Alif Homoeo Pharmacy Branch-2 -আলিফ হোমিও ফার্মেসি ২য় শাখা
Complex and chronic diseases are treated according to the provisions of Homoeo | হোমিও ব
হোমিওপ্যাথিক ওষুধে ট্যাকিয়ন কনার উপস্থিতি নিয়ে CERN এর পদার্থ বিজ্ঞানীরা যে পরীক্ষা নীরিক্ষা চালিয়েছেন সত্যিই তা হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক নতুন দ্বার উন্মোচন করলো। কারন এতোদিন পর্যন্ত হোমিওপ্যাথিকে ল্যাবের বিজ্ঞানীরা প্লাসিবো ইফেক্ট বলে চালিয়ে দিতো। কিন্তু এক জার্মান বিজ্ঞানী হ্যানিম্যানের আবিস্কৃত হোমিওপ্যাথি এখন আরেক জার্মান পদার্থ বিজ্ঞানীর আর্নল্ড সমারফেল্ডের দেয়া ট্যাকিয়ন কনার ধারনা দিয়েই হোমিও ওষুধের অন্তর্নিহিত শক্তির রহস্যের উন্মোচন হচ্ছে। সার্ন হোমিও ওষুধের শক্তিকৃত ৩০ শক্তির উপর পরীক্ষা নীরিক্ষা চালিয়ে দেখেছে সেখানে ট্যাকিয়ন কনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যা একেবারে অকল্পনীয়। কেননা ইতোপূর্বে ধারনা করা হতো ট্যাকিয়ন কনার উপস্থিতি এই পৃথিবীতে নেই। মহা বিশ্বের অন্য কোন গ্রহে হয়তো আছে কিংবা একদমই কাল্পনিক। কিন্তু দুশত বছর যাবৎ যে ট্যাকিয়ন কনা নিয়ে হোমিও চিকিৎসকরা চিকিৎসা বিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছিলো তা আজ বিষ্ময়কর। কেননা তথা কথিত পদার্থ বিজ্ঞান রসায়ন ও জীব বিজ্ঞান দ্বারা হোমিও ওষুধের অন্তর্নিহিত এই শক্তিকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয়নি। কারন এতে যে কনা বিদ্যমান তা আলোর চেয়েও গতি সম্পন্ন। যার নাম ট্যাকিয়ন কনা। আর আলোর চেয়ে গতি সম্পন্ন কোন কিছুকে দেখা সম্ভব হয়না। তাই এতোদিনে তা অধরাই রয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু এবার জটলা খোলা শুরু করেছে সার্নের পদার্থ বিজ্ঞানীদের গবেষণায়। তারা লার্জ হেড্রন কোলাইডারে হোমিওপ্যাথিক বিভিন্ন ওষুধের ৩০ মাত্রা ন্যানো স্প্রে করে এই কনার অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন। এই ট্যাকিয়ন কনার মাধ্যমেই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কোষের ইলেকট্রনের স্পিন-এন্টি স্পিন পরিবর্তিত জীব দেহকে সুস্থ করে তোলে। এই কনা আলোর চেয়ে দ্রুতগামী।
এখন এই ট্রাকিয়ন কনা নিয়ে দু একটি বিষয় উল্লেখ করতেই হয়।কারন ট্রাকিয়ন কনার বৈশিষ্ট্যের সাথে হোমিওপ্যাথি ওষুধ বৈশিষ্ট্যের অনেক মিল রয়েছে। এই মিলগুলো খুঁজে পাবার আগে আমরা ট্রাকিয়ন কনার বৈশিষ্ট্যগুলো আগে জেনে নিয়।
১. এর বেগ আলোর চেয়ে বেশি। কখনো আলোর কম বেগে একে নামানো যায়না। কেননা তাতে অসীম শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই এর জন্মই হয় আলোর চেয়ে বেশি বেগে।
২. এর ভর যত কমে বেগ তত বাড়ে। বা বেগ যত বাড়ে ভর তত কমতে থাকে।
৩. এরা পানি বা কাচ মাধ্যমে আরো বেগ প্রাপ্ত হয়।
৪. এর আলোর চেয়ে বেশি বেগোবান হওয়ায় দৃশ্যমান হয়না। শুধু এদের রেখে যাওয়া পদচিহ্ন বা ছাপ রয়ে যায়। একে বলে চেরেনকভ বিকিরণ।
৫. এদের ভর যখন শূন্য তখন এরা সর্বোচ্চ বেগে ধাবিত।
৬. এটাকে তৈরি করতে কোন চার্জিত কনাকে ত্বরক যন্ত্রে নিয়ে আলোর কাছাকাছি দ্রুতি দেয়া হয়। তারপর তা পানি বা কাচ মাধ্যমে দিলে তা আলোর বেগ ছাড়িয়ে যায়।
এখন আসি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণে-
১. হোমিও ওষুধকে যত খুদ্র মাত্রায় নেয়া হয় অর্থাৎ যত এর ভর কমে ততবেশি শক্তিকৃত হয়।
২. হোমিও ওষুধকে এতোটা ক্ষুদ্র করা সম্ভব নয় যে তা শক্তি বাড়াবেনা।
৩. এটি পানিতে গুলিয়ে প্রয়োগ করা হয় যাতে এর শক্তি বাড়ে।
৪. হোমিও ওষুধ তৈরি সাক্কাশন বা ঝাকি প্রয়োগ করা হয়।
৫. যত বেশি ডাইলুশন ও সাক্কাশন করা হয় তত হোমিও ওষুধের শক্তি বৃদ্ধি পায়।
এখন আমরা এই দুটোর মিল খুঁজবো।
১. ট্যাকিয়নের ভর যত কমে বেগ তত বাড়ে। হোমিও ওষুধের বস্তুগত মাত্রা যত কমে শক্তি তত বাড়ে।
২. ট্যাকিয়নের ভর শূন্য হলে সর্বোচ্চ বেগ পায়। হোমিও ওষুধও যত ক্ষুূ্দ্র মাত্রায় নেয়া হয় ততই এর শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩.ট্যাকিয়ন পানিতে ও কাচ মাধ্যমে আরো বেগবান হয়। হোমিও ওষুধ পানিতে গুলিয়ে প্রয়োগে আরো শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪. ত্বরনের মাধ্যমে ট্যাকিয়ন আরো বেগবান হয়। ঝাকিতে হোমিও ওষুধর শক্তি বৃদ্ধি পায়। তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি বাহ্যিক আচরণেও কত মিল। এগুলো একান্ত আমার যৌক্তিক উপস্থাপনা। তবে বিজ্ঞানীদের দিকে তাকিয়ে আছি আরো সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ পেতে।
ট্যাকিয়ন কনাকে এক সময় শুধু কাল্পনিক ভাবা হতো। এবং বলা হতো এই পৃথিবীতে এর কোন অস্বস্তি নেই। মহা বিশ্বের অন্য কোন গ্রহে হয়তো এর স্থান রয়েছে। কিন্তু CERN এর বিজ্ঞানীরা গবেষণায় হোমিও ওষুধের ৩০ শক্তির উপর পরীক্ষা নীরিক্ষা চালিয়ে সেখানে ট্যাকিয়ন কনার উপস্থিতি পেয়েছে। এবং তারা সকল শক্তিতেই এই পরীক্ষা চালাবে বলে জানিয়েছে।
কিন্তু বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে দুটো মস্ত বড়ো শক্তি
১. আমেরিকার এলোপ্যাথিক ফার্মা লবি
২. আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি।
কেননা আইনস্টাইনে ল অনুযায়ী E=MC2.
১.অর্থাৎ আলোর বেগে কোন বস্তই পৌছানো সম্ভব নয়। বেগ যত বাড়বে ভর তত বাড়বে। তাই বেগ আলোর হলে ভর অসীম হবে। যা সম্ভব নয়।
কিন্তু ট্যাকিয়ন এর পুরোটাই উল্টো। যত ভর কমবে তত বেগ বাড়বে।
২.পানিতে বা কাচ মাধ্যমে আলোর বেগ শোষিত হয়ে কমে যায়। কিন্তু ট্যাকিয়ন পানিতে ও কাচে আরো বেগবান হয়। যা চেরেনকভ বিকিরণ দ্বারা প্রামানিত।
সুতরাং ট্যাকিয়নের বাস্তবতা যেন প্রামানিত না হয় তার বিরুদ্ধেও তোড়জোড় চলছে। কিন্তু সত্য চিরকালই সত্য। হোমিওপ্যাথি যে অত্যধিক উন্নত মানের কোন বিজ্ঞান তা অচীরেই প্রামানিত হবে ইনশাআল্লাহ।
আজ(ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সোমবার) আন্তর্জাতিক মৃগীরোগ দিবস। মৃগীরোগ বা খিঁচুনি হলো স্নায়ুবিক একটি রোগ। মৃগীরোগ প্রতিরোধযোগ্য,চিকিৎসাযোগ্য এবং নিরাময়যোগ্য অসুখ। তাছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম করা, বিশ্রাম নেওয়া, মানসিক চাপমুক্ত থাকা মৃগীর উৎপাত কমাতে যথেষ্ট সাহায্য করে। সঠিক হোমিও ঔষধ প্রয়োগে মৃগীরোগ সম্পূর্ণ স্থায়ীভাবে নিরাময় করা সম্ভব। মৃগীরোগ চিকিৎসায় লক্ষণকৃত হোমিও ঔষধের পাশাপাশি বা এককভাবে R-33 (জার্মানী) ঔষধটি খুবই কার্যকরী।
প্রচলিত ভ্রান্ত ধারনা বাদ দিয়ে সঠিক সময়ে মৃগীরোগের চিকিৎসা নিন। সচেতন হউন।
যে কোন প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
#পাইলস_অর্শ_Hemorrhoid
পথে-ঘাটে পাইলস রোগের চিকিৎসার নিশ্চয়তাসহ টোটকা, কবিরাজি ও নানা ধরনের অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসার সাইনবোর্ডের সমাহার দেখা যায়। পাইলস বা অর্শ একটি সাধারণ সমস্যা, যার সুচিকিৎসা করা হলে রোগী ভালো থাকেন।
পাইলস কীভাবে বুঝবেনঃ
মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত, চুলকানি বা অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া, মলদ্বারে ব্যথা, পায়ুপথের বাইরের দিকে ফোলা বা বেরিয়ে আসা অনুভব করা, বা চাকার মতো অনুভূতি।
পাইলস কেন হয়ঃ
মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা, জন্মগতভাবে দুর্বল ধমনি, দীর্ঘদিনের কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, ভারী বস্তু বহন করতে হয় এমন কাজ, অতিরিক্ত ওজন, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি।পাইলসের চিকিৎসা না করা হলে প্রায়ই মলের সঙ্গে রক্তপাতের জন্য ধীরে ধীরে রক্তশূন্যতা হতে পারে, প্রায়ই ব্যথা হয় এবং সংক্রমণ হয়।
মনে রাখবেন, এটি জটিল কোনো রোগ না হলেও একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। । এর রয়েছে কার্যকর #হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা। নিশ্চয়তাসহ টোটকা, কবিরাজি ও নানা ধরনের অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসার সাইনবোর্ডের প্রতারনায় প্ররোচিত না হয়ে অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে যথাযথ ট্রিটমেন্ট নিলে কোন প্রকার অপারেশন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পাইলস বা অর্শ থেকে পরিত্রান পেতে পারেন। তাই ‘গ্যারান্টি’ চিকিৎসার আকর্ষণে না ভুলে নিয়মিত হোমিও চিকিৎসা নিন ও নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলুন।
#আলিফ_হোমিও_ফার্মেসি
মিরপুর অরিজিনাল-১০, (ইনডোর স্টেডিয়ামের বিপরীতে) ঢাকা-১২১৬।
আলফালফা একটি হোমিও সিরাপ। এটি শক্তিবর্ধক হিসাবে কাজ করে, আলফালফা সেবনে শারীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়াতে এবং রোগীর ওজন বৃদ্ধি পেতে সহায়তা করে। শরীরে থাকা দুর্বল টিস্যুগুলোকে সফল করে তুলতে আলফালফা ভালো কাজ করে।
কঠিন রোগে বা অনেক দিন অসুস্থ থাকার পরে শরীরের পেশী সমূহ দুর্বল হয়ে পড়ে তখন আলফালফা নিয়মিত খেলে যে কোন ভিটামিন খাওয়ার চেয়ে ভালো উপকার পাওয়া যায় এবং এটি অনেক বেশি ভালো কাজ করে।
শিশুদের ক্ষেত্রে আলফালফা বিশেষ টনিক হিসেবে কাজ করে। শিশুদের মধ্যে খাবার অনীহা বা খাবার না খাওয়ার ফলে শুকিয়ে যাওয়া ক্রমশ দুর্বল হতে থাকলে ঔষধটি শিশুদের খুব দ্রুতই দুর্বলতা নিরাসক্ত অবস্থা দূর করবে এবং শিশুর হজমশক্তিকে আগের তুলনায় বাড়িয়ে দেবে।
যে সকল মায়েরা সন্তানকে দুধ পান করায় কিন্তু দেখা যায় শরীরের সঠিক মত দুধ উৎপাদন হয় না। বা ভালোভাবে সন্তানকে দুধ পান করাতে পারছেন না তারা আলফালফা টনিক সিরাপ খেলে স্তনের দুধের পরিমাণ অনেক বেড়ে যাবে, এবং শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে তুলতে সাহায্য করবে।
#আলিফ_হোমিও_ফার্মেসি
মিরপুর অরিজিনাল-১০ (ইনডোর স্টেডিয়ামের বিপরীত পাশে), ঢাকা-১২১৬।
প্রকৃত তথ্য জেনে এবং যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করে নিজেকে এবং আপনার চারপাশের মানুষদের সুরক্ষিত রাখুন। সরকারি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের দেওয়া পরামর্শ মেনে চলুন।
COVID-19-এর সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে:
* আপনার হাত প্রায়শই পরিষ্কার করুন। সাবান এবং জল বা অ্যালকোহল রয়েছে এমন হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করুন।
* কাশি বা হাঁচি হচ্ছে এমন ব্যক্তির থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন।
* দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব না হলে মাস্ক ব্যবহার করুন।
* আপনার চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করবেন না।
* কাশি বা হাঁচির সময় আপনার নাক এবং মুখটি কনুই ভাঁজ করে বা টিস্যু দিয়ে কভার করুন।
* অসুস্থ বোধ করলে বাড়িতেই থাকুন।
* জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মাস্ক
মাস্ক ব্যবহার করলে, তা মাস্ক পরা ব্যক্তির থেকে অন্যদের কাছে ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। শুধু মাস্ক ব্যবহার করলেই COVID-19-এর সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যাবে না এবং তার পাশাপাশি শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে এবং হাত ধুতে হবে।
যেকোন প্রয়োজনে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
#আলিফ_হোমিও_ফার্মেসি_ব্রাঞ্চ_২
মিরপুর অরিজিনাল-১০ (ইনডোর স্টেডিয়ামের বিপরীতে), ঢাকা।
িয়ন্ত্রণ
স্বাস্থ্যই সম্পদ। আর সুস্বাস্থ্য মানের রোগমুক্ত দেহ এবং চিন্তামুক্ত মন।আমাদের শারীরিক সুস্থ্যতার ক্ষেত্রে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ওজন নিয়ন্ত্রণ। কিন্তু যন্ত্রনির্ভর কর্মজীবন আর অনিয়ন্ত্রীত খাদ্যাভাসের ফলে বর্তমান সমাজের একটি বড় অংশই অতিরিক্ত ওজন বা Obesity তে ভুগছেন। আপাত দৃষ্টিতে এটিকে কোনো রোগ বলে মনে না হলেও এটি বিভিন্ন মারাত্মক রোগের অন্যতম প্রধান কারণ।
অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির ফলে দেহে অত্যাধিক চর্বি জমে। আর এর প্রভাবে শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে, ফলে আয়ু কমে যায় এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করে। অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির ফলে বিভিন্ন রোগ যেমন- হার্টের অসুখ, Type-২ ডায়াবেটিস, ঘুমানোর সময় স্লিপ এ্যাপনিয়া, বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার, ফ্যাটি লিভার ইত্যাদি দেখা দেয়।
এসব ছাড়াও অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি মানুষের কর্মক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। অল্প পরিশ্রমেই শরীরে ক্লান্তিভাব চলে আসে। সামাজিক ভাবেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি আপনার জীবনে কতটা হুমকি স্বরূপ। তাই শুরু থেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত ওজন হ্রাস এবং চর্বি বিপাক বৃদ্ধি করার জন্য একটি অত্যন্ত কার্যকর প্রতিকার। হজমকে প্রভাবিত করে এটি প্রাকৃতিকভাবে ক্ষুধা হ্রাস করে। এটি খাবারের যথাযথ শোষণ নিশ্চিত করে এবং কম খাবার গ্রহণের কারণে হাইপারাক্সিটি এবং দুর্বলতা হ্রাস করে। হোমিওপ্যাথিক রচনার ভিত্তিতে, এটি ব্যবহার করা নিরাপদ এবং এর কোনও পার্শ্ব নেই। পাওয়া যাচ্ছে #আলিফ_হোমিও_ফার্মেসী এর সকল শাখায়।
#গরমে_রোজা
খোশ আমদেদ মাহে রমজান। ইতিমধ্যে কয়েকটি রোজা পার হয়েছে। এখনও বাকি বেশ কয়েকটি রোজা। তবে এ বছর প্রচন্ড গরমে রোজা পালন করতে হচ্ছে, তাই গরম ও রোজা দুইয়ে মিলে স্বাস্থ্যের দিকে দিতে হবে একটু বেশিই নজর। রোজায় সুস্থ থাকতে চাইলে এবং সুস্থ সুন্দর একটি ঈদ উপভোগ করতে চাইলে একটু বাড়তি সচেতনতা প্রয়োজন এই গরমের রমজানে।
আসুন জেনে নেই সুস্থতার জন্য আমাদের সচেতন ভাবে কোন অভ্যাস গুলো চর্চা করা প্রয়োজন:
* প্রতিদিন এক জন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তিকে ৮ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। যেহেতু রোজা পালন কালে পানাহার নিষিদ্ধ। তাই ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল খাদ্য গ্রহণ করে এ ঘাটতি পুরণ করতে হবে। তবে যতটা সম্ভাব চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করাই ভালো। আর বরফ শীতল পানি অবশ্যই পরিহার করতে হবে। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ। তাই এড়িয়ে চলতে হবে ঠান্ডা পানি।
* ভাজাপোড়া এবং তৈলাক্ত খাবার শরীরের জন্য ক্ষতি কর। সারাদিন না খেয়ে থাকার পর এই গরমে ভাজাপোড়া, তৈলাক্ত খাবার খেলে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে পেটের সমস্যা হতে পারে। তাই এসব মুখরোচক তৈলাক্ত খাবার না খেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন চিড়া-দই, লাল আটার রুটি, নুডুলস, নরম খিচুড়ি ইত্যাদি খেতে পারেন। এর সঙ্গে বিভন্ন প্রকার সবজি, ফল, সালাদ, মাছ বা মাংস বা ডাল বা ডিম খেতে পারেন।
* রোজা রেখে সারাদিন খাবার না খেয়ে থাকতে হয়। তাই ইফতারের সময় একসাথে বেশি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। এজন্য প্রথমে পানি, সরবত বা জুসের সাথে সামান্য কিছু খাবার গ্রহণের পর বাকি খাবার ধীরে ধীরে গ্রহণ করা হজমে সহায়ক হবে।
* রোজা রাখলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার হচ্ছে সেহেরি। কখনই সেহেরি না খেয়ে রোজা রাখা উচিত নয়। আবার সারাদিন না খেয়ে থাকতে হবে বলে সেহেরিতে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে। সেহেরিতে শর্করা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, আঁশ জাতীয় সবজি, ফল ইত্যাদি গ্রহণ করুন। রান্নায় যতটা সম্ভব কম তেল ও মসলা দিয়ে রান্না করুন।
* রোজা ইফতারের পর অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় যেমন চা, কফি এবং কোমল পানীয় পান করা থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকুন। এ সময় বেশি করে পানি পান করার অভ্যাস করুন। সাথে টাটকা ফলের জুস পান করুন।
* যেহেতু এবার গরমের সময় রোজা তাই দিনের বেলায় খুব রোদ ও গরম থাকবে। এ সময় বাইরে গেলে প্রচণ্ড গরমে শরীর ঘেমে পানি বেরিয়ে যাবে। তাই দুপুরের বেলা অযথা রোদে ঘোরাঘুরি না করে ঘরের মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। আর এ সময় শারীরিক পরিশ্রমের মাত্রা কমিয়ে আনার চেষ্টা করুন।
* যেহেতু সেহেরী খেতে ভোর রাতে উঠতে হয়, তাই একটু ঘুমের ঘাটতি হতে পারে। এ জন্য রোজা রেখে পর্যাপ্ত ঘুমের দিকেও বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রয়োজনে দিনের বেলায় কিছুটা সময় বের করে ঘুমিয়ে নিতে পারেন।
রমজান মাসে রোজা পালনের পরও সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন সম্ভব, যদি একটু নিয়ম মেনে চলা যায়। এ মাসে খাবারের দিকে একটু বিশেষ নজর দিলেই সুস্থ থাকতে পারবেন। বিশেষ নজর বলতে নিয়ম মেনে সুষম খাদ্য গ্রহণ। আর গরমকে মাথায় রেখেই হোক এ রমজানের খাদ্য তালিকা।
অরিজিনাল জার্মানির R89 এই ঔষধটি চুল পড়া রোধে খুবই কার্যকর।পাওয়া যাবে আলিফ হোমিও ফার্মেসির সকল শাখায়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
১০/এ-৬/১, পল্লবী, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬, (অরিজিনাল-১০ ইনডোর স্টেডিয়ামের বিপরীতে)
Mirpur
1216
Opening Hours
Monday | 09:00 - 22:00 |
Tuesday | 09:00 - 22:00 |
Wednesday | 09:00 - 22:00 |
Thursday | 10:00 - 22:00 |
Friday | 10:00 - 22:00 |
Saturday | 09:00 - 22:00 |
Sunday | 09:00 - 22:00 |
1201
Mirpur
If you can get fully charge, you contact with me. I ensure you that, I will prescribe 100% efficiency medicine for your sexologist problem.
Mirpur
this is a pharmacy. i am owner of it. My vision is original medicine sell. I always hope i shall be
West Sewrapara, Mirpur 10, Dhaka
Mirpur, 1216
🔰বিশ্বস্ত অনলাইন শপিং সেন্টার🎁 পণ্য 🛒অর্ডার করলেই ঘরে বসে হাতে পেয়ে যাবেন।✅
House# 328, Block# Dha, Kalshi Main Road, Section# 12
Mirpur
Khandaker Medical Tourism (KMT) provides all out services related to health treatment.
Corporate Office-Baridhara DOHS Dhaka-1206, Project Office-Mirpur DOSH Dhaka
Mirpur, 1216
Bangladesh National Voluntary Society (BNVS ) under International Union for Health Promotion and Edu