপে ওঠে। এই জানোয়ার গুলো থেকে নিজেকে বাচাবে কিভাবে। কলঙ্কিনীর গায়ে আর কত কলঙ্ক লাগবে। সারা শেষ বারের মত অনুনয় করতে থাকে।
,
-আপনাদের পায়ে পড়ি, আমাকে ছেড়ে দিন। আমার গর্ভে সন্তান আছে। আপনারা এতো বড় পাপ করবেন না।
,
-সুন্দরী, তোমাকে দেখে তো ক্লাস নাইনের মেয়ে মনে হচ্ছে। তা পেটের বাবুটার বাবা ঠিকঠাক আছে নাকি আমরা স্বীকৃতি দেব।
,
লোকগুলোর হাসি সারার দেহে ঘিন ঘিন লাগিয়ে দিচ্ছে। খারাপ মানুষের ভাষা কোনোদিন ভালো হতেই পারে না। এদের থেকে বাচার কোনো উপায় নেয় সারার।
সারার উপর যেই না ঝাপিয়ে পড়বে অমনি সেই সময় দরজা ভেঙে পুলিশ প্রবেশ করে।
,
-আজকে তোরা আমাদের হাত থেকে বাচতে পারবিনা। ইয়াবা বিক্রি করে অনেক টাকা কামিয়েছিস। আর এখন মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করছিস!
বাইরের আলো আর কোনোদিন দেখতে পারবি না।
,
সারা পুলিশকে দেখে দেহে যেন প্রাণ ফিরে পায়। তাড়াতাড়ি লোকগুলোর পাশে কাটিয়ে দৌড়ে পুলিশের কাছে চলে গিয়ে হাটু গেড়ে বসে হাওমাও করে কাদতে লাগে আর বলে,
,
-আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকে যদি আপনারা না আসতেন তাহলে হয়তো.......
,
অতিরিক্ত কান্না করার ফলে সারা ঠিক মত কথা বলতে পারছেনা।
,
পিছন থেকে লোকগুলোর ভিতর থেকে একজন বলে উঠলো,
,
-তোমাকে যে ৫০০০ টাকার চুক্তি করে একরাতের জন্য নিয়ে আসলাম। আর এখন পুলিশকে পেয়ে সাধু সাজার চেষ্টা করছো।
,
সারা যেন আকাশ থেকে পড়লো। ওদের এহেন কথাই সারা নিজের কথাই হারিয়ে ফেলেছে।
মানুষ নিচে নামতে নামতে কোথায় চলে গেছে? একটা নিরীহ মেয়েকে তুলে এনে তার নামে এমন কলঙ্ক লাগিয়ে দেবে?
নিরীহই বা কোথায় সারা তো কলঙ্কিত আরেকটু বেশি কলঙ্ক লাগলো।
কিন্তু এই কলঙ্ক কি এখানেই থেমে থাকবে নাকি আরো বাড়তে থাকবে?
,
একজন মেয়ে পুলিশ সারার চুলের মুঠি ধরে,
,
-এই পতিতার বাচ্চা। এতো ভালো সাজার নাটক কিভাবে করিস?
,
-বিশ্বাস করুন। এই লোক গুলো আমাকে তুলে এনেছে। এখন নিজেরা ধরা পড়ে আমাকে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করছে।
,
,
পুলিশ আর কোনো কথায় শোনেনা। সারা আর বাকি আসামিদের থানায় নিয়ে চলে যায়।
,
এদিকে এলাকার বড় ইয়াবা ব্যাবসায়ীরা পাকড়াও হয়েছে সেটা মিডিয়ার কানে পৌছে যায়। তারা সাথে সাথেই থানায় চলে আসে।
পুলিশের কাছে সমস্ত ঘটনা শুনে তারা সারাকে বাজারে মেয়ে বলে মিডিয়ার সামনে তুলে ধরে।
,
অনেক মিডিয়ার কাজ শুরু থেকে কিছু না জেনেই মুখের কথা প্রচার করা। যার জন্য সারার গায়ে নতুন কলঙ্কের কালী লেগে গেলো।
,
নেহা আর নাসরিন বেগম টিভিতে শুধু বানোয়াট একটা প্রচারণা দেখে। যেখানে না দোষ আছে, সাংবাদিকদের, না সারার আর নাই বা পুলিশদের।
,
ঐ মানুষ রুপি জানোয়ার গুলোর জন্য সব আজ অপবাদের উপর অপবাদ সারার ঘাড়ে এসে পড়লো
,
,
সবাইকে জেলের ভিতর ঢুকাতে গেলে সারা বারবার আকুতিমিনুতি করতে থাকে আর কথা একবার শোনার জন্য।
,
ওসি মিসেস রেহেনার সামনে বসে আছে সারা, (পুলিশের পদ সম্পর্কে আমার কোনো আইডিয়া নেই ভুল হলে মাফ করবেন)
,
-হ্যা বলো তুমি কি বলতে চাও।
,
সারার সাথে ঘটে যাওয়া সমস্ত ঘটনা খুলে বলে।
,
-তুমি ইচ্ছা মত বানিয়ে বানিয়ে সব কিছু বলবা আর আমি বোকার মত মেনে নেবো?
,
-আমার পেটের সন্তানের কসম খেয়ে বলছি। আমার কোনো অপরাধ নেই। আপনি যাচাই করতে পারেন।
,
মিসেস রেহেনা লকাপের ভিতর গিয়ে ঐ তিন জনকে ভয় দেখায় যে সত্য কথা না বলে ক্রসফাইয়ারে দেবে।
মৃত্যু ভয় সবাই পায় তারাও পেয়ে স্বীকার করে যে তারা মেয়েটাকে জোর করে তুলে এনেছে।
,
মিসেস রেহেনা , যে মানুষটা পুলিশের চাকরি জীবনে কোনোদিন মাথা নিচু করেনি সে আজকে সারার হাত ধরে মাথা নিচু করে বসে আছে।
,
-আমাকে তুমি মাফ করে দাও মা। আমার আগেই তোমার কথা শোনা উচিৎ ছিলো। আমার এই অপরাধের যে কোনো ক্ষমা নেই!
,
-আপনি এমন বলবেন না। আপনি যেটা ভালো মনে করেছে সেটাই হয়েছে। তাছাড়া লোকগুলো সেই সময় যে ভাবে কথাগুলো বলছিলো সেটা বোঝার ক্ষমতায় ছিলো না যে সেগুলো মিথ্যা, বানোয়াট কথা। কলঙ্ক তো আমার গায়ে লেগেই আছে আরো একটু লাগলো এই আরকি।
,
-তুমি তোমার শ্বাশুড়ি কে কেন বলোনি আসল সত্যটা?
,
-তার যে সত্যটা হজম করার মত দেহের অবস্থা নেই। যদি বলি তাহলে তিনি মারা যাবে। আমি কি করে তাকে মেরে ফেলি। যেই বুকে আমাই আশ্রয় দিয়েছে আমি কিভাবে সেই বুকটাকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিই।
,
,
,
চলবে
,
,
বানান ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
পালিয়ে বিয়ে করলে মেসেজ দিও 😒🔪
____আমার বরিশাল ____🙃❤️
..👉.... It's kholilur ....👈... 🥀🫶🫂
ভুলেও See more এ চাপ দিয়েননা🌝🐸
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ #ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤ
ㅤㅤ
ㅤ
ㅤ
না করছিলাম see more এ চাপ না দিতে।😕🤣
°
বিয়ের পর প্রতিদিন করবো!🙂🫢
°
লিংক চাহিয়া কেউ লজ্জা দিবেন না 😂 ゚
বিনেদন🤣🤣🤣🤣🤣🤣 ゚
"যুদ্ধের সময় আইন নীরব হয়ে যায়।"
তুমি আমার মিরপুর 🥰😘 It's kholilur
বাচ্চা মেয়ে ছেড়ে দে ভাই 🤣🤣🤣
জাস্ট (W) বাদ দাও
[1094276228168614:0]🐸
ভাবি সকালে গোসল করে কেন?😒
ফ্রি আছি এখন
𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨w 𝐛𝐚𝐜𝐤 𝐭𝐨 𝐛𝐚𝐜𝐤
নোটিফিকেশন আসলেই চলবে রকেটের গতিতে ফলো ব্যাক!
ফলো দিলে ১০ সেকেন্ডে বেক ফলো
ময়ে ময়ে করে যারা গু খায় তারা।
নিজের পেজে ফলো বাড়াতে হলে 💚❤️💚Follow to follow
সাথে সাথে ব্যাক করবো
ইনশাআল্লাহ
বিয়ের বয়সে প্রেমের প্রস্তাব দেও কেন😒
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Mirpur
তোমাকে ছুঁতে গিয়ে আবেশে, ফেলে আসি সব অতীতে, ঠিকানা ভুলে কান্না ছুঁয়ে দেখি, তুমি ছিলে শুধু স্মৃতিতে।
Mirpur
stay with us and like, fellow this page and pls post vlo lagle like, comment, share koren thank you?
Dhaka
Mirpur
Assalamualaikum ❣️ গল্পের এক নতুন অধ্যায়। পেজের গল্পঃ গুলো পড়ে মন ছুঁয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
Dn
Mirpur, 8606
If you ever feel pain inside your chest thinking about your loved one,Tell your mind he was never urs
Mirpur, 1216
একজন দায়িত্ববান স্বামী তাঁর স্ত্রীর অহংকার, আর চরিত্রবান স্ত্রী একজন স্বামীর অহংকার
Mirpur
Mirpur
Assalamualikum, My name is H.M. Hasibul Islam. I'm a self employee. This is my official Page.