Greenfoodsbd.com
Stay connected with Us - The best services all around Bangladesh
Welcome to "Greenfoodsbd.com"
Our Products that ensures Customer's wellbeing, Health and regular excellence.
100% Halal, Healthy and Fresh, Which leads you to a Healthy Lifestyle.
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত গ্রাহক। এটা আমাদের সুন্দর বন মিশ্র ফুলের মধু🍯। ইনশাআল্লাহ ভালো মধু পাবেন। আপনি নিঃসন্দেহে নিতে পারেন।
পন্য খারাপ হলে ফেরত নিবো ইনশাআল্লাহ।
অর্ডার করতে কল করুন:
01716090100
★আসসালামু_আলাইকুম।
মধু খুব উপকারী একটি খাদ্য।এটি এমন একটি খাদ্য যার কথা কোরআন এবং হাদীসে বলা হয়েছে। বর্তমানে কিছু অসৎ ব্যবসায়ীদের জন্য খাঁটি মধু পাওয়াটাই কষ্টসাধ্য।
আপনারা অনেকেই হয়তো খাঁটি মধু খুঁজছেন কিন্তু পাচ্ছেন না। অথবা কেউ কেউ কিনেছেন এবং ঠকেছেন।
★ইনশাআল্লাহ Green Foods Bangladesh.bd আপনাদেরকে গ্যারান্টি দিচ্ছি নিঃসন্দেহে আমাদের মধু নির্ভেজাল।
আমাদের কাছে আপনারা যে সকল মধু পাবেন।
১.সুন্দরবনের প্রকৃতি মধু
২.লিচু ফুলের মধু
৩.কালোজিরা ফুলের মধু
৪.খলিশা ফুলের মধু
যোগাযোগঃ
☎01716090100
☎01777077800
১৩% ছাড়! ১৩% ছাড়! ১৩% ছাড়!
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত গ্রাহক।
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই মিলে ভালো আছেন। রমজান মাস উপলক্ষে Green Foods Bangladesh দিচ্ছে সকল পন্যের উপর ১৩% ছাড়। আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো পন্য পাবেন।পন্য খারাপ হলে ফেরত নিবো ইনশাআল্লাহ।।
01716090100
01777077800
১৫% ছাড়! ১৫% ছাড়! ১৫% ছাড়!
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত গ্রাহক।
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই মিলে ভালো আছেন। এখন Green Foods Bangladesh দিচ্ছে সকল পন্যের উপর ১৫% ছাড়। আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো পন্য পাবেন।পন্য খারাপ হলে ফেরত নিবো ইনশাআল্লাহ।।
01716090100
01777077800
আপনার পরিবারের পুষ্টির দায়িত্ব আমাদের দিন। আমরা আপনাকে সুস্থ দেহ ও সুন্দর মন উপহার দিব ইনশাআল্লাহ।
আমাদের চেষ্টা হলো সবসময় খাঁটি পণ্য সরবরাহ করে ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জন এবং ভেজাল খাদ্য থেকে আপনার পরিবারকে রক্ষা করা। এতে করে আপনি ও আপনার পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা যেতে পারে। নিরাপদ হবে আপনার সন্তানের স্বাস্থ্য এবং বৃদ্ধি।
ভেজালমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমাদের দায়িত্ববোধ থেকে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
ধন্যবাদ আমাদের পাশে থাকার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ!
আমাদের কাছে পাচ্ছেন
সাতক্ষিরা খাটি গাওয়া ঘি
৩০০ টাকা কেজি
৬৫০ টাকা হাফ কেজি
গরুর ঘানি খাটিঁ সরিষা তেল
৩০০ টাকা লিটার
১৫০০ টাকা ৫ লিটার
মেশিন ঘানি খাটিঁ সরিষা তেল
১৯০ টাকা লিটার
৯৫০ টাকা ৫ লিটার
কাঠের ঘানি খাটিঁ সরিষা তেল
২৩০ টাকা লিটার
১১৫০ টাকা ৫ লিটার
ঢেকিছাটা লাল চাল
১০৫ টাকা কেজি
ঢেকিছাটা লাল আটা
৬০ টাকা কেজি
দেশি মরিচের গুড়া
৪৫০ টাকা কেজি
২২৫ টাকা হাফ কেজি
দেশি হলুদের গুড়া
৪৫০ টাকা কেজি
২২৫ টাকা হাফ কেজি
দেশি ধনিয়া গুড়া
৩৫০ টাকা কেজি
১৭৫ টাকা হাফ কেজি
দেশি নারিকেল তেল
৭০০ টাকা কেজি
৩৫০ টাকা হাফ কেজি
নিজস্ব তত্ত্বাবধায়নে কালেকশনকৃত
সুন্দরবন প্রকৃতি ফুলের মধু
৯০০ টাকা কেজি
৪৫০ টাকা হাফ কেজি
খলিশা ফুলের মধু
১১০০ টাকা কেজি
৬০০ টাকা হাফ কেজি
কালোজিরা ফুলের মধু
১১০০ টাকা কেজি
৬০০ টাকা হাফ কেজি
লিচু ফুলের মধু
৬৫০ টাকা কেজি
৩৫০ হাফ কেজি
বাইন ফুলের মধু
১০০০ টাকা কেজি
৬২৫ টাকা হাফ কেজি
চিয়া সিড
৭০০ টাকা কেজি
৩২৫ টাকা হাফ কেজি
হিমালয়ান পিংক সল্ট
৫৭০ টাকা কেজি
২৯০ টাকা হাফ কেজি
পন্য পছন্দ না হলে রিটার্ন করতে পারবেন। কিন্তু আশা করছি আমাদের পণ্য কখনো রিটার্ন করতে হবে না।
খাঁটি নারিকেল তেল ❤️
পুষ্টি ও মান সমৃদ্ধ পণ্য নিয়ে আমরা আছি আমাদের আশেপাশে। আপনাদেরকে সর্বোচ্চ মানের পরিসেবা দিতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত। আপনি কি খাঁটি পন্যর স্বাদ পেতে চান?
তবে এখনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে-
☎ +8801716090100
☎ +8801777077800
আমাদের কাছে আপনারা যে সকল পন্য পাবেনঃ
১। মেশিন ঘানি ভাঙ্গা খাটি সরিষার তেল
২। খাঁটি নারিকেল তেল
৩। কালোজিরার তেল
৪। ঢেঁকী ছাঁটা লাল চাউল
৫। ঢেঁকি ছাঁটা লাল আটা
৬। সাতক্ষিরার গাওয়া ঘী
৭। চিয়া সীড
৮। চিনাবাদামের তেল
৯। দেশী মরিচের গুড়া
১০। দেশী হলুদের গুড়া
১১। দেশী ধনিয়া গুড়া
১২। অলিভ ওয়েল
১৩। কাঠের ঘানি ভাঙ্গা খাঁটি সরিষার তেল
১৪। গরুর ঘানি ভাঙ্গা খাঁটি সরিষার তেল
১৫। চিনিগুড়া চাউল
১৬। হিমালায়ান পিংক সল্ট
১৭। লাল চিনি
১৮। দেশী মসুর ডাল
১৯। মাশকালাই ডাল
২০। মুগ ডাল
২১। দেশী ছোলা বুট
Green Foods Bangladesh
(Halal-Healthy-Fresh)
★আসসালামু_আলাইকুম
মধু খুব উপকারী একটি খাদ্য।এটি এমন একটি খাদ্য যার কথা কোরআন এবং হাদীসে বলা হয়েছে। বর্তমানে কিছু অসৎ ব্যবসায়ীদের জন্য খাঁটি মধু পাওয়াটাই কষ্টসাধ্য।
আপনারা অনেকেই হয়তো খাঁটি মধু খুঁজছেন কিন্তু পাচ্ছেন না। অথবা কেউ কেউ কিনেছেন এবং ঠকেছেন।অনেকেই নতুন করে মধুর ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন। আবার অনেকেই মধুর ব্যবসা শুরু করছেন কিন্তু খাটি মধুর নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না।ইনশাআল্লাহ Greenfoodsbd.com আপনাদেরকে গ্যারান্টি দিচ্ছি নিঃসন্দেহে আমাদের মধু খাঁটি এবং নির্ভেজাল।
আমাদের কাছে আপনারা যে সকল মধু পাবেনঃ
১.সুন্দরবনের প্রকৃতি মধু
২.লিচু ফুলের মধু
৩.কালোজিরা ফুলের মধু
৪. খলিশা ফুলের মধু
৫. বাইন ফুলের মধু
৬. গ্রামীন চাকের মধু
যোগাযোগঃ
☎ 01716090100
☎ 01777077800
বলছিলাম ঘি-এর কথা। এটি এমন একটি খাবার, যেটাতে আছে সর্বোচ্চ পুষ্টিমান। ক্যানসার ও হৃদরোগ প্রতিরোধে এটার শক্তিশালী ভূমিকা রয়েছে।
একেবারে ফ্রেশ দুধের ঘি, খাবারের স্বাদটাই পালটে দেয়। গরম ভাতের সাথে ঘি খেলে কেমন জানি অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে। এ ছাড়া রান্নাবান্নার কাজে ঘি ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদটা আরও মোহনীয় হয়ে ওঠে।
আপনি কি খাঁটি ঘি এর স্বাদ পেতে চান?
তবে এখনি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। ঘি তৈরির প্রতিটি ধাপে, আমরা মেনে চলি স্বাস্থ্যবিধি। আমাদের ঘি একদম ফ্রেশ। আর শতভাগ বিশুদ্ধ।
সরিষার তেল উপকারিতা
কালো দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে।
ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত করে শরীরের তাপমাত্রা কমায়।
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং ছত্রাক প্রতিরোধক উপাদান থাকায় র্যাশ ও রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
দীর্ঘ কালো চুলের জন্য সরিষার তেল খুব উপকারী।
গ্লুকোসিনোলেট থাকায় ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
ত্বকের ব্রণ হোক বা ট্যান পড়া, সব ক্ষেত্রেই সরিষার তেল কাজে দেবে। অল্প পরিমাণে সরিষার তেল হাতে নিয়ে ভালো করে মালিশ করুন আপনার ট্যান পড়া জায়গায়। তারপর তুলা পানিতে ভিজিয়ে আস্তে আস্তে মুছে নিন। কিছুদিনের মধ্যেই চোখে পড়ার মতো উপকার দেখতে পাবেন।
সরিষার তেল হজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে এবং মেটাবলিক রেট বৃদ্ধি করে।
এই তেলে থাকা গ্লুকোসিনোলেট (Glucosinolate) নামক উপাদান মলাশয় ক্যান্সার এবং অন্ত্রের ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে।
সরিষার তেল এক ধরণের ডিকঞ্জেস্টেন্ট বা শ্বাসতন্ত্র পরিষ্কারক। এই তেলের সাথে রসুন মিশিয়ে বুকে ও পিঠে লাগালে কফজনিত সমস্যার সমাধান হয়।
মেয়েদের মাসিকের ব্যথা এবং গ্যাস ও বদহজম জনিত পেটের ব্যথায় সরিষার তেল পেটে মালিশ করলে সুফল পাওয়া যায়।
সরিষার তেল স্মরণশক্তি বৃদ্ধি ও চেতনার উন্নয়নে সহায়তা করে।
পোকামাকড় এবং মশা তাড়ানোর জন্য ঔষধ হিসাবে সরিষার তেল ব্যবহৃত হয়। এর গন্ধে পোকামাকড় কাছে ঘেঁষে না।
রিবোফ্ল্যাভিন (Riboflavin) ও নায়াসিন (Niacin) সমৃদ্ধ সরিষার তেল শরীরে মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
সুস্থ দাঁত ও জিঞ্জাভাইটিস ও পেরিওডন্টাইটিস রোগ প্রতিরোধে সরিষার তেল সহায়ক।
১/২ চা চামচ সরিষার তেল + ১ চা চামচ হলুদের গুঁড়া + ১/২ চা চামচ লবন মিশিয়ে দাঁত ও মাড়িতে হালকা করে দু’বেলা ঘষুন।
এখন থেকে আমাদের কাছে পাচ্ছে আরো দুই ধরনের মধু।
১। বাইন ফুলের মধু
২।গ্রামীন চাকের মধু
আপনার মশার কয়েল কাজ করার অপেক্ষায় আপনি ক্লান্ত? তাৎক্ষণিক ফল পেতে ACI Aerosol Insect স্প্রে ব্যবহার করুন কারণ এটি মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়ার দ্রুত, সুবিধাজনক এবং ধোঁয়া মুক্ত একমাত্র উপায়।
অর্ডারের জন্য কল করুন -
☎ +8801716090100
☎ +8801777077800
গরুর ঘানি ভাঙা খাঁটি সরিষার তেল
আমাদের নিজস্ব লোক দ্বারা মানসম্মত কারখানায় ঘানিতে সরিষা ভাঙানো হয়।
গরুর ঘানি ভাঙা খাঁটি সরিষার তেল:
১ লিটার = ৩০০ টাকা
আমাদের থেকে প্রিমিয়াম কোয়ালিটি সরিষার তেল কিনতে ও সরিষার তেল সম্পর্কে জানতে কল করুন আমাদের নাম্বারে অথবা সরাসরি ইনবক্স করুন Green Foods Bangladesh এর পেইজে।
অর্ডারের জন্য কল করুন -
☎ +8801716090100
☎ +8801777077800
অথবা ভিজিট করুন www.greenfoodsbd.com এ
সরিষার তেলের উপকারিতা:
সরিষার তেলের উপকারিতার কথা অনেকেই জানেন। এ তেল দিয়ে শুধু ত্বকই নয়- হৃৎপি-, পেশি, গাঁটের সমস্যা পর্যন্ত দূর করা যায়। সরিষার তেল ভেষজ প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। এটি ব্যবহারে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং সহজেই হজমকারক। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, শ্বাসনালি এবং মূত্রনালি ও ব্রঙ্কাইটিস ইনফেকশন সারাতে সরিষার তেল বিশেষ ভূমিকা রাখে। এ তেলে রোগের জীবাণু ধ্বংসের ক্ষমতা রয়েছে। এর উপাদান শরীর ক্ষুদ্রান্ত্রের মাধ্যমে গ্রহণ করে এবং ফুসফুস ও বৃহদান্ত্রের প্রয়োজনীয় জীবাণুকে কোনোরকম ক্ষতি না করেই কিডনির মাধ্যমে তা নিষ্কাশিত করে দেয়। এই তেল বৃহদান্ত্রের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও হজমে সহায়তা করে। তবে এ ক্ষেত্রে কি রকম তেল ব্যবহার করতে হবে- সেটা না জানলে ফলাফল খারাপ হতে পারে। লক্ষ্য রাখার বিষয় হলো, শরীরের জন্য নামি-দামি ব্যান্ডের সরিষার তেল কিন্তু মোটেও উপকারী নয়। আসলে প্রয়োজন খাঁটি সরিষার তেল। ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যান্ডেড তেল নয়, খাঁটি সরিষা থেকে ঘানিতে তৈরি করা তেল ব্যবহার করতে হবে।
সরিষার তেল থেকে আরও কতগুলো উপকার মিলতে পারে। যেমন- এক. সরিষার তেল অ্যালার্জি ও র্যাশ প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুই. ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনতে প্রতি রাতে সম পরিমাণ সরিষার তেল ও নারকেল তেল মিশিয়ে মিনিট দশেক ধরে মাসাজ, তারপর ভালো করে মুখ ধুয়ে ঘুমোতে গেলে ত্বক যেমন নরম থাকবে, তেমন উজ্জ্বলও হবে।
তিন. ত্বকে কালসিটে পড়া স্বাভাবিক। এ অবস্থায় ডার্ক স্পট, ট্যান বা পিগমেন্টেশন ঠেকাতে বেসন, দই, লেবুর রসের সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে মুখে-ঘাড়ে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেললে দারুণ উপকার পাওয়া যাবে। চার. সরিষার তেলে রয়েছে ভিটামিন এ, ই এবং বি কমপেক্স। ফলে এটি রিংকল বা দেহের নানান কালসিটে দাগ কমিয়ে দেয়। পাঁচ. সানস্ক্রিনে মুখে খুব ঘাম হলে বা ত্বক নষ্ট হতে থাকলে অল্প সরিষার তেল হাতের তালুতে ঘষে মুখে লাগিয়ে নিলে তা সূর্যের ক্ষতিকারক আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করবে। তবে বেশি তেলে ধুলোবালি ধরে রাখে ত্বক। তাই খেয়াল রাখতে হবে পরিমাণের দিকে। ছয়. সরিষার তেল অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদানে ভরপুর। তাই এ তেল অ্যালার্জি ও র্যাশের হানা প্রতিরোধে সাহায্য করে। সাত. ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি রুখতেও সরিষার তেল বিশেষ কাজে আসে।
🔰আসসালামুআলাইকুম সম্মানিত গ্রাহক,
✡️Greenfoodsbd.com নিয়ে এলো চাঁদপুরের রূপালী তাজা ইলিশ মাছ,
➡️(৯০০গ্রাম-১০০০গ্রাম)পিচ = ১৩৫০টাকা কেজি।
➡️আজকে থেকে প্রি-অর্ডার শুরু।
আপনার অর্ডারটি কনফার্ম করতে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার পাঠিয়ে দিন আমাদের কাছে।
এবং সরাসরি ফোন করতে পারেনঃ
☎️+8801716090100
☎️+8801777077800
Green Foods Bangladesh
(Halal-Healthy-Fresh)
➡️আপনি বাসায় থাকুন আমরাই আসবো আপনার প্রয়োজনীয় পন্য নিয়ে।
আসসালামুআলাইকুৃম সম্মানিত গ্রাহক, খাঁটি অর্গানিক পণ্য খুঁজছেন?
চলে আসুন Greenfoodsbd.com-এর কাছে। ঘরে বসেই খাঁটি মধু, ঘী, তেল ও অর্গানিক পণ্য কেনাকাটা করতে পারবেন। নানা ধরনের অর্গানিক পণ্য হোম ডেলিভারির সুবিধা দিচ্ছি আমরা।
তাই দেরি না করে এখনেই অর্ডার করুন
অর্ডার করতে কল করুনঃ
+8801716090100
+8801777077800
Green Foods Bangladesh
(Halal-Healthy-Fresh)
আসসালামুআলাইকুম সম্মানিত গ্রাহক,
Greenfoodsbd.com-এর সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য সকলকে জানাচ্ছি আন্তরিক ভাবে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
Green Foods Bangladesh অনলাইন মার্কেটপ্লেস প্ল্যাটফর্ম। এটি দেশের বিভিন্ন স্থানে অনলাইনের মাধ্যমে খুচরা ও পাইকারী পণ্যের পরিচালনা করে। খাঁটি মধু, ঘী, সরিষার তেল ও অর্গানিক পণ্য নিয়ে আমাদের পথ চলা শুরু। গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী আমরা গ্রোসারি পণ্যও ডেলিভারি করে থাকি। আমরা দিচ্ছি হোম ডেলিভারির সুবিধা। পণ্যের মূল্য কম রেখে ভালো মানের পণ্য দেওয়াই আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। আমাদের লক্ষ্য বাজারের বাছাইকৃত এবং নিজেদের প্রতিনিধি দ্বারা মান নিয়ন্ত্রিত গুনগত মানসম্পন্ন খাদ্যদ্রব্য আপনাদের কাছে পৌঁছে দেয়া। আপনারা আমাদের উপর আস্থা রাখতে পারেন। আপনাদের আস্থাই আমাদের কাম্য।
আপনারা আমাদের পেইজ লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করে সাথে থাকবেন। আমাদের পণ্য ভালো লাগলে অর্ডার করবেন এবং একটি রিভিউ দিয়ে সকলকে জানিয়ে দিবেন।
।।ধন্যবাদ।।
Green Foods Bangladesh
(Halal-Healthy-Fresh)
আমাদের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটঃ www.greenfoodsbd.com
➡কারা ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন? কোন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কতটুকু??
গর্ভবতী_মায়েরা_কোভিড১৯_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন?
👉 গর্ভের ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে যে কোন ধরনের কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। (যদি সরকার অনুমোদন দেয়)।
*গর্ভের_শিশু_কি_সুরক্ষা_পাবে?
১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে ২ ডোজ ভ্যাক্সিন গ্রহণ সম্পন্ন করতে পারলে মায়ের শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি রক্তের মাধ্যমে গর্ভের শিশুর শরীরে যাবে এবং শিশু করোনাভাইরাস আক্রমণ থেকে সুরক্ষা পাবে।
*মা_এবং_বাচ্চার_কোন_ক্ষতি_হবে_কিনা?
👉 গবেষণায় (BMJ) দেখা গিয়েছে এখন পর্যন্ত যে সব দেশে গর্ভবতী মায়েরা টীকা পেয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে মায়েদের ভ্যাক্সিন পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেটা সবারই হতে পারে) ছাড়া অন্য কোনো সমস্যা হয়নি।
এবং বাচ্চার কোন সমস্যা হয়েছে বলেও গবেষণায় প্রমান পাওয়া যায়নি।
*দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন?
👉 অবশ্যই পারবেন এবং মায়ের কাছ থেকে বুকের দুধের মাধ্যমে বাচ্চার শরীরে এন্টিবডি গিয়ে বাচ্চাকে সুরক্ষা দিবে।
এতে মায়ের (ভ্যাক্সিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাদে) এবং বাচ্চার কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নাই।
*গর্ভবতী_এবং_দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নেয়ার_আগে_বা_পরে_কোন_সতর্কতা_অবলম্বন_করবেন_কিনা?
👉 না। তেমন কোনো সতর্কতার দরকার নাই। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন।
*ভ্যাক্সিন_নেয়ার_পরে_কি_ধরনের_পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া_হতে_পারে?
👉 জ্বর, মাথা ব্যাথা, শরীর ব্যাথা, ক্লান্তি লাগা, ভ্যাক্সিন দেয়ার জায়গায় মাংসপেশিতে ব্যাথা বা লাল হয়ে যাওয়া। এগুলো যে কারোরই হতে পারে।
*যে_সব_মায়েদের_ডায়াবেটিস_উচ্চরক্তচাপ_হাঁপানী #কিডনি_রোগ_আছে_তারা_কি_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন?
👉 হ্যাঁ। তারাও নিতে পারবেন তবে ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে এসব রোগ থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় নিয়ন্ত্রণ করে তারপর ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। সেজন্য নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হবে এবং ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
*কারা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন_না?
জ্বর, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী যিনি কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি পাচ্ছেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে অন্য কোন ভ্যাক্সিন নিলে, যাদের প্রকট এলার্জির সমস্যা এবং যাদের ভ্যাক্সিনের কোনো একটি উপাদানে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে (আগে যদি এমন হয়ে থাকে)।
Collected
আসসালামুআলাইকুৃম সম্মানিত গ্রাহক,
খাঁটি অর্গানিক পণ্য খুঁজছেন ?
চলে আসুন Greenfoodsbd.com-এর কাছে। ঘরে বসেই খাঁটি মধু, ঘী, তেল ও অর্গানিক পণ্য কেনাকাটা করতে পারবেন। নানা ধরনের অর্গানিক পণ্য হোম ডেলিভারির সুবিধা দিচ্ছি আমরা।
তাই দেরি না করে এখনেই অর্ডার করুন
অর্ডার করতে কল করুনঃ
+8801716090100
+8801777077800
Green Foods Bangladesh
(Halal-Healthy-Fresh)
সকল রোগের মুক্তির জন্য কালোজিরার গুণের কথা নিশ্চয় কারো অজানা নয়! আবার বহুগুনে গুনান্বিত কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাস্থ্যগুণও নতুন করে বলার কিছু নেই।
তারুণ্য ধরে রাখতে মধ্যপ্রাচ্যে সকালে খালি পেটে কালোজিরা মধু খাওয়া দীর্ঘদিনের রীতি। অপরদিকে কাজ করার শক্তিকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে এই কালোজিরার মধু । এতে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।
চলুন জেনে নেয়া যাক কালোজিরার কিছু গুণের কথাঃ-
-দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
-নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে
-মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে, যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
-দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে
-ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দারুণ ভূমিকা পালন করে
আমাদের সাথে যোগাযোগের জন্য ফোন নাম্বার-
01716090100
01777077800
আসসালামুআলাইকুৃম সম্মানিত গ্রাহক,
খাঁটি অর্গানিক পণ্য খুঁজছেন ?
চলে আসুন Greenfoodsbd.com-এর কাছে। ঘরে বসেই খাঁটি মধু, ঘী, তেল ও অর্গানিক পণ্য কেনাকাটা করতে পারবেন। নানা ধরনের অর্গানিক পণ্য হোম ডেলিভারির সুবিধা দিচ্ছি আমরা।
তাই দেরি না করে এখনেই অর্ডার করুন www.greenfoodsbd.com -এ অথবা সরাসরি ফোন করতে পারেনঃ
+8801716090100
+880 1777-077800
Green Foods Bangladesh
(Halal-Healthy-Fresh)
সাতক্ষীরার গাওয়া ঘী
১ কেজি ১৩০০ টাকা
আমাদের থেকে প্রিমিয়াম কোয়ালিটি ঘী কিনতে ও ঘী সম্পর্কে জানতে কল করুন আমাদের নাম্বারে অথবা সরাসরি ইনবক্স করুন Greenfoodsbd.com এর পেইজে।
অর্ডারের জন্য কল করুন -
☎ +8801716090100
☎ +8801777077800
অথবা ভিজিট করুন www.greenfoodsbd.com এ
ঘি দুগ্ধজাত খাবার।ঘি নাম শুনলেই যেন মনটা ভরে যায়।গরম ভাতে একটু ঘি হলেই যেন পুরো ভাতটা নিমিষেই খাওয়া হয়ে যায়।ভাতের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শরীরে দীর্ঘক্ষণ শক্তি থাকে। ঘি এর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। বিশেষ কিছু খাবারের স্বাদ বাড়াতে যেমন কাচ্চি বিরিয়ানীসহ আরো অন্যান্য খাবার তৈরিতে ঘিয়ের প্রয়োজন হয়। ঘি খেতে তো অনেকেই পছন্দ করেন আবার অনেকেই অপছন্দ করেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না ঘিয়ের উপকারিতা সম্পর্কে। ঘি তখনই শরীরের ক্ষতি করে, যখন তা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয়। তাই ঘিয়ের উপকারিতা পাওয়ার জন্য নিয়ন্ত্রণ মেনে ঘি খেতে হবে। তবে তার আগে জেনে নেওয়া যাক ঘিয়ের উপকারিতা গুলো কি কি-
১। হাড়ের জন্য:- “ঘিয়ের ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজে লাগে ভিটামিন ‘কে।” বলেন চ্যাডউইক। ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।
২। চুল পড়া প্রতিরোধ করে:- খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম, উজ্জ্বল করতে উপকারী।
৩। উপকারি কোলস্টেরল:- কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর।ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল। ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে।যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৪। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়/ব্রেন টনিক হিসেবে কাজ করে:- নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি-এর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রাকাশিত বেশ কিছু গবেষমায় দেখা গেছে এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫। কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৬। ওজন কমায় ও এনার্জি বাড়ায়:- ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব দ্রুত এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
৭। হজম ক্ষমতা বাড়ায়:- ঘিতে রয়েছে প্রচু বাটাইরিক অ্যাসিড, যা আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে।যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
৮। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:- প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায়, ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।ঘি এর বৈশিষ্ঠ্য হল নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
৯। ক্ষিদে কমায়: ঘিতে ওমেগা-ত্রি ফ্য়াটি অ্যাসিড থাকায় এটি ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতা কমায়। ফলে ওজন হ্রাসের পথ প্রশস্ত হয়। অন্যমতে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
১০। পজিটিভ ফুড-:- বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়।
১১।ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়:- ঘিয়ের মধ্যে কোষকে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। ঘি ত্বককে ময়েশ্চার করে, ত্বকের রোগ সোরিয়াসিস কমাতে কাজ করে। প্রতিদিন খালি পেটে ঘি খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে ত্বকের ভেতরে কোলাজেনের উৎপাদন বেড়ে যায়। তাই ত্বকের সৌন্দর্যও বাড়ে।
১২। ত্বকের প্রদাহ কমায়: অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকায় সেই প্রাচীন কাল থেকেই ত্বককে মসৃণ করতে ঘিয়ের ব্য়বহার হয়ে আসছে। শুধু কী তাই, ত্বকের প্রদাহ, ক্ষত এবং পোড়ার দাগ মেটাতেও এটি দারুন কাজে আসে।
১৩। ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে: ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিকালদের ক্ষতি করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। ফলে কোষের বিন্যাসে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার সেলের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। প্রসঙ্গত, আমাদের দেশে অনেকেই ঘি সহযোগে রান্না করে থাকেন। এই অভ্যাসও কিন্তু খারাপ নয়। কারণ ঘি-এর “স্মোকিং পয়েন্ট” খুব হাই। ফলে বেশি তাপমাত্রায় রান্না করলেও কোনও ক্ষতি হয় না।
১৪। চোখকে ভালো রাখে: ঘিতে রেয়েছ ভিটামিন -ই। তাই এটি যদি নিয়মিত খাওয়া যায়, তাহলে অবটিক নার্ভের উন্নতি ঘটে। ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।
১৫।আরও কিছু উপকারিতা: নিয়মিত ঘি খেলে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে কোনও ধরনের সংক্রমণই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
১৭।অ্যালার্জি কমায়: ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি।
চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে ঘিতে। আর এই আমিষ অংশটিই পেটের গড়বড়ের জন্য দায়ী।”
“মাখনে থাকে ‘ক্যাসেইন’ ও ‘ল্যাকটোজ’, যা অনেকেরই হজম করতে সমস্যা হয়, অ্যালার্জি দেখা দেয়। মাখন থেকে এই উপাদানগুলো বের করে দিয়ে ঘি তৈরি করলে চর্বি ও পুষ্টিগুনগুলো পাওয়া সম্ভব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তবে আপনার ঘি সহ্য হয় কি না সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে।” -বলেন চ্যাডউইক।
১৮। প্রদাহরোধী: স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
১৯। ভিটামিনের উৎস: বিশেষজ্ঞের মতে, “প্রাকৃতিকভাবেই ঘিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, লাইনোলেইক অ্যাসিড ও বিউটাইরিক অ্যাসিড থাকে। দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, জননাঙ্গ ইত্যাদির জন্য ভিটামিন ‘এ’ অত্যন্ত উপকারী।
ঘিতে সামান্য পরিমাণ ভিটামিন ‘কে’, ‘ই’ এবং ‘বি টুয়েলভ’ থাকে।
ঘিয়ের ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘কে’ চর্বিতে দ্রবণীয়। ফলে চর্বিজাতীয় খাবারের সঙ্গে খেলে শরীরে আরও ভালোভাবে শোষিত হয়। শরীরের প্রয়োজনে ব্যবহৃতও হয় বেশি কার্যকরভাবে।”
২০।অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান: কোষকে ‘অক্সিডেটিভ’ ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। অক্সিজেনের সঙ্গে পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কোষের যে ক্ষয় হয় তাই হচ্ছে ‘অক্সিডেটিভ’ ক্ষতি। শরীরে চিনি বেশি হলে, বিপাকীয় চাপ বেশি হলে, কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ভালোভাবে কাজ না করলে এবং ইনসুলিনের অনিয়ম হলে এই সমস্যা হয়। অতিরিক্ত অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এই সমস্যার ঝুঁকি কমাতে কিছুটা হলেও অবদান আছে ঘিয়ের।
২১। নষ্ট হয় না– ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
২২।স্ফুটনাঙ্ক– ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত খাঁটি ঘি গরম করা যায় যেমন বিডি হেলথ ঘি। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
২৩।কোষ্ঠকাঠিন্য: ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে ন্যাচারাল লুব্রিকেটিং, যা এক ধরনের পিচ্ছিল উপদান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন, তারা এক কাপ দুধের মধ্যে এক চামচ ঘি মিশিয়ে কিছুক্ষণ চুলার ওপর রাখুন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এটি পান করুন।
২৪। স্বাদ: সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
২5। ভিটামিন: ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
২৬।রূপচর্চা: রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। এক চামচ ঘি নিয়ে আপনার চোখের চারপাশে মাখুন। এবার সারা মুখে আলতো করে লাগিয়ে নিন। আই ক্রিমের পাশাপাশি এটি ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করবে। বিশেষ করে ত্বকে শুষ্কতা দূর করতে এটি উপকারী।
২৭।রাগ প্রশমন:বিশেষ কোনো কারণে কিংবা বিনা কারণে খুব রেগে গেছেন। গ্লাস ভাঙে কিংবা কুটিকুটি করে কাগজ ছিঁড়েও কাজ হচ্ছে না। হাতে একটু ঘি নিয়ে নাকে লাগান। এবার স্বাভাবিকভাবে নিশ্বাস নিন। দেখবেন এর সুগন্ধটা আপনার মন আর মস্তিষ্ককে বশে এনে ফেলেছে। আর রাগের বিষয়টি— ততক্ষণে ভুলে গেছেন আপনি।
২৮।মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমায়:
ঘি’তে লিনলিয়েক এসিড সমৃদ্ধ, এটি এক প্রকার ফ্যাটি এসিড যা প্লাককে প্রতিরোধ করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হার্টের বিভিন্ন রোগ দূর করে।
২৯।কোষ্ঠকাঠিন্যে: যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাঁদের জন্য ঘি খুবই উপকারী।
৩০।মানসিক বিষক্রিয়াগত মাথাব্যথা মুছে ফেলে:
গবেষণায় দেখা যায়, নেতিবাচক আবেগের একটি রাসায়নিক রচনা রয়েছে এবং তা হল এইসব রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে অস্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে। ঘি একটি সুস্থ চর্বি যা এই আবেগ পোষণ করে না। এর পরিবর্তে এটি তাদের খুঁজে ফ্লাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
রূপচর্চায়ও বেশ কার্যকরী ঘিয়ের ৪টি ব্যবহার:
১. ঠোঁটকে নরম এবং গোলাপি রাখতে ঘিয়ের জুড়ি নেই। অল্প ঘি নিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে হালকা হাতে ঘষুন।
২. চোখের নিচের কালি দূর করবে ঘি। এক ফোঁটা ঘি নিয়ে চোখের চারপাশে ম্যাসাজ করুন। সারারাত রেখে সকালে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৩. প্রতিদিন মাথার ত্বকে ঘি দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথায় রক্ত চলাচল ভালো হয় এবং চুল বাড়তে সাহায্য করে। চুলের সৌন্দর্য বাড়াতেও ঘি দারুণ উপকারী। চুলকে আরো চকচকে এবং নরম রাখে ঘি। এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে ২ চামচ ঘি নিয়ে চুল এবং মাথার ত্বকে ভালো করে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪. দুই চামচ ঘি হালকা গরম করে ভালো করে তাতে অল্প পানি মেশান। তারপর সেই মিশ্রণ সারা গায়ে এবং মুখে মাখুন। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক সমৃণ থাকবে।
কতটা পরিমাণ ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যকর:
উপকারি খাবারও বেশি মাত্রায় খাওয়া উচিত নয়। কারণ এমনটা করলে শরীরের ভাল হওয়ার থেকে ক্ষতি হয় বেশি। যেমন, ঘি-এর কথাই ধরুন না। এই খাবারটি শরীরের এতটা উপকারে লাগে। কিন্তু কেউ যদি অনিয়ন্ত্রিত হারে ঘি খাওয়া শুরু করেন, তাহলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে। তাহলে এখন প্রশ্ন হল, দিনে কত পরিমাণ ঘি খাওয়া চলতে পারে? চিকিৎসকদের মতে শরীরকে সুস্থ রাখতে দৈনিক ২ চামচের বেশি ঘি খাওয়া একেবারেই চলবে না। অর্থাৎ এ খাবার গ্রহণে পরিমিত হতে হবে। একবারে বেশি খাওয়া যাবে না। দিনে ১০ থেকে ১৫ গ্রাম ঘি খাওয়া যেতে পারে।
ভিটামিন:
ঘি-তে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে আছে। যা আমাদের হৃদপিণ্ড, মস্তিষ্ক এবং হাড়ের জন্য খুবই উপকারী।
কাদের ঘি খাওয়া উচিত না?:
অনেকের মতেহার্টের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস অথবা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় যারা ভুগছেন ঘি খাওয়া উচিত না।
কালোজিরার তেল
১কেজি=১৭০০টাকা
আমাদের থেকে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির কালোজিরার তেল কিনতে কল করুন আমাদের নাম্বারে অথবা সরাসরি ইনবক্স করুন Greenfoodsbd.com এর পেইজে।
অর্ডারের জন্য কল করুন -
☎ +8801716090100
☎ +8801777077800
অথবা ভিজিট করুন www.greenfoodsbd.com এ
কালোজিরার তেল এর গুণগানঃ
কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন থেকে শুরু করে শরীরের কোষ ও কলার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কালোজিরা। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের জন্যই না কালোজিরা চুল ও ত্বকের জন্যও অনেক উপকারি। প্রত্যেকের রান্নাঘরেই কালোজিরা থাকে যা খাবারকে সুবাসিত করে। আসুন আমরা আজ আশ্চর্য বীজ কালোজিরার উপকারিতা গুলো জেনে নেই।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি :
এক চা-চামচ পুদিনাপাতার রস বা কমলার রস বা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে নিয়মিত সেব্য। যা দুশ্চিন্ত দূর করে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে। কালোজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিসেপটিক। মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। কালোজিরা খেলে আমাদের দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এতে করে মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির হয়। যা আমাদের স্মৃতি শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।
মাথা ব্যাথা নিরাময়ে :
১/২ চা-চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে ২/৩ সপ্তাহ খেতে হবে।
সর্দি সারাতে :
এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩বার সেব্য এবং মাথায় ও ঘাড়ে রোগ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত মালিশ করতে হবে। এছাড়া এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হয়। সর্দি বসে গেলে কালিজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিন। একই সঙ্গে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালিজিরা বেঁধে শুকতে থাকুন, শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে পড়বে। আরো দ্রুত ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালিজিরার তেল মালিশ করুন।
বাতের ব্যাথা দূরীকরণে:
আক্রান্ত স্থানে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে মালিশ করে; এক চা-চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে ২/৩ সপ্তাহ সেব্য।
বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে :
আক্রান্ত স্থানে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে মালিশকরে; এক চা-চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এককাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে ২/৩ সপ্তাহ পান করুন।
হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে :
এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সহ এক কাপ দুধ খেয়ে দৈনিক ২বার করে ৪/৫ সপ্তাহ সেব্য এবং শুধু কালোজিরার তেল বুকে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।
ব্লাড প্রেসারনিয়ন্ত্রনে রাখতে :
প্রতিদিন সকালে সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধাঘন্টা অবস্থান করতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণমধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে ও উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।
অর্শ রোগ নিরাময়ে :
এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল চুরন/তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ খাবেন।
শ্বাস কষ্ট বা হাঁপানি রোগ সারাতে:
যারা হাঁপানী বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমসসায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন খাদ্য তালিকায়। কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাস কষ্টজনিত সমস্যা উপশম হবে।এছাড়া এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল, এক কাপ দুধ বা রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত সেব্য।
ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে:
ডায়াবেটিকদের রোগ উপশমে বেশ কাজে লাগে কালিজিরা। এক চিমটি পরিমাণ কালিজিরা এক গ্লাস পানির সঙ্গে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে দেখুন, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়া এক কাপ চা-চামচকালোজিরার তেল, এক কাপ রং চা বা গরম ভাতের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ২বার করে নিয়মিত সেব্য। যা ডায়বেটিকস নিয়ন্ত্রণে একশত ভাগ ফলপ্রসূ।
অনিয়মিত মাসিক রোগের ক্ষেত্রে :
এক কাপকাঁচা হলুদের রস বা সমপরিমাণ আতপ চাল ধোয়া পানির সাথে এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত সেব্য। যা শতভাগ কার্যকরী ।
দুগ্ধ দান কারিনীমা’ দের দুধ বৃদ্ধির জন্য :
যেসব মায়েদের বুকে পর্যাপ্ত দুধ নেই, তাদের মহৌষধ কালিজিরা। মায়েরা প্রতি রাতে শোয়ার আগে ৫-১০ গ্রাম কালিজিরা মিহি করে দুধের সঙ্গে খেতে থাকুন। মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালিজিরা ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন।এছাড়াএকচা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত খাবেন যা শতভাগ কার্যকরী।
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে
ত্বকের গঠনের উন্নতি ও ত্বকের প্রভা বৃদ্ধির জন্য কালোজিরা অত্যাবশ্যকীয়। এতে লিনোলেইক ও লিনোলেনিক নামের এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিড থাকে যা পরিবেশের প্রখরতা, স্ট্রেস ইত্যাদি থেকে আপনার ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে সুন্দর করে ও ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে।
• মধু ও কালোজিরার পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগিয়ে আধাঘন্টা বা একঘন্টা রাখে ধুয়ে ফেলুন, এতে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
• যদি আপনার ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে আপেল সাইডার ভিনেগারের সাথে কালোজিরা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। নিয়মিত লাগালে ব্রণ দূর হবে।
• শুষ্ক ত্বকের জন্য কালোজিরার গুঁড়া ও কালোজিরার তেলের সাথে তিলের তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। এক সপ্তাহের মধ্যে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
গ্যাষ্ট্রীক বা আমাশয় নিরাময়ে :
এক চা-চামচ তেলসমপরিমাণ মধু সহ দিনে ৩বার করে ২/৩ সপ্তাহ সেব্য।
জন্ডিস বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যার দূরীকরণে :
একগ্লাস ত্রিপলার শরবতের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল দিনে ৩বার করে ৪/৫ সপ্তাহসেব্য।
রিউমেটিক এবং পিঠেব্যাথা দূর করার জন্য:
কালোজিরার থেকে যে তেল বের করা হয় তা আমাদের দেহে বাসা বাঁধা দীর্ঘমেয়াদী রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে বেশ সাহায্য করে। এছাড়াও সাধারণভাবে কালোজিরা খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:
দুই বছরের অধিক বয়সী শিশুদের কালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করলে দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে কালোজিরা। দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা যাবে।
মাথা ব্যথায দূর করতে:
মাথা ব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানের পার্শ্ববর্তি স্থানে দৈনিক ৩/৪ বার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।
স্বাস্থ্য ভাল রাখতে:
মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও সকল রোগ মহামারী হতে রক্ষা পাওয়া যায়।
হজমের সমস্যায দূরীকরণে:
হজমের সমস্যায় এক-দুই চা-চামচ কালিজিরা বেটে পানির সঙ্গে খেতে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনবার খেলে এক মাসের মধ্যে হজমশক্তি বেড়ে যাবে। পাশাপাশি পেট ফাঁপাভাবও দূর হবে।
লিভারের সুরক্ষায়:
লিভারের সুরক্ষায় ভেষজটি অনন্য। লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে কালিজিরা।
চুল পড়া বন্ধ করতে:
কালিজিরা খেয়ে যান, চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আরো ফল পেতে চুলের গোড়ায় এর তেল মালিশ করতে থাকুন।
দাঁত ব্যথা দূরীকরণে:
দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালোজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে; জিহ্বা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু মরে।
শান্তিপূর্ণ ঘুমের প্রয়োজনে:
কালোজিরা তেল ব্যবহারে রাতভর প্রশান্তিপর্ন নিদ্রা হয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:
কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। এতে করে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি করে। ১ চামচ কালোজিরা অথবা কয়েক ফোটা কালোজিরার তেল ও ১চামচ মধুসহ প্রতিদিন সেবন করলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
পারকিনসন্স রোগের প্রতিকারে
কালোজিরায় থাইমোকুইনিন থাকে যা পারকিনসন্স ও ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের দেহে উৎপন্ন টক্সিনের প্রভাব থেকে নিউরনের সুরক্ষায় কাজ করে।
চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে
কালোজিরার তেল চুলের কোষ ও ফলিকলকে চাঙ্গা করে ও শক্তিশালী করে যার ফলে নতুন চুল সৃষ্টি হয়। এছাড়াও কালোজিরার তেল চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল পড়া কমায়।
কিডনির পাথর ও ব্লাডার
২৫০ গ্রাম কালোজিরা ও সমপরিমাণ বিশুদ্ধ মধু। কালোজিরা উত্তমরূপে গুঁড়ো করে মধুর সাথে মিশ্রিত করে দুই চামচ মিশ্রণ আধাকাপ গরমপানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন আধাকাপ তেল সহ পান করতে হবে। কালোজিরার টীংচার মধুসহ দিনে ৩/৪ বার ১৫ ফোটা সেবন করতে পারেন।
চোখের ব্যথা দূর করতে
রাতে ঘুমোবার আগে চোখের উভয়পাশে ও ভুরুতে কালোজিরা তেল মালিশ করুন এবং এককাপ গাজরের রসের সাথে একমাস কালোজিরা তেল সেবন করুন। নিয়মিত গাজর খেয়ে ও কালোজিরা টীংচার সেবন আর তেল মালিশে উপকার হবে। প্রয়োজনে নির্দেশিত হোমিও ও বায়োকেমিক ওষুধ সেবন।
উচ্চরক্তচাপ
যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন তখনই কালোজিরা কোন না কোন ভাবে সাথে খাবেন। গরমখাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরা ভর্তা খান। এ উভয়পদ্ধতির সাথে রসুনের তেল সাথে নেন। সারা দেহে রসুন ও কালোজিরা তেল মালিশ করুন। কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসাথে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুন। ভালো মনে করলে পুরাতন রোগীদের ক্ষেত্রে একাজটি ২/৩ দিন অন্তরও করা যায়।
ডায়রিয়া
মুখে খাবার স্যালাইন ও হোমিও ওষুধের পাশাপাশি ১ কাপ দই ও বড় একচামচ কালোজিরা তেল দিনে ২ বার
জ্বর :
সকাল-সন্ধ্যায় লেবুর রসের সাথে ১ চামচ কালোজিরা তেল পান করুন। কালোজিরা ও লেবুর টীংচার (অ্যাসেটিকঅ্যাসিড) সংমিশ্রন করে দেয়া যেতে পারে।।
সকাল রোগের প্রতিষেধক :
মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা তেল সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও সকল মহামারী হতে রক্ষা পাওয়া যায়।
সতর্কতা :
গর্ভাবস্থায় ও দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা যাবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mirpur
1216
Road#02, Mirpur 2
Mirpur
Small effort to make genuine and traditional village items easily available in Dhaka. Uncompromising
3/5, Block # C, Section # 10
Mirpur
Utsho is sourcing and delivering the famous foods of Bangladesh at your doorsteps. We intend to brin
Tongi, Gazipur
Mirpur, 1216
Khatibaazar is your ultimate solution of grocery items for you. We provide you the 100% fresh, authe
Mirpur
Some hardworking people of SHOTEJPUR are working to meet their own needs from the best crops of their production and give the extra to urban you! Just tell us what is needed at any...