Lab Trust Diagnostic Centre

Diagnostic Center
services :Pathology, biochemistry Microbiology, Serology, Ultrasonography, ECG

Photos from Lab Trust Pharmacy's post 07/10/2021
15/08/2021
Photos from Khairul Islam Badol's post 28/07/2021
18/07/2021

Pulse Oximeter Fingertip
৳ 1,290 ৳ 990
অর্ডার করুন
01776076367
Discription:
কোভিড-১৯, হার্ট ফেইলিওর, নিউমোনিয়া, স্ট্রোকের রোগী আক্রান্ত বা এর উপশম দেখা দিলে অক্সিমিটার দিয়ে দ্রুত রক্তের অক্সিজেন নির্ণয় গুরুত্বপুর্ন।
ফিঙ্গারটিপ পালস অক্সিমিটার রক্তে অক্সিজেনের সরবরাহ সঠিকভাবে পরিমাপ করে হাই অক্সিজেন স্যাচুরেশন-১০০% এর কাছাকাছি যা ইন্ডিকেট করে ব্লাড সেল ফুসফুসে ফুল লোড হচ্ছে ।
শরীরের রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা সম্পর্কে আপনাকে সঠিক রিডিং দিবে এই অক্সিমিটারটি ।
সহজে ব্যবহারযোগ্য, সহজ বোধগম্য, দীর্ঘস্থায়ী এবং টেকসই,
আঙ্গুলে লাগালে কয়েক সেকেন্ডেই আপনাকে বলে দিবে শরীরে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা।
যন্ত্রটি আপনার পরিবারে বিপদের সময়ে কাজে লাগবে।
হাসপাতাল, বাসাবাড়ী অথবা ক্রীড়াক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য আদর্শ।
যদি আপনার শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা সঠিক থাকে তা হলে আপনি থাকবেন নিরাপদ।
01 oximeter machine,
Warrantee 1 Year
বিঃ দ্রঃ এটি ব্যাবহার করতে দুটি ব্যাটারি লাগবে। ব্যাটারি সাথে দেওয়া থাকবে।
Hand Gloves-0031
Hand Gloves-0031
৳ 450

Diabetes Checking Machine-ডায়াবেটিস চেক করার মেশিন
Diabetes Checking Machine-ডায়াবেটিস চেক করার মেশিন
৳ 1,450
অর্ডার করুন
A Foot Massager-ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার যন্ত্র
A Foot Massager-ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার যন্ত্র
৳ 2,950 ৳ 1,490
অর্ডার করুন
digital blood pressure monitor-0084
digital blood pressure monitor-0084
৳ 2,400 ৳ 1,490

Photos from Lab Trust Diagnostic Centre's post 01/06/2021

Model Midray 15
UPS-unirose
Printer -Cannon
Sel price:170000/-
Contact:01776076367
01718945377

25/03/2021

"এক সাগর রক্তের বিনিময়ে,
অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা আমরা তোমাদের ভুলবো না।"
"Lab Trust Diagnostic Center" এর পক্ষ থেকে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

24/03/2021
সন্তানের সাথে সুন্দর সম্পর্ক রাখার কিছু উপায় 20/03/2021

সন্তানের সাথে সুন্দর সম্পর্ক রাখার কিছু উপায় সন্তানের সাথে সুন্দর সম্পর্ক রাখার কিছু উপায় Get link Facebook Twitter Pinterest Email Other Apps March 20, 2021  বাবা-মায়ের কাছে সন্তানের চেয়ে মূল্যবান ক....

09/03/2021

নিয়মিত রোগী দেখছেন
স্ত্রী ও‌ প্রসূতী রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ জেসমিন আরা
এমবিবিএস, এফসিপিএস (অবস্ এন্ড গাইনী)

26/02/2021

ফার্মেসির জন্য দক্ষ বিক্রয়কর্মী প্রয়োজন।
বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে
স্থান: শেওড়াপাড়া মিরপুর, ঢাকা।
01776076367

13/02/2021

Prepares medications by reviewing and interpreting physician orders and detecting therapeutic incompatibilities. Dispenses medications by compounding, packaging, and labeling pharmaceuticals. Controls medications by monitoring drug therapies; advising interventions.

05/02/2021

নিয়মিত রোগী দেখছেন
1.মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
2.গাইনী ও অবস্ বিশেষজ্ঞ
3. চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
4. পরিপাকতন্ত্র রোগ বিশেষজ্ঞ
5.শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
6.হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

আমাদের ইনডোর ও আউটডোর সার্ভিস সমূহঃ
অ্যাটেন্ডেন্ট ও নার্স সার্ভিস:
বয়স্ক সুস্থ ও যেকোন অসুস্থ মানুষকে বাসায় বা হাসপাতালে দেখাশুনা করার জন্য অ্যাটেন্ডেন্ট ও নার্স দেওয়া হয়।

থেরাপি হোম সার্ভিস:
বাসায় গিয়ে ফিজিওথেরাপি, স্পিচ থেরাপি, অকুপেশনাল থেরাপি ও সাইকোলজিক্যাল কাউন্সিলিং দেয়া হয়।

ডায়াগনস্টিক হোম সার্ভিস:
বাসায় গিয়ে রক্ত ও বিভিন্ন টেস্টের নমুনা কালেকশন করে আমাদের নিজস্ব ল্যাবে টেস্ট করা হয়। এরপর টেস্ট রিপোর্ট ইমেইলে বা হোম ডেলেভারির মাধ্যমে পাঠানো হয়।মেডিকেল টেস্ট অথবা রিপোর্ট সংগ্রহ? লম্বা লাইন বা ট্রাফিক জ্যামের দুশ্চিন্তা না করে ঘরে বসেই করে নিতে পারেন নিজের ও পরিবারের প্রয়োজনীয় মেডিকেল টেস্ট।

যেকোনো রক্ত পরীক্ষা, হোম কালেকশন সার্ভিস এবং ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল 01776076367,01704795031নাম্বারে (সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা) অথবা আপনার নাম্বারটি ইনবক্স করলেই আমাদের সুদক্ষ টিম যোগাযোগ করবে।

#
Lab Trust Diagnostic Center
101/2, Wasa Road,West Shewrapara, Mirpur Dhaka
Email:[email protected]

Add a subheading 03/02/2021

Add a subheading An awesome 1080p designed in Canva by Khairul Islam Badol.

31/01/2021

রক্তস্বল্পতা এক ভয়ঙ্কর সমস্যা
সারা দেশে মহিলাদের মধ্যে উদ্বেগজনক ভাবে বাড়ছে রক্তাল্পতার সমস্যা। পুরুষেরাও কম-বেশি এই রোগের শিকার হন একে অ্যানিমিয়া বলে।
রক্তস্বল্পতা কী?
রক্তে লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে তাকেই মূলত অ্যানিমিয়া বলা হয়। হিমোগ্লোবিন হল লোহিত রক্তকণিকায় অবস্থিত একপ্রকার প্রোটিন যার মধ্যে আয়রন এবং ট্রান্সপোর্টস অক্সিজেন বর্তমান। উন্নয়নশীল দেশগুলিতে এই ব্যাধির প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলারা অপুষ্টির কারণে এই রোগে আক্রান্ত হন। দীর্ঘমেয়াদি কোনও অসুখের ফলেও রক্তাল্পতা হতে পারে।রক্তের মধ্যে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের থেকে নীচে নেমে গেলে সেটাই রক্তাল্পতা। ব্যক্তি বিশেষে আলাদা হলেও শরীরে স্বাভাবিকভাবে রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ হল— পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৩.৮ থেকে ১৭.২ গ্রাম/ ডেসিলিটার। মহিলাদের ১২.১ থেকে ১৫.১ গ্রাম/ ডেসিলিটার।
রক্তাল্পতার লক্ষণ কি?
ক্লান্তি বা দুর্বলতা হল রক্তাল্পতার সাধারণ লক্ষণ। অন্যান্য লক্ষণগুলি হল শ্বাসপ্রশ্বাসের স্বল্পতা, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা, হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। ফ্যাকাসে চামড়া, বুকে ব্যথাও রক্তাল্পতা র উপসর্গ। রক্তপরীক্ষা করলে এই রোগ নির্ণয় করা একেবারেই সহজ। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে শরীরে লোহিত রক্তকণিকার গণনা ও হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পরিমাপ সম্ভব।
রক্তাল্পতা কেন হয়?
রক্তাল্পতা মূলত তিনটি কারণে হয়। সেগুলি হল রক্তক্ষয়, লোহিত রক্তকণিকার উৎপাদন কমে যাওয়া এবং লোহিত রক্তকণিকা নষ্ট হয়ে যাওয়া। এই তিন কারণে রক্তের মধ্যে আয়রণের পরিমাণ কমে যায়। খাদ্যে পুষ্টির অভাবে রক্তাল্পতা হয়। যে মহিলাদের ঋতুস্রাবের পরিমাণ অতিরিক্ত হয় তাদের ক্ষেত্রে অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশি। দীর্ঘমেয়াদি কোনও অসুখের ফলেও রক্তাল্পতা হতে পারে। যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে অর্ষে ভুগছেন, যাঁরা আবার বহুদিন ধরে ক্রনিক রেনাল ফেইলিওর অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদি বৃক্কীয় কার্য্যহীনতায় ভুগছেন তাঁদেরও অ্যানিমিয়া হতে পারে। আবার কখনও নিজেই একটা রোগ হতে পারে যেমন সমস্ত রক্তকণিকা তৈরির অভাবে রক্তাল্পতা হয়। আবার কিছু রোগের জন্য হয় যেমন ম্যলেরিয়া, কালাজ্বর, যক্ষা, যকৃৎ সংক্রান্ত সমস্যা, কিডনি সমস্যা, ম্যাল অ্যাবসরপশান সিমব্রম বা পুষ্টির পচন এবং শোষণ এর প্রক্রিয়ায় কোনও কারণে অসুবিধা হলে রক্তাল্পতা হতে পারে। আবার দুর্ঘটনা জনিত কারণে রক্তক্ষরণ, রক্ত বমি, দীর্ঘদিন ক্যানসার রোগে ভুগলে, কৃমি সংক্রান্ত রোগে ভুগলে, গর্ভাবস্থার কারণে রক্তাল্পতা হয়। আবার কিছু ওষুধ সেবনে যেমনে অ্যান্টি ক্যানসার চিকিৎসা সংক্রান্ত কিছু ওষুধ সেবনে আবার খিঁচুনি রোগের কিছু ওষুধ সেবনে রক্তাল্পতা হয়। ভিটামিন সি এবং ফলিক অ্যাসিডের অভাব আবার বি ১২ এর অভাবেও হাইপোথাইরয়েড অ্যানিমিয়া হয়।
রক্তাল্পতা বিভিন্ন ধরনের হয়।
অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া
অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়ার ক্ষেত্রে স্বল্প পরিমাণে লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদন হয়। এটা অর্জিত বংশগত হতে পারে। অর্জিত বলতে যে এই রোগটি নিয়ে জন্মায়নি পরে কোনও এক সময় রোগটি দেখা দিয়েছে। তাকে বলে অর্জিত। আবার কোনও ব্যক্তি বাবা মায়ের বা পরিবারের কারুর থেকে এই রোগ পেয়েছেন তখন সেটি জন্মগত হয়। অর্জিত অবস্থায় বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন অপুষ্ট আহার, হরমোনের অস্বাভাবিক স্তর বা পরিমাণ, দীর্ঘস্থায়ী রোগ, গর্ভাবস্থা। অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া বা মজ্জাজনিত রক্তাল্পতায় যথেষ্ট পরিমাণ লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন হয় না। অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়ার ক্ষেত্রে রক্তের উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায়। এক্ষেত্রে রক্তের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বাইরে থেকে অণুচক্রিকা এবং লোহিত রক্তকণিকা প্রবেশ করিয়ে চিকিৎসা করাতে হয়। অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়ার চিকিৎসার ক্ষেত্রে সংক্রামক নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এই ধরনের অ্যানিমিয়ায় ফলে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
হিমোলাইটিক অ্যানেমিয়া
জন্মগত কারণে এই ধরনের অ্যানিমিয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে জন্মগত সেরোসাইটোসিস এবং হিমোগ্লোবিনওপ্যাথিজ রোগও হতে পারে। লোহিত রক্তকণিকার ক্ষেত্রে অনেকক্ষেত্রে ভুল গ্রুপের রক্ত শরীরে প্রবেশ করলে এই ধরনের রক্তাল্পতা হয়। আবার শরীরে সংক্রামক এবং টক্সিড ফ্যাক্টরোও এই রোগ হয়। আবার ম্যালেরিয়া, ব্ল্যাক ওয়াটার ফিভার, জলের মধ্যে আর্সেনিক, সিসার পরিমাণ বেশি হলে হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া হয়।
থ্যালাসেমিয়া
থ্যালাসেমিয়াও জন্মগত। হিমোগ্লোবিন রক্তের খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমরা নিঃশ্বাসের সঙ্গে যে অক্সিজেন বহন করি হিমোগ্লোবিনের কাজ হল তা শরীরের সমস্ত অংশে বহন করে নিয়ে যাওয়া। থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তরা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে অক্ষম। হিমোগ্লোবিন দুটি আলফা প্রোটিন এবং দুটি বিটা প্রোটিন দিয়ে তৈরি হয়। শরীরের মধ্যে এই প্রোটিন গুলোর উৎপাদন কমে গেলে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদনও কমে যাবে। এই ধরনের রোগীরা গ্লোবিন চেন তৈরি করতে সম্পূর্ণভাবে এবং আংশিকভাবে অক্ষম থাকেন। থ্যালাসেমায় রকমফেরে আলফা থ্যালাসেমিয়া এবং বিটা থ্যালাসেমিয়া দুই ধরনের হয়।
সিকেল সেল অ্যানিমিয়া
এটি সিকেল সেল ডিজঅর্ডার নামেও পরিচিত। এটি এক ধরনের বংশগত অ্যানিমিয়া। সাধারণত লোহিতকণিকা দেখতে গোলাকার এবং নমনীয়। লোহিতকণিকা সহজেই রক্তনালীতে সঞ্চালিত হতে পারে। সিকেল সেল অ্যানিমিয়া হলে লোহিত রক্তকণিকা অনমনীয় এবং আঠাল হয়ে যায়। এবং সিকেল বা অর্ধচন্দ্রের মতো বা কাস্তের মতো আকার ধারণ করে। এই অস্বাভাবিক কণিকাগুলো ছোট রক্তনালীতে আটকে যায়। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত এবং অক্সিজেন সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই রোগ সম্পূর্ণ রুপে ভালো হয় না। তবে চিকিৎসার মাধ্যমে বিভিন্ন জটিলতা এবং ব্যথা দূর করা সম্ভব হয়।
পারনিসিয়াস অ্যানিমিয়া
ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে এই অ্যানিমিয়া হয়। এই ধরনের আনেমিয়া ক্ষতিকারক। এই রোগ এমন একটি রোগ যেখানে বড় এবং অপরিনত, নিউক্লিষ্ট কোষ (মেগালোব্লাস্টস, যা লাল রক্ত কোষের পূর্বসূরী হয়) রক্তে সঞ্চালিত হয় অথচ কাজ করে না। গ্যাস্ট্রোইনটেষ্টটাইনাল ট্র্যাক্ট থেকে ভিটামিন বি ১২ শোষণ করতে ব্যর্থতার কারণে পারনিসিয়াস অ্যানিমিয়া হয়। এর ফলে রক্তে লোহিতকণিকার পরিমাণ কমে যায়।
ফ্যানকনি অ্যানেমিয়া
এই ধরনের অ্যানিমিয়া খুব কম দেখা যায়। এই ধরনের অ্যানিমিয়া শরীরের ডি এন এ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।
রক্তাল্পতার চিকিৎসা
শরীরে আয়রণ ঘাটতিজনিত রক্তাল্পতা হলে আয়রণ জাতীয় খাবার খেতে হবে। আয়রণ ট্যবলেট চিকিৎসকের পরামর্শ মতো খেতে হবে। রক্তের সি বি সি পরীক্ষা করে লোহিত রক্তকণিকা এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা দেখে রক্তশূন্যতা আছে কিনা তা জানা সম্ভব। আয়রনের মাত্রা পরীক্ষা করার জন্য সিরাম আয়রণ এবং সিরাম ফেরিটিন পরীক্ষা করা হয়। যাকে টি আই সি বি বলে। অপুষ্টি জনিত কারণে অ্যানিমিয়া হলে আয়রণ সাপ্লিমেন্ট হিসাবে দেওয়াটাই মূল চিকিৎসা। রক্ত পরীক্ষার সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ এবং নির্দেশ মতো চলতে হবে।
এগুলো থেকে পরিত্রানের উপায়?
সঠিক ভাবে রক্ত পরীক্ষা এবং অন্যান্য পরীক্ষা করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। এবং চিকিৎসকের নির্দেশ মতো খাদ্যাভাস পাল্টাতে হবে। খাদ্যাভাস পরিবর্তন করে অনেক ক্ষেত্রে ওষুধ না খেয়েও রক্তাল্পতা দূর করা যায়।
শিশুদের অ্যানিমিয়া
শিশুদের অ্যানিমিয়ার ক্ষেত্রে শিশুর বয়স ৬ মাসের পর থেকে বুকের দুধ সেই সঙ্গে স্বাভাবিক খাবার খাওয়াতে হয়। গ্রামাঞ্চলে শিশু বয়সে অ্যানিমিয়ার প্রধান কারণ হল ঘন ঘন কৃমির সংক্রমণ। ১০০ বক্র কৃমি প্রতিদিন ৩০ সিসি রক্ত চুষে খায়। সুতরাং নির্দিষ্ট সময় অন্তর কৃমির ওষুধ খাওয়ানো উচিত। শিশুদের পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার দিলে এবং কিছু নিয়ম মানলে সুস্থ রাখা যায়।
অ্যানিমিয়ার জন্য জটিলতা
• গর্ভবতী মহিলা যাদের সিভিয়ার অ্যানিমিয়া রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। সাধারনত শিশুর জন্মের সময় ও পরে এই সমস্যা গুরুতর ভাবে দেখা যায়। সাধারনতই শিশুর জন্মের সময় প্রচুর রক্তক্ষয় হয়। অ্যানিমিয়া থাকাকালীন প্রচুর রক্তপাত গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। যদি মায়ের শরীরে গুরুতর অ্যানিমিয়া থেকে থাকে তবে শিশু প্রিম্যচিওর এবং অন্ডারওয়েট হতে পারে। এছাড়াও শিশু পরবর্তী কালে অ্যানিমিয়ার শিকারও হতে পারে।
• অ্যানিমিয়ার ফলে ক্লান্তি রোগীর জীবনের মানের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। গুরুতর অ্যানিমিয়ার ফলে রোগী যে কোন কাজেই অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করেন। দীর্ঘদিনের ক্লান্তি মানসিক অবসাদের কারণও হতে পারে।
• অ্যানিমিয়ার রোগীর দীর্ঘদিন চিকিৎসা না হলে তারা সংক্রমণজনিত কারণে অনেকবেশি পরিমাণে অসুস্থ হন।
• অ্যানিমিয়ার রোগীদের ক্ষেত্রে অক্সিজেন ও পুষ্টিকর উপাদান উৎপাদনের জন্য হৃদপিন্ডের প্রচুর পরিমাণে রক্তের প্রয়োজন হয়। এতে বেশিভাগ ক্ষেত্রে হার্ট ফেল হওয়ার সম্ভবনাও থাকে।
• ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতিও অ্যানিমিয়ার একটি কারণ। এর ফলে নার্ভের ক্ষতি হতে পারে।
• চিকিৎসা
• ১. রক্তশূন্যতা আসলে নিজে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। তাই কী কারণে অ্যানিমিয়া হচ্ছে, তা আগে বের করতে হবে। এরপর তার চিকিৎসা করতে হবে।
• ২. রক্তশূন্যতা মনে হলেই আয়রন ট্যাবলেট খাওয়া কোনো সমাধান নয়। প্রতিটি অসুখেরই সঠিক চিকিৎসা নেওয়া যেমন জরুরি, তেমন পাইলস বা অতিরিক্ত ঋতুস্রাবের সমস্যা থাকলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হয়।
• ৩. শুধু আয়রনের অভাব হলেই আয়রন ট্যাবলেট খেতে হবে। সঙ্গে আয়রনযুক্ত বিভিন্ন খাবার, যেমন কচু, কচুশাক, কাঁচাকলা, ডাঁটাশাক, লালশাক, কলিজা, গিলা ইত্যাদি পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে।
Khairul Islam Badol
MS(University of Dhaka)
Managing Director
Lab Trust Diagnostic Center
Contact :01776076367
Email address :[email protected]

Photos from Lab Trust Diagnostic Centre's post 31/12/2020
19/12/2020

শুভ জন্মদিন
শিশু বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মারিয়া মাহতাব
এমবিবিএস, পিজিটি ,ডিসিএইচ (শিশু)
Consultant :Lab Trust Diagnostic Center

02/11/2020

প্রতি শুক্রবার রোগী দেখবেন
শিশু বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মারিয়া মাহতাব
এমবিবিএস, পিজিটি ডিসিএইচ (শিশু)

19/10/2020

বাচ্চাদের নেফ্রোটিক সিনড্রোম ও এর চিকিৎসা !

বাচ্চার প্রস্রাব কমে গেলে এবং শরীর ফুলে গেলে নেফ্রোটিক সিনড্রোম হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এটি কিডনির একটি জটিল রোগ। সময়মতো চিকিৎসা না নিলে রোগটি জটিল হয়ে গিয়ে এর চিকিৎসা করা আরো কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রশ্ন : নেফ্রোটিক সিনড্রোম কী?

উত্তর : নেফ্রোটিক সিনড্রোম একটি কিডনি রোগ। এখানে প্রস্রাবের সঙ্গে এলবুমিন (এক ধরনের প্রোটিন) বেরিয়ে যায়।

প্রশ্ন : নেফ্রোটিক সিনড্রোম রোগের লক্ষণ কী?

উত্তর : নেফ্রোটিক সিনড্রোম সাধারণত দুই থেকে ছয় বছরের বাচ্চাদের হয়ে থাকে। বাচ্চার শরীর আস্তে আস্তে ফুলে যায়। ফোলাটা প্রথমে মুখমণ্ডলের দিকে শুরু হয়। এরপর আস্তে আস্তে সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে যায়। প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়। পেটে ব্যথা অনুভূত হয়। বাচ্চার অনেক সময় জ্বর হয়। কফ, কাশি হয়। শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারণ নেফ্রোটিক সিনড্রমের কারণে ফুসফুসের পর্দায় পানি জমে যায়।

প্রশ্ন : নেফ্রোটিক সিনড্রোম কেন হয়?

উত্তর : বাচ্চাদের নেফ্রোটিক সিনড্রোমে ৯০ শতাংশের কোনো কারণ জানা যায় না। ১০ ভাগ হলো সেকেন্ডারি। মানে কোনো কারণের জন্য। কোনো সংক্রমণ থেকে নেফ্রোটিক সিনড্রোম দেখা দিতে পারে। যেমন : ম্যালেরিয়ার কারণে নেফ্রোটিক সিনড্রোম হতে পারে। সিফিলিসের কারণে হতে পারে। বাচ্চার যদি লিম্ফোমা, লিউকোমিয়া হয় -এসব কারণে এই সিনড্রোম দেখা দিতে পারে।

বিভিন্ন ওষুধের কারণে হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খাওয়ার জন্য নেফ্রোটিক সিনড্রোম হতে পারে। এমনকি পোকা, সাপ বা মৌমাছি কামড় দিলেও নেফ্রোটিক সিনড্রোম হতে পারে। তবে বাচ্চাদের ৯০ শতাংশ নেফ্রোটিক সিনড্রোম কোনো কারণ ছাড়াই হয়ে থাকে।

প্রশ্ন : কারণ ছাড়া যখন হঠাৎ করে এই সমস্যা হচ্ছে, সেই ক্ষেত্রে প্রথম পদক্ষেপ কী হওয়া উচিত?

উত্তর : বাবা-মা যদি খেয়াল করে তার বাচ্চার প্রস্রাব কমে যাচ্ছে, শরীর ফুলে যাচ্ছে তখন পেডিয়াট্রিক নেফ্রোলজিস্টের কাছে যাওয়া উত্তম। পেডিয়াট্রিক নেফ্রোলজিস্ট মাকে শিখিয়ে দেবে কীভাবে অ্যালবুমিনটা প্রস্রাব থেকে বেরিয়ে যায়। মাকে শিখিয়ে দেওয়া হয় কীভাবে প্রস্রাব গরম করে পরীক্ষা করতে হয়। প্রস্রাব পরীক্ষা করে দেখবে গরম করার পর দইয়ের মতো তলানি জমে যাচ্ছে। অর্থাৎ অ্যালবুমিন বেরিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া আরো কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে নেফ্রোটিক সিনড্রোম নিশ্চিত করতে হয়। শরীরে অ্যালবুমিনের পরিমাণটা দেখতে হবে। আমি আগেই বলেছি, নেফ্রোটিক সিনড্রোম হলে প্রস্রাবের সঙ্গে অ্যালবুমিন বেরিয়ে যাবে। যদি দুই দশমিক পাঁচ গ্রাম বা আড়াই গ্রামের নিচে নেমে যায়, কোলেস্টেরল যদি বেড়ে যায়, প্রতিদিন ২৪ গ্রামের বেশি যদি অ্যালবুমিন প্রস্রাব দিয়ে বেরিয়ে যায়, তখন আমরা বুঝব বাচ্চাটির নেফ্রোটিক সিনড্রোম হয়েছে। কিন্তু এরপর আনুষঙ্গিক আরো কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়।

নেফ্রোটিক সিনড্রোমের কিছু খারাপ লক্ষণ আছে। যদি প্রস্রাব দিয়ে লোহিত কণিকা যায়, তার যদি কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যায়, যদি প্রস্রাব লাল হয়ে যায়, বাচ্চার যদি বয়সের তুলনায় রক্তচাপ বেশি থাকে- এগুলোকে আমরা খারাপ লক্ষণ হিসেবে মনে করি। এগুলো হয়তো হিস্টোলজিক্যালই একটু খারাপ ধরনের নেফ্রোটিক সিনড্রোম।

প্রশ্ন : নেফ্রোটিক সিনড্রোমের চিকিৎসা কী?

উত্তর : এই রোগে প্রথমে সাধারণ চিকিৎসা করতে হয়। পরে নির্দিষ্ট চিকিৎসা করতে হয়। সাধারণ চিকিৎসা হলো যদি শরীর ফোলা নিয়ে আসে, তার পানি পানের পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। চর্বিজাতীয় খাবার খাওয়ানো যাবে না। যেহেতু এখানে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যায়। কোনো সংক্রমণ থাকলে, শরীরে প্রদাহ থাকলে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। শরীরে যদি অ্যালবুমিনের পরিমাণ খুব কমে যায়, তাহলে অ্যালবুমিন দিতে হবে। এরপর সংক্রমণ ভালো হয়ে যাওয়ার পর প্রধান চিকিৎসা হলো স্টেরয়েড।

যদি বারবার কোনো সমস্যা হয়, যদি বছরে চারবার বা তার চেয়ে বেশি হয়, তখন করটিকো স্টেরয়েডের সঙ্গে অন্য ওষুধও ব্যবহার করতে হবে। আর করটিকো স্টেরয়েডের অনেকগুলো ঝুঁকি আছে। বাবা-মা অথবা অভিভাবকদের আমরা আগে ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো বুঝিয়ে দিই।

প্রশ্ন : সেই ক্ষেত্রে বিকল্প কোনো ব্যবস্থা আছে কি?

উত্তর : ওষুধের জটিলতা যদি বেশি দেখা দেয়, তখন স্টেরয়েডের সঙ্গে অন্য ওষুধ ব্যবহার করি। যাতে স্টেরয়েডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো বেশি দেখা না দেয়।

প্রশ্ন : নেফ্রোটিক সিনড্রোম প্রতিরোধে কী করা যায়?

উত্তর : নেফ্রোটিক সিনড্রোমের কোনো প্রতিরোধ নেই। আসলে ঠিক সময় চিকিৎসকের কাছে আসাই এক ধরনের প্রতিরোধ। হাসপাতাল থেকে যাওয়ার পর তার কী করণীয় এই সম্বন্ধে উপদেশ দিতে হবে।

প্রশ্ন : এই রোগ একবার হয়ে যাওয়ার পর কি আবার হওয়ার ঝুঁকি থাকে?

উত্তর : শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে বারবার হয়। সেই ক্ষেত্রে স্টেরয়েড দিয়ে চিকিৎসা সব সময়ই করতে হবে। স্টেরয়েডের সঙ্গে অন্য ওষুধগুলো আমরা ব্যবহার করি।

প্রশ্ন : সচেতনতা কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে নেফ্রোটিক সিনড্রোমের ক্ষেত্রে?

উত্তর : আমরা রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়ার সময় বলে দিই বাড়িতে প্রতিদিন প্রস্রাব করতে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এটি করতে বলি। কারণ এই রোগটি প্রায় ১৪ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত আবার ফিরে আসতে পারে। পরপর তিনদিন যদি প্রস্রাবে তলানি জমে, সঙ্গে সঙ্গে আমরা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার জন্য বলে দিই। কারণ বাবা-মা যদি বাচ্চাকে দেরি করে নিয়ে আসে, আমরা দেখি অনেক সময় বাচ্চার সমস্ত শরীর প্রকাণ্ডভাবে ফুলে যায়। বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। তখন চিকিৎসা করা দুরূহ হয়ে পরে।
তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট

Photos from Lab Trust Diagnostic Centre's post 18/10/2020

কীভাবে বুঝবেন লিভার সিরোসিস

কীভাবে বুঝবেন লিভার সিরোসিস:-

লিভার সিরোসিস। একটি মারাত্মক ও অনিরাময়যোগ্য রোগ। এতে যকৃৎ বা লিভারের কোষকলা এমনভাবে ধ্বংস হয়ে যায় যে তা সম্পূর্ণ বিকৃত ও অকার্যকর হয়ে পড়ে। ফলে যকৃতের যেসব স্বাভাবিক কাজ আছে, যেমন বিপাক ক্রিয়া, পুষ্টি উপাদান সঞ্চয়, ওষুধ ও নানা রাসায়নিকের শোষণ, রক্ত জমাট বাঁধার উপকরণ তৈরি ইত্যাদি কাজ ব্যাহত হয়। দেখা দেয় নানাবিধ সমস্যা। ধীরে ধীরে এই রোগ মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় মানুষকে।

কেন হয়?
হেপাটাইটিস বি ও সি ভাইরাস সংক্রমণ কারও কারও ক্ষেত্রে ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি আকার ধারণ করে সিরোসিসে পরিণত হয়। বিশ্বজুড়ে এটাই প্রধানতম কারণ। তবে সব ক্ষেত্রে এই সংক্রমণ সিরোসিসে পরিণত না-ও হতে পারে। দেখা গেছে, ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হেপাটাইটিস বি পজিটিভ রোগীর পাঁচ থেকে ২০ বছর পর লিভার সিরোসিস হতে পারে। তবে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের ক্ষেত্রে এই হার অনেক বেশি। এ ছাড়া দীর্ঘদিনের মদ্যপানের অভ্যাস, যকৃতে চর্বি জমা থেকে জটিলতা, কিছু জিনগত সমস্যা, কিছু ইমিউন সিস্টেমের জটিলতায়ও লিভার সিরোসিস হতে পারে।

চিকিৎসা নয়, প্রতিরোধ
লিভার সিরোসিসে সেরে ওঠার সম্ভাবনা ক্ষীণ। মাত্র ২৫ শতাংশ রোগী পাঁচ বছরের বেশি সময় বেঁচে থাকার আশা করতে পারেন। সিরোসিস থেকে যকৃতের ক্যানসারেও রূপ নিতে পারে। তাই রোগ হওয়ার আগে প্রতিরোধ করাই ভালো। হেপাটাইটিস বি ও সি সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ, যেমন শিরায় নেশাদ্রব্য ব্যবহার, অনিরাপদ রক্ত গ্রহণ বা ঝুঁকিপূর্ণ যৌন সম্পর্ক এড়িয়ে চলুন। যাঁরা হেপাটাইটিস বি নেগেটিভে আক্রান্ত, তাঁরা সংক্রমণ এড়াতে টিকা দিয়ে নিতে পারেন। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান এড়িয়ে চলুন। হেপাটাইটিসে সংক্রমণ হলে ঝাড়ফুঁক-জাতীয় চিকিৎসা না করে দ্রুত বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা নিন।

প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়তে দেরি হয়
হঠাৎ রক্তে লিভার এনজাইমের অস্বাভাবিকতা বা আলট্রাসনোগ্রাফিতে যকৃতের আকার-আকৃতির পরিবর্তনের কারণ খুঁজতে গিয়ে লক্ষণ ধরা পড়ে।

উপসর্গ
সাধারণত খাদ্যে অরুচি, ওজন হ্রাস, বমি ভাব বা বমি, বমি বা মলের সঙ্গে রক্তপাত, শরীরে পানি আসা ইত্যাদি হলো মূল উপসর্গ। পরে যকৃতের অকার্যকারিতার সঙ্গে কিডনির অকার্যকারিতা, রক্তবমি, রক্তে আমিষ ও লবণের অসামঞ্জস্য ইত্যাদি জটিলতা দেখা যায়।
তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট
মোঃ খাইরুল ইসলাম (বাদল)
এমএস(ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
Managing Director
Lab Trust Diagnostic Center
Contact:01776076367.

17/10/2020

নিয়মিত রোগী দেখছেন
স্ত্রী ও‌ প্রসূতী রোগ বিশেষজ্ঞ
ডাঃ জেসমিন আরা
এমবিবিএস, এফসিপিএস (অবস্ এন্ড গাইনী)
কনসালটেন্ট
অবস্ এন্ড গাইনী বিভাগ
পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
চেম্বার: Lab Trust Diagnostic Center
১০১/২, ওয়াসা রোড,পশ্চিম শেওড়াপাড়া, মিরপুর, ঢাকা -১২১৬
রোগী দেখার সময়:
প্রতিদিন বিকাল ০৫ টা হইতে রাত ০৮ টা পর্যন্ত
হটলাইন:০১৭৭৬০৭৬৩৬৭.

Want your practice to be the top-listed Clinic in Mirpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


101/2West Shewrapara, Dhaka
Mirpur
1216

Other Diagnostic Centers in Mirpur (show all)
Mirpur General Hospital & Diagnostic Center-Rupnagar Mirpur General Hospital & Diagnostic Center-Rupnagar
Road-10, House: 16, Rupnagar R/A ( Near Monipur School & College)
Mirpur, 1216

Hospital & Diagnostic Center

Human Aid Research Lab & Hospital Human Aid Research Lab & Hospital
54 Darussalam
Mirpur, DHAKA-1216

Human Aid Research Lab is a sister concern of Human Aid Bangladesh Foundation, is a DGHS approved di

Rhstep Maternity Clinic Dhaka Rhstep Maternity Clinic Dhaka
888/1, Begum Rokeya Sharani, East Shewrapara
Mirpur, 1216

RHSTEP is a Non-Government Organization (NGO) in Bangladesh, committed to improving Sexual and Repro