Mashfi's Fashion Gallery
ভালোবাসি আঁকিবুঁকি
আল্লাহ আমাদের উত্তম রিজিক দান করুক। আমিন....
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণবিবাহের গায়ে হলুদ 😁
আপনারা যারা বিভিন্ন এলাকা থেকে ত্রান নিয়ে ফেনীতে আসতেছেন, কিন্তু কোথায় দিবেন সেটা নিয়ে কনফিউজড হয়ে থাকেন, তাহলে আমি তাদেরকে কিছুটা হেল্প করতে পারবো।
আপনাদের ত্রানের গাড়ি আমি ফেনী থেকে রিসিভ করবো,
এবং আমাদের টিম মেম্বার সাথে দিয়ে আপনাদের মাধ্যমেই সে ত্রান উপযুক্ত যায়গায় বিতরন করাবো ইনশাআল্লাহ।
যারা আমাদের কাছে ত্রান নিয়ে আসবেন তাদের ১ দিনের থাকা খাওয়ার ব্যাবস্থা করার আপ্রাণ চেস্টা করবো ইনশাআল্লাহ্।
যোগাযোগ করুন-
- 01883541687
- 01811229942
- 01979145277
- 01836762862
motion team
স্বল্প সময়ে বাড়ির ছাদে থাকা ট্যাংকে বানিয়ে ফেলুন ফিল্টার। এই বন্যায় সহজে বিশুদ্ধ খাওয়ার পানি পাওয়া কষ্টকর হবে। তাই চাইলেই আশ্রয়কেন্দ্রে স্বল্প খরচে বর্তমানে অব্যবহৃত ট্যাংক দিয়ে প্রস্তুত করুন এই ফিল্টার।
উল্লেখ যে, প্রথম ৪-৬ ঘন্টার পানি না খাওয়া ভালো হবে, বালি, পাথর এসবের একটা গন্ধ থাকতে পারে।
রেললাইনে হাইগা পাতা দিয়ে মুছে ফেলা জাতি নাকি টিস্যু দিয়ে বাচ্চার হাগু মোছা জাতিকে ত্রান দিবেনা বলে হুমকি দেয়। 😁
#ভারতীয়_পানিসন্ত্রাস
#নদীশাসন
#সমাধান
পানি, নদী কিংবা সাগর এগুলো নিছক নিষ্প্রাণ কোন জড় পদার্থ নয়। এগুলো মহাপরাক্রমশালী মহান আল্লাহ সুবহানাহুয়া তা'য়ালার সৃষ্টি। এগুলোর আত্মা বা রুহ আছে। নদীর পানিকেই আমরা তার দেহ বলি। এর আত্মা হল তার ভেতরের বয়ে আনা পলি! নদীও মহান আল্লাহর তাসবিহ পাঠ করে! তার স্বাভাবিক একটা গতি আছে। সেটা স্বাভাবিক রাখলে পুরো পানিচক্রই স্বাভাবিক থাকে। স্বাভাবিক থাকে জীবন!
আর যখনই আমরা একে বাঁধা দিব তখন তা হবে নদীশাসন। নদীও তখন চুপ করে বসে থাকবে না।
বরং প্রতিশোধ নেবে! দেখা দেবে বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল ধুধু মরুপ্রান্তর, ব্যাপক বন্যা, কমবে কৃষিজমি, উৎপাদন, বাড়বে উজানের ভাংগন, পলিহীনতার ফলে সাগর গিলবে দেশ,ধ্বংস হবে অর্থনীতি! কারণ মাত্র একটি! ফলাফল কিন্তু অসীম!
বাংলাদেশের প্রায় ৫৪ টি নদীর প্রায় ৩০ টিতেই ভারত বাধ বসিয়ে যুগের পর যুগ ধরে করে আসছে এই নদীশাসন! শুষ্ক মৌসুমে পানি ধরে রেখে বাংলাদেশকে মরুকরণের নীল নকশা, বর্ষায় বাঁধগুলো খুলে দিয়ে বাংলার মানুষ ডুবিয়ে মারা! কি ফেরাউনি উপহাস!
এক বাক্যে পানিসন্ত্রাস!
একই সাথে আল্লাহর দেয়া প্রাকৃতিক নিয়ম এবং আন্তর্জাতিক পানিবন্টনচুক্তিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পুতুল সরকারের দ্বাসত্বের সুযোগে যুগের পর যুগ এভাবেই জালিমের জুলুমের শিকার হয়ে আসছে বাংলার আপামর কোটি জনগণ!
আজকের মত শুধু একটা উদাহরণ দিচ্ছি! দেখুন।
ফারাক্কা! যা আগামী ২০২৬ এ শেষ হতে যাচ্ছে।
১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গা চুক্তি হয়। চুক্তিতে বলা হয়েছে, নদীতে ৭০ হাজার কিউসেক বা তার কম পানি থাকলে দুই দেশ সমান সমান পানি ভাগ করে নেবে। পানির পরিমাণ ৭০ হাজার কিউসেক থেকে ৭৫ হাজার কিউসেক হলে ৪০ হাজার কিউসেক পাবে বাংলাদেশ। অবশিষ্ট প্রবাহিত হবে ভারতে। আবার নদীর পানির প্রবাহ যদি ৭৫ হাজার কিউসেক বা তার বেশি হয় তাহলে ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে ভারত। অবশিষ্ট পানি প্রবাহিত হবে বাংলাদেশে।তবে কোন কারণে যদি ফারাক্কা নদীর পানির প্রবাহ ৫০ হাজার কিউসেকের নীচে নেমে যায় তাহলে দুই দেশে কে কী পরিমাণ পানি পাবে সেটা পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে...........
বিগত প্রায় দুই যুগে উক্ত চুক্তির বাস্তবায়ন তো দুরের কথা, ঘটেছে সম্পূর্ণ বিপরীত! শুধু বাংলাদেশ নয়, এ চুক্তি স্বয়ং ভারতের জন্যেও বয়ে এনেছে সীমাহীন দুর্ভোগ!
প্রায় ৪৩ বছর আগে ১৬ই মে তারিখেই ভারতে নির্মিত ফারাক্কা বাঁধের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে লং মার্চে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মৌলানা ভাসানি!
এই দিনটি 'ফারাক্কা লং মার্চ দিবস' হিসেবে পালিত
হয়ে আসছে, যদিও বিগত পাঁচ দশকে ফারাক্কা নিয়ে ভারতের অনড় অবস্থানে বিশেষ পরিবর্তন হয়নি।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতেও ফারাক্কার বিরুদ্ধে জনমত জোরালো হচ্ছে, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার তো ফারাক্কা ব্যারাজ ভেঙে ফেলারও প্রস্তাব করেছেন। তার কথায়, "প্রতি বছরই আমরা ফিল্ড ট্রিপে সেখানে যাই। পাঁচ-ছবছর আগে যখন মালদার পঞ্চানন্দপুরের ভাঙন খতিয়ে দেখতে যাই, তখন দেখেছিলাম ফারাক্কার বুকে মাঝগঙ্গাতেও কিন্তু বক দাঁড়িয়ে আছে।"
তিনি বলেন: "আমরা ফারাক্কাকে এই অবস্থাতেই ফেলে রেখেছি যেখানে এত বিপুল পরিমাণ সেডিমেন্টেশন হচ্ছে যে নদীর চ্যানেলটার আর জল ধরে রাখার ক্ষমতা নেই - আর সেটা দুপারে উপছে পড়ছে।"
ভারতের স্থানীয় একজন গ্রামবাসী সুন্দর উপমা টেনে বলেছিলেন, সাপের মুখটা জোরে ধরে রাখলে সাপটা যেমন ছটফট করে, নদীটাও এখানে সেভাবে ছটফট করছে। আর সাপের মুখটা ধরে রাখা হচ্ছে এই ফারাক্কা ব্যারাজ!"
মেধা পাটকরেরও কোনও সংশয় নেই, ভারতের জন্যও ফারাক্কা এখন যত না উপযোগী - তার চেয়ে অনেক বেশি ধ্বংস ডেকে আনছে।
পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা উর্মিলা দাস দেখাচ্ছেন গঙ্গার ভাঙনে কীভাবে তিনি ভিটে হারিয়েছেন তিনি পরিষ্কার জানাচ্ছেন, "না ভাটিতে, না উজানে - ফারাক্কার প্রভাব কোথাওই সুখকর হয়নি। বলা হয়েছিল ফারাক্কা বন্যা রুখতে পারবে, অথচ দেখা গেছে বন্যা আর খরার চক্র ঘুরেফিরে এসেছে।"
ভারতের বিশেষজ্ঞদের মতে: "ফারাক্কার অভিজ্ঞতা আমাদের এটাই শিখিয়েছে যে বড় নদীর বুকে জল নিয়ে খেলতে নেই।" "তুমি বরং সেই জলটাকে ক্যাচমেন্টে আটকাতে পারো, বড় নদীতে মেশার আগেই সেই জলটা কাজে লাগিয়ে নিতে পারো।"
প্রায় অর্ধশতাব্দীর পুরনো ফারাক্কা ব্যারাজ যে ভারতের আর বিশেষ কোনও কাজে আসছে না - বরং নানা ধরনের পরিবেশগত বিপদ ডেকে আনছে বিশেষজ্ঞরা অনেকেই তা খোলাখুলি বলছেন। আজ তারাই ফারাক্কা ভেংগে দেয়ার পক্ষে জনমত গঠন করছেন।
তাহলে সমাধান কি?
১.বাঁধের বিপরীতে বাঁধ নির্মাণ পুরোটাই একটি দেশীয় আবেগ! এটি কস্মিনকালেও কোন সমাধান নয়। বরং বাঁধ পুরোপুরি ভেংগে ফেলাটা অবশ্যই একটি স্থায়ী সমাধান। শুধু ফারাক্কা নয়! এক একটা বাঁধ। অথবা সারা বছর প্রাকৃতিক নিয়মে নদীকে চলতে দেয়ার স্বার্থে প্রতিটি গেইট খুলে রাখা। এটি দুদেশের কোটি কোটি মানুষের জন্যই কল্যাণের।
২. আন্তর্জাতিক পানিচুক্তির আওতায় ভারতকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার চেষ্টা করা। ব্যাপক চাপ প্রয়োগ করা। বুঝতে শেখা কেন সে চায়না বা অন্য কোন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের প্রতি ভেজা বেড়াল আর আমাদের মত রাষ্ট্রের বেলায় বাঘ সাজতে চায়।
তার সাথে কথা বলার ভাষা বদল করা।
৩. মানসিকতার পরিবর্তন আনা। এটা ভুল ধারণা যে আমরা চারদিক দিয়ে ভারতবেষ্টিত বরং ভারতই তার চারদিক দিয়ে শত্রুবেষ্টিত। গভীরভাবে মানচিত্র দেখুন। চায়না পাকিস্তান নেপাল আফগান ইত্যাদি রাষ্ট্রের সাথে বিচক্ষণ কুটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি করা। এটাই মোক্ষম সময়। বৈশ্বিক এলাইয়েন্স বলয় পরিবর্তন করা। নতুন
এলায়েন্স বলয় তৈরি করা।
৪. আমাদের সমস্যা ভারতের সাধারণ মানুষের সাথে নয়, ভারত সরকারের ফেরাউনি নীতির সাথে। ভারতে রয়েছে আমাদের ইতিহাস,আকাবির ও দ্বীনি ভাই ও বোন৷ তাই ঢালাওভাবে সবাইকে গালি না দেয়া। বরং ভারত সরকারের সাথে বিগত ৩০ বছরের সমস্ত চুক্তির নথিপত্র রি-ওপেন করা৷ জাতীয় স্বার্থ বিরোধী সমস্ত চুক্তি বাতিল করা। রেল ট্রাঞ্জিট, মংলা, সব। শুধু পণ্য বয়কট নয়, এবার পুরো ভারতীয় পলিসি বয়কটের আওয়াজ তোলা! কারণ প্রজন্মের কাছে তাদের স্বরুপ ইতিমধ্যেই দিনের আলোর মতোই স্পষ্ট হয়ে গেছে! তাই সময়টা কাজে লাগানো!
৫. আমাদের প্রতিটি নদীকে মেগাড্রজিং প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা, এতে আমাদের নদীর পানি সারা বছর আমরাই ধরে রাখব ইনশাআল্লাহ। যেমন চায়নার দেয়া তিস্তা প্রস্তাবকে সতর্কতার সাথে ডিল করা। এতে জালেমের গালে বেশাক চপেটাঘাত করা হবে। ড্রেজিং একটি উত্তম সমাধান।
আপাতত এতটুকুই!
ইনশাআল্লাহ পরবর্তীতে আরও বিস্তারিত বলার বা লেখার চেষ্টা করব। তবে সব কথাই একটি মৌলিক দর্শনে গিয়ে ঠেকে!
যতদিন না আল্লাহর জমিনে আল্লাহর শাসন ও হুকুম প্রতিষ্ঠা হচ্ছে ততদিন আমরা কেউই স্বাধীন নই!
কস্মিনকালেও নই!
আর যতদিন না আমরা নাবী (স) এর পরিপূর্ণ সিরাত ও সুন্নাতের ভাষায় দ্বীন কায়েমের পথে না হাটছি ততদিন কোন তন্ত্র মন্ত্র আমাদের শারিয়াহ ইমারাহ ও খিলাফাহও এনে দিতে পারবে না। কস্মিনকালে নয়।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের প্রজন্মের মাঝে আছে সাহস, দৃঢ়তা,আবেগ,ত্যাগ ও বিচক্ষণতা। কোন কোন ক্ষেত্রে অসংখ্য বকধার্মিক দের চেয়েও অনেক বেশি।
তাদের প্রতি সালাম। তবে দ্বীনের জিম্মাদারি থেকে আমার আপনার উপর ওয়াজিব হল তাদেরকে সিরাত ও সুন্নাতের আদলে পরিপূর্ণ ইসলামি হুকুমাত, শারিয়া ইমারাহ ও খিলাফাহর দিকে দাওয়াত দেয়া। কারণ সব মওজুদ থেকেও যদি তাওহিদুল্লাহ! অনুপস্থিত থাকে তবে দ্বাসত্বের শিকল আমাদের গর্দান থেকে নামানো সম্ভব নয়।
তাই আসুন! বন্যা থেকে শেকড়ের শিক্ষাটুকু গ্রহন করি। আজকের বিপদ কেটে যাবেই ইনশাআল্লাহ! তবে মনে রাখা জরুরী যে: এটা শো অফের সময় নয়, যে কে কি করলাম! কতটুকু করলাম, কত টাকা দিলাম, কালেক্ট করলাম, ত্রাণ দিলাম! এটা শো-অফের সময় নয় যে আমি,আমরা,আমার দল বা আমার ফাউন্ডেশন ইত্যাদি ইত্যাদি কে কি করলাম!
বরং এটা সমস্যার শেকড়ে আঘাত করার সময়।
এটা সমস্যার গভীরে গিয়ে সিরাতের শেকড়ে আঘাত করার সময়!
মহান আল্লাহই একমাত্র তাওফিকদাতা। আল্লাহুমা সল্লি আ'লা মুহাম্মাদ ওয়া সাল্লিম।
Abu Taw Haa Muhammad Adnan
মদিনা মুনাওওয়ারা।
১৮ সফর ১৪৪৬ হিজরি।
৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করে একটা গাড়ি নিয়ে ৬ জনের টিম গিয়ে ৩০ হাজার টাকা ভাড়ায় খরচ করে ২০ হাজার টাকা ত্রাণ সহায়তা দেওয়ার বিষয়টা খুবই বিব্রতকর, কারণ এদেশে অসংখ্য ট্রাস্টেড জায়গা আছে টাকা দেওয়ার।
মনে রাখবেন, আপনার একজনের আসা-যাওয়া ও থাকা-খাওয়ার খরচ দিয়ে একটি পরিবারের খাবারের ব্যবস্থা হয়ে যাবে। সুতরাং প্রত্যেকটি পয়সার যেনো সঠিক ব্যবহার করা যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ✊🇧🇩✊
১ দিনে As sunnah Foundation -এ বন্যার অনুদান জমা হয়েছে প্রায় ২০ কোটি টাকা।
আলহামদুলিল্লাহ, মিরেসরাই এর দিকে নজর দেয়ার আহবান জানাই, দ্রুত উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করা হোক 🙏
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিভেদ সৃষ্টি করে সুশীলরা। ২-১ টা উদাহরণ দেই।
২. পাহাড়ের মানুষ নিয়ে সারাদিন গতকাল উচ্চবাচ্চ্য করল, তাদের কেউ উদ্ধারে যাচ্ছে না এইসব নিয়ে প্রচুর জ্ঞান বিতরণ করল। আজকে সকালে যখন দেখল সেনাবাহিনী-রেড ক্রিসেন্ট খিচুড়ি বিতরণ করছে তখন এরা শুরু করছে পাহাড়ের মানুষের রেগুলার খাবার তো খিচুড়ি না - এইসব। দুর্যোগের সময় কেউই রেগুলার খাবার পাবে না - এটাই নরমাল। ফেনির মানুষ কি রেগুলার শুকনা খাবার আর লেক্সাস বিস্কিট খেয়ে থাকে? নাকি ডেইলি আর্মির দেওয়া লেটকা খিচুড়ি খায়? এই সুশীলদের কাজই হচ্ছে এটাক করে মানুষকে ডিমোটিভেট করা আর বিভেদ তৈরি করা। বুঝলাম পাহাড়িরা খিচুড়ি খায় না, পাহাড়ের মানুষ কি খায় না খায় সেই ব্যাপারে বছরে ৩৬৫ দিন ডিপ্লয়েড থাকা আর্মির চেয়ে আপনার ভালো জানার কথা না। নিজে তাদের জন্য পাহাড়ি খাবার না দিয়ে আসতে পারলে চুপ থাকেন দয়া করে, আর একটু কৃতজ্ঞতাবোধ গ্রো করেন।
২. গতকাল বাধের বিপরীতে বাধ নিয়ে যারা এক্সপার্ট তাদের পোস্ট ছিল খুবই সুন্দর ও গোছানো, তারা সুন্দর ও মার্জিত ভাষায় টেকনিকাল আলাপ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেছে কেন এটা কার্যকর না। এর মধ্যে এক সুশীল পোস্ট দিয়ে আমাদের জেনারেশনকে "ম্যাধাবী জেন-জি" বলে ব্যঙ্গ করে বসছে, যার প্রোফাইল ঘেটে দেখি পড়ে ইতিহাসে, এইসব নিয়ে বিন্দুমাত্র নলেজ নাই - এটা মোটামুটি পরিষ্কার, অথচ জেনারেলাইজড ব্যঙ্গ করতে ওস্তাদ। ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট এক্সপার্টরাও এরকম ব্যঙ্গ করে নাই। আর সাধারণ ছাত্ররা সবাই টেকনিকাল আলাপ জানবে না এটাই স্বাভাবিক, আপাত দৃষ্টিতে বাধের বিপরীতে বাধই সলিউশন মনে হবে। আপনার জ্ঞান থাকলে আপনি সবাইকে বোঝান। কিন্তু আপনারা তো তা করবেন না, আপনাদের শাহবাগীদের দরকার বিবেধ সৃষ্টি করা - এর বেশি কিছু না।
৩. একজন আপুকে দেখলাম এই বন্যা পরিস্থিতির মধ্যে সারজিস আলমের সাথে আসিফ মাহতাবের ছবি নিয়ে আলাপ শুরু করছেন যে সারজিস প্রগতিশীল না। তো সারজিসের আপনাদের ডেফিনিশন অনুযায়ীই প্রগতিশীল হতে হবে এইসব আজাইরা লজিক আপনারা কই পান? একজন মানুষকে প্রগতিশীল হতে হলে LGBT সমর্থক হতে হবে এইরকম ম্যান্ডেট নিয়ে ঘুরলে আপনার সাথে একটা কট্টরপন্থি আস্তিকের পার্থক্য কী? আপনার কাছে বন্যায় মানুষের দুর্ভোগের চেয়েও এই মোমেন্টে সারজিস আপনাদের শাহবাগী সংজ্ঞা অনুযায়ী প্রগতিশীল কি প্রগতিশীল কী না এই আলাপ বেশি জরুরী মনে হয়, এরপর আপনারা দেশবাসীর কাছে কী আশা করেন? আপনারা তো নিজেরাই ভিন্ন মত নিয়ে সহনশীল না।
৪. ধর্মীয় বিভেদ কার্ড লম্বা টাইম ধরে খেলে খেলে এখন তারা চুপ। জাস্ট বন্যার পানি নামতে দেন, অভাবের তাড়নায় এরপর কিছু এনার্কি তো হবেই। ১০টা বাড়িতে চুরি হলে তার মধ্যে ১টা দেখা যাবে হিন্দুদের বাড়ি। এরা এরপর ওই ১ টা বাড়ি নিয়ে আবার ধর্মীয় বিভেদের কার্ড খেলা শুরু করবে।
আরো অনেক ফাইজলামি আমাদের দেশের এই তথাকথিত সুশীলরা করে রেগুলার বেসিসে। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে এদের গণবয়কট করা খুবই ইম্পর্ট্যান্ট।
(কালেক্টেড)
👉Loud & Clear
ফেরাউন,নমরুদ এর পতনের পর চল্লিশ দিন পর্যন্ত বৃষ্টি,বন্যা হয়েছিলো, পরে জমি উর্বর হয়েছিল ❤️🩹
ধৈর্য ধরুন, ভাল কিছু আছে, ইনশাআল্লাহ।
হতে পারে জমি গুলো ধুয়ে মুছে আল্লাহ পাপ মোচন করে দিচ্ছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারী।
"আমরা সবাই বাংলাদেশী" এই কথাটা গত বেশ কিছুদিন ধরেই বলে আসছি, সবসময় মেনেও আসছি।
কিন্তু কষ্ট লাগে তখন, যখন আজকেও ভারতের পক্ষে সাফাই গাইতে দেখি বেশ কিছু চাটুকারদের। যেমন ডুম্বুর ড্যাম থেকে ১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশ পায় বলে গুজব ছড়াচ্ছে, অথচ এর উৎপাদন ক্ষমতা ১৫ মেগাওয়াট এবং সর্বোচ্চ ২-৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
তাই ভারত এটাকে বন্ধ ঘোষণা করে পর্যটন কেন্দ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
পুরো জাতি জানে রাতের অন্ধকারে বাধ খুলে দিয়েছে কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়া, কিন্তু চাটুকাররা বলছে তারা নাকি আগে থেকেই জানিয়েছে, কিন্তু আমাদের মিডিয়া প্রচার করেনি।
প্লিজ, আপনি ভারতকে যদি ঘৃণা করতে না পারেন, অন্তত ভালোবাসতে যাইয়েন না। 🙏
১টা চকলেট কিনার আগেও দেখে নিবেন এটা ভারতীয় কিনা, ইসরায়েলী কিনা।
সময় হয়েছে ওদের জবাব দেয়ার।
একজন আবরার ফাহাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার উপযুক্ত সময় এখনই। ✊🇧🇩✊
একটা ডুপ্লিকেট বঙ্গবন্ধু বের হয়েছিলো না কয়েকবছর আগে?😁
ওনার কবর জিয়ারত শুরু হবে কবে?🤐
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হয়তো র্যাংকিংয়ে পৃথিবীর সেরা ১০০ এর মধ্যে নেই, তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও বর্তমান বিবেচনা করলে পুরো পৃথিবীতেও এরকম একটা বিশ্ববিদ্যালয় পাওয়া যাবেনা, যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো ইতিহাস সৃষ্টি করতে পেরেছে বা পারবে।
এটা আমাদের গর্বের বিষয়। হয়তো রাজনৈতিক কারণে, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার অবনতির কারণে আমরা র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে গিয়েছি, কিন্তু পৃথিবীর চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে পেরেছি আমরা কি করতে পারি। ✊✊✊
খুব শীগ্রই আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উন্নতির মাধ্যমে, ক্যাম্পাস রাজনীতি মুক্তকরনের মাধ্যমে পৃথিবীর সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কে নিয়ে আসবে আমাদের ছাত্রসমাজ ও শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমন্ডলী।
মনের গভীর থেকে স্বরণ করছি শহীদ ভাইবোনদেরকে, যারা আমাদের উপহার দিয়েছে একটি নতুন স্বাধীনতা, যারা দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে দেশকে ভালোবাসতে হয়, রক্ষা করতে হয়, কিভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হয়। ✊
আমি ও আমরা চেষ্টা করবো, তোমাদের জীবনের বিনিময়ে উপহার দেয়া দেশটাকে সুন্দর করে গুছিয়ে তুলতে, তোমাদের ইচ্ছা ও উদ্দেশ্যগুলো পূরণ করতে।
সকলকে লাল সালাম।✊
আল্লাহ সকলের কবরকে জান্নাতের বাগান বানিয়ে দিন, আমীন।
নতুন শহীদের রক্তের বিনিময়ে পতাকার লালের পরিধি কি বৃদ্ধি পাবেনা?
আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উদ্ধার করতে না
পারলে বাংলাদেশ শেষ!
এরপর আপনাদের উদ্ধার করার আর কেউ
থাকবে না😭😭🤲কপি করে যাস্ট পোস্ট করতে থাকেন!!
বেশি সময় লাগবে না!
যে যেই গ্রুপেই পারেন পোস্ট করেন প্লিজ।
সবাই গ্রুপে অন্তত ১টা হ্যাশট্যাগ পোস্ট করেন, তাহলে আজকের মধ্যেই ১০ লক্ষ হ্যাশট্যাগ পূর্ণ হবে ইনশাআল্লাহ।।।
আর কোনও রক্ত না ঝরুক…
সেদিন স্লোগান ছিলো "রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই"।
আজ স্লোগান হলো, "বৈষম্যহীন রাষ্ট্র চাই"।
ব্রিটিশরা যখন ভারতবর্ষে প্রথম ব্যবসা করতে আসলো তার কিছুদিন পর স্থায়ী জায়গা চাইলো। আওরঙ্গজেব তখন পিটায়-পাটায় ব্রিটিশদের ভারত ছাড়া করলো।
তারও বহু বছর পর তারা আবার আসলো ওয়াইন আর ধাতু নিয়ে। সুবেদারদের ঢেলে ঢেলে ওয়াইন খাওয়ালো। দুটো জাহাজ ভেড়ানোর অনুমতি পেলো।
তার কিছুদিন পর জাহাজ রাখার ঘাট চাইলো, তারপর মালামাল রাখার ওয়্যারহাউজ। তারপর একদিন ওয়্যারহাউজে চুরি হলো, ওয়্যারহাউজে বাউন্ডারি দিলো। ব্যবসা বাড়লো।
তারপর ওয়্যারহাউজ চালাতে ব্রিটিশ অফিসার আসলো, তাদের থাকার বাংলো হলো। বাংলোর নিরাপত্তায় পাহাড়াদার এলো। উঁচু প্রাচীর হলো। সৈন্য এলো। দুর্গ হলো। এরপর মুঘলদের পতন হলো ব্রিটিশদের হাতে।
২০০ বছরের গোলামীর রাস্তা শুরু হয়েছিলো দুটো জাহাজ ভেড়ানোর ঘাট দিয়ে।
ভারত রেল ট্রানজিট নিবে, তারপর রেলে দামি পন্য বহন করবে, কিছু উচ্ছৃঙ্খল বাঙালি (!) রেলে হামলা করবে। নিরাপত্তায় সৈন্য আসবে, ঘাটি হবে। ব্যবসা বাড়বে। দুর্গ হবে।
তারপর আমরা পাসপোর্ট ছাড়া বোম্বে, গুজরাট, কাশ্মীর ঘুরতে পারবো!
#কপি
চার্জ কত % আছে? 🫣
তোমরা আমার ধৈর্য্য নিয়ে প্রশ্ন তুলো?
Aye hye oi hoi,
Badobadi badobadi গান পুরোটা শোনার অভ্যাস আছে আমার। 🥱
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Munshiganj
Munshiganj
you'll get any designs bridal & non bridal holud ornaments and holud table Decoration in this page
Munshiganj
মূলত এই পেজের মাধ্যমে আমি আমার সৃজনশীল স্বত্তার সাথে সকলের পরিচয় ঘটাতে চাই।
Munshiganj
Juthi's Art & Craft is a online site for buying affordable hand painting and handmade craft.
Katakhali, Kachari, Munshigong
Munshiganj
New Gift Card for your special person 🥰🥀