Fashion by Afrin
Nearby clothing stores
Pallabi 2nd Phase
Jamuna Future Park, Dhaka
Dhaka 1216
Majar Road
1216
Dhaka
Block-G
Dhaka
Mirpur Pollobi
Darussalam
mirpur
1216
47
Dhaka 1205
Online clothing Shopping page for Fashion & Lifestyle in Bangladesh.
✨𝙎𝙬𝙚𝙚𝙩 𝙈𝙞𝙣𝙩 𝙏𝙝𝙧𝙚𝙚-𝘾𝙤𝙡𝙤𝙧 𝘾𝙤𝙣𝙘𝙚𝙖𝙡𝙚𝙧 😍
💁♀️একের ভিতরে সব সমস্যার সমাধান।
স্টুডেন্ট আপুদের জন্য বেস্ট চয়েস। 👌
যারা অফিস করেন,ট্রাভেল করেন তারাও খুব সহজে ইউজ করতে পারবেন,ইজিলি ক্যারিও করতে পারবেন।😍
এটি সব দাগ হাইড করবে ব্রণের দাগ বুঝা যাবে না। এটার ফিনিশিং অনেক সুন্দর মেকআপ ভেসে থাকবে না। অনেক সুন্দর ভাবে স্কিনে মিশে থাকবে ফেস পাউডার ব্যবহার করার দরকার হবে না। কনসেলার, কন্ট্রোলার এবং ফাউন্ডেশন তিনটাই পাবেন একটির মধ্যে।
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।।
💥💥💥💥
ধামাকা ডিস্কাউন্ট এ পাচ্ছেন এখন💥💥💥💥
অনেক ডিমান্ডিং এবং ইউনিক এটি
❣️❣️ Diamond Cristal LED Table লাম্প 😍😍
🔸রুমের সৌন্দর্য বাড়াতে পণ্যের মধ্যে একটু নতুনত্ব আনার চেষ্টা। তাই নিয়ে এলাম চাহিদা সম্পন্ন ক্রিস্টাল টেবিল ল্যাম্প।গর্জিয়াস একটি ল্যাম্প,ছবিতেই যেখানে চোখ জুড়িয়ে যায় সামনে থেকে কেমন হবে একটু ভাবুন।
🛑 একটি লাইটে ১৬ টি কালার
🛑 টার্চ এবং রিমোট কন্ট্রোল
🛑 পুরো লাইট ক্রিস্টাল দিয়ে তৈরি
🛑ডিনার টেবিল , পড়ার টেবিল , শোকেজ কিংবা বাসার
যেখানেই রাখুন , এতো ফুটে ওঠে
🛑 মারাত্মক সুন্দর একটি লাইট
🛑 চায়না থেকে ইমপোর্ট করা
🛑 সবকিছু একটা লাইটে পেয়ে যাবেন
ডিস্কাউন্ট দাম জানতে আমাদের পেইজে এখনই মেসেজ করুন ♥️🥰🥰🥰🥰🤗
Pearl headband available ❤️
প্রোডাক্ট: 2 in 1 Magic pitha maker
কোড: PM-01
প্যাকেজ মূল্যঃ
১ পিস ৭৯০ টাকা + ডেলিভারি চার্জ
২ পিস ১৫৬০ টাকা ( ফ্রি হোম ডেলিভারি 😍)
✅ 2 in 1 ম্যাজিক পিঠা মেকার
👉এক চাপেই তৈরি হবে লুচি-পুরী, কিংবা ছোট রুটি!
👉আর এক চাপেই তৈরি হবে পিঠা !
🪄🪄 সম্পূর্ণ ম্যাজিক এর মত ২০ জনের কাজ একসঙ্গে করতে পারে এই পিঠা মেকার,
🥟 পুলি পিঠা কে না পছন্দ করে🥰, ছোট বড় সবারই পছন্দ বিভিন্ন ধরনের পিঠা।
এই ছাঁচটি ব্যাবহার করে নিমেষেই তৈরি করে ফেলুন প্রিয়জনের পছন্দের🥰 বিভিন্ন ধরনের পুরি, লুচি, পুলি পিঠা/ পুর পিঠা বা মোমো।
🔥2 in 1 হওয়াই কুলি পিঠা/ পুর পিঠা বা মোমো তৈরি করতে রুটি বেলার কোন ঝামেলা নেই।
📉স্টক সিমিত তাই এখনই অর্ডার করে ফেলুন📉
✅ডেলিভারি চার্জ: ঢাকার মধ্যে 60 টাকা, ঢাকার বাহিরে 100 টাকা
🌺পার্ল এয়ারিং
২০০ টাকা
⚡ অর্ডারটি কনফার্ম করার জন্য প্রেডাক্ট এর ছবি সহ আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বারটি আমাদের ইনবক্সে করুন।
🚛 ডেলিভারি চার্জ-
> ঢাকা শহরের মধ্যে - ৬০ টাকা।
> ঢাকা শহরের বাহিরে যে কোন স্থানে - ১২০ টাকা।
⏱️ ডেলিভারির সময় -
> ঢাকা শহরের মধ্যে - ১/২ দিন।
> ঢাকার বাহিরে - ৩/৪ দিন।
১০০ টাকা জোড়া
Baby Girls Boys Soft Toddler Shoes Infant Toddler Walkers Shoes Cartoon Bear Princess Shoes Sandals
পনতুন বোহেমিয়ান ফ্লাওয়ার পার্ল হেয়ার ব্যান্ড ফ্লোরাল ওয়েভি হেয়ার হুপ বো রিবন হেয়ারব্যান্ড।
perfect accessories: Women's bohemian flower headband is perfect accessory, which can be used for many different occasions, such as haircut, flower headband or hair bands. Beautiful design, it is a perfect decoration for christmas or other indoor activity.
high quality cotton: Made of high quality material, durable and long service life.
cute patterns: Super stylish, durable and comfortable wearing experience for the hair.
applicable: Big headband jewelry, elasticity, comfortable and soft material.
নতুন বোহেমিয়ান ফ্লাওয়ার পার্ল হেয়ার ব্যান্ড ফ্লোরাল ওয়েভি হেয়ার হুপ বো রিবন হেয়ারব্যান্ড।
অর্ডার করুন।
Fashion by Afrin Online clothing Shopping page for Fashion & Lifestyle in Bangladesh.
Stylish half sleeve polo shirt For Men
Fabric: pk polyester
Gsm: 180
Export Quality Seweing
Size: M,L,XL
M Size
Length -27", Chest - 36"
L Size
Length -28", Chest- 38"
XL Size
Length -29", Chest- 40"
Made in: BangladeshBangladesh
Price -410
হরিণ এক লাফে ২৩ হাত পর্যন্ত যেতে পারে.. আর
বাঘ এক লাফে ২২ হাত পর্যন্ত যায়...
এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ কখনো হরিণকে ধরতে পারবে না।
কিন্তু হরিণ মাঝে মাঝে পিছনের দিকে তাকিয়ে বাঘের দুরত্ব দেখার চেষ্টা করে।।
হরিণের সব থেকে বড় ভুল পিছনের দিকে তাকিয়ে অন্যের অবস্থান জানতে চাওয়া,এজন্যই হরিণ বাঘের শিকার হয়।।
তাই হরিণের মতো আমরা কোনো ভুল করবো না।
জীবনে অনেক ভুল ও সৃতিময় গল্প থাকবে,
এটা নিয়ে এতো বেশি চিন্তা করা যাবে না।
বার বার নিজের ভুল ও সৃতিগুলোর দিকে না তাকিয়ে নিজের লক্ষ নিয়ে সামনের দিনগুলো ব্যস্ত থাকতে হবে,তবেই মিলবে কাঙ্ক্ষিত সফলতা।।
পবিত্র আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
সত্য-মিথ্যার দ্বন্দ্ব চিরন্তন। এই মহাসত্যকে পাশ কাটাতে পারেননি সেই সোনালী যুগের মানুষরাও। অন্যায়, অসত্য ও জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত জীবন পর্যন্ত বিসর্জন দিতে হয়েছে তাদেরকে। সে নির্মম বাস্তবতার মুখোমুখী হয়েছিলেন বিশ্বনবী (সা.) এর প্রিয় দৌহিদ্র হযরত হোসাইন বিন আলী (রা.)। ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দ মোতাবেক ৬১ হিজরি সালে ১০ মহররম ইরাকের কুফা নগরীর অদূরে ফোরাত নদী তীরবর্তী কারবালা প্রান্তরে তিনি ইয়াজিদ বাহিনী কর্তৃক অবরুদ্ধ হয়ে পরিবার-পরিজনসহ ৭২ জন সঙ্গী নির্মমভাবে শাহাদতবরণ করেন। ইতিহাসে তাদেরকে শোহাদায়ে কারবালা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
মূলত উমাইয়া শাসক ইয়াজিদের অন্যায় সিদ্ধান্ত মেনে না নেয়ার কারণেই হযরত হোসাইন (রা.) এর সাথে সংঘাত অনিবার্য হয়ে ওঠে। সম্মুখযুদ্ধে সুবিধা হবে না জেনেই ইয়াজিদ ইমাম হোসাইন (রা.) এর সাথে প্রতারণার আশ্রয় নেয়। একটি সমঝোতায় পৌঁছার জন্য তাকে কুফায় আমন্ত্রণ জানানো নয়। কিন্তু পথিমধ্যে ইমাম হোসাইন, তার পরিবার-পরিজন ও সঙ্গীরা ইয়াজিদ বাহিনী কর্তৃক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। ফোরাত নদী অবরুদ্ধ করে পানি প্রবাহ বন্ধ করে দেয়া হয়। পানির অভাবে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক তৃষ্ণার্ত মর্মন্তুদ আহাজারী কারবালা এক হৃদয়বিদারক পরিস্থিতি সৃষ্টি করলেও তা ইয়াজিদ বাহিনীর কানে পৌঁছেনি। ইমাম হোসাইন (রা.) শত্রুবাহিনীর ওপর বীর বিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং অসীম বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে শাহাদাত বরণ করেন।
আধিপত্যবাদ, অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে তাঁর সুমহান আদর্শের জন্য আত্মত্যাগ ও বিয়োগান্তক ঘটনার স্মরণে প্রধানত আশুরা পালিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে মর্যাদাপূর্ণ আশুরা বিভিন্ন ঘটনাপুঞ্জে সমৃদ্ধ হলেও সর্বশেষে সংঘটিত কারবালা প্রান্তরে হযরত ইমাম হোসাইন (রা.)-এর শাহাদতই এ দিবসের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। তাই আশুরা বলতে মুসলিম উম্মাহ কারবালার ঘটনাকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকে। যদিও বিভিন্ন কারণেই ১০ মহররম আশুরা দিবস খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
মূলত চান্দ্র মাসের মধ্যে যে চারটি মাসকে হারাম বা সম্মানিত বলে কুরআন মাজিদ ও হাদিসে রাসুল (সা.) এ ঘোষণা করা হয়েছে, মুহাররম মাস তার মধ্যে অন্যতম। এ মাসেরই দশ তারিখ ‘আশুরা’ দিনটি বিশ্বব্যাপী এক আলোচিত ও মহিমান্বিত দিন। যা অতিপ্রাচীনকাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত অনেক ঘটনার জ¦লন্ত সাক্ষী। সৃষ্টির সূচনা হয় এই দিনে এবং সৃষ্টির পরিসমাপ্তিও এই দিনেই ঘটবে বলে বিভিন্ন বর্ণনায় পাওয়া যায়।
আশুরা শুধু উম্মতে মোহাম্মদীর জন্যই নয় বরং পূর্ববর্তী উম্মতের কাছেও একটি মর্যাদাপূর্ণ দিন হিসাবে বিবেচিত হয়েছে। ১০ মহররম আশুরার দিনেই আল্লাহ রাববুল আলামিন আকাশ, বাতাস, পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, জান্নাত-জাহান্নাম, লাওহে মাহফুজ ও যাবতীয় সৃষ্টি জীবের আত্মা সৃজন করেছেন। হযরত আদম (আ.) এর সৃষ্টির দিনও ছিল ১০ই মুহাররম, হযরত নূহ (আ.) এর নৌকা ৮০জন সহচর নিয়ে যেদিন নিরাপদে জুদী পর্বতে অবতরণ করেছিল সে দিনটিও ছিল ১০ই মুহাররম। এভাবে হযরত ইউসুফ (আ.) এর কুপ থেকে উদ্ধার, আইয়ুব (আ.) এর আরোগ্য লাভ, হযরত ইউনুস (আ.) এর মৎস্য উদর হতে মুক্তি লাভ, মূসা (আ.) এর পরিত্রাণ, হযরত ইবরাহিম (আ.) নমরুদের অগ্নিকুন্ড থেকে মুক্তি পেয়ে ছিলেন এই দিনে।
মহানবী (সা.)-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য চান্দ্রমাসের হিজরি সন গণনার সূচনা হয়। নবী করিম (সা.) ৬২২ খ্রিষ্টাব্দের রবিউল আউয়াল মাসে মদিনায় হিজরত করেন, কিন্তু এর প্রস্তুতি ও আকাবার শেষ বায়আতের পরবর্তী সময়ে হিজরতের সিদ্ধান্ত নেয়ার পরে প্রথম যে চাঁদটি উদিত হয়েছিল, তা ছিল মহররম মাসের। অন্যান্য সাহাবায়ে কিরামের হিযরত মহররম থেকে শুরু হয়েছিল, তাই হিজরি সনের প্রথম চান্দ্রমাস মহররম থেকে ধরা হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামে হাকীমে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই মহাকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধানে আল্লাহর কাছে মাস গণনায় মাস ১২টি, তন্মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত, এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার কোরো না।’ (সূরা আত-তাওবা, আয়াত: ৩৬)
ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিভিন্ন কারণে অশেষ মর্যাদাপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ। প্রাক-ইসলামি যুগেও মহররমের ঐতিহ্য ও গুরুত্ব বিদ্যমান ছিল। অফুরন্ত বরকত ও তাৎপর্যমন্ডিত মহররম মাসে বহু নবী-রাসুল ইমানের কঠিন পরীক্ষার মাধ্যমে মুক্তি ও নিষ্কৃতি পেয়েছিলেন। কারবালাসহ অসংখ্য ঐতিহাসিক ঘটনা এ মাসে সংঘটিত হয়েছিল। ১০ তারিখ আশুরার সঙ্গে পুরো মহররম মাসের বিশেষ গুরুত্ব ও মর্যাদা রয়েছে। রমজান মাসের রোজা ফরজ হওয়ার আগে পবিত্র আশুরার দিনে রোজা রাখা ফরজ ছিল। পরে তা রহিত করে মাহে রমজানের রোজা ফরজ করা হয়। ইসলাম-পূর্বকালে বিভিন্ন জাতি নানা কারণে আশুরার দিন রোজা রাখত।
মহানবী (সা.) মদিনায় হিজরত করে দেখলেন যে ইহুদিরা মহররমের ১০ তারিখ আশুরা দিবসে রোজা রাখছে। তিনি তাদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘এটা কোন দিন যাতে তোমরা রোজা রেখেছ? তারা বলল, এটা এমন এক মহান দিবস, যেদিন আল্লাহ তায়ালা হজরত মুসা (আ.) ও তাঁর সম্প্রদায়কে নাজাত দিয়েছিলেন, ফিরআউনকে তার সম্প্রদায়সহ ডুবিয়ে মেরেছিলেন। তাই হজরত মুসা (আ.) শুকরিয়া হিসেবে এদিন রোজা রেখেছেন, এ জন্য আমরাও রোজা রাখি। এ কথা শুনে নবী করিম (সা.) বললেন, ‘তোমাদের চেয়ে আমরা হজরত মুসা (আ.)-এর অধিকতর ঘনিষ্ঠ ও নিকটবর্তী।’ অতঃপর তিনি রোজা রাখলেন এবং অন্যদের রোজা রাখার নির্দেশ দিলেন।’ (বুখারি ও মুসলিম)
প্রাক-ইসলামি যুগে মক্কার কুরাইশরা আশুরার দিনে রোজা রাখত। নবী করিম (সা.) বাকি জীবনে এদিন রোজা রাখতেন। মদিনায় আগমনের পর রমজান মাসের রোজা ফরজ হওয়ার পর তিনি ঘোষণা করলেন, ‘আমি আশুরার দিন রোজা রাখতে আদিষ্ট ছিলাম, অতএব এখন তোমাদের কারও যদি ওই দিন রোজা রাখতে ইচ্ছা হয়, তবে তা রাখতে পারো।’ আশুরার দিন রোজা রাখলে ইহুদিদের সঙ্গে সাদৃশ্য হয়ে যায় বিধায় রাসুল (সা.)-এর আগের দিন বা পরের দিন আরেকটি রোজা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ ১০ মহররম আশুরা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য উপলব্ধি করে এদিন নফল রোজা পালন করেন। আশুরার দিন নফল রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলে তিনি ঘোষণা দিলেন, ‘এ রোজা বিগত এক বছরের গুনাহের কাফফারা হয়ে থাকে।’ (মুসলিম ও তিরমিজি) অন্য এক বর্ণনায় আছে, ‘যে ব্যক্তি আশুরার রোজা রাখবে, আল্লাহ তার এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।’ (আহমাদ)
মূলত মুহররম শব্দের অর্থ নিষিদ্ধ বা পবিত্র। এ মাসসহ আরো ৩টি মাসে ঝগড়া-বিবাদ ও যুদ্ধ বিগ্রহ করা নিষিদ্ধ। রাসূল (সঃ) এ মাসে কোন জিহাদেও অংশ নেননি। মুহররম, রজব, যিলক্বদ ও যিলহজ্ব- এ চারটি মাসকে আল্লাহ তা'য়ালা পরম সম্মানিত ও পবিত্র বলে আল কুরআনে উল্লেখ করেছেন। এরশাদ হয়েছে ‘তোমরা জেনে রেখ, এই চারটি মাস বড় ফজিলত ও বরকতপূর্ণ। তোমরা এই মাসগুলোতে পাপাচার করে নিজেদের উপর জুলুম করো না’। আল্লাহ তায়ালা এই দিনে আদি পিতা হযরত আদম (আ.)কে তার খলিফা নিযুক্ত করেছেন আর জান্নাতে দাখিল ও পৃথিবীতে নির্বাসনের পর মক্কায়ে মুয়াজ্জমার আরাফাত ময়দানে হযরত মা হাওয়ার সাথে পরিচিত করত দীর্ঘ দিন ক্ষমা প্রার্থনা শেষে দু'জনের তাওবা কবুল করেন।
২য় হিজরীতে রমযান মাসের রোযা ফরজ হলে আশুরার রোযা নফল হয়ে যায়। তবে রমযানের রোযার পর আশুরার রোযার মর্যাদা এখনও সর্বাধিক। আশুরার রোযা পালন সম্পর্কে হযরত সালমা আকওয়া (র.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আসলাম গোত্রের এক লোককে মহানবী (সা.) এ সংবাদ ঘোষণার দায়িত্ব দিয়ে আশুরার দিন প্রেরণ করলেন যে, ‘যারা আজ রোযা রাখেনি তারা যেন রোযা রেখে নেয়। আর যারা ইতিমধ্যে খাওয়া-দাওয়া করেছে তারা যেন রাত পর্যন্ত খাবার ও পানাহার হতে বিরত থাকে। (মুসলিম)
আশুরার রোযাকে ইহুদিদের রোযা হতে পৃথক করার জন্য তিনি বলেছেন, ‘তোমরা আশুরার দিন রোযা রাখ এবং ইহুদিদের থেকে ব্যতিক্রম কর। আশুরার একদিন পূর্বে বা একদিন পরেও রোযা রাখ’। তিনি আশা প্রকাশ করেন ‘আমি আগামী বছর বেঁচে থাকলে নবম দিনেও রোযা রাখব। (মুসলিম, আবু দাউদ)। আশুরার দিন রোযা রাখার ফজিলত সম্পর্কে মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ‘আশুরার দিনের রোযার ব্যাপারে আমি আল্লাহর নিকট আশাবাদী যে, তিনি একবছর পূর্বের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন'। (মসনাদে আহমদ)
পবিত্র আশুরার নানাবিধ তাৎপর্য ও গুরুত্ব থাকলে ৬১ হিজরী সনের ১০ মহররমের বিয়োগান্তক ঘটনায় অধিকগুরুত্ববহ ও তাৎপর্যপূর্ণ। ইয়াজিদ বাহিনীর সুসজ্জিত সৈন্যবাহিনীর মোকাবেলায় পরম করুণাময়ের প্রতি অবিচল আস্থা নিয়ে ও অকুতোভয় চিত্তে হজরত হোসাইন (রা) যে প্রতিরোধের প্রাচীর গড়ে তুলেছিলেন তা বিশ্ব ইতিহাসে এক নজীরবিহীন ঘটনা। তিনি অন্যায় ও অসত্যের কাছে মাথানত না করে সত্য ও ন্যায়ের পতাকাকে উড্ডিন করার জন্য কারবালা প্রান্তরে যে ত্যাগের নজরানা পেশ করেছিলেন তা প্রতিটি মুসলমানের জন্যই প্রেরণার উৎস, মানবজাতির জন্য শিক্ষণীয়, অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় আদর্শ হয়ে আছে এবং থাকবে। কারণ, সংগ্রাম ছাড়া কোন কিছুই অর্জন করা সম্ভব হয় না। ইতিহাস সাক্ষী যেকোন বিজয়ের পেছনেই রয়েছে আত্মোৎসর্গ, ত্যাগ ও কুরবানির নজীর। বিশেষ করে ইসলামের সকল বিজয়ই সূচিত হয়েছে এক রক্তাক্ত ও বিয়োগান্তক পথ পরিক্রমার মাধ্যমেই। তাই মহাকবি আল্লামা ইকবাল বলেছেন ‘ইসলাম জিন্দা হোতা হায় হার কারবালা কে বাদ’ অর্থাৎ প্রত্যেক কারবালার পরই ইসলামের পুনরুজ্জীন ঘটে’।
মূলত হযরত হোসাইন (রা.) ছিলেন অসাধারণ তেজদীপ্ত ও বলিষ্ঠ ঈমানী চরিত্রের অধিকারী। তিনি বেশী বেশী দান খয়রাত করতেন। দৃঢ়চেতা ও আপোষহীন মনোভাব পোষণ করতেন। খেলাফতে রাশেদার পুনর্জীবনের গভীর আবেগে তিনি অটুট সংকল্পবদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি ইসলামী মূলনীতির আলোকেই মানবজাতির ইহকালীন কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তি সম্ভব বলে বিশ্বাস করতেন। আর এই বিশ্বাস ও মূল্যবোধের কারণেই তাকে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে শাহাদাতবরণ করতে হয়েছিল। যা বিশ্ব ইতিহাসের ত্যাগের অদ্বিতীয় নমুমা।
তার ভাষায়, ‘জিল্লতি মেনে নেয়ার চেয়ে মৃত্যুই উত্তম।’ তাই তিনি অন্যায়, অসাম্য, কলুষতা ও ভোগবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে সে কথার বাস্তব প্রমাণ দিয়ে গেছেন। তিনি অত্যাচারী শাসক ইয়াজিদের হাতে বাইয়াত গ্রহণ করলে কারবালা প্রান্তরের বিয়োগান্তক অধ্যায়ের সৃষ্টি হতো না এবং তাকে নবীজীর দৌহিত্র হিসেবে ধর্মীয় উচ্চাসনে বসানো হতো। কিন্তু তিনি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা ইসলামের সামষ্টিকরূপকে সংকীর্ণ গন্ডির মধ্যে আটকে রেখে সন্তুষ্ট হতে পারেননি বরং নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে ইসলামের সুমহান আদর্শকে উচ্চকিত করতে সচেষ্ট হয়েছেন।
মুসলিম উম্মাহ আজ ইসলামের সেই গৌরবৌজ্জ্বল অধ্যায় ভুলে যেতে বসেছে। ত্যাগ, নিষ্ঠা ও কুরবানির শিক্ষা হারিয়ে আত্মপুঁজায় লিপ্ত হয়েছে। ফলে আমাদের বুকের উপর চেপে বসেছে স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও জুলুমতন্ত্র। কিন্তু পবিত্র আশুরার প্রকৃত শিক্ষা হচ্ছে অন্যায়, অসত্য ও জুলুমের বিরুদ্ধে প্রাণান্তকর সংগ্রামে লিপ্ত হওয়া। কিন্তু আমরা আশুরার শিক্ষা ভুলে গিয়ে অন্যায় ও অনাচারের সাথেই আপোষ করে চলছি।
তাই বলা হয়, ‘ইয়াজিদের উত্তরসূরিরা এখনও বহাল আছে তবে হোসাইনের মত আপোষহীন ঈমানদার বীরপুরুষ নেই।’ হযরত হোসাইন (রা.)এর দৃঢ় প্রত্যয় ও অতুলনীয় আত্মত্যাগের দীক্ষা প্রতি আশুরায় আমাদেরকে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে যে কোন আত্মত্যাগের প্রেরণায় উজ্জীবিত করলে মুহররম উদযাপন সফল ও সার্থক হবে। অশুরা আমাদেরকে কাঁদতে শেখায় না বরং প্রত্যয়দীপ্ত হয়ে অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করে। এ কথারই প্রতিধ্বনি করেছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। ‘ফিরে এলো আজ মুহররম মাহিনা ত্যাগ চাই মর্সিয়া ক্রন্দন চাহি না।’ মূলত এটিই মহান আশুরার প্রকৃত শিক্ষা।
1100 tk each
হঠাৎ গ্রেপ্তার হলে কি করবেন??
কিছু #আইনি #পরামর্শ জেনে রাখুন !
🗣1. বিনা ওয়ারেন্ট অথবা নোটিশ না দিয়ে পুলিশ আপনাকে গ্রেফতার করতে পারে না। (CrPC act 54 ব্যতীত)
🗣2. গ্রেফতারের সময় আপনাকে গ্রেফতারের কারণ, গ্রেফতারকারী অফিসারের নাম, গ্রেফতারের সময় ও স্থান সম্পর্কিত একটি মেমো পুলিশ আপনাকে বা আপনার বাড়ির লোককে দিতে বাধ্য। এই জিনিসটি অবশ্যই চেয়ে নেবেন। মামলার ক্ষেত্রে এটির গুরুত্ব অপরিসীম।
🗣3. গ্রেফতার করার 24 ঘন্টার মধ্যে পুলিশ আপনাকে ম্যাজিষ্ট্রেটের সামনে হাজির করতে বাধ্য এবং ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতি ছাড়া আর একদিনও আপনাকে অতিরিক্ত আটকে রাখতে পারে না। কোর্ট ছুটি থাকলে সেক্ষেত্রে ম্যাজিষ্ট্রেটের আবাসিক এ আপনাকে হাজির করাতে হবে।
🗣4. মহিলা পুলিশ ছাড়া কোনওভাবেই কোনও মহিলাকে গ্রেফতার বা তল্লাশী চালানো যায় না।
🗣5. আইন অনুযায়ী পুলিশ লক আপে আপনাকে কোনওপ্রকার শারীরিক বা মানসিক অত্যাচার করতে পারে না। এমনকি চড় মারতেও পারে না।
এবার জেনে নিন কীভাবে পুলিশ আপনাকে হয়রানি করতে পারে ও এক্ষেত্রে কী করবেন-
🗣1. সাধারণ ভাবে সরকারবিরোধী, শাসক দল বিরোধী কোনও পোষ্টের জন্য পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না। কারণ বাক স্বাধীনতার অধিকার আমাদের সংবিধানে স্বীকৃত। কিন্তু পুলিশ মামলা দায়ের করে অন্য ধারায়। আপনি পুলিশী হয়রানির শিকার হতে পারেন। যদি আপনি আপনার ফেসবুক পোস্টে-
ক) অশ্লীল কোনো শব্দ ব্যবহার করেন
খ) ভিত্তিহীন গুরুতর অভিযোগ করেন
গ) চরিত্রহনন করেন।
এই সমস্ত বিষয়গুলি তাই এড়িয়ে চলুন। স্বেচ্ছায় পুলিশের হাতে অস্ত্র তুলে দেবেন না।
🗣2. স্থানীয় রেপুটেড কোনো ক্রিমিন্যাল ল'ইয়ার, স্থানীয় মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী এবং মিডিয়ার ফোন নাম্বার হাতের কাছে রাখুন।
🗣3. কোনও ব্যক্তি পুলিশি হয়রানির শিকার হচ্ছেন জানতে পারা মাত্র তার পাশে দাঁড়ান। সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে খবরটি ছড়িয়ে দিন।
এবিষয়ে বিজ্ঞ আইনজীবিদের আরও পরামর্শ সহযোগিতা নেয়া যেতে পারে। গন সচেতনতা তৈরিতে সহয়তা করুন।
মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতাই পারে আপনাকে সুস্থ রাখতে।
সংগ্রহঃ Law's of Bangladesh
Assal walikum
💯 ORIGINAL EXPORT, 💯 COTTON FABRIC.
Kids sizes
✅ 1-2 years: Chest-20" & length-18"
✅ 3-4 years: Chest-22" & length-20"
✅ 5-6 years: Chest-24" & length-22"
Ladies free size available.
🟢 DELIVERY FEE:
Within Dhaka: ৳70
🟢 NOTE 1: Colors may appear slightly different on the photos due to lighting or display settings of the viewers monitor.
আরামদায়ক এবং মোস্ট ইউনিক এই টিশার্ট গুলো খুব সহজেই হতে পারে আপনার সবসময়ের সঙ্গী। এই সুন্দর কালেকশনের থেকে অল্প কিছু অবশিষ্ট আছে আমাদের হাতে! তাই যদি আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট অথবা সাইজ দিতে না পারি তবে মন খারাপ করবেন না প্লিজ।
প্রোডাক্ট কোয়ালিটি নিয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। প্রোডাক্ট কালকেশন থেকে শুরু করে শিপিং পুরোটাই কোয়ালিটি কন্ট্রোল টিম দায়িক্তের সাথে করে থাকে। তাই শপিং করুন নিশ্চিন্তে।
যে কোন প্রশ্ন এবং অর্ডার এর জন্য ইনবক্স খোলা আছে আপনাদের জন্যই।
আরামদায়ক এবং মোস্ট ইউনিক এই টিশার্ট গুলো খুব সহজেই হতে পারে আপনার সবসময়ের সঙ্গী। এই সুন্দর কালেকশনের থেকে অল্প কিছু অবশিষ্ট আছে আমাদের হাতে! তাই যদি আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট অথবা সাইজ দিতে না পারি তবে মন খারাপ করবেন না প্লিজ।
প্রোডাক্ট কোয়ালিটি নিয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। প্রোডাক্ট কালকেশন থেকে শুরু করে শিপিং পুরোটাই কোয়ালিটি কন্ট্রোল টিম দায়িক্তের সাথে করে থাকে। তাই শপিং করুন নিশ্চিন্তে।
যে কোন প্রশ্ন এবং অর্ডার এর জন্য ইনবক্স খোলা আছে আপনাদের জন্যই।
2 years baby boy
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mirpur
1218
19
Mirpur, 1216
"বুনন" বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যকে নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরার আত্মিক তাগিদের বাস্তব রুপ।
Mirpur
Mirpur, 1216
Specially the dress worn for any occasion or basic needs that we provide. Quality is our motto.
Mirpur
কম দামের মধ্যে ভালো এবং কোয়ালিটিফুল প্রডাক্ট পেতে Tanha's Fashion Gallery এর সাথেই থাকুন।
Mirpur
Ayra Collection is a Bangladeshi Online Shopping place. Where you can find all of your desir
Retail Shop & Office:, Sec-10, Block A, Line/07, House/13, 1st Floor (besides Benarosi Kuthi) Mirpur Dhaka. , Wholsale Outlet:, Sec-10, Bloack-a, Baitus Salat Market, Shop-B2, North Side Of Mirpur Ben
Mirpur, 1216
We are manufacturer and wholesale trader of Designer Synthetic Saree.we have all type of women wear collection like creap saree, Georgette Saree, Designer Saree, Party Wear Saree,...
পানির ট্যাংক, বাসা#০৪, রোড#১৪, ব্লক#সি, সেকশন#১০, মিরপুর, ঢাকা#১২১৬।
Mirpur, 1216
We import best products from China. Girls / Women / Boys / Men / Ladies china shoes / footwear in Ban
19
Mirpur, 1216
Order your shopping items online, or over the phone. Phone lines are open between 8 am to 11 pm. Call 0164-1347697
House 18, Road 12, Rupnagar R/A, Dhaka
Mirpur, 1216
Fowzia's Fashion Online business
351/2 Ahmmed Nagar, Paikpara
Mirpur, 1216
A genuine shop to get a large number of Dress Collections.To get latest collection, related with us👗