Aldukaan
Nearby shops
Dhaka 1216
Dhaka 1216
1207
Mirpur Dohs
Mirpur Dohs, Dhaka
Mirpur Dohs, Dhaka
1216
Mirpur Dohs Shopping Complex
Dhaka, Dhaka
DHAKA
Road 6, Dhaka
Sector, uttara
Dhaka
Aldukaan is an online mall, a marketplace and a community for its customers. You can find all kinds of products from us.
It brings the best of products at the best value – delivered right at your office, factory or business premises or home. Fashion ( Men and Women ), Electrical Items, Computers, Mobile, Mobile accessories..groceries...
and adding more every month …
সেহেরী ও ইফতারের সময় সূচী-২০২৩......
They are very dedicated in performing their political activities
আপনি চাইলে আপনি পুরো মাসের বাজারও ঘরে বসে পেতে পারেন। ইনবক্সে বাজার তালিকা পাঠাতে পারেন অথবা ফোনেও অর্ডার করতে পারেন।
আলদুকানের বিশেষ দিকসমূহ:
🔶 আলদুকান এর পণ্য মানেই অথেনটিক পণ্য। পণ্যের গুণগত মানের ক্ষেত্রে আমরা ছাড় দেইনা ছিটেফোঁটাও।
🔶 ভেজালমুক্ত শতভাগ খাঁটি পণ্য প্রদানে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।
🔶 মানিব্যাক গ্যারান্টিতে আমরা আপনার কাছে এগুলো বিক্রি করছি। কোন সমস্যা হলে সাথে-সাথেই পণ্য ফেরত দিয়ে পুরো টাকা রিটার্ন পাবেন।
🔶 আমরা ১০০% কমিটমেন্ট এ বিশ্বাসি, তাই নির্দ্বিধায় আমাদের থেকে যেকোন পণ্য নিতে পারেন।
🔶 একবার পরখ করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আশা করি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
🔶 বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 01918520477
মসলার জগতে হলুদের রয়েছে নানা গুণাবলি। স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে রঙের ক্ষেত্রেও হলুদ সমানভাবে পারদর্শী। অন্যদিকে গুণাবলির দিক থেকেও আছে লম্বা তালিকা। হলুদ মূলত আদা গোত্রীয় পরিবারের সদস্য, সঙ্গে গাছের শিকড় থেকে প্রাপ্ত এক ধরনের মসলা।
nagad-300-250
হলুদের আদি উৎপত্তিস্থল দক্ষিণ এশিয়া। প্রচুর পরিমাণ পানি সঙ্গে ২০-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হলুদ উৎপাদনের জন্য আদর্শ আবহাওয়া। হাজার হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত এ হলুদ রান্না ছাড়াও নানা ধরনের ঔষধি কাজের ক্ষেত্রেও সমানভাবে চর্চিত। ধারণা করা হয়, হলুদ নামটি আরবি শব্দ থেকে এসেছে।
ভেষজ গুণে ভরা এ মসলাটি রান্না এবং ওষুধের পাশাপাশি রূপচর্চার ক্ষেত্রেও বেশ সুপরিচিত। এ ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদের নানা ব্যবহার রয়েছে ত্বকের যত্নে। অন্যদিকে ঔষধি হিসাবেও যেমন হজমে যাদের সমস্যা আছে তারা অনায়াসে হলুদ খেতে পারেন। মূলত পরিপাক তন্ত্রের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর মধ্য দিয়ে আপনার হজম ক্রিয়া সচল রাখতে সহায়তা করে হলুদ। এ ছাড়া ওজন কমাতেও হলুদ বেশ উপকারী। স্থূলতা বাড়াতে থাকা টিস্যুর গ্রোথ কমিয়ে আনতে সহায়তা করে এ মসলাটি।
এ ছাড়া ত্বকের বলিরেখা, কালো দাগসহ ত্বকের রুক্ষতা কমাতে হলুদ বেশ কার্যকর। অন্যদিকে কোথাও কেটে গেলে নিয়মিত হলুদ খেলে তা দ্রুত রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। এ ছাড়া শরীরের নানা ধরনের ব্যথা কমাতেও হলুদ বেশ কার্যকর। জাফরানমিশ্রিত দুধে হলুদের এক চিমটি মিশ্রণ আপনার ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এ ছাড়া মানসিক অবসাদ দূর করতে, সর্দি কাশি কিংবা জ্বরের ক্ষেত্রে হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক নানা উপাদান। এ ছাড়া মেয়েদের অনিয়মিত ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রেও হলুদ বেশ কার্যকর। কাঁচা হলুদ কিংবা হালকা গরম দুধের সঙ্গে অল্প হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই খুব সহজেই ঋতুস্রাবের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এসব কিছুর পাশাপাশি, স্বরভঙ্গ, হৃদরোগ, হাঁপানিসহ স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে হলুদে রয়েছে নানা লুকায়িত গুণাবলি। তাই হলুদ খাবারে যুক্ত করার মাধ্যমে শরীরের ইমিউনিটি আরও বাড়াতে হবে যাতে সব সময় থাকা যায় সুস্থ আর উৎফুল্ল।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
ধনিয়া গুড়া’র আমাদের নিত্য দিনের সংগী এবং আমাদের সবার অনেক প্রয়োজনীয় মসলা বা মসলাজাতীয় উপাদান। ধনিয়ার সঠিক গুনাগুন সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি; আমরা যতটুকু জানি তার বাহিরেও অনেক অজানা উপকারিতা আছে; আসুন আজকে আমরা ধনিয়া ও ধনিয়া গুড়া’র অজানা গোপন গুরুত্তপূর্ণ কার্যকারিতা জেনে নেই।
তরকারি, সালাদ, স্যুপ সবক্ষেত্রেই ধনিয়া গুড়ার গুনাগুন রয়েছে।
যে কোন তরকারীতে দিলে তার স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। ধনিয়া তরকারিতে ব্যবহার করলে যেকোন তরকারীর কাচা গন্ধ দূর হয় এবং অনেক সুন্দর একটি সুঘ্রাণ আসবে। সুতরাং শরীরের ত্বক, খাবারের স্বাদ, শরীরের অনেক সুস্থতার জন্য ধনিয়া আমাদের একান্ত কার্যকরী একটি উপাদান।
১। ত্বকের রোগ সারায় বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন, এক্সিমা, চুলকানি, মুখের আলসার ও ঘা সারতে সাহায্য করে।
২। এটি পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ফলিক এসিড, মাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়ামের উৎস। সেই সাথে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার নিরাময় করতে পারে।
৩। ধনিয়া বীজ সিদ্ধ করা পানি দিয়ে কলকচি করলে মুখের আলসার দূর হয়। ধনে বীজের সাথে সামান্যে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন, এর সাথে ১ চা চামচ মধু মিশান। এই মিশ্রণটি তকের চুলকানির স্থানে লাগালে খুব দ্রুতো চুলকানি কমে যায়। ধনে বীজে এন্টিসেপ্টিক উপাদান আছে বলে ত্বকের সমস্যা সমাধান করে। প্রতিদিন খাবারে ধনিয়া যোগ করলে ত্বকের উজ্জলতা ফিরে আসে।
৪। ব্রন এর সমস্যা দূর করে- যাদের ত্বক তৌলাক্ত এবং বয়সন্ধিকালে ব্রনের সমস্যা বার বার হয়ে থাকে; ধনের বীজ ব্রনের এধরণের প্রাদুর্ভাব কমাতে সাহায্য করে। ধনের বীজ পেস্ট করে নিয়ে এক চামচ মধু ও এক চামচ হলুদ মেশান। যাদের ত্বক বেশি তৈলাক্ত তারা এর সঙ্গে মুলতানি মাটি মেশাতে পারেন। এই পেস্টটি মুখে লাগিয়ে শুখানোর আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ধনে গুড়ার এন্টিব্যাক্টেরিয়াল গুনাগুনের কারনে ব্রনের প্রাদুর্ভাব কমাতে অনেক কার্যকর।
৫। চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে- হরমোন এর ভারসাম্যহীনতার কারণে হেয়ার ফলিকল দুর্বল হওয়ায়, চুল পরার সমস্যা হয়। ধনে বীজ চুল পড়াতে এবং নতুন চুল গজানো সাহায্য করে। সামান্য পরিমান ধনে গুড়া মিশিয়ে মাথার তালুতে মেসেজ করুন; এতে চুলের গোড়া মজবুত হবে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে ।
৬। ঔষুধী গুনাগুন- ধনিয়া গুড়া হজমের জন্য উপকার। এক মুঠো বীজ পানিতে ভিজিয়ে সারাদিন রেখে দিন। পরের দিন সকালে দ্রবণটি ছেকে নিয়ে খালি পেটে খান। বদ হজমের সমস্যা দূর হবে। ধনিয়ায় এন্টিওক্সিডেন্ট থাকাই এটি যকৃত এর ভাল কাজ করে। এবং মল নির্গমনের প্রক্রয়িয়া সাহায্য ডাইজেটীভ এনজাইম উপাদানে হজম প্রক্রিয়া সাহায্য করে।
এছাড়াও ধনে বীজ ঠান্ডা ও ফ্লু দুর করতে সাহায্য করে এবং অনিয়মিত পিরিয়ড সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।
৭। ডাইবেটিস উপশম- নিয়মিত ধনিয়া ব্যবহারে একমাসে ১০কেজি ওজন কমায় ও এবং অনাকাংখিত চর্বি কমায়। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে ও রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখে।
আসুন আমি আপনি আমরা সবাই আজ থেকে ধনিয়া বীজ বা ধনিয়া গুড়া নিয়মিত ব্যবহার করি এবং সুস্থ থাকি।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
স্বাস্থ্যগত বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে জিরা বেশ আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিরা ব্যবহার করে কিছু সমস্যার ঘরোয়া সমাধানের কথা জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট ফেমিনা।
১. হজমের উন্নতি
জিরা হজমের সমস্যা সমাধানে ভালো উপাদান। এর মধ্যে থাকা থাইমল কম্পাউন্ড এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তেল হজমকে ভালো করতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি হজমের সমস্যায় ভোগেন, জিরার চা তিনবেলা পান করতে পারেন।
প্রণালি
এক কাপ পানি নিন। এর মধ্যে এক টেবিল চামচ জিরা দিন। এটি সেদ্ধ করুন। দিনে তিনবার এটি পান করুন।
২. কোষ্ঠকাঠিন্য
জিরার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ আঁশ। এটি গ্যাসট্রোএনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের কার্যক্রমকে ভালো রাখে।
প্রণালি
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচতে এক টেবিল চামচ জিরা ভেজে নিন। রং গাঢ় হলে একে নামিয়ে গুঁড়া করুন। এই গুঁড়ার মধ্যে পানি ও মধু মেশান। এটি প্রতিদিন খালি পেটে পান করুন।
৩. অ্যাজমা ও ঠান্ডা
জিরার মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদানের জন্য এটি অ্যাজমা ও ঠান্ডা প্রতিরোধে সাহায্য করে; সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে।
প্রণালি
এক টেবিল চামচ জিরা এক গ্লাস পানির মধ্যে দিন। এর মধ্যে কিছু কুচি করা আদা দিন। ভালোমতো সেদ্ধ করুন। একে দিনে দুই থেকে তিনবার পান করুন।
৪. গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে
জিরার গুঁড়া কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি গর্ভবতী নারীর বমি ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। এ ছাড়া প্রসব ভালোভাবে হওয়ার ক্ষেত্রেও এটি সাহায্য করে।
প্রণালি
এক গ্লাস গরম দুধ নিন। এর মধ্যে আধা চা চামচ জিরার গুঁড়া নিন এবং এক টেবিল চামচ মধু যোগ করুন। ভালোভাবে মেশান। এটি প্রতিদিন পান করুন।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
মরিচের গুঁড়া আমাদের নিজস্ব তত্বাবধানে সংগ্রহ করা, তাই শতভাগ বিশ্বাসের সাথে বলতে পারি জাস্ট একবার নিয়ে পরখ করে দেখুন। আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি, আমাদের মরিচের গুঁড়া এক বার রান্নায় ব্যবহার করার পর আপনি আর অন্য কোন মরিচের গুঁড়া ব্যবহার করবেন না। আর এটি অল্প পরিমানে ব্যবহারেই ঝাঁঝ বেশি পাওয়া যায়, তাই সাশ্রয়ীও বটে। আজ আমরা মরিচের গুঁড়ার কিছু উপকার নিয়ে আলোচনা করবো।
🔴 টিস (Diabetes)
মরিচের প্রধান রাসায়নিক উপাদানের নাম ক্যাপসিসিন, যা তীব্র ঝাল লাগার অনুভুতি সৃষ্টি করে থাকে।ক্যাপসিসিন নামক এই উপাদানটি রক্তে সুগারের মাত্রা কমায়।
🔴 স্থূলতা (Obesity)
ক্যাপসিসিন হলো এক ধরণের থার্মোজেনিক উপাদান, যা বিপাক ক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে এবং চর্বি ভাঙ্গন প্রক্রিয়াতে বিশেষ উপকরন হিসাবে কাজ করে।
🔴 ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি
মরিচে যে ফাইটোকেমিকেল থাকে তা অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি হিসেবে কাজ করে ডায়বেটিস নিউরোপ্যাথি সম্পর্কিত ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।
🔴 ক্যান্সার
এতে ফাইটোকেমিকেল প্রচুর পরিমানে আছে।ফাইটোকেমিকেল নামক এনজাইমের বিরূদ্ধে কাজ করে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে, জ্যান্থিন অক্সিডেজ এমন একটি এনজাইম, যা ফ্রি-র্যাডিকেল তৈরি করে ডিএনএ (DNA) এবং সেলুলার টিস্যু নষ্ট করে দেয়।
🔴 পাকস্থলির ক্ষত
মরিচ পাকস্থলির অভ্যন্তরীণ দেয়াল কে উদ্দীপিত করে এক ধরণের রস নিঃসন করতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে পাকস্থলি ক্ষতিকর ব্যকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। হজম এবং অন্ত্রের মাংস পেশির ক্রিয়াশীলতা স্বাভাবিক রাখে, যার ফলে হজমে সহায়ক এনজাইম নিঃসৃত হয় এবং খাবারের পুষ্টি সহজেই শোষিত হয়।
🔶 নিজেরা যেটা খাই, গ্রাহককেও ঠিক সেটাই খাওয়াই।
🔶 আলদুকান এর পণ্য মানেই অথেনটিক পণ্য। পণ্যের গুণগত মানের ক্ষেত্রে আমরা ছাড় দেইনা ছিটেফোঁটাও।
🔶 ভেজালমুক্ত শতভাগ খাঁটি পণ্য প্রদানে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।
🔶 মানিব্যাক গ্যারান্টিতে আমরা আপনার কাছে এগুলো বিক্রি করছি। কোন সমস্যা হলে সাথে-সাথেই পণ্য ফেরত দিয়ে পুরো টাকা রিটার্ন পাবেন।
🔶 আমরা ১০০% কমিটমেন্ট এ বিশ্বাসি, তাই নির্দ্বিধায় আমাদের থেকে যেকোন পণ্য নিতে পারেন।
🔶 একবার পরখ করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আশা করি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
🔶 বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 01918520477
মুড়ি অ্যাসিডটি রোধ করে, এটা আমরা সকলেই জানি। শরীরে যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে, যাদের অ্যাসিডিটি হয়, তাদের ক্ষেত্রে মুড়ি খুবই উপকারী।
তাই নিয়মিত মুড়ি খেলে অ্যাসিডিটি কমবে।
পেটের সমস্যায় শুকনো মুড়ি কিংবা ভেজা মুড়ি খেলে তাৎক্ষণিক উপকার পাওয়া যায়। মুড়িতে ভিটামিন বি ও প্রচুর পরিমাণে মিনারেল থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
মুড়ি চিবিয়ে খেতে হয়। এর ফলে দাঁত ও মাড়ির একটা ব্যায়াম হয়। নিয়মিত মুড়ি খেলে দাঁত ও মাড়ি ভাল থাকে। কারণ, মুড়িতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফাইবার, যা হাড় শক্ত করে। এছাড়া মুড়িতে রয়েছে শর্করা, যা প্রতিদিনের কাজে শক্তি যোগান দেয়।
কম ক্যালরির খাবার খাবেন, আবার পেটও ভরবে, যদি এমনই আপনার ইচ্ছা হয় তাহলে মুড়ি খেতে পারেন। সারাদিন বাড়িতে, অফিসে যখনই হাল্কা ক্ষুধা পাবে, তখন মুড়ি খেয়ে নিলে ক্ষুধা মিটবে, ক্ষতিও হবে না।
যাদের পেটের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে মুড়ি বিশেষ উপকারি। এছাড়া মুড়িতে সোডিয়ামের পরিমাণ অত্যন্ত কম থাকে। যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তারা মুড়ি খেতে পারেন।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
আমাদের শরীরে স্বাভাবিক কাজগুলো করতে দৈনিক ৫ গ্রাম বা এক চা চামচের বেশি লবণের দরকার নেই। বেশি লবণ শরীরের জন্যে ক্ষতিকর। লবণের মূল কাজ পেশী এবং স্নায়ুর কাজে সাহায্য করা ও শরীরে জল নিয়ন্ত্রণ করা।
কাঁচা লবণ খাওয়ার চেয়ে বিভিন্ন খাবারের মধ্যে যে লবণ থাকে, তার মাধ্যমে শরীরের জন্যে প্রয়োজনীয় লবণ পেয়ে থাকি আমরা। লবণ বেশি খেলে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় ব্লাড প্রেশারে। রক্ত চাপ বেড়ে যায়। সাথে বেশি লবণ খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে, হার্টে সমস্যা হয়, হাড় ক্ষয় বেড়ে যায়, পাকস্থলীর ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা থাকে, কিডনিতে বিভিন্ন জটিলতা বাড়ে।
দৈনন্দিন জীবনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হলো ভালো থাকার একটি উপায়। দীর্ঘদিন বেশি লবণ খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। দীর্ঘ সময় ধরে নিয়মিত বেশি লবণ খেলে অল্পতে দুর্বল লাগতে পারে। কারণ, অতিরিক্ত লবণ তখন শরীরে শক্তি তৈরিতে বাধা দেয়। শরীর ভালো রাখতে সামান্য লবণ হলেই চলে। এমনকি প্রাকৃতিক অনেক খাবারেই কম বেশি লবণ আছে।
যদিও আমরা বেশিরভাগ লবণ খেয়ে থাকি তরকারি থেকে নাস্তায়। ভাতের সাথে আলাদা করে লবণ খাবেন না। আচারে প্রচুর লবণ থাকে, পরিমিত খাবেন। সস, চানাচুর, মুড়ি, পিজা, ইনস্ট্যান্ট নুডুলস, বার্গার, চিপসে প্রচুর লবণ থাকে। সম্ভব হলে খাবারের টেবিলে আলাদা লবণদানী রাখবেন না।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
গোলমরিচের আদিভূমি ভারতীয় উপমহাদেশ। প্রাচীনকাল থেকেই খাদ্যে মসলা হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লতাজাতীয় এ উদ্ভিদটির ফল শুকিয়ে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
এ ফলের রয়েছে যথেষ্ট পুষ্টিগুণ। এতে আছে ভিটামিন ‘এ’ ও ক্যালসিয়াম। খাদ্যোপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম গোলমরিচে আছে প্রোটিন ১১.৫ গ্রাম, ফ্যাট ৬.৮ গ্রাম, শর্করা ৮৯.২ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৮৬০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৯৮ মিলিগ্রাম, আয়রন ১৬.৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ‘এ’ ১৮০০ আইইউ, ভিটামিন বি১ ০.০৯ মি.গ্রা, ভিটামিন বি২ ০১.৪ মি.গ্রা. ও নিয়াসিন ১.৪ মিলিগ্রাম।
তবে পুষ্টিমান জাত ও উৎপাদনের স্থানের তারতম্যের জন্য কিছুটা পরিবতর্ন হতে পারে। গোলমরিচে আছে পাইপারিন নামক রাসায়নিক উপাদান, যা থেকে এর ঝাঁজাল স্বাদ এসেছে।গোলমরিচ শুধু তরকারির স্বাদই বাড়ায় না, রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিষেধকের ভূমিকাও রাখে।
কিন্তু শুধু স্বাদই নয়, গোলমরিচের কয়েকটি উপকারিতাও রয়েছে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে গোলমরিচের অজানা ৭ উপকারিতা সম্পর্কে তুলে ধরা হল-
১। গোলমরিচ পেটে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা বাড়ায়। তাই এটি হজমে সাহায্য করে। আর হজম ঠিক থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়েরিয়ার মতো সমস্যাকে এড়ানো যায়। পেটে গ্যাস হওয়া রুখতেও গোলমরিচের জুড়ি মেলা ভার।গোলমরিচ হজমে, জ্বরে, পেট ফাঁপা ও গ্যাস দূর করতে বিশেষ সহায়তা করে।
২। গোলমরিচ খেলে ঘাম বেশি হয়। ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন কমতে থাকে। গোলমরিচের বাইরের আবরণ দেহের চর্বিজাতীয় কোষ ভাঙতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর চিকিৎসায় এটি ব্যবহৃত হয়। শরীর থেকে ফ্রি রেডিক্যালস বের করে দিতে সাহায্য করে। ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি ব্যাহত করে তা প্রতিরোধ করে।
৩। গোটা মরিচের খোসা অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। ফলে গোলমরিচ দেওয়া খাবার খেলে কমতে থাকে শরীরের অতিরিক্ত মেদ। গোলমরিচ কফ ও বায়ুনাশক, রুচিবর্ধক এবং কৃমিনাশক। পানিতে এর গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে আমাশয়ে উপকার হয়।
৪। যারা অতিরিক্ত মাত্রায় ধূমপান করেন, গোলমরিচ তেলের গন্ধ নিয়মিত সেবন করলে বা সরাসরি ভাবে গোলমরিচ খেলে ধূমপানের অভ্যাস কমতে থাকে।
৫। ত্বকের রোগ থাকলে তার চিকিৎসাতেও কাজে লাগে গোলমরিচ। গোলমরিচ গুঁড়া করে, স্ক্রাবার হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর হয়। ফলে ত্বকে সহজে অক্সিজেন চলাচল করতে পারে। এছাড়া পিগমেন্টেশন ও অ্যাকনি দূর করতেও সাহায্য করে গোলমরিচ। ত্বক ভালো রাখে গোলমরিচের তেল। বিশেষ করে ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
৬।ঠান্ডাজনিত সমস্যা নিরাময় করে। নাক বন্ধ থাকা, হাঁপানি ইত্যাদি সারাতে সাহায্য করে গোলমরিচ। এক কাপ গরম পানিতে এক টেবিল চামচ গোলমরিচ এবং দুই টেবিল চামচ মধু দিয়ে খেলে শ্লেষ্মা দূর হয়। গরম দুধে গোলমরিচ আর চিনি মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশি সারে।
৭। দাঁতে ক্যাভিটি বা ব্যথা থাকলে, গোলমরিচ সেই ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে দাঁতের রোগের জন্য লবণ ও গোলমরিচ চূর্ণ মিশিয়ে দাঁত মাজলে ভালো হয়।
৮। প্রচুর আন্টিঅক্সিডেন্ট আছে গোলমরিচে, যা উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে কাজ করে। শুধু তা-ই নয়, মরিচের ঝাল কার্ডিওভাসকুলার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়। মরিচে বিদ্যমান ‘ক্যাপ্সাইসিন’ শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এলডিএল কোলেস্টেরল হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেইন স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ।পরিমিত পরিমাণে মরিচের ঝাল দেহে এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দিয়ে এসব রোগের হাত থেকে হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
রান্নায় জিরার ব্যবহার বাঙালির দীর্ঘদিনের অভ্যাস। এটি খাবারে বাড়তি স্বাদ ও গন্ধ যুক্ত করে। তবে শুধু খাবারের স্বাদ বাড়াতেই নয়, শরীরের নানা উপকারেও জিরার জুড়ি মেলা ভার। হজম ক্ষমতার উন্নতির পাশাপাশি নানাবিধ পেটের রোগ সারাতে এই প্রকৃতিক উপাদানটি যেমন বিশেষ ভূমিকা নেয়, তেমনি অ্যাজমার প্রকোপ কমাতে এবং ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজে আসে। জিরার আরও অনেক উপকারিতা আছে, চলুন জেনে নেয়া যাক-
গর্ভাবতী নারীর শরীর ঠিক রাখতে জিরা বেশ উপকারী। এই সময় হবু মায়েদের কনস্টিপেশন এবং হজমের সমস্যা হয়ে থাকে। জিরা এই দু ধরনের সমস্যা কমাতে দারুন উপকারে লাগে। সেইসঙ্গে মাথা ঘোরা এবং গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত আরও সব লক্ষণ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। এ কারণেই হবু মায়েদের প্রতিদিন ১ গ্রাস গরম দুধে হাফ চামচ জিরা এবং ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
আপনি কি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে আজ থেকেই জিরার সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতান, দেখবেন আরাম মিলবে। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, যা বেশ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্টকাঠিন্যের মতো রোগ সারাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, পাইলসের কষ্ট কমাতেও জিরা দারুনভাবে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে ১ চামচ জিরা ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করে নিন। তারপর সেই পাউডার ১ গ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাওয়া শুরু করুন। উপকার মিলবে।
রুক্ষ হয়ে যাওয়া চলের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতেও জিরা নানাভাবে সাহায্য করতে পারে। সেজন্য এক্ষেত্রে ১ গ্লাস পানিতে ১ চামচ জিরা পাউডার এবং ১টা ডিমের কুসুম মিশিয়ে নিন। তারপর সেই মিশ্রণটি চুলে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। যখন দেখবেন মিশ্রণটি শুকিয়ে গেছে, তখন ভালো করে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ১ বার এইভাবে চুলের পরিচর্যা করলেই সৌন্দর্য ফিরে আসবে।
যাদের রাতের বেলা ভালো করে ঘুম আসে না, তারা প্রতিদিন ঘুমনোর আগে ১ চামচ চটকানো কলার সঙ্গে হাফ চামচ জিরা পাউডার মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন। এই ঘরোয়া ওষুধটি খেলে ঘুমের আর কোনো সমস্যা হবে না। কারণ জিরা এবং কলা একসঙ্গে খেলে মস্তিষ্কে মেলাটোনিন নামে এক ধরনের কেমিক্যালের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এটি ঘুম আসার ক্ষেত্রে দারুণভাবে সাহায্য করে।
জিরায় উপস্থিত অ্যান্টি-ব্য়াকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি প্রপাটিজ ঠান্ডা লাগা এবং জ্বরের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই প্রকৃতিক উপাদানটি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। ফলে ভাইরাল ফিবার এবং ওই সংক্রান্ত নানাবিধ কষ্ট কমে যায়। ১ চামচ জিরা এবং অল্প পরিমাণ আদা, ১ গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিন প্রথমে। তারপর পানিটা ফুটিয়ে ছেঁকে নিন। দিনে ২-৩বার পান করুন। তাহলেই কষ্ট কমে যাবে।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
নাশপাতি পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। এতে প্রচুর পরিামাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে।
তাই এ ফল ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে।
ব্রেস্ট, লাং, প্রোস্টেট, কোলন ও রেকটাম ক্যানসার দূর করে নাশপাতি। এতে ভিটামিন এ, সি ও ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে নাশপাতিতে। ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকার কারণে এই ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তাই ফ্লু অথবা ঠাণ্ডাজনিতে রোগে ভুগলে অনেক ডাক্তার নাশপাতি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
নাশপাতিতে প্রচুর আয়রন ও কপার থাকে, যা অ্যানিমিয়ার প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ভালো ভূমিকা রাখে। শরীরে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়ে। তাই নাশপাতি খেলে অ্যানিমিয়া, মাংস পেশির দুর্বলতা, ক্লান্তি ও শারীরিক অবসাদ দূর হয়।
অস্টিওপোরোসিসসহ হাড়ের বিভিন্ন সমস্যা যাদের আছে, তাদের জন্য উপকারী ফল নাশপাতি। এতে থাকা কপার, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম হাড়ের ক্ষয়রোধ করে
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
বাদাম পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুস্কর। তবে বেশিরভাগ মানুষ চিনাবাদাম খান। এখন আবার অনেকেই কাঠবাদামও খেতে পছন্দ করছেন। নানা পুষ্টিগুণের পাশাপাশি হার্ট ভালো রাখতে ও ওজন কমানোর ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারি কাঠবাদাম।
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ অবেসিটিতে- প্রকাশিত এক গবেষণা অনুসারে কাঠবাদামে রয়েছে ৩৯ শতাংশ ফ্যাট, যার মধ্যে ২৫ শতাংশ হার্টকে সুস্থ রাখার উপযোগি মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট।
কোন সময়ে কাঠবাদাম খাবেন?
দুটি খাবারের মধ্যে যখন আপনার খিদে পাবে, বা আপনার নোনতা বা কুকিজ জাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছে করবে, তখন স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হিসেবে কাঠবাদাম খেতে পারেন। মিড-মর্নিং বা মিড-আফটারনুন স্ন্যাক্স হিসেবে যে কেউ খেতে পারেন একমুঠো কাঠবাদাম।
কীভাবে ডায়েটে যোগ করবেন কাঠবাদাম?
পানি অথবা দুধে ভিজিয়ে
কাঁচা কাঠবাদাম সারা রাত পানি কিংবা দুধে ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে সকালে বা দুপুরের স্ন্যাক্স হিসেবে খেতে পারেন।
গুঁড়ো করে
কাঠবাদাম শুকিয়ে গুঁড়ো করে নানা ধরনের খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন। তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু কোনও ডেজার্টও।
স্মুদি বা শেক তৈরি করে
প্রতিদিন আপনার যদি স্মুদি বা শেক খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে তাতেও দিয়ে দিতে পারেন একমুঠো কাঠবাদাম। এতে আপনার শরীরে প্রোটিন, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও ফাইবার প্রবেশ করবে।
তবে খেয়াল রাখবেন প্রতিদিন একমুঠোর বেশি কাঠবাদাম খাবেন না। বেশি ড্রাই ফ্রুটস খেলে অনেকেরই হজমের সমস্যা হয়।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে কাঠবাদাম নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 01918520477
হালুয়াসহ বিভিন্ন মজার মজার আইটেম বানিয়ে খাওয়া হয় সুজি দিয়ে। জানেন কি মজাদার সুজি পুষ্টিগুণের দিক থেকেও অনন্য?
সুজি কেন খাবেন-
দ্রুত দুর্বলতা কাটাতে পারে সুজি। হঠাত্ ক্লান্ত লাগলে সুজি খান, ফিরে পাবেন এনার্জি।
প্রচুর পরিমাণে আঁশ রয়েছে সুজিতে।
এটি ডায়েট চার্টে তাই রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন সুজি।
যারা ওজন কমাতে চান তারা সুজি খান প্রতিদিন।
সুজিতে জিঙ্কসহ এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
সুজিতে ২৫ ভাগ ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা মাংসপেশি ও হাড়ের জন্য উপকারী।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
মশলা চা বানানোর সময় আমরা মাঝেমধ্যেই তাতে গোটা গরম মশলার সঙ্গে তেজপাতা দিয়ে থাকি। মূলত চায়ের স্বাদ আর গন্ধ বাড়ানোর জন্যই ঘরে ঘরে এমন করা হয়ে থাকে। তবে, জানেন কি তেজপাতা চা কত উপকারী! এই জাদুকরী পাতায় রয়েছে কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়ামের মতো উপকারী নানা উপাদান। সঙ্গে পেয়ে যাবেন ভিটামিন সি, ভিটামিন এ ও ফলিক অ্যাসিডও।
চলুন চট করে দেখে নেই তেজপাতা চা পান করার কিছু উপকারী দিক--
তেজপাতার চায়ে থাকা প্রদাহরোধকারী উপাদান আর্থ্রাইটিসের ব্যথা কমাতে উপকারী।
সিজন চেঞ্জের এই সময় অনেকেই ঠান্ডা লাগার সমস্যায় ভোগেন। তেজ পাতার অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল গুণ ঠান্ডা লাগতে দেয় না। সঙ্গে এটি বুকে জমা কফ বের করতেও সাহায্য করে।
তেজপাতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও এই চা বিশেষ উপকারি।
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ও শরীর থেকে ব্যাড কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে তেজপাতার চা।
তেজপাতার চা হজমক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই যারা বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন তারাও এই চা অবশ্যই খান।
কীভাবে বানাবেন?
৩-৪টি তেজপাতা নিয়ে প্যানে দিন। এবার তাতে ১ কাপ জল দিয়ে পাঁচ মিনিট কম আঁচে ফুটিয়ে নিন। এবার তা নামিয়ে ঠান্ডা অথবা গরম দু'ভাবেই পান করতে পারেন।
রোজের বানানো দুধ চায়েও তেজপাতা যোগ করতে পারেন।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
ওজন কমাতে কতজনই না কত কিছু করেন! কেউ খাবার বাদ দেন তো কেউ আবার শারীরিক কসরত বাড়িয়ে দেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাবার ৭০ শতাংশ ও শরীরচর্চা ৩০ শতাংশ কাজ করে। এ কারণে ওজন কমাতে হলে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার বিকল্প নেই।
বলিউড তারকাসহ অনেক স্বাস্থ্য সচেতনরাই ওজন কমাতে ভাতের বদলে বেছে নেন চিড়া। এ দলে আছেন- কারিনা কাপুর, শিল্পা শেঠি, আলিয়া ভাট, দিপীকা পাড়ুকোনসহ আরও অনেকেই।
এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মত হলো, সকালের নাস্তায় চিড়া খেলে শরীরে মেলে অনেক উপকার। এটি সহজেই হজম হয়ম ফলে শরীরের বিপাকীয় হার বাড়ে।
আবার কম ক্যালোরির পাশাপাশি এই খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন ও আয়রন থাকে। চিড়া চর্বিমুক্ত, গ্লুটেনমুক্ত ও শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি সরবরাহ করে।
পুষ্টিবিদরা সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর নাস্তা হিসেবে চিড়াকে তালিকাভুক্ত করেছেন। ১০০ গ্রাম চিঁড়ায় ১১০ কিলোক্যালরি থাকে।
এতে আরও আছে ২.৮৭ গ্রাম ফ্যাট, ০.৩৪৪ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ২১ গ্রাম সোডিয়াম, ১১৭ গ্রাম পটাসিয়াম, ০.৯ গ্রাম ফাইবার, ০.৫ গ্রাম শর্করা ও ২.৩ গ্রাম প্রোটিন।
এতে মোট কার্বোহাইড্রেট থাকে ১৮.৮ গ্রাম। তাই যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাদের জন্য চিড়া হতে পারে অন্যতম এক খাবার।
চিড়া কীভাবে ওজন কমায়?
চিড়া সুস্বাদু ও কম ক্যালোরিযুক্ত হওয়ায় এটি ওজন কমানোর জন্য একটি আদর্শ খাবার। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণে রাখে ও অ্যাসিডিটি এড়ায়। এতে থাকে স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরে কোনো চর্বি সঞ্চয় করে না।
চিড়া খেলে আরও যেসব উপকার মেলে-
>> যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তাদের জন্যও চিড়া হতে পারে সেরা বিকল্প। এতে থাকা ফাইবার ধীরে ধীরে রক্তে অবিচলিতভাবে চিনি ছেড়ে দেয়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যায় না।
>> চিড়ায় পর্যাপ্ত আয়রন থাকে। যা রক্তাল্পতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য একটি দুর্দান্ত খাবার। এটি শিশু, গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প হতে পারে চিঁড়া।
>> সহজে হজম হয় বলে চিড়া সকালের খাবার হিসেবে রাখতে পারেন। এটি পেটের ফোলাভাব প্রতিরোধ করে ও দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরা রাখে।
>> চিড়া মস্তিষ্ককে আরও তীক্ষ্ণ করে। এটি মস্তিষ্কের কোষ গঠন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
এতে থাকা সক্রিয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্ককে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে ও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করে।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 019185204
লবঙ্গ আমাদের অতিপরিচিত একটি মসলার নাম। রান্নার স্বাদ আনতে এর জুড়ি মেলা ভার। এশিয়া, আফ্রিকা, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে ঝাল এবং মিষ্টি জাতীয় খাবারে এটি ব্যবহার করা হয়। আজ থেকে কয়েক হাজার বছর আগে সিরিয়া, চীন, রোম, আফ্রিকাতে এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তবে আধুনিক সময়ে সবার প্রথমে ইন্দোনেশিয়ার মালুকু দ্বীপপুঞ্জে এটি পাওয়া যায়। এরপর এখান থেকে ডাচ্ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাত ধরে লবঙ্গ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
চিরসবুজ লবঙ্গগাছের ফুলের কুঁড়িকেই লবঙ্গ বা লং বলা হয়। এই বৈজ্ঞানিক নাম Syzygium aromaticum। রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশেই এখনো ঔষধি উপাদান হিসেবে এর ব্যবহার করা হয়। লবঙ্গের ভেতর রয়েছে ‘ইউজেনল’ নামের একটি যৌগ, যা এর সুগন্ধের মূল কারণ। এটির ৭২ থেকে ৯০ শতাংশই ইউজেনলে ভরপুর। যৌগটি জীবাণু ও ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। এতে আরও আছে ক্যারিওফিলিন নামের আরেকটি যৌগ যা একধরনের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান।
পুষ্টি উপাদান
১ চামচ গুঁড়া লবঙ্গতে আছে ৬ ক্যালরি, ১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১ গ্রাম ফাইবার, দৈনন্দিন চাহিদার ৩ শতাংশ ভিটামিন সি, ২ শতাংশ ভিটামিন কে এবং ৫৫ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ। এতে কিছু পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ই–ও আছে। এ ছাড়া আছে সামান্য ক্যারোটিন পিগম্যান্ট, যা ভিটামিন এ–তে পরিণত হয়।
দাঁতের নানা সমস্যার সমাধানে
শোনা যায়, খ্রিষ্টপূর্ব তিন শতকে চীনে যখন হান রাজবংশের শাসন চলছে, তখন নাকি সেখানকার রাজ্যসভায় মুখে লবঙ্গ রেখে প্রবেশ করতে হতো। কারণ, এটি মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। আর আমাদের এই উপমহাদেশে দাঁতে সামান্য ব্যথা হলেই দাদি–নানিরা লবঙ্গ খেতে বলতেন। এতে নাকি ব্যথার উপশম হয়। নানা রকমের পরীক্ষা–নিরীক্ষা করার পর এর সত্যতা মিলেছে। ৪০ জনকে নিয়ে করা ২১ দিনের একটি গবেষণার জন্য সবাইকে লবঙ্গ, টি ট্রি ওয়েল আর তুলসীমিশ্রিত ভেষজ মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে বলা হয়। এই ৪০ জনের সবাই দাঁতের কোনো না কোনো সমস্যায় ভুগছিলেন। ২১ দিন পর দেখা যায়, দাঁতের সমস্যা, যেমন দুর্বল মাড়ি, দুর্গন্ধ, প্ল্যাক সবকিছুই প্রায় সেরে গেছে। এ জন্য দন্ত্য চিকিৎসকেরা প্রায়ই রোগীদের ওষুধের পাশাপাশি লবঙ্গ চা বা আস্ত লবঙ্গ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
খাদ্যে বিষক্রিয়া সারাতে
অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অনেকেই মাঝেমধ্যে বিষক্রিয়ার সম্মুখীন হন। এ সময় লবঙ্গ খেলে দ্রুতই উপকার পাওয়া যায়। এতে বিদ্যমান ইউজেনল একটি শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটি খাদ্যে বিষক্রিয়ার জন্য দায়ী ই কোলাই, স্টেপটোকক্কাস, স্ট্যাফিলোকক্কাস ব্যাকটেরিয়া মারতে সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
লবঙ্গে আছে নাইজেরিসিন নামের একটি যৌগ। গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমাতে বেশ কার্যকর। নাইজেরিসিনের জন্যই রক্ত থেকে শর্করা বিভিন্ন কোষে পৌঁছে দেওয়া, ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বাড়ানো ও ইনসুলিন নিঃসৃত হওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর মতো কাজ ভালোভাবে হয়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে লবঙ্গ খাওয়া যেতে পারে।
ক্যানসার প্রতিরোধে
লবঙ্গ অ্যান্টি–অক্সিডেন্টের আধার। ইউজেনল একটি শক্তিশালী অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ভিটামিন ই–এর চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি কার্যকরভাবে শরীরে ফ্রি র্যাডিকেলের ফলে হওয়া অক্সিডেটিভ ক্ষতি থামাতে পারে। অক্সিডেটিভ ক্ষতির কারণে ক্যানসার হয়ে থাকে।
হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায়
লো বোন মাস বা হাড়ের কম ঘনত্ব এমন একটি অবস্থা, যা বয়স্কদের অস্টিওপরোসিস রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে, ইউজেনল হাড়ের ঘনত্ব বাড়িয়ে এটি মজবুত করে থাকে। এ ছাড়া লবঙ্গ ম্যাঙ্গানিজের উৎকৃষ্ট উৎস। ক্যালসিয়ামের মতো এটিও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী।
আলসার নিরাময়ে
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, স্ট্রেস বা জিনগত কারণে পেপটিক আলসার বা পাকস্থলীর আলসার হয়ে থাকে। লবঙ্গ দিয়ে তৈরি অ্যাসেনশিয়াল ওয়েল গ্যাসট্রিক মিউকাসের উৎপাদনে সাহায্য করে। এই মিউকাস পাকস্থলীকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে ঢাল হিসেবে কাজ করে।
যেভাবে খাওয়া যায়
মসলা হিসেবে রান্নায় তো দেওয়া যায়ই। লবঙ্গের অন্যান্য উপকারিতা ভালোভাবে পেতে প্রতিদিন অন্তত এক কাপ লবঙ্গের চা খেতে পারেন। বানানোর পদ্ধতি খুবই সহজ। এক কাপ গরম পানিতে ৫-৬টি লবঙ্গ জ্বাল দিলেই তৈরি লবঙ্গ চা। সর্দি–কাশিতেও এটি বেশ উপকারী। এ ছাড়া সামান্য লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেতে পারেন। যদি না উচ্চ রক্তচাপের কোনো সমস্যা না থাকে।
সতর্কতা
লবঙ্গের ইউজেনলের গুণাগুণ অনস্বীকার্য। তবে মাথায় রাখবেন, এটি বেশ টক্সিক একটি উপাদান। অতিরিক্ত লবঙ্গ খেলে যকৃতের ক্ষতি হতে পারে। এ জন্য নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খেতে হবে। ১৫ বছরের নিচের শিশুদের আলাদা করে লবঙ্গ বা এর চা থেকে দূরে রাখুন।
আলদুকান সবসময়ই সাশ্রয়ী মূল্যে সেরা পণ্যটি সরবরাহ করে থাকে। এই মুহূর্তে কিছু কিছু পণ্যে বিশেষ অফারও চলছে।
আলদুকান এর প্রতিটি পণ্য তৈরি ও সংগ্রহের পুরো প্রক্রিয়াটি Aldukaan এর সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্বাবধানে পরিচালিত।
হটলাইন : 01945-454441, 01918520477
ওজন কমানো নিয়ে কমবেশি সবাই থাকেন চিন্তিত। ওজন কমানোর জন্য আমরা কতো পদ্ধতিই না অবলম্বন করে থাকি। তবুও ফলস্বরূপ আশা না পেয়ে হতে হয় হতাশ। তবে খাবার তালিকায় একটু সচেতন হলেই আপনি খুব দ্রতই পারবেন ওজন হ্রাস করতে। খাবার তালকায় রাখুন ইসুবগুল যা আপনার ওজন খুব তাড়াতাড়ি হ্রাস করতে সহায়তা করবে।
ইসুবগুল শুধু মাত্র ওজন হ্রাস করার জন্য নয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে শুরু করে হজমে সাহায্য করা, কোলেস্টেরল কমাতে এবং হার্ট ও অন্ত্রের জন্যও উপকারি ইসুবগুল। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও দূর করে ইসুবগুল।
প্রতিদিন একগ্লাস ইসুবগুল পানিতে গুলিয়ে খেয়ে নিন। চাইলে ফলের রসের সাথে ইসুবগুল মিশিয়েও খেতে পারেন। ইসবগুলে রয়েছে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় ফাইবার যা পেট দীর্ঘ সময় ভরা রাখে এবং খুদা কম পায়। এতে অন্যান্য খাবার এর পরিমাণ কম খাওয়া হয় এবং এতে করে ওজন দ্রত হ্রাস পায়। এছাড়া ইসুবগুল পেট পরিষ্কারও রাখতেও সাহায্য করে।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে ভালো ইসুবগুল এর নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 01918520477
জনপ্রিয় পানীয়র মাঝে কফির নাম আসবে সবার আগে।
বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ দৈনিক বিভিন্ন ধরনের কফি পান করে থাকেন। উচ্চমাত্রার ক্যাফেইন সমৃদ্ধ কফির অসংখ্য উপকারিতার মাঝে প্রধান কয়েকটি উপকারিতা হলো- ক্যানসার প্রতিরোধ করা, বিষণ্ণতা কমানো, মাথাব্যথা নিরাময় করা প্রভৃতি।
কফি পানের হরেক উপকারিতা থাকলেও, বিশেষভাবে ব্ল্যাক কফি পানে রয়েছে দারুণ কাঙ্ক্ষিত একটি উপকারিতা। নিয়মতি ব্ল্যাক কফি পানে বাড়তি ওজনকে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। তবে সেটা হতে হবে চিনি ও দুধবিহীন সম্পূর্ণ ব্ল্যাক কফি।
ব্ল্যাক কফি কেন ওজন কমাতে কার্যকর?
কফির মতো এতো পরিচিত ও সহজলভ্য একটি পানীয় ওজন কমাতে সাহায্য করে, এটা অনেকেই হয়তো জানেন না। মূলত কফিতে থাকা ক্যাফেইন ও বিশেষ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এক্ষেত্রে কাজ করে থাকে। বিস্তারিত এখানে তুলে ধরা হলো।
ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড
ব্ল্যাক কফিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে থাকে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড। যা ওজন কমাতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। খাবার খাওয়ার পর ব্ল্যাক কফি পানে খাদ্য উপস্থিত গ্লুকোজের উৎপাদনের হার স্লথ হয়ে যায়। একইসাথে কমে যায় ফ্যাট উৎপাদনের হারও।
কমায় ক্ষুধাভাব
ব্ল্যাক কফিতে থাকা ক্যাফেইন মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ক্ষুধাভাবকে কমিয়ে আনে। এক কাপ ব্ল্যাক কফিতে থাকে মাত্র ৫.৪ ক্যালোরি, যা ক্যালোরিবিহীন পানীয় হিসেবেই পরিচিত।
কমায় ক্যালোরির মাত্রা
উপরেই বলা হয়েছে কফি পানে শরীরের মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে কফি পানে সাধারণের চাইতে বেশি ক্যালোরি বার্ন হয় এবং ওজন দ্রুত কমে। এছাড়া স্বল্পমাত্রার ক্যালোরিযুক্ত এই পানীয় ৩-৪ কাপ পর্যন্ত পান করা যাবে নিশ্চিন্তে।
কমায় বাড়তি পানি
শরীরে খুব বেশি মেদ না থাকা সত্বেও অনেকের ওজন বেশি থাকে শরীরে অতিরিক্ত পানি থাকার ফলে। কফি পানের ফলে মূত্র বিসর্জনের মাত্রা বেড়ে যায় কিছুটা। এতে করে বাড়তি পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। পানির ফলে শরীরে যে বাড়তি ওজন তৈরি হয়, তা অনেকটা কমে যায়।
ম্যানিব্যাক গ্যারান্টিতে Aldukaan আপনাকে দিচ্ছে নিশ্চয়তা। আর সবকিছুই হচ্ছে Aldukaan এর নিজস্ব তত্বাবধানে। আশাকরি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি প্রাপ্তি হবে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবক্সে ম্যাসেজ করুন অথবা ফোন করুন :
হটলাইন : 01945-454441, 0191852047
Click here to claim your Sponsored Listing.
Few Words About Aldukaan
Aldukaan is an online shopping place for anything and everything you need in your daily lifestyle.
Welcome to the official page of Aldukaan. Aldukaan is an online mall, a marketplace and a community for its customers. It brings the best of products at the best value – delivered right at your office, factory or business premises or home. You can find all kinds of products from us. It is an e-commerce business enterprise.
It brings the best of products at the best value – delivered right at your office, factory or business premises.
Our product categories currently include:
· Gents Fashion (Shoes, Belts, Wallets, Bags etc.)
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
572/K, Wasi Tower, Mirpur DOHS Road, Matikata , Dhaka Cantonment Matikata, Dhaka Division, Bangladesh Mirpur, Dhaka Division
Mirpur
Mirpur
Mirpur, 1216
USA SUPPLEMENT BD is the only one Nutrition & Supplements online store in Bangladesh.We have over 150+ products including supplements and accessories with the lowest overall price...
Dhaka
Mirpur, 1216
Welcome to the official page of Romwe Apparel,the fashion and life-style and home decorator brand based in Bangladesh. Like & Stay with us.
House:79 Road:4 Block: E Section: 11
Mirpur, 1216
ES Unique Collection is a clothing brand. Our vision is to provide quality products in a reasonable
House 18, Road 12, Rupnagar R/A, Dhaka
Mirpur, 1216
Fowzia's Fashion Online business
Mirpur
Mirpur
Gadget Biz is a Trusted Online Shop where you can buy the best selling products in the lowest price. We Import product directly from the factory with the quality check. Our Goal is...