Elegant Preference
Nearby clothing stores
Dhaka 1205
Mirpur-02, Dhaka
Mirpur/2, Dhaka
Mirpur-2, Dhaka
Mirpur/01, Dhaka
Jonaki Road, Dhaka
Mukti Housing Oxford School, Dhaka
House 13 Road 3, Dhaka
Dhaka, Dhaka
Sec
Blcok/G1. Road-16. House-06. Mirpur, Dhaka
Mirpur, Dhaka
Mirpur/2, Dhaka
House-01,Road-13,Block-G/1,Mirpur-02,Dhaka,Bangladesh, Dhaka
An online store with imported and exclusive women's jewellery and clothes at a price you can afford.
আপনার স্ত্রী আপনার কাছ থেকে অন্যদের চেয়ে বেশি সম্মান পাওয়ার হকদার। তার জীবন-সঙ্গী এবং সবচেয়ে ভালো বন্ধুর কাছে যত্ন পাওয়ার প্রতিটি অধিকার সে রাখে। সে আপনার এবং আপনার ছেলে-মেয়েদের ভালোর জন্য কাজ করে তাই সে আপনার কাছ থেকে তার চেষ্টা-প্রচেষ্টার মূল্যায়ন এবং সম্মানের আশা করে। তাকে সম্মান দেখানোতে আপনার সম্মান তো কমবেই না বরং এটা তার প্রতি আপনার ভালোবাসা এবং আকর্ষণেরই প্রমাণ বহন করবে। তাই তাকে অন্যের চেয়ে বেশি সম্মান করুন এবং তার সাথে নম্রভাবে কথা বলুন।
একজন সুন্দর পুরুষের থেকে একজন দায়িত্বশীল পুরুষ বেশি সুন্দর হয়.....😍🖤
সেদিন বুয়া এসে ঘর পরিষ্কার করার সময় বিছানায় কাঁথা দেখে খুব অবাক হয়ে বললো, "আপা, এই গরমে আপনে কাঁথা গায়েত দেন!!"
তারপর নিজেই আবার স্বগতোক্তি করলো, "আপনারার তো এসি আছে, এর লাইগ্যা শীত করে। আমরার বাড়িত টিনের চাল, এমুন গরম পরে...."
তার চেহারায় প্রচণ্ড গরমের বিদ্ধস্ততা প্রকট ভাবে বিদ্যমান।
হঠাৎ করে কেন যেন আমার অসম্ভব লজ্জা বোধ হল, বুয়ার দিকে চোখ তুলে তাকিয়ে কোন সদুত্তর দিতে পারলাম না। প্রয়োজন হলে এসি ছাড়তে পারি, গরমের রাতেও শীতের আমেজ পাই, আল্লাহ্ এর কত বড় রহমত এটা!!
কোন দিন আই পি এস ফেইল করলে, গরমে যে রকম ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা করে আস্ফালন করি, শীতাতপের শীতল হাওয়াতে কি সেই পরিমান কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি?
নাকি এই বিলাসীতাকে 'অবশ্য পাওনা" হিসেবে ভেবে নিয়েছি?
এখনো মনে পড়ে, যেদিন ঘরে প্রথম আই পি এস লাগানো হয়েছিল, প্রথম বার কারেন্ট যাবার পরেও আমাদের ঘর আলোকিত রয়ে গিয়েছিল। প্রতিবেশীদের অন্ধকার ঘরের মাঝে, নিজ ঘরের আলোয় আম্মু খুব সংকোচ বোধ করছিলেন। এই নতুন পাওয়া সুবিধায় আনন্দিত হবার বদলে বহুদিন দেখেছি মায়ের লজ্জিত, সংকুচিত মুখাবয়ব।
আশে পাশের সবাইকে ফেলে একা একা আরাম করার সেই লজ্জা থেকে স্বাভাবিক হতে অনেক দিন লেগেছিল।
আমরা প্রতিনিয়ত কত অজস্র নিয়ামতে যে ডুবে থাকি, তার সঠিক হিসাব নিজেরাও দিতে পারবো না। কি পেলাম না সেই ফিরিস্তি যত সহজে দিতে পারি, কত কিছু না চাইতেই পেয়ে গিয়েছি তা নিয়ে কিন্তু তত সহজে ভাবতে চাই না।
আর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করাও হয় না। যেমন কল খুললে পানি আসে। এই আপাতদৃষ্টিতে তুচ্ছ বিষয়টি কি বিশাল আশীর্বাদ তা কি জানেন? পৃথিবীর অনেক দেশে পানি যেন সোনার মত মূল্যবান।
বেশ ক'বছর আগে একবার উটের পিঠে চেপে থর মরুভূমিতে যাচ্ছিলাম, আমার উটের মালিক ছিল তের/ চোদ্দ বছরের এক বালক। তার রোদে পোড়া তামাটে চেহারা আজও ভুলি নি।
শুষ্ক রুক্ষ মরুভূমিতে তাদের বসবাস। তাদের মত মরুভূমির আরো অনেক গ্রামের বাসিন্দারাই, প্রতিদিনের ব্যবহার্য পানি নিয়ে আসে কয়েক মাইল দূরের নদী থেকে। সকাল হলেই গ্রামের মেয়েরা মাথার উপর অদ্ভুত উপায়ে একাধিক কলসি নিয়ে মাইলের পর মাইল হেঁটে পানি আনতে যায়।
সেদিনের পর থেকে অনেক দিন কলের পানি খুললে আমি কিছুক্ষণের জন্যে হলেও মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকতাম। এই সহজলভ্য পানি যে এত মূল্যবান তা এর আগে অনুভব করি নি।
শুধু কলের পানি নয়, ফ্রিজ খুললে খাবার পাওয়া যে একটি অত্যন্ত আনন্দের বিষয় তা আপনি কখনোই বুঝবেন না, যদি না কখনো খাবারের কষ্ট করে থাকেন। অথবা খাবারের কষ্টে মানুষ কত ত্যাগ, তিতিক্ষা করতে পারে তা না দেখে থাকেন।
বেশিদূর যেতে হবে না, এরকম মানুষ আশে পাশেই পাবেন। আমার শশুরবাড়িতে নতুন বুয়া রেখেছে কিছুদিন হল। মহিলাটির বার/তের বছরের একটি ছেলে আছে, স্বামী মারা গেছেন। বাচ্চাকে খাওয়াতে পারছেন না দেখে, বুকের ধনকে রেখে এসে অন্যের বাড়িতে কাজ করছেন।
মা তাকে ফেলে চলে এসেছে, এই অভিমানে বাচ্চাটি দিনের পর দিন মায়ের সাথে কথা বলছে না। এই মায়ের সামনে দিয়ে যখন আমি বাচ্চা কোলে নিয়ে বলতে থাকি, "আমার বাচ্চা খায় না", সারাদিন পারলে ইউটিউব ঘেঁটে, রান্না ঘরে গিয়ে বাবুর জন্য এটা সেটা রান্না করি, তখন নিজের আদিখ্যেতায় নিজেই বিরক্ত হই।
এক জন তার কলিজার টুকরার মুখে দুটো ভাত তুলে দেবার জন্য, ঘর বাড়ি ছেড়ে আমাদের ঘর সাজাতে এসেছে....যে খাবার আমার ছেলে হয়তো একবার মুখে তুলে, দ্বিতীয়বার মুখ বাঁকিয়ে ফেলে দেবে, সেই অর্থহীন খাদ্য রান্নার জন্য পেঁয়াজ কুটছে, পুরো ব্যাপারটিই কেমন যেনো হৃদয় বিদারক লাগে।
হায়রে, সন্তানের জন্য খাবার কেনার সামর্থ্যও যে কত বড় প্রাপ্তি, তা কি আমরা জানি?
মাথার ওপর ছাদ, ভালবাসার মানুষের সান্নিধ্য, এমনকি নিজের সংসারের জন্য খাটতে খাটতে হাঁপিয়ে ওঠার জন্যেও আলহামদুলিল্লাহ্ বলা উচিত।
নিজের সংসারের জন্যই তো পরিশ্রম করতে হচ্ছে। পরের বাড়িতে যেয়ে তো কাজ করতে হচ্ছে না। তাছাড়া কত মেয়ে একটা সংসার, সন্তান পাবার জন্য দিনের পর দিন দুয়া করে যাচ্ছে, তার খবর কি আমরা রাখি!
আমাদের অনেকে এই বুড়ো বয়সেও মা বাবার আদর পাচ্ছি। মাঝে মাঝে তাদের কাছে গিয়ে বিশ্রাম নিতে পারছি। কতজনের তো তাও নেই। কিংবা থাকলেও, তাদের কাছে যাওয়া সম্ভব নয়।
আসলে না পাওয়ার হিসেব করতে গেলে, তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকবে। তার চেয়ে কি কি পেয়েছি, তার হিসেব করলে কেমন হয়? সারাজীবনেও হিসেব শেষ করতে পারবেন না।
সচেতন বা অবচেতন ভাবে কত নিয়ামতে আমরা আকন্ঠ ডুবে আছি তা আমরা নিজেরাও জানি না।
জীবন নিয়ে কৃতজ্ঞ হলে, লাভ বই ক্ষতি নেই।
দুনিয়ার পেছনে, নিরন্তর চাহিদার পেছনে ছুটতে ছুটতে, জীবনে যা আছে তা উপভোগ করার আগেই ওপারে পাড়ি জমায় অনেকে।
তাই মাঝে মাঝে গন্তব্যহীন দৌড় থেকে একটু থমকে দাঁড়ালে কেমন হয়?
নাহলে জানবো কি করে, আমার রব আমাকে কত কিছু দিয়েছেন?
আমরা উনার কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করব?
লেখা: Hasneen Chowdhury
টাইটানিক যার খোঁজ পেতে লাগে ৭৩ বছর। ১৯১২ সালের ১৫ই এপ্রিল উত্তর অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিলো টাইটানিক৷ (আসলে ১৪ই এপ্রিল থেকে এটি ডুবতে শুরু করেছিল)। তাকে খুঁজে পেতে বিজ্ঞানীদের অপেক্ষা করতে হয়েছে কয়েক দশক৷ কেননা তখনও আধুনিক প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার কারণে সমুদ্রের অতি গভীরে সন্ধান করা সম্ভব ছিল না।
টাইটানিকের ডুবে যাওয়াটা বিশ্বাস করতেই মানুষের সময় লাগে বহুবছর। এরপর শুরু হয় খোঁজার ভাবনা।
টাইটানিক ডুবে যাওয়ার পর এর উদ্ধারের কথা ভেবেছিলো এর মালিক ব্রিটিশ কোম্পানি হোয়াইট স্টার লাইন৷ তারা ভেবেছিলো অত্যন্ত শক্তিশালী চুম্বক অথবা বিশাল আকারের কোন বেলুনের সাহায্যে জাহাজটিকে সমুদ্রের গভীর থেকে তুলে আনা যাবে৷ কিন্তু সেসব পরিকল্পনাই সার। কারণ জাহাজটি যে কোথায় ডুবে আছে তারই হদিশ তারা পায়নি।
এরপর ফরাসি আর মার্কিন বিজ্ঞানীরা টাইটানিক খোঁজা শুরু করেন৷ ১৯৭৭, ১৯৮০, ১৯৮১ এবং ১৯৮৩ সালে টাইটানিক উদ্ধারের জন্য উত্তর অ্যাটলান্টিকে ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়৷ তবে কোন সাফল্য আসেনি৷ ১৯৮৫ সালে আবারও অভিযান শুরু হয়৷ ফ্রেঞ্চ রিসার্চ ইন্সটিটিউট ফর এক্সপ্লোরেশন অব দ্য সি এবং যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস এর উডস হোল ওশেনোগ্র্যাফিক ইন্সটিটিউশন এর একটি দল এবার সমুদ্রে নামে৷ তাদের জাহাজটির নাম ছিল ল্য সুরোয়া৷ এই দলের অন্যতম অভিযাত্রী ছিলেন ফরাসি গবেষক জঁ লুই মিশেল৷ তিনিই প্রথম সমুদ্রের বুকে টাইটানিককে দেখতে পান৷
জাহাজটি ঠিক কোন জায়গাটিতে ডুবে আছে, সেটি বের করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ৷ ল্য সুরোয়া জাহাজের গবেষকরা প্রথমে প্রায় ৪০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা বেছে নেন৷ এরপর তারা সমুদ্রের গভীরে নামান সোনার এবং ম্যাগনেটোমিটার যন্ত্র৷ এই যন্ত্রগুলো প্রতিফলিত শব্দতরঙ্গের সাহায্যে সমুদ্রের জলের ভিতর ধাতু শনাক্ত করতে পারে৷ ওই সময় ফরাসিদের কাছে ছিলো সেরা প্রযুক্তির সোনার যন্ত্র৷ অন্যদিকে মার্কিনীদের কাছে ছিলো যন্ত্রচালিত ডুবুরি বা ছোট্ট ডুবোজাহাজ৷ তাতে ছিলো ক্যামেরা৷ প্রথমে অভিযাত্রীরা সমুদ্রের ১৫ থেকে ২০ মিটার গভীরে সোনার নামিয়ে ধাতু শনাক্তের চেষ্টা করেন৷ এজন্য ল্য সুরোয়া জাহাজটিকে এক কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে আগ-পিছে করে চালানো হয়৷ এভাবে গোটা ৪০০ কিলোমিটার সমুদ্র এলাকাকে ছোট ছোট স্কয়ারের মত করে ভাগ করা হয় এবং সেসব জায়গায় তল্লাশি চলতে থাকে৷ একদিন হঠাৎ করেই সোনার মেশিন ধাতু বস্তুর সিগন্যাল দিতে থাকে৷
১৯৮৫ সালের ২৫শে আগস্ট, ল্য সুরোয়া তখন ক্নর নামে আরেকটি অত্যাধুনিক ডুবোজাহাজকে ডাকে৷ সেই জাহাজটিতে ছিলো রিমোট কন্ট্রোল চালিত একটি ডিপ সি ভেহিকল যার নাম আর্গো৷ এর ভেতরে করে এবার অভিযাত্রী জঁ লুই মিশেল ও তার সঙ্গীরা সমুদ্রের গভীরে চলে যান। এরপর ১লা সেপ্টেম্বর আর্গো নামে সমুদ্রের গভীরে৷ ভেতরে টিভি স্ক্রিনের দিকে নজর রাখতে শুরু করেন মিশেল৷ তারপর সেদিনের ঘটনা তিনি বর্ণনা করেন এভাবে, ‘‘প্রথমে সমুদ্রতলে আমি অস্বাভাবিক কিছু দেখতে পাই৷ জিনিসটি নড়ছিলো৷ আর কয়েক মিটার সামনে এগুনোর পর কী যেন চকচক করে উঠলো৷ তার মানে সেটা কোন ধাতু হবে৷ আর্গোতে থাকা ক্যামেরাটি আরও খানিকটা সামনে নেওয়ার পর আরও ধাতু দেখতে পেলাম৷ আমরা দেখলাম একটি রেলিং এর টুকরো....এটা আসলে জাহাজের একটা টুকরো৷''
কিন্তু তখনও অভিযাত্রীরা জানতেন না যে এটাই টাইটানিক।
নতুন আবিষ্কারের উত্তেজনায় ডিপ সি ভেহিকল আর্গো আরও খানিকটা এগিয়ে যায়৷ মিশেল বলেন, "আমরা ক্রমে আরও ভাঙ্গা ধাতুর টুকরো দেখতে পেলাম৷ কয়েক মিটার এগুনোর পর সবচেয়ে বড় টুকরোটি দেখতে পেলাম চার মিটার ব্যাস ও আট মিটার উঁচু৷ আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পেলাম এটা জাহাজের বয়লার এবং এটা টাইটানিক, কারণ ছবিতে আমি এটাই দেখেছিলাম৷''
ডুবে যাওয়ার সময় টাইটানিক দুই টুকরো হয়ে যায়৷ আর সেটি পাওয়া যায় সর্বশেষ এসওএস এর স্থল থেকে ২১ কিলোমিটার দূরে৷ তবে শেষ পর্যন্ত মানুষের নাগালে আসে টাইটানিক৷ সমাপ্তি ঘটে বহুদিনের অজানা এক অধ্যায়ের।
তথ্যসমূহঃ বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহীত।
(ছবিটি গুগল থেকে নেওয়া)
এখনকার ছেলে-মেয়েরা কোনোদিন জানতে বা অনুভব করতেই পারবে না যে, আগেকার দিনে গরমকালের সন্ধ্যাবেলায় ছাদে মাদুর পেতে বিশ্রাম নেওয়া এখনকার AC ঘরে বসে আরাম করার থেকে কত গুণ সুখকর ও মধুর ছিলো ❤️
💚
বাবা-মায়ের চোখে সব সন্তান সমান, আমার জীবনে শোনা সব থেকে বিশ্রী মিথ্যা কথা।
একজনকে ধ্বংস করতে থাকে, আর অন্যদেরকে দিতে থাকে 😒
ভালো বাবা হওয়ার আগে ভালো স্বামী হওয়াটা বেশি জরুরী।
স্বামী কাকে বলে?
স্ত্রীর সকল কথার উল্টা বুঝা পাবলিকটাকেই স্বামী বলা হয়.....😑
ইহা অনেক প্রকার হয়ে থাকে, যা ব্যাখ্যা করা কোন স্ত্রীর পক্ষে সম্ভব নহে 😜
আমি কই জলপাই চা হেতে কয় মালটোভা চা 🤦♀️
©️
তিক্ত সত্য 🙂
মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি নানা রকম হয়ে থাকে। কেউ ভালো নজরে দেখে, আর কেউ হিংসাত্মক দৃষ্টিতে তাকায়। অনেক সময় দেখা যায়, ভালো কোনো জিনিসের প্রতি মানুষের বদনজর লেগে যায়। খারাপ নজর লাগলে — নজরকৃত ব্যক্তি বা জিনিস ক্ষতি ও অনিষ্টের সম্মুখীন হয়।
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা বদনজরের প্রভাব থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা কর। কেননা বদনজরের প্রভাব সত্য।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিসঃ ৩৫০৮)
বদনজর থেকে বাঁচার দোয়া...
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি আরকিকা, মিন কুল্লি শাইয়িন ইয়ু’যিকা, ওয়া মিন কুল্লি আইনিন ও ওয়া হাসিদিন আল্লাহু ইয়াশফিকা, বিসমিল্লাহি আরকিকা।
অর্থঃ আল্লাহর নামে আপনাকে ফুঁ দিচ্ছি; যেসব জিনিস আপনাকে কষ্ট দেয়, সেসব প্রাণের অনিষ্ট কিংবা হিংসুকের বদনজর থেকে আল্লাহ্ আপনাকে শিফা দিন; আল্লাহর নামে আপনাকে ফুঁ দিচ্ছি। (মুসলিম, হাদিসঃ ৫৫১২)
Alhamdulillah 😇
Big Dangle Earrings For Women 💛💛
Restocked again 😊
❌Sold❌
Jewellery is a very personal thing....it should tell a story about the person who's wearing it 😍
Available now in stock 😊
❌Sold❌
Jewellery that speaks volumes without saying a word....🤩
Available now in stock 😊
❌Sold❌
☺️
You sparkle the most, when you wear them 🤍🖤
❌Sold❌
Life isn’t perfect but your jewelleries can be, if you choose it right 🤎🤎
❌Sold❌
Grab this beautiful, cute and prettiest earrings 😍
❌Sold❌
Big Dangle Earrings For Women 💛💛
❌Sold❌
A piece of jewellery is often a piece of art 🖤🖤
❌Sold❌
☺️
All you need is love....but a little jewellery never hurt anybody 🥰🥰
❌Sold❌
Earrings are like something that you can never have too many 😍😍
❌Sold❌
Your jewellery introduces you before you even speak 💜💜
❌Sold❌
This cute earrings will blow your mind 🤗🤗
❌Sold❌
You sparkle the most, when you wear them....🔥😍
❌Sold❌
Fashion is what you buy and style is what you do with it 🖤🖤
❌Sold❌
A beautiful earrings that will make your day for sure 💛💛
❌Sold❌
Jewellery is a great way to take your look from day to night 🔥😍
❌Sold❌
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mirpur
Middle Monipur, Mirpur/2
Mirpur, 1216
You can get premium phone cover from us with any image or design��
House-08 (4th Floor), Road-07, Block-A, Mirpur-10, Benarashi Palli Dhaka. . Contact: 01997-336611
Mirpur, 1216
পাইকারি পাঞ্জাবি, কাবলি, শার্ট, প্যান্ট ও টি-শার্ট, পলো শার্ট পেতে সরাসরি হেড অফিসে আসুন। বাড়ি-০৮, রোড-০৭, ব্লক-এ, মিরপুর-১০ ইনডোর স্টেডিয়ামের বিপরীতে, ঢাকা। কল করুন: 01997-336611
279/6, Mirpur DOHS Road, ECB Chattar, Dhaka Cantonment, Dhaka
Mirpur, 1206
A bag full clothes are not only happiness it also confidence. Vestment BD knows your feelings.
House-532, Road-05, Section-07, Dhaka
Mirpur, 1216
Fashion Jhor is a leading fashion specialty retailer, offering customers one of the most extensive selections of clothing, shoes and accessories for men, women and children.
Mirpur-12. Block-c. Street-3. House No-3
Mirpur, 1216
Zeroxx club is a reliable and unique place where you can get the best quality Men'sproducts(Shoes, watches, Sunglass, shirts, T-shirts ) at an affordable price.
Mirpur, 1216
We will provide you perfect solution & product also garments items.
Mirpur
Mirpur, 1216
Specially the dress worn for any occasion or basic needs that we provide. Quality is our motto.